শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

কুলদীপ নায়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার দুই বছরের শাসনের জন্য মার্কস দেওয়ার ভার যদি আমার ওপর থাকত তাহলে তাকে আমি ১০-এর মধ্যে ৪ দিতাম। এর বেশি নম্বর তাকে দেওয়া যায় না। কারণ তিনি সরকারিভাবে হিন্দুত্ব কর্মসূচি চালু না করেও চরমপন্থি সংগঠন আরএসএস এবং বজরঙ্গী দলকে মাঠে চরে বেড়াতে দিয়েছেন।

সংকীর্ণ ভাবনা আর উগ্রবাদী কথাবার্তা ছড়ানোর জন্য রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) প্রধান মোহন ভগওয়াতকে আকাশবাণী ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। একইভাবে নেহেরু লাইব্রেরির মতো সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নাগপুর অথবা নয়া দিল্লির ঝান্ডেওয়ালানের আরএসএস সদর দফতর যা বলে তা অনুসরণ করা চাই। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেহেরু-আদর্শের অনুরাগী প্রধানদের বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রক্রিয়াটি এখনো চলছে। এমনকি কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোয় কেন্দ্রীয় সরকার চালিত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও খুব চাতুরীর সঙ্গে হিন্দুত্ববাদীদের বসানো হচ্ছে। মোদির প্রতিদিন নির্দেশনা পাঠানোর দরকার হয় না। বার্তা তো পৌঁছানোই হয়ে গেছে যে, ‘হিন্দুত্বধারার মানসিকতা যত প্রাচীনই হোক তাতে কিছু আসবে যাবে না, একেবারে উপর থেকে শেষ ধাপ পর্যন্ত সবাইকে সাগ্রহে ওই মানস ধারণ করতে হবে।’

দিল্লি থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দাদরি। সেখানে যে হত্যাকাণ্ড হলো তা দেখা যাক। একজন মুসলমানকে উগ্রবাদীরা মেরে ফেলল শুধু এই কারণে যে, তার পরিবার গোমাংস খেয়েছে বলে সন্দেহ হয়েছিল। ওরা একজনকে খতম করে সন্তুষ্ট নয়। লোকটার পরিবারকেও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ভয়ার্ত মানুষগুলো প্রতিবাদ জানানোরও সাহস করেনি। এ ঘটনা বিশ্বময় কি এই বার্তাই পাঠাল : চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম দেশ ভারত সুপ্রাচীন ধারণার বশবর্তী হয়ে গোমাংস খাওয়াকে পাপ মনে করে? যারা নিজেদের সেক্যুলারিস্ট বলে দাবি করেন তাদের নীরবতাও খুবই দুঃখজনক। জাপানিরা ‘কোবে বিফ’ নামে অত্যন্ত মজাদার গোমাংস উৎপাদন করে। এজন্য মোদি যদি আগামী দিনে তার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জাপানের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার অনুমতি দেন, তখনো কি এই বুক-চাপড়ানো সেক্যুলারিস্টরা চুপ মেরে থাকবেন? ভারত-শাসিত হয় সংবিধান ভিত্তিতে; এ দেশ হিন্দুরাষ্ট্র নয়, হিন্দুত্বপন্থিরা এটা অনুধাবন করেন না। জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ হিন্দু, ২০ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। সংবিধান এদের সবাইকে সমান অধিকার দিয়েছে। এদের নিয়েই হয়েছে প্রজাতন্ত্র। মোদি স্লোগান দিয়েছিলেন ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ অর্থাৎ আমরা সম্মিলিতভাবে হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাব। তার স্লোগান ঠিকই ছিল। কিন্তু পরে মনে হয় তিনি ও তার দল বিজেপি পথ হারিয়ে ফেলেছে। আজ তারা পছন্দ করুন বা নাই করুন, তাদের সরকার বিশেষ একটা চিন্তাধারার— অসহিষ্ণু ভারত, যার মধ্যে রয়েছে হিন্দুত্বের ব্যঞ্জনা— প্রতিনিধিত্ব করছে। বিজেপির থিঙ্কট্যাঙ্ক সম্ভবত মনে করে যে সমাজকে বিভক্ত করে তারা বেশি ভোট জয় করবেন। আগামী বছরের গোড়ার দিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। সেজন্য বজরঙ্গী দল পরিবেশ তপ্ত করতে শুরু করেছে। তারা বিভিন্ন শহরে ঘন ঘন মহড়া দিচ্ছে, লাঠি ও অন্যান্য অস্ত্র হাতে সমাবেশ করছে।

এটা পুলিশবাহিনীর সমান্তরাল বাহিনীর মতো আচরণ। উত্তরপ্রদেশে অ-বিজেপি সরকার ক্ষমতায়। তা সত্ত্বেও সেখানে লাঠির ব্যবহার শেখানোর জন্য বজরঙ্গীর নতুন সদস্যদের প্যারেড হয় সকাল-বিকাল। পাশ্চাত্যের ডানপন্থি দলগুলো যেভাবে মুসলিম আধিপত্যের আতঙ্ক ছড়ায়, সেই একই চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছে বিজেপি ও তার মিত্ররা।

আমাদের যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তাতে যার যা পছন্দ সে তা খাওয়ার ব্যাপারে স্বাধীন। জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া চলবে না। বিশাল এই দেশ ভারত, এখানে প্রতি ৫০ কিলোমিটার অন্তর ভাষা ও পোশাক বদলে যায়। এ দেশে বৈচিত্র্য অপরিহার্য। প্রকৃতপক্ষে, বৈচিত্র্যই ভারতের শক্তি। বৈচিত্র্যকে মেনে নেওয়ার কারণেই ফেডারেল কাঠামোর মধ্যে দেশটির বিভিন্ন ইউনিট সংবদ্ধ হয়ে আছে। জাতীয় মূল্যবোধের মৌলিক পরিবর্তন ঘটে যাওয়ায় ক্ষমতায় আসতে পেরেছে, এ রকম যারা মনে করেন বিজেপির সেই কট্টরবাদীদের ফের একবার অবস্থাটা ভেবে দেখা উচিত। কংগ্রেসের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলায় ভোটাররা বিকল্প খুঁজছিল, সেজন্য তারা বিজেপিকে একটা সুযোগ দিয়েছে— এ যুক্তির মধ্যে অনেক সত্যতা বিদ্যমান। বংশীয় রাজনীতির ওপর গুরুত্ব দিতে থাকলে কংগ্রেস নিজেকে ব্যর্থ করেই তুলবে। এ দলটি এখনো পর্যন্ত বুঝতে চায় না যে, রাহুল গান্ধীকে দিয়ে জনচিত্ত জয় সম্ভব নয়। অন্যান্য নেতা যারা আছেন তাদেও চেয়ে সোনিয়া গান্ধী অনেক ভালো করবেন। তিনি ইতালীয় হওয়ায় যে অসুবিধা দেখা দিয়েছিল কালক্রমে তা দূরীভূত। এখন জন্মসূত্রে ভারতীয়দের মতোই তিনি ভারতীয় হিসেবে গণ্য হচ্ছেন। কিন্তু সমস্যা হলো, কংগ্রেস তার ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে ফেলেছে। তাই সোনিয়ার দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ খুবই সামান্য। সন্দেহ নেই যে, বিজেপি রাজনীতির হিন্দুয়ায়ন ঘটিয়েছে। কিন্তু জাতি হিসেবে ভারতীয়রা মূলত বহুত্ববাদী। এ বিষয়ে বিজেপি সচেতনই মনে হয়। কারণ আলামত দেখা যাচ্ছে যে, দলটি মধ্য ডানপন্থা ছেড়ে মধ্যপন্থার দিকে ঝুঁকতে চাইছে। বিজেপি দল হিসেবে যে অনগ্রসর চিন্তার, তার কারণ দলটির ক্যাডাররা আরএসএস থেকে আসা। হতে পারে যে, এজন্যই সরকার অভ্যন্তরে কোনো আর্থিক কেলেঙ্কারি ঘটেনি। আরএসএসের আদর্শ অপছন্দ করা যেতে পারে, কিন্তু সংগঠনটি সততার ওপর যে জোর দেয়, তাতে সন্দেহ নেই। তা সত্ত্বেও শাসনকার্যে তাদের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে মানুষের বিরাগ অনস্বীকার্য। এমনকি শীর্ষস্থানীয় আমলাদের যোগ্যতাও বিচার করা হয় হিন্দুত্ব আদর্শের সঙ্গে তাদের কার কতটা মাখামাখি সেই আলোকে। মোদি নিজেই আরএসএসের প্রচারক ছিলেন। আরএসএস নেতৃত্বের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের জন্য এখনো তিনি নিয়মিত নাগপুরে যাতায়াত করেন। ওখান থেকে যেসব আইডিয়া তিনি নেন তার প্রতিফলন ঘটে তার সরকারের প্রণীত নীতিমালায়। এর ফলে দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চেতনার বুননে চিড় ধরে এবং বিভিন্ন অঞ্চলে উগ্রবাদী গ্রুপগুলো মাথাচাড়া দেয়। অবস্থাটা ক্ষণকালের, এটাই আমি আশা করি। কিন্তু যতদিন অবস্থাটা চলতে থাকবে ততদিন দেশের সন্তানরা ভারতের ওপর ঘন ছায়াপাতকে চেয়ে চেয়ে দেখবে। এটা খুবই দুঃখজনক। দেশের সংবিধানের মূল কাঠামো যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, আশা করি, সেজন্য নরেন্দ্র মোদি তার নীতিমালার পুনর্বিন্যাস করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়