শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

'আমার মতো স্বপ্ন নিয়ে আর কেউ ঢাবিতে পরীক্ষা দিবে না'

মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
অনলাইন ভার্সন
'আমার মতো স্বপ্ন নিয়ে আর কেউ ঢাবিতে পরীক্ষা দিবে না'

#স্বপ্নের_ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়, #ডাকসু ও 
#ভিসি_আক্তারুজ্জামান_প্রশাসনঃ

১। আমি তখন নবম শ্রেণিতে পড়ি। স্কুলের স্যারদের অনুরোধে আমি বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলাম। অথচ আমি খুব বেশি ভাল ছাত্র ছিলাম না। স্কুলে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক আছে, কিন্তু সেই স্কুলের কোন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হতে চাইতো না। এ যেন শিক্ষকদের জন্য লজ্জার ব্যাপার।

২। শিক্ষকরা তাদের সম্মান বাঁচাতে কিছু শিক্ষার্থীকে বুঝিয়ে করে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি করতো। এখন সেই স্কুলের কি অবস্থা আমি বলতে পারবো না। আমার সেশনে আমরা মাত্র ২ জন বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হই। এরপর ইতিহাস.......

৩। পারি না ইংরেজি, ম্যাথ! আর এদিকে ফিজিক্স, ক্যামেস্ট্রি, বায়োলজি, হাইয়ার ম্যাথ কোনটা রেখে কোনটা পড়বো?
শিক্ষকরা যেন মাথার উপর পাহাড় সমান বোঝা চাপিয়ে দিলেন।

৪। ইংরেজিতে অতিমাত্রায় দুর্বল ছিলাম। Tense পর্যন্ত পারতাম না। ইংরেজি পড়তে শুরু করলাম স্কুলের এক শিক্ষকের কাছে। তিনি আমাকে Tense শেখানো শুরু করলেন। বললেন, Tense ইংরেজির জননী। Tense ভাল করে শেখো, ইংরেজি পানির মতো সহজ হয়ে যাবে। পরবর্তীতে স্যারের কথায় সত্যি প্রমাণিত হয়েছিল।

আর এদিকে বিজ্ঞানের সাবজেক্টগুলো আরেক জন শিক্ষকের কাছে পড়া শুরু করলাম। 
প্রথম প্রথম আমি কিছুই পারতাম না, বুঝতাম না। সবকিছু যেন মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছিলো।

৫। সবকিছু বাদ দিয়ে পড়ালেখা শুরু করলাম। 
শুরু বলতে চোখ কান বন্ধ করে যতোটা জোরে ক্রিকেট খেলায় নো বল করা যায়, ঠিক ততোটাই জোরে।

৬। মাসখানেক পরে স্কুলের শিক্ষকের কাছে ইংরেজি পড়া বাদ দিয়ে শামিম স্যারের কাছে ইংরেজি পড়তে চলে গেলাম। শামিম স্যার আমাদের শহরে ইংরেজি পড়াতেন। তিনি ইবির ছাত্র ছিলেন। তার কাছে গিয়েই মূলত জীবনের অনেককিছু বদলে গেলো। 
নবম শ্রেণি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা পর্যন্ত তার পরামর্শ নিয়েই চলেছি। 
গ্রামের একটা রোগাপটকা ছেলের মধ্যে স্যার কি পেয়েছিলেন তা আমি জানি না! তিনি আমাকে একটু বেশিই ভালবেসে ফেললেন। নবম শ্রেণীর মাঝামাঝি সময়ে স্যার একদিন আমাকে বললেন, তোর মতো ছেলেরাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পায়।

৭। স্যারের সেই কথাটি আমার মনের মধ্যে গেঁথে গেলো। 
এই একটি কথা আমার জীবনকে পরিবর্তন করে দিলো।
দিনরাত পরিশ্রম করতে থাকলাম। একটা পর্যায়ে আমি সবকিছু বুঝতে শুরু করলাম। পড়ালেখাটা আমার কাছে সহজ লাগতে থাকলো। আমি পড়তাম আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন দেখতাম। এই একটি স্বপ্নই আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে সাহায্য করতো।

৮। স্বপ্ন একদিন সত্যি হয়। আমি স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর গণরুম, গেস্টরুমের নির্যাতন ও জোরপূর্বক রাজনৈতিক প্রোগ্রামে নেওয়ার কারণে আমার স্বপ্নগুলো ম্লান হতে থাকে। গণরুম, গেস্টরুম সম্পর্কে বিশ্লেষণ করার কিছু নাই। এগুলো সকলেই জানেন। আর ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে যেলোকগুলো দেখেন তার অধিকাংশই গণরুম ও হলের পুলাপান।
হলে থাকার বিনিময়ে ১ম বর্ষ থেকে শুরু করে ৪র্থ বর্ষ পর্যন্ত গোলামি করা লাগে।

৯। আজ আমি এসব কেন লিখছি? 
এগুলো লেখার কারণ একটাই- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে স্বপ্ন নিয়ে চান্স পাই, তার কতটুকু পূরণ হয়, স্বপ্নটা ধীরে ধীরে কীভাবে ম্লান হয়, তা বোঝাতেই এই লেখা।

১০। আমার আপনার স্বপ্ন ম্লান হওয়ার পিছনে আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যতীত কাউকে দায়ী করবো না।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চোখের সামনে ও তাদের সহায়তায় দীর্ঘ ২৮ বছর শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়।

১১। তারপরেও এই শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষার্থীদের একটা সম্মান ও ভালবাসা ছিলো। আমরা মেনে নিয়েছিলাম- শিক্ষকরা অসহায়। তারা আমাদের জন্য কিছু করতে চাইলেও ক্ষমতাসীন দল ও তাদের ছাত্র সংগঠনের ভয়ে কিছু করতে পারেনা।

১২। ধারণা একদম ভুল। শিক্ষকরা অসহায় না। তারা সবচেয়ে বড় অপরাধী। আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অবস্থা কোন রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেনি। শিক্ষকরা ক্ষমতা ভোগদখল ও ভাগ বণ্টন করার জন্যই এই অবস্থার সৃষ্টি করেছে। ছাত্র সংসদ থাকলে তারা পছন্দের প্রার্থীকে চাকরি দিতে পারবে না, পছন্দের শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারবে না, ক্লাস ফাঁকি দিয়ে আয়েশি জীবনযাপন করতে পারবে না, শিক্ষার্থীদের সাথে প্রভুর মতো আচরণ করতে পারবে না।

এসব কারণেই তারা ছাত্র সংসদের অচলাবস্থা সৃষ্টি করেছিলো।

১৩। তারা যে কি পরিমাণ নৈতিকভাবে স্খলিত হয়েছে, তার প্রমাণ তারা ডাকসু নির্বাচনে দেখিয়েছে। তারা ধরে নিয়েছিলো সাধারণ শিক্ষার্থীরা ডাকসুর প্রতিনিধি হিসেবে আসলে তারা যে পাপ ও অন্যায়গুলো করে তা তারা করতে পারবে না। সে কারণে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনকে জেতাতে তারা যা যা করা দরকার, তার সবকিছু করেছে।

১৪। তারা প্রার্থীদের এজেন্ট রাখেনি, তারা ভোট দেওয়ার পর ভোটারদের হাতে কালি দেয়নি, যে কারণে ১ম ও ২য় বর্ষের শিক্ষার্থীদের দ্বারা পুনরায় কৃত্রিম লাইন সৃষ্টি করা হয়েছে। তারা হলে হলে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ভোটের রেজাল্ট প্রকাশ করেনি, তারা ভোটের স্থানে/ বুথে সাংবাদিকদের প্রবেশ ও লাইভ নিষিদ্ধ করেছে। সাংবাদিকদের সামনে ভোট গণনা করেনি। তারা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের হাতে ভোটার লাইন তদারকির দায়িত্ব দিয়েছিলো। তারা ভোর ৫টা থেকে হলে হলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের লোক দিয়ে দীর্ঘ সারি সৃষ্টি করে রাখতে সহায়তা করেছিলো, যাতে করে অনাবাসিক ও অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ভোট দিতে না পারে।

১৫। এককথায়, প্রশাসন ও শিক্ষকরা ভোট ডাকাত ও চোরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলো। 
এসকল ভোট ডাকাত ও চোর শিক্ষকদের কাছ থেকে আমাদের কিছুই শেখার নেই। তারা নৈতিভাবে পরাজিত ও স্খলিত। কথায় আছে দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য। এই শিক্ষকরাও শিক্ষার্থীদের কাছে পরিত্যাজ্য। তারা শিক্ষক হয়ে শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণ করেছে। 
এসব শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা কি শিখবে?

১৬। আমি মনে করি, তাদের কাছ থেকে নূন্যতম জ্ঞান লাভ করার আগে বিষ পানে মরা উচিত৷ 
আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে যে গৌরব, অহংকার ছিলো, তারা ম্লান করে দিয়েছে ২০১৯ সালের প্রশাসন।
কিসের স্বপ্ন দেখতাম? 
আমার স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়? 
না। আর কোন শিক্ষার্থী এই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিবে না। হয়তো পড়ার জন্য পড়া, সেটি ভেবে ভর্তি পরীক্ষা দিবে, আমার মতো স্বপ্ন নিয়ে আর কেউ পরীক্ষা দিবে না।
শিক্ষার্থীদের এই স্বপ্ন হত্যা করেছে ভিসি আক্তারুজ্জামান প্রশাসন।।
ইতিহাস এই প্রশাসনকে ক্ষমা করবে?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট
শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম
রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ
স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা
ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন
মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক
ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত
ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা
নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী
সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন
পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি