শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি নিয়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি দমনে নতুন আইনে স্বল্পসময়ের মধ্যেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এজন্য প্রয়োজনে প্রচলিত আইনের সংশোধন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনাল করার পক্ষেও মত দেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রচলিত আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে জামিন নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গিরা। পরে তারা ‘লাপাত্তা’ হয়ে আবারও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। দেশব্যাপী জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের মতে, জঙ্গিদের রাশ টেনে ধরতে হবে এখনই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ় ও কঠোরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে সরকারকে। তাই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে জঙ্গি হামলা মামলার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এজন্য জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পর পরই বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিচার শেষে সাজা কার্যকর করতে হবে। সরকারের উচিত হবে, আইনকে যুগোপযোগী করে জঙ্গিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল বেশ কয়েকজন আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধি এসব মন্তব্য করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘জঙ্গিরা যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকাজ সম্পন্ন করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি জঙ্গিদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে ট্রাইব্যুনাল হলে দেশবাসী সাধুবাদ জানাবে।’ তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আসলে ধর্মের সঙ্গে এসবের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভ্রান্ত কিছু যুবক কারও প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজে জড়াচ্ছে। তাদের শক্ত হাতে দমন ও আইনের হাতে সোপর্দ করা জরুরি। আইনের হাতে সোপর্দ করার পর কেউ কেউ জামিন পেয়ে যায়। কাউকে কাউকে চার বছরের জন্য দায়সারা সাজা দেওয়া হয়। আমি বলতে চাই, জাতির প্রতি যদি আনুগত্য থাকে, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যদি সম্মানবোধ থাকে, মানুষের প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, সভ্যতার প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ থাকে তবে কোনো ধরনের দায়সারা বিচার করা যাবে না। করা উচিতও হবে না।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে তাতে চার্জশিট হয়নি। আমার মনে হয়, বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্পিডি ট্রায়াল করা উচিত। সাধারণ আইনে এর বিচার করলে বিলম্ব হবে। দ্রুত বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। অনেক আইন আছে আমাদের দেশে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন আছে। এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এর বিচার করা উচিত। জঙ্গিদের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে। এখন সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘জঙ্গিদের বিচারে তদন্তে বড় সমস্যা হচ্ছে। দুর্বল তদন্তের ফাঁকফোকরে জঙ্গিরা বেরিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া আমাদের যোগ্য বিচারকেরও অভাব রয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আইনকে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজনে তদন্ত কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো মামলাই সরকার চাইলে দ্রুত বিচার আইনের অধীনে নিতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। একটি মনিটরিং সেল করা যায় কোন কোন মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবে তা নির্ধারণ করতে। কোনোভাবেই জঙ্গিরা যেন ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বল্পমেয়াদে তাদের বিচারের মুখোমুখি করাও জরুরি।’ বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিকেএমইএ’র সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, ‘জঙ্গিদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা সম্ভব হলে সরকার ও প্রশাসনের সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে। তবে মানুষের ভয় দূর করার ফর্মুলা নেই। ট্রাইব্যুনাল গঠন হলে দ্রুত বিচারে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’ বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিজিএমইএ’র সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, ‘দেশে জঙ্গিবাদ দমন করতে হলে সরকারের যা যা করার দরকার, তাই করতে হবে। দেশের স্বার্থে আইনের যেখানে সংশোধন প্রয়োজন, তা অবশ্যই এবং দ্রুত করতে হবে। কারণ সংশ্লিষ্টদের মনে রাখা উচিত, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো সংঘাতময় হতে দেব না। অকার্যকার দেশ বানাতে দেব না।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী লায়েকুজ্জামান মোল্লা বলেন, ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো নিয়ে সেই আইনে বিচার করার দাবি জানাই। দ্রুত তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে হবে। সবার আগে দেশকে বাঁচাতে হবে। এই জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ছেলেমেয়েরা বখে না যায়। কার সঙ্গে মেশে, তাদের আচরণের বিভিন্ন দিক লক্ষ্য রাখতে হবে।’ প্রায় একই বক্তব্য সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদেরও। তিনি বলেন, ‘এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ বিস্তার করলে গণতন্ত্র, উন্নয়ন কোনোটাই রক্ষা পাবে না। তাই এসব বিষয়ে সবাইকে সরকারের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাড়াটিয়াদের বাড়িভাড়া দেওয়ার সময় সতর্ক হতে হবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সবার আগে জঙ্গিবাদ ইস্যুকে গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনৈতিক বিভক্তি দূর করতে হবে।’ আরেক আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সরকার যদি মনে করে তাহলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এ বিচার করতে পারে। জঙ্গিদের দ্রুত ও যথাযথ শাস্তি দেওয়ার জন্য এটি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা, দেশের স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামের ওপর ব্লেম রোধের জন্য এটি করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জ্ঞান না দিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এর ফলে এসব কোমলমতি ছেলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এটি রোধ করতে হবে। সরকার মনে করলে যে কোনো মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দিতে পারে। প্রত্যেক জেলায় ও মহানগর পর্যায়ে এই আদালত আছে। চাইলে এই আইনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালও করা যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এ কে আজাদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘কোনো গ্রাউন্ড বিবেচনায় এসে এই অপরাধীরা যাতে বেইল না পায়। বিভ্রান্ত যুবকদের ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, পাড়া-পড়শি এবং সবারই দায়িত্ব বিভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনা। শান্তির ধর্ম, প্রগতির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামকে বিকৃত করার এ অপপ্রয়াস থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে। জঙ্গিদের স্বল্পসময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদলে একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অপরাধ, নিরপরাধ মানুষ হত্যার অপরাধে বিচারে যদি ট্রাইব্যুনাল গঠন হয় তবে দেশ, জাতি সাধুবাদ জানাবে। কিন্তু তার আগে আমাদের মধ্যে যদি কোনো বিভেদ বা অনৈক্য থাকে তা দূর করা উচিত। তরুণদের হতাশা দূর করতে হবে। অভাববোধ থেকে জঙ্গি হচ্ছে না। উচ্চবিত্তদের সন্তানরা এমন অপরাধকর্মে জড়াচ্ছে। খুঁজে দেখতে হবে কোন বিভ্রান্তিতে পড়ে উদ্দেশ্য নিয়ে বিপথগামী তরুণরা এসবে জড়িয়েছে।’

এই ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যাতে জঙ্গিরা বের হয়ে না যায়। ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে। কারণ, জঙ্গিরা শাস্তি না পেলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে, আস্থার সংকট দেখা দেবে। যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাংলাদেশ অর্জন করেছে, বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ যে অবস্থানে দাঁড়িয়েছে, যে ভাবমূর্তি নিয়ে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। দ্রুততার সঙ্গে জঙ্গিবাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। এ নিয়ে কালক্ষেপণের সময় নেই।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের ঐক্য দেখে আমরা আশান্বিত। আশা করছি, জঙ্গিরা কোনো মহলের কোনো সহানুভূতি পাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ