শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ইয়াবা ব্যবসায় প্রভাবশালীর সন্তানরা

ঢাকায় কারখানা ও ব্যবসা জমজমাট, নেপথ্যের হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াবা ব্যবসায় প্রভাবশালীর সন্তানরা

প্রভাবশালীদের স্বজনরাই পরিচালনা করছেন ‘ইয়াবা’ তৈরির কারখানা। তারাই ঢাকাসহ দেশজুড়ে এ মরণঘাতী নেশাজাত দ্রব্যটি বাজারজাতের বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলের অতিলোভী নেতা-কর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় সদস্যের সমন্বয়ে বানানো হয়েছে প্রভাবশালী ইয়াবা চক্র। রাজনৈতিক দাপট, প্রশাসনিক ক্ষমতা আর মাদকের অর্থে পরিচালিত এ ইয়াবা চক্রের প্রতাপ আকাশছোঁয়া। তাদের বিরুদ্ধে ‘টুঁ’ শব্দটি করারও উপায় নেই। এ কারণে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। জানা গেছে, ঢাকায় আলোচিত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সদস্যরা বরাবর মিয়ানমার থেকেই লাখ লাখ পিস ইয়াবা আমদানি করতেন। কিন্তু গত বছর অক্টোবর থেকে তিনটি সংঘবদ্ধ চক্র খোদ রাজধানী ঢাকাতেই ইয়াবার কারখানা স্থাপন করেছে। সেখানে উৎপাদিত লাখ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট প্রতিদিন সরবরাহ হচ্ছে দেশের বাজারে। পুলিশের মাদকদ্রব্য উদ্ধার টিমের এক কর্মকর্তা জানান, এখন পর্যন্ত ঢাকাতেই অন্তত ইয়াবার ৫টি নকল কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পথে ঢাকায় ইয়াবা প্রবেশ করছে।

বাংলাদেশে ইয়াবার প্রথম আমদানিকারক মাদক সম্রাট আমিন হুদার পর জুবায়ের নামের এক যুবক ইয়াবার কারখানা বসান গুলশানের নিকেতনে। কিন্তু সেসব কারখানায় ব্যাপকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাত শুরুর আগেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হানা দেয় এবং বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ কারখানা আবিষ্কার করে। এরপর থেকেই আমিন হুদা, জুবায়ের ও তাদের আট সহযোগী জেলহাজতে           জেলহাজতে বন্দী রয়েছেন। তবে প্রতাপশালী একটি চক্র গত বছরের মাঝামাঝি সময় রাজধানীর গুলশানে এবং কাঁচপুর ব্রিজের অদূরে শীতলক্ষ্যা নদীতে দুটি ইয়াবা কারখানা স্থাপন করে। এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ওই কারখানা দুটির কাছেও ঘেষতে পারেনি, ছুঁতে পারেনি ইয়াবা উৎপাদনকারী নব্য গডফাদারদের। কারণ এক প্রভাবশালী মন্ত্রীপুত্র তাদেরকে পেছন থেকে সহায়তা করেন। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী সরকারী দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালী মহলের সন্তান ও রাজনৈতিক কতিপয় নেতা-কর্মী বিভিন্নভাবে ইয়াবা ব্যবসাকে উৎসাহিত করছেন। ঢাকায় বিভিন্ন সিসা বারের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা হয়। এর বাইরে রাজধানীতে স্থাপিত একটি কারখানা থেকে প্রতিদিন অন্তত ৬০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদিত ও বাজারজাত হয়ে থাকে। এই উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত আছে প্রায় দুই ডজন ব্যক্তি। তারা সবাই মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে কোটিপতি বনে গেছেন। বছরখানেক আগেও যারা কেবলই চাঁদাবাজ, বখাটে, নেশাখোর হিসেবে পরিচিত ছিলেন তারা বৈধ আয়ের কোনোরকম পথ ছাড়াই রাতারাতি কোটিপতি হওয়ায় অনেকেই অবাক। তাদের কল্যাণে ও ইয়াবার সংস্পর্শে রাজধানীর বেশ কিছু ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ের অখ্যাত নেতা-কর্মীও বিপুল পরিমাণ অর্থবিত্তের মালিক হয়ে উঠেছেন। তারা নিজ নিজ এলাকায় ইয়াবার সরবরাহ ও খুচরা বেচাকেনা তত্ত্বাবধায়ন করেই অঢেল টাকা কামিয়ে নিচ্ছেন। অপরদিকে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর ব্রিজের অদূরে অভিনব কৌশলে চালানো হচ্ছে ইয়াবার কারখানা। প্রভাবশালী মহলের পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে গোদনাইলের তেলচোর সিন্ডিকেট সদস্যরা ইয়াবা ব্যবসা করছে। দুই বছর ধরে নৌপথেই সর্বত্র সরবরাহ করা হচ্ছে। ঢাকায় স্থাপিত কারখানায় তরল উপাদান থেকে কেবল ইয়াবা ট্যাবলেটে রূপান্তর হয়ে থাকে। ইয়াবার তরল উপাদান তারা টেকনাফ সীমান্তপথে মিয়ানমার থেকেই সংগ্রহ করে। লবণ ও বালুবোঝাই বিভিন্ন ট্রলারের তেল মজুদের ছদ্মাবরণে ড্রাম ড্রাম তরল উপাদান অনায়াসে আনা হচ্ছে কাঁচপুর এলাকায়। সেখানে সবার চোখ ফাঁকি দিয়েই সেসব ড্রাম খালাস করে দেওয়া হয়।

সিসা হাউসের আড়ালে সর্বনাশা ইয়াবা : অভিজাত এলাকার এক প্রভাবশালীর ছেলের নেতৃত্বে রয়েছে অনেক সিসা হাউস। সেখানে প্রতি সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সিসাসহ নানারকম মাদক সেবনের পাশাপাশি চলে তরুণ-তরুণীদের উদ্যম নৃত্য, হৈচৈ, বেলেল্লাপনা। তিন বছর ধরে বাধাহীনভাবে এ নেশার আখড়া চলছে দাপটের সঙ্গেই। তারা সিসা হাউসের পাশাপাশি ইয়াবা ব্যবসা করেন। তিন বন্ধু মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার মংডুতে স্থাপিত ইয়াবা কারখানার কারিগর মোসলেমকে এনেই গুলশানে কারখানা বসানোর ব্যবস্থা করেন। সূত্র মতে, ঢাকার সকল সিসা হাউসকে উৎসাহিত করেন এই প্রভাবশালীর পুত্র। তিনি নিজেও এখন রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। নগর রাজনীতির বড় অবস্থানেও আসতে চান। তার বিষয়ে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা জানলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। যেন সবাই অসহায়। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা যায়, মংডু কারখানার পুরনো মেশিনপত্র দিয়ে শুরু করা ঢাকার কারখানা থেকে ঘণ্টায় আট থেকে নয় হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট প্রস্তুত করা সম্ভব। এ কারণে নতুন মেশিনপত্র সংগ্রহের চেষ্টা চলছে তাদের। ইতিমধ্যেই মিয়ানমারের কারিগর মোসলেম স্থানীয় এক যুবককে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলেছে।

ইয়াবার পথপ্রদর্শক আমিন হুদা : আদালত ও র‌্যাব সূত্র জানায়, বাংলাদেশে ইয়াবা ব্যবসা ও ইয়াবা তৈরির শীর্ষ গডফাদার আমিন হুদা। তিনিই প্রথম এদেশে ইয়াবার চালান নিয়ে আসেন। জার্মানি থেকে এমফিটামিন নামে ইয়াবার কাঁচামাল সংগ্রহ করে দেশেই ইয়াবা তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন। ২০০৭ সালের ২৫ অক্টোবর র‌্যাব গুলশানের ১২৩ নম্বর রোডের ৪১ নম্বর বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার বাড়ি থেকে এক লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, ইয়াবা ট্যাবলেট তৈরির মেশিন, ভারতীয় ফেনসিডিল ও বৈদেশিক মুদ্রা আটক করে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় দুটি মামলা হয়। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, বেশি লাভ আর পুলিশের নজর এড়াতে মিয়ানমারের নাগরিক জনৈক জুবায়েরের নেতৃত্বেও রাজধানীর বুকে ইয়াবা তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। মিয়ানমার থেকে তার ২০ লাখ টাকায় আমদানি করা বিশেষ ধরনের মেশিনটি ঘণ্টায় ১৫ হাজার ট্যাবলেট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন। ইয়াবা বিক্রি করে অল্প সময়ের মধ্যেই বিপুল টাকার মালিক হয়ে ওঠেন। রাজধানীর গুলশান নিকেতন এলাকার সড়ক-৫, ব্লক-সি এর একটি বাসার সাত ও আটতলায় দুটি ফ্ল্যাট কেনেন। পাজেরো জিপটিও তার। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, ইয়াবা তৈরির কাঁচামাল আনা হলে ঝুঁকি কম, লাভ বেশি। ইয়াবার কাঁচামাল সাদা রঙের। ময়দা বা আটা বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব কাঁচামাল সহজেই ঢাকায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়। তাই তারা দেশে ইয়াবা তৈরির পরিকল্পনা নেয়। নিকেতনে কেনা ফ্ল্যাটেই স্থাপন হয় জুবায়েরের ইয়াবা তৈরির কারখানা। জুবায়েরের বাড়ি কক্সবাজারের সদর থানায় বলা হলেও মূলত তিনি মিয়ানমারের বাসিন্দা। বিয়েশাদি, জীবনযাত্রা, সহায়-সম্পদ সবকিছুই তার মিয়ানমারে বলে জানা গেছে। গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার নয়, খোদ বন্দরনগরী চট্টগ্রামেও গড়ে উঠছে ইয়াবার কারখানা। এ কারখানায় আসল ইয়াবার সঙ্গে ক্ষতিকর উপকরণ মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে নকল ইয়াবা। র‌্যাবের অনুসন্ধানে বের হয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর এ তথ্য। জুবায়েরের কারখানা আবিষ্কারের আগেও ২০১৪ সালের ১৯ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর বাঁশপট্টি গলির ১২০ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ডিবি পুলিশ ইয়াবাসহ ভেজাল ওষুধের আরেকটি কারখানার সন্ধান পায়। ওই কারখানা থেকে সহস্রাধিক ইয়াবা, কাঁচামাল, সরঞ্জামসহ চারজনকে আটক করা হয়। কারখানাটির মালিক ছিলেন জনৈক আলী আকবর। আটকের পর আলী আকবর জানিয়েছিলেন, তিনি শুরুতে ওষুধের নকল কারখানা স্থাপন করলেও চাহিদা থাকায় এবং লাভ বেশি হওয়ায় ইয়াবা উৎপাদন করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করে আসছিলেন। এ ছাড়া একই বছর চট্টগ্রামের বাকলিয়ার রসুলবাগ এলাকাতে ইয়াবা তৈরির নকল কারখানা আবিষ্কার করে পুলিশ। ওই কারখানার মালিক শ্যামল মজুমদারকে আটকের পর ৫ হাজার পিস নকল ইয়াবা ও ইয়াবা তৈরির কাঁচামাল উদ্ধার করা হয়। এর আগে ২০১২ সালে রাজধানীর মধ্য বাসাবো এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইয়াবা তৈরির আরেকটি কারখানা আবিষ্কার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে ডিএনসির ঢাকা মেট্রো উপ-অঞ্চলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘গোপন আস্তানার সন্ধান আমরা পেলে অভিযান চালাই। এখানে অনেক গোপন আস্তানা আছে। কারখানা করেও কেউ ইয়াবা তৈরি করতে পারে। তবে সব খবর হয়তো আমাদের কাছে নেই। গোয়েন্দা তত্পরতা এবং অভিযান চালানোর কাজে তাদের দুর্বলতা আছে বলে স্বীকার করেন।’

তিন গুণ লাভে ধনাঢ্য অনেকেই : বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার হওয়া নকল ইয়াবা কারখানার মালিকরা জানান, সোডিয়াম বেনজোয়েট, ক্যাফেইন ও ভেনিলার পাউডার মিশিয়ে তারা নকল ইয়াবা তৈরি করেন। অনেক সময় ছোট আকারের ওষুধ কোম্পানি থেকে ইয়াবা সাইজের ট্যাবলেট তৈরি করিয়ে সেসব ট্যাবলেটে শুধু ইয়াবার ফ্লেভার (গন্ধ) মিশিয়ে তা বাজারজাত করা হয়। এসব নকল ইয়াবা প্রস্তুত করতে খরচ পড়ে প্রতি পিস ৩০ টাকা। এগুলো পাইকারিভাবে বিক্রি করা হয় ৯০ টাকা থেকে ১১০ টাকা দরে। তবে রাজধানীতে ইয়াবা ট্যাবলেট প্রতি পিস খুচরা বিক্রি হয় আড়াইশ থেকে তিনশ টাকায়। মাদকের এই চেইন বাণিজ্যে পুঁজির তিন গুণ লাভে রাতারাতি ধনাঢ্য হয়ে উঠছেন অনেকেই। ফলে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ছাড়াও অন্যান্য পেশার শিক্ষিত অনেকেই ইয়াবা কেনাবেচার কাজে জড়িয়ে পড়েছেন। ইয়াবার পাইকারি ও খুচরা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জানিয়েছেন, মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ইয়াবার সঙ্গে ঢাকায় তৈরি ইয়াবার সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝার উপায় নেই। খুব ভালোভাবে পরখ করলে দেখা যায়, রং কিছুটা বদলে যায়, ফ্লেভারও কম থাকে। তবে সেবনের ক্ষেত্রে তেমন কোনো হেরফের নেই বললেই চলে। সেবনকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, হালকা রঙের ইয়াবা সেবনে নেশা হয় বেশি, তবে মাথাব্যথার সূত্রপাত ঘটে। গ্রাহক পর্যায়ে ঢাকায় ইয়াবা তৈরির বিষয়টি নিয়ে জানাজানি নেই বললেই চলে। তারা জানেন, মিয়ানমার থেকেই তিন-চার রকমের ইয়াবা ঢাকায় আমদানি হয়ে থাকে। সেগুলোর দামেও হেরফের আছে। ঢাকার বাজারে দুই ধরনের ইয়াবা পাওয়া যায়। একটি অবৈধ পথে ঢাকা আসে, আরেকটি উৎপাদন হয় ঢাকায়। মাঝে মাঝে অভিযান হয়। কিন্তু রাঘববোয়ালরা থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা