শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি নিয়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি দমনে নতুন আইনে স্বল্পসময়ের মধ্যেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এজন্য প্রয়োজনে প্রচলিত আইনের সংশোধন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনাল করার পক্ষেও মত দেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রচলিত আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে জামিন নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গিরা। পরে তারা ‘লাপাত্তা’ হয়ে আবারও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। দেশব্যাপী জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের মতে, জঙ্গিদের রাশ টেনে ধরতে হবে এখনই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ় ও কঠোরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে সরকারকে। তাই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে জঙ্গি হামলা মামলার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এজন্য জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পর পরই বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিচার শেষে সাজা কার্যকর করতে হবে। সরকারের উচিত হবে, আইনকে যুগোপযোগী করে জঙ্গিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল বেশ কয়েকজন আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধি এসব মন্তব্য করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘জঙ্গিরা যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকাজ সম্পন্ন করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি জঙ্গিদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে ট্রাইব্যুনাল হলে দেশবাসী সাধুবাদ জানাবে।’ তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আসলে ধর্মের সঙ্গে এসবের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভ্রান্ত কিছু যুবক কারও প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজে জড়াচ্ছে। তাদের শক্ত হাতে দমন ও আইনের হাতে সোপর্দ করা জরুরি। আইনের হাতে সোপর্দ করার পর কেউ কেউ জামিন পেয়ে যায়। কাউকে কাউকে চার বছরের জন্য দায়সারা সাজা দেওয়া হয়। আমি বলতে চাই, জাতির প্রতি যদি আনুগত্য থাকে, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যদি সম্মানবোধ থাকে, মানুষের প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, সভ্যতার প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ থাকে তবে কোনো ধরনের দায়সারা বিচার করা যাবে না। করা উচিতও হবে না।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে তাতে চার্জশিট হয়নি। আমার মনে হয়, বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্পিডি ট্রায়াল করা উচিত। সাধারণ আইনে এর বিচার করলে বিলম্ব হবে। দ্রুত বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। অনেক আইন আছে আমাদের দেশে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন আছে। এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এর বিচার করা উচিত। জঙ্গিদের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে। এখন সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘জঙ্গিদের বিচারে তদন্তে বড় সমস্যা হচ্ছে। দুর্বল তদন্তের ফাঁকফোকরে জঙ্গিরা বেরিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া আমাদের যোগ্য বিচারকেরও অভাব রয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আইনকে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজনে তদন্ত কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো মামলাই সরকার চাইলে দ্রুত বিচার আইনের অধীনে নিতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। একটি মনিটরিং সেল করা যায় কোন কোন মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবে তা নির্ধারণ করতে। কোনোভাবেই জঙ্গিরা যেন ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বল্পমেয়াদে তাদের বিচারের মুখোমুখি করাও জরুরি।’ বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিকেএমইএ’র সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, ‘জঙ্গিদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা সম্ভব হলে সরকার ও প্রশাসনের সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে। তবে মানুষের ভয় দূর করার ফর্মুলা নেই। ট্রাইব্যুনাল গঠন হলে দ্রুত বিচারে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’ বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিজিএমইএ’র সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, ‘দেশে জঙ্গিবাদ দমন করতে হলে সরকারের যা যা করার দরকার, তাই করতে হবে। দেশের স্বার্থে আইনের যেখানে সংশোধন প্রয়োজন, তা অবশ্যই এবং দ্রুত করতে হবে। কারণ সংশ্লিষ্টদের মনে রাখা উচিত, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো সংঘাতময় হতে দেব না। অকার্যকার দেশ বানাতে দেব না।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী লায়েকুজ্জামান মোল্লা বলেন, ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো নিয়ে সেই আইনে বিচার করার দাবি জানাই। দ্রুত তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে হবে। সবার আগে দেশকে বাঁচাতে হবে। এই জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ছেলেমেয়েরা বখে না যায়। কার সঙ্গে মেশে, তাদের আচরণের বিভিন্ন দিক লক্ষ্য রাখতে হবে।’ প্রায় একই বক্তব্য সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদেরও। তিনি বলেন, ‘এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ বিস্তার করলে গণতন্ত্র, উন্নয়ন কোনোটাই রক্ষা পাবে না। তাই এসব বিষয়ে সবাইকে সরকারের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাড়াটিয়াদের বাড়িভাড়া দেওয়ার সময় সতর্ক হতে হবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সবার আগে জঙ্গিবাদ ইস্যুকে গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনৈতিক বিভক্তি দূর করতে হবে।’ আরেক আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সরকার যদি মনে করে তাহলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এ বিচার করতে পারে। জঙ্গিদের দ্রুত ও যথাযথ শাস্তি দেওয়ার জন্য এটি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা, দেশের স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামের ওপর ব্লেম রোধের জন্য এটি করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জ্ঞান না দিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এর ফলে এসব কোমলমতি ছেলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এটি রোধ করতে হবে। সরকার মনে করলে যে কোনো মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দিতে পারে। প্রত্যেক জেলায় ও মহানগর পর্যায়ে এই আদালত আছে। চাইলে এই আইনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালও করা যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এ কে আজাদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘কোনো গ্রাউন্ড বিবেচনায় এসে এই অপরাধীরা যাতে বেইল না পায়। বিভ্রান্ত যুবকদের ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, পাড়া-পড়শি এবং সবারই দায়িত্ব বিভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনা। শান্তির ধর্ম, প্রগতির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামকে বিকৃত করার এ অপপ্রয়াস থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে। জঙ্গিদের স্বল্পসময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদলে একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অপরাধ, নিরপরাধ মানুষ হত্যার অপরাধে বিচারে যদি ট্রাইব্যুনাল গঠন হয় তবে দেশ, জাতি সাধুবাদ জানাবে। কিন্তু তার আগে আমাদের মধ্যে যদি কোনো বিভেদ বা অনৈক্য থাকে তা দূর করা উচিত। তরুণদের হতাশা দূর করতে হবে। অভাববোধ থেকে জঙ্গি হচ্ছে না। উচ্চবিত্তদের সন্তানরা এমন অপরাধকর্মে জড়াচ্ছে। খুঁজে দেখতে হবে কোন বিভ্রান্তিতে পড়ে উদ্দেশ্য নিয়ে বিপথগামী তরুণরা এসবে জড়িয়েছে।’

এই ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যাতে জঙ্গিরা বের হয়ে না যায়। ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে। কারণ, জঙ্গিরা শাস্তি না পেলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে, আস্থার সংকট দেখা দেবে। যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাংলাদেশ অর্জন করেছে, বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ যে অবস্থানে দাঁড়িয়েছে, যে ভাবমূর্তি নিয়ে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। দ্রুততার সঙ্গে জঙ্গিবাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। এ নিয়ে কালক্ষেপণের সময় নেই।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের ঐক্য দেখে আমরা আশান্বিত। আশা করছি, জঙ্গিরা কোনো মহলের কোনো সহানুভূতি পাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা