শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কাচের অদৃশ্য দূষণ

♦ শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায় ♦ ভাঙা কাচ মানুষ পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের অদৃশ্য দূষণ

কাচকে পরিবেশবান্ধব উপকরণ ভাবা হলেও অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার অভাবে এটি ধীরে ধীরে নীরব দূষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। শহরাঞ্চলের উষ্ণতা বাড়াচ্ছে কাচের ভবন। অবহেলায় ফেলে রাখা বা ব্যবহৃত কাচ বাড়াচ্ছে বিপদ। গৃহস্থালি, নির্মাণ, শিল্প ও কৃষি খাতে ব্যবহৃত কাচের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় এটি মাটিতে মিশে উর্বরতা নষ্ট করছে, দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করছে, গ্রিন হাউস ইফেক্ট বাড়াচ্ছে এবং সামগ্রিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এমন পরিস্থিতিতে কাচের ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নে জোর দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাড্ডার বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) জমা করেন ইয়াছিন। বর্জ্য হাতড়ে প্লাস্টিক, পুরনো ব্যাটারিসহ বিক্রয়যোগ্য জিনিসপত্র আলাদা করে ভাঙারির দোকানে বিক্রি করেন। বর্জ্য হাতড়াতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই ভাঙা কাচে কেটে যায় হাত। তবে থামে না কাজ। ক্ষত নিয়েই প্রতিদিন রোগ-জীবাণুভরা ময়লা হাতড়ে যান তিনি। তবে বিক্রির জায়গা না থাকায় বর্জ্য থেকে কখনো ভাঙা কাচ আলাদা করেন না ইয়াছিন। এসটিএস থেকে এগুলো চলে যায় ল্যান্ডফিলে। নগরের এই বর্জ্যকর্মী বলেন, অনেকেই কাচের বোতল, ভাঙা কাচ আবর্জনার সঙ্গে ফেলেন। কেউ কেউ কাগজে মুড়িয়ে ফেলেন। এতে মাঝেমধ্যেই হাত-পা কাটে। কাচের বোতল অনেক ভাঙারির দোকানে বিক্রি করা যায়। তবে ভাঙা কাচ কেনে না। তাই এগুলো সংগ্রহ করা হয় না।

গবেষণার তথ্য বলছে, ক্ষতিকর প্লাস্টিক বর্জ্য মাটিতে মিশতে যেখানে ২০ থেকে ৪৫০ বছর লেগে যায়, সেখানে কাচবর্জ্য মাটিতে মিশতে লাগে প্রায় ১০ লাখ বছর। জৈব উপাদান না থাকায় কাচ কখনো পচে না। তাই ব্যবস্থাপনায় অবহেলা করলে পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি বয়ে আনবে কাচ। এটা শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায়। ভাঙা কাচ মানুষ, পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক। এ ছাড়া কাচের তৈরি বহুতল ভবন বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। শহরে হিট আইল্যান্ড বাড়াচ্ছে।

কাচের অদৃশ্য দূষণএ ব্যাপারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)-এর সভাপতি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর এবং পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, তাপ ধরে রাখতে কাচের ভবন তৈরি করা হয় শীতপ্রধান দেশে। কাচ সূর্যের তাপ ভবনের ভিতরে প্রবেশ করতে দেয় কিন্তু বাইরে বের হতে দেয় না। এতে ভবনের ভিতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে তাদের রুম হিটার চালাতে হয় না। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় কাচের ভবন তৈরি হলো উল্টোপথে হাঁটার মতো। এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার আরও বাড়াতে হয়। বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ে। বেশি জীবাশ্ব জ্বালানি পোড়াতে হয়। সূর্যের আলো প্রতিফলিত করায় কাচের বিল্ডিংয়ের আশপাশের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। আবার এসির কারণেও বাইরের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়ে যায়। আগে বেসরকারি ভবনে কাচের ব্যবহার হতো, এখন সরকারি সব ভবন কাচ দিয়ে ঘেরা হচ্ছে। এজন্য এসব সরকারি অফিসে বিদ্যুৎ বিলও প্রচুর। এটা নিজের গলায় নিজে ছুরি চালানোর মতো। কাচের ভবন তৈরিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ খুবই জরুরি।

পরিবেশবিদরা বলছেন, কাচ এমন একটি পণ্য, যা শতভাগ পুনঃব্যবহারযোগ্য। এটা গলিয়ে আবার অন্য জিনিস তৈরি করা যায়। তবে সংগ্রহের অভাবে অনেক ভাঙা ও অব্যবহৃত কাচ পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ছে। কাচে পরিবেশ দূষণকারী উপাদান না থাকলেও এর অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও অব্যবস্থাপনা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মাণ বা কৃষিকাজে ব্যবহৃত কাচের টুকরো, বোতল বা কাচের প্যাকেজিং মাটিতে মিশে গেলে গাছের মূল বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং পানিধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে। এ ছাড়া যেসব শহরে কাচের ভবন বেশি, সেখানে দিনের তুলনায় রাতেও তাপমাত্রা কমে না, যা গড় শহুরে তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কাচের ব্যবহারে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা জরুরি। শহর উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘গ্লাস-রিফ্লেক্টিং’ স্থাপত্যে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। রিসাইক্লিং সুবিধা বৃদ্ধি ও পয়েন্ট-ভিত্তিক কাচ সংগ্রহ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। কাচ ব্যবহারকারী শিল্প বা প্রতিষ্ঠানকে কার্বন ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে।

টেকসই বিল্ডিংয়ের ওপর জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) এক প্রতিবেদন বলছে, শক্তিসাশ্রয়ী নকশা ছাড়া কাচের ভবন উষ্ণ দেশগুলোতে শীতলীকরণের চাহিদা ৫০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার (আইইএ) এক প্রতিবেদন বলছে, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণের ২৮ ভাগের জন্য দায়ী ভবন ও বিভিন্ন স্থাপনা, যেখানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে কাচে ঘেরা উঁচু ভবনগুলো। ভারতের সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের তথ্য বলছে, গরম আবহাওয়ায় কাচের ভবন ৩০ থেকে ৫০ ভাগ বিদ্যুৎ খরচ বাড়ায়।

জানা গেছে, দেশে কাচশিল্পের গোড়াপত্তন ঘটে ১৯৬১ সালে, উসমানিয়া গ্লাসশিট কারখানার মাধ্যমে। স্বাধীনতার পর বেসরকারি মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ হয়। অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে রঙিন কাচের চাহিদাও। এ চাহিদা মেটাতে এগিয়ে আসেন দেশীয় উদ্যোক্তারা। ১৯৯৭ সালে বেসরকারি খাতে প্রথম শিট গ্লাস উৎপাদন শুরু হয়। একে একে অনেক প্রতিষ্ঠান কাচ উৎপাদনে এগিয়ে আসে। এতে কাচের আমদানি-নির্ভরতা কমে আসে। সাশ্রয় হয় বৈদেশিক মুদ্রা। সব মিলিয়ে দেশে বছরে চার লাখ টনের বেশি কাচ উৎপাদন হয়। দেশের চাহিদার ৮০ শতাংশের বেশি মেটানো হচ্ছে স্থানীয় কাচ দিয়ে। তবে ব্যবহৃত কাচ ব্যবস্থাপনার অভাবে নীরবে এটা পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
গাছের শরীরে সোনা!
গাছের শরীরে সোনা!
থামছে না গাছ হত্যা
থামছে না গাছ হত্যা
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন