শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জিডি তদন্ত হয় না, হলেও ফলশূন্য

পুলিশ বলল, তদন্ত হয় পাবলিককে জানানো হয় না
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
জিডি তদন্ত হয় না, হলেও ফলশূন্য

থানায় দায়ের করা বেশির ভাগ সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সাধারণত তদন্ত হয় না। সাধারণ ডায়েরির তদন্ত করার কথা থাকলেও এ ব্যাপারে খুবই কম গুরুত্ব দিয়ে থাকে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ। গুরুত্ব না পাওয়ায় কিংবা তদন্ত না হওয়ায় জিডির অনেক বিষয় এবং অনেক অপরাধের ঘটনা ধামাচাপা পড়ে যায়। এ ছাড়া কখনো কোনো জিডির তদন্ত হলেও বরাবরই শূন্য থেকে যায় সেই তদন্তের ফলাফল। এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। জিডি বিষয়ে থানাগুলোর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ হচ্ছে, টাকা ছাড়া পুলিশ জিডি নেয় না। অবশ্য রাজধানীতে এ ধরনের অভিযোগ আগের চেয়ে অনেক কম। তবে ছিনতাই, ছোটখাটো চুরি কিংবা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে টাকা আদায়ের মতো অপরাধ যা মামলা হওয়ার যোগ্য— এমন অনেক ঘটনাকে পুলিশ জিডি হিসেবে গ্রহণ করছে এমন অভিযোগই বেশি পাওয়া যাচ্ছে। আর তদন্ত না হওয়ায় এর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। এ ব্যাপারে বেশ কিছু ঘটনা তুলে ধরে জানতে চাওয়া হলে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বলেন, জিডির বিভিন্ন ধরন আছে। এর কিছু কিছু ঘটনা তদন্তযোগ্য আবার কিছু কিছু বিষয় তদন্তযোগ্য নয়। সাধারণত জিডির যেগুলো তদন্ত হয় সেগুলো পাবলিককে জানানো হয় না। তবে মামলার ক্ষেত্রে সব তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে বাদীকে জানানো হয়ে থাকে। ছিনতাই ও প্রতারণার যেসব ঘটনা ঘটে সেগুলো আসলে মামলা করার যোগ্য। কিন্তু অনেক সময় ভুক্তভোগীরাই মামলা না করে জিডি করে থাকেন। আবার কিছু ঘটনা আছে যেগুলো মামলার আমলযোগ্য আবার অনেক ঘটনা আমলযোগ্য নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে— প্রায় ২৮ শতাংশ মানুষ থানায় জিডি করতে গিয়ে ঘুষ দিয়ে থাকেন। যদিও বিনা খরচে জিডি করার নিয়ম রয়েছে। এদিকে বিভিন্ন কেস স্টাডি এবং অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে খোঁজখবর নিতে গিয়ে দেখা গেছে, মোসলেম নামের এক ব্যক্তি চকবাজার থানায় যান জিডি করতে। গিয়ে দেখেন ডিউটি অফিসারের টেবিলের সামনে অপেক্ষা করছেন কয়েকজন। তারাও জিডির জন্য এসেছেন। আগত সবাইকে ডিউটি অফিসার জানান, ওসি সাহেব বাইরে আছেন। ওসি স্যারের অনুমতি ছাড়া জিডি নেওয়া যাবে না। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর অবশেষে ওসির নির্দেশনায় সমস্ত ঘটনার বিবরণ লিখে জিডি গ্রহণ করা হয়। আর এ সময় থানার মুন্সির জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে জিডি লেখা বাবদ ২০০-৫০০ টাকা করে নেয় পুলিশ। পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, কিছু কিছু সাধারণ ডায়েরি অবশ্যই তদন্ত হওয়া উচিত। আর এ কারণে তদন্তকারী কর্মকর্তাও নিয়োগ করা হয়। আর জিডির তদন্তগুলোর কোনো অগ্রগতি সাধারণত জিডিকারীকে জানানো হয় না। যদি কোনো মামলা হয় সেই মামলার তদন্ত অগ্রগতি জানানো হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের ৪৯টি থানায় প্রতি মাসে অন্তত এক হাজার সাধারণ ডায়েরি করা হয়। পুলিশ জানায়, রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিটি থানায় প্রতিদিন অজস্র জিডি হয়ে থাকে। এমনকি পুলিশ সদস্যরা নিজেরাও তাদের কর্মকাণ্ড অনেক সময় জিডি লিখে রাখেন। আর একই সঙ্গে সাধারণ মানুষ এবং ভুক্তভোগীরাও তাদের অভিযোগ মামলা হিসেবে নথিভুক্ত না করে তা জিডি করে রাখেন। এসব জিডির ক্ষেত্রে তদন্তের জন্য একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব কর্মকর্তা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন না। ফলে পরবর্তীতে হরহামেশা ঘটে থাকে খুনখারাপি। রেলওয়ে পুলিশের ২০১২-১৩ সালের একটি হিসাবে দেখা গেছে, এক হাজার ৮১১ জন মানুষের লাশ পাওয়া যায় রেল লাইনের মধ্যে। যেগুলোর বেশির ভাগই অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা। সর্বশেষ চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ২০ জনের লাশ পাওয়া গেছে রেল লাইনের মধ্যে বলে জানিয়েছেন রেল পুলিশের একটি সূত্র।

সূত্র জানায়, এক্ষেত্রে দুষ্কৃতকারীরা বেশির ভাগ সুযোগ গ্রহণ করে থাকে। বিভিন্ন স্থানে খুন করে লাশ ফেলে যায় রেল লাইনে। গত তিন বছরে ঢাকায় জিআরপির তালিকায় প্রায় ৭০০ জনের খুন হওয়া লাশ পাওয়া যায় রেল লাইনে। আর এসব খুনের ঘটনায় বেশির ভাগই পেশাদার খুনিরা জড়িত থাকে। গাজীপুর এলাকায় এমনি তিনটি ঘটনার চিত্র পাওয়া যায়— তদন্তকালীন সময়ে ২০১২ সালের ২৯ আগস্ট চন্দ্রা রেল লাইনের কাছে ২৫ বছর বয়সী এক যুবকের লাশ পাওয়া যায়। পরে স্থানীয়রা জানান, সেটি কোনো দুর্ঘটনা নয়। বরং খুন। সে ঘটনার পূর্বে জিডি করা ছিল। পরবর্তীতে তা হত্যা মামলা হিসেবে চালু হয়ে যায়। একই বছরের ৮ অক্টোবর গাজীপুরের মৌচাক রেল লাইনের পাশে ২০ বছর বয়সী আরেক যুবকের লাশ পাওয়া যায়। সেটিরও পূর্বে জিডি করা ছিল, যা পরবর্তীতে হত্যা মামলায় রূপ নেয়। সে ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে ১২ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিটও দেয় পুলিশ। ২০১৩ সালে ৬ অক্টোবরে গাজীপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে এক যাত্রীর মৃত্যু হয়। যেটি পুলিশ প্রথমে জিডি হিসেবে নেয় পরবর্তীতে তা মামলায় গড়ায়। এ বিষয়ে কমলাপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মজিদ বলেন, গত জুনের দিকে জয়দেবপুরে একটি লাশ পাওয়া গেছিল। যার লাশ পাওয়া যায় সে আগেই জয়দেবপুর থানায় একটি জিডি করছিল। সেটার তদন্ত হইছিল কিনা জানি না। পরে রেল লাইনে লাশ পাওয়া যাওয়ায় নিহতের মা বাদী হয়ে রেলওয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা করে। ১২ সেপ্টেম্বর বনানী রেল স্টেশনের পাশে একটি লাশ পাওয়া যায়। যেটা অন্য স্থানে মেরে সেখানে ফেলে রাখা হয়। সে ঘটনায় আমরা রেলওয়ে থানা পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করব। যেটি প্রক্রিয়াধীন। সূত্র জানায়, গত বছর জিডি করার পরও পুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে। গত বছরের ২ এপ্রিল রাজধানীর শ্যামলীতে দেওয়ান নুরুজ্জামান (৫০) নামে এক ব্যাংকার নিহত হন। এর আগে ১৯ মার্চ তিনি থানায় একটি জিডি করেন। সেখানে উল্লেখ ছিল তাকে হত্যা করা হতে পারে। কিন্তু পুলিশ তাতেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। পুলিশ যদি জিডির পর যথাযথ ব্যবস্থা নিত তাহলে হয়তো নুরুজ্জামানের অপমৃত্যু হতো না। এদিকে যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়ার দক্ষিণ ধনিয়াতে বিকাশ এজেন্টের ব্যবসা করতেন গোলাম সরওয়ার। গত ১৩ এপ্রিল তাকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে এক লাখ ৩৭ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় এক ভুয়া পুলিশ। একই মাসের ২৬ তারিখে একই ধরনের ফাঁদে পড়ে এক লাখ ১৯ হাজার টাকা খুইয়েছেন লিটন হাওলাদার নামের আরেক বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ী। তারা দুজনই কদমতলী থানায় একটি করে জিডি করেছেন। গত ১৩ আগস্ট প্রতারকদের আরেক ফাঁদে পড়েছেন মো. শরীফ হোসেন নামের আরেক বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ী। কয়েক দিন পর তিনিও যাত্রাবাড়ী থানায় জিডি করেন। কিন্তু সেসব জিডি ফলাফল এখন পর্যন্ত শূন্যই রয়েছে। আইনজ্ঞরা বলছেন, এসব ঘটনায় জিডি নয় বরং মামলা করতে হবে। কিন্তু ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন থানায় যাওয়ার পর তাদেরকে মামলা নয় জিডি করতে বলা হয়। আর অধিকাংশ সময় এসব জিডির কোনো তদন্ত হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা