শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০২০

পিএইচডির গল্প-২

আসিফ নজরুল
অনলাইন ভার্সন
পিএইচডির গল্প-২

পিএইচডি কি সে সম্পর্কে তেমন ধারনা ছিল না আমার। শুধু জানতাম পিএইচডি করলে নামের আগে সারাজীবন ড. লেখা যায়। জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব আসে তাতে। পিএইচডির নানা গল্পও শুনতাম। ‘রিপলীজ্ বিলিভ ইট অর নট’ জাতীয় গল্প। কেমব্রিজের কোন জিনিয়াস নাকি সাত পাতার থিসিস করে পিএইচডি পেয়ে গেছেন। তারটা অংকের। তাই বলে সাত পাতার। পরে শুনলাম আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই অর্থনীতি বিভাগের ডঃ আশিকুজ্জামান ৫৩ পাতার পিএইচডি করেছেন। সেও হার্ভার্ড থেকে।

এমনিতে নাকি সামাজিক বিজ্ঞান বা আইনের পিএইচডি করতে চার-পাঁচ শত পৃষ্ঠার মতো লেগে যায়। সময় লাগে তিন থেকে পাঁচ বছর। অনেকের আবার সাত- আট বছরেও হয় না। তারা ফিরেন না আর দেশে। ফিরলে এক ধরনের বৈরাগ্য নিয়ে কাটিয়ে দেন বাকী জীবন। কেউ যোগ দেন তবলিগে। কেউ আবার বিদেশে রিজক্টেড থিসিস একটু চেঞ্জ করে দেশে থেকে পিএইচডি নিয়ে নেন। তাদের নাকি ঝাঁঝ থাকে একটু বেশী। আগে খান, পিছে খান, খান আবদুল গাফফার খানের মতো ব্যাপার স্যাপার!

এসব গল্প শোনার প্রতি আগ্রহ ছিল না আমার প্রথমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবো এমন চিন্তাও ছিল না। ছত্রিশ দিনের ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি ছেড়েছুড়ে শাহাদত ভাই (শাহাদত চৌধুরী) আর সাংবাদিকতার মোহে আবার বিচিত্রায় যোগ দিয়েছিলাম। আব্বা জানলে কষ্ট পাবে তাই পালিয়ে পালিয়ে থাকতাম এ্যলিফেন্ট রোডের এক বাড়িতে। শেষে মাঝপথ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান। খুবই এনজয় করতাম পড়ানো আর আমার কিছু অসাধারণ স্টুডেন্টের ভালোবাসা।

সেই আনন্দ সহ্য হয় না কিছু কলিগের। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি করতে হয় এই বলে কান ঝালাফালা করে ফেলেন তারা। তাদের যুক্তি- পিএইচডি না করলে এক্সপাটিজ ডেভেলপ করবে কিভাবে? স্টুডেন্টদের সাথে শিক্ষকদের পার্থক্য রইলো কি তাহলে? নিখাঁদ গবেষণা প্রক্রিয়া শিখবে কেমন করে? এসব হেভিওয়েট যুক্তির উত্তর জানতাম না। তাই বিরক্ত হয়েই কমনওয়েলথ স্কলারশিপের জন্য দাঁড়াই।

১৯৯৩ সালে আমার প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যান্ট কমিশনে আইন বিভাগ থেকে এক্সপার্ট ছিলেন অধ্যাপক ড. কমরুদ্দিন স্যার। বিশ্ববিদ্যালয়ে নীল দলের ডাকসাইটে নেতাও তিনি। ছাত্রজীবনে তিনি আমাকে দেখেছেন আধা গুন্ডা হিসেবে। সেই আমি করবো পিএইচডি!

তিনি বিরক্ত চোখে আমার দিকে তাকান। বহু ধরনের জটিল প্রশ্ন করেন। তার নিষ্ঠুরতায় হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি। পরের বার যাই প্রচন্ড জেদ নিয়ে। বৃটিশ কাউন্সিল থেকে আইএলটিএস-এ ৭ পেয়েছি। সোয়াসে এডমিশন কনফার্ম্ করেছি। হাটুভাঙ্গা পরিশ্রম করে কয়েকদিন পড়েছি। সিরিয়াস একটা লুক আনার জন্য কোর্ট টাই লাগিয়েছি। আশ্চর্য ব্যাপার, এবার তিনি তেমন কিছু জিজ্ঞেস করেন না আমাকে। বিকেলে শুনি মনোনীত হয়ে গেছি আমি।

পিএইচডি সম্পর্কে বাধ্যতামূলক আগ্রহ জন্মে এরপর। আমাদের তখনকার ডীন ডঃ এরশাদুল বারী পিএইচডি করেছেন লন্ডন থেকে ডঃ মিজানুর রহমান মস্কো থেকে। তাদের সঙ্গে পরামর্শ করি গম্ভীর গম্ভীর ভাব করে। বারী স্যারকে বলেছিলাম পিএইচডি যখন করবই দেশের খুব কাজে লাগে এমন একটা টপিক নিয়ে করবো। তার পরামর্শে আন্তর্জাতিক নদী আইন বেছে নেয়া।

তিনি আমাকে পইপই করে বলেন এ বিষয়ে যা কিছু বইপত্র আছে সব সংগ্রহ করে লন্ডনে নিয়ে যেতে। তার সিরিয়াসনেস দেখে মনে মনে হাসি। ১৯৯৪-এর ১০ সেপ্টেম্বর গোটা কয়েক বিচিত্রা, একটা ইংরেজি বাংলা অভিধান আর প্রবল তাচ্ছিল্য নিয়ে পিএইচডি করতে রওয়ানা দেই লন্ডনে। যাওয়ার দিন মিজান স্যার আর ছাত্রছাত্রীরা হাউমাউ করে কাঁদলো। আমিও।

পিএইচডি রেজিস্ট্রেশনের প্রথম দিনেই গণ্ডগোল বেধে যায় ইন্ডিয়ার পুনমের সঙ্গে। তার চেহারা ইন্দিরা গান্ধীর মতো। সে ইন্দিরার আত্নীয় কিনা এটা জিজ্ঞেস করতেই প্রবল ঘৃনায় নাক মুখ কুঁচকে ফেলে। সে ইতিহাসে পিএইচডি করবে। ইতিহাস তো সব লেখা হয়ে গেছে! এটাতে আবার পিএইচডি কিসের? এটা বলতেই সে নির্বাক বিস্ময়ে পাথর হয়ে তাকিয়ে থাকে আমার দিকে।

কলম্বিয়ার বিশালদেহী গঞ্জালেসকে বলিঃ আমেরিকার কাছে হেরে ফুটবলার এস্কোবারকে খুন করে ফেলেছ কেন তোমরা? সে রাগী গলায় ঘোত ঘোত করে কিছু বলে। মানে মানে সরে পড়ি আমি।

প্রথমদিনে নাকি সুপারভাইজারের সঙ্গে গিয়ে পরিচয়পর্ব সারতে হয়। আমার সুপারভাইজারের নামটা জেনে গেছি। পরে একদিন পরিচিতি হলে হবে। ঘুরে ঘুরে সোয়াসের ঝকঝকে ভবন দেখি। লাইব্রেরীতে ঢু দেই। তারপর নিচে পাব-এ গিয়ে পুল খেলা দেখতে বসি। বিলিয়ার্ডের মিনি সংস্করণ পুল। লাঠি দিয়ে পুশ করে টেবিলে রাখা বল ফেলতে হয় গর্তে। এ আর এমন কঠিন কি?

কিছুক্ষনের মধ্যেই সবাইকে মুগ্ধ করে ফেলার সম্ভাবনায় নিশ্চিত হয়ে আমি খেলা শুরু করি। একমিনিটের মধ্যে মুগ্ধ হয়েই সবাই খেলা দেখতে থাকে আমার। লাঠি দিয়ে বল ফেলা দূরের কথা, বলে লাগাতে পারছি না আমি। মুগ্ধই তো হওয়ার কথা। পাব-এর ধারেকাছে যাই না কতদিন। দিন কাটাই কেমন করে। তাই অবশেষে ফিলিপের দরজার সামনে হাজির হই একদিন।

ফিলিপ ছয়ফুট লম্বা, অতিরিক্ত ফর্সা, হ্যারী পটার টাইপের চেহারার। হেসে হেসে, আন্তরিকভাবে কথা বলে সে প্রথম দিন। তার সামনে সামান্য মোটা, মায়াবী চেহারার একটা মেয়ে গম্ভীর হয়ে বসে। ফিলিপ পরিচয় করিয়ে দেয় ভাসিলিকি রোমেলিয়াতু। সংক্ষেপে ভিভি। পিএইচডি করছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মেরিন আইনের উপর।

আমি ফিলিপের আন্তরিকতা উপভোগে ব্যস্ত। ভিভিকে খেয়াল করি না ভাল করে। পাঁচ মিনিটের মাথায় বেসমেন্ট-এ কফি রুমে ওর সঙ্গে আবার দেখা। আমি মেশিন থেকে কফি কিনতে পারছি না। ভিভি এসে দেখিয়ে দেয়। আমি হাসিমুখে ফিলিপের প্রশংসা করি। ভিভি গম্ভীর হয়ে থাকে। বলে- তুমি কি জানো ফিলিপ সম্পর্কে?
-মানে?
-ফিলিপের সঙ্গে আমি কাজ করছি একবছর ধরে। ওর আগের স্টুডেন্ট কাজ করেছে পাঁচবছর। তুমি কি জানো তার কি হয়েছে?
-কি?
-তার পিএইচডি হয়নি। ফিলিপ তাকে থিসিস-ই জমা দিতে দেয়নি।
-কেন? আমি অবাক হয়ে যাই।
-ফিলিপ একজন পারফেকশনিস্ট। ওকে সন্তুষ্ট করা খুবই টাফ। আমাকে সুজান বলেছিল ওর কাছে পিএইচডি না করতে। আমি শুনিনি। তুমি এই ভুল করনা।

এই মেয়ে কুচুটে টাইপের। আমি পাত্তা দেইনা তার কথা। গুজ স্ট্রিট-এ যাই রানা ভাই ( অধ্যাপক ডঃ বোরহান উদ্দিন খান)- এর সঙ্গে পরামর্শ করার জন্য। তিনি তিন বছর ধরে সোয়াসে পিএইচডি করছেন। নিশ্চয়ই ভিভির চেয়ে বেশি জানেন।

তার ওখানে গিয়ে দেখি সর্বস্বান্ত মানুষের মতো চেহারা হয়েছে তার। সেই চেহারা নিয়ে আধমরা হয়ে শুয়ে আছেন তিনি। আমাদের ডিপাটমেন্ট-এর দুর্দান্ত স্টুডেন্ট ছিলেন তিনি। ভিভির মতই মাস্টার্স করেছেন এলএসই-তে। তার এই অবস্থা কেন?

রানা ভাইয়ের সমস্যা শুনে পুরোপুরি ভড়কে যাই। তারও সমস্যা সুপারভাইজার নিয়ে। তার সুপারভাইজার সোয়াসের রাগী বুড়ো পিটার স্লিন। রানা ভাইয়ের নাম শুনলেই নাকি ক্ষেপে যায় সে। কেন? রানা ভাই একাডেমিক আর্গুমেন্ট করেছিল তার সঙ্গে। 
এই কাজটা ছাত্রজীবন থেকেই তিনি করে থাকেন প্রবল আত্নবিশাস নিয়ে। সেটা পছন্দ হয়নি স্লিনের। রানা ভাই-এর থিসিস শেষ। সেই থিসিস পড়েই দেখে না সে।
রানা ভাই পাঁজর ভাঙ্গা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েঃ ছয়মাস ধরে বসে আছি। জাস্ট বসে আছি। আমি তাকে ফিলিপ আর ভিভির কথা বলি।

তার প্রথম প্রশ্নঃ তিন বছরে করতে চাও পিএইচডি?
জি, পারলে তারও আগে।
তাহলে ফিলিপকে ছাড়ো।
কি?
পারলে আন্তর্জাতিক আইনে পিএইচডি করা বাদ দাও।
তাহলে কিসে করবো?
মুসলিম ল’ বা সাংবিধানিক আইন। রানা ভাইয়ের পোড় খাওয়া কন্ঠের উত্তর।
তখনি গোয়ারের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি আমি। আন্তর্জাতিক আইনেই পিএইচডি করবো, ফিলিপের কাছেই।
হাম কিসিসে কাম নাহি!


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা