শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তিতে হামলা করছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তিতে হামলা করছে

লেখক, প্রকাশক ও ব্লগারসহ যারা মুক্তচিন্তার চর্চাকারী ব্যক্তিদের একের পর এক হত্যা করছে, তাদের মধ্যে উগ্র মৌলবাদী শক্তি কাজ করছে। এই হত্যাকারীদের অধিকাংশই বয়সে তরুণ এবং তারা বিভ্রান্ত। হত্যাকারীরা যে শুধু হত্যা করছে তাই নয়, তারা রাষ্ট্রের ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষতার ওপরও আঘাত করছে। আমাদের বুঝতে হবে এটা শুধু কয়েকজন ব্যক্তি খুনের ঘটনা নয়, হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তির ওপর হামলা করছে। শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ধর্মের পবিত্রতা রক্ষার জন্য এবং তথাকথিত ধর্মবিরোধীদের ওপর হামলা  করার জন্য তরুণদের মানসিকভাবে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এই তরুণ হত্যাকারীরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে গেলে তারা শহীদ হবেন বা বেহেস্তে যাবেন এসব বলে তাদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের জন্য এই উগ্র ধর্মান্ধদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই তরুণরা না বুঝেই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে। কিন্তু এটি কোনো ধর্মীয় আচরন নয়, কারণ কোনো ধর্মেই এভাবে মানুষ হত্যার কথা বলা হয়নি। আর ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। সেখানেও এই ধরনের কিছু বলা নেই। আমার মতে, এই বিভ্রান্তির পেছনে রয়েছে সামাজিক ও রাজনৈতিক কারণ। দেশের পরিবেশ ক্রমেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে উঠছে। এখন আর গণতন্ত্রের চর্চা নেই। এই প্রাবন্ধিক বলেন, কোনো জলাশয়ের প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে যেমন কীটপতঙ্গ জন্মায়, অসুখ হয় তেমনি আসছে দিনগুলোতে ভয়াবহ এক পরিস্থিতি তৈরি হতে যাচ্ছে। দেশে জনসংখ্যা বাড়ছে কিন্তু কর্মসংস্থান নেই। তরুণরা জীবিকার জন্য কাজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। যারা ব্লগার ও প্রকাশক হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের সবাই হয়তো মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নয়। এদের অনেকেই হয়তো আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। তারা নিজেদের সহপাঠীদের বিদেশে গিয়ে ভালো জীবনযাপন করতে দেখে আরও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া অপরাধীরা হত্যাকাণ্ডের জন্য শাস্তি পাচ্ছে না। যদি তাদের শাস্তি দেওয়া হতো তবে তারা ভয় পেয়ে এই হত্যাকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত থাকত। কিন্তু একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটেই যাচ্ছে। হুমায়ুন আজাদ থেকে শুরু করে দীপন হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত কোনো খুনিই চিহ্নিত হয়নি। হত্যাকারীদের সবাই পার পেয়ে যাচ্ছে। এই শিক্ষাবিদ বলেন, তরুণরা বরাবরই বীরত্বপূর্ণ কাজ করতে চায়। ’৭১ সালে যে তরুণরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল তাদের একটি লক্ষ্য ছিল। তা ছিল দেশ স্বাধীন করা। কিন্তু এখন যে তরুণরা এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে তারা বিভ্রান্ত হয়ে মুক্তমনাদের হত্যা করে ভুল করছে। তারা ভাবছে এর মাধ্যমে তাদের লক্ষ্য পূরণ হচ্ছে। এই অবস্থা থেকে প্রতিকারের জন্য এই হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দিতে হবে। তারা যে বিপজ্জনক কাজ করছে গণমাধ্যমে তার তাৎপর্য তুলে ধরতে হবে। বিভ্রান্ত হামলাকারীরা এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নিজেদের দেশপ্রেমিক বলে মনে করলেও তারা আসলে দেশদ্রোহিতা করছে। আমার ধারণা এই ধরনের তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এদেশে বিদেশিদের আধিপত্য বিস্তার ও সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য। পশ্চিমা দেশগুলো যেভাবে আধিপত্য বিস্তারের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ওপর হামলা চালিয়ে দেশগুলোকে ছিন্ন-ভিন্ন করে ফেলেছে, একইভাবে বাংলাদেশের ওপরও তারা হামলা করতে চাচ্ছে। বিশিষ্ট চিন্তাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেশ এখন ক্রমেই অরাজকতার দিকে যাচ্ছে। এটা রাজনৈতিক সমস্যা, ধর্মীয় সমস্যা নয়। রাষ্ট্রকে এই ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। বিষয়টির তাৎপর্যকে গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ হত্যাকারীরা একে একে পার পেয়ে যাচ্ছে কিন্তু রাষ্ট্র বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। আর এই বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলে রাষ্ট্র এমন অবস্থায় পৌঁছাবে যে জায়গা থেকে আর ফিরে আসা যাবে না। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, দেশে জঙ্গিরা বিভিন্ন নামে তাদের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। আগে তারা রাতের অন্ধকারে খুন করত এখন দিবালোকে প্রকাশ্যে ব্লগার ও সৃজনশীলদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। এই অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। কারণ, মত প্রকাশের জন্য মানুষ হত্যা মধ্যযুগীয় ব্যাপার। আমরা দেখেছি এক সরকার আসে আরেক সরকার যায় কিন্তু তারা জঙ্গিবাদের নির্মূল ইস্যুকে গুরুত্ব দেয় না। যারা রাষ্ট্র চালায় তারা মনে করে যে, বিরোধী দল ও বিরোধী মতাবলম্বী মানুষ তাদের শত্রু।

সরকারবিরোধী দল ও মতকে জব্দ করতেই ব্যস্ত থাকে। কিন্তু বিরোধী দল ও সরকার উভয়েরই শত্রু হচ্ছে উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠন। জাগৃতি প্রকাশনীর কর্ণধার ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যাকাণ্ডে তার বাবা আবুল কাসেম ফজলুল হকের ‘হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমি তাদের বিচার চাই না’ এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের দেওয়া বক্তব্যকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে এই ধরনের বক্তব্য আসা দুঃখজনক। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক না বুঝেই এমন নিষ্ঠুর বক্তব্য দিয়েছেন। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমরা ক্রমেই বিচারহীনতার জায়গায় চলে যাচ্ছি। ধর্ষণ-খুনের ঘটনাগুলো প্রতিনিয়ত ঘটছে। এগুলো জঘন্য-নিন্দনীয়। কিন্তু ব্লগার বা প্রকাশকদের হত্যাকাণ্ডগুলোকে এই ঘটনাগুলোর সঙ্গে মেলালে হবে না। ব্লগার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সদূর প্রসারী ক্ষতিকর ও গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আর এই ধরনের অপরাধ যদি বৃদ্ধি পায় তবে বুঝতে হবে আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল নয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক