শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি নিয়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি দমনে নতুন আইনে স্বল্পসময়ের মধ্যেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এজন্য প্রয়োজনে প্রচলিত আইনের সংশোধন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনাল করার পক্ষেও মত দেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রচলিত আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে জামিন নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গিরা। পরে তারা ‘লাপাত্তা’ হয়ে আবারও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। দেশব্যাপী জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের মতে, জঙ্গিদের রাশ টেনে ধরতে হবে এখনই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ় ও কঠোরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে সরকারকে। তাই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে জঙ্গি হামলা মামলার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এজন্য জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পর পরই বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিচার শেষে সাজা কার্যকর করতে হবে। সরকারের উচিত হবে, আইনকে যুগোপযোগী করে জঙ্গিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল বেশ কয়েকজন আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধি এসব মন্তব্য করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘জঙ্গিরা যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকাজ সম্পন্ন করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি জঙ্গিদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে ট্রাইব্যুনাল হলে দেশবাসী সাধুবাদ জানাবে।’ তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আসলে ধর্মের সঙ্গে এসবের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভ্রান্ত কিছু যুবক কারও প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজে জড়াচ্ছে। তাদের শক্ত হাতে দমন ও আইনের হাতে সোপর্দ করা জরুরি। আইনের হাতে সোপর্দ করার পর কেউ কেউ জামিন পেয়ে যায়। কাউকে কাউকে চার বছরের জন্য দায়সারা সাজা দেওয়া হয়। আমি বলতে চাই, জাতির প্রতি যদি আনুগত্য থাকে, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যদি সম্মানবোধ থাকে, মানুষের প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, সভ্যতার প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ থাকে তবে কোনো ধরনের দায়সারা বিচার করা যাবে না। করা উচিতও হবে না।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে তাতে চার্জশিট হয়নি। আমার মনে হয়, বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্পিডি ট্রায়াল করা উচিত। সাধারণ আইনে এর বিচার করলে বিলম্ব হবে। দ্রুত বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। অনেক আইন আছে আমাদের দেশে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন আছে। এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এর বিচার করা উচিত। জঙ্গিদের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে। এখন সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘জঙ্গিদের বিচারে তদন্তে বড় সমস্যা হচ্ছে। দুর্বল তদন্তের ফাঁকফোকরে জঙ্গিরা বেরিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া আমাদের যোগ্য বিচারকেরও অভাব রয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আইনকে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজনে তদন্ত কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো মামলাই সরকার চাইলে দ্রুত বিচার আইনের অধীনে নিতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। একটি মনিটরিং সেল করা যায় কোন কোন মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবে তা নির্ধারণ করতে। কোনোভাবেই জঙ্গিরা যেন ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বল্পমেয়াদে তাদের বিচারের মুখোমুখি করাও জরুরি।’ বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিকেএমইএ’র সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, ‘জঙ্গিদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা সম্ভব হলে সরকার ও প্রশাসনের সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে। তবে মানুষের ভয় দূর করার ফর্মুলা নেই। ট্রাইব্যুনাল গঠন হলে দ্রুত বিচারে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’ বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিজিএমইএ’র সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, ‘দেশে জঙ্গিবাদ দমন করতে হলে সরকারের যা যা করার দরকার, তাই করতে হবে। দেশের স্বার্থে আইনের যেখানে সংশোধন প্রয়োজন, তা অবশ্যই এবং দ্রুত করতে হবে। কারণ সংশ্লিষ্টদের মনে রাখা উচিত, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো সংঘাতময় হতে দেব না। অকার্যকার দেশ বানাতে দেব না।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী লায়েকুজ্জামান মোল্লা বলেন, ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো নিয়ে সেই আইনে বিচার করার দাবি জানাই। দ্রুত তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে হবে। সবার আগে দেশকে বাঁচাতে হবে। এই জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ছেলেমেয়েরা বখে না যায়। কার সঙ্গে মেশে, তাদের আচরণের বিভিন্ন দিক লক্ষ্য রাখতে হবে।’ প্রায় একই বক্তব্য সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদেরও। তিনি বলেন, ‘এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ বিস্তার করলে গণতন্ত্র, উন্নয়ন কোনোটাই রক্ষা পাবে না। তাই এসব বিষয়ে সবাইকে সরকারের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাড়াটিয়াদের বাড়িভাড়া দেওয়ার সময় সতর্ক হতে হবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সবার আগে জঙ্গিবাদ ইস্যুকে গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনৈতিক বিভক্তি দূর করতে হবে।’ আরেক আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সরকার যদি মনে করে তাহলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এ বিচার করতে পারে। জঙ্গিদের দ্রুত ও যথাযথ শাস্তি দেওয়ার জন্য এটি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা, দেশের স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামের ওপর ব্লেম রোধের জন্য এটি করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জ্ঞান না দিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এর ফলে এসব কোমলমতি ছেলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এটি রোধ করতে হবে। সরকার মনে করলে যে কোনো মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দিতে পারে। প্রত্যেক জেলায় ও মহানগর পর্যায়ে এই আদালত আছে। চাইলে এই আইনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালও করা যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এ কে আজাদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘কোনো গ্রাউন্ড বিবেচনায় এসে এই অপরাধীরা যাতে বেইল না পায়। বিভ্রান্ত যুবকদের ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, পাড়া-পড়শি এবং সবারই দায়িত্ব বিভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনা। শান্তির ধর্ম, প্রগতির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামকে বিকৃত করার এ অপপ্রয়াস থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে। জঙ্গিদের স্বল্পসময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদলে একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অপরাধ, নিরপরাধ মানুষ হত্যার অপরাধে বিচারে যদি ট্রাইব্যুনাল গঠন হয় তবে দেশ, জাতি সাধুবাদ জানাবে। কিন্তু তার আগে আমাদের মধ্যে যদি কোনো বিভেদ বা অনৈক্য থাকে তা দূর করা উচিত। তরুণদের হতাশা দূর করতে হবে। অভাববোধ থেকে জঙ্গি হচ্ছে না। উচ্চবিত্তদের সন্তানরা এমন অপরাধকর্মে জড়াচ্ছে। খুঁজে দেখতে হবে কোন বিভ্রান্তিতে পড়ে উদ্দেশ্য নিয়ে বিপথগামী তরুণরা এসবে জড়িয়েছে।’

এই ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যাতে জঙ্গিরা বের হয়ে না যায়। ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে। কারণ, জঙ্গিরা শাস্তি না পেলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে, আস্থার সংকট দেখা দেবে। যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাংলাদেশ অর্জন করেছে, বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ যে অবস্থানে দাঁড়িয়েছে, যে ভাবমূর্তি নিয়ে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। দ্রুততার সঙ্গে জঙ্গিবাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। এ নিয়ে কালক্ষেপণের সময় নেই।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের ঐক্য দেখে আমরা আশান্বিত। আশা করছি, জঙ্গিরা কোনো মহলের কোনো সহানুভূতি পাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ
দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর
নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা
শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন
খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই
রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন