শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪২, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

► ছাড় পাবেন না কেন্দ্রীয় নেতারাও ► মবতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

শিগগিরই বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান শুরু হচ্ছে। কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত বিভিন্ন স্তরে এ অভিযান চালানো হবে। দলে যত বড় নেতাই হোন বা পদ-পদবি যত ভারীই হোক না কেন- শৃঙ্খলা ভঙ্গে কাউকেই কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। নেতা-কর্মীদের চাঁদাবাজি, দখলসহ খুনের মতো গুরুতর অভিযোগের কারণে দল ও দলের শীর্ষ নেতৃত্ব বিব্রত। আগামী নির্বাচনে এসব ঘটনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এজাতীয় অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে সবার আগে তাদের এ অভিযানের আওতায় আনা হবে। সাংগঠনিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি অপরাধের মাত্রা ভেদে আইনানুগ ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে। অন্যদিকে- সারা দেশে মবতন্ত্রের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছে বিএনপির তিনটি অঙ্গসংগঠন। জাতীয়তাবাদী যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে এ মবতন্ত্র রুখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও তিন অঙ্গসংগঠনের সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো এসব তথ্য জানিয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, দলের চেইন অব কমান্ড ঠিক রাখতে অচিরেই জেলা/মহানগর থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত শুদ্ধি অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। খুব শিগগরিই এটা শুরু হবে। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে কেন্দ্রীয় নেতারাও বাদ যাবেন না। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও বলেন, জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থান ছিল ডেমোক্রেসির জন্য। কিন্তু আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি সারা দেশে মবোক্রেসির রাজত্ব হচ্ছে। তিনি বলেন, চেয়েছিলাম ডেমোক্রেসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্রেসি। সরকারের নির্লিপ্ততার কারণে সারা দেশে এ মবোক্রেসি হচ্ছে। যারা গণ অভ্যুত্থানের শক্তিকে এ চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে, তারা কারা? কেন করছে? তিনি এ মবোক্রেসি রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সবার প্রতি। জানা গেছে, আজীবন বহিষ্কারসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার পরও লাগাম টানা যাচ্ছে না বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মীদের। এ অবস্থায় দলের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে শুদ্ধি অভিযান শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। একই সঙ্গে এ অভিযানে ৫ আগস্টের পর দলে আসা সুবিধাভোগী নেতা-কর্মীদের চিহ্নিত করা হবে। এ ছাড়া যারা দলের সর্বোচ্চ সতর্কতা উপেক্ষা করে নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছেন, তাদের বিষয়ে সাংগঠনিকব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিশেষ করে, বাণিজ্যিক এলাকা এবং শিল্পাঞ্চলখ্যাত জেলাগুলোতে এ সাংগঠনিক অভিযানে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে। দলীয় সূত্র জানায়, বিএনপি হাইকমান্ডের নির্দেশে ইতোমধ্যে শুদ্ধি অভিযানের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। একেবারে ইউনিয়ন থেকে উপজেলা, জেলা ও মহানগরসহ সব পর্যায়ের কমিটি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। বিশেষ করে, প্রতিটি এলাকায় বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের যেসব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে জনমনে নেতিবাচক ধারণা বা উপলব্ধি তৈরি হয়েছে তাদের বিষয়টিকে বেশি আমলে নেওয়া হচ্ছে। জনগণ যাদের ওপর রুষ্ট তাদের সতর্ক করাসহ অনেককে দল থেকে বের করে দেওয়া হবে। মোদ্দা কথা, যারা দলের সুনাম নষ্ট করবে এবং দলের জন্য এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে- তাদের ছেঁটে ফেলতে হাইকমান্ড এতটুকু দ্বিধা করবে না। বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, যারা দলের ইমেজ নষ্ট করবে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে মোটেই পিছপা হবে না বিএনপি। দল এবং দেশের স্বার্থে বিএনপি যা যা করার তাই করবে। এ বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যে কোনো অপকর্ম ও অন্যায়ের সঙ্গে যারা জড়িত হবে তাদের বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তা ছাড়া বিএনপি গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ বছর ধরে লড়াই করছে। মবতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। এ মবতন্ত্র প্রতিরোধে দলমত নির্বিশেষে শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।  

৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা : বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা যায়, দলীয় শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে ৫ আগস্টের পর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের প্রায় ৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবুও শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে তারা হিমশিম খাচ্ছেন। বিএনপি নেতাদের মতে, বর্তমানে দেশের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দলের লাখ লাখ কর্মী-সমর্থককে নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। দল ক্ষমতায় থাকলেও অন্ততপক্ষে এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নেওয়া যেত। সে সুযোগ না থাকার ফলে বর্তমানে সাংগঠনিক ব্যবস্থার ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ঢাকা মহানগরীতে বেশ কয়েকটি থানা বিএনপির কমিটির বেশ কিছু শীর্ষনেতার বিরুদ্ধেও চাঁদা ও দখলবাজির অভিযোগ উঠেছে। এগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রশ্নাতীত প্রমাণ পাওয়া গেলে কমিটিগুলোই ভেঙে দেওয়া হতে পারে। তবে শুধু রাজনৈতিক নয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিই খারাপ বলে মনে করছে দলটি। বিশেষ করে, মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় সামাজিক শৃঙ্খলাও ভেঙে গেছে। সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে মবের পক্ষে কথা বলায় তা আরও উৎসাহিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য একটা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অনেক ঘটনার ক্ষেত্রে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করা হলেও তেমন সাড়া মেলেনি। ফলে অবস্থাদৃষ্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অকার্যকর মনে হচ্ছে।

পুরান ঢাকায় ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনার পর রাজধানীর নয়াপল্টন কার্যালয়ে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়েছে, সরকার পরিকল্পনামাফিক প্রশাসনকে নিষ্ক্রিয় করে রেখে দেশে অরাজক পরিস্থিতি বিদ্যমান রাখতে চাইছে। সব আসামিকে গ্রেপ্তার না করা এবং মামলার এজাহার থেকে মূল তিন আসামিকে বাদ দেওয়ার দাবি করে তারা একে রহস্যজনক বলে প্রশ্ন তুলেন।  যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নার মতে, মিটফোর্ডের সামনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ভিডিও ফুটেজ ও সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে সরাসরি যাদের অংশ নিতে দেখা গেছে, আশ্চর্যজনক বিষয় হলো- তাদের কাউকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়নি। যারা প্রাণঘাতী আঘাতগুলো করেছে তারা অদ্যাবধি গ্রেপ্তারও হয়নি।  

এসব বিষয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, দলের সুনামের কথা ভেবে কোনো ধরনের অভিযোগ এলেই তাৎক্ষণিক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে হয়তো অনেক সময় ত্যাগী নেতা-কর্মীরাও বিপদে পড়ছেন। তিনি বলেন, আসলে দেশে গণতান্ত্রিক ও নির্বাচিত সরকার না থাকায় অনেক কিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছে না। এ জন্য অনেক নেতিবাচক কাজও রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।

বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতার মতে, বিএনপিতে এখন হাইব্রিডদের অনেক দাপট। দলের দুর্দিনে যারা নির্বিঘ্নে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছেন, তাল মিলিয়ে চলেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে, তারাই এখন বিএনপির হর্তাকর্তা। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে নব্য বিএনপি নামধারী অনেকে। যারা কখনোই বিএনপিতে সম্পৃক্ত ছিলেন না। অথচ তারাই এখন দখল ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছেন। এমনকি বিভিন্ন কমিটিতেও তাদের অনেককে রাখা হচ্ছে। এ নিয়ে ত্যাগী এবং দুঃসময়ের নেতা-কর্মীরা বিব্রত এবং অনেক স্থানে কোণঠাসা।

মবতন্ত্রের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান : বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী রাজধানীসহ সারা দেশে মব তৈরি করে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে দল ও দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের চরিত্রহনন এবং ইমেজ নষ্ট করতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চক্রটি। কতিপয় প্রতিপক্ষমনা রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে সুপরিকল্পিতভাবে মিডিয়াসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই প্রপাগান্ডা রোধকল্পেই ব্যাপকভিত্তিক কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা নিচ্ছে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো। মবতন্ত্রের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ এ দলটি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জিয়া সৈনিক দলের আনন্দ র‌্যালি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জিয়া সৈনিক দলের আনন্দ র‌্যালি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন দোন্নারুম্মা
ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন দোন্নারুম্মা

২০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ২২ আসামির ভার্চুয়ালি হাজিরা গ্রহণ
সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ২২ আসামির ভার্চুয়ালি হাজিরা গ্রহণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কান্না চোখে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডকে বিদায় বললেন অ্যান্টনি
কান্না চোখে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডকে বিদায় বললেন অ্যান্টনি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লায়ন্স ক্লাব অব নোয়াখালী মাইজদীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
লায়ন্স ক্লাব অব নোয়াখালী মাইজদীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা
নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ
ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘সারাদেশের তরুণদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করছে কোকো ক্রীড়া সংসদ’
‘সারাদেশের তরুণদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করছে কোকো ক্রীড়া সংসদ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে ৪৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০২ জনের প্রাণহানি
আগস্টে ৪৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০২ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটি ছেড়ে গালাতাসারাইয়ে জার্মান তারকা
ম্যানসিটি ছেড়ে গালাতাসারাইয়ে জার্মান তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবির হাত থেকে বাঁচতে নদীতে ঝাঁপ, যুবকের লাশ উদ্ধার
ডিবির হাত থেকে বাঁচতে নদীতে ঝাঁপ, যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা
যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যালিফোর্নিয়ায় ট্রাম্পের সেনা মোতায়েন বেআইনি ঘোষণা
ক্যালিফোর্নিয়ায় ট্রাম্পের সেনা মোতায়েন বেআইনি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা
আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার
রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?
কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা