শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি নিয়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি দমনে নতুন আইনে স্বল্পসময়ের মধ্যেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এজন্য প্রয়োজনে প্রচলিত আইনের সংশোধন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনাল করার পক্ষেও মত দেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রচলিত আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে জামিন নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গিরা। পরে তারা ‘লাপাত্তা’ হয়ে আবারও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। দেশব্যাপী জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের মতে, জঙ্গিদের রাশ টেনে ধরতে হবে এখনই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ় ও কঠোরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে সরকারকে। তাই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে জঙ্গি হামলা মামলার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এজন্য জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পর পরই বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিচার শেষে সাজা কার্যকর করতে হবে। সরকারের উচিত হবে, আইনকে যুগোপযোগী করে জঙ্গিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল বেশ কয়েকজন আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধি এসব মন্তব্য করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘জঙ্গিরা যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকাজ সম্পন্ন করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি জঙ্গিদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে ট্রাইব্যুনাল হলে দেশবাসী সাধুবাদ জানাবে।’ তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আসলে ধর্মের সঙ্গে এসবের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভ্রান্ত কিছু যুবক কারও প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজে জড়াচ্ছে। তাদের শক্ত হাতে দমন ও আইনের হাতে সোপর্দ করা জরুরি। আইনের হাতে সোপর্দ করার পর কেউ কেউ জামিন পেয়ে যায়। কাউকে কাউকে চার বছরের জন্য দায়সারা সাজা দেওয়া হয়। আমি বলতে চাই, জাতির প্রতি যদি আনুগত্য থাকে, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যদি সম্মানবোধ থাকে, মানুষের প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, সভ্যতার প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ থাকে তবে কোনো ধরনের দায়সারা বিচার করা যাবে না। করা উচিতও হবে না।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে তাতে চার্জশিট হয়নি। আমার মনে হয়, বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্পিডি ট্রায়াল করা উচিত। সাধারণ আইনে এর বিচার করলে বিলম্ব হবে। দ্রুত বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। অনেক আইন আছে আমাদের দেশে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন আছে। এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এর বিচার করা উচিত। জঙ্গিদের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে। এখন সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘জঙ্গিদের বিচারে তদন্তে বড় সমস্যা হচ্ছে। দুর্বল তদন্তের ফাঁকফোকরে জঙ্গিরা বেরিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া আমাদের যোগ্য বিচারকেরও অভাব রয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আইনকে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজনে তদন্ত কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো মামলাই সরকার চাইলে দ্রুত বিচার আইনের অধীনে নিতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। একটি মনিটরিং সেল করা যায় কোন কোন মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবে তা নির্ধারণ করতে। কোনোভাবেই জঙ্গিরা যেন ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বল্পমেয়াদে তাদের বিচারের মুখোমুখি করাও জরুরি।’ বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিকেএমইএ’র সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, ‘জঙ্গিদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা সম্ভব হলে সরকার ও প্রশাসনের সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে। তবে মানুষের ভয় দূর করার ফর্মুলা নেই। ট্রাইব্যুনাল গঠন হলে দ্রুত বিচারে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’ বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিজিএমইএ’র সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, ‘দেশে জঙ্গিবাদ দমন করতে হলে সরকারের যা যা করার দরকার, তাই করতে হবে। দেশের স্বার্থে আইনের যেখানে সংশোধন প্রয়োজন, তা অবশ্যই এবং দ্রুত করতে হবে। কারণ সংশ্লিষ্টদের মনে রাখা উচিত, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো সংঘাতময় হতে দেব না। অকার্যকার দেশ বানাতে দেব না।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী লায়েকুজ্জামান মোল্লা বলেন, ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো নিয়ে সেই আইনে বিচার করার দাবি জানাই। দ্রুত তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে হবে। সবার আগে দেশকে বাঁচাতে হবে। এই জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ছেলেমেয়েরা বখে না যায়। কার সঙ্গে মেশে, তাদের আচরণের বিভিন্ন দিক লক্ষ্য রাখতে হবে।’ প্রায় একই বক্তব্য সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদেরও। তিনি বলেন, ‘এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ বিস্তার করলে গণতন্ত্র, উন্নয়ন কোনোটাই রক্ষা পাবে না। তাই এসব বিষয়ে সবাইকে সরকারের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাড়াটিয়াদের বাড়িভাড়া দেওয়ার সময় সতর্ক হতে হবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সবার আগে জঙ্গিবাদ ইস্যুকে গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনৈতিক বিভক্তি দূর করতে হবে।’ আরেক আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সরকার যদি মনে করে তাহলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এ বিচার করতে পারে। জঙ্গিদের দ্রুত ও যথাযথ শাস্তি দেওয়ার জন্য এটি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা, দেশের স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামের ওপর ব্লেম রোধের জন্য এটি করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জ্ঞান না দিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এর ফলে এসব কোমলমতি ছেলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এটি রোধ করতে হবে। সরকার মনে করলে যে কোনো মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দিতে পারে। প্রত্যেক জেলায় ও মহানগর পর্যায়ে এই আদালত আছে। চাইলে এই আইনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালও করা যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এ কে আজাদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘কোনো গ্রাউন্ড বিবেচনায় এসে এই অপরাধীরা যাতে বেইল না পায়। বিভ্রান্ত যুবকদের ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, পাড়া-পড়শি এবং সবারই দায়িত্ব বিভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনা। শান্তির ধর্ম, প্রগতির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামকে বিকৃত করার এ অপপ্রয়াস থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে। জঙ্গিদের স্বল্পসময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদলে একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অপরাধ, নিরপরাধ মানুষ হত্যার অপরাধে বিচারে যদি ট্রাইব্যুনাল গঠন হয় তবে দেশ, জাতি সাধুবাদ জানাবে। কিন্তু তার আগে আমাদের মধ্যে যদি কোনো বিভেদ বা অনৈক্য থাকে তা দূর করা উচিত। তরুণদের হতাশা দূর করতে হবে। অভাববোধ থেকে জঙ্গি হচ্ছে না। উচ্চবিত্তদের সন্তানরা এমন অপরাধকর্মে জড়াচ্ছে। খুঁজে দেখতে হবে কোন বিভ্রান্তিতে পড়ে উদ্দেশ্য নিয়ে বিপথগামী তরুণরা এসবে জড়িয়েছে।’

এই ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যাতে জঙ্গিরা বের হয়ে না যায়। ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে। কারণ, জঙ্গিরা শাস্তি না পেলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে, আস্থার সংকট দেখা দেবে। যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাংলাদেশ অর্জন করেছে, বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ যে অবস্থানে দাঁড়িয়েছে, যে ভাবমূর্তি নিয়ে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। দ্রুততার সঙ্গে জঙ্গিবাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। এ নিয়ে কালক্ষেপণের সময় নেই।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের ঐক্য দেখে আমরা আশান্বিত। আশা করছি, জঙ্গিরা কোনো মহলের কোনো সহানুভূতি পাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা