শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি নিয়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত আইনে অল্প সময়ে বিচার সম্পন্নের দাবি

জঙ্গি দমনে নতুন আইনে স্বল্পসময়ের মধ্যেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এজন্য প্রয়োজনে প্রচলিত আইনের সংশোধন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনাল করার পক্ষেও মত দেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রচলিত আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে জামিন নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গিরা। পরে তারা ‘লাপাত্তা’ হয়ে আবারও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। দেশব্যাপী জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের মতে, জঙ্গিদের রাশ টেনে ধরতে হবে এখনই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ় ও কঠোরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে সরকারকে। তাই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে জঙ্গি হামলা মামলার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এজন্য জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পর পরই বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিচার শেষে সাজা কার্যকর করতে হবে। সরকারের উচিত হবে, আইনকে যুগোপযোগী করে জঙ্গিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল বেশ কয়েকজন আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধি এসব মন্তব্য করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘জঙ্গিরা যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারকাজ সম্পন্ন করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি জঙ্গিদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে ট্রাইব্যুনাল হলে দেশবাসী সাধুবাদ জানাবে।’ তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আসলে ধর্মের সঙ্গে এসবের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভ্রান্ত কিছু যুবক কারও প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজে জড়াচ্ছে। তাদের শক্ত হাতে দমন ও আইনের হাতে সোপর্দ করা জরুরি। আইনের হাতে সোপর্দ করার পর কেউ কেউ জামিন পেয়ে যায়। কাউকে কাউকে চার বছরের জন্য দায়সারা সাজা দেওয়া হয়। আমি বলতে চাই, জাতির প্রতি যদি আনুগত্য থাকে, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যদি সম্মানবোধ থাকে, মানুষের প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, সভ্যতার প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ থাকে তবে কোনো ধরনের দায়সারা বিচার করা যাবে না। করা উচিতও হবে না।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে তাতে চার্জশিট হয়নি। আমার মনে হয়, বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্পিডি ট্রায়াল করা উচিত। সাধারণ আইনে এর বিচার করলে বিলম্ব হবে। দ্রুত বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। অনেক আইন আছে আমাদের দেশে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন আছে। এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এর বিচার করা উচিত। জঙ্গিদের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য হয়ে গেছে। এখন সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘জঙ্গিদের বিচারে তদন্তে বড় সমস্যা হচ্ছে। দুর্বল তদন্তের ফাঁকফোকরে জঙ্গিরা বেরিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া আমাদের যোগ্য বিচারকেরও অভাব রয়েছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আইনকে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজনে তদন্ত কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করতে হবে।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো মামলাই সরকার চাইলে দ্রুত বিচার আইনের অধীনে নিতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। একটি মনিটরিং সেল করা যায় কোন কোন মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবে তা নির্ধারণ করতে। কোনোভাবেই জঙ্গিরা যেন ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বল্পমেয়াদে তাদের বিচারের মুখোমুখি করাও জরুরি।’ বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিকেএমইএ’র সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, ‘জঙ্গিদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করা সম্ভব হলে সরকার ও প্রশাসনের সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে। তবে মানুষের ভয় দূর করার ফর্মুলা নেই। ট্রাইব্যুনাল গঠন হলে দ্রুত বিচারে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হবে।’ বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি—বিজিএমইএ’র সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, ‘দেশে জঙ্গিবাদ দমন করতে হলে সরকারের যা যা করার দরকার, তাই করতে হবে। দেশের স্বার্থে আইনের যেখানে সংশোধন প্রয়োজন, তা অবশ্যই এবং দ্রুত করতে হবে। কারণ সংশ্লিষ্টদের মনে রাখা উচিত, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো সংঘাতময় হতে দেব না। অকার্যকার দেশ বানাতে দেব না।’ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী লায়েকুজ্জামান মোল্লা বলেন, ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো নিয়ে সেই আইনে বিচার করার দাবি জানাই। দ্রুত তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে হবে। সবার আগে দেশকে বাঁচাতে হবে। এই জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ছেলেমেয়েরা বখে না যায়। কার সঙ্গে মেশে, তাদের আচরণের বিভিন্ন দিক লক্ষ্য রাখতে হবে।’ প্রায় একই বক্তব্য সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদেরও। তিনি বলেন, ‘এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ বিস্তার করলে গণতন্ত্র, উন্নয়ন কোনোটাই রক্ষা পাবে না। তাই এসব বিষয়ে সবাইকে সরকারের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাড়াটিয়াদের বাড়িভাড়া দেওয়ার সময় সতর্ক হতে হবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সবার আগে জঙ্গিবাদ ইস্যুকে গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনৈতিক বিভক্তি দূর করতে হবে।’ আরেক আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সরকার যদি মনে করে তাহলে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এ বিচার করতে পারে। জঙ্গিদের দ্রুত ও যথাযথ শাস্তি দেওয়ার জন্য এটি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা, দেশের স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামের ওপর ব্লেম রোধের জন্য এটি করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জ্ঞান না দিয়ে তাদের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এর ফলে এসব কোমলমতি ছেলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এটি রোধ করতে হবে। সরকার মনে করলে যে কোনো মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দিতে পারে। প্রত্যেক জেলায় ও মহানগর পর্যায়ে এই আদালত আছে। চাইলে এই আইনে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালও করা যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এ কে আজাদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘কোনো গ্রাউন্ড বিবেচনায় এসে এই অপরাধীরা যাতে বেইল না পায়। বিভ্রান্ত যুবকদের ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, পাড়া-পড়শি এবং সবারই দায়িত্ব বিভ্রান্তি থেকে ফিরিয়ে আনা। শান্তির ধর্ম, প্রগতির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামকে বিকৃত করার এ অপপ্রয়াস থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে। জঙ্গিদের স্বল্পসময়ের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদলে একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অপরাধ, নিরপরাধ মানুষ হত্যার অপরাধে বিচারে যদি ট্রাইব্যুনাল গঠন হয় তবে দেশ, জাতি সাধুবাদ জানাবে। কিন্তু তার আগে আমাদের মধ্যে যদি কোনো বিভেদ বা অনৈক্য থাকে তা দূর করা উচিত। তরুণদের হতাশা দূর করতে হবে। অভাববোধ থেকে জঙ্গি হচ্ছে না। উচ্চবিত্তদের সন্তানরা এমন অপরাধকর্মে জড়াচ্ছে। খুঁজে দেখতে হবে কোন বিভ্রান্তিতে পড়ে উদ্দেশ্য নিয়ে বিপথগামী তরুণরা এসবে জড়িয়েছে।’

এই ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যাতে জঙ্গিরা বের হয়ে না যায়। ফাঁকফোকর বন্ধ করতে হবে। কারণ, জঙ্গিরা শাস্তি না পেলে সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে, আস্থার সংকট দেখা দেবে। যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাংলাদেশ অর্জন করেছে, বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ যে অবস্থানে দাঁড়িয়েছে, যে ভাবমূর্তি নিয়ে এ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। দ্রুততার সঙ্গে জঙ্গিবাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। এ নিয়ে কালক্ষেপণের সময় নেই।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের ঐক্য দেখে আমরা আশান্বিত। আশা করছি, জঙ্গিরা কোনো মহলের কোনো সহানুভূতি পাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে