শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ

হঠাৎ মহাসচিব পরিবর্তনের ঘটনায় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ হচ্ছে। দলের বিভিন্ন স্তরে শুরু হয়েছে নেতৃত্বের লড়াই। একদিকে ক্ষমতা ধরে রাখতে তৎপর নতুন মহাসচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু। অন্যদিকে হারানো পদ ও ক্ষমতা ফিরে পেতে চেষ্টা চালাচ্ছেন রুহুল আমিন হাওলাদার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয় পার্টির একজন প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, 'মহাসচিব পরিবর্তন করায় দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বে ঝড় বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সদ্য সাবেক মহাসচিবের অনুগতরা হঠাৎ করেই দলে কোণঠাসা হয়ে গেছেন। পদ ঠিক রাখতে অনেকেই রাতারাতি পক্ষ পরিবর্তন করে নতুন মহাসচিব তোষণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আর নতুন মহাসচিবও এ সুযোগে তার অবস্থান পোক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।' জানা গেছে, দূরত্ব ঘুচিয়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ তার স্ত্রী বিরোধীদলীয় নেতা রওশনকে সঙ্গে নিয়ে নতুন করে পথচলার ঘোষণা দিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তরুণ নেতৃত্ব দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে শক্তিশালী করে আগামীতে দলকে ক্ষমতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে চান সাবেক এ রাষ্ট্রপতি। এ জন্য এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দায়িত্বে থাকা এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে ১০ এপ্রিল রাতে হঠাৎ করেই দলের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেন। দায়িত্ব দেন অপেক্ষাকৃত তরুণ ডাকসুর সাবেক জিএস জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুকে। মহাসচিব পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সুর পাল্টাচ্ছেন জাতীয় পার্টির অনেক নেতা-কর্মী। তারা আগের মহাসচিবের গ্রুপ ত্যাগ করে নতুন মহাসচিবের আস্থাভাজন হওয়ার চেষ্টা করছেন। এতদিন হাওলাদারের খুব কাছের ছিলেন, এমন অনেকে মহাসচিব হওয়ার পরপরই জিয়াউদ্দিন বাবলুর আশীর্বাদ নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেকেই তার বাসায় ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নেতা-কর্মীর পদচারণায় মুখর থাকত গুলশানে রুহুল আমিন হাওলাদের বাড়ি 'হাওলাদার কমপ্লেক্স'। কিন্তু সেখানে এখন নীরবতা। নেতা-কর্মীদের যাওয়া আসা নেই। স্রোত এখন মহাসচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদের গুলশানের বাড়িতে। মহাসচিব পরিবর্তনের একদিন পরই এরশাদের বনানী কার্যালয় ও কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দৃশ্য পাল্টে গেছে। বেড়েছে নেতা-কর্মীদের আনাগোনা। নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে তারা নতুন করে মাঠে নেমেছেন। এরশাদ-রওশন ও নতুন মহাসচিবকে খুশি করে পছন্দের পদ বাগিয়ে নিতে চান নেতারা। গত শুক্রবার বিকালে নতুন মহাসচিবের আগমনের খবর ছড়িয়ে পড়লে জাতীয় পার্টি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছুটে আসেন সেখানে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর খবর আসে তখনই তিনি আসছেন না। পরবর্তীতে গত রবিবার এইচ এম এরশাদ নতুন মহাসচিবকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। এ সময় নেতা-কর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, যা অনেক সময় এরশাদের আগমনের খবরেও দেখা যায় না। নেতা-কর্মীদের অনেকে মনে করছেন, জিয়াউদ্দিন বাবলুর সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ভালো যোগাযোগ ও বোঝাপড়া আছে। তাই তার সঙ্গে সখ্য কিংবা সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে সুবিধা পাওয়া যাবে। এজন্য এতদিন হাওলাদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দলের অনেক শীর্ষস্থানীয় নেতাও এখন বাবলুর কাছে ভিড়ার চেষ্টা করছেন। অন্যদিকে, পার্টির চেয়ারম্যানের প্রতি অনুগত এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার প্রায় ১৪ বছরের মহাসচিবের পদ হারানোসহ আরও বেশ কিছু ব্যাপারে টেনশনে পড়েছেন। তিনি চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু আকস্মিক এ পরিবর্তনে প্রস্তুত ছিলেন না। তবে কয়েকজন প্রেসিডিয়াম সদস্য হাওলাদের মহাসচিব পদ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা পার্টি চেয়ারম্যান এরশাদ, সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ এবং সরকারের সন্তুষ্টির মাধ্যমে রুহুল আমিন হাওলাদারের মহাসচিব পদ ফিরিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে কাজ করছেন। সূত্র জানায়, রুহুল আমিন হাওলাদার নিজেও পদ ফিরে পেতে কৌশল অবলম্বন করছেন। এরশাদ যেদিন মহাসচিব পদে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেন, সেদিন সংসদে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আশীর্বাদ কামনা করেন। এরশাদের নেতৃত্বে দলকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু। মহাসচিবের পদ পেয়ে তিনি দলের ভেতরে একটা অবস্থান তৈরির সুযোগ কাজে লাগাবেন বলে আভাস পাওয়া গেছে। জানতে চাইলে মোবাইল ফোনে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'আমার প্রথম চ্যালেঞ্জ হলো পার্টি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে, বিরোধীদলীয় নেতার সার্বিক নির্দেশনায় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দল তৃণমূল পর্যায়ে শক্তিশালী করা। দলকে সংগঠিত করে ক্ষমতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া।' সব স্তরের নেতা-কর্মীর সহযোগিতা চেয়ে জিয়াউদ্দিন বাবলু আরও বলেন, 'দশম সংসদে বিরোধী দল হয়ে জাতীয় পার্টি গত ২৪ বছরের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাস পাল্টে দিয়েছে।' তবে দলের অনেক নেতা-কর্মী এও বলছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযোগ ওঠার একদিন পরই মহাসচিব পদ থেকে রুহুল আমিন হাওলাদারকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠতেই পারে। এটা প্রমাণ হয়নি। তাছাড়া এরশাদ বলেছেন, তার ও রওশন এরশাদের দূরত্ব ঘোচাতে তিনি মহাসচিব পরিবর্তন করেছেন। তাদের দূরত্ব ঘোচানোর জন্য রুহুল আমিন হাওলাদারকে বলি দেওয়া হবে কেন? এখানে রুহুল আমিন হাওলাদারের দোষ বা ব্যর্থতা কোথায়?

নিশ্চয়ই মহাসচিব পরিবর্তনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে চাপ ছিল। জানতে চাইলে রুহুল আমিন হাওলাদার এ বিষয়ে কোনো কথা বলবেন না বলে জানান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম