শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অবাধে বিক্রি ভেজাল ওষুধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অবাধে বিক্রি ভেজাল ওষুধ

শিশুদের বদহজম ও পেটে ব্যথানাশক ওষুধ ‘গ্রাইপো’। যথাযথ ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়াই ওষুধটি বাজারজাত করে কার্লো ফার্মা লিমিটেড। শিশুস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এ ওষুধটি অনেক আগেই নিষিদ্ধ করেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে ‘গ্রাইপো’র বিক্রি এখনো বন্ধ হয়নি। এভাবে ওষুধ প্রশাসনের তদারকির অভাবে খুলনা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে গ্রাইপো। একইভাবে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ কমিটি থেকে নিষিদ্ধ করা রেনাটা লিমিটেডের প্যারাডট ট্যাবলেট, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের এইস সফট, টস-৩০, টস-৪৫, সেনসুলিন ট্যাবলেট, বেক্সিমকো ফার্মার নাপা সফট, পায়োগ্লিট ৩০, পায়োগ্লিট ৪৫ ট্যাবলেট, অপ্সনিন ফার্মার রেনোমেট, পাইলো ৩০ ট্যাবলেটসহ প্রায় ৪৮ প্রকারের ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও তা বিক্রি এখনো বন্ধ হয়নি। নিষিদ্ধ থাকা বিভিন্ন প্যারাসিটামল, পায়োগ্লিটাজন, রসিগ্লিটাজন ও যৌন উত্তেজক ওষুধ এখন শুধু খুলনার ফার্মেসিতে নয়, পাওয়া যায় বিভিন্ন মুদি দোকানেও। আবার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আনন্দ মোহন সাহা সম্প্রতি সরকারি অনুমোদন ব্যতীত কোনো ওষুধ ব্যবস্থাপত্রে না লেখার জন্য চিকিৎসকদের প্রতি নিষেধাজ্ঞা জারি করে পড়েছেন চাপের মুখে।

এই চিত্র শুধু খুলনার নয়, মানহীন, নিম্নমান ও ভেজাল ওষুধে সয়লাব পুরো দেশ। চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রেও উঠে আসছে এসব ওষুধের নাম। একশ্রেণির লোভী চিকিৎসককে ম্যানেজ করে নিম্নমানের ওষুধ কোম্পানি তাদের পণ্যগুলো বাজারে ছাড়ছে। অবশ্য ব্যবস্থাপত্রের বাইরে দেশের আনাচে-কানাচের ফার্মেসিগুলোতে বিক্রি হচ্ছে এসব ওষুধ। অনেক ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর ওষুধের কার্যক্ষমতা ঢাকা ও ঢাকার বাইরে দুই রকম দেখা যাচ্ছে। প্রতারিত রোগীরা বাড়তি ওষুধ সেবন করেও পাচ্ছেন না প্রতিকার। এ কারণে রোগীর প্রাণ নিয়ে সংকটের সময়ও চিকিৎসকদের বাড়তি মনোযোগ দিতে হচ্ছে ওষুধের দিকে। অথচ কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রির জন্য মানহীন ওষুধ বিক্রি করেই চলেছেন ফার্মেসি মালিকরা। মূলত একটি অসাধু চক্র ঢাকার মিটফোর্ড ও খুলনার হেরাজ মার্কেট থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে মানহীন ওষুধের বাজার। এ ছাড়া রাজশাহী, বগুড়া, দিনাজপুর ও রংপুরে অবস্থিত কয়েকটি শক্তিশালী কালোবাজারি সিন্ডিকেট খোলাবাজারের কাঁচামাল দিয়েই তৈরি করছে নকল ও ভেজাল ওষুধ। নামিদামি ব্র্যান্ডের মোড়ক হুবহু নকল করে শুষুধের নাম বদলে তা ছড়িয়ে দিচ্ছে উত্তরের ১৬ জেলার হাটবাজারে। পাশাপাশি চোরাপথে আসা ভারতীয় নিম্নমানের ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে হাত বাড়ালেই। মেহেরপুর জেলার বেশ কিছু ফার্মেসি অপারেশন রোগীদের প্রয়োজনীয় মেট্রোনিডাজল-৫০০ মি.গ্রা ট্যাবলেট, প্রতিটির মূল্য ১ টাকা ৩০ পয়সা অথচ এই নামের নকল ওষুধ ২০ থেকে ২৫ পয়সায় কিনে ১ টাকা ৩০ পয়সায় বিক্রি করছে। কিটোরোলাক  ব্যথানাশক প্রতিটি ১০ মি.গ্রা ট্যাবলেটের সর্বোচ্চ মূল্য ১০ টাকা কিন্তু নকলগুলো একই রকম প্যাকেটে নিম্নমানের ট্যাবলেটটি ১ টাকায় কিনে ১০ টাকায় বিক্রি করছে। কাটাছেঁড়া রোগীর সেলাইর জন্য ক্যাটগাডের মূল্য ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, অথচ সেখানে নকলটি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় কিনে আসলের দামে বিক্রি করে। সেফট্রিএকজন ইনজেকশন-১ গ্রাম ৬০ টাকায় কিনে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রযুক্তির সহায়তায় দামি কোম্পানির নকল মোড়কে বিক্রি হচ্ছে ভিটামিন ভিট, বলারিস্ট, নিরাময়, ওসাকা, বডি ফিল্টার। ফার্মেসির কিছু মালিক এগুলো মাত্র ৫০-৬০ টাকায় কিনে ২৫০-৩০০ টাকায় বিক্রয় করে থাকেন। হিস্টাট্যাব ১ বক্সের মূল্য ১০০ টাকা। সেখানে নিম্নমানের ওষুধ ১ বক্স মাত্র ৩০ টাকা।  এজিথ্রোমাইসিন নামক এন্টিবায়োটিক প্রতিটির বাজার মূল্য ৩৫-৫৫ টাকা কিন্তু নকলটি দুই টাকায় ক্রয় করে ৩৫ টাকায় বিক্রয় করছে অনেকে। এমনকি শহরতলির গ্রামগুলোর পান, বিড়ি, মুদি দোকানেও এ নিম্নমানের ভেজাল এজিথ্রোমাইসিন পাওয়া যায়।

ঢাকার পাশের জেলা নারায়ণগঞ্জে এলবিওন নামে একটি অখ্যাত কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হচ্ছে ব্যাপকহারে। এ কোম্পানিটি বিভিন্ন নামি ওষুধের মোড়ক হুবহু নকল করে তাদের নাম ছোট করে বসিয়ে দিচ্ছে। বহুল প্রচলিত এমন কোনো ওষুধ নেই যে, এলবিওন কোম্পানি মোড়ক নকল করছে না। ওষুধের মোড়ক কেউ ভালো করে না পড়লে বোঝার উপায় নেই নামি কোম্পানির ওষুধ নয়। এ ছাড়া শহরতলির বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় হোয়াইট হর্স, কেমিস্ট, এমভি, নাভানা, গ্লোব, এশিয়াটিক, জিসকা, শরীফ, বায়োফার্মা ও ডেলটা ফার্মাসিউটিক্যালসের মতো কোম্পানির নিম্নমানের ওষুধ বিক্রি হচ্ছে দেদার। জামালপুর জেলার বিভিন্ন বাজারে প্রিমিয়ার, এলবিওন, মিস্ট্রিক, ওয়েসিস ও ফার্মিক ফার্মাসিউটিক্যালসহ নানা নামের কোম্পানির নিম্নমানের রেনিটিডিন, প্যারাসিটামল, এন্টিবায়োটিকসহ নানা ধরনের ওষুধ বিক্রি হচ্ছে দেদার। এ ছাড়া ক্ষতিকর আমলকি প্লাস, যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট মুনিস, স্টিমুলার, ফ্যামেগ্রা চটকদার মোড়কে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও সারভিটাল, সারডিগুল, আই ক্যাল এম, আইক্যাল বি, ভিটাফার্ড ডিএসসহ হরেক নামের নিম্নমানের গুণহীন ক্ষতিকর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন বিক্রি হচ্ছে অবাধে।

ফরিদপুরে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিম্নমানের ওষুধ কোম্পানিগুলোর ওষুধ প্রেসক্রাইব করার। শহরের একাধিক ক্লিনিকে ডাক্তারদের চেম্বার থেকে রোগীরা বের হওয়া মাত্র প্রেসক্রিপশনের ছবি তোলেন ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিরা। তাদের কাছ থেকে অসাধু সুবিধা নিয়ে ফার্মেসিগুলোতে বিক্রি হচ্ছে এমভি ফার্মাসিউটিক্যালসের নোসপা, ম্যাগজিট, নাভানার  পিজপ্লেম, অ্যামিগ্রা, ওসিটেক, জিসকার ন্যাপজোন, ডেক্সিল্যান্ড, সলুপ্রেড, শরীফের  এমমল, এজাসাইট, ক্যালবোবোস্ট, বায়োফার্মার এসিটা, এসিন-১৫০, এমট্রিড, অ্যাজল, ডেলটা কোম্পানির এটিভি-১০, অ্যানিন, ম্যাথটেক্স, কেমিস্ট কোম্পানির অ্যাবার্ক-৫০০, ফেরাফল, ওমিক্যাব-২০, হোয়াইট হ্রস কোম্পানির একটিভ প্লাস, লিট, লোকপিল, নিউক্যা, অ্যামপিলসহ কয়েক রকমের ওষুধ। ফরিদপুর ওষুধ ব্যবসায়ী সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ নাজমুল হাসান লোচন বলেছেন, গ্রামে এমন অনেক কোম্পানির ওষুধ পাওয়া যায় যার নাম অনেকেই জীবনে শোনেননি। কিশোরগঞ্জে বাজারগুলোতে পাকিস্তান থেকে আসা গর্ভপাতে ব্যবহূত গাইনোকোসিড এবং রক্তপাত বন্ধের ম্যাথাজিন ও আরগোমেফ্রিন বিক্রি হচ্ছে দেদার। আছে ভারতের ব্যথানাশক নিমোসোলাইড বা নিমো। বিক্রি হচ্ছে গরু ও মানুষ মোটাতাজাকরণের পেরিক্টিন। এ ছাড়া ভারত থেকে আসা সেনেগ্রা, ভায়াগ্রা, টার্গেট, এডিগ্রাসহ বিভিন্ন নামে যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটও পাওয়া যাচ্ছে যত্রতত্র। শেরপুরে নানা রকমের ভিটামিন ও বড় বড় বোতলের মোড়কের গায়ে শারীরিক, মানসিক, বিষণ্নতা, খাদ্যে অরুচি রোগ থেকে মুক্তি ও সেক্স বৃদ্ধিসহ নানা চটকদার কথা লেখাসর্বস্ব ওষুধে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। ওষুধের গায়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা দাম লেখা থাকলেও ক্রেতাদের মাঝে বিক্রি করা হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়। এসব ওষুধের গায়ে সরকারি কোনো সিল বা রেজিস্ট্রেশন নম্বর নেই। নড়াইল জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্ট্রা ফার্মাসিউটিক্যাল পাবনা বা জয় ফার্মাসিউটিক্যাল পাবনার নামে জিনসান প্লাস, জিনছিন জয় বিক্রি হচ্ছে। এর পাশাপাশি এপিসির পেনাক ড্রাইক্লোফেন, এডজুরফসহ বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানি যৌন শক্তিবর্ধক ওষুধ বিক্রি করছে। জয়পুরহাটে ব্রিস্টল ফার্মার কিটোরোলাক, নিওসেফটিন আর, রাসা ফার্মার ওমিপ্রাজল গ্রুপের লুমিসেট, অ্যালবিয়ন ফার্মার সেফরাডিন গ্রুপের সেফরাডিন ডি এস, সেফিক্সিম-এ, মিল্লাত ফার্মার সিপ্রোম জাতীয় নিম্নমানের কম দামের ওষুধের দাপটে ভালো কোম্পানির ওষুধ কম চলছে। নওগাঁয় ফাটিল কেয়ার নামে অপর একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট বিক্রি হচ্ছে, যা গাইনি ডাক্তাররা রোগীর ব্যবস্থাপত্রে হরহামেশাই লিখছেন। যেসব মেয়ের সন্তান ধারণে দেরি অথবা দীর্ঘদিনেও সন্তান হয় না তাদের ক্ষেত্রে ডাক্তাররা এ ওষুধটি সেবনের পরামর্শ দিচ্ছেন। সিরাজগঞ্জের শহর ও প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে সেকলো, রেনিটিড, ক্যালবো-ডি, ফিনিক্স-২০, মালটিভিটামিন, ইটোরিক্স-৬০, অ্যামোক্সাসিলিন, লিভোফ্লক্সাসিলিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিলিন, অ্যালাটল ও ফাইলোপেনসহ প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির শতাধিক আইটেমের ওষুধ নকল করে কম দামে বাজারে ছাড়ছে অখ্যাত ও দায়দায়িত্বহীন কোম্পানিগুলো। বেশি মুনাফার আশায় দোকানিরা গুণহীন নিম্নমানের ওষুধগুলো একই মূল্যে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি বলে গ্রাহকের হাতে তুলে দিচ্ছেন। দেখা যায়, প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির ক্যালসিয়াম-৩০ ট্যাবলেটের মূল্য ৯৯ টাকা, কিন্তু নিম্নমানের একই ওষুধ ২০-২৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কিটোরোলাক গ্রুপের প্রতিটি ট্যাবলেট ৬ টাকা করে হলেও একই নামে নিম্নমানের ১ বক্স (৫০ ট্যাবলেট) পাওয়া যাচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। ক্রেতাদের অজানা থাকায় ব্যবসায়ীরা নিম্নমানের ওষুধগুলোও প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির নাম বলে অতিরিক্ত মূল্যে ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। এ ছাড়াও গ্রামের প্রতিটি হাটবাজারে হাতুড়ে ডাক্তাররা মাইকিং করে এবং মনোহারি দোকানগুলোতে অহরহ মেয়াদোত্তীর্ণ-ভেজাল ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। সুনামগঞ্জের গ্রামের বাজারগুলোতে ১৫ থেকে ২০টি নামসর্বস্ব ওষুধ কোম্পানি সক্রিয়। এর মধ্যে ফার্মিক, এলবিওন, রাসা, ব্রিস্টল, ন্যাশনাল উল্লেখযোগ্য। নামসর্বস্ব এসব কোম্পানির ওষুধের গায়ে লেখা মূল্যের ৭০ থেকে ৮০ ভাগ কমিশন দিয়ে ফার্মেসি ও গ্রাম্য হাতুড়ে ডাক্তারদের আকৃষ্ট করে থাকে। বিশেষ করে বহুল প্রচলিত ওষুধগুলো অবিশ্বাস্য কম মূল্যে কিনে বিক্রেতারা বেশি লাভে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে থাকেন। প্যারাসিটামল, ওমিপ্রাজল, রেনিটিডিন, পেইন কিলার, মাল্টিভিটামিন জাতের ওষুধগুলোর চাহিদা বেশি থাকায় এগুলোতে কমিশনও বেশি দিয়ে থাকে কোম্পানিগুলো। নামি কোম্পানির ১০০টি ট্যাবলেটের এক বক্স ওমিপ্রাজল গ্রুপের যেখানে ৪৩০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হয়, সেখানে রাসা কোম্পানির একই পরিমাণ ওষুধ শুধু ৯০ টাকায় পাইকারি বাজারে পাওয়া যায়। ওই ওষুধটির মোড়ক এসকেএফের জনপ্রিয় লোসেকটিল ট্যাবলেটের মোড়কের মতো দেখতে। জেলা সদরের স্টিমারঘাটের একটি ফার্মেসি এ জাতীয় ওষুধের বড় জোগানদাতা। মৌলভীবাজার জেলা ও উপজেলা শহরের কিছু ফার্মেসিতে গোপনে বিক্রি হচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্তৃক নিষিদ্ধ ভারতীয় পারিকটিন, নিমোসুলিট ও দেশীয় পানিহীম, পারমিকসহ বিভিন্ন কোম্পানির ক্ষতিকারক ওষুধ। হবিগঞ্জে ওষুধ বিক্রি করা অনুমোদনহীন কোম্পানির মধ্যে অন্যতম ভার্টিক্যাল হেলথ কেয়ার ঢাকা বাংলাদেশ। এই কোম্পানির কেলসিয়াম ক্যাপসুল, ইউনিডি-ত্রি, মাল্টিভিটামিন ভার্টিভিট। ত্রি এম এন্টারপ্রাইজ কোম্পানির ক্যালসিয়াম, ত্রি এম ক্যাল এন, ভিটামিন কার্ডি এইড। ওয়েলকাম ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির ভিটামিন ইউনিড, ক্যালসিয়াম ইউ ক্যাল ডিসহ নাম না জানা অসংখ্য নিম্নমানের অনুমোদনহীন কোম্পানির ওষুধ বাজারে সয়লাব হয়ে আছে। রংপুরে ছোট-বড় মিলে ১০ হাজারের বেশি ওষুধের দোকান থাকলেও নিবন্ধন রয়েছে ১ হাজার ৯০০ দোকানের। ফলে ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন নেই এমন কোম্পানির নিম্নমানের ওষুধ অবাধে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। গাইবান্ধায় ওমিপ্রাজল গ্রুপের সেকলোটিল, লটিল, ওমিপ্রাজল নাম দিয়ে মানহীন এসব ওষুধ দোকানিরা প্রতিটি ৬০ পয়সা থেকে ১ টাকা মূল্যে কিনে ৫ টাকা দামে খুচরা বিক্রি করে থাকেন। অথচ ভালো কোম্পানির মানসম্মত এসব ওষুধ দোকানিদের কিনতে হয় ৩ টাকা থেকে সাড়ে চার টাকা দামে। এন্টিবায়োটিক সিপ্রোফ্লক্সাসিন ওষুধ দেখা গেছে সিপ্রোফ্লক্সাসিন নামেই দোকানিরা কিনছেন ২ টাকা দামে। অথচ ভালো কোম্পানির ওষুধ কিনতে হয় ১১ থেকে ১২ টাকা দামে। একইভাবে মানহীন সেফিকজিম ওষুধ প্রতিটি ১৬ টাকা দামে দোকানিরা কিনছেন আর ভালো ওষুধের দাম ৩১ টাকা, এজিথ্রমাইসিন প্রতিটি মানহীন ওষুধ ৮ টাকা আর মানসম্মত ওষুধ প্রতিটি ৩২ টাকা। এসব মানহীন কোম্পানির ওষুধের ফয়েল বা প্যাকেটে উত্পাদনকারী হিসেবে ন্যাশনাল ফার্মেসি কোং, এলবিওন কোং, রাসা ফার্মাসিউটিক্যালস, সীমা ফার্মাসিউটিক্যাল ইত্যাদি কোম্পানির নাম রয়েছে। দিনাজপুরের মানহীন-অনুমোদনহীন ভিটাজেন, ভাইটেক, রিওভা, মেমো গেইন, প্রিমা, মেমোরেক্স, জি-টেন সিরাপ বিক্রি হচ্ছে। বীরগঞ্জে ইনোডা ফার্মা, ইথিক্যাল ড্রাগ, ট্রপিক্যাল ফার্মা, বেনহাম ফার্মা, ওয়েসিস ফার্মা, ইনটা ফার্মা, সাদেক ফার্মা, বেলছান ফার্মা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, নিউ ফার্মা এসব কোম্পানির বেশ কিছু ওষুধের মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। ঠাকুরগাঁওয়ে যৌন উত্তেজক নিমোসাসুইট নাইট (কুইক), ইন্ডিয়ান পেরাটিন, ইন্ডিয়ান জিনসিং সিরাপ বিক্রি হচ্ছে অহরহ।

দক্ষিণাঞ্চলীয় বিভাগীয় শহর বরিশালে ক্যালসিয়াম জাতীয় সমিপ সিরাপ, কেরিএমভি সিরাপ, রেডিক্স সিরাপ, রেসটিক্সপ্লাস সিরাপসহ ২০-২৫ প্রকারের সিরাপ পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফার্মেসিতে খোঁজ নিলে দেখা যায়, ফি-টেক্স, লিং-আই ক্যাপসুল, সাস-নন ক্যাপসুল, রটি-প্লাস, সিট্রাজল, শক্তি-প্লাস, সাইট্রাজল, রোনোকেল, ফিটসহ বিভিন্ন যৌন উত্তেজক সিরাপ ও ক্যাপসুল পাওয়া যায় দেদার। নামি কোম্পানির ভালো ওষুধের আদলে বিভিন্ন নিম্নমানের ওষুধ যেমন কো-সেকটিল, সেকলোটিল, সেকটিল, ফ্লুক্লোক্সাসিন, সিপ্রোপ্রোস্কাসিন এ ধরনের কাছাকাছি নাম দিয়ে বাজারে বিক্রি করা হয়। ফেনীতে ভেজাল ও নকল ওষুধগুলোর মধ্যে শিশু ও গর্ভবতী নারীদের রক্ত কণিকা উত্পাদনে সহায়তাকারী বহুল ব্যবহূত ট্যাবলেট জেসন ফার্মার ফলিসন ব্যাপকহারে চলছে। এ ছাড়া রেনেটা লিমিটেডের ট্যাবলেট ম্যাক্সপ্রো (২০), রোলেক্স (১০), ক্যালসিন ডি; স্কয়ারের এন্টিবায়োটিক ক্যাপসুল জিমেক্স (৫০০),  সেফ থ্রি, সাইক্লো ২০, ক্যালবো ডি, নিউরো-বি; এসকেএন্ডএফ বাংলাদেশ লিমিটেডের ক্যাপসুল ফ্লুক্লক্সিন (৫০০), লোসেকটিল (২০)। বেক্সিমকো ফার্মার অ্যাজিথ্রোমাইসিন (৫০০); রেনেটার রোলাক, ক্যালসেম ডি, ম্যাক্সপ্রো ট্যাবলেট। ইনসেপ্টার অমিডনসহ বিভিন্ন দামি ফার্মাসিস্টের বহুল ব্যবহূত ওষুধ ছাড়া কৌটা (ডিব্বা) কোম্পানির ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, এ টু জেড এবং যৌন উত্তেজক ওষুধে বাজার সয়লাব। জানা যায়, ইনসেপ্টা ফার্মার ওমিডনের পাতা ২০ টাকা। দেখতে অবিকল অমিডনের মতো আরেকটি ওষুধ বাজারে আছে ডমপিরিডন। ডমপিরিডনের দাম ৩ টাকা। একই গ্রুপের দাবি করে ৩ টাকা মূল্যের ডমপিরিডন বিক্রি করছে ২০ টাকায়। খাগড়াছড়িতে ডিএআরের অনুমোদনবিহীন আমলকী প্লাস সিরাপ শহরে বিক্রি করছে ওষুধের দোকানগুলোতে। মাদারীপুরের বিভিন্ন হাটবাজারে সহস্রাধিক ওষুধের দোকান বা ফার্মেসি থাকলেও নেই কোনো তদারকি। জেলার সিভিল সার্জন ডা. দিলীপ কুমার দাস বলেন, ‘তদারকি করা ওষুধ প্রশাসন ও স্থানীয় প্রশাসনের দায়িত্ব। কিন্তু ওষুধ প্রশাসনের কোনো তত্পরতা বা কোনো লোকবল নেই।’ মানিকগঞ্জ জেলার শাখা ড্রাগ অ্যান্ড কেমিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান রিপন বলেছেন, ‘কিছু দোকান ছাড়া প্রায় সব দোকানে ড্রাগ রেজিস্ট্রেশনবিহীন মানহীন ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। শহরের বাইরের দোকানের চিত্র আরও ভয়াবহ। সিভিল সার্জন ও ওষুধ প্রশাসনকে সমিতির পক্ষ থেকে বারবার তাগিদ দেওয়ার পরও অদৃশ্য কারণে তারা নীরব রয়েছেন।’ মেহেরপুর ওষুধ বিক্রয় প্রতিনিধি সমিতির সভাপতি মো. সেলিম রেজা বলেন, মেহেরপুরে প্রায় অর্ধশতাধিক কোম্পানি সরাসরি প্রতারণা করে ওষুধ বিক্রয় করছে। আর এ জন্য যে শুধু নিম্নমানের কোম্পানিগুলো দায়ী  তা কিন্তু নয়। এর সঙ্গে জড়িত সরাসরি প্রতিষ্ঠিত ডাক্তাররাও। ডাক্তাররা এসব কোম্পানির কাছ থেকে নগদ টাকাসহ বিভিন্ন উপঢৌকন নিয়ে রোগীদের ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন। যেহেতু ডাক্তাররা ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন তাই ওষুধ ব্যবসায়ীরাও এসব ওষুধ বিক্রয় করছেন। এসব কোম্পানির ওষুধ খেয়ে মানুষের শতকরা ২৫ ভাগও উপকার হচ্ছে না। আবার এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে, যাদের একই ওষুধের একেক মোড়কের ব্যাচ নং ও ডিএন নং ভিন্ন। একটা কোম্পানির একটি প্রোডাক্টের ব্যাচ নং ভিন্ন হতে পারে কিন্তু ডিএন নং ভিন্ন হয় না।

চুয়াডাঙ্গার ড্রাগ সুপার এস এম সুলতানুল আরেফিন জানান, চুয়াডাঙ্গার বাজারে যেসব কোম্পানির ওষুধ পাওয়া যায় তার মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ ওষুধই মানহীন। একশ্রেণির অসাধু ফার্মেসি মালিক ঢাকার মিটফোর্ড এবং খুলনার একটি এলাকা থেকে এসব নিম্নমানের, নকল ও ভেজাল ওষুধ সংগ্রহ করে বাজারজাত করে থাকেন। তাছাড়া শুধু যে নিম্নমানের কোম্পানির ওষুধই মানহীন, তা নয়। অনেক সময় প্রথম সারির কোম্পানির ওষুধও নকল হয়ে বাজারজাত হচ্ছে। বেশি লাভের আশায় অসাধু ব্যবসায়ীরা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এসব ওষুধ বাজারজাত করেন।

ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালকেন্দ্রিক গড়ে ওঠা ফার্মেসির প্রতিটিতেই বাংলাদেশ ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের নিষিদ্ধ ঘোষিত ৫১টি মেডিসিন দেখা গেছে। কেবল তাই নয়, একজন মুদি বা পান দোকানদার জ্বর, কাশি, গ্যাস্টিক ও শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ব্যথাসহ শিশুরোগের ওষুধও বিক্রি করছেন।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. চিন্ময়কান্তি দাস জানান, ভেজাল ওষুধে বাজার ভরে গেছে। রেজিস্ট্রেশনবিহীন কোম্পানির ওষুধ বাজারে থাকায় রোগীরা প্রতারিত হচ্ছেন। কারণ ওই ওষুধে রোগ ভালো হওয়ার জন্য যেসব উপকরণ থাকার প্রয়োজন তা নেই। রোগীরা সেগুলো সেবন করায় দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন। পল্লী চিকিৎসক, ফার্মাসিস্টরা এগুলো রোগীদের দিয়ে থাকেন। তবে কোনো কোনো চিকিৎসক প্রভাবিত হয়েও অনুমোদনহীন ও মানহীন এসব ওষুধ ব্যবস্থাপত্রে লিখছেন বলে জানান ডা. চিন্ময়কান্তি দাস।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সর্বশেষ খবর
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত, আহত ২
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত, আহত ২

৫ মিনিট আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা