শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী

১০০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩১ প্রজাতির বন্যপ্রাণী সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১১ প্রজাতির রয়েছে স্তন্যপায়ী প্রাণী। শুধু গণ্ডার বিলুপ্ত হয়েছে তিন প্রজাতির।  সবচেয়ে বেশি (১৯ প্রজাতির) বিলুপ্ত হয়েছে পাখি। হারিয়ে গেছে সরীসৃপের একটি প্রজাতি।

একসময় দেশের সব বনাঞ্চলে এমনকি কিছু গ্রামাঞ্চলে দেখা মিলত বাংলার বাঘের। ১৯৬২ সালে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় শেষ বাঘটিকে গুলি  করার পর গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়।

 

নদীভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়ে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ ঠাঁই নিচ্ছে রাজধানীর ফুটপাত ও বস্তিতে। অনেকের জমিসহ ঘর তুলে দিচ্ছে সরকার। কিন্তু বন ধ্বংসের কারণে আবাসস্থল হারানো প্রাণীগুলোর ঠাঁই হচ্ছে না কোথাও। তারা চিরতরে হারিয়ে যাচ্ছে। বনবিভাগ ও আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিগত ১০০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩১ প্রজাতির বন্যপ্রাণী সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১১ প্রজাতির রয়েছে স্তন্যপায়ী প্রাণী। শুধু গণ্ডার বিলুপ্ত হয়েছে তিন প্রজাতির। বাংলাদেশের ১৬১৯ প্রজাতির বন্যপ্রাণীর বর্তমান অবস্থা নিয়ে ২০১৪-১৫ সালে সমীক্ষাটি করা হয়। এতে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি (১৯ প্রজাতির) বিলুপ্ত হয়েছে পাখি। হারিয়ে গেছে সরীসৃপের একটি প্রজাতি। আবাসস্থল ধ্বংস, বন উজাড়, জলাভূমি ও চারণভূমি হারানো, পানি ও বায়ুদূষণ, কীটনাশকের ব্যবহার, চোরাশিকারির দৌরাত্ম্য, জলবায়ু পরিবর্তনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাওয়াকেই বণ্যপ্রাণী বিলুপ্তির মূল কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়।

বাংলার বাঘের সুনাম বিশ্বজুড়ে। দেশের সবচেয়ে পরাক্রমশালী স্তন্যপায়ী প্রাণী এই রয়েল বেঙ্গল টাইগার। একসময় দেশের সমস্ত বনাঞ্চলে এমনকি কিছু গ্রামাঞ্চলের ঝোপঝাড়েও দেখা মিলত প্রাণীটির। ১৯৬২ সালে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় শেষ বাঘটিকে গুলি করার পর গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এখন এই প্রজাতিটি টিকে আছে শুধু সুন্দরবনে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঘনঘন ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোন, বন তলিয়ে যাওয়া ও চোরাশিকারির দৌরাত্ম্যে হুমকিতে রয়েছে পশুটি। ২০২৩-২৪ সালের গণনা অনুযায়ী পুরো বনে এখন টিকে আছে ১২৫টি বাঘ।

রয়েল বেঙ্গল টাইগার ধুঁকে ধুঁকে টিকে থাকলেও বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে গেছে ডোরাকাটা হায়েনা, ধূসর নেকড়ে, নীলগাই, বান্টেং বা বনগরু, বুনোমহিষ, দুই শিংওয়ালা সুমাত্রা গণ্ডার, জাভা গণ্ডার, ভারতীয় গণ্ডার, জলার হরিণ, কৃষ্ণমৃগ বা কৃষ্ণসার হরিণ ও শ্লথ ভালুক। এক সময় সুন্দরবনের উত্তর অংশে বিচরণ ছিল তিন প্রজাতির গণ্ডারের। বর্তমানে গণ্ডারশূন্য সুন্দরবন।

গণ্ডার : সুন্দরবনের উত্তরাংশে একসময় সুমাত্রা গণ্ডার (এশিয়ার দুই শিংওয়ালা গণ্ডার), জাভা গণ্ডার ও ভারতীয় গণ্ডারের বিচরণ ছিল চোখে পড়ার মতো। ১৯৩০ সালের পর সুন্দরবনে এর কোনো প্রজাতির গণ্ডারেরই আর দেখা মেলেনি। সর্বশেষ খুলনার রায়সাহেব নলিনীকান্ত রায়চৌধুরী ১৮৮৫ সালে সুন্দরবনে জাভা গণ্ডারের পায়ের ছাপ পাওয়ার দাবি করেন। শিং আর মোটা চামড়ার লোভে নির্বিচারে গণ্ডার শিকারের কারণে এরা ধীরে ধীরে এ দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বাংলার বারো ভূঁইয়াদের রাজা প্রতাপাদিত্যের সৈন্যদের বর্মও সুন্দরবনের গণ্ডারের চামড়া দিয়ে তৈরি করা হতো। জাভা গণ্ডার শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্ব থেকেও বিলুপ্তির দোরগড়ায়।

ডোরাকাটা হায়েনা : বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে দেখা যেত এই হিংস্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। ঝোপঝাড় কেটে বসতভিটা তৈরি, বনভূমি ধ্বংস, পিটিয়ে মেরে ফেলা ও খাদ্য সংকটে বিশ শতকে প্রাণীটি পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যায় বলে মনে করা হয়।

ধূসর নেকড়ে : যথেষ্ট গাছপালা আছে এমন অধিকাংশ এলাকাতেই এই নেকড়ের দেখা মিলত। রাতে শোনা যেত নেকড়ের ডাক। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে প্রাণীটির আর দেখা মেলেনি।

নীলগাই : সত্তর-আশির দশকের শিশুরা নানি-দাদিদের মুখে নীলগাইয়ের গল্প শুনে বড় হয়েছে। দিনাজপুর ও রংপুর অঞ্চলের বনে দেখা মিলত প্রাণীটির। অনেক দিন পানি না খেয়ে বাঁচতে পারে। তবে সুস্বাদু মাংসের কারণে সব সময় শিকারির তিরের নিশানায় ছিল নীলগাই। ১৯৩০ সালের পর আর দেখা মেলেনি প্রাণীটির।

বান্টেং বা বনগরু : চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাহাড়ি বনে দেখা মিলত এই গরুর। বন ধ্বংসে ও শিকারির কবলে এই প্রাণীটিও হারিয়ে গেছে। ১৯৪০ সালের পর দেশের কোথাও আর বনগরুর দেখা মেলেনি।

বুনো মহিষ : এ প্রজাতিটিও দেখা যেত চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাহাড়ে। দল বেঁধে ঘুরে বেড়াত এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে। ১৯৪০ সালের পর এই মহিষের আর দেখা যায়নি।

বারশিঙ্গা বা জলার হরিণ : এ হরিণ গায়ে সুন্দরবনের চিত্রা হরিণের মতো ছোপ ছোপ দাগ ছিল না। আকারে চিত্রা হরিণের চেয়ে কিছুটা বড় হতো। সুন্দরবন অঞ্চলে দেখা মিলত। ১৯৫০ সালের পর আর এ হরিণের দেখা মেলেনি।

কৃষ্ণসার হরিণ : বলিউড সুপারস্টার সালমান খান ফেঁসে গিয়েছিলেন কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অপরাধে। এক সময় দেশের উত্তরাংশে দেখা মিলত এই কৃষ্ণসারের। এ হরিণের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় যে কেউ। খাড়া দুটি শিং, সাদা পেট, ধূসর বা কালো পিঠ, মায়াবি চোখ পাথরের মতো মনকেও গলিয়ে দিতে সক্ষম। তবুও হরিণটি টিকে থাকতে পারেনি। আবাসস্থল ধ্বংস ও চোরাশিকারির হিংস্রর বলি হয়ে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে কৃষ্ণসার হরিণ।

শ্লথ ভালুক/ মধু ভালুক : চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে ছিল এই ভালুকের বিচরণ। একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে প্রাণীটি হারিয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
সর্বশেষ খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২০ মিনিট আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে