শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৯, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৪৩, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

মানুষের জীবনে এমন অনেক মুহূর্ত আসে, যখন আর্থিক সংকটে পড়ে কেউ কারো সাহায্য নেওয়া ছাড়া সামনে আগানোর উপায় থকে না। এই সহযোগিতার একটি রূপ হলো ঋণ। তবে ইসলাম ঋণকে হালকাভাবে নেয়নি। এটি একদিকে যেমন কারো উপকারের মাধ্যম, তেমনি দায়িত্ব ও পরিণতির দিক থেকেও অত্যন্ত গম্ভীর এক বিষয়।

ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে ঋণ গ্রহণ ও প্রদান, উভয়ের জন্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ আদব ও বিধান রয়েছে। লেনদেনের শুদ্ধতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে, কারণ এটি পরকালের মুক্তির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত।

যদি কারো আমলনামায় ইবাদতের নেকি থাকে, কিন্তু মানুষের হক নষ্ট করার গুনাহও থাকে, তাহলে জান্নাত ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন কঠিন হয়ে যাবে। এমনকি কেউ যদি নিজের প্রাণকে আল্লাহর রাস্তায় কোরবানিও করে দেয়, আবার বারবার শহীদের মর্যাদা অর্জন করে, তবু যদি সে কারো হক আদায় না করে থাকে, যা তার ওপর ফরজ ছিল, তাহলে সে জান্নাতের নিয়ামত থেকে বঞ্চিত থাকবে, যতক্ষণ না তার ওয়ারিশরা তার পক্ষ থেকে সেই হক আদায় করে দেয়।

নিচে ঋণসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক তুলে ধরা হলো—

১. চরম প্রয়োজন ছাড়া ঋণ গ্রহণ না করা

আমাদের জীবনে কিছু জিনিস মৌলিক প্রয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, আর কিছু জিনিস আমাদের ইচ্ছা বা খায়েশের সঙ্গে সম্পর্কিত। মানুষের উচিত তার স্বভাব এমনভাবে গড়ে তোলা, সে তার প্রয়োজনগুলো মধ্যম পথে পূরণ করার চেষ্টা করে। এ জন্য কখনো কখনো মানুষকে ঋণও নিতে হয়, যা শরিয়তেও অনুমোদিত। তবে ইচ্ছা বা খায়েশের ক্ষেত্রে, কখনো এগুলো জায়েজ ও মুবাহ (অনুমোদিত) হয়, আর কখনো নাজায়েজ ও হারাম হয়।

যেসব ইচ্ছা মুবাহ, সেগুলো নিজের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী পূরণ করতে কোনো সমস্যা নেই এবং এতে গুনাহও হবে না। তবে নাজায়েজ ও হারাম ইচ্ছাগুলো আর্থিক সামর্থ্য থাকলেও পূরণ করা উচিত নয়, আর ঋণ নিয়ে এগুলো পূরণ করার তো প্রশ্নই ওঠে না।

২.ঋণের লেনদেন লিখে রাখা

শরিয়ত আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেছে। ঋণের লেনদেন লিখে রাখা এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা দ্বন্দ্ব এড়াতে এবং হক রক্ষায় সহায়ক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! যখন তোমরা একে অপরের কাছে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঋণের লেনদেন করো, তখন তা লিখে রাখো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮২)

৩. সুদী ঋণের লেনদেন থেকে বিরত থাকা

সুদ শরিয়তে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং সুদী ঋণের লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য মুমিনদের প্রতি সুস্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) সুদ গ্রহণকারী, সুদ দানকারী, সুদের লেনদেন লিখে রাখা ব্যক্তি এবং এর সাক্ষীদের ওপর লানত করেছেন এবং বলেছেন, তারা সবাই গুনাহে সমান অংশীদার। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৯৪৮)

৪. ঋণ পরিশোধের নিয়ত করা

ঋণ গ্রহণের সময় পরিশোধের দৃঢ় নিয়ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এটি শুধু নৈতিক দায়িত্বই নয়, বরং আল্লাহর সাহায্য লাভের মাধ্যম। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের সম্পদ (ঋণ) গ্রহণ করে এবং পরিশোধের নিয়ত রাখে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৮৭)

৫.ঋণ পরিশোধে গড়িমসি না করা

ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করা শুধু নৈতিক দায়িত্ব লঙ্ঘনই নয়, বরং এটি শরিয়াহর দৃষ্টিতে জুলুম হিসেবে গণ্য। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, সম্পদশালী ব্যক্তির গড়িমসি করা জুলুম। (বুখারি, হাদিস : ২৪০০)

তাই কোনো ব্যক্তির কাছে ঋণ পরিশোধের সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যদি সে ঋণ পরিশোধ না করে, তবে সে জালিম।

৭. ঋণের দাবি নরমভাবে করা

ঋণের দাবি নরমভাবে করা একটি শরিয়ত নির্দেশ এবং নৈতিক কর্তব্য। এটি শুধু সম্পর্ক সংরক্ষণে সাহায্য করে না, বরং আল্লাহর রহমত ও বরকত আকর্ষণ করে। রাসুল (সা.)-এর নরমতার উদাহরণ আমাদের শিক্ষা দেয়। হজরত জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা সেই ব্যক্তির ওপর রহম করেন, যে ব্যক্তি ক্রয়-বিক্রয় এবং ঋণ আদায়ের সময় নরম ব্যবহার করে। (বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

৮. ঋণগ্রহীতাকে সময় দেওয়া

ঋণগ্রহীতা যদি অসচ্ছল হয়, তবে তাকে সময় দেওয়া শরিয়াহের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ, যা মানবিকতা ও করুণার প্রকাশ ঘটায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, যদি ঋণগ্রহীতা অসচ্ছল হয়, তবে তাকে সচ্ছলতা না আসা পর্যন্ত সময় দাও।(সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮০)

এই আয়াতটি স্পষ্টভাবে নির্দেশ দেয়, ঋণগ্রহীতা যদি আর্থিক সংকটে থাকে, তবে তাকে জোর না করে সচ্ছলতা না আসা পর্যন্ত সময় দেওয়া উচিত। এটি রহম ও ন্যায়বিচারের একটি প্রকাশ।

৯. ঋণ পুরোপুরি বা কিছু অংশ মাফ করে দেওয়া

সামর্থ্য থাকলে ঋণ পুরোপুরি বা কিছু অংশ মাফ করে দেওয়া এটি রহমের প্রকাশ। আল্লাহ তাআলা বলেন, আর যদি (ঋণগ্রহীতাকে) ঋণ সদকা করে দাও (অর্থাৎ পুরোটা মাফ করে দাও বা যতটুকু সম্ভব ততটুকু মাফ করে দাও), তবে এটি তোমাদের জন্য অনেক উত্তম, যদি তোমরা এর গুরুত্ব জানতে। (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮০)

১০. ঋণগ্রহীতার জন্য পঠিতব্য দোয়া

ঋণগ্রহীতার জন্য একটি বিশেষ দোয়া রয়েছে, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) শিখিয়েছেন এবং এটি পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ঋণ পরিশোধের সাহায্য প্রার্থনা করা যায়। আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, একজন মুকাতাব (চুক্তিবদ্ধ দাস) তাঁর কাছে এসে বলল, ‘আমি আমার মুক্তির জন্য চুক্তিবদ্ধ অর্থ পরিশোধে অক্ষম হয়ে পড়েছি, আমাকে সাহায্য করুন।’ আলী (রা.) বললেন, ‘আমি কি তোমাকে এমন কিছু কথা শিখিয়ে দেব না, যা আমাকে আল্লাহর রাসুল (সা.) শিখিয়েছিলেন? যদি তোমার ওপর ছবির পাহাড় (তায় কাবিলায় অবস্থিত আরবের একটি বড় পাহাড়) সমান ঋণও থাকে, তবে আল্লাহ তা পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেবেন।’

তিনি বললেন, এই দোয়া পড়ো, ‘আল্লাহুম্মাকফিনী বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী কোরো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে সচ্ছলতা দান করো।’ (জামি তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৬৩)

১১. ঋণ পরিশোধের সময় ঋণদাতার জন্য দোয়া

ঋণগ্রহীতা যখন তার দায়িত্ব পূরণ করে, তখন তাকে দোয়া দিয়ে বরকত প্রার্থনা করা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ। ইসমাঈল ইবন ইবরাহিম ইবন আবদুল্লাহ ইবন আবি রবিআ থেকে তাঁর পিতার মাধ্যমে হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি (সা.) আমার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। এরপর যখন তিনি আমাকে পরিশোধ করলেন, তখন তিনি আমাকে এই দোয়া দিয়েছিলেন, ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফি আহলিকা ওয়া মালিকা।’ আল্লাহ তোমার পরিবার ও সম্পদে বরকত দান করুন। (নাসায়ি, হাদিস : ৪৬৮৩)

ঋণ নেওয়া ও দেওয়া, দুটিই দ্বিনের আলোকে পরিচালিত হলে পারস্পরিক ভালোবাসা ও আস্থা গড়ে ওঠে এবং দুনিয়া-আখিরাতে শান্তি আসে। আমাদের উচিত, ঋণ বিষয়ে যত্নশীল হওয়া, সুদের ভয়াবহতা থেকে বাঁচা এবং মানুষের হক আদায়ে সদা সচেষ্ট থাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে