শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১১, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

উন্নতির বস্তুগত নিদর্শন না দেখে উপায় নেই, কিন্তু মানবিক উন্নয়নের খবর ব্যতিক্রমে পরিণত হয়ে গেছে। এর একটা কারণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ব্যাপারে উন্নয়ন মোটেই মনোযোগী নয়। ধারণা করা যায় প্রতি বছর ২০ লাখ নতুন মানুষ কর্মপ্রার্থী হচ্ছে। কিন্তু তাদের জন্য কাজ কোথায়?

সংস্কৃতি চর্চার যে সংকীর্ণ পরিসরগুলো আগে ছিল, সেগুলোও আক্রান্ত হচ্ছে। এসব খবর হামেশাই পাওয়া যায়। একটি পাওয়া গেল ময়মনসিংহ শহরে ব্রহ্মপুত্রের ধার ঘেঁষে, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের নামে প্রতিষ্ঠিত উদ্যানের পাশে শিল্প সাহিত্য চর্চার জন্য যে জায়গাটা ছিল, উন্নয়নের স্বার্থে সিটি করপোরেশন সেটিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনে বিধিনিষেধের কথা না হয় না-ই বললাম।

সবাই বলেন ঐক্য চাই, কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে অনৈক্যের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে। যেমন- মুক্তিযোদ্ধার নতুন এক সংজ্ঞা খাড়া করে বিভাজনের আরেকটা জায়গা খুঁজে বের করা হয়েছে। প্রথম কথা, মুক্তিযুদ্ধের তালিকা তৈরি করাটাই ছিল ভুল; দরকার ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদের তালিকা। দ্বিতীয়ত, সার্টিফিকেট, সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি, মুক্তিযোদ্ধাদের ‘বীর’ বলে নতুন সম্বোধন জারি, এসবই ছিল অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর। ওই সব পদক্ষেপে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান মোটেই বাড়েনি, বরং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বংশ বৃদ্ধি ঘটেছে বদ্ধ পুকুরে কচুরিপানার মতো। 

সর্বশেষ তৎপরতাটা হলো, মুক্তিযোদ্ধাদের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা এবং ‘সহযোগী’ এ দুই কাতার সৃষ্টির প্রয়াস। এ পদক্ষেপ বিভাজন বাড়াবে, অনর্থক তর্কবিতর্ক তৈরি করবে, সময় ও অর্থের অপচয় ঘটাবে। এবং নানাবিধ বিরোধ সৃষ্টির পরে দেখা যাবে বিভাজন রেখাটিই প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। দেশের বাইরে থেকে বা বাইরে গিয়ে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন এতকাল তাঁরা কেউ কেউ বলে এসেছেন যে দেশের ভিতরে যাঁরা ছিলেন তাঁরা যা-ই করুন না কেন সবাই ছিলেন হানাদারদের সহযোগী। এখন শুনছি উল্টো কথা। এসব উল্টাপাল্টা কাজ তাঁরাই করেন যাঁদের হাতে সৃষ্টিশীল কাজ নেই, অথচ ক্ষমতা পেয়ে গেছেন আচমকা।

আর ওই যে অপরাধ বাড়ছে, কিন্তু অপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হচ্ছে যেটা দেখে হতভাগ্য লামিয়া আক্তার আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত হলো, সেই রকমের হতাশা এখন আমাদের সংস্কৃতির গভীরে প্রবেশ করতে চাইছে। বহু মানুষ গুম হয়ে গেছে, অনেক মানুষ নিষ্পেষিত হয়েছে এবং পাশাপাশি যেসব অপরাধের বিচার চেয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে সেখানেও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে অবিশ্বাস্য দীর্ঘসূত্রতা ও কালক্ষেপণ। উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতি হত্যার বিচার। ঘটনার পরপরই তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অকুস্থলে ছুটে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের ধরা হবে।

তারপর ঘণ্টা কেন, দিন মাস বছর চলে গেছে; অপরাধীরা ধরা পড়বে কী শনাক্তই হয়নি। ২০১২ সালের ঘটনা, ইতোমধ্যে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তখনকার সরকারের সুদীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান পর্যন্ত ঘটে গেছে, কিন্তু আসামিরা যেখানে ছিল সেখানেই আছে। ধরা পড়েনি। আশা করা গিয়েছিল বিগত সরকারের পতনের পর দ্রুতই জানা যাবে ওই খুনের জন্য কারা দায়ী; কিন্তু সেখানেও হতাশা। তদন্তকারীরা এত দিন বলছিলেন ডিএনএ পরীক্ষায় স্পষ্ট ফল না পাওয়ায় শনাক্তকরণে বিঘ্ন ঘটছে। 

এবার শোনা গেল নতুন কারণের আরেকটি কথা; সেটা হলো অভ্যুত্থানের সময় গোয়েন্দা সংস্থার দপ্তরে মামলাসংক্রান্ত যেসব নথিপত্র ছিল তা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তদন্তের জন্য তাই আরও ৯ মাস সময় প্রয়োজন। কৌতুকের ব্যাপারই বলতে হবে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই জানানো হয়েছে যে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে সংরক্ষিত নথিপত্র আগুনে পুড়ে গেছে এ তথ্য সত্য নয়। আদালত অবশ্য ৯ মাসের নয়, ৬ মাসের বাড়তি সময় দিয়েছেন। তদন্তের সময় এ নিয়ে ১৩ বছরে ১১৭ বার বৃদ্ধি করা হয়ে গেছে।

আমরা, শিক্ষিত বাঙালিরা, সংস্কৃতি নিয়ে কখনো কখনো বড়াই করি। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্য বিশ্বমানের, এ কথা বলি। সেটা যে অতিকথন তা-ও অবশ্য নয়; কিন্তু সাহিত্যের সেই চর্চা এখন আর আগের প্রাণবন্ততায় প্রবহমান নয়। শিল্পকলার অন্যান্য ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রগতি যে অত্যন্ত গৌরবের, এটা অবশ্যই বলা যাবে না। তবে বাঙালির সংস্কৃতি-শক্তির দুটি বিশেষ জায়গা ছিল : ইহজাগতিকতা ও অসাম্প্রদায়িকতা। বাঙালি ধর্মপ্রবণ বটে, কিন্তু ইহজগৎবিমুখ নয়। তাদের ধর্মের চর্চা অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিকতার অংশ। এবং বাঙালিরা কখনোই সাম্প্রদায়িক ছিল না। সাম্প্রদায়িকতা ব্রিটিশের সৃষ্টি, এবং সেটি দুই দিকের দুই মধ্যবিত্তের প্রতিদ্বন্দ্বিতাজাত সমস্যা বটে। দেশভাগ তারাই ঘটিয়েছে। ওই কাজে সবেগে উসকানি দিয়েছে ব্রিটিশ শাসক। সাতচল্লিশের দেশভাগ সংস্কৃতির ক্ষেত্রে যে ক্ষতিটি ঘটিয়েছে, তা যেমন গভীর তেমনি অপূরণীয়।

বাংলার অর্থনীতি ও সংস্কৃতিতে নদীর উপস্থিতি ও প্রভাব খুবই উল্লেখযোগ্য। দেশভাগের কারণে নদীর পানির প্রবাহ এখন বাংলাদেশের জন্য ভীষণ বড় এক সমস্যা। (‘জল’ ও ‘পানি’র বিরোধটা ছিল কৃত্রিম, ‘জলপানি’তে মধ্যবিত্ত বাঙালির ছিল প্রভূত আগ্রহ।) কিন্তু পানির সমস্যা এখন আমাদের জন্য মারাত্মক রকমের বাস্তবিক। ওদিকে ওপর থেকে নেমে এসে বালু নদীর পানির প্রবাহকে নিরন্তর বিঘিœত করছে। সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারত যে কাজটা করছে সেটা-শুকনোর সময় পানির প্রবাহ আটকে দেওয়া এবং বর্ষার সময় ছেড়ে দেওয়া।

সমাজে বৈষম্য বেড়েছে। সংস্কৃতি চায় ঐক্য; বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু। সেই শত্রুতা চলছে। সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও। পুঁজিবাদী উন্নয়ন বৈষম্য এবং দারিদ্র্য দুটোকেই বাড়িয়ে দিচ্ছে। উগ্র হয়ে উঠছে মুনাফালিপ্সা ও ভোগবাদিতা-যে দুয়ের ভূমিকা সব সময়েই সংস্কৃতিবিরোধী। এক কথায় পুঁজিবাদই হচ্ছে বর্তমানকালে সংস্কৃতির মূল শত্রু।

সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য সংগ্রাম যে আসলে পুঁজিবাদবিরোধী সংগ্রাম, সেটা যেন না ভুলি। এ সংগ্রামে অগ্রপথিকের ভূমিকাটা থাকবে কাদের? থাকবে যারা হৃদয়বান ও বুদ্ধিমান তাদের। হৃদয় ও মস্তিষ্ক দুটোই সংস্কৃতির প্রধান ভরসা; একটি অপরটি থেকে বিচ্ছিন্ন হলে মহাবিপদ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যে আভাসটা দিচ্ছে সেটা যে কেবল বুদ্ধির যান্ত্রিকতার তা নয়, বুদ্ধির সঙ্গে হৃদয়ের বিচ্ছিন্নতারও।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশের বড় মাপের রাজনীতিকদের ভিতর সবচেয়ে সংস্কৃতিসচেতন মানুষটি ছিলেন কিন্তু মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেই ১৯৫৪ সালে লন্ডনে অনিচ্ছাকৃত প্রবাসরত অবস্থায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন-‘প্রথমে আমি বাঙালি; পরে আমি মুসলমান’ এবং ‘বাংলা আমার সংস্কৃতি’।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ