শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

টেলিভিশন নাটকে একসময় বৈচিত্র্য, নতুন মুখের উত্থান, চরিত্রের সঙ্গে শিল্পী নির্বাচন- সবই ছিল শিল্পের অংশ। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন টেলিভিশনে এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যাকে অনেকেই বলছেন ‘শিল্পী সিন্ডিকেট’। এ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বা নাট্যপরিচালক-প্রযোজকরা বারবার একই মুখ, ভিউওয়ালা বা ভাইরাল অভিনয়শিল্পী বা নির্দিষ্ট একটি শিল্পী গোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করছেন। ফলে নতুন বা কম পরিচিত অভিনয়শিল্পীরা ন্যায্য সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ প্রবণতা শুধু প্রতিভার অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিচ্ছে না, বরং নাটকের মান এবং দর্শকপ্রিয়তার ওপরও প্রভাব ফেলছে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, একই শিল্পী একই ধরনের চরিত্রে একাধিক নাটকে অভিনয় করলে দর্শকদের কাছেও বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। আবার বিপরীত চিত্রও দেখা যায়। কিছু কিছু টিভি চ্যানেল বা নির্মাতারা চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুনদের সঙ্গে কাজ করছেন। উৎসাহ দিচ্ছেন ভালো কিছু করার, তবে সেটা খুবই নগণ্য।

 

সিন্ডিকেট কীভাবে কাজ করে?

নির্দিষ্ট কিছু জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক এবং প্রযোজকের মাঝে একটি অনানুষ্ঠানিক সমঝোতা তৈরি হয়েছে। একটি নাটকের জন্য কাস্টিংয়ের সময় এ নির্ধারিত গোষ্ঠীর বাইরের কাউকে সুযোগ দেওয়ার প্রবণতা কম। নতুন কোনো শিল্পী প্রস্তাব করলেই বলা হয়- ‘দর্শক চেনে না’, ‘রেটিং আসবে না’, ভিউয়ারস-ফলোয়ারস নেই বা ‘ওকে নিলে সময়মতো শুটিং করা যাবে না’। কিন্তু প্রশ্ন হলো-এ ‘রেটিংমুখী’ যুক্তি কি শিল্পের বিকাশে সহায়ক? নাট্যজগতে এখন এমন অনেক শিখে আসা, প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী রয়েছেন, যাদের দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও টেলিভিশনে তেমনভাবে সুযোগ মিলছে না। তারা বাধ্য হচ্ছেন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা মঞ্চনাটকে সীমাবদ্ধ থাকতে।

 

প্রযোজক-পরিচালকদের ভাষ্য

এ বিষয়ে নির্মাতা-প্রযোজক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ বলেন, ‘শিল্পী সিন্ডিকেট বলতে কিছুই নেই। পৃথিবীতে এটা মানুষের বানানো। আমি মনে করি, যোগ্যতা বা ট্যালেন্ট থাকলে কাউকে ঠেকানো যাবে না। মার্কেটিং, অ্যাক্টিং যোগ্যতা থাকলে সে একসময় দর্শকদের কাছে পৌঁছবেই। আমি কিন্তু নতুনদের অনেক সুযোগ দিয়েছি। তারা এখন অনেক কাজ করছে। তবে হ্যাঁ, কিছু ডিরেক্টর কিছু শিল্পীর ওপর নির্ভর করে, কমফোর্ট জোন মনে করে। তবে ডিরেক্টর তখনই খুশি যখন সে মনিটরে দেখে তার শিল্পীর ভালো অভিনয়।’ আরেক নির্মাতা-প্রযোজক দিপু হাজরা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এইটা অবশ্য নির্ভর করে টেলিভিশনে শিল্পীদের চাহিদার ওপর, ব্র্যান্ডিং ডিমান্ডের ওপর। যেহেতু এখন টিভি ছাড়াও তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে, তাই দুই মাধ্যমেই ভাবতে হয়। সবকিছু বিপণন বা ব্র্যান্ডিংয়ের আলোকে সাজাতে হয়। যেসব শিল্পীর হালনাগাদ ডিমান্ড থাকে, ট্রেন্ডিংয়ে থাকে বা ভিউ বেশি যাদের তাদের চাহিদা বেশি তো থাকবেই। সবকিছুর মূল কিন্তু ভিউজ। ভিউজ হলেই তো বাণিজ্য। তবে আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি যেমন চঞ্চল চৌধুরী, বৃন্দাবন দাস, শাহনাজ খুশি, আ খ ম হাসান, শামীম জামান-তাদের সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ও ভালোবাসার ব্যাপার রয়েছে। তার সঙ্গে রয়েছে গল্প, চরিত্র আর কমফোর্ট জোন।’ নির্মাতা হাসান রেজাউল বলেন, ‘আমি অবশ্য সবাইকে নিয়েই কাজ করছি। তবে নির্ভরযোগ্য এবং পরিচিত শিল্পীদের নিয়ে কাজ করা সহজ। তাদের কাজের মান জানা আছে, শুটিংয়ে সময় মেনে আসেন, রিহার্সেলের প্রয়োজন কম, দর্শক চেনেন। এটি এক ধরনের ‘কম ঝুঁঁকির’ পন্থা।’

 

বিভিন্ন চ্যানেল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য

এ বিষয়ে ইবনে হাসান খান (ডিরেক্টর, সেলস অব মার্কেটিং, চ্যানেল আই) বলেন, ‘আমাদের টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেট কখনোই ছিল না। আমি এ বিষয়টা একজন চ্যানেল ব্যবসায়ী হিসেবে কখনোই বিশ্বাস করি না। একজন ব্যবসায়ী হলে কীভাবে ব্যবসাটাকে নিরাপদ করা যাবে, সেটা কিন্তু ভাবতে হয়। আপনি বাজার করতে গেলে তো ভালো পণ্যটাই কিনবেন, তাই না? আমি মনে করি, আজকে যারা নতুন তারাই ভালো কাজ দিয়ে একসময় জনপ্রিয় হয়। আর যেসব নায়ক-নায়িকা বা শিল্পী যে সময়ে জনপ্রিয় থাকে তাকে নিয়েই সবাই কাজ করে। যেমন আমরা এবার ঈদে মোশাররফ করিমকে নিয়ে তিনটি নাটক করেছি ভালো ব্যবসা করার জন্যই। যেহেতু টিভি চ্যানেল একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, তাই বাণিজ্যের দিক তো খেয়ালই করতে হবে।’ এ বিষয়ে তাশিক আহমেদ (উপদেষ্টা, সম্প্রচার বিভাগ, এটিএন বাংলা) বলেন, ‘আমাদের কোনো রিজার্ভেশন বা সিন্ডিকেশন নেই যে অমুক শিল্পীকে নিয়ে নাটকে কাজ করতে হবে। আমরা যারা মেধাবী, প্রতিশ্রুতিশীল-সম্ভাবনাময় তাদেরই সুযোগ দিই। তবে হ্যাঁ, নাটকে এ সময়ের ট্রেন্ডিংয়ে ৬-৭ জন ছেলেমেয়ে রয়েছে যাদের পারফরম্যান্স ভালো, পপুলারিটি রয়েছে। তাদের নিয়ে কাজ তো সবাই করতে চায়। কারণ, টিভি চ্যানেলের বিপণন চায় ব্র্যান্ডিং ভ্যালু, ট্রেন্ডি কনটেন্ট। নাটকের মান, শিল্পীর ওপর  নির্ভর করেই তারা চ্যালেঞ্জ নেয়। গল্পের গভীরতার সঙ্গে ভালো ম্যাটেরিয়াল, শিল্পী আর মার্কেট ভ্যালু বিবেচনা করেই কাজ করতে হয়। এরপর থাকে নির্মাতার সঙ্গে শিল্পীর কমফোর্ট জোন। ভালো আর্টিস্ট নিয়ে ৮ লাখ ইনভেস্ট করে যদি ৬ লাখ টাকা লাভ হয় তাহলে কেন নয়! ইউটিউব থেকে ইনকামেরও চেষ্টা থাকে। তবে নতুন আর্টিস্টে রিস্ক বেশি থাকে, যেটি পপুলার আর্টিস্টের ক্ষেত্রে কম।’ এ টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেটের বিষয়টিও বিশ্বাস করেন না বাংলাভিশনের হেড অব প্রোগ্রাম তারেক আখন্দ। তিনি বলেন, ‘সবার বিষয় জানি না; আমাদেরটা বলতে পারব যে, সিন্ডিকেশন নেই। তবে বাজার ভেবে আমাদের কাজ করতে হয়। মানের দিক বিবেচনা করে ভালো ডিরেক্টর, গল্প, কাস্টিং চিন্তা করতে হয়। রোমান্টিক গল্পের কাস্টিং একরকম, কমেডি বা অন্য ধরনের আরেক রকম কাস্টিং। সেক্ষেত্রে নির্মাতাদের সাজেশনও নেই। তবে আমাদের মূল টার্গেট থাকে বেশি দর্শকদের দেখানো। এ সময়ে যারা জনপ্রিয় তাদের নিয়েই তো কাজ করতে হয় বিপণনের স্বার্থে। তবে আমরা কিন্তু ১০% নতুনদের নিয়ে কাজ করি। তবে বিপণন করতে সমন্বয় লাগে যেন দর্শক  পছন্দ করেন। এবার চ্যালেঞ্জ নিয়ে দুটি নাটকে নতুন নায়ক-নায়িকাকে কাস্ট করেছি। এটি রিস্ক, কিন্তু যদি ক্লিক করে তাহলে তারা আরও কাজ করবেন। আপনি দেখেন, সত্যজিৎ রায়ের আমল থেকেই ভালো গল্পের সঙ্গে ভালো কাস্টিং প্রচলন রয়েছে। সেটা উত্তম-সুচিত্রার কথাই যদি বলি। এরাও তো একসময় নতুন ছিল। তবে মানের প্রশ্নে আপস ঠিক নয়।’ এদিকে এ প্রসঙ্গে এনটিভির অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ বিভাগের ব্যবস্থাপক পাভেল ইসলাম বলেন, ‘এরকম কোনো বিষয় আমাদের চ্যানেলে নেই। আমারও জানা নেই। ঈদের বিশেষ নাটক-টেলিফিল্ম ছাড়া রেগুলার নাটকে সব ধরনের শিল্পীই কাজ করে থাকেন। ডিমান্ড বা খাওয়ানোর জায়গা থেকে কাজ হয় না। মান ঠিক রেখে ভালো কাজ। তবে যারা ভালো আর্টিস্ট বা যাদের ভিউ-পপুলারিটি আছে তারা তো থাকবেই। পপুলার বা ভিউওয়ালা আর্টিস্ট কিন্তু খুব বেশি নেই, তাও ১৪-১৫ জন। সেগুলো মধ্য থেকেই ব্র্যান্ড ভ্যালু রয়েছে যাদের তাদেরকে নিয়ে নাটক বানানোর ডিমান্ড থাকে। আমাদের করার কিছুই থাকে না। বিপণনদাতাদের চাহিদাকে প্রাধান্য দিতে হয়। আমরা সামনের ঈদে এ সময়ের জনপ্রিয় নিলয়, হিমি, খায়রুল বাসার, ইয়াশ রোহান, আরশ খান, সুনেরাহ, তটিনী, কেয়া পায়েল, সামিরা মাহি, জোভান, নাজনীন নেহা, অপূর্ব, তৌসিফ, নওবা তাহিয়া, পার্থ শেখ, মোশাররফ করিমসহ অনেককে নিয়ে নাটক বানিয়েছি।’

এদিকে নাটক সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করেন এ টেলিভিশন শিল্পী সিন্ডিকেট শিল্পী নির্বাচনকে স্বচ্ছ ও নীতিগতভাবে পরিচালনা করা জরুরি। এক্ষেত্রে টিভি কর্তৃপক্ষ, বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নাট্যপাড়ার গঠনমূলক আলোচনা, অ্যাক্টরস ইকুইটিসহ প্রযোজক সংঘের সক্রিয়তা এবং মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর দায়িত্বশীলতা এ সমস্যা নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে। তরুণ পরিচালকদের উৎসাহিত করতে হবে যেন তারা ভিন্ন মুখ ও নতুন প্রতিভা নিয়ে কাজ করেন। কারণ, শিল্পের ক্ষেত্রে বন্ধ দরজা কোনো দিনই ভালো ফল বয়ে আনে না। টেলিভিশন নাটক যদি সৃষ্টিশীলতার জায়গা ধরে রাখতে চায়, তবে সিন্ডিকেট সংস্কৃতি ভাঙতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা
রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল
তারিক আনামে মুুগ্ধতা
তারিক আনামে মুুগ্ধতা
মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
সর্বশেষ খবর
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩
কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ
ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী
কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক
চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর
ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল
ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ

লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬
লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬

খবর

র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে
র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে

খবর

তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির
তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির

খবর

টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের

মাঠে ময়দানে

সার্চেও চার্জ বাড়েনি ফেডারেশনগুলোর
সার্চেও চার্জ বাড়েনি ফেডারেশনগুলোর

মাঠে ময়দানে