শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৌঁছালেন, তাঁকে স্বাগত জানালেন হুমায়ূন আহমেদ’

মেহের আফরোজ শাওন
অনলাইন ভার্সন
‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৌঁছালেন, তাঁকে স্বাগত জানালেন হুমায়ূন আহমেদ’

২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ২৫ তারিখ, এক রবিবার সকালে আমাদের বাসায় সাজ সাজ রব পড়ে গেল! বিশালদেহী কিছু আমেরিকান নিরাপত্তারক্ষী তন্নতন্ন করে বাসার আশপাশ দেখে নিরাপত্তা নিশ্চিত করল। 

তখন আমি থাকি নিউইয়র্কের জ্যামাইকা এলাকায়। পুরো ঠিকানা ১৪৮-০১, ৯০ এভিনিউ, জ্যামাইকা, নিউইয়র্ক ১১৪৩৫। হুমায়ূন আহমেদের কর্কট রোগের সঙ্গে তখন যুদ্ধরত আমাদের পুরো পরিবার। ডাক্তার আর হাসপাতালের বাইরে মাঝে মাঝে বিকেলে ম্যানহাটনে ‘ইস্ট’ নদীর পারে ‘Pier 17’- এ বসে সময় কাটান হুমায়ূন আহমেদ। কেমোথেরাপি চলছিল নিয়মিত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে বেশি মানুষের সংস্পর্শে আসা নিষেধ। তার উপরে কেমোর প্রভাবে মাথার চুল পড়তে শুরু করেছে। কমে যাওয়া চুল নিয়ে খুব বেশি শংকিত না হলেও আয়নার দিকে তাকিয়ে একটু অস্বস্তিতে ভোগেন হুমায়ূন আহমেদ। অস্বস্তি ঢাকতে একখানা টুপি কিনে নিয়েছেন তিনি। বাড়ির বাইরে গেলে টুপিটা মাথায় দিয়ে বের হন। সেদিনও ব্যস্ত নিরাপত্তা রক্ষীদের দেখে টুপি বের করলেন তিনি। জ্যামাইকার ঐ বাড়ির আশেপাশে অনেক বাঙালির বসবাস। তারা জানালা দিয়ে উঁকি-ঝুঁকি দিয়ে আমাদের বাড়ির কর্মতৎপরতা দেখছেন। আমার বড়পুত্র খানিকটা অবাক—কে আসবে বাসায়! হুমায়ূন উত্তর দিলেন, বাংলাদেশ থেকে ভালোবাসা নিয়ে আসবেন একজন। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনা।

সাড়ে চার বছর বয়সী পুত্র নিষাদ কিছু বুঝতে পারল কিনা জানি না। তবে সদ্য এক বছর পূর্ণ হওয়া নিনিত গম্ভীর মুখে মাথা নেড়ে বাবার কোলে চেপে বসল।

দুপুর ১২টা নাগাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৌঁছালেন। তাঁকে স্বাগত জানালেন হুমায়ূন আহমেদ। প্রধানমন্ত্রী একগুচ্ছ শাদা ফুল তুলে দিলেন হুমায়ূনের হাতে। তারপর ছোট্ট বসার ঘরটিতে বসলেন তিনি। একজন বড়বোনের মতোই হুমায়ূন আহমেদের শারীরিক অবস্থার সব খবরাখবর নিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। হুমায়ূন আহমেদও জানালেন চিকিৎসার সব তথ্য আর চিকিৎসকের মতামত। আমি পাশের চেয়ারে বসে বোকার মতো তাকিয়ে আছি আর অবাক বিস্ময়ে ভাবছি, “ইনিই কি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী! তাঁর প্রাণোচ্ছল হাসি, তাঁর মমতাময় দৃষ্টি, কোনোরকম পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছাড়াই দেশের একজন লেখকের দুঃসময়ে তাকে দেখতে যাওয়া! এসব কি কোনো সরকার প্রধানের কাছে কোনোদিন আশা করবার কল্পনা করতে পেরেছি আমরা!”

বাকপটু হুমায়ূন আহমেদ খুব সাধারণ ভঙ্গিমায় কথা বলা এই অসাধারণ মানুষটিকে সামনে পেয়ে কেমন যেন অপ্রভিত, অপ্রস্তুত। জাতিসংঘের অধিবেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ আয়োজনে অংশ নিতে আসা ব্যস্ততম একজন রাষ্ট্রপ্রধান নগণ্য এক লেখকের বাড়িতে! 

“কত জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকেন আপনি। আপনার নিশ্চয় দেরি হয়ে যাচ্ছে!” জবুথবু হুমায়ূন বলে বসেন।
কিশোরীসুলভ একটা হাসি খেলে যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে। মুচকি হেসে বলেন, “আমাকে কি তাড়াতাড়ি চলে যেতে বলছেন আপনি?” 
অপ্রস্তুত হুমায়ূন হেসে ফেলেন। 
প্রায় ৩০ মিনিট থাকলেন তিনি। আমাকে বললেন, যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে, যে কোনো বিপদে যেন তাঁকে জানানো হয়। সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। যাওয়ার সময় দশ হাজার ডলারের চেকসহ একটি খাম তুলে দেন হুমায়ূন আহমেদের হাতে। লজ্জায় পড়ে যান হুমায়ূন। তার অস্বস্তি দেখে আমি বলি, “তুমি খামটা হাতে নাও। এখানে আছে তোমার জন্য প্রধানমন্ত্রী আর দেশের মানুষের দোয়া।”
বিনয়ের সঙ্গে চেকটি নেন হুমায়ূন আহমেদ। আমার ছোট্ট দুই পুত্রের মাথায় হাত রেখে আদর করে বিদায় নেন মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী।
কোলন সার্জারির আগে ২০১২-এর মে মাসে শেষবারের মতো যখন দেশে এসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের আগ্রহ প্রকাশ করেন লেখক নিজে। আমার মা বেগম তহুরা আলী তখন নবম জাতীয় সংসদের একজন সদস্য। তার মাধ্যমে লেখকের আগ্রহের কথা জেনে একদিন বিকেলে নিজ বাসভবনে সময় দেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। লেখক এবার স্বপ্রতিভ। মমতাময়ী মানুষটির জন্য সুদূর কলোরাডো থেকে কিনে এনেছেন উপহার—বেগুনি রঙের উজ্জ্বল একটুকরো ‘এমিথিস্ট’ পাথর। পাথরের ওপরের অংশ শক্ত আবরণে ঢাকা। তার ফাঁক দিয়ে ভেতরের বেগুনি আভার উজ্জ্বলতা ঠিকরে বেরোচ্ছে।
শুভ্র শাদা শাড়িতে বসার ঘরে এসে মাননীয় নেত্রী যখন ঘরোয়া ভঙ্গিতে জিজ্ঞেস করেন, “কেমন আছেন হুমায়ূন সাহেব ?” তখন আর তাঁকে সরকার প্রধান মনে হয় না, পরমাত্মীয়ের মতো লাগে।
তাঁর জন্য আনা উপহার হাতে নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ বললেন, “এই পাথরটা দেখে আমার আপনার কথা মনে হয়েছে। এই পাথরটা যেমন বাইরে অনেক কঠিন কিন্তু আলো পড়লেই ভেতরের ঔজ্জ্বল্য দৃশ্যমান তেমনি চারপাশের কঠিন আবরণ আপনার ভেতরের উজ্জ্বলতাকে আটকে রাখতে পারে না, একটু আলোতেই ঝলমলিয়ে ওঠে।” 
তিনি পরম যত্নে উপহার গ্রহণ করলেন। অন্দরমহল থেকে আসা বিভিন্ন ঘরোয়া নাস্তা দিয়ে আমাদের আপ্যায়ন করলেন। কার্পেটে বসে দেড় বছর বয়েসী নিনিতকে নিজ হাতে চিকেন কাটলেট টুকরো করে কেটে খাওয়ালেন! আমি আজও বিস্মিত হয়ে ভাবি—দেশের সর্বোচ্চ আসনে আসীন মানুষটির এ ধরনের সহজ আদুরে ব্যবহারের কথা! ঠিক নিজ নাতি-নাতনির মতোই কোলে তুলে নিয়েছিলেন ছোট্ট নিনিতকে। আর নিষাদের দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন, “কি... তুমি নাকি নিউইয়র্কে তোমার জন্য গিফট না নিয়ে যাওয়ায় আমার উপর ‘লাগ’ করেছ! এই নাও তোমার গিফট।”
খানিক আগেই ভেতর থেকে একজন সুন্দর কাগজে মোড়ানো তিনটি বাকসো কেন যে নিয়ে এসেছে তা ততক্ষণে বোঝা গেল! হুমায়ূন আহমেদ তার ‘নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ’ বইটিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জ্যামাইকার বাসায় আগমন নিয়ে ‘তিনি এসেছিলেন’ শিরোনামের একটি কলামে উপহার না পেয়ে নিষাদের ‘লাগ’ করার কথা লিখেছিলেন। তার ফলাফল স্বরূপ আমার দুইপুত্র দুইখানা খেলনার বাকসো উপহার পেল। আচ্ছা ছয় মাস আগে দেখে আসা ছোট্ট একটি বাচ্চার অভিমান (বাচ্চাটির ভাষায় ‘লাগ’) একজন প্রধানমন্ত্রী মনে রাখতে পারেন! সেই বাচ্চার সঙ্গে বাচ্চাদের মতো মিশে গিয়ে প্যাকেট খুলে খেলনা বের করে খেলতে পারেন! 
পারেন। বাংলাদেশের রূপকার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সুযোগ্য কন্যা আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারেন। 
তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জয়ে শিশুদের মতো হাততালি দিয়ে উৎফুল্লতা প্রকাশ করতে পারেন। জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জোরে গলা মেলাতে পারেন! প্রটোকল ভুলে খালি পায়ে কক্সবাজারের সমুদ্রজলে পা ভেজাতে পারেন। রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার সুযোগ থাকলেও নাতিকে কোলে নিয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভ্যানগাড়িতে করে নিজগ্রাম ঘুরে বেড়াতে পারেন। পুত্রের জন্মদিনে এখনো নিজ হাতে পোলাও মাংস রাঁধতে পারেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনা—৭৫তম জন্মদিবসে আপনার জন্য অনেক শুভকামনা। আপনার মুখের দিকে তাকালে একজন সফল মাকে দেখা হয়ে যায়, একজন স্নেহময়ী বড়বোনকে দেখা হয়ে যায়। নাতি-নাতনি পরিবেষ্টিত একজন সুখী নানি-দাদিকে দেখা হয়ে যায়। সর্বসাধারণের নেত্রী এবং শিল্পসাহিত্য ও সংস্কৃতিবান্ধব একজন রাষ্ট্রপ্রধান দেখা হয়ে যায়। জাতির জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিল যে বাবা, তাঁর গালে কপাল ছোঁয়ানো কিশোরীসুলভ হাসির আদুরে কন্যাটিকে দেখতে বড় ভালো লাগে।

 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়