শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২২, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

ইদানীং আমার কী হয়েছে বলতে পারব না। রাতে ঘন ঘন ঘুম ভেঙে যায়। তারপর হালকা একটু তন্দ্রা এবং দুর্বোধ্য সব স্বপ্ন। বেশির ভাগ স্বপ্নই শিশুতোষ এবং ফোক ফ্যান্টাসি প্রকৃতির। শিশুবেলার মতো স্বপ্ন দেখে খিলখিলিয়ে হেসে উঠি। স্ত্রী মহোদয়া ভীষণ বিরক্ত হন। জিজ্ঞাসা করেন কী দেখলে। যখন বলি কিছুই মনে করতে পারছি না, তখন তার বিরক্তি চরমে পৌঁছে। এমনিতেই তিনি সারাদিন হাড়ভাঙা খাটুনি খাটেন। বুয়া কেন এলো না, বাজারে জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়ে- কিন্তু আমি তো সংসার খরচ বাড়াই না। বয়স ষাটের কাছাকাছি পৌঁছায় কিছু শারীরিক জটিলতাও দেখা দিয়েছে। কিন্তু দায়িত্ববান স্বামী হিসেবে আমি ওসবের ধার না ধেরে রাত-বিরাত খিলখিলিয়ে হাসি। ফলে আমাকে নিয়ে তার আতঙ্ক বেড়ে যায়।

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালামঢাকার অদূরে সাভারে জঙ্গলঘেরা আমাদের একটি বাংলোবাড়ি আছে। সেখানে বড় বড় কয়েকটি লেক- তারপর বাঁশঝাড় এবং অন্যান্য বৃক্ষরাজির মধ্যে জিন-ভূতেরা বাস করে বলে আমাদের কেয়ারটেকার আমার স্ত্রী-সন্তানদের সতর্ক করেছে। রাতের বেলায় একাকী সেই বাঁশঝাড়ের কাছে যাওয়ার জন্য আমার বড় ছেলে জিদ ধরল। কিন্তু আমার ডাক্তার পুত্রবধূ কোনো অবস্থাতেই তাকে যেতে দিল না। আমার সাহসিনী মেয়েও যেতে চেয়েছিল। কিন্তু তার বর বারণ করায় সে হয়তো বেঁচে গেছে। আমি বহুবার সেখানে গিয়েছি রাত-বিরাতে। কখনো একাকী আবার কখনো সস্ত্রীক। এটা নিয়ে আমার বাড়ির কেয়ারটেকার ভীষণ বিরক্ত। আমাদের শিশুসুলভ আচরণ তার একেবারে অপছন্দ। তার দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে। একটির বয়স সাত, অপরটির এগারো। উভয়েই স্থানীয় একটি মাদরাসায় কোরআনে হিফজ শিখছে। ওরা আমাকে দাদুভাই ডাকে আর তাদের আব্বা ডাকে বাবা বলে। তো আমার নাতনিরা তাদের আব্বার পরামর্শে মাদরাসার হুজুরের সঙ্গে হয়তো তাবিজ নিয়ে কথাবার্তা বলেছে। হুজুর বুদ্ধি দিয়েছেন, চারটি তাবিজ বাড়ির চার কোনায় পুঁতে রাখতে হবে এবং আমাকে ঝাড়ফুঁক দিতে হবে।

আমার স্ত্রী উল্লিখিত ঘটনা শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন। জিন-ভূত নেই- ওসব কুসংস্কার ইত্যাদি বলে ওদের হাই কোর্ট দেখিয়ে দেন। কিন্তু ইদানীং গভীর রাতে আমার হাসাহাসি দেখে তার সন্দেহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। রাতের বেলায় তেমন কিছু না বললেও সকালে নাশতার টেবিলে যখন জিন-ভূতের গল্প বলে এবং ইন্টারনেটে ওসব নিয়ে কী সব ঘাঁটাঘাঁটি করে তাতে করে আমি বিলক্ষণ টের পাই যে- আমার কিছু একটা হয়েছে।

ইদানীং আমি সময় পেলে বড় ছেলের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলি। তাকে বিদেশ থেকে ফিরে আসতে বলি। আর বলি দ্রুত সন্তান-সন্ততি নেওয়ার জন্য। আমাদের কথায় বউমা যোগ দেয়- বলে বাবা দোয়া করেন আমাদের যেন টুইন বেবি হয়। আমি দোয়া করি এবং সেই কা- দেখে আমার স্ত্রী রাগে গজগজ শুরু করেন। আমার মেয়ের বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। তার ঘরে সন্তান-সন্ততির জন্যও আমি উদগ্রীব হয়ে আছি। আমার খুব ইচ্ছা হয় নাতি-নাতনিদের সঙ্গে খুনসুটি করতে।

তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ওয়া ওয়া চুয়া চুয়া করতে। আমার ইচ্ছা জাগে ওদের সঙ্গে চকলেট ললিপপ-আইসক্রিম ও খেলনা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করতে এবং জীবনের সব বেদনা-হতাশা সাগরে নিক্ষেপ করে ওদের হাত ধরে নতুন এক কল্পনার জগতের অভিযাত্রী হয়ে ভবলীলা সাঙ্গ করতে।

২০২৫ সালের জুলাই মাসে আমার যে হালহকিকত তা কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাই মাসে তখন ছিল না। আমার পেশাগত জীবন শুরু হয়েছিল সেই ১৯৮৬ সালে। পেশাগত কারণে তখন থেকেই দেশের প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী-আমলা-কামলা, কবি-সাহিত্যিক সুধীজনসহ আলেম-ওলামাদের সঙ্গে এক টেবিলে বসে খানাপিনা-কথাবার্তা ও ভাব বিনিময়ের সুযোগ হয়েছে। গত ৪০টি বছর শীত নেই- গ্রীষ্ম নেই- দিন নেই, রাত নেই শুধু কাজ আর কাজ করে এসেছি। জীবনযুদ্ধের সফলতা-ব্যর্থতা, জয়-পরাজয় কিংবা পিছু হটা কোনো কিছুই জীবনের গতিকে জিন-ভূত-ললিপপ অথবা তাবিজ-কবজের দরবারে নিতে পারেনি। আমার জীবনের বাস্তবতা এবং ব্যস্ততা এত বেশি ছিল যে- স্বপ্ন দেখার সময় হয়নি। কর্মের চূড়ান্ত সফলতা, জীবনের অভিজ্ঞতা এবং পদে পদে বাস্তব শিক্ষা লাভের সুযোগের কারণে অজানা ভয়-আতঙ্ক-সন্দেহ-দ্বিধা-দ্বন্দ্ব-সিদ্ধান্তহীনতা আমার ডিকশনারিতে ছিল না।

আমি সারাজীবন ঝুঁকি নিয়েছি। বিরূপ পরিস্থিতি সাহস দিয়ে মোকাবিলা করেছি। অসাধ্য বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কৌশল অবলম্বন করেছি। ফলে ১৯৮৬ থেকে ২০২৪ সাল অবধি কত রাজা গেছেন এবং কত রাজা এলেন তা নিয়ে চিন্তাভাবনার সময়ই হয়নি। বরং নিজের দৈনন্দিন কাজের চাপ-দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং চলার পথের স্বাভাবিক বিপদ-বিপত্তি, প্রতিযোগিতা-চক্রান্ত ইত্যাদি মোকাবিলা করতে গিয়ে শরীর ও মনে এক নতুন প্রাণশক্তি এবং উদ্ভাবনী শক্তির সঞ্চার হতো। শত শত রাজনৈতিক বিরোধী, অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ও পারিবারিক সমস্যাগুলো জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে হতো এবং সেগুলো সমাধানের জন্য একটার পর একটা উপায়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হাজির হতো। আর এভাবেই ২০২৪ সালের জুলাই মাস আমার জীবনে এক নতুন অধ্যায় নিয়ে হাজির হয়।

গত এক বছরে আমার স্মরণশক্তির মহাসর্বনাশ হয়েছে। চারদিক থেকে শুধু একের পর এক বিপর্যয়ের সংবাদ। বন্ধু-বান্ধব বিশেষ করে বড় বড় ব্যবসায়ী, আমলা রাজনীতিবিদদের আহাজারি এবং তাদের জন্য কিছু করতে না পারার বেদনা আমাকে গত এক বছরে ক্রমশ নিস্তেজ ও নিষ্প্রভ করে ফেলেছে। আওয়ামী জমানাতে স্বয়ং শেখ হাসিনা যখন আমার বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন, গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে আমার গাড়ি ভেঙে চুরমার করেছেন এবং দুদক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দিয়ে হয়রানি করেছেন তখনো আমি একটি মুহূর্তের জন্য হতোদ্যম হইনি। আমার বন্ধু ও শুভাকাক্সক্ষীরা যেভাবে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন তাতে করে বিরূপ সময়েও আমার জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে উন্নয়ন ছিল উল্লেখ করার মতো। কিন্তু গত এক বছরে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো ক্ষতি হয়নি বটে, কিন্তু আমার চারদিকের প্রকৃতি ও পরিবেশের যে সর্বনাশ ঘটেছে এবং মব সন্ত্রাসের নামে জংলি সন্ত্রাসের যে বিস্তার দেখছি তাতে করে আমার চিন্তার ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, স্মরণশক্তি কমে গেছে, কাজ করার ক্ষমতা লোপ পেয়েছে এবং নতুন কিছু শুরু করার উদ্ভাবনী ক্ষমতা, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং বিনিয়োগের ইচ্ছা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। ফলে অখ- অবসরে যে আতঙ্ক অনুভব করছি যা ২০২৪ সালের জুলাই মাসে একদমই ছিল না।

গত বছর জুলাই-আগস্ট মাসে আমি ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম। একটি প্রথম শ্রেণির জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে শেখ হাসিনা সরকারকে তুলাধুনা করে যা ইচ্ছা তাই লিখতাম। প্রতিদিন ২-৩টা টকশো, অধিকন্তু নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য দৈনিক তিনটা ভিডিও রেকর্ডিং এডিটিং আপলোডসহ যাবতীয় কাজের পাশাপাশি ৩০ বছরের পুরোনো ব্যবসার তদারকি, রাজনীতি, সামাজিক যোগাযোগ এবং সর্বোপরি অবসর বিনোদন কোনো কিছুই বাদ যেত না। প্রতি রাতে বাসায় ফিরতাম একটা দেড়টার দিকে। উত্থাল রাজপথ, সরকারি বাহিনীর সতর্ক প্রহরা, ছাত্রলীগের মহড়া, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গ্রেপ্তার বাণিজ্য-গুম, খুনের হুমকি ইত্যাদি থাকা সত্ত্বেও ভয়হীন চিত্ত নিয়ে দুর্বার গতিতে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পার করেছি। কিন্তু আগস্ট মাসের ৫ তারিখ থেকে আজ অবধি আমার সেই গতি ধীরে ধীরে উধাও হয়ে কীভাবে আমাকে নির্জীব বানিয়ে ফেলেছে সে কথা বলে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

স্বাধীনতার পর আমার কোনোদিন মনে হয়নি আমার দেশ বিদেশি কোনো শক্তি দখল করতে আসবে। আমরা রোহিঙ্গা, সিরীয় মুসলমান কিংবা ফিলিস্তিনিদের মতো উদ্বাস্তু হতে পারি এমন দুঃস্বপ্ন কোনোকালে আমাদের তাড়া করেনি। আমাদের দেশে দুর্ভিক্ষ হবে আর ১৯৭৪ সালের দুর্বিষহ স্মৃতি অথবা ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মতো দুর্ভাগ্য আমাদের দিকে ধেয়ে আসবে এমন আতঙ্ক মস্তিষ্কে স্থান পায়নি। ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গিবাদ, সমকামিতা, চট্টগ্রাম বন্দর মার্কিনি কোম্পানিকে পরিচালনা, জাতিসংঘকে করিডর দেওয়ার নামে টেকনাফ সীমান্তে অরাজকতা, সেন্ট মার্টিন নিয়ে কলিজা ছিদ্র করা কথাবার্তা শোনার পর আমার শরীর মন মস্তিষ্কের ওপর যে চাপ পড়ছে তা গত এক বছরে আমার জীবন ও কবরকে খুব কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।

আমি সারাজীবন ধনীদের কাঁদতে দেখিনি। সমাজের গুরুজন শ্রদ্ধাভাজন সমাজপতিদের ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে কলা পাতার মতো থরথর করে কাঁপতে দেখিনি। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ব্যবসায়ীদের দেউলিয়া হওয়ার ভয়ে সমস্বরে আহাজারি করতে দেখিনি। দেশের পুলিশের একদল ভয় পাচ্ছে, সাবেক দল পালিয়ে গেছে, একাংশ জেলে এবং অপর অংশ জেলের ভয়ে কাঁপছে। লোকজনের সেই আগের বিশ্বাস ও আস্থা নেই। মব সন্ত্রাসীরা এখনো রাগ হলে পুলিশ যাত্রাবাড়ী মডেলে পিটিয়ে মেরে টানিয়ে ঝুলিয়ে রাখার হুমকি দিচ্ছে। এমন কেউ নেই যার প্রতি জনগণের আস্থা ও নির্ভরতা রয়েছে। জাতীয় জীবনে এমন প্রিয়মুখ নেই অথবা প্রিয় কণ্ঠস্বর নেই যার জাদুকরি কণ্ঠ ও ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াব। উল্লিখিত কারণে সমাজের স্বাভাবিক বন্ধন আলগা হয়ে যাচ্ছে। মাত্র এক বছরের মাথায় বিয়েশাদি-সন্তান উৎপাদন, খানাপিনা-আহার নিদ্রা, ব্যবসাবাণিজ্য বিনোদন এবং বেঁচে থাকার আগ্রহ মুখ থুবড়ে পড়েছে। সমাজের হাসি-কান্নার স্বাভাবিক সুর পরিবর্তন হয়ে উগ্র উল্লাস কিংবা অতিচিৎকারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। পাপাচার-অনাচারের শত বছরের ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ভেদ করে নতুন এক জঘন্য ভ্রষ্টাচার শুরু হয়েছে, যা ইতিপূর্বে ছিল না। গত কয়েক মাসের ধর্ষণ, বিয়েবাড়িতে হামলা, গভীর রাতে গেরস্থের ঘরে ঢুকে যা ইচ্ছা তা করা এবং সমাজকে জঙ্গল বানানোর যে পরাকাষ্ঠা দেখা দিয়েছে, তা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবকিছু ভুলে অবোধ শিশু হওয়া ছাড়া আমার মতো অধমের আর কীইবা করার আছে।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
সর্বশেষ খবর
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন