শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাড়িতেই অর্ধেক সাজা ভোগ করতে পারবেন নারী কয়েদিরা

বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়িতেই অর্ধেক সাজা ভোগ করতে পারবেন নারী কয়েদিরা

এবার বড় ধরনের কোনো অপরাধে দণ্ডিত না হলে বাড়িতেই অর্ধেক সাজা ভোগ করতে পারবেন নারী কয়েদিরা। শর্ত সাপেক্ষে নারীদের এ সুবিধা দিতে এরই মধ্যে একটি বিধিমালার খসড়াও তৈরি করেছে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়। মতামতের জন্য খসড়াটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি পাঠানো হয়েছে আইন কমিশনেও। ২০০৬ সালে পাস হওয়া ‘কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের বিশেষ সুবিধা আইন, ২০০৬’-এর আওতায় এ বিধিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে। আইন কমিশন খসড়া বিধিমালায় ১০টি ত্রুটি চিহ্নত করে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে মতামতও পাঠিয়েছে। 

‘কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের বিশেষ সুবিধা বিধিমালা, ২০১৮’ নামে এই খসড়া বিধিমালায় দেখা গেছে, বিশেষ সুবিধায় মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম দুই মাস ১৫ দিন অন্তর ওই কয়েদিকে পর্যবেক্ষণ করবেন সংশ্লিষ্ট প্রবেশন অফিসার। দুই মাস পর থেকে শর্ত পালন করে সাজার বাকি মেয়াদ বাড়িতে বা নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে থেকে পার করতে পারবে কয়েদি। মুক্তি পাওয়ার পর কোনো নারী চাইলে আবাসিক ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রবেশন অফিসারকে নতুন ঠিকানার তথ্য জানাতে হবে। তবে বিশেষ সুবিধায় মুক্তি পাওয়া কয়েদি শর্ত পালন না করলে তার সুবিধা বাতিল করতে পারবে সরকার।

কোনো নারী কয়েদি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলে, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হলে, রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দণ্ডিত হলে এবং বিস্ফোরক দ্রব্য আইন, অস্ত্র আইন ও মাদকদ্রব্যসংশ্লিষ্ট আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধের দায়ে দণ্ডিত কয়েদি এই বিশেষ সুবিধা পাবেন না বলেই খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে। খসড়া বিধিমালায় বলা হয়েছে, বিশেষ সুবিধায় মুক্তি পেতে নারী কয়েদিদের আবেদন করতে হবে। যারা সুবিধা পাওয়ার যোগ্য তাদের প্রত্যেকের জন্য বিশেষ সুবিধার আলাদা পরিকল্পনা প্রণয়ন করবেন প্রবেশন অফিসার। প্রত্যেক কারাগারে এক বা একাধিক প্রবেশন অফিসার নিয়োগ দেবে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়। আবেদনকারী কয়েদির অতীত পারিবারিক ইতিহাস, বর্তমান মনোসামাজিক ও আবেগীয় অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা, কর্মোদ্দীপনা, কর্মদক্ষতা, প্রবণতা ইত্যাদি বিবেচনা করবেন প্রবেশন অফিসার। তিনি এসব পরিকল্পনা জেলা কমিটি বা জাতীয় কমিটির কাছে পাঠাবেন। খসড়া বিধিমালা অনুযায়ী, জাতীয় কমিটি বা জেলা কমিটি কয়েদির কাছ থেকে আবেদন ও প্রবেশন অফিসারের কাছ থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর ৯টি বিষয় বিবেচনা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওই কয়েদির মুক্তির বিষয়ে সুপারিশ পাঠাবে। এ পর্যায়ে যেসব বিষয় বিবেচনা করা হবে তার মধ্যে রয়েছে কয়েদি শিশুসন্তানসহ কারাগারে অবস্থান করে কি না, শিশুসন্তান বাড়িতে অবস্থান করে কি না, স্বাস্থ্যগত অবস্থানসহ কয়েদি বিশেষ কোনো অসুস্থতার শিকার কি না, প্রতিবন্ধী কি না এবং বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, আর্থসামাজিক অবস্থা, মামলার ধরন, কারাদণ্ডের মেয়াদ ও রেয়াতসহ কারাভোগের মেয়াদ ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণের তথ্য।

জাতীয় বা জেলা কমিটির কাছ থেকে সুপারিশ পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রশাসনিক আদেশ জারি করে তার অনুলিপি কারাগার কর্তৃপক্ষ ও প্রবেশন অফিসারের কাছে পাঠাবে। সংশ্লিষ্ট কয়েদি তখন প্রবেশন অফিসারের মাধ্যমে কারাগার কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দাখিল করবে। খসড়া বিধিমালার ৩ ধারায় বলা হয়েছে, কারাগার কর্তৃপক্ষ মুচলেকা সংরক্ষণ করে প্রবেশন অফিসারের তত্ত্বাবধানে বিশেষ সুবিধার আওতায় কয়েদিকে শর্তাধীন মুক্তি বা নির্ধারিত বিশেষ সুবিধা দেবে। এ বিষয়ে আইন কমিশনের মুখ্য গবেষণা কর্মকর্তা ফউজুল আজিম বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কারাগারে আটক নারীরা বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকেন। প্রতিবেশী দেশ ভারত ও শ্রীলঙ্কায়ও নারীরা কারাগারে এ ধরনের সুবিধা পান। তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে এখনো বাংলাদেশের কারাগারগুলো নারী বন্দীদের জন্য পুরোপুরি নিরাপদ করা সম্ভব হয়নি। আইনকে আরও কার্যকর করতে এই ধরনের একটি বিধিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। তবে এখানে থাকা ত্রুটিগুলোও দূর করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।

খসড়ায় ১০ ত্রুটি : ‘কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের বিশেষ সুবিধা বিধিমালা, ২০১৮’ এর খসড়ার বিষয়ে আইন কমিশনের দেওয়া মতামতে ১০টি ত্রুটি তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য ত্রুটিসমূহ হচ্ছে— এই বিধিমালায় বিশেষ সুবিধা ভোগ করার আবেদন সংক্রান্ত বিভিন্ন ফরম সংযুক্ত করা নেই। এই ফরমগুলো সংযুক্ত থাকা প্রয়োজন ছিল। বিধিতে আদালত, কয়েদি, কারাগারসহ বিভিন্ন বিষয়ের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। এসব সংজ্ঞা মূল আইনেও রয়েছে। তাই একই বিষয় পুনরাবৃত্তি করা অপ্রয়োজনী মনে করেছে কমিশন। কমিশনের মতামতে বলা হয়েছে, বিধিতে বেশ কিছু শব্দ বাদ পড়ে যাওয়ায় কিছু বিষয় অস্পষ্ট হয়ে গেছে। যেমন খসড়া বিধিমালার ৩ নম্বর বিধিতে ধারা ৪ অনুসারে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদিদের তালিকা তৈরি করার কথা উল্লেখ আছে। তবে কোন আইনের ধারা তা উল্লেখ নেই। প্রস্তাবিত বিধিতে মুক্তিপ্রাপ্ত নারী কয়েদিদের ক্ষেত্রগুলো সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নেই। বিধিমালায় পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রগুলো উল্লেখ করা প্রয়োজন বলেও আইন কমিশন মনে করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক