শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৩, রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৯

'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

অনেক আগে নিউইয়র্কের বাইরে, কানেক্টিকাটে এক আত্মীয়ের বাসায় গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য দেশ থেকে বেড়াতে আসা তাদের বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সাথে সাক্ষাত করা। দুই মাসের ছুটিতে এদেশে এলেও সেখানে গিয়ে জানলাম সহসাই দেশে ফিরে যাচ্ছেন তারা। যতটা আগ্রহ নিয়ে একমাত্র পুত্রের কাছে বেড়াতে এসেছিলেন, ততোধিক মনখারাপ নিয়ে ফিরে যেতে চাইছেন। শ্বশুর শাশুড়ির এই আগমনে পুত্রবধূ খুশি হতে পারেনি, কেননা তার স্বাভাবিক, স্বাধীন জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছিল। পুত্রবধূর অসন্তুষ্টির বিষয়টি টের পেয়ে প্রচণ্ড রকমের ব্যক্তিত্বসম্পন্ন শিক্ষিত এই প্রবীণ দম্পতি দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বিষয়টি এমন যে, আমাদের যে ভালোবাসতে পারেনি, ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারেনি, অন্তত তাকে বিরক্ত করা থেকে দূরে থাকা গেলো! 

অতঃপর নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা ফিরে যান দেশে। তখন এদেশে দীর্ঘ শীত শেষে কেবল বসন্ত এসেছে। বসন্তের প্রথম প্রহর বলা চলে। তাদের আর এদেশের ম্যাগনোলিয়া কিংবা চেরি ফুলের উপর সূর্যের স্নিগ্ধ কিরণ এসে পড়ার সময়কার অসাধারণ সব প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা হয়নি। শহরময় গাছে গাছে নতুন গজিয়ে উঠা হালকা সবুজ পাতারা যে ঔজ্জ্বল্য বিলানো শুরু করেছে, রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলোয় ফুলের মিষ্টি সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে, কিছুই দেখা হয়নি প্রবীণ এই দম্পতির। প্রবীণ শব্দটির সাথে জড়িয়ে থাকে কুঁচকে থাকা চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে অভিজ্ঞতা বহনকারী, জীবনের দীর্ঘ সময় পাড়ি দেয়া শুভ্রকেশধারি, দৃষ্টিশক্তি ধূসর ঘোলাটে, বয়সের ভারে খানিক নুইয়ে আসা মানুষ। অনেকটা খুব ধিরে ভূগর্ভে বিলীন হওয়া কোন নগরীর মতো।

আরেকবার জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টে গিয়েছিলাম এক বন্ধুর বাবা-মা'কে বিদায় জানাতে। তারা এসেছিলেন এদেশে পুত্রের কাছে অভিবাসী হয়ে। কনকনে শীত আর তুষারপাতের সময়ে অনেকটা গৃহবন্দী সময় কাটিয়ে হাঁপিয়ে উঠে অবশেষে তিনমাসের প্রবাস জীবনের পাট চুকিয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন দেশে। এয়ারপোর্টে যথারীতি প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সেরে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষা করছিলাম আমরা। নিজেদের মাঝে গল্প করছিলাম দেশ এবং প্রবাস নিয়ে। প্লেন ছাড়ার সময় ঘনিয়ে এলে বিদায়ের পালা আসে।

যাত্রীরা একে একে সিকিউরিটি চেকিং এর জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিমান বিধায় যাত্রীদের প্রায় সকলেই বাংলাদেশি। চলে যাওয়া আর থেকে যাওয়া, দুই পক্ষই অশ্রুজলে একে অপরকে বিদায় জানাচ্ছিলেন। বিদায় মুহূর্তটি বড় বেদনাদায়ক। মানুষের এইসব মনখারাপ করা বিষাদগ্রস্ত মুখ আমার মাঝেও সংক্রমিত হয়। আচমকা ৫/৬ বছরের ছোট্ট এক বালিকার কান্নার শব্দে আমরা সকলেই সেদিকে ফিরে তাকাই। বাবা-মায়ের সাথে শিশুটি এসেছে তার দাদুকে বিদায় জানাতে। দাদুর কোল থেকে কিছুতেই তাকে নামানো যাচ্ছিল না। শিশুটি যথাসাধ্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করে দাদুর গলা জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কাঁদছিল, আর বারবার বলছিল, 'দাদু, ' ডোন্ট লিভ মি এলোন... '। শিশুটির বাবা তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করছিল। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য! সেইসময়ে সেখানে আমরা যারা উপস্থিত ছিলাম। আমাদের সকলের চোখ অশ্রুসজল হয়ে উঠে। কাউকে কাউকে চোখ মুছতে দেখা যায়।

অবশেষে আমাদের পালা। বন্ধুর বাবা-মা তাদের ৬/৭ বছরের নাতিকে জড়িয়ে ধরে অশ্রুজলে বিদায় নেন। আমরা ফিরছিলাম পার্কিং লটের দিকে, যেখানে আমাদের গাড়িগুলো অপেক্ষমান। যেতে যেতে বন্ধুপত্নীকে বললাম, তাদের ছোট্ট ছেলেটিরও নিশ্চয়ই ক'দিন মনখারাপ থাকবে দাদা-দাদুর জন্যে। আমায় অবাক করে দিয়ে তিনি জানালেন, তার ছেলেটি বরং খুশিই হয়েছে। বিমানবন্দর আসার পথে শিশুটি নাকি মাকে জানিয়েছে, 'ভালোই হয়েছে, এবার আমরা আরাম করে থাকতে পারবো।' এতদিন ইচ্ছেমত টিভি দেখতে পারেনি দাদা-দাদুর কঠোর শাসনে। নিজগৃহে থেকেও স্বাধীনভাবে যা খুশি তা করতে পারেনি। আমার কিঞ্চিৎ মনখারাপ হয় শিশুটির এমন মনোভাবের কথা জেনে।

বাড়ি ফিরছিলাম। শত শত গাড়ি শাঁ শাঁ শব্দে হাইওয়ে ধরে ছুটে চলছিল। আমি জানালায় বাইরে চেয়ে ভাবছি, ঠিক ওদের বয়সে আমরা দাদুকে পেলে কতোই না খুশি হতাম। গ্রাম থেকে আমাদের শহরের বাসায় বেড়াতে আসতেন দাদু। ক'দিন থাকতেন। চলে যাবার সময় যতোই ঘনিয়ে আসতো, আমাদের মনখারাপের ঘনত্বও বাড়তে থাকতো। কয়দিন কী ভীষণ নিঃসঙ্গ মনে হতো নিজেকে। অথচ সেদিন দুটি সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী ঘটনা দেখা হলো। দুটি শিশু সম্পূর্ণ দুই ধরনের মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠছে এই বিদেশ বিভূঁইয়ে। আমার মনে হলো পরিবারের বড়রা যদি বয়োবৃদ্ধদের সম্মানের চোখে দেখে, গভীর ভালোবাসায় আগলে রাখে, তবে শিশুরাও একই মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠবে।

পরক্ষণেই মনে হলো, সবচেয়ে বড় বাস্তব সত্য হোল, বিদেশের যান্ত্রিক জীবনে পরিবারের প্রতিটি সদস্যই নিজ নিজ অবস্থানে ব্যস্ত। দিনের শুরুতে কেউ কর্মক্ষেত্রের দিকে রুদ্ধশ্বাসে ছুটে, কেউবা স্কুল কিংবা কলেজে থাকে সারা দিনমান। বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে যত্ন আত্তি করা, সময়মত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া, সে সময়টুকু কোথায়? সার্বক্ষণিক দেখভালের মানুষ তো নেই এই ভিনদেশে। তাছাড়া প্রবীণরা তাদের পুরনো রীতিনীতি কিংবা মানসিকতা সন্তানদের উপর, ভিনদেশে বেড়ে উঠা নাতি-নাতনিদের উপর চাপিয়ে দিতে চান। কিন্তু দুই কিংবা তিন প্রজন্মের মাঝে সময়ের ব্যবধানের কারণে স্বাভাবিকভাবেই মানসিকতার বড় একটি ব্যবধান থাকবেই। এভাবেই মতপার্থক্য থেকে মতবিরোধ, এবং মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়। অগ্রজরা ভাবেন তাদের গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না। অযত্ন আর অবহেলা করা হচ্ছে। একসময়ের শারীরিক কর্মক্ষম, দাপুটে মানুষগুলোর শেষ বয়সে এসে দূরদেশে এমন নিরানন্দের জীবন ভালো না লাগাটাই স্বাভাবিক।

তবে এখন অবস্থা অনেকটা বদলেছে। জীবন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। আগে যারা বাবা-মাকে এদেশে রাখতে বোঝা ভাবতেন, তাদের অনেকেই এখন বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে নিজের কাছে এনে রাখছেন। 'হোম কেয়ার' সার্ভিস এর কল্যাণে বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখাশোনা করার সুবাদে বাড়তি আয় করতে পারছেন। কখনোবা বাড়িতে নার্স এসে দেখে যাচ্ছেন। আমার এক বন্ধু প্রয়োজনীয় কাজে গিয়েছিল জ্যামাইকার এক এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে। তার কাছ থেকে জানলাম, সেখানে প্রবীণদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে একেবারেই বিনামূল্যে ডে কেয়ার সার্ভিস দেয়া হচ্ছে। রোজ ভোরে নির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী বয়োবৃদ্ধদের গাড়িতে করে নিয়ে আসা হয় 'এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টার' এ। বাড়িতে নিঃসঙ্গ সময় কাটানোর চেয়ে এটিই তাদের জন্যে উত্তম স্থান। বৃদ্ধ বয়সে মানুষ শিশুসুলভ আচরণ করে থাকে। অতীত স্মৃতি হাতড়ে বেঁচে থাকতে চায়। তারা বারবার সেইসব স্মৃতিচারণ করতে পছন্দ করেন। কখনো কখনো একই বিষয় নিয়ে বার বার বলতে থাকেন। বাড়িতে তাদের সেইসব কথা শুনবার কেউ নেই। এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে যেহেতু সকলেই প্রায় সমবয়সী, নিজেদের মাঝে গল্প করে চমৎকার সময় কাটে। সার্বক্ষণিক সেবায় নিয়োজিতরা চা, কফি বানিয়ে দেয় চাইলেই। দুপুরে বাংলাদেশি মজাদার খাবারের আয়োজন থাকে। কেউ নামাজের রুমে বসে ইবাদতে মগ্ন থাকতে পারেন। কিংবা ইজি চেয়ারে শুয়ে বিশ্রাম নিতে পারেন। বিস্মিত হই জেনে যে, সেখানে একটি রুমে তাদের জন্যে বিউটি পার্লারও আছে। মেনিকিওর, পেডিকিওর, ফেসিয়াল কিংবা হেয়ার কালারসহ সব রকম যত্ন আত্তির ব্যবস্থা আছে। সন্ধ্যা ঘনাবার আগে সকলকে গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়। অনেকগুলো নিঃসঙ্গ মানুষ একসাথে সুখ দুঃখের গল্প করে সারা দিনমান আনন্দমুখর সময় কাটিয়ে বাড়ি ফিরেন। ততক্ষণে পরিবারের অন্য সদস্যরাও একে একে ফিরেন কর্মস্থল, স্কুল, কলেজ থেকে।

ছোটবেলা থেকে শিখে এসেছি, 'পিতামাতাকে সম্মান করা ইবাদতের অংশ'। আমরা পিতামাতাকে নিয়ে সার্বক্ষণিক পরিবারের সান্নিধ্যে থাকাটাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। আর তাই বিষয়টি অস্বাভাবিক কিংবা অমানবিক মনে হতে পারে। কিন্তু যেহেতু একান্নবর্তী পরিবার দিনে দিনে ছোট হয়ে এসেছে, কিংবা বিলুপ্তপ্রায় এবং প্রবাসে এমনটি দেখা যায় না বললেই চলে, সেইদিক থেকে সেবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সত্যিই অসাধারণ। বেঁচে থাকলে সময়ের সাথে সাথে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে একদিন, জানি। আমার চাওয়া-পাওয়া কিংবা আনন্দের প্রতি সহানুভূতিশীল হবার সময় থাকবে না কারো হয়তো। জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি। এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বোঝাপড়া' কবিতার কিছু লাইন মনে পড়ছে,

'মনেরে আজ কহ যে, 
ভালো মন্দ যাহাই আসুক,
সত্যরে লও সহজে। '

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে