শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, বুধবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

আচ্ছা বলুন তো র‍্যাগিং আর র‍্যাগ'ডে মানে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা বলুন তো র‍্যাগিং আর র‍্যাগ'ডে মানে কি?

আমি যখন প্রথম পিএচডি করতে গেলাম নেদারল্যান্ডসে'র লাইডেন ইউনিভার্সিটি'তে, শহর'টা সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না।

ডেনমার্কের কোপেনহেগেন এয়ারপোর্ট থেকে প্রথমে যেতে হবে আমস্টারডাম এয়ারপোর্টে। সেখান থেকে ট্রেনে করে লাইডেন।

সমস্যা হচ্ছে, আমি আমস্টারডাম এয়ারপোর্টে পৌঁছাবো গভীর রাতে। অত রাতে ট্রেনে করে আবার লাইডেনে যেতে পারব কি না ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না।

আমি ই-মেইল করে আমার সুপারভাইজার, মানে প্রফেসর'কে জিজ্ঞেস করলাম

-অত রাতে ট্রেনে করে লাইডেনে পৌঁছান যাবে কিনা?

প্রফেসর আমার'কে সঙ্গে সঙ্গে মেইল করে লিখলেন

-তুমি রাতের শেষ ট্রেন'টা পেয়ে যাবে। এয়ারপোর্ট থেকে নেমে'ই ট্রেন'টা ধরতে হবে। ট্রেন মাঝ পথে একটা ষ্টেশনে থামবে। আমি সেই ষ্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে তোমাকে খুঁজে নিব। আমি'ই তোমাকে তোমার হোস্টেলে পৌঁছে দিব।

মেইল পেয়ে আমি পুরোপুরি নিশ্চিন্ত হলাম।

মাত্র'ই মাস্টার্স শেষ করেছি সুইডেনে'র লুন্ড ইউনিভার্সিটি থেকে। বয়েস তখন ২৩ কি ২৪! অত কিছু ভালো করে বুঝিও না।

রওনা হলাম নেদারল্যান্ডসে।

রাত প্রায় সাড়ে ১২'টা। আমস্টারডাম এয়ারপোর্টে পৌঁছে'ই দ্রুত উঠে পড়লাম ওদের দ্রুত গতি'র দোতলা ট্রেনে।

গভীর রাতের ট্রেন। খুব একটা মানুষজন নেই।

তখন মোবাইল ইন্টারনেট ছিল না। আমার কাছে রোমিং মোবাইলও নেই। ভাবছিলাম এতো বড় ট্রেনে আমার এই প্রফেসর কি আদৌ আমাকে খুঁজে পাবে!

পরের স্টেশনে ট্রেন মিনিট খানেক থেমে আবার চলা শুরু করেছে।

আমি ভাবছি- প্রফেসর কি আদৌ ট্রেনে উঠতে পেরেছে!

খানিক বাদে'ই দেখি বিশাল দেহের মানুষ'টা হাসি হাসি মুখে আমার সামনে এসে বলছে

-ইউ মেইড ইট! অভিনন্দন তোমাকে।

ভদ্রলোকের বয়েস কেমন হবে- ৫৫ থেকে ৬০ এর মতো। অভিবাসীদের নিয়ে যারা গবেষণা করে, তাদের মাঝে এই প্রফেসরের বেশ নাম-ডাক পৃথিবী'তে। তার অনেক গবেষণা পত্র আমি নিজে'ই পড়েছি।

আমি ভাবছিলাম, সে নিশ্চয় বেশ রাশভারী স্বভাবের হবে। এতো বড় প্রফেসর, সে যে নিজে ট্রেনে চড়ে বসেছে আমাকে রিসিভ করতে, এতে'ই আমি বেশ অভিভূত হয়েছিলাম।

অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম ভদ্রলোক খুব'ই সহজ স্বাভাবিক ভাবে আমার সঙ্গে কথা বলছে। আলাদা কোন রাশভারী ভাব নেই। কি চমৎকার করে হাসি মুখে ক্রমাগত কথা বলে যাচ্ছে।

ট্রেনে বসে প্রথমে তিনি শুরু করলেন- নেদারল্যান্ডস দেশটা কেমন, যেই শহরে যাচ্ছি সেই শহর'টা কেমন, ইউনিভার্সিটি, ডিপার্টমেন্ট সব কিছু'ই তিনি খুব অল্প সময়ে ব্যাখ্যা করলেন।

লাইডেন শহরে যখন নেমেছি, তখন মাঝ রাত পার হয়ে গিয়েছে। ভদ্রলোক আমাকে নিয়ে গেলেন আমার হোস্টেলে।

হোস্টেলে পৌঁছে তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন

-আমিনুল, তুমি কি খুব ক্লান্ত?

আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম

-না, মোটে'ই ক্লান্ত না। মাত্র তো ঘণ্টা কয়েকের জার্নি করে এসেছি।

এবার সে বেশ চমৎকার হাসি দিয়ে বললেন

-চলো, তোমাকে তাহলে রাতের লাইডেন শহর'টা ঘুরে দেখাই। তাহলে তুমি'ও প্রয়োজনীয় জায়গাগুলো চিনে নিতে পারবে।

এরপর প্রফেসর আমাকে পাশের সুপার মার্কেট, সিটি সেন্টার, সেকেন্ড হ্যান্ড শপ, এমনকি ইউনিভার্সিটি বিল্ডিং এও ঘুরিয়ে নিয়ে আসলেন।

দুজনে মিলে হাঁটছি, এমন সময় তিনি বললেন

-একটু শীত শীত লাগছে। তবে এখনো তো খুব একটা ঠাণ্ডা জেঁকে বসে'নি। তোমার মনে হয় খুব ঠাণ্ডা লাগছে। আমি ভাবছিলাম তুমি আইসক্রিম খাবে কিনা। এখানে একটা আইসক্রিম শপ গভীর রাত পর্যন্ত খোলা থাকে।

ভদ্রলোক এমন ভাবে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, দেখে মনে হচ্ছিলো, আমাকে জিজ্ঞেস করে'ই তিনি মহা-অন্যায় করে ফেলেছেন।

আমি সঙ্গে সঙ্গে বলেছি

-নিশ্চয় খাব। আমার মোটে'ই ঠাণ্ডা লাগছে না।

এরপর দুজনে মিলে আইসক্রিম শপ থেকে আইসক্রিম কিনে লাইডেনের রাস্তায় হেঁটে বেড়িয়েছি। এর ফাঁকে ফাঁকে প্রফেসর বলে চলেছে শহরটা সম্পর্কে, ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে ইত্যাদি।

মৃদু-মন্দ বাতাস, হালকা ঠাণ্ডা, রাতের আলো-আধারি। আমরা হাঁটছি আর আইসক্রিম খাচ্ছি। কি এক মায়াবী রাত্রি।

সেই রাতের কথা আমি আমার এই এক জীবনে বোধ করি কোন দিন ভুলবো না।

এতো বড় প্রফেসর, পৃথিবী জুড়ে যার এতো নাম-ডাক, সে কিনা আমাকে রিসিভ করতে ট্রেনে চড়ে বসেছে! শুধু তাই না, আমাকে হোস্টেলে পৌঁছে দিয়েছে, গভীর রাতে শহর ময় ঘুরে বেড়িয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় জায়গা গুলো আমি চিনে নিতে পারি।

এই ছিল নেদারল্যান্ডসে আমার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা।

পরের দিন যখন ইউনিভার্সিটি'তে গেলাম, প্রফেসর পরিচয় করিয়ে দিলেন ডিপার্টমেন্টের অন্যান্য পিএচডি স্টুডেন্টদের সঙ্গে।

এরপর অন্যান্য পিএচডি স্টুডেন্ট'রা সবাই মিলে আমাকে কি চমৎকার করে'ই না ব্রিফ করল ছোট-খাটো বিষয় গুলো। এই যেমন প্রিন্ট করতে চাইলে কিভাবে করতে হবে, বই কিভাবে লাইব্রেরি থেকে নিতে হবে ইত্যাদি।

এরপর সবাই বিলে আমাকে ক্যানটিনেও নিয়ে গেল। খেলাম এক সঙ্গে।

কি চমৎকার একটা পরিবেশ।

এই ছিল আমার প্রথম অভিজ্ঞতা।

আর আমাদের দেশে?

শিক্ষক'রা প্রথম দিনে'ই এমন একটা ভাব ভঙ্গী করে- দেখে মনে হবে উনারা হচ্ছেন প্রভু কিংবা ঈশ্বর টাইপ কেউ! উনাদের ধারে- কাছেও যাওয়া যাবে না!

আর বড় ভাই'রা?

তারা তো র‍্যাগিং দিয়ে বেড়াচ্ছে!

কাল দেখলাম দেশের কোন এক ইউনিভার্সিটি'র দুই ছেলে'কে এমন সব বাজে ভাষায় রেগিং করে এমন অবস্থা করেছে, এক ছেলে নাকি অজ্ঞান'ই হয়ে গিয়েছে!

এরা এমন ভাষা ব্যবহার করেছে, অন্তত আমার এই লেখায় সেই শব্দগুলো ব্যাপার করতে আমার রুচি'তে বাঁধছে। অথচ এরা শুধু এমন ভাষা ব্যবহার করে'ই থেমে থাকে'নি; সেটা ভিডিও করে বীর দর্পে ছেড়েও ছিয়েছে!

এদের কথা বলার ধরণ শুনে আমার এদের'কে ছাত্র মনে হয়'নি, মনে হয়েছে এরা হয় কোন সন্ত্রাসী বাহিনী'র সদস্য, নয়ত পাড়ার বখাটে-মাস্তান!

আবার এই ঘটনা জানার জন্য কাল রাতে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক এবং প্রক্টর আসলেন টেলিভিশনে।

টেলিভিশনের সঞ্চালক তাকে জিজ্ঞেস করলেন এই র‍্যাগিং সম্পর্কে বলতে। তো, উত্তরে এই ভদ্রলোক "র‍্যাগিং" এবং "র‍্যাগ ডে" কে এক করে ফেললেন!

এরপর সঞ্চালক রীতিমত অবাক হয়ে বললেন,

-র‍্যাগিং দেয়া আর র‍্যাগ'ডে কে এক বলতে চাইছেন? আচ্ছা বলুন তো র‍্যাগিং আর র‍্যাগ'ডে মানে কি?

অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম ওই শিক্ষক এর উত্তর'টা পর্যন্ত দিতে পারলেন না!

বিরক্ত হয়ে টেলিভিশনের সঞ্চালক শেষমেশ টেলিফোনের লাইন'টাই কেটে দিলেন!

এই হচ্ছে আমাদের শিক্ষক এবং ছাত্র'দের অবস্থা। কিংবা সামগ্রিক ভাবে বলতে চাইলে- আমাদের পুরো সিস্টেমের অবস্থা!

আমি ১১ বছর পরও নেদারল্যান্ডসে আমার প্রথম দিন গুলো ভুলতে পারিনি। কি মায়াবী একটা পরিবেশ ছিল। গভীর রাতে প্রফেসর আমাকে নিয়ে হেঁটে বেড়াচ্ছেন, আইসক্রিম কিনে দিচ্ছে। আহা, কি চমৎকার সব স্মৃতি।

আর আমাদের ছাত্র-ছাত্রী'দের ইউনিভার্সিটি জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা হচ্ছে- বড় ভাই'রা আচ্ছা মতো গালাগালি করে যা ইচ্ছে তাই বলে বেড়াচ্ছে, এমন কি মার পর্যন্ত দিচ্ছে! কিংবা শিক্ষক'রা বলছে- আমরা'ই এখানে ঈশ্বর!

মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয় পাঠশালা না, কোন যুদ্ধ ক্ষেত্র!

তো, এই ছাত্র-ছাত্রী'রা তাদের বাদ বাকী জীবনে তো এইসব'ই মনে রাখবে।

দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো'র পড়াশুনা মান কিংবা শিক্ষক'দের যে কেউ এখন আর সম্মান করতে চায় না, এর কারণ তো এইসব'ই।

আপনাদের সামনে প্রকাশ্য-দিবালোকে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছেলে-পেলে'রা এইসব করে বেড়াচ্ছে, ভিডিও করে ছেড়ে দিচ্ছ, আর আপনারা টেলিভিশনে এসে বলছেন- র‍্যাগ'ডে তে তো ছেলে-পেলেরা মাঝে মাঝে এমন করে'ই!

আমার মনে হয় কি, ছাত্র-ছাত্রী'দের আপনারা কি শিক্ষা দিবেন! আগে আপনারা বরং ভালো করে শিখুন, এরপর না হয় শিক্ষা দেবার চিন্তা ভাবনা করবেন!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে