শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

কুলদীপ নায়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ভারত সেকেলে চিন্তার ধারক?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার দুই বছরের শাসনের জন্য মার্কস দেওয়ার ভার যদি আমার ওপর থাকত তাহলে তাকে আমি ১০-এর মধ্যে ৪ দিতাম। এর বেশি নম্বর তাকে দেওয়া যায় না। কারণ তিনি সরকারিভাবে হিন্দুত্ব কর্মসূচি চালু না করেও চরমপন্থি সংগঠন আরএসএস এবং বজরঙ্গী দলকে মাঠে চরে বেড়াতে দিয়েছেন।

সংকীর্ণ ভাবনা আর উগ্রবাদী কথাবার্তা ছড়ানোর জন্য রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) প্রধান মোহন ভগওয়াতকে আকাশবাণী ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। একইভাবে নেহেরু লাইব্রেরির মতো সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নাগপুর অথবা নয়া দিল্লির ঝান্ডেওয়ালানের আরএসএস সদর দফতর যা বলে তা অনুসরণ করা চাই। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেহেরু-আদর্শের অনুরাগী প্রধানদের বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রক্রিয়াটি এখনো চলছে। এমনকি কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোয় কেন্দ্রীয় সরকার চালিত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও খুব চাতুরীর সঙ্গে হিন্দুত্ববাদীদের বসানো হচ্ছে। মোদির প্রতিদিন নির্দেশনা পাঠানোর দরকার হয় না। বার্তা তো পৌঁছানোই হয়ে গেছে যে, ‘হিন্দুত্বধারার মানসিকতা যত প্রাচীনই হোক তাতে কিছু আসবে যাবে না, একেবারে উপর থেকে শেষ ধাপ পর্যন্ত সবাইকে সাগ্রহে ওই মানস ধারণ করতে হবে।’

দিল্লি থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দাদরি। সেখানে যে হত্যাকাণ্ড হলো তা দেখা যাক। একজন মুসলমানকে উগ্রবাদীরা মেরে ফেলল শুধু এই কারণে যে, তার পরিবার গোমাংস খেয়েছে বলে সন্দেহ হয়েছিল। ওরা একজনকে খতম করে সন্তুষ্ট নয়। লোকটার পরিবারকেও নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ভয়ার্ত মানুষগুলো প্রতিবাদ জানানোরও সাহস করেনি। এ ঘটনা বিশ্বময় কি এই বার্তাই পাঠাল : চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম দেশ ভারত সুপ্রাচীন ধারণার বশবর্তী হয়ে গোমাংস খাওয়াকে পাপ মনে করে? যারা নিজেদের সেক্যুলারিস্ট বলে দাবি করেন তাদের নীরবতাও খুবই দুঃখজনক। জাপানিরা ‘কোবে বিফ’ নামে অত্যন্ত মজাদার গোমাংস উৎপাদন করে। এজন্য মোদি যদি আগামী দিনে তার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জাপানের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার অনুমতি দেন, তখনো কি এই বুক-চাপড়ানো সেক্যুলারিস্টরা চুপ মেরে থাকবেন? ভারত-শাসিত হয় সংবিধান ভিত্তিতে; এ দেশ হিন্দুরাষ্ট্র নয়, হিন্দুত্বপন্থিরা এটা অনুধাবন করেন না। জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ হিন্দু, ২০ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। সংবিধান এদের সবাইকে সমান অধিকার দিয়েছে। এদের নিয়েই হয়েছে প্রজাতন্ত্র। মোদি স্লোগান দিয়েছিলেন ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ অর্থাৎ আমরা সম্মিলিতভাবে হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাব। তার স্লোগান ঠিকই ছিল। কিন্তু পরে মনে হয় তিনি ও তার দল বিজেপি পথ হারিয়ে ফেলেছে। আজ তারা পছন্দ করুন বা নাই করুন, তাদের সরকার বিশেষ একটা চিন্তাধারার— অসহিষ্ণু ভারত, যার মধ্যে রয়েছে হিন্দুত্বের ব্যঞ্জনা— প্রতিনিধিত্ব করছে। বিজেপির থিঙ্কট্যাঙ্ক সম্ভবত মনে করে যে সমাজকে বিভক্ত করে তারা বেশি ভোট জয় করবেন। আগামী বছরের গোড়ার দিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। সেজন্য বজরঙ্গী দল পরিবেশ তপ্ত করতে শুরু করেছে। তারা বিভিন্ন শহরে ঘন ঘন মহড়া দিচ্ছে, লাঠি ও অন্যান্য অস্ত্র হাতে সমাবেশ করছে।

এটা পুলিশবাহিনীর সমান্তরাল বাহিনীর মতো আচরণ। উত্তরপ্রদেশে অ-বিজেপি সরকার ক্ষমতায়। তা সত্ত্বেও সেখানে লাঠির ব্যবহার শেখানোর জন্য বজরঙ্গীর নতুন সদস্যদের প্যারেড হয় সকাল-বিকাল। পাশ্চাত্যের ডানপন্থি দলগুলো যেভাবে মুসলিম আধিপত্যের আতঙ্ক ছড়ায়, সেই একই চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছে বিজেপি ও তার মিত্ররা।

আমাদের যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তাতে যার যা পছন্দ সে তা খাওয়ার ব্যাপারে স্বাধীন। জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া চলবে না। বিশাল এই দেশ ভারত, এখানে প্রতি ৫০ কিলোমিটার অন্তর ভাষা ও পোশাক বদলে যায়। এ দেশে বৈচিত্র্য অপরিহার্য। প্রকৃতপক্ষে, বৈচিত্র্যই ভারতের শক্তি। বৈচিত্র্যকে মেনে নেওয়ার কারণেই ফেডারেল কাঠামোর মধ্যে দেশটির বিভিন্ন ইউনিট সংবদ্ধ হয়ে আছে। জাতীয় মূল্যবোধের মৌলিক পরিবর্তন ঘটে যাওয়ায় ক্ষমতায় আসতে পেরেছে, এ রকম যারা মনে করেন বিজেপির সেই কট্টরবাদীদের ফের একবার অবস্থাটা ভেবে দেখা উচিত। কংগ্রেসের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলায় ভোটাররা বিকল্প খুঁজছিল, সেজন্য তারা বিজেপিকে একটা সুযোগ দিয়েছে— এ যুক্তির মধ্যে অনেক সত্যতা বিদ্যমান। বংশীয় রাজনীতির ওপর গুরুত্ব দিতে থাকলে কংগ্রেস নিজেকে ব্যর্থ করেই তুলবে। এ দলটি এখনো পর্যন্ত বুঝতে চায় না যে, রাহুল গান্ধীকে দিয়ে জনচিত্ত জয় সম্ভব নয়। অন্যান্য নেতা যারা আছেন তাদেও চেয়ে সোনিয়া গান্ধী অনেক ভালো করবেন। তিনি ইতালীয় হওয়ায় যে অসুবিধা দেখা দিয়েছিল কালক্রমে তা দূরীভূত। এখন জন্মসূত্রে ভারতীয়দের মতোই তিনি ভারতীয় হিসেবে গণ্য হচ্ছেন। কিন্তু সমস্যা হলো, কংগ্রেস তার ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে ফেলেছে। তাই সোনিয়ার দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ খুবই সামান্য। সন্দেহ নেই যে, বিজেপি রাজনীতির হিন্দুয়ায়ন ঘটিয়েছে। কিন্তু জাতি হিসেবে ভারতীয়রা মূলত বহুত্ববাদী। এ বিষয়ে বিজেপি সচেতনই মনে হয়। কারণ আলামত দেখা যাচ্ছে যে, দলটি মধ্য ডানপন্থা ছেড়ে মধ্যপন্থার দিকে ঝুঁকতে চাইছে। বিজেপি দল হিসেবে যে অনগ্রসর চিন্তার, তার কারণ দলটির ক্যাডাররা আরএসএস থেকে আসা। হতে পারে যে, এজন্যই সরকার অভ্যন্তরে কোনো আর্থিক কেলেঙ্কারি ঘটেনি। আরএসএসের আদর্শ অপছন্দ করা যেতে পারে, কিন্তু সংগঠনটি সততার ওপর যে জোর দেয়, তাতে সন্দেহ নেই। তা সত্ত্বেও শাসনকার্যে তাদের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে মানুষের বিরাগ অনস্বীকার্য। এমনকি শীর্ষস্থানীয় আমলাদের যোগ্যতাও বিচার করা হয় হিন্দুত্ব আদর্শের সঙ্গে তাদের কার কতটা মাখামাখি সেই আলোকে। মোদি নিজেই আরএসএসের প্রচারক ছিলেন। আরএসএস নেতৃত্বের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের জন্য এখনো তিনি নিয়মিত নাগপুরে যাতায়াত করেন। ওখান থেকে যেসব আইডিয়া তিনি নেন তার প্রতিফলন ঘটে তার সরকারের প্রণীত নীতিমালায়। এর ফলে দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চেতনার বুননে চিড় ধরে এবং বিভিন্ন অঞ্চলে উগ্রবাদী গ্রুপগুলো মাথাচাড়া দেয়। অবস্থাটা ক্ষণকালের, এটাই আমি আশা করি। কিন্তু যতদিন অবস্থাটা চলতে থাকবে ততদিন দেশের সন্তানরা ভারতের ওপর ঘন ছায়াপাতকে চেয়ে চেয়ে দেখবে। এটা খুবই দুঃখজনক। দেশের সংবিধানের মূল কাঠামো যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, আশা করি, সেজন্য নরেন্দ্র মোদি তার নীতিমালার পুনর্বিন্যাস করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

এই মাত্র | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা