শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী - চতুর্থ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

গোলাম দস্তগীর গাজী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী ছিলেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত। তিনি রূপগঞ্জে ভয়ংকর সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত হলেও মন্ত্রণালয়ে ছিলেন তার এপিএসের ‘পোষা বিড়াল’। মন্ত্রণালয়ে তিনি যখন যেতেন, তখন সারাক্ষণ পাশে বসে থাকতেন তার সহকারী একান্ত সচিব এমদাদুল হক। এমদাদুল হক তাকে মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যেতেন, বসাতেন, এমনকি যে কোনো ফাইল স্বাক্ষরের আগে এমদাদ দেখে দিতেন। এমদাদের ক্লিয়ারেন্স ছাড়া কোনো ফাইল স্বাক্ষর করতেন না গোলাম দস্তগীর গাজী। মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এবং নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে মন্ত্রীর পাশে বসতেন এমদাদ। মন্ত্রী বসে ঝিমাতেন, কখনো ঘুমিয়ে পড়তেন। এমদাদই মন্ত্রীর ভূমিকা পালন করতেন এসব বৈঠকে। শেষে বলতেন ‘এপিএস সাহেব যেভাবে বলেছে, সেভাবেই করুন।’ এ নিয়ে আমলাদের মধ্যে ছিল দারুণ অস্বস্তি ও ক্ষোভ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বদলি হয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন আবদুল মান্নান। ’৮৬ ব্যাচের এই কর্মকর্তা ছিলেন একটু একরোখা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল শক্ত। এজন্যই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী জাহিদ মালেক তাকে সরিয়ে দেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ সচিব লোকমান হোসেনকে আনা হয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। আর আবদুল মান্নানকে বদলি করা হয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে। এই মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগ দিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে গোলাম দস্তগীর গাজীর সঙ্গে করমর্দন করার পর পাশেই দেখলেন এমদাদ বসে আছেন। তিনি একটু বিব্রত হলেন। মন্ত্রীর সঙ্গে সচিব একান্ত সাক্ষাৎ করছেন। সেখানে এপিএস থাকেন কীভাবে? এরপর তিনি মন্ত্রীকে বললেন, ‘আমি একটু একান্তে কথা বলতে চাই।’ মন্ত্রী যেন এড়িয়ে গেলেন। শেষ পর্যন্ত সচিব মান্নান কোনো কথা না বলেই চলে এলেন। এরকমই ছিল গাজীর চরিত্র। ওই মন্ত্রণালয়ের সবাই জানতেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এমদাদই ছিলেন অঘোষিত মন্ত্রী। গাজীর ক্যাশিয়ার দাদা এমদাদ নামে তিনি রূপগঞ্জের সবার কাছে ছিলেন পরিচিত। এমদাদের কথা ছাড়া মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ হতো না। সব নিয়োগ, বদলি, বিভিন্ন বিভাগের মহাপরিচালক, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ সব চূড়ান্ত করতেন এমদাদ। এমদাদ গাজীকে রীতিমতো বশীভূত করে রেখেছিলেন। গাজী রীতিমতো ভয় পেতেন এমদাদকে।

মন্ত্রীদের সহকারী একান্ত সচিব বা এপিএসরা হলেন তাদের নিত্যসহচর। মন্ত্রীদের সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করাই তাদের কাজ। মন্ত্রী কী খাবেন না খাবেন, কার সঙ্গে দেখা করবেন, কখন অনুষ্ঠানে যাবেন-সব বিষয়ে মন্ত্রীদের সন্তুষ্টিবিধানই ছিল এপিএসের প্রধান কাজ। এপিএসদের সম্পর্কে বলা হয় যে মন্ত্রীর ইশারা যিনি বোঝেন, তিনি হলেন এপিএস। কিন্তু গোলাম দস্তগীর গাজীর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ছিল ঠিক উল্টো। গোলাম দস্তগীর গাজী এপিএস কী চান না চান তা দেখতেন, অপেক্ষা করতেন এমদাদের ইশারার। এমদাদ যেভাবে ইশারা দিতেন, সেভাবেই করতেন। এমদাদ যদি তাকে বলতেন যে এই ফাইল স্বাক্ষর করা যাবে না, মন্ত্রী কোনো দিনই স্বাক্ষর করতেন না। এমদাদের অনুমতি ছাড়া কোনো সিদ্ধান্তই হতো না ২০১৮ থেকে ২০২৪ সালে। প্রশ্ন হলো এমদাদের এই বিপুল ক্ষমতার উৎস কী ছিল? কেন গাজীর মতো একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং ভূমিদস্যু এপিএসের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন?

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এর প্রধান কারণ ছিল দুটি। এপিএস প্রথমত গাজীর অনেক গোপন তথ্য জানতেন। বিশেষ করে গাজীর নারী কেলেঙ্কারির বিষয়গুলো এমদাদ জানতেন। গাজীর সঙ্গে নীলা এবং আরও অনেক নারীর অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আর এই সম্পর্কগুলোর মধ্যস্থতাকারী ছিলেন এমদাদ। এমদাদ এসব সম্পর্কের গোপন ভিডিও করে রেখেছিলেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আর এসব ভিডিও এবং তথ্য দিয়ে গাজীকে রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করতেন এমদাদ। এ কারণেই এমদাদের কথায় চলতেন গাজী। এমদাদের শত অপরাধ দেখেও না দেখার ভান করতেন। এই সুযোগ নিয়ে এমদাদ হয়ে উঠেছিলেন ভয়ংকর।

দ্বিতীয় কারণ ছিল গাজীর নির্বাচনি এলাকার সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করতেন এমদাদ। এই সন্ত্রাসীদের জোরেই বারবার বিনা ভোটে এমপি হতেন গাজী। জমি দখল, সন্ত্রাস এবং মাদক কারবারের কাজে এই সন্ত্রাসীরাই ব্যবহৃত হতো। সে কারণেও এমদাদকে খুশি রাখতেন গাজী। একদিকে গাজীর লুণ্ঠন, অন্যদিকে এমদাদের অবাধ লুটপাট দুই মিলিয়ে এক ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং একই সঙ্গে রূপগঞ্জে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় অপেক্ষাকৃত ছোট এবং গুরুত্বহীন এক মন্ত্রণালয়। এই ছোট্ট মন্ত্রণালয়ে গোলাম দস্তগীর গাজী দায়িত্ব গ্রহণ করে একের পর এক রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন পাটকল, বস্ত্রকল পানির দামে বিকিয়ে দিয়েছেন। এসব পাটকল এবং বস্ত্রকলের সবচেয়ে লোভনীয় ব্যাপার ছিল জমি। ধরা যাক বন্ধ থাকা একটি পাটকলের জমির মূল্যই ১০০ কোটি টাকা। সে পাটকল গাজী-এমদাদের কারসাজিতে বিক্রি করা হয় ১০ কোটি টাকায়। যিনি কেনেন তিনি অনায়াসে ২০ থেকে ৩০ কোটি টাকা দিয়ে দিতেন মন্ত্রীর এপিএসকে। বিভিন্ন প্রকল্পের নামে টাকা আত্মসাৎ করেছেন গাজী অবাধে। এসবই হয়েছে এমদাদের পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ জুটমিল করপোরেশনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কে নিয়োগ হবে, কে প্রকল্প পরিচালক হবে-সবই এমদাদের নির্দেশে হতো। বিভাগীয় প্রধান হওয়ার জন্য আগে এপিএস এমদাদের আস্থা অর্জন করতে হতো। বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা নিয়ে পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন গাজী-এমদাদ জুটি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, প্লাস্টিক বিকল্প প্রকল্পের কথা। এই প্রকল্পের প্রাথমিক গবেষণার জন্য ৫৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। পুরো টাকাই গাজী তুলে নিয়েছিলেন এবং কোনো কাজই হয়নি। মুখ্য গবেষককে জোর করে বাধ্য করা হয়েছে স্বাক্ষর প্রদানের জন্য এবং এই টাকা পুরোটাই গাজী কুক্ষিগত করেছেন। এরকম বহু প্রকল্পের উদাহরণ দেখা যায় যে প্রকল্পগুলো একনেকে পাস করানো হয়েছে। প্রকল্প কাগজে আছে কিন্তু বাস্তবে নাই।  ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পুরো সময় এই মন্ত্রণালয়ে শুধু লুটপাটই হয়েছে, কোনো কাজ হয়নি। একদিকে পাটকল বিক্রি, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের মাধ্যমে গাজী প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এই টাকার সবই তদারকি করতেন এমদাদ। গাজী শুধু পুতুল ছিলেন মাত্র। মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি গাজীর নির্বাচনি এলাকাতেও মূর্তিমান আতঙ্ক ছিলেন এমদাদ। এলাকার চিহ্নিত দাগি অপরাধীদের নিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এ সময় এমদাদ এলাকায় ঘুরতেন সশস্ত্র অবস্থায়। ভয়ংকর এমদাদ বাহিনীর ত্রাসের কারণে জিম্মি ছিল এলাকাবাসী। নিরীহ মানুষের জমি দখল, খুন, গুম, ধর্ষণসহ গুরুতর সব অপরাধ করে বেড়াতেন বাহিনীর সদস্যরা। রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেউ কেউ আইনের আশ্রয় নিলেও কোনো লাভ হয়নি। উল্টো মামলা করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের রোষানলে পড়তে হয়েছে অভিযুক্তদের। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। এমদাদের বাহিনীতে ছিল জেঞ্জারম্যান শমসের আলীসহ দাগি সব সন্ত্রাসী। যাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ছিল অসংখ্য মামলা। জানা গেছে, রূপগঞ্জের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার হাসমত দয়ার ছেলে শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শমসেরের বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজি ও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় হওয়া ১৩টি মামলার আসামি ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, গুম, খুন, মাদক কারবারের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তার হাতে। চনপাড়ার বাসিন্দাদের মাদক, অস্ত্র কারবারসহ নানা অপকর্মে যুক্ত হতে বাধ্য করেন। এখন এসব সন্ত্রাসীরা আত্মগোপনে। মাছিমপুর এলাকার আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বার। এলাকায় নানা অপরাধকাণ্ড করে ত্রাস সৃষ্টিকারী। ‘এমদাদের লোক’ পরিচয়ে অপকর্ম করে বেড়িয়েছেন। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ডাকাতি, হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর, অবৈধ অস্ত্র বহন এবং মাদকের দুটি মামলা রয়েছে (নম্বর ১১(১০)২২ ও ২২(৮)২৩)। সোনারগাঁ থানায় আছে আরও একটি মামলা এবং সাধারণ ডায়েরি (জিডি)। কিন্তু ৫ আগস্টে আওয়ামী লীগের পতনের পরও এসব মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। তবে এমদাদ বাহিনীর লোকজন এখনো পলাতক।

এই এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে শেখ ফরিদ মাসুমও নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এলাকায় মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় সরকারি ও সাধারণ মানুষের সম্পদ লুটপাটের বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। এসব অপরাধের পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও হত্যার হুমকির দায়ে রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে চারটি মামলা (নম্বর ৯৯(৫)১৮, ২৭(৬)১৬, ৪১(২)০৩ ও ৩৫(১০)০৬)। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকেরও দায়িত্ব পালন করছিলেন। এই মামলার তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই।

পূর্ব কালাদী গ্রামের সুরুজ মিয়া মুন্সীর ছেলে মো. আলী হোসেন ওরফে আলী বান্দা এমদাদের ছত্রছায়ায় নানা অপকর্ম করেন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে (নম্বর ৩৮(১২)২২)। এলাকার একাধিক মানুষ তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ভূমি দখল, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ করেন।

রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নে আরেক আতঙ্কের নাম ছিল তোফায়েল আহমেদ আলমাছ। তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে মামলা রয়েছে। মুড়াপাড়ার শিল্পপতি রাসেল পার্কের স্বত্বাধিকারী রাসেল ভুঁইয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ হয়। ফাঁসির আসামি হয়েও জেল থেকে ছাড়া পান তিনি। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্য ও তদবির কাজে লাগিয়ে ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বনে যান তিনি। ৫ আগস্টের পর আলমাছ পলাতক। মাছিমপুরের মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকি, ইয়াবা কারবারি মো. মামুন মিয়া। তার বিরুদ্ধেও রূপগঞ্জ থানায় আছে বেশ কিছু মামলা।

মাছিমপুরের মাদক, ইয়াবা ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকিদাতা মোহাম্মদ রনি মিয়া। রূপগঞ্জ থানার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি। এমদাদ বাহিনীর এই সদস্যও ৫ আগস্টের পর গা-ঢাকা দিয়েছেন।

এভাবেই গত বছরের ৫ আগস্টের আগে গোটা রূপগঞ্জে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল এমদাদ বাহিনী। আওয়ামী লীগের পতনের পর এখন এরা বেশির ভাগই পলাতক। এলাকাবাসী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ বাহিনীর ভয়ংকর স্মৃতি এখনো স্মরণ করে আতঙ্কে ওঠে এলাকাবাসী। এমদাদ শুধু রূপগঞ্জেই নন, তার স্থায়ী ঠিকানা সিরাজগঞ্জেও ছিলেন ত্রাস। তিনি সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) থেকে সংসদ নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’
পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

কিশোর-কিশোরীদের জন্য মেটার এআই চ্যাটবট নীতিতে পরিবর্তন
কিশোর-কিশোরীদের জন্য মেটার এআই চ্যাটবট নীতিতে পরিবর্তন

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ
রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কোটি টাকার হেরোইনসহ একজন গ্রেফতার
রাজধানীতে কোটি টাকার হেরোইনসহ একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালু-শীতলক্ষ্যা: খুনিদের লাশ ফেলার নিরাপদ ঘাঁটি
বালু-শীতলক্ষ্যা: খুনিদের লাশ ফেলার নিরাপদ ঘাঁটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বায়ুদূষণের শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ফের বায়ুদূষণের শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের বিষয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আজ
ডাকসু নির্বাচনের বিষয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পারিবারিক কলহে ছোট ভাই খুন, পলাতক বড় ভাই
রাজধানীতে পারিবারিক কলহে ছোট ভাই খুন, পলাতক বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয়বার আগা খান আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় মেরিনা তাবাসসুমকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দ্বিতীয়বার আগা খান আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় মেরিনা তাবাসসুমকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে
সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা
পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দাপুটে জয়ে সিরিজ শুরু দক্ষিণ আফ্রিকার
দাপুটে জয়ে সিরিজ শুরু দক্ষিণ আফ্রিকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন : প্রার্থীদের বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত
জাকসু নির্বাচন : প্রার্থীদের বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?
কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র

শোবিজ

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম