শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৩, রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৯

'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

অনেক আগে নিউইয়র্কের বাইরে, কানেক্টিকাটে এক আত্মীয়ের বাসায় গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য দেশ থেকে বেড়াতে আসা তাদের বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সাথে সাক্ষাত করা। দুই মাসের ছুটিতে এদেশে এলেও সেখানে গিয়ে জানলাম সহসাই দেশে ফিরে যাচ্ছেন তারা। যতটা আগ্রহ নিয়ে একমাত্র পুত্রের কাছে বেড়াতে এসেছিলেন, ততোধিক মনখারাপ নিয়ে ফিরে যেতে চাইছেন। শ্বশুর শাশুড়ির এই আগমনে পুত্রবধূ খুশি হতে পারেনি, কেননা তার স্বাভাবিক, স্বাধীন জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছিল। পুত্রবধূর অসন্তুষ্টির বিষয়টি টের পেয়ে প্রচণ্ড রকমের ব্যক্তিত্বসম্পন্ন শিক্ষিত এই প্রবীণ দম্পতি দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বিষয়টি এমন যে, আমাদের যে ভালোবাসতে পারেনি, ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারেনি, অন্তত তাকে বিরক্ত করা থেকে দূরে থাকা গেলো! 

অতঃপর নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা ফিরে যান দেশে। তখন এদেশে দীর্ঘ শীত শেষে কেবল বসন্ত এসেছে। বসন্তের প্রথম প্রহর বলা চলে। তাদের আর এদেশের ম্যাগনোলিয়া কিংবা চেরি ফুলের উপর সূর্যের স্নিগ্ধ কিরণ এসে পড়ার সময়কার অসাধারণ সব প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা হয়নি। শহরময় গাছে গাছে নতুন গজিয়ে উঠা হালকা সবুজ পাতারা যে ঔজ্জ্বল্য বিলানো শুরু করেছে, রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলোয় ফুলের মিষ্টি সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে, কিছুই দেখা হয়নি প্রবীণ এই দম্পতির। প্রবীণ শব্দটির সাথে জড়িয়ে থাকে কুঁচকে থাকা চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে অভিজ্ঞতা বহনকারী, জীবনের দীর্ঘ সময় পাড়ি দেয়া শুভ্রকেশধারি, দৃষ্টিশক্তি ধূসর ঘোলাটে, বয়সের ভারে খানিক নুইয়ে আসা মানুষ। অনেকটা খুব ধিরে ভূগর্ভে বিলীন হওয়া কোন নগরীর মতো।

আরেকবার জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টে গিয়েছিলাম এক বন্ধুর বাবা-মা'কে বিদায় জানাতে। তারা এসেছিলেন এদেশে পুত্রের কাছে অভিবাসী হয়ে। কনকনে শীত আর তুষারপাতের সময়ে অনেকটা গৃহবন্দী সময় কাটিয়ে হাঁপিয়ে উঠে অবশেষে তিনমাসের প্রবাস জীবনের পাট চুকিয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন দেশে। এয়ারপোর্টে যথারীতি প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সেরে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষা করছিলাম আমরা। নিজেদের মাঝে গল্প করছিলাম দেশ এবং প্রবাস নিয়ে। প্লেন ছাড়ার সময় ঘনিয়ে এলে বিদায়ের পালা আসে।

যাত্রীরা একে একে সিকিউরিটি চেকিং এর জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিমান বিধায় যাত্রীদের প্রায় সকলেই বাংলাদেশি। চলে যাওয়া আর থেকে যাওয়া, দুই পক্ষই অশ্রুজলে একে অপরকে বিদায় জানাচ্ছিলেন। বিদায় মুহূর্তটি বড় বেদনাদায়ক। মানুষের এইসব মনখারাপ করা বিষাদগ্রস্ত মুখ আমার মাঝেও সংক্রমিত হয়। আচমকা ৫/৬ বছরের ছোট্ট এক বালিকার কান্নার শব্দে আমরা সকলেই সেদিকে ফিরে তাকাই। বাবা-মায়ের সাথে শিশুটি এসেছে তার দাদুকে বিদায় জানাতে। দাদুর কোল থেকে কিছুতেই তাকে নামানো যাচ্ছিল না। শিশুটি যথাসাধ্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করে দাদুর গলা জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কাঁদছিল, আর বারবার বলছিল, 'দাদু, ' ডোন্ট লিভ মি এলোন... '। শিশুটির বাবা তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করছিল। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য! সেইসময়ে সেখানে আমরা যারা উপস্থিত ছিলাম। আমাদের সকলের চোখ অশ্রুসজল হয়ে উঠে। কাউকে কাউকে চোখ মুছতে দেখা যায়।

অবশেষে আমাদের পালা। বন্ধুর বাবা-মা তাদের ৬/৭ বছরের নাতিকে জড়িয়ে ধরে অশ্রুজলে বিদায় নেন। আমরা ফিরছিলাম পার্কিং লটের দিকে, যেখানে আমাদের গাড়িগুলো অপেক্ষমান। যেতে যেতে বন্ধুপত্নীকে বললাম, তাদের ছোট্ট ছেলেটিরও নিশ্চয়ই ক'দিন মনখারাপ থাকবে দাদা-দাদুর জন্যে। আমায় অবাক করে দিয়ে তিনি জানালেন, তার ছেলেটি বরং খুশিই হয়েছে। বিমানবন্দর আসার পথে শিশুটি নাকি মাকে জানিয়েছে, 'ভালোই হয়েছে, এবার আমরা আরাম করে থাকতে পারবো।' এতদিন ইচ্ছেমত টিভি দেখতে পারেনি দাদা-দাদুর কঠোর শাসনে। নিজগৃহে থেকেও স্বাধীনভাবে যা খুশি তা করতে পারেনি। আমার কিঞ্চিৎ মনখারাপ হয় শিশুটির এমন মনোভাবের কথা জেনে।

বাড়ি ফিরছিলাম। শত শত গাড়ি শাঁ শাঁ শব্দে হাইওয়ে ধরে ছুটে চলছিল। আমি জানালায় বাইরে চেয়ে ভাবছি, ঠিক ওদের বয়সে আমরা দাদুকে পেলে কতোই না খুশি হতাম। গ্রাম থেকে আমাদের শহরের বাসায় বেড়াতে আসতেন দাদু। ক'দিন থাকতেন। চলে যাবার সময় যতোই ঘনিয়ে আসতো, আমাদের মনখারাপের ঘনত্বও বাড়তে থাকতো। কয়দিন কী ভীষণ নিঃসঙ্গ মনে হতো নিজেকে। অথচ সেদিন দুটি সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী ঘটনা দেখা হলো। দুটি শিশু সম্পূর্ণ দুই ধরনের মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠছে এই বিদেশ বিভূঁইয়ে। আমার মনে হলো পরিবারের বড়রা যদি বয়োবৃদ্ধদের সম্মানের চোখে দেখে, গভীর ভালোবাসায় আগলে রাখে, তবে শিশুরাও একই মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠবে।

পরক্ষণেই মনে হলো, সবচেয়ে বড় বাস্তব সত্য হোল, বিদেশের যান্ত্রিক জীবনে পরিবারের প্রতিটি সদস্যই নিজ নিজ অবস্থানে ব্যস্ত। দিনের শুরুতে কেউ কর্মক্ষেত্রের দিকে রুদ্ধশ্বাসে ছুটে, কেউবা স্কুল কিংবা কলেজে থাকে সারা দিনমান। বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে যত্ন আত্তি করা, সময়মত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া, সে সময়টুকু কোথায়? সার্বক্ষণিক দেখভালের মানুষ তো নেই এই ভিনদেশে। তাছাড়া প্রবীণরা তাদের পুরনো রীতিনীতি কিংবা মানসিকতা সন্তানদের উপর, ভিনদেশে বেড়ে উঠা নাতি-নাতনিদের উপর চাপিয়ে দিতে চান। কিন্তু দুই কিংবা তিন প্রজন্মের মাঝে সময়ের ব্যবধানের কারণে স্বাভাবিকভাবেই মানসিকতার বড় একটি ব্যবধান থাকবেই। এভাবেই মতপার্থক্য থেকে মতবিরোধ, এবং মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়। অগ্রজরা ভাবেন তাদের গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না। অযত্ন আর অবহেলা করা হচ্ছে। একসময়ের শারীরিক কর্মক্ষম, দাপুটে মানুষগুলোর শেষ বয়সে এসে দূরদেশে এমন নিরানন্দের জীবন ভালো না লাগাটাই স্বাভাবিক।

তবে এখন অবস্থা অনেকটা বদলেছে। জীবন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। আগে যারা বাবা-মাকে এদেশে রাখতে বোঝা ভাবতেন, তাদের অনেকেই এখন বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে নিজের কাছে এনে রাখছেন। 'হোম কেয়ার' সার্ভিস এর কল্যাণে বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখাশোনা করার সুবাদে বাড়তি আয় করতে পারছেন। কখনোবা বাড়িতে নার্স এসে দেখে যাচ্ছেন। আমার এক বন্ধু প্রয়োজনীয় কাজে গিয়েছিল জ্যামাইকার এক এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে। তার কাছ থেকে জানলাম, সেখানে প্রবীণদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে একেবারেই বিনামূল্যে ডে কেয়ার সার্ভিস দেয়া হচ্ছে। রোজ ভোরে নির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী বয়োবৃদ্ধদের গাড়িতে করে নিয়ে আসা হয় 'এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টার' এ। বাড়িতে নিঃসঙ্গ সময় কাটানোর চেয়ে এটিই তাদের জন্যে উত্তম স্থান। বৃদ্ধ বয়সে মানুষ শিশুসুলভ আচরণ করে থাকে। অতীত স্মৃতি হাতড়ে বেঁচে থাকতে চায়। তারা বারবার সেইসব স্মৃতিচারণ করতে পছন্দ করেন। কখনো কখনো একই বিষয় নিয়ে বার বার বলতে থাকেন। বাড়িতে তাদের সেইসব কথা শুনবার কেউ নেই। এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে যেহেতু সকলেই প্রায় সমবয়সী, নিজেদের মাঝে গল্প করে চমৎকার সময় কাটে। সার্বক্ষণিক সেবায় নিয়োজিতরা চা, কফি বানিয়ে দেয় চাইলেই। দুপুরে বাংলাদেশি মজাদার খাবারের আয়োজন থাকে। কেউ নামাজের রুমে বসে ইবাদতে মগ্ন থাকতে পারেন। কিংবা ইজি চেয়ারে শুয়ে বিশ্রাম নিতে পারেন। বিস্মিত হই জেনে যে, সেখানে একটি রুমে তাদের জন্যে বিউটি পার্লারও আছে। মেনিকিওর, পেডিকিওর, ফেসিয়াল কিংবা হেয়ার কালারসহ সব রকম যত্ন আত্তির ব্যবস্থা আছে। সন্ধ্যা ঘনাবার আগে সকলকে গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়। অনেকগুলো নিঃসঙ্গ মানুষ একসাথে সুখ দুঃখের গল্প করে সারা দিনমান আনন্দমুখর সময় কাটিয়ে বাড়ি ফিরেন। ততক্ষণে পরিবারের অন্য সদস্যরাও একে একে ফিরেন কর্মস্থল, স্কুল, কলেজ থেকে।

ছোটবেলা থেকে শিখে এসেছি, 'পিতামাতাকে সম্মান করা ইবাদতের অংশ'। আমরা পিতামাতাকে নিয়ে সার্বক্ষণিক পরিবারের সান্নিধ্যে থাকাটাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। আর তাই বিষয়টি অস্বাভাবিক কিংবা অমানবিক মনে হতে পারে। কিন্তু যেহেতু একান্নবর্তী পরিবার দিনে দিনে ছোট হয়ে এসেছে, কিংবা বিলুপ্তপ্রায় এবং প্রবাসে এমনটি দেখা যায় না বললেই চলে, সেইদিক থেকে সেবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সত্যিই অসাধারণ। বেঁচে থাকলে সময়ের সাথে সাথে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে একদিন, জানি। আমার চাওয়া-পাওয়া কিংবা আনন্দের প্রতি সহানুভূতিশীল হবার সময় থাকবে না কারো হয়তো। জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি। এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বোঝাপড়া' কবিতার কিছু লাইন মনে পড়ছে,

'মনেরে আজ কহ যে, 
ভালো মন্দ যাহাই আসুক,
সত্যরে লও সহজে। '

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!

পরিবেশ ও জীবন

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু
চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি
জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি

দেশগ্রাম

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ

পরিবেশ ও জীবন

পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির
পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২

দেশগ্রাম