শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৪, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

ঈদের আগের দিন থেকে দেশের রাজনীতির আকাশে যে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ জমা হয়ে ছিল, তা লন্ডনের বৈঠকের পর কাটতে শুরু করেছে। আর এ বৈঠক আয়োজন এবং রাজনীতিতে স্বস্তি, ঐক্য এবং শান্তি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে নেপথ্যে যিনি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেছেন তিনি আর কেউ নন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। দলমতনির্বিশেষে সব মানুষ যাঁকে শ্রদ্ধা করে, জাতির কান্ডারি হিসেবে বিবেচনা করে। সবার কাছে তিনি জাতির সত্যিকারের অভিভাবক।

ঈদুল আজহার আগের দিন (৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেই ভাষণে আকস্মিকভাবে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়রেখা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ এ ঘোষণাটি ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশন এবং সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে কোনোরকম আলাপ-আলোচনা ছাড়াই প্রধান উপদেষ্টা এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি জানান। বিএনপিসহ দেশের প্রায় সব দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছিল। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল একাধিক বৈঠক করেছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টা যখন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তার কদিন আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়। সে বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও বিএনপির প্রতিনিধিদল ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন কীভাবে করা সম্ভব তার বিশদ বিবরণ তুলে ধরেন। দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া প্রায় সব দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি প্রধান উপদেষ্টার কাছে উত্থাপন করে। এর মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা কেন এপ্রিলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সেটি একটি বিস্ময়। সংগত কারণেই তাঁর এ ঘোষণা রাজনীতিতে উত্তাপ সৃষ্টি করে। বিএনপি কঠোর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। ওই রাতেই স্থায়ী কমিটির সভায় প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করা হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটি প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের কঠোর সমালোচনা করে বিবৃতি দেয়।

বিএনপিসহ দেশের সিংহভাগ রাজনৈতিক দল যখন ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের মুখোমুখি, তখন জাতির কান্ডারি হয়ে এগিয়ে আসেন বেগম জিয়া। ঈদের দিন বেগম খালেদা জিয়া দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ডেকে নেন তাঁর বাসভবন ফিরোজায়। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়েও কথা বলেন তিনি। নেতাদের কাছে বেগম জিয়া জানতে চান সরকারের সঙ্গে দূরত্ব কেন হচ্ছে? স্থায়ী কমিটির সদস্যরা তাঁদের মতো করে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা দেন। তাঁরা পুরো প্রেক্ষাপট বেগম খালেদা জিয়ার সামনে তুলে ধরেন। বেগম জিয়া একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। তিনি সব জানেন এবং বোঝেন। তিনি বলেন, ‘এখন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করা যাবে না, সবাইকে সহনশীল হতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধান করতে হবে।’ তিনি এও বলেন, ‘দেশকে সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো গণতন্ত্র।’ তিনি এ বিষয়টি নিয়ে তাঁর সন্তান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গেও কথা বলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তা বেগম জিয়ার নির্দেশে স্থগিত করা হয়। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থানের সুযোগ নেবে পতিত স্বৈরাচার’ বলে বেগম জিয়া অভিমত ব্যক্ত করেন। আর বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে শেষ পর্যন্ত লন্ডনে তারেক জিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো। বৈঠকটি যদি কেউ গভীরভাবে লক্ষ করেন দেখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুরুতেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেছেন, ‘আম্মা আপনাকে সালাম দিয়েছেন।’ অর্থাৎ বেগম খালেদা জিয়াই অভিভাবক। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যে বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে সেই বার্তাটি তিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিয়েছেন। একই সঙ্গে সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসার প্রকাশ এটি। বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শ অনুযায়ী বিএনপি তার অবস্থান থেকে সরে আসে। জাতির বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচন করার প্রস্তাব দেয়। এটি বিএনপির একটি বড় ধরনের ছাড়। বিএনপি যে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চায় বিশ্বাস করে এবং তারা যে একগুঁয়েমিতে আবদ্ধ থাকতে চায় না, দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থ তাদের কাছে বড় এর প্রমাণ আবার দিল দলটি। আর এটি সম্ভব হয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা এবং দেশের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কারণে। এজন্যই তাঁকে ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে সম্বোধন করেন সাধারণ মানুষ। একটি উত্তপ্ত পরিস্থিতি, ভুল বোঝাবুঝি যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সহজেই সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

বেগম খালেদা জিয়া বেশ অসুস্থ। দীর্ঘদিন তিনি নির্যাতিত হয়েছেন, কারাভোগ করেছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সবচেয়ে নির্যাতিত মানুষ অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়া। তাঁকে দীর্ঘদিন নির্জন কারাপ্রকোষ্ঠে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি তিনি যখন গুরুতর অসুস্থ, তখনো তাঁকে তিল তিল করে হত্যার নীলনকশা রচনা করেছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। কিন্তু সবকিছু উপেক্ষা করে বেগম খালেদা জিয়া তাঁর দৃঢ় মনোবল, আপসহীন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এবং মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় বেঁচে আছেন। তাঁর প্রতি যে সীমাহীন জুলুম-নির্যাতন হয়েছে, সে ব্যাপারে একটি কথাও বলেননি বেগম জিয়া। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর নিজের মুক্তির জন্য নয়, জাতির মুক্তিতে ‘শুকরিয়া’ আদায় করেন। বলেন, ‘দেশের মানুষ এ দিনটি দেখার অপেক্ষায় ছিল।’ এটাই বেগম জিয়া, একজন অনুকরণীয় আদর্শ। এখনো তিনি জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এ বিচক্ষণতার কারণেই দেশ অনিবার্য একটি সংঘাতের হাত থেকে রক্ষা পেল বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এ বাস্তবতা অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ মুহূর্তে বিএনপি দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল। কর্মী-সমর্থকের দিক থেকে তো বটেই, এমনকি জনসমর্থনের দিক থেকেও বিএনপির ধারে কাছে কোনো দল নেই। আবার বিএনপির নেতৃত্বে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ। বিএনপির নেতৃত্বে এ দলগুলো দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে জড়িত। তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা অনেক। বাংলাদেশে ‘জুলাই বিপ্লব’ কেবল ৩৬ দিনের আন্দোলন নয়; দীর্ঘদিন জনগণের মধ্যে যে পুঞ্জীভূত ক্ষোভ, বেদনা এবং নিষ্পেষণ তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। আর এ নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মশাল জ্বালিয়ে রেখেছিল বিএনপি। জুলাই বিপ্লবে যদি আমরা অবদানের কথা বলতে চাই তাহলে সবচেয়ে বেশি অবদান বিএনপির লাখো নেতা-কর্মীর। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, বহু কর্মী গুম হয়েছেন। অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। এসব ত্যাগের বিনিময়ে আসলে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচারী শাসনের পতন ঘটেছে। বিএনপি এবং তার মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো যদি অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকারের ক্ষমতায় থাকা কেবল দুরূহ নয়, অসম্ভব হয়ে পড়বে। দেশে একটি শূন্যতা, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। দেশ যখন সে অনিশ্চয়তার পথে হাঁটছিল তখন জাতিকে পথ দেখালেন বেগম জিয়া। বাংলাদেশ যেন গণতন্ত্রের পথে যায়, বাংলাদেশ যেন ঐক্যের পথে যায় এবং দেশ গড়ার সংগ্রামে যেন সবাই সম্মিলিত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারে সে বার্তাটি দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন গভীর সংকট উত্তরণের পথ দেখালেন। হয়ে উঠলেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, জাতির কান্ডারি।

নির্বাচন নিয়ে যখন অন্তর্বর্তী সরকার একটি ভুল পথে হাঁটছিল, তখন একটি রাজনৈতিক সমঝোতা সৃষ্টি এবং জাতীয় ঐক্যের আবহ টিকিয়ে রাখার জন্য বেগম জিয়া যে পরামর্শ দিয়েছেন তা ঐতিহাসিক। তিনি দলের স্বার্থ যেমন বিসর্জন দিয়েছেন, তেমন ঐক্য অটুট রাখার পন্থাও খুঁজে বের করেছেন। শুধু এবার নয়, ১৯৮২ সালে তাঁর রাজনীতিতে আসার পর থেকে তিনি কখনো ব্যক্তির স্বার্থ বা দলের স্বার্থ দেখেননি। সব সময় দেশের স্বার্থ দেখেছেন সবার আগে। দেশ সবার আগে এবং দেশের মানুষের কল্যাণের জন্যই তিনি তাঁর রাজনীতি পরিচালিত করেছেন। এ কারণেই তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে গিয়ে তিনি ক্ষমতার হালুয়ারুটির ভাগ নিতে পারতেন, কিন্তু জনগণের স্বার্থে তিনি সেই নির্বাচনে যাননি। তাঁর আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই ১৯৯০-এ স্বৈরাচারের পতন হয়। ’৯১-এর নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তিনি দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের ও জনগণের স্বার্থ প্রাধান্য দেন। বিএনপি দলগতভাবে রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থায় বিশ্বাস করত। কিন্তু দেশের স্বার্থে নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি সংসদীয় সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করেন। গড়ে তোলেন জাতীয় ঐক্য। জনগণের স্বার্থে, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কারণেই তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন ১৯৯৬-এ। এখন যে ব্যবস্থাকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের একমাত্র পথ মনে করা হয়।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি একটি অনুকরণীয় উদাহরণ, যিনি দেশের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন। ব্যক্তিস্বার্থ, ব্যক্তিগত লোভ এবং দলের স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশকে ভালোবাসা এবং দেশপ্রেমের অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। আর এবারে ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠকের নেপথ্যের আয়োজক হয়ে প্রমাণ করলেন তিনিই জাতির কান্ডারি, সত্যিকারের অভিভাবক।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ
নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে