শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

ছাত্রলীগের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম নানা কেলেঙ্কারি অনিয়ম সংগঠনবিরোধী কর্মকা- আদর্শচ্যুতির পথে চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার বেপরোয়া দাম্ভিকতার অভিযোগে সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা যখন নির্লজ্জের মতো ছাত্রলীগকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন, তাদের অন্যায় আবদার পূরণ করেছেন, নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপিকা ফারজানা ইসলাম শোভন  রাব্বানীর ৮৬ কোটি টাকা অন্যায় চাঁদা দাবির কাছে নত না হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাপন্ন হয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার তখন সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। তিনি যথাযথ অ্যাকশন নিয়েছেন। শোভন-রাব্বানীকে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনাকে এ জন্য হৃদয়নিঃসৃত আবেগ-অনুভূতি থেকে অভিনন্দন জানাই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেখানে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন, নিজেকে অবরোধ থেকে ম্ক্তু করতে ডেকেছেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সেটি করেননি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়ে তার শতভাগ পেয়েছেন। শোভন-রাব্বানীর এই অব্যাহতির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সুবিধাভোগী ও ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ বিতর্কিতদের জন্য যেমন লাল বার্তা দিয়েছেন, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তা, মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের ছাত্রলীগকে ব্যবহার না করার কঠিন সংকেত দিয়েছেন। একই সঙ্গে ছাত্রলীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে অসুস্থ রাজনীতির শিকার শোভন-রাব্বানীকে বিদায় করার মধ্য দিয়ে এই বার্তা জাতির সামনে দিয়েছেন। তিনি যা বলেছিলেন তা-ই সত্যে পরিণত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের কোনো দল নেই। অপরাধী যে দলেরই হোক তার কোনো ছাড় নেই। স্বাধীনতার পর এমনভাবে উন্নাসিক দাম্ভিক ছাত্রলীগের সশস্ত্র গ্রুপের মহড়া, পাল্টা মহড়াকালে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম শফিউল আলম প্রধান মহসীন হলের সেভেন মার্ডারের জন্য সংগঠন থেকেই বহিষ্কার হননি, আইনের খড়গে যাবজ্জীবন দন্ডে কারাবন্দী হয়েছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে প্রধানকে মুক্তি দিয়েছিলেন। শোভন-রাব্বানী অসুস্থ রাজনীতির শিকার এ কারণে বলছি আমাদের রাজনীতি দিনে দিনে আদর্শচ্যুত হয়েছে। এক সময় যে রাজনীতি ছিল গণমুখী মানবকল্যাণ ও আত্মত্যাগের সেই রাজনীতি বিচ্যুত হতে হতে লোভ-লালসা নীতিহীনতার পথে গড়াতে গড়াতে দম্ভ আর গণবিরোধী ভূমিকায়ই অবতীর্ণ হয়নি, অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ার সহজ বাহনে পরিণত হয়েছে। অথচ আদর্শিক রাজনীতিটা ছিল সততার নির্লোভ সাদামাটা সহজ সরল জীবনের। যিনি যে দলই করুন না কেন রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে কখনো নেননি। দিনে দিনে রাজনীতিটা সেই কঠিন সাধনার পথ ছেড়ে গৌরব অহঙ্কার ও ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব ভুলে গিয়ে রীতিমতো পাপের পথে হাঁটা শুরু করেছে। এখন রাজনীতি মানেই অঢেল অর্থ, বিত্তবৈভব, ক্ষমতার দম্ভ ও ভোগবিলাসের নির্লজ্জ বেহায়াপনার জীবনযাপন। এখানে নিবেদিতপ্রাণ আদর্শিকরা কোণঠাসা, অসহায়। তবুও এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সেই আদর্শের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করলেও তারা রাজনীতির ময়দানে দৃশ্যমান হতে পারছেন না। আদর্শহীন রাজনীতির কালো পাহাড় তাদের আড়াল করে রেখেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আকাক্সক্ষা চাপা দিয়ে রেখেছে। মুজিবকন্যাকেই এই কালো পাহাড় সরিয়ে রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমাদের জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রতিটি শব্দ হৃদয়ে চিন্তায়-চেতনায় ন্যূনতম লালন করলে কেউ অসৎ পথে পা বাড়াতে পারে না। এমনকি তার সারা জীবনের রাজনীতির সততা নির্লোভ ত্যাগের চিরচেনা চরিত্র উপলব্ধি করলে তার নামে কেউ অসৎ রাজনীতির পথে পা বাড়াতে পারে না। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ যখন দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন তখন ডাকসুর নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের দরজা খুলেছিলেন তৎকালীন উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সংগঠক ও স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সরাসরি ভোট দিতে গেলে ছাত্রলীগ থেকেই বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন হলের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে ডাকসুর ভিপি-জিএস নির্বাচিত হতেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি অবহিত করেছিলেন। জবাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানের সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনার। ছাত্রলীগ যদি ভোটে পরাজিত হয়, পরাজিত হবে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত’। সেই ডাকসু নির্বাচনে প্রথম সরাসরি ভোটে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব ও জিএস হন আবদুুল কুদ্দুস মাখন।

তোফায়েল আহমেদ এক স্মরণসভায় বলেছিলেন, তাদের সময় কোনো ছাত্রনেতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল বিভাগ চিনতেন না। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। পার্টি অফিসের ভাড়া তিন মাসের আটকা পড়েছে। আবদুর রাজ্জাককে বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দিলে তিনি দুই হাতে মিনতি করে সময় নিয়ে তাকে মোটরসাইকেলে তুলে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন। বেগম মুজিব তখন আবদুর রাজ্জাকের হাতে ৫০০ টাকা দিলে তিনি এসে অফিস ভাড়া দিয়ে বাকিটা সংগঠনের কাজে ব্যয় করেছিলেন। ষাটের ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একবার গল্পে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু যখন জেলে তখন ফেরদৌস আহমেদ কোরেশি তাকে নিয়ে বেগম মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের আর্থিক সহযোগিতার জন্য। ফেরদৌস কোরেশির রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন বেগম মুজিব বলেছিলেন, নেতা জেলে আমি টাকা দেব কোথা থেকে? তারা যখন বেরিয়ে আসছিলেন তখন বেগম মুজিব মঞ্জুকে পেছন থেকে ডাক দিলে তিনি সামনে গিয়ে বললেন- কাকি আম্মা কিছু বলবেন? বেগম মুজিবের জবাব ছিল তোর টাকা লাগবে? মঞ্জু না বললে তিনি বলেছিলেন তোদের দরকার হলে এসে নিয়ে যাস।

ষাটের দশক বাদ দিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এক কঠিন দুঃসময়ে ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনা ও শক্তিকে তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে এবং জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী জনপ্রিয় সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। সেই কঠিন দুঃসময়ে দীর্ঘপথ তারা পাড়ি দিয়েছেন। খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। ’৭৫-এর পরে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক ও পরে দুবার সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিলেন আমার অগ্রজ মতিউর রহমান পীর। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সুনামগঞ্জ যাবেন এই সংবাদ পেয়ে আগের দিন আপন ভাইয়ের মতো সংগঠিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা কালো পতাকা নিয়ে শহরে দীর্ঘ বাইসাইকেল মিছিল করেছিলেন। গোয়েন্দা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে গভীর রাতে নদী পার হয়ে সেই সময়ের ছাত্রনেতারা সুরমার ওপারে আমির হোসেন রেজার তত্ত্বাবধানে মুড়ি পানি খেয়ে তিন দিন তিন রাত কাটিয়েছিলেন। সারা দেশের চিত্রই এমন ছিল। সে সময়ে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ট্রেনে করে সিলেট গিয়ে চারটি ফেরি পার হয়ে খবর সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানকে নিয়ে বহু কষ্টে সুনামগঞ্জ পৌঁছে ছাত্র গণজমায়েতে বক্তৃতা করেছিলেন। সাধারণ হোটেলে সংগঠনের কর্মীরা নিজেরা চাঁদা তুলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন জনসভা করতে গেলে ছাত্রলীগ মাইকিং প্রচারণা সকল প্রস্তুতি করলেও ছাত্রলীগের কোনো জেলা নেতা মঞ্চে ওঠেননি। আওয়ামী লীগের জেলা নেতারাই ছিলেন মঞ্চে। তারা সুশৃঙ্খলভাবে মাঠের মধ্যে বসে স্লোগান তুলেছিলেন। এমনকি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ যখন ডাকসু ভিপি নির্বাচন করেন টাকার চিন্তা তাকে করতে দেখিনি। ব্যবস্থা করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আর আবদুস সামাদ আজাদ। সুলতান মনসুররাও সারা দেশ বাসে চড়ে সফর করেছেন। শোভন-রাব্বানীর আগের কমিটির ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হেলিকপ্টারে উড়ে পাবনার সিদ্ধেশ্বরীতে গেলে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। সোহাগকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিল, তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু তাদের হেলিকপ্টারে নিয়েছেন। সুলতান মনসুরের পর হাবিবুর রহমান হাবিব, অসীম কুমার উকিল, মাঈনউদ্দিন হাসান চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, এনামুল হক শামীম, ইসাহাক আলী খান পান্না, বাহাদুর বেপারি, অজয়কর খোকনসহ অনেকেই সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এমন বিতর্ক কলঙ্ক ওঠেনি। আওয়ামী লীগের একদল  রাজনীতিকে বাণিজ্যের পথে টেনে নিয়ে অর্থবিত্ত যখন গড়েছেন তখন তাদের শক্তি ভারি করতে ছাত্রলীগকে অর্থের মোহে লোভের জালে ফেলেছেন। এভাবেই নিজেরা নষ্ট হয়েছেন। অনুজদেরও টেনেছেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে সব সময় সংগঠন চালাতে এমনকি ব্যক্তিগত খরচের জন্য শেখ হাসিনা একটি নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ দিয়ে এসেছেন। কোনো কর্মসূচির খরচ জুগিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে করপোরেট হাউসে যাওয়া-আসা, টেন্ডারবাজি, কমিশন ও কমিটি বাণিজ্য শুরু হয় এবং তা বিকাশ লাভ করে। ছাত্র রাজনীতি থেকে যুবরাজনীতি হয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে বিনিয়োগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হতে থাকে। আদর্শ নির্বাসিত হয়, সঙ্গীন হয়ে ওঠে করপোরেট বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠান। যেখানে লস নেই, লাভ আর লাভ। শোভন-রাব্বানীর আগেও অনেকে করেছেন। এরা সীমা ছাড়িয়েছিল। আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে অপরিচিত ক্ষমতার দম্ভে বর্তমান নেতৃত্ব দেখছে আওয়ামী লীগের নেতা-এমপিদেরও অনেকে সারা দেশে রমরমা বাণিজ্য করছেন। যুবলীগও তখন নেমে গেছে, ছাত্রলীগও বসে নেই। যে সংগঠন বা নেতা কমিটি দিয়ে লাখ লাখ টাকা নেয়, যে নেতা বা সংগঠনে লাখ লাখ টাকা দিয়ে পদবি কেনা যায় সেই সংগঠনে বা সেসব পদধারীদের কাছে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থাকতে পারে না। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অনেক অপ্রিয় সত্য বলেছেন দলের ওয়ার্কিং কমিটিতে। গোটা দেশের মানুষ সেই চিরসত্য জেনেছেন। ১০ বছরে রাজনীতিতে এসে যে অর্বাচীন একটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শহরে প্রাসাদ নির্মাণ করছে, ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাট করেছে আওয়ামী লীগে হাওয়া ভবন স্টাইলের রাজনীতির চর্চা করছে এ ধরনের বিতর্কিতদের চিহ্নিত করে মুজিবকন্যাকেই সৎ আদর্শবানদের তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনতে হবে। সেদিন যাদের ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না, সেদিন যারা বাড়ি ভাড়া দিতে হিমশিম খেয়েছে ১০ বছর দল ক্ষমতায় থাকায় বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়া তারা কীভাবে অভিজাত এলাকায় দামি ফ্ল্যাটে কিনে, বহুতল ভবন করে, দামি গাড়ি চড়ে? এই হিসেব মুজিবকন্যাকেই দল বাঁচাতে করতে হবে। লুটেরা, চাঁদাবাজ, তদবিরবাজ, মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জনপ্রিয় হতে পারে না। ছাত্রলীগের নতুন নেতাদের পেয়ে যারা উল্লাস করছেন তাদের এখন আত্মসমালোচনার সময়, উল্লাস নয়। বিমানে চড়ে, হেলিকপ্টারে উড়ে বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ দখল করে রানওয়ে পর্যন্ত দলবল নিয়ে যাওয়া, সার্কিট হাউস ও তারকা হোটেলে থাকা বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও নিজের টাকায় দেশ-বিদেশ সফরের খরচ জোগাতে হবে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা লাল বার্তা দিয়েছেন এবার অ্যাকশন শুরু করুন। দলের নষ্টরা ঠিক হয়ে গেলে, সুবিধাবাদীরা বিতাড়িত হলে গোটা দেশ ঠিক হয়ে যাবে। জনগণের শক্তি শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকবে। ত্যাগী-আদর্শবানদের তাকেই খুঁজে আনতে হবে।

কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের দায়িত্বে থেকে কারা লুটপাট করছে, ভোগবিলাসে, বাণিজ্যে কারা বিতর্কিত তাদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তেমনি দলের নেতৃত্ব থেকে দূরে রাখা আদর্শবানদের খুঁজে বের করার কঠিন কাজটিও তাকেই করতে হবে। অপরাধীদের তালিকা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের আওতায় আনতে হবে। শোভন-রাব্বানীকেও আইনের আওতায় আনা দরকার। রাব্বানীর আর ডাকসু জিএস থাকার নৈতিক অধিকার নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে