শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ফেরত ৮০ হাজার বাংলাদেশি!

অবৈধ অভিবাসন বন্ধে প্রক্রিয়া শুরু ইউরোপে
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরত ৮০ হাজার বাংলাদেশি!

ইউরোপের দেশগুলোয় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন এমন প্রায় ৮০ হাজার বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)। এই বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ বিভিন্ন অবৈধ পথে ইউরোপের দেশগুলোয় প্রবেশ করে বছরের পর বছর অবস্থান করছে। আরেকটি অংশ বিভিন্ন ধরনের ভিসা নিয়ে প্রবেশ করে ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অবস্থান বদল করে বসবাস করছে। এখন ইইউর সদস্য দেশগুলোর ভিতরেই অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে চাপ তৈরি হওয়ায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইইউ। শুরু হয়েছে অবৈধভাবে থাকা তুরস্কের নাগরিকদের ফেরত পাঠানো। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ের আলোচনা করে ফেরত পাঠানোর একটি কাঠামো তৈরির বিষয়ে সম্মতি আদায়ও করেছে ইইউ। অবশ্য এসব বাংলাদেশির বৈধ হতে শেষ সুযোগ এবং ফেরতের পর পুনর্বাসনব্যবস্থার বিষয়ে কূটনৈতিক চ্যানেলে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে ঢাকার পররাষ্ট্র দফতর।

ঢাকার ইইউর সূত্রগুলোর দাবি, ইতিমধ্যেই ইইউ সদর দফতর থেকে ঢাকার কর্মকর্তাদের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত নিয়ে আসার বিষয়ে জানানো হয়েছে। ইইউ সদর দফতরের প্রাথমিক পরিসংখ্যান বলছে, ইউরোপের দেশগুলোয় থাকা প্রায় আড়াই লাখ বাংলাদেশির মধ্যে আনুমানিক ৮০ হাজার অবৈধ হয়ে পড়েছে। তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে, না হয় ছাত্রত্ব নেই। আবার কারও কারও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইউরোপে অবস্থান অবৈধ হয়ে পড়েছে। তারা সবাই ইউরোপে অবস্থানের জন্য আইনগত লড়াই করছেন। ইইউর পক্ষ থেকে তাদের আইনগত সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। এখন তাদের সব ধরনের প্রচেষ্টা শেষ হয়েছে।

তাই তাদের ফেরত পাঠানো হবে। উত্তর ইউরোপের একটি দেশের ঢাকার কূটনৈতিক মিশনপ্রধান জানান, ইউরোপের দেশগুলো মানবাধিকারের সাধারণ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। এ কারণে এতদিন কখনই অবৈধ অভিবাসী বা অবৈধ বসবাসকারীদের কোনো সংকটের মধ্যে পড়তে হয়নি। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোয় যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ থেকে স্রোতের মতো শরণার্থী প্রবেশ শুরু করলে ইউরোপের দেশগুলো চাপে পড়ে। ২৮ জাতির জোট ইইউতে এদের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে তীব্র টানাপড়েন শুরু হয়। ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবৈধ হয়ে পড়া কিংবা অবৈধভাবে থাকা বিদেশিদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে একটি চাপ ইইউভুক্ত দেশগুলোয় অভ্যন্তরীণভাবেই তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে কিছু অবৈধ অভিবাসীকে তুরস্কে ফেরত পাঠানোও হয়েছে। একটি কাঠামো তৈরির মাধ্যমে বাকিদের শিগগির তুরস্কে ফেরত পাঠানো হতে পারে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তেমন ভাবা হচ্ছে। তবে মানবাধিকার ক্ষুণ্ন হয় এমন কাজ ইইউ করবে না বলেই মনে করেন ইউরোপিয়ান এই কূটনীতিক। তবে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক বলেছেন, ‘ইউরোপে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে একটি আলোচনা ইইউর পক্ষ থেকে আনা হয়েছে। নিরাপদ অভিবাসনের অঙ্গীকারাবদ্ধ বাংলাদেশেরও এতে সম্মতি আছে। কিন্তু ৮০ হাজার সংখ্যাটা কোথা থেকে এলো তা আমার জানা নেই।’

নিরাপদ অভিবাসন নিয়ে কাজ করা বহুজাতিক সংস্থার এক কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি শরণার্থী স্রোত শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যসহ এশিয়া ও আফ্রিকার কোনো কোনো দেশে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনের পরিবেশ নেই বা নিরাপত্তা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছে, তার একটি তালিকা ইউরোপের দেশগুলোর পক্ষ থেকে তৈরি করা হয়। ইইউর কাছে থাকা ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর ওই তালিকায় সঙ্গতভাবেই বাংলাদেশের নাম নেই। তার পরও সাম্প্রতিক মাসগুলোয় প্রায় সাত হাজার বাংলাদেশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হতে আবেদন করেন। পরে ইইউ-সংশ্লিষ্টরা এর অনুসন্ধান করেন। পরে ইইউ এ বিষয়ে নিশ্চিত হয় যে, বাংলাদেশে স্বাভাবিক বসবাসের যথাযথ পরিবেশ রয়েছে এবং মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশের মতো নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বাংলাদেশি নাগরিকদের শরণার্থী হওয়ার আবেদন করারও কোনো যুক্তি নেই। পরে অনুসন্ধানে জানা যায়, যেসব বাংলাদেশি ইউরোপে শরণার্থী হওয়ার আবেদন করেছেন তাদের বেশির ভাগই লিবিয়া হয়ে গেছেন। তাদের কেউ কেউ এতদিন লিবিয়াতেই ছিলেন, এখন নতুন করে ইউরোপে যেতে চাইছেন। আবার কেউ কেউ লিবিয়াকে রুট ধরে ইউরোপে প্রবেশের সুযোগ নিয়েছেন। এ অনুসন্ধান করতে গিয়েই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৮০ হাজার বাংলাদেশির অবৈধ হওয়ার বিষয়টি সামনে চলে আসে। তার পরই তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। ঢাকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানালে ইইউর কাছ থেকে তারা আসলেই বাংলাদেশি কিনা, তা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য তালিকা চাওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘ইইউর একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসে ৮০ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ হওয়ার কথা জানায়। তাদের আমরা তালিকা দিতে বলেছিলাম। সে ধরনের কোনো তালিকা তারা দেয়নি। পাশাপাশি বাংলাদেশে ৫ লাখ রোহিঙ্গা ও ২ লাখ পাকিস্তানি শরণার্থী থাকার বিষয়টিও ইইউ প্রতিনিধি দলকে আমরা স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। বলেছি আপনারা তাদের ফেরত পাঠানোয় সহায়তা করুন।’ জানা যায়, গত বছর ঢাকায় অনুষ্ঠিত প্রথম বাংলাদেশ-ইইউ কূটনৈতিক পর্যালোচনা বৈঠকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়টি ঢাকার কর্মকর্তাদের জানানো হয়। তখন থেকেই বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবে তা মোকাবিলায় কাজ করছে। বুধবার ব্রাসেলসে ইইউ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বাংলাদেশ-ইইউ কূটনৈতিক পর্যালোচনা বৈঠকে ইইউর পক্ষ থেকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর জন্য একটি ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর’ চূড়ান্ত করার প্রস্তাব করা হলে তাতে সম্মত হয় বাংলাদেশ-ইইউ। এ ছাড়া নিয়মবহির্ভূত অভিবাসনের ঝুঁকি বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারমূলক কার্যক্রম চালানোর বিষয়েও দুই পক্ষ একমত হয়। এ প্রচারমূলক কার্যক্রম ঢাকায় ২৮ ফেব্রুয়ারি একটি কর্মশালা আয়োজনের মাধ্যমে শুরু হবে। ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ইউরোপে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের এখনই খুব শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে আরও অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাকি। ইইউ আন্তর্জাতিক রীতি ও মানবাধিকারের বাইরে কিছুই না করার বিষয়ে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আর অবৈধ হয়ে পড়া বাংলাদেশিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনা এবং সামাজিক ও জীবিকায় অংশগ্রহণ কীভাবে নিশ্চিত করা যায়, সে বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকদের বৈধ প্রক্রিয়ায় ইউরোপে অভিবাসী হওয়ার সুযোগ বাড়ানোর বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েই ইইউর সঙ্গে আলোচনা করছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম