শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

নির্মাণে পরিবেশবান্ধব কংক্রিট ব্লক

পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য

ব্লকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নির্মাণ খরচ কমে। তাপ ও শব্দ প্রতিরোধী। ভবনের ওজন কম হয়। পোড়ানোর প্রয়োজন না হওয়ায় দূষণ সৃষ্টি করে না
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য

কথা ছিল বায়ুদূষণ কমানো, কৃষিজমির ওপরিভাগের মাটি রক্ষা ও গাছ কাটা বন্ধ করতে ২০২৪-২০২৫ সালের মধ্যে সরকারি নির্মাণকাজে পোড়ানো ইটের ব্যবহার শতভাগ বন্ধ করা হবে। পরিবর্তে ব্যবহার করা হবে পরিবেশবান্ধব ব্লক। পর্যায়ক্রমে সরকারি-বেসরকারি সব নির্মাণে ব্লকের ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদের পাশাপাশি ব্লক ফ্যাক্টরি স্থাপনে স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধাসহ দেওয়া হবে নানা নীতিগত সহায়তা। ইটভাটাগুলোকে ব্লক ফ্যাক্টরিতে রূপান্তরে দেওয়া হবে নানা সুযোগসুবিধা। অথচ ছয় বছর ধরে পরিকল্পনা শুধু কাগুজে দলিল হিসেবেই রয়ে গেছে। অর্জনের খাতা শূন্য। বর্তমানে ইটভাটা উচ্ছেদ চলমান থাকলেও সেই হারে বাড়ছে না ব্লক উৎপাদন। ইটভাটার মালিকরা ব্লক ইট তৈরির জন্য প্রস্তুত থাকলেও তাদের দেওয়া হচ্ছে না কোনো ধরনের প্রণোদনা বা আর্থিক সুবিধা।

তথ্যানুযায়ী, ২০২৪-২০২৫ সালের মধ্যে সরকারি নির্মাণ কাজে শতভাগ ব্লক ব্যবহার নিশ্চিত করতে ২০১৯ সালে পরিকল্পনা গ্রহণ করে তৎকালীন সরকার। ওই বছর ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) আইন-২০১৯ সংসদে পাস হয়। এরপর সরকারের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি নির্মাণ, মেরামত ও সংস্কার কাজে ইটের বিকল্প হিসেবে ব্লক ব্যবহারের কর্মপরিকল্পনা ও লক্ষ্যমাত্রা বাধ্যতামূলক করা হলো। লক্ষ্যমাত্রায় বলা হয়, ২০১৯-২০ সালের মধ্যে সরকারি নির্মাণ কাজের ১০%, ২০২০-২১ সালের মধ্যে ২০%, ২০২১-২২ সালের মধ্যে ৩০%, ২০২২-২৩ সালের মধ্যে ৬০%, ২০২৩-২৪ মধ্যে ৮০% এবং ২০২৪-২৫ সালে ১০০% ব্লক ইট ব্যবহার করতে হবে। তবে ব্লক উৎপাদনকারীরা বলছেন, সরকারি নির্মাণকাজে এখনো ব্লকের ব্যবহার ২০ শতাংশের কম।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কংক্রিট ব্লক তৈরিতে বনজ সম্পদ ধ্বংস হয় না। এগুলো পানি, তাপ ও চাপের বিরুদ্ধে বেশি টেকসই, দ্রুত নির্মাণ সম্ভব, নিম্ন কার্বন নিঃসরণ করে, সার্বিকভাবে নির্মাণ খরচ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। সাধারণ ইটের চেয়ে এসিসি ব্লকের ওজন ৪০ ভাগ কম হওয়ায় ভবনের ওজন কম হয়, শব্দ ও তাপ প্রতিরোধী, করাত দিয়ে যে কোনো আকারে কাটার সুযোগ থাকায় ইটের মতো অপচয় হয় না। তবুও সরকারের সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনার অভাবে ব্লক বাজার পাচ্ছে না।

বাংলাদেশ কংক্রিট ব্লক প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্লক ফ্যাক্টরি স্থাপনে যেখানে নীতিগত সহায়তা ও প্রণোদনা দেওয়ার কথা, সেখানে উল্টো বিভিন্ন ধরনের ব্লক বিক্রিতে চাপানো হয়েছে ভ্যাটের বোঝা। ছিদ্রযুক্ত ব্লকে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হলেও ছিদ্র ছাড়া কংক্রিটের ইটে ভ্যাট পোড়ানো ইটের চেয়ে প্রায় ২৩ গুণ বেশি। এতে ইটের চেয়ে ব্লকের দাম বেশি পড়ে। এ কারণে ইটভাটা মালিকরাও ব্লকে যেতে উৎসাহিত হচ্ছে না। এ ছাড়া একটা ব্লক ফ্যাক্টরি স্থাপনে বিপুল অর্থের প্রয়োজন। সরকারি প্রণোদনা, সহজ শর্তে ঋণ ও নীতি সহায়তা ছাড়া এটা সম্ভব না।

পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য

পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০২২ সালের ডিসেম্বরের প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ৭ হাজার ৮৮১টি ইটভাটা ছিল, যার ৪ হাজার ৬৩৩টি অবৈধ। গত বছরের শেষ দিকের হিসাবে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮৩৬টিতে। অর্থাৎ উচ্ছেদের পরও অবৈধ ইটভাটা বেড়েছে। যদিও গত ২ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত ৬৮৭টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। তবে বাজারে বিকল্প ইটের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভাটাগুলোকে ব্লক ফ্যাক্টরিতে রূপান্তরে কোনো পদক্ষেপ আজ অবধি নেওয়া হয়নি।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত ব্লক বা বিকল্প ব্যবহার প্রোমোট করা না যাবে, ততক্ষণ পর্যন্ত শুধু ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে না। আমি ইতোমধ্যে ব্লক ও ইট প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। আবার বসব। টার্গেট ঠিক করে আবার এগোব। গৃহায়ন ও গণপূর্ত, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সড়ক ও জনপথ বিভাগকে সঙ্গে নিয়ে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে ব্লক উৎপাদনে যাওয়ার চেষ্টা করব।

ইটভাটা মালিকরা বলছেন, দেশে বৈধ-অবৈধ মিলে প্রায় ১০ হাজার ইটভাটা চলছে। এগুলোতে বছরে প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি ইট তৈরি হয়। সেখানে ছয় বছরে ব্লকের ফ্যাক্টরি এখনো তিন শর নিচে। কারণ ব্লক সম্প্রসারণে কার্যকর কোনো কর্মপরিকল্পনাই তৈরি হয়নি। ইটভাটা বন্ধ করে ব্লক ফ্যাক্টরি করতে বিপুল অর্থ প্রয়োজন, যা অধিকাংশ ভাটা মালিকের পক্ষে বহন করা সম্ভব না। স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, প্রণোদনা ও নীতিসহায়তা ছাড়া এটা বাস্তবায়ন সম্ভব না। এ ছাড়া ব্লক দিয়ে নির্মাণকাজ করতে দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। পল্লি বা মফস্বল এলাকায় ব্লক দিয়ে নির্মাণকাজ করার মতো রাজমিস্ত্রি পাওয়া যায় না। এটাও ব্লকের ব্যবহার না বাড়ার অন্যতম কারণ। এসব কারণে ইটভাটা মালিকরা ব্লকে যেতে পারছে না।

তথ্যানুযায়ী, একটি মাঝারিমানের ইটভাটায় বছরে গড়ে ৪ থেকে ৫ হাজার টন কাঠ পোড়ানো হয়। এভাবে প্রতিবছর কয়েক লাখ টন কাঠ পোড়ানো হয়। এতে একদিকে বনভূমি ধ্বংস হচ্ছে, অন্যদিকে বাড়ছে বায়ুদূষণ। বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এইচবিআরআই) সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭০০ একর কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে। এ জমির ৮০ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে অপরিকল্পিত গ্রামীণ আবাসনের জন্য, ১৭ শতাংশ নষ্ট হয় ইটভাটার কারণে। এ ছাড়া বাংলাদেশে বছরে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ প্রায় ৪০ মিলিয়ন টন, যার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ হয় ইটভাটা থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
গাছের শরীরে সোনা!
গাছের শরীরে সোনা!
থামছে না গাছ হত্যা
থামছে না গাছ হত্যা
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে