শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৪, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

ঈদের আগের দিন থেকে দেশের রাজনীতির আকাশে যে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ জমা হয়ে ছিল, তা লন্ডনের বৈঠকের পর কাটতে শুরু করেছে। আর এ বৈঠক আয়োজন এবং রাজনীতিতে স্বস্তি, ঐক্য এবং শান্তি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে নেপথ্যে যিনি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেছেন তিনি আর কেউ নন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। দলমতনির্বিশেষে সব মানুষ যাঁকে শ্রদ্ধা করে, জাতির কান্ডারি হিসেবে বিবেচনা করে। সবার কাছে তিনি জাতির সত্যিকারের অভিভাবক।

ঈদুল আজহার আগের দিন (৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেই ভাষণে আকস্মিকভাবে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়রেখা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ এ ঘোষণাটি ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশন এবং সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে কোনোরকম আলাপ-আলোচনা ছাড়াই প্রধান উপদেষ্টা এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি জানান। বিএনপিসহ দেশের প্রায় সব দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছিল। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল একাধিক বৈঠক করেছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টা যখন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তার কদিন আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়। সে বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও বিএনপির প্রতিনিধিদল ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন কীভাবে করা সম্ভব তার বিশদ বিবরণ তুলে ধরেন। দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া প্রায় সব দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি প্রধান উপদেষ্টার কাছে উত্থাপন করে। এর মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা কেন এপ্রিলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সেটি একটি বিস্ময়। সংগত কারণেই তাঁর এ ঘোষণা রাজনীতিতে উত্তাপ সৃষ্টি করে। বিএনপি কঠোর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। ওই রাতেই স্থায়ী কমিটির সভায় প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করা হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটি প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের কঠোর সমালোচনা করে বিবৃতি দেয়।

বিএনপিসহ দেশের সিংহভাগ রাজনৈতিক দল যখন ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের মুখোমুখি, তখন জাতির কান্ডারি হয়ে এগিয়ে আসেন বেগম জিয়া। ঈদের দিন বেগম খালেদা জিয়া দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ডেকে নেন তাঁর বাসভবন ফিরোজায়। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়েও কথা বলেন তিনি। নেতাদের কাছে বেগম জিয়া জানতে চান সরকারের সঙ্গে দূরত্ব কেন হচ্ছে? স্থায়ী কমিটির সদস্যরা তাঁদের মতো করে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা দেন। তাঁরা পুরো প্রেক্ষাপট বেগম খালেদা জিয়ার সামনে তুলে ধরেন। বেগম জিয়া একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। তিনি সব জানেন এবং বোঝেন। তিনি বলেন, ‘এখন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করা যাবে না, সবাইকে সহনশীল হতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধান করতে হবে।’ তিনি এও বলেন, ‘দেশকে সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো গণতন্ত্র।’ তিনি এ বিষয়টি নিয়ে তাঁর সন্তান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গেও কথা বলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তা বেগম জিয়ার নির্দেশে স্থগিত করা হয়। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থানের সুযোগ নেবে পতিত স্বৈরাচার’ বলে বেগম জিয়া অভিমত ব্যক্ত করেন। আর বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে শেষ পর্যন্ত লন্ডনে তারেক জিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো। বৈঠকটি যদি কেউ গভীরভাবে লক্ষ করেন দেখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুরুতেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেছেন, ‘আম্মা আপনাকে সালাম দিয়েছেন।’ অর্থাৎ বেগম খালেদা জিয়াই অভিভাবক। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যে বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে সেই বার্তাটি তিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিয়েছেন। একই সঙ্গে সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসার প্রকাশ এটি। বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শ অনুযায়ী বিএনপি তার অবস্থান থেকে সরে আসে। জাতির বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচন করার প্রস্তাব দেয়। এটি বিএনপির একটি বড় ধরনের ছাড়। বিএনপি যে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চায় বিশ্বাস করে এবং তারা যে একগুঁয়েমিতে আবদ্ধ থাকতে চায় না, দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থ তাদের কাছে বড় এর প্রমাণ আবার দিল দলটি। আর এটি সম্ভব হয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা এবং দেশের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কারণে। এজন্যই তাঁকে ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে সম্বোধন করেন সাধারণ মানুষ। একটি উত্তপ্ত পরিস্থিতি, ভুল বোঝাবুঝি যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সহজেই সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

বেগম খালেদা জিয়া বেশ অসুস্থ। দীর্ঘদিন তিনি নির্যাতিত হয়েছেন, কারাভোগ করেছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সবচেয়ে নির্যাতিত মানুষ অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়া। তাঁকে দীর্ঘদিন নির্জন কারাপ্রকোষ্ঠে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি তিনি যখন গুরুতর অসুস্থ, তখনো তাঁকে তিল তিল করে হত্যার নীলনকশা রচনা করেছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। কিন্তু সবকিছু উপেক্ষা করে বেগম খালেদা জিয়া তাঁর দৃঢ় মনোবল, আপসহীন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এবং মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় বেঁচে আছেন। তাঁর প্রতি যে সীমাহীন জুলুম-নির্যাতন হয়েছে, সে ব্যাপারে একটি কথাও বলেননি বেগম জিয়া। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর নিজের মুক্তির জন্য নয়, জাতির মুক্তিতে ‘শুকরিয়া’ আদায় করেন। বলেন, ‘দেশের মানুষ এ দিনটি দেখার অপেক্ষায় ছিল।’ এটাই বেগম জিয়া, একজন অনুকরণীয় আদর্শ। এখনো তিনি জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এ বিচক্ষণতার কারণেই দেশ অনিবার্য একটি সংঘাতের হাত থেকে রক্ষা পেল বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এ বাস্তবতা অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ মুহূর্তে বিএনপি দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল। কর্মী-সমর্থকের দিক থেকে তো বটেই, এমনকি জনসমর্থনের দিক থেকেও বিএনপির ধারে কাছে কোনো দল নেই। আবার বিএনপির নেতৃত্বে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ। বিএনপির নেতৃত্বে এ দলগুলো দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে জড়িত। তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা অনেক। বাংলাদেশে ‘জুলাই বিপ্লব’ কেবল ৩৬ দিনের আন্দোলন নয়; দীর্ঘদিন জনগণের মধ্যে যে পুঞ্জীভূত ক্ষোভ, বেদনা এবং নিষ্পেষণ তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। আর এ নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মশাল জ্বালিয়ে রেখেছিল বিএনপি। জুলাই বিপ্লবে যদি আমরা অবদানের কথা বলতে চাই তাহলে সবচেয়ে বেশি অবদান বিএনপির লাখো নেতা-কর্মীর। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, বহু কর্মী গুম হয়েছেন। অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। এসব ত্যাগের বিনিময়ে আসলে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচারী শাসনের পতন ঘটেছে। বিএনপি এবং তার মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো যদি অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকারের ক্ষমতায় থাকা কেবল দুরূহ নয়, অসম্ভব হয়ে পড়বে। দেশে একটি শূন্যতা, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। দেশ যখন সে অনিশ্চয়তার পথে হাঁটছিল তখন জাতিকে পথ দেখালেন বেগম জিয়া। বাংলাদেশ যেন গণতন্ত্রের পথে যায়, বাংলাদেশ যেন ঐক্যের পথে যায় এবং দেশ গড়ার সংগ্রামে যেন সবাই সম্মিলিত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারে সে বার্তাটি দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন গভীর সংকট উত্তরণের পথ দেখালেন। হয়ে উঠলেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, জাতির কান্ডারি।

নির্বাচন নিয়ে যখন অন্তর্বর্তী সরকার একটি ভুল পথে হাঁটছিল, তখন একটি রাজনৈতিক সমঝোতা সৃষ্টি এবং জাতীয় ঐক্যের আবহ টিকিয়ে রাখার জন্য বেগম জিয়া যে পরামর্শ দিয়েছেন তা ঐতিহাসিক। তিনি দলের স্বার্থ যেমন বিসর্জন দিয়েছেন, তেমন ঐক্য অটুট রাখার পন্থাও খুঁজে বের করেছেন। শুধু এবার নয়, ১৯৮২ সালে তাঁর রাজনীতিতে আসার পর থেকে তিনি কখনো ব্যক্তির স্বার্থ বা দলের স্বার্থ দেখেননি। সব সময় দেশের স্বার্থ দেখেছেন সবার আগে। দেশ সবার আগে এবং দেশের মানুষের কল্যাণের জন্যই তিনি তাঁর রাজনীতি পরিচালিত করেছেন। এ কারণেই তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে গিয়ে তিনি ক্ষমতার হালুয়ারুটির ভাগ নিতে পারতেন, কিন্তু জনগণের স্বার্থে তিনি সেই নির্বাচনে যাননি। তাঁর আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই ১৯৯০-এ স্বৈরাচারের পতন হয়। ’৯১-এর নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তিনি দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের ও জনগণের স্বার্থ প্রাধান্য দেন। বিএনপি দলগতভাবে রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থায় বিশ্বাস করত। কিন্তু দেশের স্বার্থে নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি সংসদীয় সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করেন। গড়ে তোলেন জাতীয় ঐক্য। জনগণের স্বার্থে, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কারণেই তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন ১৯৯৬-এ। এখন যে ব্যবস্থাকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের একমাত্র পথ মনে করা হয়।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি একটি অনুকরণীয় উদাহরণ, যিনি দেশের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন। ব্যক্তিস্বার্থ, ব্যক্তিগত লোভ এবং দলের স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশকে ভালোবাসা এবং দেশপ্রেমের অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। আর এবারে ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠকের নেপথ্যের আয়োজক হয়ে প্রমাণ করলেন তিনিই জাতির কান্ডারি, সত্যিকারের অভিভাবক।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
সর্বশেষ খবর
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪
নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’
কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ
বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
৫০ কোটি বকেয়া, সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি
ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি

পূর্ব-পশ্চিম

দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না
নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না

নগর জীবন

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট
স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা