শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

♦ কমে যাচ্ছে গাছ ♦ হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী
শামীম আহমেদ, সুন্দরবন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

সুন্দরবনকে বলা হয় বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ঢাল। শত শত বছর ধরে ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বুক চিতিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনপদকে রক্ষা করে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ এ ম্যানগ্রোভ বন। জলবায়ু পরিবর্তন, মানুষের লোভ, অসচেতনতা, বাণিজ্যিক চাপ ও সরকারের তদারকির অভাবে বনটি আজ ক্ষত-বিক্ষত। কমে যাচ্ছে বনের গাছ। হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী। টিকে থাকার লড়াইয়ে জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারও। সব মিলিয়ে ইউনেস্কো ঘোষিত পৃথিবীর অন্যতম হেরিটেজ সুন্দরবন আজ ভয়াবহ হুমকির মুখে।

বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম একক ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন। ১০ হাজার ২৩০ বর্গকিলোমিটার বনের মধ্যে ৬ হাজার ৩০ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশে, বাকিটা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। বনাঞ্চলটি এখন প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট উভয় ঝুঁকিতে পড়েছে। প্রতি বছর মধু আহরণের মৌসুম এলেই সুন্দরবনে একাধিকবার আগুন লাগে। মাইলের পর মাইল গাছ পুড়ে কয়লা হচ্ছে, মারা যাচ্ছে অনেক প্রাণী। বনটির ওপর বাণিজ্যিক চাপ ক্রমশ বাড়ছে। সুন্দরবনকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবসা দ্রুত সম্প্রসারিত হওয়ায় বনের সীমানাঘেঁষে তৈরি হচ্ছে একের পর এক কংক্রিটের স্থাপনা। বনের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এসব ব্যবসা পরিচালিত হওয়ার কথা থাকলেও গভীর রাতেও আলোর ঝলকানিতে নষ্ট হচ্ছে বনের স্বাভাবিক পরিবেশ। দিনরাত শব্দ করে চলছে নৌযান। প্লাস্টিক ও তেলদূষণে বনটির মাটি এবং পানি বিষাক্ত হয়ে উঠছে।

ঈদের দিন সরেজমিন দেখা গেছে, পর্যটকদের ব্যবহৃত নানা সামগ্রী- পানির বোতল, খাবারের পাত্র, অপ্রয়োজনীয় নানা সামগ্রী বনের যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ হলেও রিসোর্টগুলোতেই বিক্রি হচ্ছে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস, জুসসহ প্লাস্টিকে মোড়া বিভিন্ন পণ্য। দিন শেষে বস্তাভর্তি বর্জ্য ফেলা হচ্ছে সুন্দরবনের খাল ও নদীতে। স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, বনের খালগুলোয় নিয়মিত বিষ দিয়ে মাছ শিকার করা হয়। এ ব্যাপারে মোংলার চিলা এলাকার মৎস্যজীবী আনিস মোল্লা বলেন, আগে সুন্দরবনের খালে জাল টানলেই মাছ উঠত। এখন মাছ নেই। তাই অনেকে খালের পানিতে পোকা মারা বিষ ছড়িয়ে দেয়। এতে সব মাছ ভেসে ওঠে। সহজে ধরা যায়।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) মোংলা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি ও সুন্দরবন রক্ষায় আমরা নামের সংগঠনের সমন্বয়ক মো. নূর আলম শেখ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সুন্দরবনের অস্তিত্ব ভয়াবহ হুমকিতে। এ মুহূর্তে অন্যতম একটি সমস্যা বিষ দিয়ে মাছ শিকার। এতে মাছের পোনা, পানিতে বসবাসকারী অন্যান্য জলজ প্রাণীরও মৃত্যু হচ্ছে। পুরো বনের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে দিচ্ছে। এর সঙ্গে বনবিভাগও জড়িত। এ ছাড়া প্লাস্টিক দূষণ মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। গবেষণায় সুন্দরবন-সংলগ্ন রূপসা, পশুর ও মোংলা নদীর ১৭ প্রজাতির মাছে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু কেউ মানছে না। কারণ এটা দেখার কেউ নেই। পর্যটকরা নৌযানে বস্তা ভরে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস নিয়ে যাচ্ছে। এগুলো খেয়ে প্যাকেট নদীতে ও খালে ফেলছে, যা জোয়ার-ভাটার মাধ্যমে পুরো বনে ছড়িয়ে পড়ছে। পুরো উপকূলীয় এলাকায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা দরকার।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণায় দেখা যায়, ২০১০ সালের দিকে পশুর নদের প্রতি লিটার পানিতে তেলের পরিমাণ ছিল সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৮ মিলিগ্রাম। ১০ বছর পর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮ মিলিগ্রামে। অথচ স্বাভাবিক মাত্রা হলো ১০ মিলিগ্রাম। ১০ বছরে সুন্দরবন এলাকায় তেলদূষণ বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। গবেষণা সংশ্লিষ্টরা জানান, সুন্দরবন-সংলগ্ন শিল্প কারখানা স্থাপন ও যান্ত্রিক নৌযান চলাচলের কারণে সুন্দরবনের গাছপালা, বন্য ও জলজ প্রাণীর ওপর বেশ প্রভাব পড়ছে। বনের বুক চিড়ে বয়ে চলা নদ-নদীর পানি ও মাটিতে দূষণ বাড়ায় আগের মতো আর গাছের চারা গজাচ্ছে না। পানিতে তেলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় জলজ প্রাণীর প্রজনন কমে গেছে। অনেক প্রাণী মারা যাচ্ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবেও ক্ষতির মুখে সুন্দরবন। ঝড় বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিবছর একাধিকবার তছনছ হচ্ছে বনটি। নদ-নদীতে বিপুল পরিমাণে পলি জমায় সুন্দরবনকেন্দ্রিক নদীগুলো শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। সমুদ্রের পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি বাড়ছে সুন্দরবনের নদী ও খালে। অতিরিক্ত লবণাক্ততায় মারা যাচ্ছে সুন্দরী গাছ। বীজ থেকে গজাচ্ছে না চারা। প্রতি বছর জলোচ্ছ্বাসে মৃত্যু হচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণীর। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার ২০১০ সালে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছিল সুন্দরবনে। তাতে দেখা গেছে, এ অঞ্চলের ৭০ শতাংশ ভূমি সমুদ্রের উপরিভাগের মাত্র কয়েক ফুট ওপরে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রতিনিয়ত সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কমে আসছে রয়েল বেঙ্গলের প্রজনন ক্ষেত্র। এ ছাড়া পরিবর্তিত আবহাওয়া ও দূষণের কারণে বাঘের প্রজনন ক্ষমতাও কমছে। সুন্দরবনের পানি ও মাটি দূষণ ঠেকাতে না পারলে দীর্ঘমেয়াদে মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
ছোট হচ্ছে চলনবিল
ছোট হচ্ছে চলনবিল
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
জেলিফিশের হাতে অমরত্বের ফর্মুলা!
জেলিফিশের হাতে অমরত্বের ফর্মুলা!
সর্বশেষ খবর
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন