শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

আগুনে পোড়া লাশের মিছিল

চকবাজারের ভয়াবহ ঘটনায় ৬৭ মরদেহ উদ্ধার, আহত ১১ জন হাসপাতালে ভর্তি, অসহনীয় ভয়াবহতা
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আগুনে পোড়া লাশের মিছিল

চকবাজারের সরু পথ দিয়ে পানির স্রোত। কালো। কাগজ, কাপড়, প্যাকিং বাক্সের টুকরো, প্রসাধনসামগ্রী, টিনের কৌটা, আরও কত কী পুড়ে কয়লা হয়ে পড়ে আছে। সঙ্গে মিশে আছে মানুষের মাংস-মজ্জা-রক্ত। ফায়ার সার্ভিস, বিমানবাহিনী আর পুলিশের জলকামানও পারছে না সেই বিপুল কালো আবর্জনাকে সরিয়ে ফেলতে। ছাই-কয়লার থকথকে কালো পাঁকের মধ্যে পা ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে হাজারো মানুষ। শোকে বেদনায় মুহ্যমান। ওই কালো আবর্জনার মতোই বেদনায় কালো হয়ে আছে তাদের মুখগুলো।

আগুনের  লেলিহান শিখা এক রাতে পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়ে গেছে কত জনের সাজানো সংসার, দীর্ঘদিনের শ্রমে-ঘামে গড়ে তোলা জীবিকার প্রতিষ্ঠান। এতই আকস্মিক আর এমন ভয়াবহ সেই ঘটনা যে, যারা এর প্রত্যক্ষদর্শী, তারাও ঠিক ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলেন না যা দেখেছেন তা বলার। বুধবার রাত সাড়ে ১০টায় চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড়ের শাহি মসজিদের পাশে ওয়াহিদ ম্যানশনে স্মরণকালের ভয়াবহ অগ্নিকা- যখন শেষ রাতে কিছুটা থিতিয়ে আসতে থাকে, লাশ উদ্ধার হতে থাকে তখন থেকে। লাশ উদ্ধার করেই রাখা হচ্ছিল সামনের সড়কে। ধীরে ধীরে। একসঙ্গে পাঁচটি, আবার চারটি। এভাবেই লাশ উদ্ধার হতে থাকে। এ যেন লাশের মিছিল। দুই ঘণ্টার মধ্যেই সেখানে লাশের স্তূপ। পুড়ে কালো কয়লায় রূপ নেওয়া ভবন, হাসপাতাল, মর্গ সব জায়গায় স্বজনের খোঁজে মরিয়া ছিলেন স্বজনরা। পুড়ে যাওয়া বাড়িগুলো থেকে ৬৭টি লাশ উদ্ধার করে রাখা হয় সামনের সড়কে। স্বজনের খোঁজে আসা মানুষ লাশ বহনকারী ব্যাগের চেইন খুলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাওয়া মুখ দেখেই ডুকরে উঠছিলেন। কেউবা জড়িয়ে ধরছিলেন পাশের জনকে। নিখোঁজ হওয়া সন্তানের খোঁজে এক মায়ের কাকুতি-মিনতি দেখে উপস্থিত কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। সেই মা বলছিলেন, ‘যে রকম হোক... কালি হোক, একটু যদি মাংস থাকে, মাংসের ফোঁটাও থাকে, আমার বাবারে এনে দেন। আমি কোলে নিমু। দরকার হয় আমি ছালি (ছাই) ধরুম, এমনে গায়ে মাখুম।’ কাঁদতে কাঁদতে তিনিই জানাচ্ছিলেন, তার ছেলের নাম ফুয়াদ, নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটিতে ফোর্থ সেমিস্টারে পড়ছিলেন। পুরান ঢাকার চকবাজার থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। আরেক পথে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ। দক্ষিণে চানখাঁরপুল- পুরোটাই যেন এক শোকবলয়। মর্মন্তুদ এ ঘটনায় শুধু স্বজনহারা ব্যক্তিরাই কাঁদছেন না, কাঁদছে ঢাকা, শোকার্ত পুরো দেশ। অগ্নিকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মো. জাবেদ পাটোয়ারী, র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।

যেভাবে আগুন : বুধবার রাত সাড়ে ১০টা। চুড়িহাট্টা মোড়ের সামনে ভয়াবহ যানজট। একটি বিয়ের বরযাত্রীদের গাড়ি যাচ্ছিল চার তলা ওয়াহিদ ম্যানশনের সামনে দিয়ে। স্বাভাবিক যানজট আরও তীব্র আকার ধারণ করে। এর মধ্যে হঠাৎ করেই পারফিউমের বোতলভর্তি একটি পিকআপের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভবনের তিন তলা পর্যন্ত উঠে যায়। এতে পাশে থাকা বিদ্যুতের ছোট একটি ট্রান্সফরমারে আগুন ধরে যায়। এ আগুনের স্পর্শে এ ভবনেরই একটি এয়ার কন্ডিশনারে (এসি) আগুন লাগে। বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয় ওই এসি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে ওয়াহিদ ম্যানশনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায়। সেখানে থাকা পারফিউমের কাঁচামাল ও বিদেশ থেকে আমদানিকৃত পারফিউমের গোডাউনের কারণে আগুন দ্রুত বেগে ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের ভবনগুলোয়। ৬৫/৬৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের বাবুল মিয়ার ছয় তলা ভবনের নিচেই ছিল হোটেল রাজমহল। হোটেলের সামনে রাখা ছিল তিনটি গ্যাস সিলিন্ডার। কিছু সময়ের মধ্যে একে একে বিস্ফোরিত হতে থাকে গ্যাস সিলিন্ডারগুলো। এ ভবনের সামনেই পরদিন (গতকাল সকালে) মিলেছে পুড়ে যাওয়া মানুষের মাথার খুলি। অগ্নিকান্ডের প্রায় ২৫ মিনিট পর রাত ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে আসে ফায়ার সার্ভিসের টিম। ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের ওয়াহিদ ম্যানশনে। আগুনের উত্তাপ থেকে বাঁচতে ১৭ নম্বর হোল্ডিংয়ের নিচতলায় থাকা ফার্মেসি, নেইল পলিশের দোকান ও গোডাউন, রঙের দোকানের শাটার লাগিয়ে দেন দোকানিরা। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, এভাবেই মারা যান দোকানের মালিক, কর্মচারী এবং সে সময় দোকানে অবস্থান করা গ্রাহকরা। ফায়ারের সদস্যরা এবং এলাকার অসহায় মানুষের চোখের সামনে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে ওয়াহিদ ম্যানশন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় থাকা পারফিউমের গোডাউনে কিছু সময় পরপর বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। অল্প সময়ের ব্যবধানে ওয়াহিদ ম্যানশন রূপ নেয় জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরিতে। এ ভবনের আগুনের উত্তাপ থেকে বাঁচতে ওয়াটার ওয়ার্ক রোডের হানিফ আহমেদের দ্বিতল বাড়ির দোকানগুলো তাদের শাটার লাগিয়ে ফেলে। আর এটাই তাদের জন্য কাল হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযান সমাপ্ত করার পর ওই ভবনের কাওসার ফার্মেসি থেকে পাঁচজনের গলিত লাশ উদ্ধার করে। এর মধ্যে ছিল ফার্মেসি মালিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কাওসারের লাশ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন লাগার পর দ্রুত চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ঘটনাস্থলের আশপাশের সব ভবনে ও পাঁচ রাস্তার মোড়ে অনেক মানুষ আটকে যায়। আর আগুন ছড়িয়ে পড়ার মূল কারণ ছিল প্লাস্টিকের সরঞ্জাম আর পারফিউম ও কেমিক্যাল। ভবন ও ঘটনাস্থল এতটাই ঘিঞ্জি যে, আগুন লাগার পরপরই এসবে ধরে যায়। এ সময় বের হওয়ার কোনো পথই ছিল না কারও। ঘটনার পাঁচ থেকে সাত মিনিটের মধ্যে যারা প্রাণ নিয়ে কোনোমতে বের হতে পেরেছিলেন তারা এখন হাসপাতালে ভর্তি। বাকিরা আর প্রাণে বাঁচতে পারেননি। ঘটনার ১৫ মিনিটের মধ্যেই তারা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা। প্রত্যক্ষদর্শী মোস্তাফা কামাল বলেন, আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে চুড়িহাট্টা মসজিদের বাইরের টাইলস খসে পড়ে। এ সময় অনেক মুসল্লিসহ এতিম অনেক শিশু-কিশোর মসজিদে আটকে পড়ে। তবে তাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। মসজিদের দেয়ালে টাঙানো ঘড়ির কাঁটা ১০টা ৩৫ মিনিটে গিয়ে থেমে যায়। এতে ধারণা করা হয়, আগুন ১০টা ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটের মধ্যেই লেগেছিল। সরেজমিন জানা যায়, আগুনের সময় ভবনগুলোয় আটকে পড়া ব্যক্তিরা এবং পথচারীরা জীবন বাঁচাতে জোরে জোরে চিৎকার করছিলেন। এ সময় যে যার মতো ‘আগুন, আগুন’, ‘মরে গেলাম’, ‘বাঁচাও, বাঁচাও’ চিৎকার করতে থাকেন। কিন্তু ততক্ষণে তাদের শরীরে আগুন ধরে যায়। হতভাগাদের অনেককে দূর থেকে পুড়তে দেখছিলেন কেউ কেউ। তবে কারও কিছু করার ছিল না। কারণ আগুন এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এগিয়ে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করা তৎক্ষণাৎ কারও পক্ষেই সম্ভব ছিল না। এরপর ফায়ার সার্ভিস সেখানে পৌঁছানোর পরও তাদের জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ সময় সাতটি ভবনের অন্তত ৩০টি দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নেভার পর সকাল ৮টা থেকে দিনভর সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ছোট ছোট পারফিউমের কৌটা বিস্ফোরিত হয়ে ঘটনাস্থল পাঁচ রাস্তা মোড়ের বিভিন্ন পাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। ছড়িয়ে আছে প্লাস্টিকের কাঁচামাল (দানা)। সেখানে পড়ে থাকতে দেখা যায় দুটি পিকআপ, দুটি প্রাইভেট কার, একটি অটোরিকশা, ছয়টি মোটরসাইকেলসহ বাইসাইকেল, ঠেলাগাড়ি, অন্তত ১০টি ভ্যান, রিকশাসহ কেমিক্যালের বিভিন্ন সরঞ্জামের কৌটা। ওয়াহিদ ম্যানশন নামে চার তলা (বেসমেন্টসহ পাঁচ তলা) ভবনের পুরোটাই পুড়ে গেছে। রীতিমতো কঙ্কাল হয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে ভবনটি। এ ভবনের নিচতলায় থাকা দুটি প্লাস্টিকের সরঞ্জামের দোকান, পারফিউম, একটি ওষুধের দোকানসহ ১৪টি দোকানের পুরোটাই পুড়ে যায়। এসব দোকানের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী আগুনে আটকে পড়েন। এ ভবনের পুরো দ্বিতীয় তলা, তিন তলায় একটি এবং চার তলায় দুটি ছিল কেমিক্যাল ও প্লাস্টিক তৈরির কাঁচামালের গুদাম। ভবনের ওপরে থাকতেন ভবনমালিক হাজী ওয়াহিদ মিয়ার দুই ছেলে ও তাদের পরিবারের সদস্যরা। দুর্ঘটনার পরপর তাদেরসহ বেশ কয়েকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে এ ভবনে থাকা ভাড়াটিয়া ও ব্যবসায়ীদের অনেকেই পুড়ে মারা যান বলে জানা গেছে। এ ভবনের সামনে হাবিব টেইলার্স, হায়দার ফার্মেসি পুড়ে আরও ছয়জন মারা গেছেন। এ সময় ওষুধের দোকানে আটকে পুড়ে মারা যান মোল্লা ওমর ফারুক নামে স্থানীয় বড় কাটরা মাদ্রাসার শিক্ষক।

ছিল পানির সংকট : আগুন নেভাতে গিয়ে চরম পানি সংকটে পড়েন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। সরু গলির কারণে ফায়ার সার্ভিসের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ঘটনাস্থলে পৌঁছাতেও চরম বেগ পেতে হয়েছিল তাদের। একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে আনা হয় পুলিশের জলকামানের গাড়ি। সেই গাড়ি থেকে আগুন লক্ষ্য করে পানি ছোড়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলোর কাছে থাকা পানির মজুদ শেষ হয়ে গিয়েছিল অল্প সময়ের মধ্যেই। ৩৭টি ইউনিটের সদস্যরা সেখানে পৌঁছলেও পানির অভাবে কাজ করতে পারছিলেন না। হন্যে হয়ে তারা খুঁজতে থাকেন পানির উৎস। তবে কোনো বাসা-বাড়ির রিজার্ভ ট্যাঙ্কে ছিল না পর্যাপ্ত পানি। অবশেষে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের পুকুর থেকে আনা হয় পানি। এ পানি দিয়েই চলে সাড়ে চার ঘণ্টার আগুন নেভানোর অপারেশন। এদিকে রাতে ঢাকা জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, চকবাজার থেকে ৬৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

হতভাগা দুই ডেন্টিস্ট : বুধবার রাতের ভয়াবহ আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন দুই ডেন্টাল সার্জন ডা. ইমতিয়াজ ইমরোজ ও ডা. মো. আশরাফুল হক। ওয়াহিদ ম্যানশনের বিপরীতে হানিফ মিয়ার দ্বিতল বাড়ির নিচতলার কাওসারের আল মদিনা মেডিকেল হলসংলগ্ন চেম্বারে রোগী দেখছিলেন তারা। বাংলাদেশ ডেন্টাল কলেজের ১৯তম ব্যাচের এ দুই ছাত্র সম্প্রতি পাস করে চকবাজারে প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু করেন। এ সময় ওই ডেন্টাল ক্লিনিকের মালিক কাওসার আহমেদসহ আরও তিনজন ছিলেন। সেখানে চিকিৎসা নিতে গিয়ে সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে সদ্য অ্যাকাউন্টিংয়ে মাস্টার্স পাস করা কাজী এনামুল হক দগ্ধ হয়ে মারা যান। এনামুলের ভাই চকবাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কাজী ইউসুফ তার পরিচয় নিশ্চিত করেন। ঘটনার পর থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আলী আহমেদ আগুন নেভানোর নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি রাত ৩টার দিকে জানান, কেমিক্যালের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রাত ৩টা পর্যন্ত তারা ১০টি লাশ উদ্ধার করেন। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ১১ জনকে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ‘অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও ফায়ার সার্ভিসের তিনটি টিম কাজ করবে, যাতে নতুন করে আগুন লাগতে না পারে। নিহতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। যাদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না তাদের ডিএনএ টেস্ট করে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। শনাক্ত লাশগুলো সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হবে।’

যানজটে আটকে পড়ায় প্রাণহানি ঘটেছে বেশি : চকবাজারের চুড়িহাট্টার এ অগ্নিকান্ডের সময় রাস্তায় যানজটে আটকে থাকায় অনেকে প্রাণে রক্ষা পাননি। আগুনের কবল থেকে পালিয়ে বাঁচার আগেই মৃত্যু তাদের গ্রাস করে নিয়েছে। একজন তো রিকশায় বসেই আগুনে পুড়ে মারা যান। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মামলা : চকবাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অবহেলাজনিত কারণ দেখিয়ে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে গতকাল চকবাজার থানায় একটি মামলা করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক