শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তিতে হামলা করছে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তিতে হামলা করছে

লেখক, প্রকাশক ও ব্লগারসহ যারা মুক্তচিন্তার চর্চাকারী ব্যক্তিদের একের পর এক হত্যা করছে, তাদের মধ্যে উগ্র মৌলবাদী শক্তি কাজ করছে। এই হত্যাকারীদের অধিকাংশই বয়সে তরুণ এবং তারা বিভ্রান্ত। হত্যাকারীরা যে শুধু হত্যা করছে তাই নয়, তারা রাষ্ট্রের ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষতার ওপরও আঘাত করছে। আমাদের বুঝতে হবে এটা শুধু কয়েকজন ব্যক্তি খুনের ঘটনা নয়, হত্যাকারীরা রাষ্ট্রের ভিত্তির ওপর হামলা করছে। শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ধর্মের পবিত্রতা রক্ষার জন্য এবং তথাকথিত ধর্মবিরোধীদের ওপর হামলা  করার জন্য তরুণদের মানসিকভাবে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এই তরুণ হত্যাকারীরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে গেলে তারা শহীদ হবেন বা বেহেস্তে যাবেন এসব বলে তাদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের জন্য এই উগ্র ধর্মান্ধদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই তরুণরা না বুঝেই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে। কিন্তু এটি কোনো ধর্মীয় আচরন নয়, কারণ কোনো ধর্মেই এভাবে মানুষ হত্যার কথা বলা হয়নি। আর ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। সেখানেও এই ধরনের কিছু বলা নেই। আমার মতে, এই বিভ্রান্তির পেছনে রয়েছে সামাজিক ও রাজনৈতিক কারণ। দেশের পরিবেশ ক্রমেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে উঠছে। এখন আর গণতন্ত্রের চর্চা নেই। এই প্রাবন্ধিক বলেন, কোনো জলাশয়ের প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে যেমন কীটপতঙ্গ জন্মায়, অসুখ হয় তেমনি আসছে দিনগুলোতে ভয়াবহ এক পরিস্থিতি তৈরি হতে যাচ্ছে। দেশে জনসংখ্যা বাড়ছে কিন্তু কর্মসংস্থান নেই। তরুণরা জীবিকার জন্য কাজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। যারা ব্লগার ও প্রকাশক হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের সবাই হয়তো মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নয়। এদের অনেকেই হয়তো আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। তারা নিজেদের সহপাঠীদের বিদেশে গিয়ে ভালো জীবনযাপন করতে দেখে আরও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া অপরাধীরা হত্যাকাণ্ডের জন্য শাস্তি পাচ্ছে না। যদি তাদের শাস্তি দেওয়া হতো তবে তারা ভয় পেয়ে এই হত্যাকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত থাকত। কিন্তু একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটেই যাচ্ছে। হুমায়ুন আজাদ থেকে শুরু করে দীপন হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত কোনো খুনিই চিহ্নিত হয়নি। হত্যাকারীদের সবাই পার পেয়ে যাচ্ছে। এই শিক্ষাবিদ বলেন, তরুণরা বরাবরই বীরত্বপূর্ণ কাজ করতে চায়। ’৭১ সালে যে তরুণরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল তাদের একটি লক্ষ্য ছিল। তা ছিল দেশ স্বাধীন করা। কিন্তু এখন যে তরুণরা এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে তারা বিভ্রান্ত হয়ে মুক্তমনাদের হত্যা করে ভুল করছে। তারা ভাবছে এর মাধ্যমে তাদের লক্ষ্য পূরণ হচ্ছে। এই অবস্থা থেকে প্রতিকারের জন্য এই হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দিতে হবে। তারা যে বিপজ্জনক কাজ করছে গণমাধ্যমে তার তাৎপর্য তুলে ধরতে হবে। বিভ্রান্ত হামলাকারীরা এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নিজেদের দেশপ্রেমিক বলে মনে করলেও তারা আসলে দেশদ্রোহিতা করছে। আমার ধারণা এই ধরনের তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এদেশে বিদেশিদের আধিপত্য বিস্তার ও সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য। পশ্চিমা দেশগুলো যেভাবে আধিপত্য বিস্তারের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ওপর হামলা চালিয়ে দেশগুলোকে ছিন্ন-ভিন্ন করে ফেলেছে, একইভাবে বাংলাদেশের ওপরও তারা হামলা করতে চাচ্ছে। বিশিষ্ট চিন্তাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেশ এখন ক্রমেই অরাজকতার দিকে যাচ্ছে। এটা রাজনৈতিক সমস্যা, ধর্মীয় সমস্যা নয়। রাষ্ট্রকে এই ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। বিষয়টির তাৎপর্যকে গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ হত্যাকারীরা একে একে পার পেয়ে যাচ্ছে কিন্তু রাষ্ট্র বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। আর এই বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলে রাষ্ট্র এমন অবস্থায় পৌঁছাবে যে জায়গা থেকে আর ফিরে আসা যাবে না। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, দেশে জঙ্গিরা বিভিন্ন নামে তাদের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। আগে তারা রাতের অন্ধকারে খুন করত এখন দিবালোকে প্রকাশ্যে ব্লগার ও সৃজনশীলদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। এই অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। কারণ, মত প্রকাশের জন্য মানুষ হত্যা মধ্যযুগীয় ব্যাপার। আমরা দেখেছি এক সরকার আসে আরেক সরকার যায় কিন্তু তারা জঙ্গিবাদের নির্মূল ইস্যুকে গুরুত্ব দেয় না। যারা রাষ্ট্র চালায় তারা মনে করে যে, বিরোধী দল ও বিরোধী মতাবলম্বী মানুষ তাদের শত্রু।

সরকারবিরোধী দল ও মতকে জব্দ করতেই ব্যস্ত থাকে। কিন্তু বিরোধী দল ও সরকার উভয়েরই শত্রু হচ্ছে উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠন। জাগৃতি প্রকাশনীর কর্ণধার ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যাকাণ্ডে তার বাবা আবুল কাসেম ফজলুল হকের ‘হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমি তাদের বিচার চাই না’ এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের দেওয়া বক্তব্যকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে এই ধরনের বক্তব্য আসা দুঃখজনক। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক না বুঝেই এমন নিষ্ঠুর বক্তব্য দিয়েছেন। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমরা ক্রমেই বিচারহীনতার জায়গায় চলে যাচ্ছি। ধর্ষণ-খুনের ঘটনাগুলো প্রতিনিয়ত ঘটছে। এগুলো জঘন্য-নিন্দনীয়। কিন্তু ব্লগার বা প্রকাশকদের হত্যাকাণ্ডগুলোকে এই ঘটনাগুলোর সঙ্গে মেলালে হবে না। ব্লগার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সদূর প্রসারী ক্ষতিকর ও গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আর এই ধরনের অপরাধ যদি বৃদ্ধি পায় তবে বুঝতে হবে আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল নয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ন্যায়বিচারই জাতীয় অগ্রগতির সবচেয়ে শক্তিশালী নিয়ামক
ন্যায়বিচারই জাতীয় অগ্রগতির সবচেয়ে শক্তিশালী নিয়ামক
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর পদ্ধতির দাবি জামায়াতের রাজনৈতিক প্রতারণা
পিআর পদ্ধতির দাবি জামায়াতের রাজনৈতিক প্রতারণা
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন
নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু

দেশগ্রাম

জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি
ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি

দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে
ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে

নগর জীবন

ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ
ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ

নগর জীবন

ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার

নগর জীবন

ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন
ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন

দেশগ্রাম

রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার
রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

নগর জীবন

অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ
শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

‘সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক লক্ষ্মীপুর গড়তে রেল যোগাযোগ দরকার’
‘সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক লক্ষ্মীপুর গড়তে রেল যোগাযোগ দরকার’

নগর জীবন

রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ
রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ

নগর জীবন

দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন
দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন

নগর জীবন

এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে
এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে

নগর জীবন

প্রতিবাদ কর্মসূচি
প্রতিবাদ কর্মসূচি

নগর জীবন

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়