শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ভুলের হিসাব মেলাচ্ছে বিএনপি

নির্বাচনের তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপত্তি, সামনে তৃণমূলকে ঐক্যবদ্ধ রাখার চ্যালেঞ্জ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভুলের হিসাব মেলাচ্ছে বিএনপি

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি শুরু থেকেই কৌশলগত অসংখ্য ভুলের চোরাবালিতে আটকে ছিল বলে মনে করছেন দলের অনেক নেতা-কর্মী। সেই ভুলের খেসারত হিসেবেই নির্বাচনে দলের ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনে বিপর্যয়ের কারণ বিশ্লেষণ করে তৃণমূল পর্যায়ের হতাশ নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখার উপায় খুঁজছে বিএনপি।

নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কয়েক দফা বৈঠক করে তাগিদ দেওয়ার পরও নির্বাচনে অনিয়মের প্রত্যাশিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেনি দলটি। ফলে সরকারের বিরুদ্ধে কোন কৌশল নিয়ে সামনে এগোবে তা এখনো নির্ধারণ করা যায়নি। ভোটের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল সংগ্রহ নিয়েও বিপাকে রয়েছে দলটি, যার ভিত্তিতে আদালতে মামলা করার কথা ছিল। সূত্রমতে, নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকেই মাঠ ছেড়ে দেওয়া বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের শুরু থেকেই কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা সেভাবে পরিলক্ষিত হয়নি। তারা কী প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করবে, কীভাবে সরকার গঠন করবে, কে তাদের মুখ্য নেতৃত্বে থাকবেন- তা মোটেও সুনির্দিষ্ট ছিল না। এ প্রেক্ষাপটে বিএনপি নেতারা অনেকটা হাত-পা ছেড়ে বসে ছিলেন। বিএনপির হাইকমান্ডসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতারা কর্মীদের উদ্দেশে ভোট কেন্দ্র পাহারা ও সকালে ভোটের বাক্স পরীক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া কেন্দ্রভিত্তিক ভোট রক্ষা কমিটির করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের সাড়া মেলেনি। ভোটের কয়েকদিন আগে থেকে ধানের শীষের প্রার্থীরা মাঠ ছেড়ে দেন। বিএনপির অনেক প্রার্থী প্রচারণায় নামেননি। এমনকি পোস্টারও ছাপেননি। বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদসহ অনেকে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েই চলে আসেন মাঠের বাইরে। বিএনপি নেতাদের প্রচারণা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মূলত ফেসবুককেন্দ্রিক ছিল। তারা আশা করছিলেন, ধানের শীষের পক্ষে ‘একটি ভোট বিপ্লব’ হয়ে যাবে। বিএনপির পক্ষে নীরব ভোট বিপ্লব ঘটবে। কিন্তু দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে না থাকায় সমর্থকরাও তেমন সাড়া দেননি।

তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে বিএনপি : নির্বাচনে অনিয়মের তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে রয়েছে বিএনপি। প্রতিটি নির্বাচনী আসনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল সংগ্রহ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন দলের কেন্দ্রীয় হাইকমান্ড। তার ভিত্তিতেই প্রতিটি সংসদীয় আসনের ভোট কেন্দ্রভিত্তিক অভিযোগ দায়ের করার কথা ছিল। কিন্তু সেই ফলাফল পাচ্ছেন না বিএনপির প্রার্থীরা। কারণ, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক ফলাফল পেতে দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। অন্যদিকে প্রার্থীর এজেন্টদের কাছ থেকে ফল পাওয়াও অনেক কঠিন। অধিকাংশ কেন্দ্রে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের এজেন্টই ছিল না। সূত্রমতে, স্থানীয়ভাবে ফলাফল সংগ্রহ করে অভিযোগ দায়ের করাও কঠিন। কারণ, পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশনের ফলাফলের সঙ্গে অভিযোগের ফল না মিললে অভিযোগই খারিজ হয়ে যেতে পারে। বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা মনে করেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের আচরণে নিরপেক্ষতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে হেরে গেছে বিএনপি। এসব কারণে তারা নির্বাচনের আগে কার্যকর প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। নির্বাচনের বেশ আগেই তাদের মাঠ ছেড়ে দিতে হয়। অন্যদিকে বিএনপি ভোটের আগের রাতে প্রশাসনের সহায়তায় ব্যালট বাক্স ভর্তি করার অভিযোগ করলেও কোনো প্রমাণ দেখাতে পারছে না। নির্বাচনের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ঐক্যফ্রন্টের একাধিক বৈঠক হয়েছে। সেখানে নির্বাচনে অনিয়মের বিভিন্ন বিষয় ও ফলাফল বিশ্লেষণ করেছেন নেতারা। কিন্তু অপর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কত দূর এগোনো যাবে তা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত বিএনপি নেতারা।

অতিনির্ভরতার বিপদ : বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতার মতে, নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্ব ছিল ঐক্যফ্রন্টের হাতে, যার চূড়ান্ত ‘অপব্যবহার’ হয়েছে। বিএনপি নেতাদের নির্ভরতা ছিল ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের ওপর। শুরুতে নির্বাচনে অংশ নেবে কিনা তা নিয়ে দলে বিভক্তি ছিল স্পষ্ট। এক পক্ষ প্রকাশ্যেই বলতে থাকেন দলের কারাবন্দী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবেন না। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পর গ্রেফতার-হামলা বেড়ে গেলে প্রতিকূল পরিবেশের অভিযোগে নির্বাচন বর্জনের পক্ষে একটি অংশ শক্তভাবে অবস্থান নেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীসহ অনেকে প্রকাশ্যে নির্বাচন বর্জনের পক্ষে অবস্থান নেন। তবে যে কোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত থাকার পক্ষে ঐক্যফ্রন্টের ড. কামাল হোসেনসহ কয়েকজন নেতার জোরালো অবস্থানের কারণে তা সফল হয়নি। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ওদের বেআইনি কোনো আদেশ মানবেন না। ক্ষমতায় তো সরকার পাঁচ বছর থাকে। সেই পাঁচ বছর শেষ। আর কয়দিন আছে। মাত্র ১০, ২০ বা ১৫ দিন। অন্যদিকে নির্বাচনের দেড় সপ্তাহ আগে ঐক্যফ্রন্ট নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছিলেন, ৩০ জানুয়ারি নির্বাচন হবে আর আগামী ২ জানুয়ারি বেগম জিয়া মুক্তি পাবেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টা থেকে নয়, ভোর ৫টা থেকে জনগণ ভোট কেন্দ্রে যাবে, সরকারের মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। নৌকা ডুবে যাবে ৩০ তারিখ। তবে নেতাদের এসব বক্তব্য শেষ পর্যন্ত বাগাড়ম্বরে পরিণত হয়। বিএনপি নেতারা এসব বক্তব্যে উদ্দীপ্ত হলেও ধানের শীষের সমর্থকরা ভরসা পাননি। অন্যদিকে ড. কামাল ও ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর এমন বক্তব্যের পর সরকার তার অবস্থান সুদৃঢ় করে।

সামনে বিভক্তির ভয়, ঐক্য রক্ষার তাগিদ : বিএনপির সামনে এখন দলে বিভক্তির বিপদ। নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও বর্জন নিয়ে নেতাদের মধ্যে বিভক্তি স্পষ্ট। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে ভোটে যাওয়ায় বিএনপির একাংশ হতাশ ও ক্ষুব্ধ। ভরাডুবির পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের প্রথম বৈঠকে দেখা যায়নি নির্বাচনে যাওয়ার বিরোধিতাকারী অনেক নেতাকে। বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো আর কোনো নির্বাচনে এতটা খারাপ ফল হয়নি বিএনপির। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে সরকার আমাদের অবস্থা দুর্বল করেছে। এদিকে নির্বাচনে চরম ভরাডুবির পর নিজের অবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিএনপি এখন কী কৌশল নেবে- তা নিয়েই সর্বত্র আলোচনা চলছে। দীর্ঘ ১২ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির নেতারা আগামী দিনের করণীয় নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনাও শুরু করেছেন। দলের নীতিনির্ধারকদের মতে, বিএনপির সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। দল ইতিমধ্যে নির্বাচন ও ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে। একই সঙ্গে নেতারা নতুন নির্বাচনের দাবিও জানিয়েছেন। এ দাবি নিয়ে তারা জনগণের কাছে যাবেন। ইতিমধ্যে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা তিনটি কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এদিকে আগামী পাঁচ বছর আওয়ামী লীগ সরকারে থাকবে মেনে নিয়েই সামনে এগোতে হচ্ছে বিএনপিকে। এই সময়ে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই বিএনপির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা এখনো ছন্নছাড়া। গভীর হতাশায় নিমজ্জিত এসব নেতা-কর্মী লাখো মামলার আসামি। নির্বাচনের পরও অনেক এলাকায় এখনো স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসেনি। অনেকেই মামলার হাজিরা দিতে গিয়ে কারাগারে ঢুকছেন। মামলা-হামলাসহ নানামুখী নির্যাতন ঠেকাতে অনেকেই এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। সমঝোতার চেষ্টা করেও ব্যর্থও হচ্ছেন কেউ কেউ। অনেকেই প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। কেউ কেউ গোপনে সম্পর্ক রেখে এলাকায় ফিরে গেছেন। বিএনপির যুগ্মমহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের পুরনো সব কৌশল ব্যর্থ হয়েছে। এটাই বাস্তবতা। সেই নতুন চিন্তার মধ্যে এ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিতে হবে। নেতা-কর্মীদের চেয়েও তাদের মতামত বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এর মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের পথনির্দেশনা তৈরি হবে।’ বিএনপি সমর্থিত বুদ্ধিজীবী গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের এখন একটাই কাজ হবে- নেতা-কর্মীদের এক প্ল্যাটফরমে রাখা। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে। কারণ, হামলা-মামলার শিকার হয়ে মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখনো হতাশায় ভুগছেন। এজন্য তৃণমূলকে উজ্জীবিত রাখার কর্মসূচি দিতে হবে। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে ঢেলে সাজাতে হবে। নির্বাচিত স্থায়ী কমিটিসহ কেন্দ্রীয় কমিটি করাও জরুরি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন