শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৪, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

দিনভর উত্তাল ভাঙ্গা, চরম ভোগান্তি
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৩০০ আসনের মধ্যে অন্তত ৫০টিতে ব্যাপক অদলবদল হয়েছে। এর মধ্যে কোথাও কোথাও উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ একাধিক আসনে অদলবদল হয়। নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত গেজেটে গাজীপুরে একটি আসন বেড়েছে আর কমেছে বাগেরহাটে। এদিকে বৃহস্পতিবার গেজেট প্রকাশের পরই ফরিদপুর ও বাগেরহাটে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকার অনেকে।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানান, সীমানা নির্ধারণ আইন মেনে ও ভোটার সমতা আনতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতামতের পরিপেক্ষিতে বিশেষায়িত কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী ৩০ জুলাই ৩০০ আসনের খসড়া প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। ৩৯ আসনে পরিবর্তন এনে খসড়া প্রকাশ হলেও পরে ৮৪টির বিষয়ে দেড় সহস্রাধিক দাবি-আপত্তি আবেদন পড়ে।

এক মাসের মধ্যে দাবি-আপত্তি নেওয়ার পর শুনানি শেষে তা চূড়ান্ত করা হয়। এর মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের যে সীমানায় ভোট হয়েছিল, একই সীমানা এবার আড়াই শতাধিক আসনে বহাল রয়েছে। আর প্রায় অর্ধশত আসনে পরিবর্তন এসেছে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘সম্পূর্ণ পেশাদারি দিয়ে আইন মেনে, নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজটি সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন আসনওয়ারি নির্বাচন প্রস্তুতি এবং ভোটার তালিকা থেকে অন্য সব কাজ আরও দৃশ্যমান হলো।’

ইসি কর্মকর্তারা জানান, সীমানা নির্ধারণে আর ক্ষোভ ও আন্দোলনের সুযোগ নেই। এ নিয়ে আদালতের শরণাপন্ন হয়েও লাভ হবে না। সীমানা পুনর্নির্ধারণের এখতিয়ার ইসির, এ নিয়ে কারও প্রশ্ন রাখার আর অবকাশ নেই। আসনওয়ারি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পঞ্চগড়-১ ও ২ আসনের খসড়া সীমানায় যে প্রস্তাব দিয়েছিল ইসি, তা নিয়ে আপত্তির পর ফের পরিবর্তন হয়েছে। একটি পৌরসভার ওয়ার্ড সমন্বয় করা হয়েছে। রংপুর-১ আসনের সীমানা আগের মতো রাখতে চেয়েছিল ইসি। শুনানিতে আপত্তি আসায় একটি ওয়ার্ড যুক্ত করে পরিবর্তন এনেছে। সে হিসেবে রংপুর-৩ আসনে সেনানিবাস এলাকা যুক্ত করা হয়েছে।

সিরাজগঞ্জ-১ ও ২ আসনে কমিশন যেভাবে পরিবর্তন এনে খসড়া সীমানা দিয়েছিল, দাবি-আপত্তি আমলে না নিয়ে সেটি চূড়ান্ত করেছে।

পাবনা-১ ও ২ আসন আগের মতো রাখতে চাইলেও আপত্তির মধ্যে ইউনিয়নগুলো বাদ দিয়ে উপজেলার অখণ্ডতা রেখে সীমানায় পরিবর্তন এনেছে ইসি।

এদিকে বাগেরহাটে চার আসনের একটি কমিয়ে তিনটি করা হয়েছে। এর মধ্যে বাগেরহাট-১ আসন আগের মতো রেখেছিল; কিন্তু শুনানির পর সদর উপজেলা বদল করে নতুন সীমানা চূড়ান্ত করে। একটি আসন কমানোয় দাবি-আপত্তির মধ্যে খসড়া সীমানায় পরিবর্তন এনে ফকিরহাট ও কচুয়া উপজেলা বাগেরহাট-২ ও ৩ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

সাতক্ষীরা-২, ৩ ও ৪ আসনে ইউনিয়ন ভাগাভাগি না করে উপজেলার অখণ্ডতা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা-২ আসন আগের মতো একটি উপজেলা নিয়ে করতে চেয়েছিল ইসি। চূড়ান্তভাবে এ আসনে আরেকটি উপজেলা যুক্ত করা হয়। সাতক্ষীরা-৩ ও ৪ আসনে শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলার অখ তা রেখে খসড়া সীমানা রাখলেও সরে এসেছে কমিশন। সে ক্ষেত্রে ভোটার সমতা রাখতে একটি উপজেলাকে অন্য আসনে যুক্ত করে সীমানা চূড়ান্ত হয়।

মানিকগঞ্জ-২ ও ৩ আসনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মতোই রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্ত গেজেটে একটি ইউনিয়ন অদলবদল করা হয়।

ঢাকা-২, ৪, ৫, ৭, ১০, ১৪ ও ১৯ আসনে পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছিল ইসি। এর মধ্যে আটটি আসন নিয়েও দাবি-আপত্তি আসে। সে ক্ষেত্রে ঢাকা-৩ আসন আগের সীমানায় ফিরেছে। ঢাকা-২ আসনের তিনটি ইউনিয়ন ঢাকা-১৪ ও ঢাকা-১৯ আসনে যুক্ত হয়েছে। এগুলো হচ্ছে কাউন্দিয়া, বনগাঁও ও বিরুলিয়া ইউনিয়ন। বাকি চারটি আসন খসড়ায় যে পরিবর্তন চেয়েছিল, কারও আপত্তি আমলে না নিয়ে তা বহাল রাখে ইসি।

গাজীপুরে একটি আসন বাড়িয়ে ছয়টি করা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে গাজীপুর-৪ আসনটি আগের সীমানায় রেখে বাকি চারটিতে যে পরিবর্তন প্রস্তাব করেছিল; তাতে ওয়ার্ড অদলবদল হয়েছে। চূড়ান্ত গেজেটে উপজেলা অখ রেখে ওয়ার্ড সমন্বয় করা হয়েছে। নতুন গাজীপুর-৬ আসনে দেওয়া হয়েছে সিটির ২৩টি ওয়ার্ড।

নারায়ণগঞ্জের তিনটি আসনেই পরিবর্তন চেয়েছিল ইসি। শুনানিতে এলাকাবাসীর দাবি-আপত্তির পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন সিটির ১০টি ওয়ার্ড ও বন্দর উপজেলা নারায়ণগঞ্জ-৩ ও ৫ আসনে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এদিকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনটি ইসি যেমন প্রস্তাব করেছিল তেমনি রেখেছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার দুটি ইউনিয় আলগি ও হামিরদি ফরিদপুর-২ আসনে অন্তর্ভুক্ত করেছে। শরীয়তপুর-২ ও ৩ আসনে অখণ্ড উপজেলা রাখতে চেয়েছিল ইসি। শুনানির পর ভেদরগঞ্জের নয়টি ইউনিয়ন একটি আসনে, বাকি চারটি ইউনিয়ন আরেকটি আসনে যুক্ত করেছে।

সিলেট-১ ও ৩ আসনটি বিগত সংসদ নির্বাচনের সীমানায় ফিরে গেছে ইসি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনটি বিগত নির্বাচনের সময়ও অখ উপজেলা ছিল। এবার ইসি বিজয়নগর উপজেলার ইউনিয়ন দুটি আসনে ভাগ করে খসড়া প্রকাশ করে। দাবি-আপত্তি শুনে বিজয়নগর উপজেলার বুধস্তি, চান্দুরা ও হরষপুর ইউনিয়ন একটি আসনে, বাকি আটটি ইউনিয়ন অন্য আসনে অন্তর্ভুক্ত করে।

কুমিল্লা-১, ২, ৬ ও ১০ আসনে পরিবর্তন এনে খসড়া করেছিল ইসি। এর মধ্যে শুনানির পরও কুমিল্লা-১, ২, ১০ আসন ইসির প্রস্তাবই বহাল রেখেছে। পাশাপাশি কুমিল্লা-১১ আগের সীমানায় রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। সদর দক্ষিণ উপজেলা কুমিল্লা-৬ আসনে অন্তর্ভুক্ত করেছে।

নোয়াখালী-১, ২, ৪ ও ৫ আসনে সদর উপজেলা ও সুনাইমুড়ীর কিছু ইউনিয়ন ভাগাভাগি করে পরিবর্তন এনে খসড়া প্রকাশ করেছিল। আপত্তি শুনানি আমলে না নিয়ে একই সীমানা চূড়ান্ত করেছে ইসি। চট্টগ্রাম-৭ ও ৮ আসন ইসি যেমন প্রস্তাব করেছিল, চূড়ান্ত সীমানায় তা-ই বহাল রাখা হয়েছে।

দিনভর উত্তাল ভাঙ্গা, চরম ভোগান্তি : ভাঙ্গা উপজেলার দুই ইউনিয়নকে সংসদীয় আসন ফরিদপুর-৪ থেকে কেটে ফরিদপুর-২ আসনে (নগরকান্দা-সালথা) অন্তর্ভুক্তের প্রতিবাদে উত্তাল জনপদ। গতকাল সকালেই বিক্ষোভ শুরু হয়।

এতে আটকে যায় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক। তৈরি হয় ২০ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে যানজট। ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে প্রথম দফার অবরোধ ৪ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার হলেও দ্বিতীয় দফা বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে আবারও শুরু হয়েছে। এ রিপোর্ট পাঠানোর সময় গতকাল সন্ধ্যা সোয়া ৬টা পর্যন্ত ভাঙ্গায় অবরোধ চলছিল। বিকালে অবরোধ শুরু হয় ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা পৌরসভার ইন্টারসেকশন এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে। আলগী ইউনিয়নের ২ হাজারের বেশি মানুষ সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে অবরোধ করে। এ সময় ‘রক্ত লাগে রক্ত নে, আমার মাটি ফিরিয়ে দে’, ভাঙ্গা না নগরকান্দা? ভাঙ্গা-ভাঙ্গা।’ বলে এক্সপ্রেসওয়েতে স্লোগান দিতে থাকে। দ্বিতীয় দফায় দুটি মহাসড়কের ২০ কিলোমিটারের বেশি জায়গায় যানজট সৃষ্টি হয়। এতে পুরো দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা অন্তত দুটি গাড়ি ভাঙচুর করে। সব মিলিয়ে উত্তাল হয়ে উঠে ভাঙ্গা। বিক্ষুব্ধ জনতা গতকাল সকাল ৯টা থেকে অখণ্ড ভাঙ্গার দাবিতে ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে। ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিকালে বিক্ষোভকারীদের অনুরোধ করেন অবরোধ তুলে নেওয়ার জন্য। কিন্তু অবরোধকারীরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়কে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কয়েক হাজার মানুষ মহাসড়ক আটকে বিক্ষোভ করে। এতে আটকে যায় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে কয়েক হাজারের বেশি গাড়ি। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভাঙ্গা উপজেলার মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। কোথাও কোথাও মহাসড়কে ফুটবল খেলছে কিশোররা। ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ইউনিয়নের সোয়াদি, হামিরদী ইউনিয়নের মনসুরাবাদ, মাধবপুর ও মানিকদহ ইউনিয়নের পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ড ও ভাঙ্গা পৌর শহরের হাসপাতাল মোড়ে বিক্ষুব্ধ জনতা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছে। মহাসড়কের হামিরদী বাসস্ট্যান্ডে মহিলারা ঝাড়ু নিয়ে বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করে। মুহুর্মুহু স্লোগান দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। ‘আমার মাটি আমার মা, ভাঙ্গাকে খণ্ড করতে দেব না।’ বেলা ১১টার দিকে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন হামিরদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খোকন মিয়া। তিনি বলেন, আমরা হামিরদী ও আলগী ইউনিয়নকে ভাঙ্গা থেকে খণ্ডিত করে পাশের ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনের সঙ্গে যুক্ত করতে দেওয়া হবে না। আমরা এক ইঞ্চি জায়গাও ছাড়ব না। আগামী ৭ দিনের মধ্যে গেজেট পরিবর্তন করা না হলে বৃহৎ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপি বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ভাঙ্গা পৌর শহরের ঢাকা বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা হাসপাতাল মোড়ে অবরোধ করে। এ সময় ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব মোল্লা বলেন, ‘ভাঙ্গা উপজেলা থেকে আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে বিচ্ছিন্ন করতে দেওয়া হবে না। কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খানের নির্দেশে আজকে আমরা অবরোধ কর্মসূচি পালন করছি। যদি এ দুটি ইউনিয়ন আমাদের ফিরিয়ে দেওয়া না হয়, তাহলে আগামীতে দক্ষিণবঙ্গ অচল করে দেওয়া হবে।

খুলনা থেকে ঢাকা যাচ্ছিলেন শর্মিলা আক্তার (৩৭)। তিনি বলেন, দুই বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে বাসে বসে আছি। গরমে বাচ্চাটির খুবই কষ্ট হচ্ছে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রকিবুজ্জামান বলেন, অবরোধের কারণে দুটি মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলা ও নগরকান্দার কিছু অংশে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে ভাঙ্গা উপজেলা। ভাঙ্গা উপজেলা সদর লাগোয়া দুটি ইউনিয়ন আলগী ও হামিরদী। সংসদীয় আসনের সীমানা নিয়ে নির্বাচন কমিশনের গেজেটে এ দুই ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনের সঙ্গে একীভূত করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন