শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৫, শুক্রবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

আমি বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আমি বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

আসেন একটু গল্প করি...। আমি কথক বলে যাই, আপনি সময় পেলে বুঝে নেবেন!

কারো কারো খুব শখ হল মানুষের জন্য কাজ করার। সময়ে, অসময়ে মানুষকে নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তারা দেখল কাজটি আসলে সহজ নয়। একই সাথে একটা বিষয় আসলে পরিস্কার হওয়া দরকার শুরুতেই, আমরা কেহই শতভাগ পরিস্কার নই, আমাদের প্রত্যেকের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কাজেই প্রকৃত সৎ ও সততা বলতে যেটি বোঝায় সেটি বিদ্যমান হয়তো রয়েছে কিন্তু তা পরিপূর্ণভাবে নয়।

আমরা খুব কাছ থেকে দেখা, জানা সৎ ব্যক্তিদের সততা নিয়ে আশাবাদী হই, সাধুবাদ জানাই। সংকট দেখা যায় অন্য ক্ষেত্রে! এই সমাজে বসবাসরত মন্দ লোকেরা আবার খুব সংগঠিত, ভাল লোকেরা পিছিয়ে যায় এই একটি জায়গায়। গুটিকয়েক মন্দের ভিড়ে চাপা পড়ে যায় অসংগঠিত ও দায় না নিতে চাওয়া ভাল মানুষেরা। সমাজটা চলছে অনেকটা এভাবেই।

আমরা এবং আমাদের সমাজ চাই রুপকথার গল্পের মত দুর্দান্ত কর্মকর্তারা এসে সবকিছু এক লহমায় ঠিক করে দেবেন; কিন্তু তাদের সহযোগী শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে আমাদের অনেকেরই আবার কষ্ট হয়!

যাই হোক বলছিলাম মন্দ লোকদের গল্প...। আসেন একটু পরিচিত হই তাদের সাথে...। এলাকাভেদে তাদের প্রকাশ, বিস্তার ভিন্ন হলেও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে মানুষের ক্ষতি সাধণে তারা আবার একই রকম।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই আসি একটি ক্রাইম জোনে পুলিশের সিনিয়র এএসপি হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে প্রায় ২.৫ বছর দায়িত্ব পালন করেছি, অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ হয়েছি অনেকটাই...।

তাতে আমার উপলব্ধি হল, আপনি যদি পূর্ণ পেশাগত সততা নিয়ে কাজ শুরু করতে চান, তবে মন্দ লোকেরা শুরু থেকেই আপনাকে বিভ্রান্ত করা শুরু করবেন।

আসেন জেনে নেই কিভাবে..?

১) প্রথমেই তারা নিজেরা তথ্য দিয়ে খুব সহায়তা করতে চাইবে, দুয়েকটা বিষয়ের সত্যতাও পাওয়া যাবে পরবর্তী সময়ে আপনার সাথে যদি একটু সখ্যতা গড়ে উঠে তার ফায়দা নেয়া শুরু করবেন সেই ভদ্রবেশী মন্দ মানুষ!

২) মন্দদের মাঝে আবার ঘরানা আছে, এক ঘরানা আরেক ঘরানার বিপরীতে কাজ করে। কিন্তু যদি দুই ঘরানা আবার আপনি কঠিন কর্মকর্তার কারণে চাপে পড়ে যায়, তবে তারা আবার আপনার পেছনে উঠে পড়ে লাগবে।

৩) মন্দ লোকগুলো নিজ এলাকায় বিভিন্ন অপকর্ম সাধণের জন্য আপনাকে ব্যবহার করতে চাইবে! প্রথমেই কর্মকর্তার কাছে বিভিন্ন লোভনীয় প্রস্তাব আসতে থাকবে সেটি ব্যর্থ হয়ে গেলে তারা তাদের সাথে কাজ করা কিছু আপুকে ঘন ঘন ভিকটিম সাজিয়ে আপনার অফিসে পাঠাতে থাকবেন! এবং সেই আপুগণ আবার অযথাই আপনার সরকারি মুঠোফোনে ফোন করে বলবেন, ভাইয়া এটা আমার নম্বর! এখন ধরেন পুলিশ কর্মকর্তা যদি কৌশলী হোন তাহলে উদ্দেশ্যপ্রবণ আপুরা আসলে তিনি অফিসের দরজা পুরোটা উন্মুক্ত রাখবেন সাথে নিজের বডিগার্ডকে দাঁড় করিয়েও রাখতে পারেন! অনেকে নিজের পুরো কক্ষকে সিসিটিভি'র আওতায় নিয়ে আসেন। প্রয়োজন না থাকলে আপুদের সসম্মানে চলে যেতে বলতে পারেন।

৪) অর্থ, অযাচিত মানুষ ও অন্য কোন কিছুই যখন অফিসারকে বিভ্রান্ত করতে পারেনা, ঠিক তখনি আন্ডারগ্রাউন্ডে বসবাসরত কিছু মানুষ যাদের অধিকাংশের পড়াশোনা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্তও নয়, নিজেকে সাংবাদিক বলে পরিচয় দিতে দিতে মুখে ফেনা তুলে ফেলবেন! এক অথবা তিন সদস্য বিশিষ্ট এসব আন্ডারগ্রাউন্ড সাংবাদিকগণ নিজেরাই নিজেদের অজানা, অচেনা, মিডিয়াভুক্তহীন পত্রিকার সম্পাদক এবং সিনিয়র রিপোর্টার হয়ে বসে থাকেন। এরা ওইসব তথাকথিত পত্রিকা ও সাংবাদিকতার মত মহান পেশার আড়ালে খেলে যান এক নোংরা খেলা। নিজেদের পছন্দমত কাউকে দিয়ে বিজ্ঞ আদালতে করিয়ে দেয়া হয় একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা! অনেক সময় এসকল ভিকটিম তার নিজে দায়ের করা মামলার আসামিদের চেনেনও না। এদের কাছে মামলা করাটা একটা ফ্যাশন।

মামলা করার উদ্দেশ্যটি কী? উদ্দেশ্য হলো ওই কর্মকর্তার মনোবল ভেঙে দেয়া, তাদের অসাধু কাজ হাসিলের পথে প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে ফেলা। ভাঙা মনোবল নিয়ে সবাই জেগে উঠতে চায়না এবং পারেও না। কারণ অফিসারের ভেতরটা ভেঙে যেতে থাকে! বারবার প্রশ্ন আসতে থাকে কেন আমার সাথে এমনটা হলো? উত্তর দেয়ার কেউ থাকেনা নিজে এবং পরিবার ছাড়া! মিথ্যার বেসাতি দিয়ে সাজানো এসব ভিত্তিহীন মামলা পরবর্তী সময়ে খারিজ হয়ে যায়! কিন্তু একটা সময় পর্যন্ত তা পীড়াদায়ক হয়ে থাকে। অনেকে সেই ক্ষোভ থেকেই নিজেকে গুটিয়ে নেন, ব্যক্তিগত জায়গা থেকে বৃহত্তর মঙ্গলের কথা ভাবতে তার মন আর সায় দিতে চায়না। তিনিও তখন ভাবতে চান কি দরকার চলছে, চলুক। কাজ না করেই তো ভাল থাকা যায়!

অনেকে সেখান থেকে আবার ঘুরে দাঁড়ায়, আরো বেশি কাজ করার চেষ্টায় থাকে, সমাজকে আরও বেশি দিতে চায়। নিজে ভুক্তভোগী বলেই বলছি, এরকম ভিত্তিহীন মামলার সময় চারিপাশের সমর্থন খুব জরুরি। এটি মনোবলকে চাঙ্গা রাখে।

প্রতিকারটি কোথায় এবং কিভাবে?

১) সমাজে বসবাসরত মানুষকে সচেতন হতে হবে। তথাকথিত অবৈধ ব্যবসা পরিচালনাকারী ও তাদের সহযোগী আন্ডারগ্রাউন্ডেড সাংবাদিক যিনি সাংবাদিকতা শব্দের অর্থই বোঝেন না তাদের প্রতিরোধ করতে হবে।

২) আমার পরিচিত অনেক বড় ভাই, সমবয়সী ও ছোট ভাইয়েরা বিভিন্ন পত্রিকা ও চ্যানেলে সাংবাদিকতা করছেন! আপনাদের অনেককে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। অনেকে আছেন যাদের জন্য শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে। আপনাদের বলছি দয়া করে নিজেদের মহান পেশাটিকে আরও একটু ঢেলে সাজানোর ব্যবস্থা করুন। নাম সর্বস্বহীন যে কেউ সাংবাদিক হয়ে বসে থাকছেন। বিভিন্ন থানা এলাকায় এ ধরণের ভুঁইফোঁড়দের অস্তিত্ব আপনারা পাবেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় আপনাদের নেতৃস্থানীয় সিনিয়রদের মাধ্যমে দয়া করে এদেরকে একটু নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন। আপনাদের পেশার জন্যও চরম অসম্মান বয়ে আনছে এরা।

৩) মামলা করার যৌক্তিক অধিকার সকলেরই রয়েছে। এই মামলা মামলা খেলাটা খুব পুরনো হলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা! সিআর মামলা(কোর্টে যে মামলা হয়) মিথ্যা পরিগণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। মিথ্যা মামলা দায়েরকারীদের বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থা জোরেশোরে প্রচারণায় আনতে হবে এটি তাদেরকে মিথ্যা মামলা করার ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে নিরুৎসাহিত করবে।

এতকিছুর অবতারণা করলাম কারণ আমার পরিচিত এক অফিসারের নামে একটি মামলা হয়েছে। দুই বছর আগে আমি নিজেও এরকম একটি মিথ্যা মামলার মুখোমুখি হয়েছিলাম সেটি যে মিথ্যা তা বিজ্ঞ আদালত থেকেই প্রমাণিত হয়েছে।
কথা হলো মামলায় সর্বশেষ আসামি করা হয়েছে সেই অফিসারকে। ভুল না করে থাকলে ১১ নম্বর আসামি তিনি। মামলার বর্ণনায়ও ধর্ষণ অপরাধের দায়ে অফিসারকে চিহ্নিত করা হয়নি, তাকে একটি মামলা সম্পর্কিত বিষয়ে অসহযোগিতার কারণে দোষারোপ করা হয়েছে। অথচ অনেক পত্রিকায় শিরোনামটি এসেছে এভাবে যে ভদ্রলোক নিজেই মূল অথবা প্রথম আসামি! এটি আমার বিনীত অনুরোধ, ঘটনা যা তার ছোঁয়াই যেন শিরোনামে আসে, সেখান থেকে সরে যেয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করলে তার দায়ও নির্দিষ্টজনের উপর বর্তায় বৈকি!

অফিসার আপনাকে বলছি, সঠিক ট্র্যাকে আছেন বলেই প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি আপনাকে হতেই হবে! ক্ষণিকের এই মেঘ অবশ্যই কেটে যাবে কিন্তু আপনি এবং মানুষের জন্য আপনার কাজ যেন থেমে না যায়, সেটি সবসময় মাথায় রাখবেন। আগামীর সূর্যরশ্মির আলোয় আলোকিত হয়ে থাকুন সবসময়...।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন), ওয়ারী

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!

পরিবেশ ও জীবন

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু
চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি
জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি

দেশগ্রাম

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ

পরিবেশ ও জীবন

পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির
পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২

দেশগ্রাম