শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪১, শনিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

তা কী আমি মিলিয়ন ডলার দিয়েও কিনতে পাবো?

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
তা কী আমি মিলিয়ন ডলার দিয়েও কিনতে পাবো?

আমাদের দেশে একটি কন্যা শিশু বেড়ে উঠে বাবা-মা'র আদর আর ভালোবাসায়। বিয়ের আগ পর্যন্ত কন্যাদের সকল কাজ নানান অজুহাতে মায়েরাই সম্পন্ন করে থাকেন। কখনো পড়াশুনার ক্ষতি হবে এমন ভাবনা করেন মায়েরা। কখনো বা ভাবেন, স্বামীর বাড়ি গেলে তো অবধারিত ভাবে সংসারের কাজ করতেই হবে, নিস্তার নেই। 

অতএব যে কয়দিন বাবা-মা'র সঙ্গে আছে, থাকুক আরাম আয়েশে। এভাবেই আমাদের বাঙালি মমতাময়ী মায়েরা তাদের কন্যাদের আগলে রাখেন গভীর মমতায়। আমার এখনো মনে আছে, কখনো কখনো দাদু বাড়ি থেকে মুরুব্বী স্থানীয় কেউ আমাদের শহরের বাড়িতে বেড়াতে এলে মাকে বলতো, 'বউ, তোমার মেয়েদের সংসারের কাম না শিখাইলে পরের বাড়ি গিয়া তো তোমার নাম ডুবাইব। সবাই তোমারেই দোষারুপ করবো, এত্তো বড় মাইয়া, অথচ সংসারের কোন কাম কাজ শিখায় নাই মা। ক্যামন মা!' 

তবুও মায়ের যেন টনক নড়তো না! আমাদের কোন কাজের আদেশ দিতেন না। বলতেন, যখন নিজের উপর যে কাজ এসে পড়বে, ওরা আপনা থেকেই শিখে নিবে। তবে, যেহেতু আম্মা কর্মজীবী ছিলেন, একহাতে সংসারের সব কাজ সামলাতে হিমসিম খেতেন তাই আমরা দুই বোন অবসরে নিজ আগ্রহেই ঘরদোর গুছিয়ে রাখতাম। মা অফিস থেকে ফিরে এমন পরিপাটি ঘর দেখে খুশি হয়ে যেতেন। মায়ের ক্লান্ত চোখে মুখে প্রশান্তি খেলে যেতো, আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠত। মায়ের এই আনন্দিত মুখখানা দেখার জন্যই আমরা সংসারের ছোট ছোট কাজ এগিয়ে রাখতাম।

এক গ্রীষ্মে সপরিবারে কানাডা বেড়াতে গিয়েছিলাম ভাগ্নির বাসায়। বেশ বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করলাম, দেশে থাকতে যে মেয়েটি ভার্সিটি, পড়াশুনা নিয়ে পড়ে থাকতো রাত দিন, বেলা করে ঘুম থেকে উঠত, আয়েশ করে আধবোজা চোখে নাস্তার টেবিলে বসে মায়ের বানানো সকালের চা পান করতো, সেই মেয়েটিই দিনের আলো ফোটার আগেই ঘুম ভেঙে সকলের জন্যে চা, নাস্তা তৈরি করে! 

বাচ্চাদের খাইয়ে ডে কেয়ারে দিয়ে অফিসের দিকে ছুটে। অফিস শেষে আবার ডে কেয়ার থেকে বাচ্চাদের নিয়ে বাড়ি ফিরেই রান্নাঘরে ব্যস্ত হয়ে উঠে। সংসারের দেখভাল, অতিথি আপ্যায়ন সবকিছুই দ্রুত গতিতে করে চলছে বিরামহীন! ক্লান্তিহীন! কোথায় পেলো এই শিক্ষা ? কোথায়ই বা পেল এতো শক্তি? কিছু শিক্ষা পরিবার থেকেই আসে। তাকে হয়তো হাতে ধরে ঘর গেরস্থালীর কাজ শিখানো হয়নি। কিন্তু মানসিকভাবে সকল পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলতে পারার শিক্ষাটা কিন্তু পরিবারই শিখিয়েছে। পিতৃগৃহে প্রতিটি কন্যাই বাবা-মায়ের আদর আহ্লাদে বেড়ে উঠে। আর সেই কন্যাটি যখন বিদেশ বিভূঁইয়ের যান্ত্রিক জীবনে প্রবেশ করে, তখন আপনা থেকেই সে হয়ে উঠে যুদ্ধক্ষেত্রের অসীম সাহসী নিবেদিতপ্রাণ সৈনিকের মতো।

আমি যখন ম্যানহাটনে একটি স্টোরে কর্মরত ছিলাম, সেই সময়ে প্রতি রবিবার কোন ওভার টাইম করতে চাইতাম না। সূর্য ডোবার আগেই ঘরে ফিরতে চাইতাম। কৃষ্ণাঙ্গ সহকর্মী মনিকা জানতে চাইতো কেন এতো তাড়া প্রতি রবিবারে? বলতাম, বাড়ি ফিরে লন্ড্রি করতে হবে, রান্না করতে হবে। বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজের জন্যও সপ্তাহের এই দিনটি ধার্য করেছি। 

সে খুব বিস্ময়ের সঙ্গে বলে উঠত, 'তুমি একাই কেন সব কাজ সামলাচ্ছ? তোমার স্বামীকে অর্ধেক কাজ ভাগ করে দাও, নিজের উপর চাপ কমাও।' কিন্তু আমরা নারীরা সম্ভবত প্রবল মমতা আর বুকভরা ভালোবাসা নিয়ে জন্মাই। আমরা নিজেরাই সংসারের সমস্ত কাজ নিজের কাঁধে তুলে নেই সেচ্ছায়, হাসিমুখে। স্বামী কিংবা পরিবারের অন্য সদস্যদের আরাম আয়েশে রাখতে ভালো বোধ করি। আর এতেই যেন নারীরা খুঁজে পায় নিজের সুখ! এভাবেই সংসারে পুরুষরা নারীর প্রতি পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে উঠে।

আবার একজন পুরুষ যখন তার কর্মঘণ্টা শেষে বাড়ি ফিরে আসেন, স্ত্রী, কন্যা কিংবা মা ছুটে এসে তৃষ্ণা মেটাবার জন্যে তাকে জল এগিয়ে দেয়। পাশে বসে খাবার পাতে তুলে দেয়, পরনের কাপড় এগিয়ে দেয়। কিন্তু একইসাথে একজন নারী যখন কর্মস্থল থেকে ফিরে তৃষ্ণার্ত থাকে, তার জন্যে কেউ অপেক্ষায় থাকে না জল এগিয়ে দেবার, খাবার বেড়ে দেবার। তাকে তৃষ্ণা মেটাতে নিজেকেই জল ঢেলে পান করেতে হয়। অতঃপর কোমর বেঁধে রান্নাঘরের কাজে নেমে পড়তে হয়। একজন পুরুষ লেখকের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, লেখালেখিতে স্ত্রীর সহযোগিতা কতোটুকু পাচ্ছেন। 

তার অকপট স্বীকারোক্তি, 'আমার স্ত্রী লেখালেখির সময়টায় আমায় নিরিবিলিতে লিখতে দিতে সংসারের সকল সমস্যা নিজেই দেখভাল করে থাকে।' 

একজন পুরুষ লেখক কর্মস্থল থেকে ফিরে আয়েশ করে ধোঁয়া উঠা গরম কফিতে চুমুক দিতে দিতে লেখায় মনোযোগী হয়। কখনো জানালায় কিংবা বেলকনিতে দাঁড়িয়ে অমাবস্যা, পূর্ণিমা দেখে। উদাস মনে লিখে ফেলে হৃদয় গহিন থেকে উঠে আসা কালজয়ী কোন গল্পকথা কিংবা কবিতা। অথবা ভার্সিটি জীবনের পুরনো প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করে লিখে ফেলেন, বিরহী বিষণ্ণ কিছু লাইন। দিনশেষে কেউ কেউ স্ত্রীকে সেসব পড়ে শোনায়, মতামত নেয়। প্রয়োজনে পরিবর্তন, পরিমার্জন করেন। ব্যবচ্ছেদ করেন। কিন্তু একজন নারী লেখক?

নিজেই যেহেতু টুকটাক লেখালেখির সঙ্গে জড়িত তাই নিজের কথাই বলি না হয়!

খুব ভোরে পরিবারের সকলের ঘুম ভাঙ্গার আগে অর্থাৎ চারপাশে ভোরের আলো ফোটার আগেই উঠে যেতে হয়। বড় পুত্রকে খাইয়ে সাবওয়েতে নামিয়ে দিয়ে বাড়ি ফিরেই আবার ছোটজনকে সকালের খাবার খাইয়ে স্কুলে পৌঁছে দেই। তাদের বাবার কোনদিন ব্যাংকে, কোনদিন সেলুনে, কোনদিন অটো পার্টস এর দোকানে যেতে হয়। ড্রাইভার হিসেবে দায়িত্বটা আমার কাঁধেই পড়ে। কেননা সবখানেই নাকি পার্কিং এর সমস্যা! আমি গেলে কাজটা সহজ হয়। সময় কম লাগে। 

বাড়ি ফিরে রান্নার আয়োজনে শাশুড়িকে সহযোগিতা করতেই দুপুর। এবার একে একে ছেলেদের স্কুলশেষে বাড়ি আনবার পালা। সন্ধ্যাকালীন খাবার শেষে বাপজানেরা তাদের পড়াশুনায় ব্যস্ত হলে ভাবি, এই তো সুযোগ লেখার! খাতা কলম নিয়ে বেশ আয়েশ করেই বসি। 

এক লাইন লিখতেই কর্তা বলে উঠেন, 'চা নাস্তা কিছু দিবা না?' উঠে গিয়ে ঝটপট বানিয়ে নিয়ে এসে আবারো লিখতে বসি। দুই লাইন লিখতেই বড় বাপজান সামনে এসে দাঁড়ায়।' আম্মু, আমার সুইমিং এর জিনিসপত্র সব ব্যাগে দিসো? 'মনে পড়ে, হায়! এখনো তো ব্যাগটি গুছিয়ে রাখা হয়নি! 

দ্রুতই সেটি গুছিয়ে রেখে আবারো এসে লাইনখানেক লিখি। এইবার বাথরুম থেকে দরজা সামান্য ফাঁক করে উঁকি দিয়ে কর্তা হাঁক দেন, 'আমার একজোড়া নতুন মৌজা আর একটা গেঞ্জি হাতের কাছে রাখিয়ো তো'। ক্ষণিক বাদে শাশুড়ি এসে বলে, 'এ মাসের ওষুধের রিফিল উঠানোর সময় হইসে নি?' 

দৌড়ে নিচে গিয়ে গতমাসের ওষুধের লেবেলে তারিখ দেখি। বলি, না আম্মা। সামনের সপ্তাহে ওষুধ উঠানোর সময় হবে। রাতের খাবার শেষে ছেলেদের ঘুমাতে পাঠিয়ে ভাবি, এই তো মোক্ষম সময়! রাতের নিস্তব্দতায় নির্জনে যে কোন লেখা হৃদয় গহিন থেকে উঠে আসবে। কম্পিউটার অন করি। 

টাইপ করি, গল্পের শিরোনাম, 'আকাশে মেঘের ঠোঁট '...। অমনি পাশের বিছানা থেকে ছোট বাপজানের আকুতি, ' আম্মু, তুমি আমার পাশে শুবে না ? I want to stay with you. I love to talk with you... ' এমন দরদি ডাক উপেক্ষা করার সাধ্য পৃথিবীর কোন মায়ের আছে কিনা জানা নেই। কী বোর্ড পড়ে থাকে তার জায়গায়। এক মুহূর্ত দেরি না করে তার পাশে গিয়ে শুয়ে থাকি। মাথায় হাত বুলাই গভীর মমতায়। 

সে দু'হাত ক্রস করে নিজের বুকের উপর দেখিয়ে বলে, 'ইউ আর দ্যা বেস্ট মম ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড, আই লাভ ইউ, আম্মু '। যেন সে বুঝতে পারে ভালোবাসা বুকের ভেতরে থাকে! অতঃপর তার শ্রেণি শিক্ষক মিস ইব্রাহীমের গল্প বলে, সহপাঠী ড্যানিয়েলের গল্প বলে। 

প্রতিটি লাইন বলা শুরু করে এইভাবে, ' ইউ নো হোয়াট, আম্মু ... ? ' সেইসব শুনে আমি কখনো বিস্ময় প্রকাশ করি। কখনো বা হাহা হোহো করে হেসে উঠি। এই যে ছোট ছোট আবেগ, বিশুদ্ধ অনুভূতি, তা কী আমি মিলিয়ন ডলার দিয়েও কিনতে পাবো? এইসব সচেতন অনুভূতির কোন অজুহাত কিংবা ব্যাখ্যা আমি দাঁড় করাতে পারি না। সে ঘুমিয়ে গেলে ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত আমিও হাই তুলতে তুলতে ভাবি, কাল না হয় লেখা যাবে।

তবুও জীবন সুন্দর। ফুলের মিষ্টি সুবাস কিংবা সূর্যের মিষ্টি রোদের মতোই সুন্দর। শীতের কুয়াশা, ফাগুনের পলাশের মতোই সুন্দর। শরতের কাশফুল কিংবা আষাঢ়ের কদমের মতোই সুন্দর। কারো কন্যা, কারো পুত্রবধু, কারো স্ত্রী, কারো মা, সব পরিচয়েই একজন নারী হিসেবে নিজেকে বিশেষ ভাবতে ভালো বোধ করি। সবাইকে নারী দিবসের শুভেচ্ছা।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/০৯ মার্চ ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট
শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম
রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ
স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা
ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন
মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক
ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত
ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা
নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী
সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন
পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি