শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ভুলের হিসাব মেলাচ্ছে বিএনপি

নির্বাচনের তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপত্তি, সামনে তৃণমূলকে ঐক্যবদ্ধ রাখার চ্যালেঞ্জ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভুলের হিসাব মেলাচ্ছে বিএনপি

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি শুরু থেকেই কৌশলগত অসংখ্য ভুলের চোরাবালিতে আটকে ছিল বলে মনে করছেন দলের অনেক নেতা-কর্মী। সেই ভুলের খেসারত হিসেবেই নির্বাচনে দলের ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনে বিপর্যয়ের কারণ বিশ্লেষণ করে তৃণমূল পর্যায়ের হতাশ নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখার উপায় খুঁজছে বিএনপি।

নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কয়েক দফা বৈঠক করে তাগিদ দেওয়ার পরও নির্বাচনে অনিয়মের প্রত্যাশিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেনি দলটি। ফলে সরকারের বিরুদ্ধে কোন কৌশল নিয়ে সামনে এগোবে তা এখনো নির্ধারণ করা যায়নি। ভোটের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল সংগ্রহ নিয়েও বিপাকে রয়েছে দলটি, যার ভিত্তিতে আদালতে মামলা করার কথা ছিল। সূত্রমতে, নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকেই মাঠ ছেড়ে দেওয়া বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের শুরু থেকেই কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা সেভাবে পরিলক্ষিত হয়নি। তারা কী প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করবে, কীভাবে সরকার গঠন করবে, কে তাদের মুখ্য নেতৃত্বে থাকবেন- তা মোটেও সুনির্দিষ্ট ছিল না। এ প্রেক্ষাপটে বিএনপি নেতারা অনেকটা হাত-পা ছেড়ে বসে ছিলেন। বিএনপির হাইকমান্ডসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতারা কর্মীদের উদ্দেশে ভোট কেন্দ্র পাহারা ও সকালে ভোটের বাক্স পরীক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া কেন্দ্রভিত্তিক ভোট রক্ষা কমিটির করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের সাড়া মেলেনি। ভোটের কয়েকদিন আগে থেকে ধানের শীষের প্রার্থীরা মাঠ ছেড়ে দেন। বিএনপির অনেক প্রার্থী প্রচারণায় নামেননি। এমনকি পোস্টারও ছাপেননি। বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদসহ অনেকে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েই চলে আসেন মাঠের বাইরে। বিএনপি নেতাদের প্রচারণা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মূলত ফেসবুককেন্দ্রিক ছিল। তারা আশা করছিলেন, ধানের শীষের পক্ষে ‘একটি ভোট বিপ্লব’ হয়ে যাবে। বিএনপির পক্ষে নীরব ভোট বিপ্লব ঘটবে। কিন্তু দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে না থাকায় সমর্থকরাও তেমন সাড়া দেননি।

তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে বিএনপি : নির্বাচনে অনিয়মের তথ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে রয়েছে বিএনপি। প্রতিটি নির্বাচনী আসনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল সংগ্রহ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন দলের কেন্দ্রীয় হাইকমান্ড। তার ভিত্তিতেই প্রতিটি সংসদীয় আসনের ভোট কেন্দ্রভিত্তিক অভিযোগ দায়ের করার কথা ছিল। কিন্তু সেই ফলাফল পাচ্ছেন না বিএনপির প্রার্থীরা। কারণ, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক ফলাফল পেতে দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। অন্যদিকে প্রার্থীর এজেন্টদের কাছ থেকে ফল পাওয়াও অনেক কঠিন। অধিকাংশ কেন্দ্রে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের এজেন্টই ছিল না। সূত্রমতে, স্থানীয়ভাবে ফলাফল সংগ্রহ করে অভিযোগ দায়ের করাও কঠিন। কারণ, পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশনের ফলাফলের সঙ্গে অভিযোগের ফল না মিললে অভিযোগই খারিজ হয়ে যেতে পারে। বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা মনে করেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের আচরণে নিরপেক্ষতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে হেরে গেছে বিএনপি। এসব কারণে তারা নির্বাচনের আগে কার্যকর প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। নির্বাচনের বেশ আগেই তাদের মাঠ ছেড়ে দিতে হয়। অন্যদিকে বিএনপি ভোটের আগের রাতে প্রশাসনের সহায়তায় ব্যালট বাক্স ভর্তি করার অভিযোগ করলেও কোনো প্রমাণ দেখাতে পারছে না। নির্বাচনের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ঐক্যফ্রন্টের একাধিক বৈঠক হয়েছে। সেখানে নির্বাচনে অনিয়মের বিভিন্ন বিষয় ও ফলাফল বিশ্লেষণ করেছেন নেতারা। কিন্তু অপর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কত দূর এগোনো যাবে তা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত বিএনপি নেতারা।

অতিনির্ভরতার বিপদ : বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতার মতে, নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্ব ছিল ঐক্যফ্রন্টের হাতে, যার চূড়ান্ত ‘অপব্যবহার’ হয়েছে। বিএনপি নেতাদের নির্ভরতা ছিল ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের ওপর। শুরুতে নির্বাচনে অংশ নেবে কিনা তা নিয়ে দলে বিভক্তি ছিল স্পষ্ট। এক পক্ষ প্রকাশ্যেই বলতে থাকেন দলের কারাবন্দী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবেন না। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পর গ্রেফতার-হামলা বেড়ে গেলে প্রতিকূল পরিবেশের অভিযোগে নির্বাচন বর্জনের পক্ষে একটি অংশ শক্তভাবে অবস্থান নেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীসহ অনেকে প্রকাশ্যে নির্বাচন বর্জনের পক্ষে অবস্থান নেন। তবে যে কোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত থাকার পক্ষে ঐক্যফ্রন্টের ড. কামাল হোসেনসহ কয়েকজন নেতার জোরালো অবস্থানের কারণে তা সফল হয়নি। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ওদের বেআইনি কোনো আদেশ মানবেন না। ক্ষমতায় তো সরকার পাঁচ বছর থাকে। সেই পাঁচ বছর শেষ। আর কয়দিন আছে। মাত্র ১০, ২০ বা ১৫ দিন। অন্যদিকে নির্বাচনের দেড় সপ্তাহ আগে ঐক্যফ্রন্ট নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছিলেন, ৩০ জানুয়ারি নির্বাচন হবে আর আগামী ২ জানুয়ারি বেগম জিয়া মুক্তি পাবেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টা থেকে নয়, ভোর ৫টা থেকে জনগণ ভোট কেন্দ্রে যাবে, সরকারের মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। নৌকা ডুবে যাবে ৩০ তারিখ। তবে নেতাদের এসব বক্তব্য শেষ পর্যন্ত বাগাড়ম্বরে পরিণত হয়। বিএনপি নেতারা এসব বক্তব্যে উদ্দীপ্ত হলেও ধানের শীষের সমর্থকরা ভরসা পাননি। অন্যদিকে ড. কামাল ও ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর এমন বক্তব্যের পর সরকার তার অবস্থান সুদৃঢ় করে।

সামনে বিভক্তির ভয়, ঐক্য রক্ষার তাগিদ : বিএনপির সামনে এখন দলে বিভক্তির বিপদ। নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও বর্জন নিয়ে নেতাদের মধ্যে বিভক্তি স্পষ্ট। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে ভোটে যাওয়ায় বিএনপির একাংশ হতাশ ও ক্ষুব্ধ। ভরাডুবির পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের প্রথম বৈঠকে দেখা যায়নি নির্বাচনে যাওয়ার বিরোধিতাকারী অনেক নেতাকে। বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো আর কোনো নির্বাচনে এতটা খারাপ ফল হয়নি বিএনপির। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে সরকার আমাদের অবস্থা দুর্বল করেছে। এদিকে নির্বাচনে চরম ভরাডুবির পর নিজের অবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিএনপি এখন কী কৌশল নেবে- তা নিয়েই সর্বত্র আলোচনা চলছে। দীর্ঘ ১২ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির নেতারা আগামী দিনের করণীয় নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনাও শুরু করেছেন। দলের নীতিনির্ধারকদের মতে, বিএনপির সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। দল ইতিমধ্যে নির্বাচন ও ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে। একই সঙ্গে নেতারা নতুন নির্বাচনের দাবিও জানিয়েছেন। এ দাবি নিয়ে তারা জনগণের কাছে যাবেন। ইতিমধ্যে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা তিনটি কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এদিকে আগামী পাঁচ বছর আওয়ামী লীগ সরকারে থাকবে মেনে নিয়েই সামনে এগোতে হচ্ছে বিএনপিকে। এই সময়ে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই বিএনপির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা এখনো ছন্নছাড়া। গভীর হতাশায় নিমজ্জিত এসব নেতা-কর্মী লাখো মামলার আসামি। নির্বাচনের পরও অনেক এলাকায় এখনো স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসেনি। অনেকেই মামলার হাজিরা দিতে গিয়ে কারাগারে ঢুকছেন। মামলা-হামলাসহ নানামুখী নির্যাতন ঠেকাতে অনেকেই এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। সমঝোতার চেষ্টা করেও ব্যর্থও হচ্ছেন কেউ কেউ। অনেকেই প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। কেউ কেউ গোপনে সম্পর্ক রেখে এলাকায় ফিরে গেছেন। বিএনপির যুগ্মমহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের পুরনো সব কৌশল ব্যর্থ হয়েছে। এটাই বাস্তবতা। সেই নতুন চিন্তার মধ্যে এ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিতে হবে। নেতা-কর্মীদের চেয়েও তাদের মতামত বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এর মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের পথনির্দেশনা তৈরি হবে।’ বিএনপি সমর্থিত বুদ্ধিজীবী গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের এখন একটাই কাজ হবে- নেতা-কর্মীদের এক প্ল্যাটফরমে রাখা। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে। কারণ, হামলা-মামলার শিকার হয়ে মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখনো হতাশায় ভুগছেন। এজন্য তৃণমূলকে উজ্জীবিত রাখার কর্মসূচি দিতে হবে। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে ঢেলে সাজাতে হবে। নির্বাচিত স্থায়ী কমিটিসহ কেন্দ্রীয় কমিটি করাও জরুরি।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে