শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩২, বৃহস্পতিবার, ০৭ মে, ২০২০ আপডেট:

নিরন্তর লড়ে যাওয়া এক যোদ্ধার নাম মোহাম্মদ শরীফ খান

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
নিরন্তর লড়ে যাওয়া এক যোদ্ধার নাম মোহাম্মদ শরীফ খান

চাকরির বাকি আর মাত্র তিন মাস! এই অবস্থায় মানুষ সাধারণত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে চায়না! চাকরিটা ভালোয় ভালোয় শেষ করে বিদায় নিতে চায়! কিন্তু মোহাম্মদ শরীফ খানের মাথায় সে চিন্তা ভুলেও জায়গা পেল না!

কে এই শরীফ খান? ৬৫৬৭ এটি তার পেশাগত পরিচয়! শরীফ আজ থেকে ৪১ বছর আগে বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের হিসেব অনুসারে আর মাত্র তিন মাস পরেই অবসরে যাবেন ৬৫৬৭ নম্বরধারী কনস্টেবল শরীফ!

শরীফ খানের মত অনেকেই অবসরে চলে যান, আমরা কয়জনইবা সেটি মনে রাখি? আজ বাংলাদেশ পুলিশকে নিজের জীবন থেকে ৪১ বছর দিয়ে দেয়া শরীফ খানের বাস্তব গল্পের শেষাংশটুকু শোনাতে চাই আমি।

যেদিন থেকে করোনার প্রভাব শুরু এই বাংলাদেশে ঠিক সেইদিন থেকে সামগ্রিকভাবে পাহাড়সম কাজের পরিধি নিয়ে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ পুলিশ! করোনা পূর্ব থেকে শুরু করে এই করোনাকালীন সময়ে পুলিশ কোন কাজে আছে না বলে, কোন কাজে নেই সেটির জিজ্ঞাস্য আশা করি বেশি যুক্তিযুক্ত হবে। বাংলাদেশ পুলিশ প্রধানের নির্দেশনা পাওয়ার সাথে সাথে পুলিশির প্রতিটি সদস্য পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার মিশেলে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দেয়ার চেষ্টা করে চলেছে।

জনবলের বিচারে এবং আপদকালীন সময়ের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ পুলিশ বারবার প্রমাণ করেছে, জাতির যে কোনও ক্রান্তিলগ্নে পুলিশ মাথা উঁচু করে টিকে থাকেই! মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধের রাজতিলক যে সার্ভিসের কপালে তারা যুদ্ধে পিছপা হবেন না সেটাই অতি স্বাভাবিক!

কনস্টেবল শরীফ চাকরিতে প্রবেশের পূর্বেই শপথ নিয়েছেন। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার বিনির্মানে কাজ করবেন। রাষ্ট্রের যে কোন প্রয়োজনে সর্বস্ব উজাড় করে দেবেন! শপথ বাক্য পাঠ করি আমরা অনেকেই, প্রতিপালন করি কজনইবা! করোনা যুদ্ধের একজন বয়স্ক যোদ্ধা (প্রায় ৫৯ বছর ছুঁই ছুঁই ) হিসেবে শরীফ চাইলেই নিজ বাসায় অসুস্থতার অজুহাতে বিশ্রাম নিতে পারতেন। কিন্তু না, তিনি তা করেন নি!

ওয়ারী বিভাগে যখন ৬৮৬টি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে তখন তরুণ যুবাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে গেছেন আমাদের যোদ্ধা শরীফ। কখনো আপনাকে বাসায় রাখতে, কখনো সামাজিক দূরত্ব মানাতে, কখনো আপনার অসুস্থ দেহকে হাসপাতালে প্রেরণ করতে, কখনো আপনার লাশ দাফন ও কবরস্থ করতে আবার কখনো বা আপনার বাসায় খাবার না থাকায় নিজের ব্যক্তিগত অর্থ বা বেতনের টাকায় অথবা স্থানীয় কারো সহায়তায় আপনাকে খাবার পৌঁছে দিতে দিনের পর দিন, রাতের পর রাত কাজ করে গেছে আমাদের শরীফ। মুখে একটি টু শব্দও করেননি শরীফ, শুধু কাজ করে গেছেন।

কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বলছি না, আপনারা জেনে থাকবেন করোনাকালীন সময়ে কেউ কেউ সেবা দেয়া থেকে বিরত থেকেছেন অথবা সেবা প্রদান করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন! কিন্তু সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের কোথাও কি শুনেছেন বাংলাদেশ পুলিশ সেবা দিতে অনীহা পোষণ করেছেন? বিপদে বন্ধুর পরিচয় মেলে এটি আপনারা সকলেই জানেন! বিপদের বন্ধুদের তাই চিনে রাখুন এবং জেনেও রাখুন!

যে কোনও জাতীয় দুর্যোগে বাংলাদেশ পুলিশ শুধু নিজের কাজ করে থেমে থাকে না বরং অন্যের অসম্পাদিত কাজও নিজের কাঁধে তুলে নেয় রাষ্ট্র তথা জাতির প্রতি দায় মেটাতে! কখনওবা অন্যের দায়িত্বাধীন কাজকে সহজতর করে দেয় বাংলাদেশ পুলিশ। এই বিষয়কে গ্রেটনেস বলে কিনা আমি জানি না, তবে তা দেশপ্রেম তো অবশ্যই! জাতির যে কোনো প্রয়োজনে অবদান রাখার পর কেউ স্বীকৃতি দিল কি দিল না তা নিয়েও মাথা ঘামায় না পুলিশ; এই বিষয়কে মহানুভবতা বলে কিনা আমি জানি না, তবে তা পেশাদারিত্ব তো অবশ্যই!

কনস্টেবল শরীফরা আপনাকে সেবা দিতে দিতে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে! তারপরেও চোখে, মুখে কোনো ভয় না রেখে অসীম সাহসিকতার সাথে বলে, আমার কিচ্ছু হবে না স্যার, দেখেন আমি সুস্থ থাকবো! 

দূর্ভাগ্যবশত কোভিড-১৯ পরীক্ষা করিয়ে শরীফের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে! আপনার পরিবারের চিন্তা করতে যেয়ে শরীফ নিজের পরিবারকে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল! বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য ভুলে যায়! পুলিশের চেয়ে তার পরিবারের ত্যাগ আরও বেশি। দিনের পর দিন স্বামী ছাড়া, বাবা ছাড়া কাটাতে হয় পুলিশের স্ত্রী, সন্তানদের! সেই গল্প অজানাই থেকে যায়! জানার চেষ্টা আপনারা কখনো করেন কি?

 শরীফ প্রতি রাতে কাজ শেষে নিজ বাসায় ফেরেন। যার ফলাফল হিসেবে শরীফের পরিবারে নিজের স্ত্রী ও দুই সন্তানও এখন করোনা পজিটিভ! কখনো কি ভেবে দেখবেন আপনারা, এই আপনাদের জন্য পুলিশ না হয়েও পুলিশের পরিবারকে কত বড় সংগ্রামী হতে হয়, কতটা যুদ্ধ করতে হয়?

অবসরে চলে যাবেন যে শরীফ, সেই শরীফের এই যুদ্ধকে এবং তার যুদ্ধের পরিণাম হিসেবে তার স্ত্রী, সন্তানের যুদ্ধকে আপনি কি নাম দেবেন জানি না! আমার কাছে শরীফ একজন দৃষ্টান্তের নাম! আমার কাছে শরীফ আমাদের সার্ভিসের প্রাণ, আমাদের শক্তি। আপনার সেবায় নিয়োজিত হতে যেয়ে আমাদের যে সদস্য আক্রান্ত হলেন, তাকে ভালবাসা দেখানোর বা জানানোর জন্য আজ আর কেউ নেই শুধু পুলিশ ছাড়া!

সকল পেশায় সিনিয়র, জুনিয়র শৃঙ্খলাবোধের বিষয় থাকলেও জুনিয়রদের সম্মান প্রদর্শনে বাঁধা কোনও কালেই ছিল না! ডিসি ওয়ারী স্যারের নির্দেশনায় যোদ্ধা কনস্টেবল শরীফের প্রতি সম্মান ও তার যোদ্ধা স্ত্রী ও যোদ্ধা সন্তানদের প্রতি স্যালুট ও সম্মান প্রদর্শন করতে আমরা তার আলয়ে গিয়েছিলাম! আমরা এই যোদ্ধা পরিবারকে এই মেসেজটুকু দিতে চেয়েছি, পুলিশ যতটুকু মানুষের ঠিক ততটুকু তার নিজের অফিসারদেরও! এই ক্ষুদ্র প্রয়াস শরীফ ও তার পরিবারের ত্যাগের কাছে পিঁপড়া সমতুল্যও নয়! তাও আত্মসন্তুষ্টি পাবার প্রত্যাশায় আমাদের প্রচেষ্টা!

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের প্রথা আমাদের মাঝে নেই বললেই চলে। এই করোনাকালীন সময়ে আপনারা প্রত্যেকেই দেখছেন কারা ঠিক কতটুকু করছেন আপনাদের জন্য। শরীফের মত সম্মুখ যোদ্ধাদের মাঝে মাঝে ধন্যবাদ দিয়েন, খুব কষ্ট হলেও দিয়েন! এতে এই যোদ্ধারা মানসিক শক্তি পাবে! এটি তাদের ভাবতে শেখাবে, আমার ও আমার পরিবারের ত্যাগ বৃথা যায়নি!

এরকম হাজারো শরীফের ত্যাগের বিনিময়ে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে! এই যুদ্ধের যোদ্ধা যদি নাও হতে পারেন সমস্যা নেই কিন্তু একজন সহমর্মি হতে কুন্ঠাবোধ করেন না, প্লিজ। নাহলে যে ইতিহাসও আপনাকে মাফ করবে না!


লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন), ওয়ারী বিভাগ, ডিএমপি, ঢাকা।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম