শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

♦ কমে যাচ্ছে গাছ ♦ হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী
শামীম আহমেদ, সুন্দরবন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

সুন্দরবনকে বলা হয় বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ঢাল। শত শত বছর ধরে ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বুক চিতিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনপদকে রক্ষা করে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ এ ম্যানগ্রোভ বন। জলবায়ু পরিবর্তন, মানুষের লোভ, অসচেতনতা, বাণিজ্যিক চাপ ও সরকারের তদারকির অভাবে বনটি আজ ক্ষত-বিক্ষত। কমে যাচ্ছে বনের গাছ। হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী। টিকে থাকার লড়াইয়ে জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারও। সব মিলিয়ে ইউনেস্কো ঘোষিত পৃথিবীর অন্যতম হেরিটেজ সুন্দরবন আজ ভয়াবহ হুমকির মুখে।

বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম একক ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন। ১০ হাজার ২৩০ বর্গকিলোমিটার বনের মধ্যে ৬ হাজার ৩০ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশে, বাকিটা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। বনাঞ্চলটি এখন প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট উভয় ঝুঁকিতে পড়েছে। প্রতি বছর মধু আহরণের মৌসুম এলেই সুন্দরবনে একাধিকবার আগুন লাগে। মাইলের পর মাইল গাছ পুড়ে কয়লা হচ্ছে, মারা যাচ্ছে অনেক প্রাণী। বনটির ওপর বাণিজ্যিক চাপ ক্রমশ বাড়ছে। সুন্দরবনকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবসা দ্রুত সম্প্রসারিত হওয়ায় বনের সীমানাঘেঁষে তৈরি হচ্ছে একের পর এক কংক্রিটের স্থাপনা। বনের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এসব ব্যবসা পরিচালিত হওয়ার কথা থাকলেও গভীর রাতেও আলোর ঝলকানিতে নষ্ট হচ্ছে বনের স্বাভাবিক পরিবেশ। দিনরাত শব্দ করে চলছে নৌযান। প্লাস্টিক ও তেলদূষণে বনটির মাটি এবং পানি বিষাক্ত হয়ে উঠছে।

ঈদের দিন সরেজমিন দেখা গেছে, পর্যটকদের ব্যবহৃত নানা সামগ্রী- পানির বোতল, খাবারের পাত্র, অপ্রয়োজনীয় নানা সামগ্রী বনের যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ হলেও রিসোর্টগুলোতেই বিক্রি হচ্ছে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস, জুসসহ প্লাস্টিকে মোড়া বিভিন্ন পণ্য। দিন শেষে বস্তাভর্তি বর্জ্য ফেলা হচ্ছে সুন্দরবনের খাল ও নদীতে। স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, বনের খালগুলোয় নিয়মিত বিষ দিয়ে মাছ শিকার করা হয়। এ ব্যাপারে মোংলার চিলা এলাকার মৎস্যজীবী আনিস মোল্লা বলেন, আগে সুন্দরবনের খালে জাল টানলেই মাছ উঠত। এখন মাছ নেই। তাই অনেকে খালের পানিতে পোকা মারা বিষ ছড়িয়ে দেয়। এতে সব মাছ ভেসে ওঠে। সহজে ধরা যায়।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) মোংলা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি ও সুন্দরবন রক্ষায় আমরা নামের সংগঠনের সমন্বয়ক মো. নূর আলম শেখ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সুন্দরবনের অস্তিত্ব ভয়াবহ হুমকিতে। এ মুহূর্তে অন্যতম একটি সমস্যা বিষ দিয়ে মাছ শিকার। এতে মাছের পোনা, পানিতে বসবাসকারী অন্যান্য জলজ প্রাণীরও মৃত্যু হচ্ছে। পুরো বনের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে দিচ্ছে। এর সঙ্গে বনবিভাগও জড়িত। এ ছাড়া প্লাস্টিক দূষণ মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। গবেষণায় সুন্দরবন-সংলগ্ন রূপসা, পশুর ও মোংলা নদীর ১৭ প্রজাতির মাছে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু কেউ মানছে না। কারণ এটা দেখার কেউ নেই। পর্যটকরা নৌযানে বস্তা ভরে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস নিয়ে যাচ্ছে। এগুলো খেয়ে প্যাকেট নদীতে ও খালে ফেলছে, যা জোয়ার-ভাটার মাধ্যমে পুরো বনে ছড়িয়ে পড়ছে। পুরো উপকূলীয় এলাকায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা দরকার।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণায় দেখা যায়, ২০১০ সালের দিকে পশুর নদের প্রতি লিটার পানিতে তেলের পরিমাণ ছিল সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৮ মিলিগ্রাম। ১০ বছর পর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮ মিলিগ্রামে। অথচ স্বাভাবিক মাত্রা হলো ১০ মিলিগ্রাম। ১০ বছরে সুন্দরবন এলাকায় তেলদূষণ বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। গবেষণা সংশ্লিষ্টরা জানান, সুন্দরবন-সংলগ্ন শিল্প কারখানা স্থাপন ও যান্ত্রিক নৌযান চলাচলের কারণে সুন্দরবনের গাছপালা, বন্য ও জলজ প্রাণীর ওপর বেশ প্রভাব পড়ছে। বনের বুক চিড়ে বয়ে চলা নদ-নদীর পানি ও মাটিতে দূষণ বাড়ায় আগের মতো আর গাছের চারা গজাচ্ছে না। পানিতে তেলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় জলজ প্রাণীর প্রজনন কমে গেছে। অনেক প্রাণী মারা যাচ্ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবেও ক্ষতির মুখে সুন্দরবন। ঝড় বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিবছর একাধিকবার তছনছ হচ্ছে বনটি। নদ-নদীতে বিপুল পরিমাণে পলি জমায় সুন্দরবনকেন্দ্রিক নদীগুলো শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। সমুদ্রের পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি বাড়ছে সুন্দরবনের নদী ও খালে। অতিরিক্ত লবণাক্ততায় মারা যাচ্ছে সুন্দরী গাছ। বীজ থেকে গজাচ্ছে না চারা। প্রতি বছর জলোচ্ছ্বাসে মৃত্যু হচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণীর। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার ২০১০ সালে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছিল সুন্দরবনে। তাতে দেখা গেছে, এ অঞ্চলের ৭০ শতাংশ ভূমি সমুদ্রের উপরিভাগের মাত্র কয়েক ফুট ওপরে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রতিনিয়ত সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কমে আসছে রয়েল বেঙ্গলের প্রজনন ক্ষেত্র। এ ছাড়া পরিবর্তিত আবহাওয়া ও দূষণের কারণে বাঘের প্রজনন ক্ষমতাও কমছে। সুন্দরবনের পানি ও মাটি দূষণ ঠেকাতে না পারলে দীর্ঘমেয়াদে মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাদুড়ের প্রশংসার দিন
বাদুড়ের প্রশংসার দিন
আশীর্বাদ হতে পারে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই
আশীর্বাদ হতে পারে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই
টেকসই কৃষি ও পরিবেশের বন্ধু মাছি
টেকসই কৃষি ও পরিবেশের বন্ধু মাছি
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
সর্বশেষ খবর
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

এই মাত্র | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে