শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ফেরত ৮০ হাজার বাংলাদেশি!

অবৈধ অভিবাসন বন্ধে প্রক্রিয়া শুরু ইউরোপে
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরত ৮০ হাজার বাংলাদেশি!

ইউরোপের দেশগুলোয় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন এমন প্রায় ৮০ হাজার বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)। এই বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ বিভিন্ন অবৈধ পথে ইউরোপের দেশগুলোয় প্রবেশ করে বছরের পর বছর অবস্থান করছে। আরেকটি অংশ বিভিন্ন ধরনের ভিসা নিয়ে প্রবেশ করে ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অবস্থান বদল করে বসবাস করছে। এখন ইইউর সদস্য দেশগুলোর ভিতরেই অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে চাপ তৈরি হওয়ায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইইউ। শুরু হয়েছে অবৈধভাবে থাকা তুরস্কের নাগরিকদের ফেরত পাঠানো। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ের আলোচনা করে ফেরত পাঠানোর একটি কাঠামো তৈরির বিষয়ে সম্মতি আদায়ও করেছে ইইউ। অবশ্য এসব বাংলাদেশির বৈধ হতে শেষ সুযোগ এবং ফেরতের পর পুনর্বাসনব্যবস্থার বিষয়ে কূটনৈতিক চ্যানেলে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে ঢাকার পররাষ্ট্র দফতর।

ঢাকার ইইউর সূত্রগুলোর দাবি, ইতিমধ্যেই ইইউ সদর দফতর থেকে ঢাকার কর্মকর্তাদের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত নিয়ে আসার বিষয়ে জানানো হয়েছে। ইইউ সদর দফতরের প্রাথমিক পরিসংখ্যান বলছে, ইউরোপের দেশগুলোয় থাকা প্রায় আড়াই লাখ বাংলাদেশির মধ্যে আনুমানিক ৮০ হাজার অবৈধ হয়ে পড়েছে। তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে, না হয় ছাত্রত্ব নেই। আবার কারও কারও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইউরোপে অবস্থান অবৈধ হয়ে পড়েছে। তারা সবাই ইউরোপে অবস্থানের জন্য আইনগত লড়াই করছেন। ইইউর পক্ষ থেকে তাদের আইনগত সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। এখন তাদের সব ধরনের প্রচেষ্টা শেষ হয়েছে।

তাই তাদের ফেরত পাঠানো হবে। উত্তর ইউরোপের একটি দেশের ঢাকার কূটনৈতিক মিশনপ্রধান জানান, ইউরোপের দেশগুলো মানবাধিকারের সাধারণ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। এ কারণে এতদিন কখনই অবৈধ অভিবাসী বা অবৈধ বসবাসকারীদের কোনো সংকটের মধ্যে পড়তে হয়নি। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোয় যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ থেকে স্রোতের মতো শরণার্থী প্রবেশ শুরু করলে ইউরোপের দেশগুলো চাপে পড়ে। ২৮ জাতির জোট ইইউতে এদের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে তীব্র টানাপড়েন শুরু হয়। ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবৈধ হয়ে পড়া কিংবা অবৈধভাবে থাকা বিদেশিদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে একটি চাপ ইইউভুক্ত দেশগুলোয় অভ্যন্তরীণভাবেই তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে কিছু অবৈধ অভিবাসীকে তুরস্কে ফেরত পাঠানোও হয়েছে। একটি কাঠামো তৈরির মাধ্যমে বাকিদের শিগগির তুরস্কে ফেরত পাঠানো হতে পারে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তেমন ভাবা হচ্ছে। তবে মানবাধিকার ক্ষুণ্ন হয় এমন কাজ ইইউ করবে না বলেই মনে করেন ইউরোপিয়ান এই কূটনীতিক। তবে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক বলেছেন, ‘ইউরোপে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে একটি আলোচনা ইইউর পক্ষ থেকে আনা হয়েছে। নিরাপদ অভিবাসনের অঙ্গীকারাবদ্ধ বাংলাদেশেরও এতে সম্মতি আছে। কিন্তু ৮০ হাজার সংখ্যাটা কোথা থেকে এলো তা আমার জানা নেই।’

নিরাপদ অভিবাসন নিয়ে কাজ করা বহুজাতিক সংস্থার এক কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি শরণার্থী স্রোত শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যসহ এশিয়া ও আফ্রিকার কোনো কোনো দেশে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনের পরিবেশ নেই বা নিরাপত্তা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছে, তার একটি তালিকা ইউরোপের দেশগুলোর পক্ষ থেকে তৈরি করা হয়। ইইউর কাছে থাকা ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর ওই তালিকায় সঙ্গতভাবেই বাংলাদেশের নাম নেই। তার পরও সাম্প্রতিক মাসগুলোয় প্রায় সাত হাজার বাংলাদেশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হতে আবেদন করেন। পরে ইইউ-সংশ্লিষ্টরা এর অনুসন্ধান করেন। পরে ইইউ এ বিষয়ে নিশ্চিত হয় যে, বাংলাদেশে স্বাভাবিক বসবাসের যথাযথ পরিবেশ রয়েছে এবং মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশের মতো নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বাংলাদেশি নাগরিকদের শরণার্থী হওয়ার আবেদন করারও কোনো যুক্তি নেই। পরে অনুসন্ধানে জানা যায়, যেসব বাংলাদেশি ইউরোপে শরণার্থী হওয়ার আবেদন করেছেন তাদের বেশির ভাগই লিবিয়া হয়ে গেছেন। তাদের কেউ কেউ এতদিন লিবিয়াতেই ছিলেন, এখন নতুন করে ইউরোপে যেতে চাইছেন। আবার কেউ কেউ লিবিয়াকে রুট ধরে ইউরোপে প্রবেশের সুযোগ নিয়েছেন। এ অনুসন্ধান করতে গিয়েই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৮০ হাজার বাংলাদেশির অবৈধ হওয়ার বিষয়টি সামনে চলে আসে। তার পরই তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। ঢাকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানালে ইইউর কাছ থেকে তারা আসলেই বাংলাদেশি কিনা, তা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য তালিকা চাওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘ইইউর একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসে ৮০ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ হওয়ার কথা জানায়। তাদের আমরা তালিকা দিতে বলেছিলাম। সে ধরনের কোনো তালিকা তারা দেয়নি। পাশাপাশি বাংলাদেশে ৫ লাখ রোহিঙ্গা ও ২ লাখ পাকিস্তানি শরণার্থী থাকার বিষয়টিও ইইউ প্রতিনিধি দলকে আমরা স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। বলেছি আপনারা তাদের ফেরত পাঠানোয় সহায়তা করুন।’ জানা যায়, গত বছর ঢাকায় অনুষ্ঠিত প্রথম বাংলাদেশ-ইইউ কূটনৈতিক পর্যালোচনা বৈঠকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়টি ঢাকার কর্মকর্তাদের জানানো হয়। তখন থেকেই বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবে তা মোকাবিলায় কাজ করছে। বুধবার ব্রাসেলসে ইইউ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বাংলাদেশ-ইইউ কূটনৈতিক পর্যালোচনা বৈঠকে ইইউর পক্ষ থেকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর জন্য একটি ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর’ চূড়ান্ত করার প্রস্তাব করা হলে তাতে সম্মত হয় বাংলাদেশ-ইইউ। এ ছাড়া নিয়মবহির্ভূত অভিবাসনের ঝুঁকি বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারমূলক কার্যক্রম চালানোর বিষয়েও দুই পক্ষ একমত হয়। এ প্রচারমূলক কার্যক্রম ঢাকায় ২৮ ফেব্রুয়ারি একটি কর্মশালা আয়োজনের মাধ্যমে শুরু হবে। ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ইউরোপে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের এখনই খুব শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে আরও অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাকি। ইইউ আন্তর্জাতিক রীতি ও মানবাধিকারের বাইরে কিছুই না করার বিষয়ে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আর অবৈধ হয়ে পড়া বাংলাদেশিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনা এবং সামাজিক ও জীবিকায় অংশগ্রহণ কীভাবে নিশ্চিত করা যায়, সে বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকদের বৈধ প্রক্রিয়ায় ইউরোপে অভিবাসী হওয়ার সুযোগ বাড়ানোর বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েই ইইউর সঙ্গে আলোচনা করছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম