শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

আমি বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমি বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

আসেন একটু গল্প করি...। আমি কথক বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

কারো কারো খুব শখ হল মানুষের জন্য কাজ করার। সময়ে, অসময়ে মানুষকে নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তারা দেখল কাজটি আসলে সহজ নয়। একই সাথে একটা বিষয় আসলে পরিস্কার হওয়া দরকার শুরুতেই, আমরা কেহই শতভাগ পরিস্কার নই, আমাদের প্রত্যেকের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কাজেই প্রকৃত সৎ ও সততা বলতে যেটি বোঝায় সেটি বিদ্যমান হয়তো রয়েছে কিন্তু তা পরিপূর্ণভাবে নয়।

আমরা খুব কাছ থেকে দেখা, জানা সৎ ব্যক্তিদের সততা নিয়ে আশাবাদী হই, সাধুবাদ জানাই। সংকট দেখা যায় অন্য ক্ষেত্রে! এই সমাজে বসবাসরত মন্দ লোকেরা আবার খুব সংগঠিত, ভাল লোকেরা পিছিয়ে যায় এই একটি জায়গায়। গুটিকয়েক মন্দের ভিড়ে চাপা পড়ে যায় অসংগঠিত ও দায় না নিতে চাওয়া ভাল মানুষেরা। সমাজটা চলছে অনেকটা এভাবেই।

আমরা এবং আমাদের সমাজ চাই রুপকথার গল্পের মত দুর্দান্ত কর্মকর্তারা এসে সবকিছু এক লহমায় ঠিক করে দেবেন; কিন্তু তাদের সহযোগী শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে আমাদের অনেকেরই আবার কষ্ট হয়!

যাই হোক বলছিলাম মন্দ লোকদের গল্প...। আসেন একটু পরিচিত হই তাদের সাথে...। এলাকাভেদে তাদের প্রকাশ, বিস্তার ভিন্ন হলেও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে মানুষের ক্ষতি সাধণে তারা আবার একই রকম।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই আসি একটি ক্রাইম জোনে পুলিশের সিনিয়র এএসপি হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে প্রায় ২.৫ বছর দায়িত্ব পালন করেছি, অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ হয়েছি অনেকটাই...।

তাতে আমার উপলব্ধি হল, আপনি যদি পূর্ণ পেশাগত সততা নিয়ে কাজ শুরু করতে চান, তবে মন্দ লোকেরা শুরু থেকেই আপনাকে বিভ্রান্ত করা শুরু করবেন।

আসেন জেনে নেই কিভাবে..?

১) প্রথমেই তারা নিজেরা তথ্য দিয়ে খুব সহায়তা করতে চাইবে, দুয়েকটা বিষয়ের সত্যতাও পাওয়া যাবে পরবর্তী সময়ে আপনার সাথে যদি একটু সখ্যতা গড়ে উঠে তার ফায়দা নেয়া শুরু করবেন সেই ভদ্রবেশী মন্দ মানুষ!

২) মন্দদের মাঝে আবার ঘরানা আছে, এক ঘরানা আরেক ঘরানার বিপরীতে কাজ করে। কিন্তু যদি দুই ঘরানা আবার আপনি কঠিন কর্মকর্তার কারণে চাপে পড়ে যায়, তবে তারা আবার আপনার পেছনে উঠে পড়ে লাগবে।

৩) মন্দ লোকগুলো নিজ এলাকায় বিভিন্ন অপকর্ম সাধণের জন্য আপনাকে ব্যবহার করতে চাইবে! প্রথমেই কর্মকর্তার কাছে বিভিন্ন লোভনীয় প্রস্তাব আসতে থাকবে সেটি ব্যর্থ হয়ে গেলে তারা তাদের সাথে কাজ করা কিছু আপুকে ঘন ঘন ভিকটিম সাজিয়ে আপনার অফিসে পাঠাতে থাকবেন! এবং সেই আপুগণ আবার অযথাই আপনার সরকারি মুঠোফোনে ফোন করে বলবেন, ভাইয়া এটা আমার নম্বর! এখন ধরেন পুলিশ কর্মকর্তা যদি কৌশলী হোন তাহলে উদ্দেশ্যপ্রবণ আপুরা আসলে তিনি অফিসের দরজা পুরোটা উন্মুক্ত রাখবেন সাথে নিজের বডিগার্ডকে দাঁড় করিয়েও রাখতে পারেন! অনেকে নিজের পুরো কক্ষকে সিসিটিভি'র আওতায় নিয়ে আসেন। প্রয়োজন না থাকলে আপুদের সসম্মানে চলে যেতে বলতে পারেন।

৪) অর্থ, অযাচিত মানুষ ও অন্য কোন কিছুই যখন অফিসারকে বিভ্রান্ত করতে পারেনা, ঠিক তখনি আন্ডারগ্রাউন্ডে বসবাসরত কিছু মানুষ যাদের অধিকাংশের পড়াশোনা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্তও নয়, নিজেকে সাংবাদিক বলে পরিচয় দিতে দিতে মুখে ফেনা তুলে ফেলবেন! এক অথবা তিন সদস্য বিশিষ্ট এসব আন্ডারগ্রাউন্ড সাংবাদিকগণ নিজেরাই নিজেদের অজানা, অচেনা, মিডিয়াভুক্তহীন পত্রিকার সম্পাদক এবং সিনিয়র রিপোর্টার হয়ে বসে থাকেন। এরা ওইসব তথাকথিত পত্রিকা ও সাংবাদিকতার মত মহান পেশার আড়ালে খেলে যান এক নোংরা খেলা। নিজেদের পছন্দমত কাউকে দিয়ে বিজ্ঞ আদালতে করিয়ে দেয়া হয় একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা! অনেক সময় এসকল ভিকটিম তার নিজে দায়ের করা মামলার আসামিদের চেনেনও না। এদের কাছে মামলা করাটা একটা ফ্যাশন।

মামলা করার উদ্দেশ্যটি কী? উদ্দেশ্য হলো ওই কর্মকর্তার মনোবল ভেঙে দেয়া, তাদের অসাধু কাজ হাসিলের পথে প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে ফেলা। ভাঙা মনোবল নিয়ে সবাই জেগে উঠতে চায়না এবং পারেও না। কারণ অফিসারের ভেতরটা ভেঙে যেতে থাকে! বারবার প্রশ্ন আসতে থাকে কেন আমার সাথে এমনটা হলো? উত্তর দেয়ার কেউ থাকেনা নিজে এবং পরিবার ছাড়া! মিথ্যার বেসাতি দিয়ে সাজানো এসব ভিত্তিহীন মামলা পরবর্তী সময়ে খারিজ হয়ে যায়! কিন্তু একটা সময় পর্যন্ত তা পীড়াদায়ক হয়ে থাকে। অনেকে সেই ক্ষোভ থেকেই নিজেকে গুটিয়ে নেন, ব্যক্তিগত জায়গা থেকে বৃহত্তর মঙ্গলের কথা ভাবতে তার মন আর সায় দিতে চায়না। তিনিও তখন ভাবতে চান কি দরকার চলছে, চলুক। কাজ না করেই তো ভাল থাকা যায়!

অনেকে সেখান থেকে আবার ঘুরে দাঁড়ায়, আরো বেশি কাজ করার চেষ্টায় থাকে, সমাজকে আরও বেশি দিতে চায়। নিজে ভুক্তভোগী বলেই বলছি, এরকম ভিত্তিহীন মামলার সময় চারিপাশের সমর্থন খুব জরুরি। এটি মনোবলকে চাঙ্গা রাখে।

প্রতিকারটি কোথায় এবং কিভাবে?

১) সমাজে বসবাসরত মানুষকে সচেতন হতে হবে। তথাকথিত অবৈধ ব্যবসা পরিচালনাকারী ও তাদের সহযোগী আন্ডারগ্রাউন্ডেড সাংবাদিক যিনি সাংবাদিকতা শব্দের অর্থই বোঝেন না তাদের প্রতিরোধ করতে হবে।

২) আমার পরিচিত অনেক বড় ভাই, সমবয়সী ও ছোট ভাইয়েরা বিভিন্ন পত্রিকা ও চ্যানেলে সাংবাদিকতা করছেন! আপনাদের অনেককে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। অনেকে আছেন যাদের জন্য শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে। আপনাদের বলছি দয়া করে নিজেদের মহান পেশাটিকে আরও একটু ঢেলে সাজানোর ব্যবস্থা করুন। নাম সর্বস্বহীন যে কেউ সাংবাদিক হয়ে বসে থাকছেন। বিভিন্ন থানা এলাকায় এ ধরণের ভুঁইফোঁড়দের অস্তিত্ব আপনারা পাবেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় আপনাদের নেতৃস্থানীয় সিনিয়রদের মাধ্যমে দয়া করে এদেরকে একটু নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন। আপনাদের পেশার জন্যও চরম অসম্মান বয়ে আনছে এরা।

৩) মামলা করার যৌক্তিক অধিকার সকলেরই রয়েছে। এই মামলা মামলা খেলাটা খুব পুরনো হলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা! সিআর মামলা(কোর্টে যে মামলা হয়) মিথ্যা পরিগণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। মিথ্যা মামলা দায়েরকারীদের বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থা জোরেশোরে প্রচারণায় আনতে হবে এটি তাদেরকে মিথ্যা মামলা করার ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে নিরুৎসাহিত করবে।

এতকিছুর অবতারণা করলাম কারণ আমার পরিচিত এক অফিসারের নামে একটি মামলা হয়েছে। দুই বছর আগে আমি নিজেও এরকম একটি মিথ্যা মামলার মুখোমুখি হয়েছিলাম সেটি যে মিথ্যা তা বিজ্ঞ আদালত থেকেই প্রমাণিত হয়েছে।
কথা হলো মামলায় সর্বশেষ আসামি করা হয়েছে সেই অফিসারকে। ভুল না করে থাকলে ১১ নম্বর আসামি তিনি। মামলার বর্ণনায়ও ধর্ষণ অপরাধের দায়ে অফিসারকে চিহ্নিত করা হয়নি, তাকে একটি মামলা সম্পর্কিত বিষয়ে অসহযোগিতার কারণে দোষারোপ করা হয়েছে। অথচ অনেক পত্রিকায় শিরোনামটি এসেছে এভাবে যে ভদ্রলোক নিজেই মূল অথবা প্রথম আসামি! এটি আমার বিনীত অনুরোধ, ঘটনা যা তার ছোঁয়াই যেন শিরোনামে আসে, সেখান থেকে সরে যেয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করলে তার দায়ও নির্দিষ্টজনের উপর বর্তায় বৈকি!

অফিসার আপনাকে বলছি, সঠিক ট্র্যাকে আছেন বলেই প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি আপনাকে হতেই হবে! ক্ষণিকের এই মেঘ অবশ্যই কেটে যাবে কিন্তু আপনি এবং মানুষের জন্য আপনার কাজ যেন থেমে না যায়, সেটি সবসময় মাথায় রাখবেন। আগামীর সূর্যরশ্মির আলোয় আলোকিত হয়ে থাকুন সবসময়...।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন), ওয়ারী

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট
শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম
রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ
স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা
ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন
মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক
ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত
ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা
নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী
সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন
পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি