শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাদের কিনারে পর্যটন খাত

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রকৃতি বাংলাদেশকে দুহাত উজাড় করে দিয়েছে পর্যটন সম্পদ। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, রহস্যে ঘেরা বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, চোখজুড়ানো কাপ্তাই লেক, সবুজে ঘেরা চা-বাগান, মেঘের ভেলায় ভাসা সাজেক, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী, প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন, বৈচিত্র্যময় খাবার ও সংস্কৃতি, পদ্মা-মেঘনার ইলিশ, ঐতিহাসিক নিদর্শন মহাস্থানগড়, ষাটগম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর মাজারের মতো অসংখ্য প্রাকৃতিক, ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যবাহী পর্যটন উপকরণ ছড়িয়ে আছে দেশজুড়ে। অথচ স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার করেও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছে না দেশের পর্যটন খাত।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু পর্যটনের ওপর ভর করে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারে। অফিশিয়াল-এস্তা ডট কম নামের একটি ওয়েবসাইট ২০২০ সালে পর্যটন খাতের সর্বোচ্চ কর্মসংস্থানমুখী দেশগুলোর তালিকা প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায় বাংলাদেশে প্রতি ১০০ জন বিদেশি পর্যটকের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয় ৯৪৪ জনের, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটক বাড়লে শুধু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভই বাড়বে না, দূর হবে বেকারত্বও। কিন্তু নিরাপত্তাঘাটতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, নাজুক ও অপরিকল্পিত যোগাযোগ অবকাঠামো, পর্যটন সেবায় অপেশাদারত্ব, তথ্য ঘাটতি, মাত্রাতিরিক্ত আবাসন ব্যয়, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বিনিয়োগে অনাগ্রহ ও পর্যটকদের চাহিদামাফিক আন্তর্জাতিক মানের সেবার ঘাটতিতে খুঁড়িয়ে চলছে সম্ভাবনাময় এই খাতটি।

পর্যটনের নাজুক অবস্থা নিয়ে কথা হয় একাধিক ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, ‘বাংলাদেশের পর্যটন খাতে দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্র আছে। খাতটিকে সামনে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে ওই দেশের জনপ্রিয় বিভিন্ন জিনিস কিনে নিয়ে আসে। অর্ধেক অর্থই ব্যয়ই হয় কেনাকাটায়। আমরা বিদেশিদের হাতে আমাদের ঐতিহ্যবাহী কোনো পণ্য তুলে দিতে পারছি না। অর্ধশতাধিক জিআই পণ্য থাকলেও সেগুলো পর্যটকদের জন্য সহজলভ্য করা হয়নি। পর্যটকরা চান দৈনন্দিন স্বাভাবিক জীবনযাপন থেকে ব্যতিক্রমী কিছু। উন্নত বিশ্বের কোনো বিলিয়নিয়ার ভ্রমণে বের হয়ে পাঁচ তারকা হোটেলে না উঠে পাহাড়ের চূড়ায় বা ভয়ংকর জঙ্গলে তাঁবু গাড়েন রাত্রি যাপনের জন্য। এমন অ্যাডভেঞ্চারের ব্যবস্থা নেই এখানে।’

এদিকে নতুন অবকাঠামো ও আন্তর্জাতিক মানের সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে অন্যতম পর্যটনবান্ধব গন্তব্যে পরিণত করার লক্ষ্যে তৈরি মহাপরিকল্পনা এখনো কাগজকলমে সীমাবদ্ধ। পর্যটন বোর্ড সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আগের মহাপরিকল্পনার খসড়াটি আবার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য রিভিউ কমিটি করা হয়েছে। রিভিউ শেষে জুলাই মাসে এটি জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলে (এনটিসি) অনুমোদন হওয়ার কথা থাকলেও এখনো এ ব্যাপারে নিশ্চিত কোনো খবর মেলেনি।

জানা গেছে, বিগত সরকারের আমলে ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা খরচ করে আন্তর্জাতিক পরামর্শক সংস্থা আইপিই গ্লোবালকে দিয়ে পর্যটন মহাপরিকল্পনা তৈরি করা হয়। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ২০২৩ সালের জুনে। এতে সারা দেশের ১ হাজার ৪৯৮টি পর্যটন সম্পদ চিহ্নিত করা হয়। দেশকে আটটি অঞ্চল ও ৫১টি ক্লাস্টারে ভাগ করে পর্যটনকেন্দ্রিক উন্নয়ন প্রকল্প ও পদক্ষেপ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। আশা করা হয়, ২০২৪-২০৪১ সাল মেয়াদে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন শেষে বছরে অন্তত ৫৫ লাখ ৮০ হাজার বিদেশি পর্যটক বাংলাদেশে আসবে, যা বর্তমানের চেয়ে ১০ গুণের বেশি। কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে অন্তত ২ কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার মানুষের। তবে কাগুজে সেই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ আর দৃশ্যমান হয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ, অঞ্চলভিত্তিক হাব নির্মাণ এবং পর্যটন খাতকে অর্থনীতির চালিকাশক্তিতে রূপ দেওয়া অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। উল্টো ক্রমেই খাদের কিনারে যাচ্ছে পর্যটন খাত। প্রশাসনের নাকের ডগায় সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটের ঘটনা ঘটেছে। কক্সবাজারসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে পর্যটক হেনস্তার ঘটনা ঘটছে।

বিদেশি পর্যটক আকর্ষণ করতে আন্তর্জাতিক মানের সব সুযোগসুবিধা নিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফে সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও নাফ ট্যুরিজম পার্ক (জালিয়ার দ্বীপ) এবং মহেশখালীতে সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক নির্মাণের কাজে হাত দিয়েছিল বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। চলতি বছরের মধ্যে এসব পার্কের আংশিক চালুর কথা ছিল। এসব পার্কে থাকার কথা ছিল পাঁচতারকা হোটেল, মেরিন অ্যাকুয়ারিয়াম, সি-ক্রুজ, বিদেশি পর্যটকদের জন্য বিশেষ সংরক্ষিত এলাকা, ভাসমান জেটি, শিশু পার্ক, ইকো-কটেজ, ওশেনেরিয়াম, পানির নিচের রেস্তোরাঁ, ভাসমান রেস্তোরাঁ, কেবল কারসহ নানা রকমের বিনোদন উপকরণ। কিন্তু ঝুলে গেছে পার্ক নির্মাণের কাজ। চলতি বছর দ্বীপের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্কের জন্য জমির বন্দোবস্ত বাতিল করে ভূমি মন্ত্রণালয়। নাফ ট্যুরিজম পার্কটি আলোচনাতেই নেই। একমাত্র আলোচনায় থাকা সাবরাং ট্যুরিজম পার্কটিও নজরের অভাবে সাগরে হারিয়ে যেতে বসেছে। ইতোমধ্যে ভাঙনের কবলে পড়ে দুই কিলোমিটারের বেশি এলাকা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। অথচ এটি ৪২১ মিলিয়ন ডলারের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ প্রকল্প। ইতোমধ্যে এখানে ভরাটসহ নানা কাজে ৫০০ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে।

বিপুল সম্ভাবনা সত্ত্বেও পর্যটন খাত থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে কম বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে বাংলাদেশ। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) তথ্যমতে, বৈশ্বিক জিডিপিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান ১০ শতাংশের বেশি। সেখানে বাংলাদেশের জিডিপিতে এই খাতের অবদান ২ থেকে ৩ শতাংশে ঘুরপাক খাচ্ছে। ২০২২ সালে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটে বিপর্যস্ত শ্রীলঙ্কা শুধু নীতিমালায় পরিবর্তন এনে এক বছরের মাথায় পর্যটন ও রেমিট্যান্সকে ভর করে ঘুরে দাঁড়ায়। ডব্লিউটিটিসির ২০২৪ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পর্যটন খাত থেকে ২০২৩ সালে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম আয়তনের দেশ শ্রীলঙ্কা। দক্ষিণ এশিয়ার অপর দেশগুলোর মধ্যে ভারত ২৯ দশমিক ৪৩ বিলিয়ন, পাকিস্তান ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন, মালদ্বীপ ৪ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার আয় করে। সেখানে বাংলাদেশের আয় ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ৪০১ বিলিয়ন ডলার। শুধু তা-ই নয়, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের জরিপে দেখা গেছে, ভ্রমণ ও পর্যটনসূচকে বিশ্বের ১১৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৯তম।

দুই যুগের বেশি সময় ধরে ব্যবসায়িক পর্যটন নিয়ে কাজ করা বেঙ্গল লজিস্টিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম রফিকুল ইসলাম নাছিম বলেন, পর্যটনশিল্পের সঙ্গে কৃষি, হস্তশিল্প, পরিবহন, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ অসংখ্য ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। সঠিক নীতি সহায়তা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে পর্যটন শিল্প হতে পারে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের অন্যতম চালিকাশক্তি। কিন্তু আমাদের পর্যটনের ব্র্যান্ডিং নেই। এখানে খাবার ও হোটেল ভাড়া অনেক বেশি। এ কারণে তরুণ ব্যাকপ্যাক ট্যুরিস্ট আসে না।

কক্সবাজারের নিড বে ওয়াচ হোটেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খায়রুল আমিন বলেন, থাইল্যান্ডে সারা বছর পর্যটক থাকে। সেখানে বিনোদনের অনেক কিছু আছে। কক্সবাজারে শুধু সাগর দেখা ছাড়া বিনোদনের কিছু নেই। শুধু সাগর দেখতে বিদেশ থেকে মানুষ এখানে কেন আসবে? কোনো নাইট লাইফ নেই। সন্ধ্যার পর হোটেল রুমে বসে থাকা ছাড়া কিছু করার থাকে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান বলেন, পর্যটন নিয়ে পৃথক মন্ত্রণালয় হওয়া দরকার ছিল। সিভিল এভিয়েশনের সঙ্গে থাকায় এই খাতটা অবহেলিত। বাজেট কম। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাডার থেকে এসে পর্যটন মন্ত্রণালয়, পর্যটন বোর্ড বা পর্যটন করপোরেশনে দায়িত্ব পালন করছেন। একজন ফিজিক্স, বায়োলজি বা ইসলামের ইতিহাসের ছাত্রের তো পর্যটন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকার কথা না। পর্যটনকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে যারা এই বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, পর্যটনে একটা মহাপরিকল্পনা হয়েছে। তবে এতে ত্রুটি আছে। হাজার হাজার বিষয় না এনে ১০০-২০০টি সাইট নির্দিষ্ট করে সেগুলো উন্নয়ন পরিকল্পনা করলে ভালো হতো। বিদেশি পর্যটক টানতে এক্সক্লুসিভ জোন করলে লাভ হবে। কোনো কিছু বন্ধ করে দেওয়াই সমাধান না। পরিবেশ বাঁচিয়েও এটা করা যায়। সারা পৃথিবীতে করছে। হঠাৎ করে সেন্ট মার্টিন বন্ধ করে দেওয়াটা ভালো হয়নি। জীববৈচিত্র্য রক্ষা করতে পর্যটকদের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যেহেতু সেন্ট মার্টিন টেকনাফের পাশে, যাতায়াত বন্ধ রাখলে সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হতে পারে।

পর্যটন খাতের চিত্র তুলে ধরেছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা-

সন্ধ্যার পর বিনোদন নেই কক্সবাজারে : কক্সবাজার থেকে হাসানুর রশীদ জানান, কক্সবাজারকে দেশের প্রধান পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হলেও এখনো পর্যটকবান্ধব অবকাঠামো গড়ে ওঠেনি। কয়েক বছর ধরে সৈকতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যুর হার বাড়লেও সরকারিভাবে কোনো লাইফ গার্ড নাই। সন্ধ্যার পর হোটেলের রুমে আবদ্ধ হওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না। হোটেল ও যানবাহন ভাড়া বেশি।

অপার সম্ভাবনার সুন্দরবন, কাজে লাগে না সিকিভাগও : খুলনা থেকে সামছুজ্জামান শাহীন জানান, তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন উন্মুক্ত করা হলেও কাঙ্ক্ষিত পর্যটকের দেখা মিলছে না। বনে ডাকাত দলের উৎপাত বেড়েছে। নিরাপত্তাঝুঁকি ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় দেশিবিদেশি পর্যটক আকৃষ্ট করা যাচ্ছে না।

রাঙামাটি পর্যটন সম্ভাবনা ভেস্তে যাচ্ছে : রাঙামাটি থেকে ফাতেমা জান্নাত মুমু জানান রাঙামাটিতে আছে সবুজ পাহাড়, বিশুদ্ধ বাতাস, কাপ্তাই হ্রদের স্বচ্ছ জলধারা, স্নিগ্ধ ঝরনার কলতান, পাখির কলকাকলি, মায়াবী হরিণ, মেঘলা চিতা, গোলাপি হাতি, গোলবাহার অজগর। আছে দুই পাহাড়ের মাঝের ঝুলন্ত সেতু। কিন্তু এত সম্ভাবনা থাকার পরও কাজে লাগছে না কিছুই। পর্যটকদের জন্য রাঙামাটিতে তৈরি হয়নি কোনো আধুনিক সুযোগসুবিধা। নেই ভালো টয়লেট, বিশ্রামাগার, পর্যাপ্ত আবাসন, খাওয়ার পানির ব্যবস্থা। কাপ্তাই হ্রদের ওপর নির্মিত একমাত্র ঝুলন্ত সেতুটিও জরাজীর্ণ ও ডুবে আছে পানির নিচে।

সিলেটে অপার সম্ভাবনা, অভাব পরিকল্পনার : সিলেট থেকে শাহ্ দিদার আলম নবেল জানিয়েছেন, সিলেটে আছে আকাশছোঁয়া পাহাড়, ঝরনা, পাথর বিছানো স্বচ্ছ জলের স্রোতস্বিনী নদী, টিলাজুড়ে সবুজ চা-বাগান, পানিতে ডোবা বন। কিন্তু এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পর্যটনের বিকাশে কোনো পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি কখনো। ভঙ্গুর যোগাযোগব্যবস্থা ও পরিবেশ ধ্বংসের কারণে পর্যটকদের তালিকা থেকে প্রায় হারিয়ে গেছে বিছনাকান্দি। অবৈধ ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে বালু-পাথর উত্তোলনের ফলে জাফলং, সাদাপাথর, শ্রীপুর, রাঙপানিসহ বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র প্রায় ধ্বংসের মুখে।

সাগরগর্ভে হারিয়ে যাচ্ছে কুয়াকাটার সৈকত : কলাপাড়া (পটুয়াখালী) থেকে উত্তম কুমার হাওলাদার জানান, সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের তাণ্ডবে ছোট হয়ে যাচ্ছে সৈকত। সৈকত সঙ্কুচিত হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল বেড়িবাঁধের গা ঘেঁষে। জোয়ারের সময় সৈকত বলতে কিছু থাকে না। স্থানীয়দের মতে, গত তিন দশকে বনাঞ্চলসহ প্রায় তিন কিলোমিটার সৈকত সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

হাওর ঘিরে জনপ্রিয় হাউসবোট, নেই সুযোগসুবিধা : সুনামগঞ্জ থেকে মাসুম হেলাল জানান, সুনামগঞ্জের টাঙুয়ার হাওড়, নীলাদ্রি লেক, বারেকের টিলা, শিমুলবাগান আর জাদুকাটা নদীকে ঘিরে ক্রমেই বিকশিত হচ্ছে পর্যটন। এই স্পটগুলোকে হালে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে বিলাসবহুল সব হাউসবোট। তবে বিপুল পর্যটক এলেও এখনো নিশ্চিত হয়নি যাতায়াত, থাকাখাওয়ার ভালো মানের হোটেল। হেমন্তে হাউসবোট বন্ধ হলে এসব স্পট দেখতে আসা পর্যটকদের পড়তে হয় বেশ বেকায়দায়।

পর্যটন জেলা ঘোষণাতেই সীমাবদ্ধ উন্নয়ন : মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দ বয়তুল আলী জানান, সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজারকে পর্যটন জেলা ঘোষণা করা হয় ২০০৮ সালে। কিন্তু এখন পর্যন্ত জেলায় পর্যটন খাতে দেখা যায়নি দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন। এ-সংক্রান্ত কোনো গেজেট প্রকাশ করা হয়নি। বিচ্ছিন্নভাবে সংরক্ষিত বনাঞ্চল, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত ও ইকোপার্ক উন্নয়নের মধ্যেই পর্যটন বিকাশের ধারণা আটকে আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন