শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

আগুনে পোড়া লাশের মিছিল

চকবাজারের ভয়াবহ ঘটনায় ৬৭ মরদেহ উদ্ধার, আহত ১১ জন হাসপাতালে ভর্তি, অসহনীয় ভয়াবহতা
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আগুনে পোড়া লাশের মিছিল

চকবাজারের সরু পথ দিয়ে পানির স্রোত। কালো। কাগজ, কাপড়, প্যাকিং বাক্সের টুকরো, প্রসাধনসামগ্রী, টিনের কৌটা, আরও কত কী পুড়ে কয়লা হয়ে পড়ে আছে। সঙ্গে মিশে আছে মানুষের মাংস-মজ্জা-রক্ত। ফায়ার সার্ভিস, বিমানবাহিনী আর পুলিশের জলকামানও পারছে না সেই বিপুল কালো আবর্জনাকে সরিয়ে ফেলতে। ছাই-কয়লার থকথকে কালো পাঁকের মধ্যে পা ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে হাজারো মানুষ। শোকে বেদনায় মুহ্যমান। ওই কালো আবর্জনার মতোই বেদনায় কালো হয়ে আছে তাদের মুখগুলো।

আগুনের  লেলিহান শিখা এক রাতে পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়ে গেছে কত জনের সাজানো সংসার, দীর্ঘদিনের শ্রমে-ঘামে গড়ে তোলা জীবিকার প্রতিষ্ঠান। এতই আকস্মিক আর এমন ভয়াবহ সেই ঘটনা যে, যারা এর প্রত্যক্ষদর্শী, তারাও ঠিক ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলেন না যা দেখেছেন তা বলার। বুধবার রাত সাড়ে ১০টায় চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড়ের শাহি মসজিদের পাশে ওয়াহিদ ম্যানশনে স্মরণকালের ভয়াবহ অগ্নিকা- যখন শেষ রাতে কিছুটা থিতিয়ে আসতে থাকে, লাশ উদ্ধার হতে থাকে তখন থেকে। লাশ উদ্ধার করেই রাখা হচ্ছিল সামনের সড়কে। ধীরে ধীরে। একসঙ্গে পাঁচটি, আবার চারটি। এভাবেই লাশ উদ্ধার হতে থাকে। এ যেন লাশের মিছিল। দুই ঘণ্টার মধ্যেই সেখানে লাশের স্তূপ। পুড়ে কালো কয়লায় রূপ নেওয়া ভবন, হাসপাতাল, মর্গ সব জায়গায় স্বজনের খোঁজে মরিয়া ছিলেন স্বজনরা। পুড়ে যাওয়া বাড়িগুলো থেকে ৬৭টি লাশ উদ্ধার করে রাখা হয় সামনের সড়কে। স্বজনের খোঁজে আসা মানুষ লাশ বহনকারী ব্যাগের চেইন খুলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাওয়া মুখ দেখেই ডুকরে উঠছিলেন। কেউবা জড়িয়ে ধরছিলেন পাশের জনকে। নিখোঁজ হওয়া সন্তানের খোঁজে এক মায়ের কাকুতি-মিনতি দেখে উপস্থিত কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। সেই মা বলছিলেন, ‘যে রকম হোক... কালি হোক, একটু যদি মাংস থাকে, মাংসের ফোঁটাও থাকে, আমার বাবারে এনে দেন। আমি কোলে নিমু। দরকার হয় আমি ছালি (ছাই) ধরুম, এমনে গায়ে মাখুম।’ কাঁদতে কাঁদতে তিনিই জানাচ্ছিলেন, তার ছেলের নাম ফুয়াদ, নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটিতে ফোর্থ সেমিস্টারে পড়ছিলেন। পুরান ঢাকার চকবাজার থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। আরেক পথে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ। দক্ষিণে চানখাঁরপুল- পুরোটাই যেন এক শোকবলয়। মর্মন্তুদ এ ঘটনায় শুধু স্বজনহারা ব্যক্তিরাই কাঁদছেন না, কাঁদছে ঢাকা, শোকার্ত পুরো দেশ। অগ্নিকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মো. জাবেদ পাটোয়ারী, র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।

যেভাবে আগুন : বুধবার রাত সাড়ে ১০টা। চুড়িহাট্টা মোড়ের সামনে ভয়াবহ যানজট। একটি বিয়ের বরযাত্রীদের গাড়ি যাচ্ছিল চার তলা ওয়াহিদ ম্যানশনের সামনে দিয়ে। স্বাভাবিক যানজট আরও তীব্র আকার ধারণ করে। এর মধ্যে হঠাৎ করেই পারফিউমের বোতলভর্তি একটি পিকআপের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভবনের তিন তলা পর্যন্ত উঠে যায়। এতে পাশে থাকা বিদ্যুতের ছোট একটি ট্রান্সফরমারে আগুন ধরে যায়। এ আগুনের স্পর্শে এ ভবনেরই একটি এয়ার কন্ডিশনারে (এসি) আগুন লাগে। বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয় ওই এসি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে ওয়াহিদ ম্যানশনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায়। সেখানে থাকা পারফিউমের কাঁচামাল ও বিদেশ থেকে আমদানিকৃত পারফিউমের গোডাউনের কারণে আগুন দ্রুত বেগে ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের ভবনগুলোয়। ৬৫/৬৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের বাবুল মিয়ার ছয় তলা ভবনের নিচেই ছিল হোটেল রাজমহল। হোটেলের সামনে রাখা ছিল তিনটি গ্যাস সিলিন্ডার। কিছু সময়ের মধ্যে একে একে বিস্ফোরিত হতে থাকে গ্যাস সিলিন্ডারগুলো। এ ভবনের সামনেই পরদিন (গতকাল সকালে) মিলেছে পুড়ে যাওয়া মানুষের মাথার খুলি। অগ্নিকান্ডের প্রায় ২৫ মিনিট পর রাত ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে আসে ফায়ার সার্ভিসের টিম। ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের ওয়াহিদ ম্যানশনে। আগুনের উত্তাপ থেকে বাঁচতে ১৭ নম্বর হোল্ডিংয়ের নিচতলায় থাকা ফার্মেসি, নেইল পলিশের দোকান ও গোডাউন, রঙের দোকানের শাটার লাগিয়ে দেন দোকানিরা। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, এভাবেই মারা যান দোকানের মালিক, কর্মচারী এবং সে সময় দোকানে অবস্থান করা গ্রাহকরা। ফায়ারের সদস্যরা এবং এলাকার অসহায় মানুষের চোখের সামনে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে ওয়াহিদ ম্যানশন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় থাকা পারফিউমের গোডাউনে কিছু সময় পরপর বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। অল্প সময়ের ব্যবধানে ওয়াহিদ ম্যানশন রূপ নেয় জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরিতে। এ ভবনের আগুনের উত্তাপ থেকে বাঁচতে ওয়াটার ওয়ার্ক রোডের হানিফ আহমেদের দ্বিতল বাড়ির দোকানগুলো তাদের শাটার লাগিয়ে ফেলে। আর এটাই তাদের জন্য কাল হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযান সমাপ্ত করার পর ওই ভবনের কাওসার ফার্মেসি থেকে পাঁচজনের গলিত লাশ উদ্ধার করে। এর মধ্যে ছিল ফার্মেসি মালিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কাওসারের লাশ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন লাগার পর দ্রুত চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ঘটনাস্থলের আশপাশের সব ভবনে ও পাঁচ রাস্তার মোড়ে অনেক মানুষ আটকে যায়। আর আগুন ছড়িয়ে পড়ার মূল কারণ ছিল প্লাস্টিকের সরঞ্জাম আর পারফিউম ও কেমিক্যাল। ভবন ও ঘটনাস্থল এতটাই ঘিঞ্জি যে, আগুন লাগার পরপরই এসবে ধরে যায়। এ সময় বের হওয়ার কোনো পথই ছিল না কারও। ঘটনার পাঁচ থেকে সাত মিনিটের মধ্যে যারা প্রাণ নিয়ে কোনোমতে বের হতে পেরেছিলেন তারা এখন হাসপাতালে ভর্তি। বাকিরা আর প্রাণে বাঁচতে পারেননি। ঘটনার ১৫ মিনিটের মধ্যেই তারা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা। প্রত্যক্ষদর্শী মোস্তাফা কামাল বলেন, আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে চুড়িহাট্টা মসজিদের বাইরের টাইলস খসে পড়ে। এ সময় অনেক মুসল্লিসহ এতিম অনেক শিশু-কিশোর মসজিদে আটকে পড়ে। তবে তাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। মসজিদের দেয়ালে টাঙানো ঘড়ির কাঁটা ১০টা ৩৫ মিনিটে গিয়ে থেমে যায়। এতে ধারণা করা হয়, আগুন ১০টা ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটের মধ্যেই লেগেছিল। সরেজমিন জানা যায়, আগুনের সময় ভবনগুলোয় আটকে পড়া ব্যক্তিরা এবং পথচারীরা জীবন বাঁচাতে জোরে জোরে চিৎকার করছিলেন। এ সময় যে যার মতো ‘আগুন, আগুন’, ‘মরে গেলাম’, ‘বাঁচাও, বাঁচাও’ চিৎকার করতে থাকেন। কিন্তু ততক্ষণে তাদের শরীরে আগুন ধরে যায়। হতভাগাদের অনেককে দূর থেকে পুড়তে দেখছিলেন কেউ কেউ। তবে কারও কিছু করার ছিল না। কারণ আগুন এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এগিয়ে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করা তৎক্ষণাৎ কারও পক্ষেই সম্ভব ছিল না। এরপর ফায়ার সার্ভিস সেখানে পৌঁছানোর পরও তাদের জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ সময় সাতটি ভবনের অন্তত ৩০টি দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নেভার পর সকাল ৮টা থেকে দিনভর সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ছোট ছোট পারফিউমের কৌটা বিস্ফোরিত হয়ে ঘটনাস্থল পাঁচ রাস্তা মোড়ের বিভিন্ন পাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। ছড়িয়ে আছে প্লাস্টিকের কাঁচামাল (দানা)। সেখানে পড়ে থাকতে দেখা যায় দুটি পিকআপ, দুটি প্রাইভেট কার, একটি অটোরিকশা, ছয়টি মোটরসাইকেলসহ বাইসাইকেল, ঠেলাগাড়ি, অন্তত ১০টি ভ্যান, রিকশাসহ কেমিক্যালের বিভিন্ন সরঞ্জামের কৌটা। ওয়াহিদ ম্যানশন নামে চার তলা (বেসমেন্টসহ পাঁচ তলা) ভবনের পুরোটাই পুড়ে গেছে। রীতিমতো কঙ্কাল হয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে ভবনটি। এ ভবনের নিচতলায় থাকা দুটি প্লাস্টিকের সরঞ্জামের দোকান, পারফিউম, একটি ওষুধের দোকানসহ ১৪টি দোকানের পুরোটাই পুড়ে যায়। এসব দোকানের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী আগুনে আটকে পড়েন। এ ভবনের পুরো দ্বিতীয় তলা, তিন তলায় একটি এবং চার তলায় দুটি ছিল কেমিক্যাল ও প্লাস্টিক তৈরির কাঁচামালের গুদাম। ভবনের ওপরে থাকতেন ভবনমালিক হাজী ওয়াহিদ মিয়ার দুই ছেলে ও তাদের পরিবারের সদস্যরা। দুর্ঘটনার পরপর তাদেরসহ বেশ কয়েকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে এ ভবনে থাকা ভাড়াটিয়া ও ব্যবসায়ীদের অনেকেই পুড়ে মারা যান বলে জানা গেছে। এ ভবনের সামনে হাবিব টেইলার্স, হায়দার ফার্মেসি পুড়ে আরও ছয়জন মারা গেছেন। এ সময় ওষুধের দোকানে আটকে পুড়ে মারা যান মোল্লা ওমর ফারুক নামে স্থানীয় বড় কাটরা মাদ্রাসার শিক্ষক।

ছিল পানির সংকট : আগুন নেভাতে গিয়ে চরম পানি সংকটে পড়েন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। সরু গলির কারণে ফায়ার সার্ভিসের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ঘটনাস্থলে পৌঁছাতেও চরম বেগ পেতে হয়েছিল তাদের। একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে আনা হয় পুলিশের জলকামানের গাড়ি। সেই গাড়ি থেকে আগুন লক্ষ্য করে পানি ছোড়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলোর কাছে থাকা পানির মজুদ শেষ হয়ে গিয়েছিল অল্প সময়ের মধ্যেই। ৩৭টি ইউনিটের সদস্যরা সেখানে পৌঁছলেও পানির অভাবে কাজ করতে পারছিলেন না। হন্যে হয়ে তারা খুঁজতে থাকেন পানির উৎস। তবে কোনো বাসা-বাড়ির রিজার্ভ ট্যাঙ্কে ছিল না পর্যাপ্ত পানি। অবশেষে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের পুকুর থেকে আনা হয় পানি। এ পানি দিয়েই চলে সাড়ে চার ঘণ্টার আগুন নেভানোর অপারেশন। এদিকে রাতে ঢাকা জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, চকবাজার থেকে ৬৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

হতভাগা দুই ডেন্টিস্ট : বুধবার রাতের ভয়াবহ আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন দুই ডেন্টাল সার্জন ডা. ইমতিয়াজ ইমরোজ ও ডা. মো. আশরাফুল হক। ওয়াহিদ ম্যানশনের বিপরীতে হানিফ মিয়ার দ্বিতল বাড়ির নিচতলার কাওসারের আল মদিনা মেডিকেল হলসংলগ্ন চেম্বারে রোগী দেখছিলেন তারা। বাংলাদেশ ডেন্টাল কলেজের ১৯তম ব্যাচের এ দুই ছাত্র সম্প্রতি পাস করে চকবাজারে প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু করেন। এ সময় ওই ডেন্টাল ক্লিনিকের মালিক কাওসার আহমেদসহ আরও তিনজন ছিলেন। সেখানে চিকিৎসা নিতে গিয়ে সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে সদ্য অ্যাকাউন্টিংয়ে মাস্টার্স পাস করা কাজী এনামুল হক দগ্ধ হয়ে মারা যান। এনামুলের ভাই চকবাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কাজী ইউসুফ তার পরিচয় নিশ্চিত করেন। ঘটনার পর থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আলী আহমেদ আগুন নেভানোর নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি রাত ৩টার দিকে জানান, কেমিক্যালের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রাত ৩টা পর্যন্ত তারা ১০টি লাশ উদ্ধার করেন। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১১ জনকে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ‘অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও ফায়ার সার্ভিসের তিনটি টিম কাজ করবে, যাতে নতুন করে আগুন লাগতে না পারে। নিহতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। যাদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না তাদের ডিএনএ টেস্ট করে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। শনাক্ত লাশগুলো সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হবে।’

যানজটে আটকে পড়ায় প্রাণহানি ঘটেছে বেশি : চকবাজারের চুড়িহাট্টার এ অগ্নিকান্ডের সময় রাস্তায় যানজটে আটকে থাকায় অনেকে প্রাণে রক্ষা পাননি। আগুনের কবল থেকে পালিয়ে বাঁচার আগেই মৃত্যু তাদের গ্রাস করে নিয়েছে। একজন তো রিকশায় বসেই আগুনে পুড়ে মারা যান। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মামলা : চকবাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অবহেলাজনিত কারণ দেখিয়ে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে গতকাল চকবাজার থানায় একটি মামলা করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা