শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

নির্মাতার প্রশ্ন?

চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

চলচ্চিত্রের দুঃসময় জেনেও প্রধান এই গণমাধ্যমটি বাঁচানোর জন্য বিবেকের তাড়নায় এফডিসিতে ছুটে এলেন হেমায়েত সাহেব। তার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন নিজের গচ্ছিত কিছু অর্থ দিয়ে একটি ছবি বানাবেন। এফডিসিতে পা রাখতেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন। তার ধারণা ছিল ছবি নির্মাণ আর তারকাদের পদচারণায় বুঝি চলচ্চিত্র নির্মাণের এই প্রধান সূতিকাগারটি মুখর থাকবে। কিন্তু না, চলছে মিটিং, গগনবিদারী মিছিল, লোকজনের মাঝে ক্ষোভ-বিক্ষোভ। কান পেতে শুনলেন, না এগুলো চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো অংশ নয়। তাহলে কী? একজন বললেন, ‘আরে ভাই নতুন এসেছেন এখানে, আপনার বুঝতে সময় লাগবে। এসেই যখন পড়েছেন আর যাবেন কোথায়? সিনেমা বানানোর শখটা পূরণ করে যান। নবাগত নির্মাতা এমন কথায় কিছুটা শঙ্কিত আর তার কপালে চিন্তার ভাঁজ। আবার জানতে চাইলেন শুটিং না হলে এসব মিটিং মিছিল কিসের? জবাবদাতার মন্তব্য ছিল এমন, ‘আরে ভাই এখন এফডিসিতে শুটিং হয় নাকি। কবেই এটি বিরানভূমি হয়ে যেত। এটিকে তো টিকিয়ে রেখেছে সমিতি নামক কিছু সংগঠন। ওরাই তো মিছিল, মিটিং, ইফতার পার্টি, পিকনিকসহ ব্যক্তিগত অনেক উৎসব করে এফডিসিকে সরব রেখেছে। মাঝে-মধ্যে দেখবেন একদল মানুষ একের পেছনে অন্যরা ছুটছেন। এটিকেও শুটিং ভেবে ভুল করবেন না। বিভিন্ন সমিতির মধ্যে ঝগড়া ফ্যাসাদের কারণে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দাবড়ানি দিচ্ছে। এসব কথা শুনে বেচারা হেমায়েত সাহেব কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। অগত্যা প্রশাসনিক ভবনে গিয়ে ছবি নির্মাণের যাবতীয় ব্যয় মিটিয়ে পা বাড়াতেই একজন তাকে জিজ্ঞেস করলেন ছবি তো বানাবেন ভাই, প্রযোজক সমিতির পার্টি হয়েছেন। হেমায়েত আবারও বিব্রত। প্রযোজক সমিতির পার্টি মানে। লোকটি বলল, হ্যাঁ ভাই, এখানে ছবি বানাতে গেলে শুধু এফডিসির পাওনা পরিশোধ করলে চলবে না। নানা সমিতিতে হাজার লাখ টাকা দিয়ে পার্টি হয়ে তারপরই পাবেন ছবি নির্মাণের সার্টিফিকেট। হেমায়েত সাহেব এখন ভীষণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। নিজেকে প্রশ্ন করলেন-এ আমি  কোথায় এলাম? কেন এলাম? চারদিকে তখনো মিছিল-মিটিং আর ছোটাছুটি চলছে, ছবি নির্মাণের ছায়াও নেই। প্রশাসনিক ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে চারদিকে দেখছেন অমুক-তমুক সমিতির সাইনবোর্ড। এতে হতাশ নবাগত নির্মাতা নিজেকে প্রশ্ন করলেন, ‘ছবিটা বানাব কোথায়?’

এই তো গেল চলচ্চিত্র নির্মাণের একজন নতুন স্বপ্নদ্রষ্টা হেমায়েত সাহেবের স্বপ্নভঙ্গের চরম কষ্টের গল্প। এমন হেমায়েত সাহেব প্রায় প্রতিদিনই এফডিসিতে আসেন আর স্বপ্নের অপূর্ণতা নিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন।

এফডিসি প্রশাসনের কাছে জানতে চাইলাম, এখানে এত সমিতি কেন? নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক কর্মকর্তা জানালেন তারা তো স্টাডিরুম হিসেবে অনেক আগেই বিভিন্ন অফিস ভাড়া নিয়ে বসে আছেন। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস প্রশাসনের নেই। তারা নানাভাবে শক্তিশালী। কারণ তারা নেতা। ওই কর্মকর্তা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, অর্থের অভাবে এফডিসি কর্তৃপক্ষ আমাদের নিয়মিত বেতন-ভাতা ও অবসরপ্রাপ্তদের গ্র্যাচুইটি দিতে পারছে না। অথচ সমিতির অফিস ভাড়া, বিদ্যুৎ, পানি ও রক্ষণাবেক্ষণ বিল বাবদ এখন পর্যন্ত এফডিসি সমিতিগুলোর কাছে পাওনা আছে ৮০ লাখ ৩ হাজার ৬২৩ টাকা। এর মধ্যে প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩০ টাকা, পরিচালক সমিতির কাছে ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৯ টাকা। শিল্পী সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৯৬৮ টাকা। চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থার কাছে ৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৭ টাকা। সিডাবের কাছে পাওনা ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৩৪৯ টাকা। ফিল্ম এডিটরস গিল্ডের কাছে পাওনা ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫৬ টাকা। চলচ্চিত্র ব্যবস্থাপক সমিতির কাছে পাওনা ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫৪ টাকা।
একজন নির্মাতা দুঃখভরে জানালেন, এফডিসি চলচ্চিত্র নির্মাণের সূতিকাগার হলেও এখানে চলচ্চিত্র নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ টেকনিক্যাল সাপোর্ট নেই। যা কিছু যন্ত্রপাতি রয়েছে তা চালানোর মতো টেকনিশিয়ানও নেই। চলচ্চিত্র নির্মাণের মূল অনুষঙ্গ ‘পোস্ট প্রোডাকশন’-এর কাজই এখানে হয় না। এর জন্য দেশের বাইরে গিয়ে অপচয় হয় বিপুল দেশীয় অর্থ। এতে একদিকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে, অন্যদিকে বড় অঙ্কের অর্থ ও সময় ব্যয়  হচ্ছে নির্মাতার। এক কথায় নির্মাতাকে হতে হচ্ছে নাকাল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এফডিসির ওই কর্মকর্তা বলেন, যন্ত্রপাতি, টেকনিক্যাল সাপোর্ট সবই আছে, নেই টেকনিশিয়ান।  ২০০৪ সালে এফডিসি সর্বশেষ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেয়। তখন চলচ্চিত্র নির্মাণ হতো এনালগ পদ্ধতিতে। সেই টেকনিশিয়ানরা ২০১২ সালের পর চালু হওয়া ডিজিটাল পদ্ধতির মেশিন পরিচালনা করবেন কীভাবে? এ জন্য টেকনিশিয়ানদের ট্রেনিংয়ের জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে। না হলে চারুকলা বিভাগ থেকে পাস করা টেকনিশিয়ানদের নিয়োগ দিতে হবে।

এক্ষেত্রে রয়েছে আরও জটিলতা। একদিকে কোনো সিনেমা হলেই ন্যূনতম টু কে রেজুলেশনের প্রজেক্টর নেই। যার কারণে নির্মাতারা কালার গ্রেডিং না করেই ছবি মুক্তি দেন। ফলে কালার গ্রেডিং মানে পোস্ট প্রোডাকশনের একটি অংশই রয়ে যায় অব্যবহৃত। এর জন্য বড় অঙ্কের বেতন দিয়ে লোক নিয়োগ বা বিদেশে প্রশিক্ষণে পাঠিয়ে লাভ কী হবে। এফডিসি তো আরও ক্ষতির মুখে পড়বে।

এদিকে নানা ঝক্কি-ঝামেলা সামলে ছবি নির্মাণ করেই নির্মাতার কষ্ট লাঘব হয় না। ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে আবার পড়েন মহাবিপদে। এবার বড় অঙ্কের অর্থ গুণতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হতে হয় মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে। একজন নির্মাতা সরাসরি সিনেমা হল মালিকদের কাছে গিয়ে ছবি মুক্তি দিতে পারেন না। তাকে দ্বারস্থ হতে হয় বুকিং এজেন্টদের। যা পৃথিবীর কোথাও নেই।

এ বিষয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস বলেন, তৎকালীন পাকিস্তান আমলে একজন প্রযোজকের ছবি পরিবেশকরা ৫ পার্সেন্ট কমিশনের বিনিময়ে নিয়ে সিনেমা হলে মুক্তি দিতেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রযোজক ও পরিবেশক মিলে ‘চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতি’ গঠন করলে মধ্যস্বত্বভোগী হিসেবে বুকিং এজেন্টের উদ্ভব হয়। তারা মোটা অঙ্কের কমিশন ছাড়া সিনেমা হলে ছবি মুক্তি দিতে দেয় না। ফলে নির্মাতা হন নাকাল। বলতে গেলে প্রদর্শক ও প্রযোজকদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে লাভের অর্থ খেয়ে যাচ্ছে বুকিং এজেন্ট নামের মধ্যস্বত্বভোগীরা।

এর জন্য দায়ী হলেন প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম। তিনি একসময় বুকিং এজেন্ট ছিলেন। প্রায় ৩৬টি সিনেমা হল তার নিয়ন্ত্রণে ছিল। তখন বুকিং এজেন্টদের কোনো সংগঠন ছিল না।

চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বিরোধিতা সত্ত্বেও সাইফুল ইসলামই একসময় নিজে প্রধান উপদেষ্টা হয়ে সিরাজুল ইসলামকে সভাপতি করে গঠন করেন ‘বুকিং এজেন্ট’দের সংগঠন। তখন থেকেই চলচ্চিত্র নির্মাতারা ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে হচ্ছেন চরম নিষ্পেশিত আর প্রদর্শকরাও গুণছেন বড় অঙ্কের লোকসান।

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্মহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্মহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
সর্বশেষ খবর
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত: লিয়াকত সিকদারের ক্যাশিয়ার আনছার আলী গ্রেফতার
প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত: লিয়াকত সিকদারের ক্যাশিয়ার আনছার আলী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেয়ারমূল্য পড়ে যাচ্ছে, টেসলা খুঁজছে নতুন সিইও
শেয়ারমূল্য পড়ে যাচ্ছে, টেসলা খুঁজছে নতুন সিইও

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ