শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী - চতুর্থ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

গোলাম দস্তগীর গাজী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী ছিলেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত। তিনি রূপগঞ্জে ভয়ংকর সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত হলেও মন্ত্রণালয়ে ছিলেন তার এপিএসের ‘পোষা বিড়াল’। মন্ত্রণালয়ে তিনি যখন যেতেন, তখন সারাক্ষণ পাশে বসে থাকতেন তার সহকারী একান্ত সচিব এমদাদুল হক। এমদাদুল হক তাকে মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যেতেন, বসাতেন, এমনকি যে কোনো ফাইল স্বাক্ষরের আগে এমদাদ দেখে দিতেন। এমদাদের ক্লিয়ারেন্স ছাড়া কোনো ফাইল স্বাক্ষর করতেন না গোলাম দস্তগীর গাজী। মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এবং নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে মন্ত্রীর পাশে বসতেন এমদাদ। মন্ত্রী বসে ঝিমাতেন, কখনো ঘুমিয়ে পড়তেন। এমদাদই মন্ত্রীর ভূমিকা পালন করতেন এসব বৈঠকে। শেষে বলতেন ‘এপিএস সাহেব যেভাবে বলেছে, সেভাবেই করুন।’ এ নিয়ে আমলাদের মধ্যে ছিল দারুণ অস্বস্তি ও ক্ষোভ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বদলি হয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন আবদুল মান্নান। ’৮৬ ব্যাচের এই কর্মকর্তা ছিলেন একটু একরোখা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল শক্ত। এজন্যই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী জাহিদ মালেক তাকে সরিয়ে দেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ সচিব লোকমান হোসেনকে আনা হয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। আর আবদুল মান্নানকে বদলি করা হয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে। এই মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগ দিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে গোলাম দস্তগীর গাজীর সঙ্গে করমর্দন করার পর পাশেই দেখলেন এমদাদ বসে আছেন। তিনি একটু বিব্রত হলেন। মন্ত্রীর সঙ্গে সচিব একান্ত সাক্ষাৎ করছেন। সেখানে এপিএস থাকেন কীভাবে? এরপর তিনি মন্ত্রীকে বললেন, ‘আমি একটু একান্তে কথা বলতে চাই।’ মন্ত্রী যেন এড়িয়ে গেলেন। শেষ পর্যন্ত সচিব মান্নান কোনো কথা না বলেই চলে এলেন। এরকমই ছিল গাজীর চরিত্র। ওই মন্ত্রণালয়ের সবাই জানতেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এমদাদই ছিলেন অঘোষিত মন্ত্রী। গাজীর ক্যাশিয়ার দাদা এমদাদ নামে তিনি রূপগঞ্জের সবার কাছে ছিলেন পরিচিত। এমদাদের কথা ছাড়া মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ হতো না। সব নিয়োগ, বদলি, বিভিন্ন বিভাগের মহাপরিচালক, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ সব চূড়ান্ত করতেন এমদাদ। এমদাদ গাজীকে রীতিমতো বশীভূত করে রেখেছিলেন। গাজী রীতিমতো ভয় পেতেন এমদাদকে।

মন্ত্রীদের সহকারী একান্ত সচিব বা এপিএসরা হলেন তাদের নিত্যসহচর। মন্ত্রীদের সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করাই তাদের কাজ। মন্ত্রী কী খাবেন না খাবেন, কার সঙ্গে দেখা করবেন, কখন অনুষ্ঠানে যাবেন-সব বিষয়ে মন্ত্রীদের সন্তুষ্টিবিধানই ছিল এপিএসের প্রধান কাজ। এপিএসদের সম্পর্কে বলা হয় যে মন্ত্রীর ইশারা যিনি বোঝেন, তিনি হলেন এপিএস। কিন্তু গোলাম দস্তগীর গাজীর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ছিল ঠিক উল্টো। গোলাম দস্তগীর গাজী এপিএস কী চান না চান তা দেখতেন, অপেক্ষা করতেন এমদাদের ইশারার। এমদাদ যেভাবে ইশারা দিতেন, সেভাবেই করতেন। এমদাদ যদি তাকে বলতেন যে এই ফাইল স্বাক্ষর করা যাবে না, মন্ত্রী কোনো দিনই স্বাক্ষর করতেন না। এমদাদের অনুমতি ছাড়া কোনো সিদ্ধান্তই হতো না ২০১৮ থেকে ২০২৪ সালে। প্রশ্ন হলো এমদাদের এই বিপুল ক্ষমতার উৎস কী ছিল? কেন গাজীর মতো একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং ভূমিদস্যু এপিএসের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন?

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এর প্রধান কারণ ছিল দুটি। এপিএস প্রথমত গাজীর অনেক গোপন তথ্য জানতেন। বিশেষ করে গাজীর নারী কেলেঙ্কারির বিষয়গুলো এমদাদ জানতেন। গাজীর সঙ্গে নীলা এবং আরও অনেক নারীর অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আর এই সম্পর্কগুলোর মধ্যস্থতাকারী ছিলেন এমদাদ। এমদাদ এসব সম্পর্কের গোপন ভিডিও করে রেখেছিলেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আর এসব ভিডিও এবং তথ্য দিয়ে গাজীকে রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করতেন এমদাদ। এ কারণেই এমদাদের কথায় চলতেন গাজী। এমদাদের শত অপরাধ দেখেও না দেখার ভান করতেন। এই সুযোগ নিয়ে এমদাদ হয়ে উঠেছিলেন ভয়ংকর।

দ্বিতীয় কারণ ছিল গাজীর নির্বাচনি এলাকার সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করতেন এমদাদ। এই সন্ত্রাসীদের জোরেই বারবার বিনা ভোটে এমপি হতেন গাজী। জমি দখল, সন্ত্রাস এবং মাদক কারবারের কাজে এই সন্ত্রাসীরাই ব্যবহৃত হতো। সে কারণেও এমদাদকে খুশি রাখতেন গাজী। একদিকে গাজীর লুণ্ঠন, অন্যদিকে এমদাদের অবাধ লুটপাট দুই মিলিয়ে এক ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং একই সঙ্গে রূপগঞ্জে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় অপেক্ষাকৃত ছোট এবং গুরুত্বহীন এক মন্ত্রণালয়। এই ছোট্ট মন্ত্রণালয়ে গোলাম দস্তগীর গাজী দায়িত্ব গ্রহণ করে একের পর এক রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন পাটকল, বস্ত্রকল পানির দামে বিকিয়ে দিয়েছেন। এসব পাটকল এবং বস্ত্রকলের সবচেয়ে লোভনীয় ব্যাপার ছিল জমি। ধরা যাক বন্ধ থাকা একটি পাটকলের জমির মূল্যই ১০০ কোটি টাকা। সে পাটকল গাজী-এমদাদের কারসাজিতে বিক্রি করা হয় ১০ কোটি টাকায়। যিনি কেনেন তিনি অনায়াসে ২০ থেকে ৩০ কোটি টাকা দিয়ে দিতেন মন্ত্রীর এপিএসকে। বিভিন্ন প্রকল্পের নামে টাকা আত্মসাৎ করেছেন গাজী অবাধে। এসবই হয়েছে এমদাদের পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ জুটমিল করপোরেশনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কে নিয়োগ হবে, কে প্রকল্প পরিচালক হবে-সবই এমদাদের নির্দেশে হতো। বিভাগীয় প্রধান হওয়ার জন্য আগে এপিএস এমদাদের আস্থা অর্জন করতে হতো। বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা নিয়ে পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন গাজী-এমদাদ জুটি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, প্লাস্টিক বিকল্প প্রকল্পের কথা। এই প্রকল্পের প্রাথমিক গবেষণার জন্য ৫৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। পুরো টাকাই গাজী তুলে নিয়েছিলেন এবং কোনো কাজই হয়নি। মুখ্য গবেষককে জোর করে বাধ্য করা হয়েছে স্বাক্ষর প্রদানের জন্য এবং এই টাকা পুরোটাই গাজী কুক্ষিগত করেছেন। এরকম বহু প্রকল্পের উদাহরণ দেখা যায় যে প্রকল্পগুলো একনেকে পাস করানো হয়েছে। প্রকল্প কাগজে আছে কিন্তু বাস্তবে নাই।  ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পুরো সময় এই মন্ত্রণালয়ে শুধু লুটপাটই হয়েছে, কোনো কাজ হয়নি। একদিকে পাটকল বিক্রি, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের মাধ্যমে গাজী প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এই টাকার সবই তদারকি করতেন এমদাদ। গাজী শুধু পুতুল ছিলেন মাত্র। মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি গাজীর নির্বাচনি এলাকাতেও মূর্তিমান আতঙ্ক ছিলেন এমদাদ। এলাকার চিহ্নিত দাগি অপরাধীদের নিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এ সময় এমদাদ এলাকায় ঘুরতেন সশস্ত্র অবস্থায়। ভয়ংকর এমদাদ বাহিনীর ত্রাসের কারণে জিম্মি ছিল এলাকাবাসী। নিরীহ মানুষের জমি দখল, খুন, গুম, ধর্ষণসহ গুরুতর সব অপরাধ করে বেড়াতেন বাহিনীর সদস্যরা। রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেউ কেউ আইনের আশ্রয় নিলেও কোনো লাভ হয়নি। উল্টো মামলা করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের রোষানলে পড়তে হয়েছে অভিযুক্তদের। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। এমদাদের বাহিনীতে ছিল জেঞ্জারম্যান শমসের আলীসহ দাগি সব সন্ত্রাসী। যাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ছিল অসংখ্য মামলা। জানা গেছে, রূপগঞ্জের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার হাসমত দয়ার ছেলে শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শমসেরের বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজি ও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় হওয়া ১৩টি মামলার আসামি ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, গুম, খুন, মাদক কারবারের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তার হাতে। চনপাড়ার বাসিন্দাদের মাদক, অস্ত্র কারবারসহ নানা অপকর্মে যুক্ত হতে বাধ্য করেন। এখন এসব সন্ত্রাসীরা আত্মগোপনে। মাছিমপুর এলাকার আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বার। এলাকায় নানা অপরাধকাণ্ড করে ত্রাস সৃষ্টিকারী। ‘এমদাদের লোক’ পরিচয়ে অপকর্ম করে বেড়িয়েছেন। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ডাকাতি, হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর, অবৈধ অস্ত্র বহন এবং মাদকের দুটি মামলা রয়েছে (নম্বর ১১(১০)২২ ও ২২(৮)২৩)। সোনারগাঁ থানায় আছে আরও একটি মামলা এবং সাধারণ ডায়েরি (জিডি)। কিন্তু ৫ আগস্টে আওয়ামী লীগের পতনের পরও এসব মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। তবে এমদাদ বাহিনীর লোকজন এখনো পলাতক।

এই এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে শেখ ফরিদ মাসুমও নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এলাকায় মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় সরকারি ও সাধারণ মানুষের সম্পদ লুটপাটের বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। এসব অপরাধের পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও হত্যার হুমকির দায়ে রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে চারটি মামলা (নম্বর ৯৯(৫)১৮, ২৭(৬)১৬, ৪১(২)০৩ ও ৩৫(১০)০৬)। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকেরও দায়িত্ব পালন করছিলেন। এই মামলার তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই।

পূর্ব কালাদী গ্রামের সুরুজ মিয়া মুন্সীর ছেলে মো. আলী হোসেন ওরফে আলী বান্দা এমদাদের ছত্রছায়ায় নানা অপকর্ম করেন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে (নম্বর ৩৮(১২)২২)। এলাকার একাধিক মানুষ তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ভূমি দখল, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ করেন।

রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নে আরেক আতঙ্কের নাম ছিল তোফায়েল আহমেদ আলমাছ। তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে মামলা রয়েছে। মুড়াপাড়ার শিল্পপতি রাসেল পার্কের স্বত্বাধিকারী রাসেল ভুঁইয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ হয়। ফাঁসির আসামি হয়েও জেল থেকে ছাড়া পান তিনি। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্য ও তদবির কাজে লাগিয়ে ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বনে যান তিনি। ৫ আগস্টের পর আলমাছ পলাতক। মাছিমপুরের মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকি, ইয়াবা কারবারি মো. মামুন মিয়া। তার বিরুদ্ধেও রূপগঞ্জ থানায় আছে বেশ কিছু মামলা।

মাছিমপুরের মাদক, ইয়াবা ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকিদাতা মোহাম্মদ রনি মিয়া। রূপগঞ্জ থানার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি। এমদাদ বাহিনীর এই সদস্যও ৫ আগস্টের পর গা-ঢাকা দিয়েছেন।

এভাবেই গত বছরের ৫ আগস্টের আগে গোটা রূপগঞ্জে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল এমদাদ বাহিনী। আওয়ামী লীগের পতনের পর এখন এরা বেশির ভাগই পলাতক। এলাকাবাসী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ বাহিনীর ভয়ংকর স্মৃতি এখনো স্মরণ করে আতঙ্কে ওঠে এলাকাবাসী। এমদাদ শুধু রূপগঞ্জেই নন, তার স্থায়ী ঠিকানা সিরাজগঞ্জেও ছিলেন ত্রাস। তিনি সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) থেকে সংসদ নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২০ মিনিট আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে