শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

১৬ জুলাই জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা কর্মসূচি ছিল গোপালগঞ্জে। এই ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচি ঘিরে যা ঘটল তা পুরো দেশকে উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। এর ফলে শুধু গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়নি, পুরো দেশে এক নতুন অস্থিরতার পটভূমি সৃষ্টি হয়েছে।

কারা এর জন্য দায়ী? এনসিপি যে গোপালগঞ্জে যাবে এটা পূর্বনির্ধারিত ছিল। গোপালগঞ্জের পরিবেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে কারও অজানা নয়। সবাই জানেন যে এটি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের একটি স্পর্শকাতর এলাকা। বাংলাদেশে বেশ কিছু এলাকা আছে যেগুলো বিশেষ রাজনৈতিক দলের দুর্গের মতো। যেমন বগুড়া সব সময় বিএনপির দুর্গ। কারণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্ম বগুড়ায়। এরশাদের জন্মস্থান হওয়ার কারণে রংপুর জাতীয় পার্টির। এরশাদের পতনের পর ’৯১-এর নির্বাচনে সেখান থেকে তিনি পাঁচটি আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন। ফেনী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মস্থান হওয়ার কারণে ঐতিহাসিকভাবে বিএনপির এলাকা। এলাকাবাসী তাদের এলাকার নেতাকে সব সময় পছন্দ করেন এবং তাকে শ্রদ্ধার আসনে রাখেন, সারা দেশে তার ভাবমূর্তি যাই থাকুক না কেন। এটি শুধু আজকে নয়, বাংলাদেশে অনাদিকালের চিত্র। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পরও খুলনায় ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন মুসলিম লীগের সবুর খান। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরী ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। গোপালগঞ্জও তেমনি। কাজেই সেখানে যখন এনসিপি যাবে, তখন এ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু সরকার সে দায়িত্ব কতটুকু পালন করেছে সে বিতর্ক এখন উঠেছে। এনসিপি অভিযোগ করেছে, পুলিশ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেনি। এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটতে পারে তা পূর্ব থেকেই অনুমিত ছিল। তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি প্রস্তুতি নিয়েছিল? আর এই প্রেক্ষাপটেই প্রশ্ন উঠেছে যে গোপালগঞ্জের এ ঘটনা কি জেনে-বুঝেই ঘটানো হয়েছে? যেন দেশে একটি অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়?

গোপালগঞ্জের ঘটনার সঙ্গে মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের অদ্ভুত একটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। দুটি ঘটনাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছে। গোপালগঞ্জে যখন পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন ত্রাণকর্তা হিসেবে সংকট মোকাবিলার জন্য এসেছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনী যদি সেই সময় যথাযথ পদক্ষেপ না নিত এবং এনসিপি নেতাদের উদ্ধার না করত, তাহলে আমরা যে কী ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতাম তা ভাবতেই শিউরে উঠতে হয়।

বাংলাদেশে এখন হঠাৎ করেই যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দেশে একটি অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ যথার্থই বলেছেন, একটা ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে। এমন একটা পরিস্থিতি পরিকল্পিতভাবে সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাতে সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাহলে কি কোনো মহল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই এভাবে একের পর এক ঘটনা ঘটাচ্ছে? এখানে সরকারের যে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত ছিল তা কি করেছে?

এনসিপি তারুণ্যে উদ্দীপ্ত সদ্য গঠিত একটি রাজনৈতিক দল, তারা জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধা। এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। কিন্তু তাদের গোপালগঞ্জ যাওয়ার আগে আরও পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ছিল বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। রাজনীতিতে হঠকারিতার কোনো স্থান নেই। আবেগ, উচ্ছ্বাসের কোনো জায়গা নেই। রাজনীতি একটি পরিকল্পিত বিজ্ঞান, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে সুচিন্তিতভাবে। কিন্তু এনসিপি সেরকম একটি যৌক্তিক পরিকল্পনা নিয়ে গোপালগঞ্জ গিয়েছিল কি না তা এখন ভাবতেই হবে। গোপালগঞ্জের ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, গোপালগঞ্জে যখন এ ঘটনা ঘটেছে, তখন সেখানে অন্যান্য রাজনৈতিক দল যেমন- জামায়াত, হেফাজত যারা এনসিপিকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে আসছে, তারা এগিয়ে আসেনি। কেন এগিয়ে আসেনি সেই প্রশ্নের উত্তর এনসিপিকে খুঁজতে হবে। এ ঘটনার ফলে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নতুন করে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাহস পাবে। তারা মনে করবে গোপালগঞ্জে যে ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা যদি আরও কিছু জায়গায় ঘটানো যায়, তাহলে তারা নতুন করে সংগঠিত হতে পারবে। এ ঘটনা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনী যে এখনো সক্ষম হতে পারেনি সেটি গোপালগঞ্জের ঘটনার মাধ্যমেই আবার প্রমাণিত হলো। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না, গোপালগঞ্জের ঘটনা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, বরং এখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা বা ব্যর্থতার বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। আগে থেকেই কেন এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা হলো না? অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হলো না কেন? পুলিশ কেন বিজিবি বা সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রথম থেকেই নিল না? তাহলে কি কেউ চাইছিল যে এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হোক?

গত কিছুদিন ধরেই নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলা চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলেছিল, চলতি মাসে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করবে। তারা একের পর এক নিত্যনতুন সংস্কার প্রস্তাব দিয়ে পুরো সংস্কার প্রক্রিয়াকে জটিল এবং অসাধ্য করে তুলছে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের একটি নিজস্ব এজেন্ডা ও আদর্শ থাকে। সেই আদর্শ এবং কর্মসূচির বাইরে একটি রাজনৈতিক দল চলতে পারে না, চলা উচিতও না। একটা রাজনৈতিক দলের মৌলিক নীতিকে যদি সংস্কার প্রস্তাবের মাধ্যমে পরিবর্তন করিয়ে দিতে হয়, সেটি সম্ভব নয়। সেটি গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থি। আমরা লক্ষ করছি যে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেন সেই কাজটি মনোযোগ দিয়ে করছে। গত তিন মাস ধরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেভাবে বৈঠকের পর বৈঠক করছে, তাতে অনেকের এমন ধারণা তৈরি হতেই পারে যে, এ কমিশনের প্রধান কাজ হলো নির্বাচনকে অনিশ্চিত করা। নির্বাচনকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য পিছিয়ে দেওয়া। কিন্তু এ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দিলে কার লাভ হবে?

সরকারের মধ্যে একটি মহল দেশে নির্বাচন চায় না, সেটি এখন স্পষ্ট। তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের জনগণের ওপর যে আস্থা এবং জনগণের যে চাহিদা পূরণ করা দরকার, সেটি কি তারা করতে পারছেন? দেশের জনগণ মব সন্ত্রাসে, মামলা বাণিজ্যে অতিষ্ঠ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে ভয়াবহভাবে। অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না, ব্যবসাবাণিজ্য প্রায় বন্ধ। এই পরিস্থিতি উত্তরণের জন্য সরকারের যথাযথ উদ্যোগ নেই। সরকারের কাজ যেন শুধু ঘটনার পর একটি বিবৃতি দেওয়া, সরকারের কাজ হওয়া উচিত, এসব ঘটনার রহস্য উন্মোচন, ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়া এবং এ ধরনের ঘটনা যেন ভবিষ্যতে না ঘটে তা প্রতিরোধ করা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে, সরকারের মধ্য থেকে কোনো কোনো মহল ‘ব্লেইম গেম’কে উসকে দিচ্ছে।

সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর একটি মহল একটি রাজনৈতিক দলকে আক্রমণ করে। একটি রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করে এবং তাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে যে ভাষায় স্লোগান দিয়েছে তা সুষ্ঠু রাজনৈতিক চর্চার জন্য হুমকি। আর এ ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে রাজনীতিতে একটি বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সুস্পষ্ট দুটি ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে। একটি ধারা হলো যারা দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। অন্য একটি ধারা হলো যারা এখন গণতন্ত্র চায় না, নিজেদের দল গোছানো, সংগঠন গোছানো এবং তাদের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চায়। এর ফলে রাজনীতিতে তৈরি হচ্ছে বিভেদ, অনৈক্য এবং সহিংসতা। আর এই সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে অদৃশ্য শক্তি। গোপালগঞ্জের ঘটনা তারই প্রমাণ। এ ঘটনাটি এড়ানো যেত। সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করলে গোপালগঞ্জে শান্তিপূর্ণভাবে এনসিপির সমাবেশ সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু আবেগ, উচ্ছ্বাস, উত্তেজনা, হুমকি এবং অতি আত্মবিশ্বাস, অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সীমাহীন ব্যর্থতা গোপালগঞ্জে একটি নতুন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এ নতুন পরিস্থিতি শুধু গোপালগঞ্জ নয়, পুরো দেশকে অস্থির করে তুলতে পারে। এর ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গণতন্ত্রের উত্তরণ। গণতন্ত্রের উত্তরণ যদি বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। সরকারের নিয়ন্ত্রণে কোনো কিছুই থাকবে না। সরকারের মধ্যে কেউ কেউ কি এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে? আর সেরকম কোনো পরিস্থিতি যদি তৈরি হয়, তাহলে তার মাশুল বেশি দিতে হবে সরকারকেই।

কেউ যদি মনে করে নির্বাচন পিছালে একটি বিশেষ দলের লাভ হবে বা একটি দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন। বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর একটি নির্দিষ্ট সমর্থক গোষ্ঠী আছে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের চিন্তাচেতনা লালন করে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের পক্ষে সব সময় অতন্ত্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে থাকে। কাজেই কোনো রাজনৈতিক দলের ভোটব্যাংককে ধসিয়ে দেওয়া যায় না। একটি রাজনৈতিক দলকে কাজ করতে হবে জনগণের সঙ্গে মিশে, ধাপে ধাপে। হঠকারিতা বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের আস্থা বা ভালোবাসা অর্জন করা যায় না। এ বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে। গোপালগঞ্জ, আমাদের সবার জন্য শিক্ষা। এ ঘটনা থেকে দুটি জিনিস প্রমাণিত হয়েছে। প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভক্ত থাকে, তাহলে পরাজিত স্বৈরাচারী শক্তি আবার নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে এবং পুনর্বাসিত হবে। দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের উত্তরণের পথ যত বিলম্বিত হবে, তত পতিত স্বৈরাচার নতুন করে সংগঠিত এবং পুনর্বাসিত হবে। সে কারণেই দেশে এখন যে ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে তা থেকে দ্রুত উত্তরণের একটাই পথ, তা হলো নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা যে আশ্বাস দিয়েছেন সেই আশ্বাস অনুযায়ী আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করেই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব। নির্বাচন যদি অনিশ্চিত হয়ে যায় তাহলে দেশের পরিস্থিতি কারোর নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। কিন্তু সরকারের মধ্যে একটি প্রভাবশালী মহল সেটি চায় না। সেই প্রভাবশালী মহল যদি সফল হয়, তাহলে বাংলাদেশের সামনে আবার একটি অন্ধকার ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
সর্বশেষ খবর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন
বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা