শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪৬, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

ইরানের কয়েক শ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা হামলায় কাঁপছে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা সদরদপ্তর ধ্বংস, যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেন ফ্রান্সের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলি আক্রমণও অব্যাহত
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার তীব্রতা বাড়ছেই। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও দুই বড় শক্তি ব্রিটেন ও ফ্রান্স ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়েছে। ইরানের পক্ষে অবস্থান জানিয়েছে সামরিক শক্তিধর চীন ও রাশিয়া। ইরান এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের ঘাঁটি ধ্বংসের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। পাশাপাশি গতকাল ভোরে ইরান পাল্টা আঘাত হেনে ইসরায়েলের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আয়রন ডোম বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে ব্যর্থ করে এবং তেলআবিবে অবস্থিত প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দেয়। একই সময় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র মধ্য ইসরায়েলের বিভিন্ন অংশে একের পর এক আঘাত হানতে থাকে। ১৯ সেকেন্ডের এক ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে, ইসরায়েলের আয়রন ডোম একটি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। তবে  ক্ষেপণাস্ত্রটি ওই আয়রন ডোম ধ্বংস করে চোখের পলকে প্রতিরক্ষা সদর দপ্তরে আঘাত হানে। ক্লিপটি শুরু হয় বিকট শব্দে বেরিয়ে আসা প্রজেক্টাইল দিয়ে। তার পর আলোর ঝলক এবং আগুনের একটি গোলা বিকট শব্দে ভবনটিতে আঘাত করে। আয়রন ডোম এবং প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দেওয়ায় হতবাক হয়েছে তেলআবিবসব তাদের মিত্ররা। এ ঘটনার পর বলা হয়েছে, পরিস্থিতি খুব দ্রুত নাজুক হচ্ছে। সামরিক বিশ্লেষকরা শুধু মধ্যপ্রাচ্য বা আঞ্চলিক সংঘাত নয়, ব্যাপক পরিসরে যুদ্ধের শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। অনেকে বলছেন, এ লড়াই যেভাবে তীব্রতর হচ্ছে, তাতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত দেখা যাচ্ছে।

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হেনেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। এতে বহু স্থাপনা ভস্মীভূত হওয়ার পাশাপাশি অসংখ্য মানুষের হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় অন্তত দুজন নিহত ও ১৯ জন আহত হয়েছেন বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা অনুযায়ী, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কাঁপছে ইসরায়েল। এদিকে, ইরানে হামলার বিষয়ে বিস্ফোরক তথ্য পাওয়া গেছে। বলা হয়েছে, শুক্রবার ইরানের ভিতর থেকেই দেশটির নানা অবকাঠামোয় নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছেন ইসরায়েলি গোয়েন্দারা। এমন দাবি করে কিছু ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। নিহত সামরিক ও পরমাণুবিজ্ঞানীদের অনেকেই বিস্ফোরকভর্তি ড্রোন কিংবা অন্যান্য যন্ত্রের আঘাতে নিহত হন।

এদিকে, গতকাল সকালে মধ্য ইসরায়েলের আবাসিক ভবনগুলোতে ইরানের সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে দুজন নিহত এবং ১৯ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবার এক মুখপাত্র। চ্যানেল ১২ নিউজকে তিনি আরও বলেন, আহতদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর। আহত সবাইকে শামির মেডিকেল সেন্টার এবং উলফসন মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়েছে। এর আগে আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে কাজ করছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। ইসরায়েলিদের নিরাপদ এলাকায় চলে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরে চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার স্থানীয় সময় ভোরে মধ্য ইসরায়েলে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কয়েকজন আহত এবং অনেক বাড়িঘর ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র পড়ছে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে -এএফপি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র পড়ছে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে -এএফপি

ইসরায়েলে দেড় শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান : ইসরায়েলের হামলার পর ইরান পাল্টা হামলা হিসেবে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গতকাল পর্যন্ত পাঁচ দফায় ইসরায়েলের দিকে দেড় শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তেহরান। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং ইরানি মিডিয়ার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট ও রয়টার্স। তবে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী (আইএএফ) বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আকাশপথেই ভূপাতিত করেছে বলে দাবি করেছে। আইডিএফ জানিয়েছে, তারা ইরানে তাদের লক্ষ্যবস্তুতে হামলা অব্যাহত রাখবে। টেলিগ্রামে দেওয়া এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, ইরানে ইসরায়েলের জন্য হুমকিস্বরূপ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাচ্ছে দেশটির বিমান বাহিনী। তাদের উদ্দেশ্য, ইসরায়েলের জন্য সব রকম হুমকি নির্মূল করা।

বড় বিস্ফোরণে কাঁপছিল তেলআবিবে সবকিছু, প্রত্যক্ষদর্শীর ইসরায়েলির রোমহর্ষক বর্ণনা : ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে বড় বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। বিস্ফোরণগুলো এতই ভয়াবহ যে গোটা শহর কেঁপে ওঠে। এমনই রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিলেন এক ইসরায়েলি।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘সবকিছু কাঁপছিল’- ইসরায়েলিরা তেলআবিবে ইরানের হামলার বর্ণনা এভাবেই দিচ্ছে। ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলার পর ইসরায়েলি দমকলকর্মীরা তেলআবিবের একটি উঁচু ভবনে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করেন। ভুক্তভোগী এক বাসিন্দা চেন গ্যাবিজন বলেন, তিনি সতর্কতা পাওয়ার পর একটি ভূগর্ভস্থ আশ্রয়স্থলে দৌড়ে যান। কয়েক মিনিট পর একটি খুব বড় বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পেলাম। সবকিছু কাঁপছিল। ধোঁয়া, ধুলো ছিল সর্বত্র। তিনি বলেন, যথাসময়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে না পারলে তারা কেউ বেঁচে থাকতেন না।

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি : ইরানে ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তেহরান। সেই সঙ্গে যুদ্ধবিমানের একজন নারী পাইলটকেও আটকের দাবি করেছে। ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে। তবে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এমন দাবি নাকচ করেছে।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র অ্যাভিকচে আদ্রেয়ি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে বলেন, ইরানের সংবাদমাধ্যম মিথ্যা বলেছে। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।

পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত : ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মধ্যে একটি ‘কঠিন রাত’ পার করেছেন বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমাকে পাঁচবার আশ্রয় কেন্দ্রে (বাংকারে) যেতে হয়েছে।’ হাকাবি আরও বলেন, আমাদের শান্ত থাকা উচিত। সম্ভবত আর কোনো হামলা হবে না। তবে পুরো জাতিকে আশ্রয় কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি একাধিক বক্তব্যে ইসরায়েলের প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি।

আরও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লে তেহরান জ্বলবে : ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইরান ও ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় আঞ্চলিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘ইরান যদি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত রাখে, তাহলে তেহরানও জ্বলবে।’ ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর ইসরায়েল কাৎজ বলেন, ইসরায়েলি নাগরিকদের ওপর হামলার জন্য ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে। তিনি  বলেন, ‘যদি (ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি) ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যেতে থাকে, তাহলে তেহরান জ্বলবে।’ ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, দেশটির খোররামাবাদ, কেরমানশাহ ও তাবরিজ শহরে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়েছে; যা সম্ভাব্য নতুন ইসরায়েলি হামলার ইঙ্গিত। তাবরিজ শহরের একটি ভিডিওতে দেখা যায়, শহরের আকাশে কালো ধোঁয়া উড়ছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলি এক সামরিক কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরায়েল আরও হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ হামলা এখনো শেষ হয়নি।

ইসরায়েল ও মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা অব্যাহত রাখার হুমকি ইরানের : ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের হামলা অব্যাহত থাকবে। উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে ইরানের ফার্স নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিগুলোও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। সামরিক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ফার্স আরও জানিয়েছে, ‘গত রাতের সীমিত অভিযানে এ সংঘর্ষ শেষ হবে না। ইরানের হামলা অব্যাহত থাকবে। এ পদক্ষেপ আগ্রাসীদের জন্য অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক ও অনুশোচনীয় হবে।’ সামরিক কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ‘এ যুদ্ধ আগামী দিনগুলোতে ইসরায়েলি শাসনব্যবস্থার দখল করা সব অঞ্চল এবং অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে ছড়িয়ে পড়বে।’

আমরা আগে থেকেই সব জানতাম- ইরানে হামলা প্রসঙ্গে ট্রাম্প : ইরানের ওপর ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে আগে থেকেই জানতেন বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, এখনো ইরানের সামনে পরমাণু প্রকল্প নিয়ে সমঝোতায় আসার সুযোগ রয়েছে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে টেলিফোন সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা আগে থেকেই সব জানতাম এবং আমি ইরানকে অপমান, ক্ষয়ক্ষতি এবং মৃত্যু থেকে বাঁচাতে চেয়েছিলাম। আমি খুব চেষ্টা করেছি ইরানকে রক্ষা করার জন্য, কারণ আমি মনেপ্রাণে চাইছিলাম যেন আমরা একটা সমঝোতায় আসতে পারি।’ ইরানের পাল্টা হামলা থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করতে তেলআবিবের পাশে থাকবেন কি না- রয়টার্সের এ প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, তিনি ইসরায়েলের সমর্থক এবং ইরানে ইসরায়েলের হামলার কারণে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে সংঘাত উসকে উঠবে কি না সে বিষয়ে উদ্বিগ্ন নন। তিনি বলেন, ‘আমরা ইসরায়েলের সঙ্গে খুবই ঘনিষ্ঠ। আমরা তাদের এক নম্বর মিত্র। দেখা যাক কী হয়।’

মার্কিন, ব্রিটিশ ও ফরাসি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য  করে হামলার হুমকি ইরানের : ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স ইসরায়েলকে সহায়তা করলে তাদের ছেড়ে কথা বলবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটি বলেছে, ইসরায়েলকে সহায়তার পরিণাম হিসেবে এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের যে সামরিক ঘাঁটি ও জাহাজ রয়েছে, সেগুলোতে হামলা করা হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর আগে বলেছিলেন, ইসরায়েলকে রক্ষা করতে যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য করবে।

মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন বাহিনী ইতোমধ্যেই ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের ছোড়া ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ভূপাতিত করতে সাহায্য করেছে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁও শুক্রবার বলেছিলেন, তার দেশ ইরানের প্রতিশোধের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। তবে যুক্তরাজ্য সরকার বলেছে, তাদের বাহিনী ইসরায়েলকে কোনো সামরিক সহায়তা দেয়নি। কারণ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার উত্তেজনা কমানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। বলা হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত ইরানের এ হুমকি বাস্তবায়িত হলে তা হবে একটি বড় জুয়ার মতো। এতে পশ্চিমা সামরিক বাহিনী যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে।

অন্যদিকে শুক্রবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এক অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক ম্যাককয় পিট সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘কোনো সরকার-সমর্থিত গোষ্ঠী বা স্বাধীনভাবে কাজ করা কেউই যেন মার্কিন নাগরিক, ঘাঁটি বা অন্য কোনো অবকাঠামোয় হামলা না করে। তাহলে ইরানের পরিণতি হবে শোচনীয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাটিং বিপর্যয়ে টাইগাররা
ব্যাটিং বিপর্যয়ে টাইগাররা
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
ভোটের দুই মাস আগে তারিখ ঘোষণা : সিইসি
ভোটের দুই মাস আগে তারিখ ঘোষণা : সিইসি
সর্বশেষ খবর
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের
বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর
জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে