শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

কুলদীপ নায়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার দুই বছরের শাসনের জন্য মার্কস দেওয়ার ভার যদি আমার ওপর থাকত তাহলে তাকে আমি ১০-এর মধ্যে ৪ দিতাম। এর বেশি নম্বর তাকে দেওয়া যায় না। কারণ তিনি সরকারিভাবে হিন্দুত্ব কর্মসূচি চালু না করেও চরমপন্থি সংগঠন আরএসএস এবং বজরঙ্গী দলকে মাঠে চরে বেড়াতে দিয়েছেন।

সংকীর্ণ ভাবনা আর উগ্রবাদী কথাবার্তা ছড়ানোর জন্য রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) প্রধান মোহন ভগওয়াতকে আকাশবাণী ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। একইভাবে নেহেরু লাইব্রেরির মতো সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নাগপুর অথবা নয়া দিল্লির ঝান্ডেওয়ালানের আরএসএস সদর দফতর যা বলে তা অনুসরণ করা চাই। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেহেরু-আদর্শের অনুরাগী প্রধানদের বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রক্রিয়াটি এখনো চলছে। এমনকি কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোয় কেন্দ্রীয় সরকার চালিত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও খুব চাতুরীর সঙ্গে হিন্দুত্ববাদীদের বসানো হচ্ছে। মোদির প্রতিদিন নির্দেশনা পাঠানোর দরকার হয় না। বার্তা তো পৌঁছানোই হয়ে গেছে যে, ‘হিন্দুত্বধারার মানসিকতা যত প্রাচীনই হোক তাতে কিছু আসবে যাবে না, একেবারে উপর থেকে শেষ ধাপ পর্যন্ত সবাইকে সাগ্রহে ওই মানস ধারণ করতে হবে।’

দিল্লি থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দাদরি। সেখানে যে হত্যাকাণ্ড হলো তা দেখা যাক। একজন মুসলমানকে উগ্রবাদীরা মেরে ফেলল শুধু এই কারণে যে, তার পরিবার গোমাংস খেয়েছে বলে সন্দেহ হয়েছিল। ওরা একজনকে খতম করে সন্তুষ্ট নয়। লোকটার পরিবারকেও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ভয়ার্ত মানুষগুলো প্রতিবাদ জানানোরও সাহস করেনি। এ ঘটনা বিশ্বময় কি এই বার্তাই পাঠাল : চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম দেশ ভারত সুপ্রাচীন ধারণার বশবর্তী হয়ে গোমাংস খাওয়াকে পাপ মনে করে? যারা নিজেদের সেক্যুলারিস্ট বলে দাবি করেন তাদের নীরবতাও খুবই দুঃখজনক। জাপানিরা ‘কোবে বিফ’ নামে অত্যন্ত মজাদার গোমাংস উৎপাদন করে। এজন্য মোদি যদি আগামী দিনে তার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জাপানের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার অনুমতি দেন, তখনো কি এই বুক-চাপড়ানো সেক্যুলারিস্টরা চুপ মেরে থাকবেন? ভারত-শাসিত হয় সংবিধান ভিত্তিতে; এ দেশ হিন্দুরাষ্ট্র নয়, হিন্দুত্বপন্থিরা এটা অনুধাবন করেন না। জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ হিন্দু, ২০ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। সংবিধান এদের সবাইকে সমান অধিকার দিয়েছে। এদের নিয়েই হয়েছে প্রজাতন্ত্র। মোদি স্লোগান দিয়েছিলেন ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ অর্থাৎ আমরা সম্মিলিতভাবে হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাব। তার স্লোগান ঠিকই ছিল। কিন্তু পরে মনে হয় তিনি ও তার দল বিজেপি পথ হারিয়ে ফেলেছে। আজ তারা পছন্দ করুন বা নাই করুন, তাদের সরকার বিশেষ একটা চিন্তাধারার— অসহিষ্ণু ভারত, যার মধ্যে রয়েছে হিন্দুত্বের ব্যঞ্জনা— প্রতিনিধিত্ব করছে। বিজেপির থিঙ্কট্যাঙ্ক সম্ভবত মনে করে যে সমাজকে বিভক্ত করে তারা বেশি ভোট জয় করবেন। আগামী বছরের গোড়ার দিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। সেজন্য বজরঙ্গী দল পরিবেশ তপ্ত করতে শুরু করেছে। তারা বিভিন্ন শহরে ঘন ঘন মহড়া দিচ্ছে, লাঠি ও অন্যান্য অস্ত্র হাতে সমাবেশ করছে।

এটা পুলিশবাহিনীর সমান্তরাল বাহিনীর মতো আচরণ। উত্তরপ্রদেশে অ-বিজেপি সরকার ক্ষমতায়। তা সত্ত্বেও সেখানে লাঠির ব্যবহার শেখানোর জন্য বজরঙ্গীর নতুন সদস্যদের প্যারেড হয় সকাল-বিকাল। পাশ্চাত্যের ডানপন্থি দলগুলো যেভাবে মুসলিম আধিপত্যের আতঙ্ক ছড়ায়, সেই একই চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছে বিজেপি ও তার মিত্ররা।

আমাদের যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তাতে যার যা পছন্দ সে তা খাওয়ার ব্যাপারে স্বাধীন। জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া চলবে না। বিশাল এই দেশ ভারত, এখানে প্রতি ৫০ কিলোমিটার অন্তর ভাষা ও পোশাক বদলে যায়। এ দেশে বৈচিত্র্য অপরিহার্য। প্রকৃতপক্ষে, বৈচিত্র্যই ভারতের শক্তি। বৈচিত্র্যকে মেনে নেওয়ার কারণেই ফেডারেল কাঠামোর মধ্যে দেশটির বিভিন্ন ইউনিট সংবদ্ধ হয়ে আছে। জাতীয় মূল্যবোধের মৌলিক পরিবর্তন ঘটে যাওয়ায় ক্ষমতায় আসতে পেরেছে, এ রকম যারা মনে করেন বিজেপির সেই কট্টরবাদীদের ফের একবার অবস্থাটা ভেবে দেখা উচিত। কংগ্রেসের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলায় ভোটাররা বিকল্প খুঁজছিল, সেজন্য তারা বিজেপিকে একটা সুযোগ দিয়েছে— এ যুক্তির মধ্যে অনেক সত্যতা বিদ্যমান। বংশীয় রাজনীতির ওপর গুরুত্ব দিতে থাকলে কংগ্রেস নিজেকে ব্যর্থ করেই তুলবে। এ দলটি এখনো পর্যন্ত বুঝতে চায় না যে, রাহুল গান্ধীকে দিয়ে জনচিত্ত জয় সম্ভব নয়। অন্যান্য নেতা যারা আছেন তাদেও চেয়ে সোনিয়া গান্ধী অনেক ভালো করবেন। তিনি ইতালীয় হওয়ায় যে অসুবিধা দেখা দিয়েছিল কালক্রমে তা দূরীভূত। এখন জন্মসূত্রে ভারতীয়দের মতোই তিনি ভারতীয় হিসেবে গণ্য হচ্ছেন। কিন্তু সমস্যা হলো, কংগ্রেস তার ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে ফেলেছে। তাই সোনিয়ার দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ খুবই সামান্য। সন্দেহ নেই যে, বিজেপি রাজনীতির হিন্দুয়ায়ন ঘটিয়েছে। কিন্তু জাতি হিসেবে ভারতীয়রা মূলত বহুত্ববাদী। এ বিষয়ে বিজেপি সচেতনই মনে হয়। কারণ আলামত দেখা যাচ্ছে যে, দলটি মধ্য ডানপন্থা ছেড়ে মধ্যপন্থার দিকে ঝুঁকতে চাইছে। বিজেপি দল হিসেবে যে অনগ্রসর চিন্তার, তার কারণ দলটির ক্যাডাররা আরএসএস থেকে আসা। হতে পারে যে, এজন্যই সরকার অভ্যন্তরে কোনো আর্থিক কেলেঙ্কারি ঘটেনি। আরএসএসের আদর্শ অপছন্দ করা যেতে পারে, কিন্তু সংগঠনটি সততার ওপর যে জোর দেয়, তাতে সন্দেহ নেই। তা সত্ত্বেও শাসনকার্যে তাদের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে মানুষের বিরাগ অনস্বীকার্য। এমনকি শীর্ষস্থানীয় আমলাদের যোগ্যতাও বিচার করা হয় হিন্দুত্ব আদর্শের সঙ্গে তাদের কার কতটা মাখামাখি সেই আলোকে। মোদি নিজেই আরএসএসের প্রচারক ছিলেন। আরএসএস নেতৃত্বের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের জন্য এখনো তিনি নিয়মিত নাগপুরে যাতায়াত করেন। ওখান থেকে যেসব আইডিয়া তিনি নেন তার প্রতিফলন ঘটে তার সরকারের প্রণীত নীতিমালায়। এর ফলে দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চেতনার বুননে চিড় ধরে এবং বিভিন্ন অঞ্চলে উগ্রবাদী গ্রুপগুলো মাথাচাড়া দেয়। অবস্থাটা ক্ষণকালের, এটাই আমি আশা করি। কিন্তু যতদিন অবস্থাটা চলতে থাকবে ততদিন দেশের সন্তানরা ভারতের ওপর ঘন ছায়াপাতকে চেয়ে চেয়ে দেখবে। এটা খুবই দুঃখজনক। দেশের সংবিধানের মূল কাঠামো যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, আশা করি, সেজন্য নরেন্দ্র মোদি তার নীতিমালার পুনর্বিন্যাস করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক