শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

গত ১৬ বছর বাংলাদেশ শুধু দুর্নীতিতে পরিপূর্ণ ছিল না- ছিল একটি দমবন্ধ, ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র। মানুষ কথা বলতে পারত না, চোখ তুলে তাকাতে পারত না, এমনকি বিশ্বাস করত না যে জনগণই রাষ্ট্রের মালিক। সরকার, বিচারব্যবস্থা, আইন- সবকিছু এক বিশাল কারাগারের প্রাচীরে রূপ নিয়েছিল। গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। নির্বাচনের নামে চলেছে প্রহসন, আর বিরোধী কণ্ঠস্বরকে রাষ্ট্রদ্রোহী বানিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কেউই মুক্ত ছিল না- না ছাত্র, না শিক্ষক, না সাংবাদিক, না সাধারণ নাগরিক।

আমি ছিলাম সেই কারাগারের এক প্রতিবাদী বন্দি। শুধু মত প্রকাশের অপরাধে আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যায়ভাবে অপসারণ করা হয়েছিল। রাষ্ট্রদ্রোহসহ অগণিত কাল্পনিক মামলার বোঝা নিয়ে আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়। যেদিন আমার বাসা থেকে উচ্ছেদ করা হয়, সেদিন আমার ক্যানসার আক্রান্ত স্ত্রী কাঁদছিলেন, আর আমাদের মেয়ে জানালা দিয়ে নির্বাক তাকিয়ে ছিল।

সেই বিশ্ববিদ্যালয় আবার জেগে উঠেছিল। কিন্তু আমি, একজন নির্বাসিত শিক্ষক, দূর থেকে অনুভব করছিলাম- এই জাগরণ কেবল ছাত্রদের নয়, আমারও এক ধরনের পুনর্জন্ম। খবরে, ভিডিওতে, ছাত্রদের মুখে শুনছিলাম- টিএসসিতে কিছু ছাত্র দাঁড়িয়ে গেছে নিঃশব্দে। কারও হাতে লেখা পোস্টার : ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ এই একটি বাক্যে যেন সারা দেশের হতাশা, জ্বালা, আশা- সবকিছু মিশে ছিল।

৪ জুলাই, যখন আপিল বিভাগ কোটা বহাল রাখেন, তখন ছাত্রদের চোখে যে রাগ আর আত্মবিশ্বাস দেখলাম- তা যেন আমার নিজের দৃষ্টিতে ফিরে এলো। ‘বাংলা অবরোধ’ নামে এক স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধের বিস্ফোরণ ঘটল। আমি বহু অবরোধ দেখেছি, কিন্তু এবারকার প্ল্যাকার্ড, দেয়াল লিখন, মুখের স্লোগান, চোখের ভাষা- সব ছিল ভিন্ন। তারা বলছিল, ‘কোটা না মেধা- মেধা, মেধা’, কিন্তু আমি বুঝতে পারছিলাম- এই লড়াই কেবল কোটাবিরোধী নয়, এটি এক লাঞ্ছিত প্রজন্মের আত্মমর্যাদা উদ্ধারের আন্দোলন। এক যুগের বেশি জনগণের ভোটাধিকার ডাকাতি করে অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা ধরে রাখা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে ৭ জুলাই বলেন : ‘এই আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম। চারদিকে স্লোগান, রাজপথে ছাত্রদের চোখে প্রতিজ্ঞা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল- আর তিনি বলছেন অযৌক্তিক?

১৪ জুলাই শেখ হাসিনা বলেন- ‘যারা কোটা নিয়ে আন্দোলন করছে, তারা রাজাকারদের নতি-পুতি।’ অপমানের শিকার হলো দেশের সবচেয়ে মেধাবী, সাহসী আর সংবেদনশীল প্রজন্ম। একজন অবৈধ শাসক জাতির সন্তানদের বিরুদ্ধে ছুড়ে দিলেন চরিত্রহননের ঘৃণ্য অপবাদ। বিগত বছরগুলোতে বহুবার আমাকে শুনতে হয়েছে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘গণদুশমন’। কিন্তু এবার দেখলাম, একটি সম্পূর্ণ প্রজন্মকে একযোগে রাজাকার বলা হলো- শুধু তাদের ন্যায্য দাবির কারণে। এ কথার প্রতিক্রিয়া ছিল সর্বব্যাপী, বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে ধ্বনিত হচ্ছিল নতুন স্লোগান : ‘তুমি কে, আমি কে- রাজাকার, রাজাকার! কে বলেছে, কে বলেছে- স্বৈরাচার, স্বৈরাচার!’ এই বাক্যগুলোই হয়ে উঠেছিল আন্দোলনের আত্মপ্রকাশ- এক বিপন্ন প্রজন্মের কণ্ঠস্বর, যাকে রাষ্ট্র চেপে রাখতে চেয়েছিল।

১৫ জুলাই দুপুরে শুরু হয় দমনযজ্ঞ- নেমে আসে রাষ্ট্রের বাহিনী ও ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ছাত্রীদের ওপর গরম পানি নিক্ষেপ করা হয়, ছেলেদের মাথা ফাটানো হয় লোহার রড দিয়ে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মুখে কাপড় বেঁধে, হাতে অস্ত্র নিয়ে ঘুরছিল- যেন রাজপথে বিচরণ করে বেড়ানো একদল হায়েনা। তারা ঢুকে পড়ে হাসপাতালে- অসহায় চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীদের আবারও আঘাত করে। একজন আহত ছাত্রী রক্তাক্ত মুখে বলেছিল : ‘সুস্থ হয়েই আবার যাব মিছিলে, আমার দাবি ছাড়ব না।’ আমি বুঝলাম, ইতিহাস বদলে যাচ্ছে।

১৬ জুলাই দুপুরে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে একটি ভিডিও। একজন ছাত্র- বুক চিতিয়ে, দুই হাত তুলে শান্তভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সেই নিরস্ত্র ছাত্রকে পুলিশ সরাসরি গুলি করে হত্যা করে। তার নাম আবু সাঈদ। বয়স ২৩। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র- কোনো সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। সে ছিল মিছিলের সামনের সারিতে।

সেদিন বিকালে সারা দেশে গর্জে ওঠে ছাত্রসমাজ। আকাশের দিকে উঠে মুষ্টিবদ্ধ হাত। তারা শুধু স্লোগান দেয়নি- তারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। অসীম সাহসী, টগবগে তরুণরা সারা দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, হেলমেট লীগের গুলিতে নিহত হয়। চট্টগ্রামে শহীদ হয় ওয়াসিম। প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত হলগুলো দখল করতে শুরু করে। আমি দেখলাম, যে সংগ্রামের জন্য আমাকে শিক্ষকতা হারাতে হয়েছে, মামলা খেতে হয়েছে, পরিচয় হারাতে হয়েছে- আজকের প্রজন্ম সেই সংগ্রামকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়েছে। আমি হারিয়ে যাইনি- আমার উত্তরসূরিরা যুদ্ধ করছে, বুক ফুলিয়ে, চোখ তুলে।

পরদিন সকাল থেকে দেশজুড়ে হয় গায়েবানা জানাজা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী, সিলেট, চট্টগ্রাম- প্রত্যেকটি ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা কালো ব্যানার হাতে, মাথায় কালো কাপড় বেঁধে জড়ো হয়। চারদিক থেকে প্রতিধ্বনি ওঠে : ‘ভাই হত্যার বিচার চাই!’ এ যেন শোক নয়, রক্তের প্রতিজ্ঞা। রাষ্ট্র সহ্য করতে পারল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে, জাহাঙ্গীরনগরের অ্যাডমিন ভবনের সামনে আবার নেমে আসে টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট, রড আর ব্যাটন। সেদিন দুপুরে আসে আরেক নির্দেশ- সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খালি করে দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা তখন জানাজা শেষে ক্যাম্পাসে ফিরছিল, কেউ আহত বন্ধুকে খুঁজছিল, কেউ দুই দিন কিছু খায়নি। হঠাৎ মাইকে ঘোষণা- ‘হল ছাড়। ক্যাম্পাস বন্ধ।’ শুধু ঢাকায় নয়- রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর- সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ আদেশ একযোগে কার্যকর হয়। এটি ছিল একটি রাষ্ট্রীয় কৌশল- শিক্ষার্থীদের বিচ্ছিন্ন করে আন্দোলনের শেকড় কেটে ফেলার চেষ্টা। সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। স্বজন হারানোর মেকি কান্না। অন্যায়, অপশাসন, নির্যাতন জায়েজ করার চিরাচরিত প্রহসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খালি করার পর সরকার ভেবেছিল- আন্দোলন থেমে যাবে। কিন্তু তারা ভুল করেছিল হিসাবের অঙ্কে। ১৮ জুলাই সকালেই ঢাকার রাজপথে নামে এক নতুন সুনামি- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ব্র্যাক, ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, আইইউবি, এআইইউবি, নর্দান, মাইলস্টোন-আরও জানা-অজানা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একযোগে রাস্তায় নামে। তারা গরম, ধুলোমাখা রাস্তায় দাঁড়িয়ে স্লোগান দিতে থাকে : ‘গণহত্যার বিচার চাই!’ গলায় ঝোলানো আইডি কার্ড, কাঁধে ব্যাগ, মাথায় পতাকান্ডকিন্তু বুকের ভিতর জ্বলছিল আগুন। অগ্রজদের সঙ্গে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছোট ভাই-বোনেরা রাস্তায় নেমে আসে। এদের অনেকেই আর ঘরে ফেরেনি। মুগ্ধ, পানি বিলাতে বিলাতে মাথায় গুলি খেয়ে শহীদ হয়। ১৭ বছরের কিশোর ফাইয়াজ শহীদ হয় ধানমন্ডিতে। উত্তরা, বাড্ডা, যাত্রাবাড়ী, মিরপুর পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। দুপুর থেকে হেলিকপ্টার থেকে কাঁদুনে গ্যাস আর গুলিবর্ষণ শুরু হয়। বাসার ভিতর, ছাদে, মায়ের কোলে শিশুরাও মারা যায়। ঢাকার প্রতিটি মোড়ে, বাসস্ট্যান্ডে, গলির মাথায় ছড়িয়ে পড়ে প্রতিরোধ। সান্ধ্য আইন জারি করা হলো। এর কিছু পরেই বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট।

বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মীদের ওপর নেমে আসে আরেক দফা নির্যাতন। মাঠের ছেলেরা গুম হয়, কর্মীদের উঠে বসার আগেই পেটানো হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে আমার আর বাসায় থাকা হয়ে উঠল না- থাকলাম পথে পথে, পরিবার ছেড়ে, এক বন্ধু থেকে আরেক বন্ধুর বাসায়, মোবাইল বন্ধ করে। আমার অপরাধ- আমি প্রশ্ন করেছি, আমি লিখেছি, আমি স্বপ্ন দেখিয়েছি।

আন্দোলন পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়। ৪ আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকার রাজপথে একটাই আওয়াজ শোনা যাচ্ছিল- ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ চাই!’ হাজার হাজার মানুষ জড়ো হচ্ছিল শাহবাগ, টিএসসি, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কার্জন হলে। শহীদ মিনার থেকে ঘোষণা এলো, ‘এই রক্তের পাহাড় পেরিয়ে আর ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’ এই দিনেই প্রথম ঘোষণা আসে- ‘ঢাকামুখী লংমার্চ’। প্রথমে বলা হয় ৬ আগস্ট হবে, কিন্তু বিকালের পরপরই বিক্ষোভকারীদের চাপ, জনতার উত্তেজনা ও শহীদদের সংখ্যার ভারে সিদ্ধান্ত হয়- লংমার্চ হবে পরদিনই, ৫ আগস্ট। ঢাকায় বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল এক নীরব প্রতিজ্ঞায়- পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত পিছু হটা নয়।

৫ আগস্ট সকাল বেলা, দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মাহেন্দ্রক্ষণ, ঢাকা শহর যেন নিঃশ্বাস আটকে বসেছিল। সবাই জানত- কিছু একটা ঘটবে, একটা বিস্ফোরণ, কিংবা রক্তস্নান। গণভবন ঘিরে যুদ্ধের প্রস্তুতি, মেশিন গান বসানো। ঢাকায় ঢোকার প্রতিটা মুখে রণসজ্জা। কিন্তু মানুষ তো ভয় জয় করে ফেলেছে। তারা আসছিল চারদিক থেকে- পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ-লাখে, লাখে। তারা ছিল নিরস্ত্র, সংকল্পে অটল। তারা হেঁটে চলেছিল গণভবনের অভিমুখে- শান্ত, অবিচল। ‘শেখ হাসিনা পালায় না’। এ কথাটাই তো তিনি নিজে বলেছিলেন মাত্র কিছুদিন আগে- জনসম্মুখে, দম্ভভরে। কিন্তু ৫ আগস্ট দুপুরে সেই শেখ হাসিনাই পালিয়ে গেলেন। পালালেন পণ্য বহনের বিমানে করে, ভারতে। এক সংক্ষিপ্ত বার্তা চোখের পলকে চাউর হয়ে যায়- ‘শেখ হাসিনা পালাইছে’। মানুষ উল্লাসে ফেটে পড়ল- কেউ হাসল, কেউ কাঁদল, কেউ চিৎকার করল। মিষ্টির দোকান নিমেষে খালি। অন্তহীন দুঃস্বপ্ন যেন হঠাৎ করেই শেষ হয়ে গেল। যাত্রাবাড়ী, চাঁনখারপুল, সাভার- এসব জায়গায় কিছু ‘নির্বোধ বাহিনী’ শেষ মুহূর্তে গুলি ছুড়েছিল। নিহত হন অনেকেই- তাদের রক্তেও ভিজে থাকে সেই দিনের পতাকা। কিছুই থামাতে পারেনি জেগে ওঠা বিজয়ী জনতাকে। তারা ঢুকে পড়ে গণভবনে। আরেক দল ছুটে যায় সংসদ ভবনের দিকে। তারা বলে- এই সংসদ আর কেবল একটি দলের নয়, এখন এটি পুরো জাতির। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ছাদে দেখা যায় পতাকা উড়াচ্ছে হাজারো তরুণ। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ঢাকার বিভাগীয় অফিস- সব কটি দাউ দাউ করে জ্বলছে। ‘শেখ হাসিনা পালাইছে’- এই শব্দটি শুধু বিজয়ের উল্লাস নয়- এটা একটি দীর্ঘ প্রতীক্ষার ভারমুক্তি। এই ইতিহাস কেউ মুছতে পারবে না। এখন সময়- এই ইতিহাসকে সংরক্ষণ করার, শহীদদের নাম রক্ষার, প্রতিরোধের স্মারক গড়ে তোলার। আমি এই রাষ্ট্রের সেই শিক্ষক, যাকে বলা হয়েছিল রাষ্ট্রদ্রোহী। আজ আমি বলছি- এই রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক ছিল সেই সব তরুণ-তরুণী, যারা চোখ তুলে বলেছিল : ‘তুমি কে, আমি কে? বিকল্প! বিকল্প!?’

 

♦ লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আহ্বায়ক, সাদা দল

 

এই বিভাগের আরও খবর
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় 'বইয়ের জন্য ৬০ মিনিট' প্রচারণার উদ্বোধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় 'বইয়ের জন্য ৬০ মিনিট' প্রচারণার উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনে স্থবির রাবি, নেই রাকসু নির্বাচনের আমেজ
শাটডাউনে স্থবির রাবি, নেই রাকসু নির্বাচনের আমেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায়পুরায় দাঙ্গা ও আধিপত্যের লড়াই বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
রায়পুরায় দাঙ্গা ও আধিপত্যের লড়াই বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর ভূমি অফিসে পাঠাগারের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুর ভূমি অফিসে পাঠাগারের উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
মেহেরপুরে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা
নোয়াখালীতে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সোনারগাঁয়ে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ কৃষকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ কৃষকের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলো আসুসের নতুন গেমিং ল্যাপটপ লাইনআপ
এলো আসুসের নতুন গেমিং ল্যাপটপ লাইনআপ

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রবিবার থেকে সংলাপে বসতে যাচ্ছে ইসি
রবিবার থেকে সংলাপে বসতে যাচ্ছে ইসি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন: প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৯ জনের প্রার্থিতা স্থাগিত
চাকসু নির্বাচন: প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৯ জনের প্রার্থিতা স্থাগিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিডনিতে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
সিডনিতে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

'পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে'
'পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে'

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএস চেক করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আইনজীবীর মৃত্যু
আইপিএস চেক করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আইনজীবীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির সংক্ষিপ্ত বিচার আদালতে ১৭ জনের কারাদণ্ড
ডিএমপির সংক্ষিপ্ত বিচার আদালতে ১৭ জনের কারাদণ্ড

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে ডুবল কলকাতা, প্রাণ গেল পাঁচজনের
টানা বৃষ্টিতে ডুবল কলকাতা, প্রাণ গেল পাঁচজনের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুল থেকে ল্যান্ডিং গিয়ারে লুকিয়ে দিল্লি পৌঁছল ১৩ বছরের কিশোর!
কাবুল থেকে ল্যান্ডিং গিয়ারে লুকিয়ে দিল্লি পৌঁছল ১৩ বছরের কিশোর!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা ও ঢাকা অঞ্চলের কৃষি উন্নয়নে বিনার কর্মশালা
কুমিল্লা ও ঢাকা অঞ্চলের কৃষি উন্নয়নে বিনার কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ওয়ারফেজের সুরের মূর্ছনায় মাতলো সাস্কাটুন
ওয়ারফেজের সুরের মূর্ছনায় মাতলো সাস্কাটুন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে বেশি বৃষ্টি হতে পারে
চার বিভাগে বেশি বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে
নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে