শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী

১০০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩১ প্রজাতির বন্যপ্রাণী সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১১ প্রজাতির রয়েছে স্তন্যপায়ী প্রাণী। শুধু গণ্ডার বিলুপ্ত হয়েছে তিন প্রজাতির।  সবচেয়ে বেশি (১৯ প্রজাতির) বিলুপ্ত হয়েছে পাখি। হারিয়ে গেছে সরীসৃপের একটি প্রজাতি।

একসময় দেশের সব বনাঞ্চলে এমনকি কিছু গ্রামাঞ্চলে দেখা মিলত বাংলার বাঘের। ১৯৬২ সালে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় শেষ বাঘটিকে গুলি  করার পর গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়।

 

নদীভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়ে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ ঠাঁই নিচ্ছে রাজধানীর ফুটপাত ও বস্তিতে। অনেকের জমিসহ ঘর তুলে দিচ্ছে সরকার। কিন্তু বন ধ্বংসের কারণে আবাসস্থল হারানো প্রাণীগুলোর ঠাঁই হচ্ছে না কোথাও। তারা চিরতরে হারিয়ে যাচ্ছে। বনবিভাগ ও আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিগত ১০০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩১ প্রজাতির বন্যপ্রাণী সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১১ প্রজাতির রয়েছে স্তন্যপায়ী প্রাণী। শুধু গণ্ডার বিলুপ্ত হয়েছে তিন প্রজাতির। বাংলাদেশের ১৬১৯ প্রজাতির বন্যপ্রাণীর বর্তমান অবস্থা নিয়ে ২০১৪-১৫ সালে সমীক্ষাটি করা হয়। এতে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি (১৯ প্রজাতির) বিলুপ্ত হয়েছে পাখি। হারিয়ে গেছে সরীসৃপের একটি প্রজাতি। আবাসস্থল ধ্বংস, বন উজাড়, জলাভূমি ও চারণভূমি হারানো, পানি ও বায়ুদূষণ, কীটনাশকের ব্যবহার, চোরাশিকারির দৌরাত্ম্য, জলবায়ু পরিবর্তনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাওয়াকেই বণ্যপ্রাণী বিলুপ্তির মূল কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়।

বাংলার বাঘের সুনাম বিশ্বজুড়ে। দেশের সবচেয়ে পরাক্রমশালী স্তন্যপায়ী প্রাণী এই রয়েল বেঙ্গল টাইগার। একসময় দেশের সমস্ত বনাঞ্চলে এমনকি কিছু গ্রামাঞ্চলের ঝোপঝাড়েও দেখা মিলত প্রাণীটির। ১৯৬২ সালে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় শেষ বাঘটিকে গুলি করার পর গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এখন এই প্রজাতিটি টিকে আছে শুধু সুন্দরবনে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঘনঘন ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোন, বন তলিয়ে যাওয়া ও চোরাশিকারির দৌরাত্ম্যে হুমকিতে রয়েছে পশুটি। ২০২৩-২৪ সালের গণনা অনুযায়ী পুরো বনে এখন টিকে আছে ১২৫টি বাঘ।

রয়েল বেঙ্গল টাইগার ধুঁকে ধুঁকে টিকে থাকলেও বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে গেছে ডোরাকাটা হায়েনা, ধূসর নেকড়ে, নীলগাই, বান্টেং বা বনগরু, বুনোমহিষ, দুই শিংওয়ালা সুমাত্রা গণ্ডার, জাভা গণ্ডার, ভারতীয় গণ্ডার, জলার হরিণ, কৃষ্ণমৃগ বা কৃষ্ণসার হরিণ ও শ্লথ ভালুক। এক সময় সুন্দরবনের উত্তর অংশে বিচরণ ছিল তিন প্রজাতির গণ্ডারের। বর্তমানে গণ্ডারশূন্য সুন্দরবন।

গণ্ডার : সুন্দরবনের উত্তরাংশে একসময় সুমাত্রা গণ্ডার (এশিয়ার দুই শিংওয়ালা গণ্ডার), জাভা গণ্ডার ও ভারতীয় গণ্ডারের বিচরণ ছিল চোখে পড়ার মতো। ১৯৩০ সালের পর সুন্দরবনে এর কোনো প্রজাতির গণ্ডারেরই আর দেখা মেলেনি। সর্বশেষ খুলনার রায়সাহেব নলিনীকান্ত রায়চৌধুরী ১৮৮৫ সালে সুন্দরবনে জাভা গণ্ডারের পায়ের ছাপ পাওয়ার দাবি করেন। শিং আর মোটা চামড়ার লোভে নির্বিচারে গণ্ডার শিকারের কারণে এরা ধীরে ধীরে এ দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বাংলার বারো ভূঁইয়াদের রাজা প্রতাপাদিত্যের সৈন্যদের বর্মও সুন্দরবনের গণ্ডারের চামড়া দিয়ে তৈরি করা হতো। জাভা গণ্ডার শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব থেকেও বিলুপ্তির দোরগড়ায়।

ডোরাকাটা হায়েনা : বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে দেখা যেত এই হিংস্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। ঝোপঝাড় কেটে বসতভিটা তৈরি, বনভূমি ধ্বংস, পিটিয়ে মেরে ফেলা ও খাদ্য সংকটে বিশ শতকে প্রাণীটি পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যায় বলে মনে করা হয়।

ধূসর নেকড়ে : যথেষ্ট গাছপালা আছে এমন অধিকাংশ এলাকাতেই এই নেকড়ের দেখা মিলত। রাতে শোনা যেত নেকড়ের ডাক। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে প্রাণীটির আর দেখা মেলেনি।

নীলগাই : সত্তর-আশির দশকের শিশুরা নানি-দাদিদের মুখে নীলগাইয়ের গল্প শুনে বড় হয়েছে। দিনাজপুর ও রংপুর অঞ্চলের বনে দেখা মিলত প্রাণীটির। অনেক দিন পানি না খেয়ে বাঁচতে পারে। তবে সুস্বাদু মাংসের কারণে সব সময় শিকারির তিরের নিশানায় ছিল নীলগাই। ১৯৩০ সালের পর আর দেখা মেলেনি প্রাণীটির।

বান্টেং বা বনগরু : চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাহাড়ি বনে দেখা মিলত এই গরুর। বন ধ্বংসে ও শিকারির কবলে এই প্রাণীটিও হারিয়ে গেছে। ১৯৪০ সালের পর দেশের কোথাও আর বনগরুর দেখা মেলেনি।

বুনো মহিষ : এ প্রজাতিটিও দেখা যেত চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাহাড়ে। দল বেঁধে ঘুরে বেড়াত এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে। ১৯৪০ সালের পর এই মহিষের আর দেখা যায়নি।

বারশিঙ্গা বা জলার হরিণ : এ হরিণ গায়ে সুন্দরবনের চিত্রা হরিণের মতো ছোপ ছোপ দাগ ছিল না। আকারে চিত্রা হরিণের চেয়ে কিছুটা বড় হতো। সুন্দরবন অঞ্চলে দেখা মিলত। ১৯৫০ সালের পর আর এ হরিণের দেখা মেলেনি।

কৃষ্ণসার হরিণ : বলিউড সুপারস্টার সালমান খান ফেঁসে গিয়েছিলেন কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অপরাধে। এক সময় দেশের উত্তরাংশে দেখা মিলত এই কৃষ্ণসারের। এ হরিণের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় যে কেউ। খাড়া দুটি শিং, সাদা পেট, ধূসর বা কালো পিঠ, মায়াবি চোখ পাথরের মতো মনকেও গলিয়ে দিতে সক্ষম। তবুও হরিণটি টিকে থাকতে পারেনি। আবাসস্থল ধ্বংস ও চোরাশিকারির হিংস্রর বলি হয়ে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে কৃষ্ণসার হরিণ।

শ্লথ ভালুক/ মধু ভালুক : চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে ছিল এই ভালুকের বিচরণ। একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে প্রাণীটি হারিয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

প্রথম পৃষ্ঠা

কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’
কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’

পূর্ব-পশ্চিম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ
জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫
পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫

পূর্ব-পশ্চিম

বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ
বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ

দেশগ্রাম