শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

ছাত্রলীগের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম নানা কেলেঙ্কারি অনিয়ম সংগঠনবিরোধী কর্মকা- আদর্শচ্যুতির পথে চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার বেপরোয়া দাম্ভিকতার অভিযোগে সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা যখন নির্লজ্জের মতো ছাত্রলীগকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন, তাদের অন্যায় আবদার পূরণ করেছেন, নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপিকা ফারজানা ইসলাম শোভন  রাব্বানীর ৮৬ কোটি টাকা অন্যায় চাঁদা দাবির কাছে নত না হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাপন্ন হয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার তখন সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। তিনি যথাযথ অ্যাকশন নিয়েছেন। শোভন-রাব্বানীকে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনাকে এ জন্য হৃদয়নিঃসৃত আবেগ-অনুভূতি থেকে অভিনন্দন জানাই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেখানে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন, নিজেকে অবরোধ থেকে ম্ক্তু করতে ডেকেছেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সেটি করেননি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়ে তার শতভাগ পেয়েছেন। শোভন-রাব্বানীর এই অব্যাহতির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সুবিধাভোগী ও ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ বিতর্কিতদের জন্য যেমন লাল বার্তা দিয়েছেন, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তা, মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের ছাত্রলীগকে ব্যবহার না করার কঠিন সংকেত দিয়েছেন। একই সঙ্গে ছাত্রলীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে অসুস্থ রাজনীতির শিকার শোভন-রাব্বানীকে বিদায় করার মধ্য দিয়ে এই বার্তা জাতির সামনে দিয়েছেন। তিনি যা বলেছিলেন তা-ই সত্যে পরিণত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের কোনো দল নেই। অপরাধী যে দলেরই হোক তার কোনো ছাড় নেই। স্বাধীনতার পর এমনভাবে উন্নাসিক দাম্ভিক ছাত্রলীগের সশস্ত্র গ্রুপের মহড়া, পাল্টা মহড়াকালে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম শফিউল আলম প্রধান মহসীন হলের সেভেন মার্ডারের জন্য সংগঠন থেকেই বহিষ্কার হননি, আইনের খড়গে যাবজ্জীবন দন্ডে কারাবন্দী হয়েছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে প্রধানকে মুক্তি দিয়েছিলেন। শোভন-রাব্বানী অসুস্থ রাজনীতির শিকার এ কারণে বলছি আমাদের রাজনীতি দিনে দিনে আদর্শচ্যুত হয়েছে। এক সময় যে রাজনীতি ছিল গণমুখী মানবকল্যাণ ও আত্মত্যাগের সেই রাজনীতি বিচ্যুত হতে হতে লোভ-লালসা নীতিহীনতার পথে গড়াতে গড়াতে দম্ভ আর গণবিরোধী ভূমিকায়ই অবতীর্ণ হয়নি, অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ার সহজ বাহনে পরিণত হয়েছে। অথচ আদর্শিক রাজনীতিটা ছিল সততার নির্লোভ সাদামাটা সহজ সরল জীবনের। যিনি যে দলই করুন না কেন রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে কখনো নেননি। দিনে দিনে রাজনীতিটা সেই কঠিন সাধনার পথ ছেড়ে গৌরব অহঙ্কার ও ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব ভুলে গিয়ে রীতিমতো পাপের পথে হাঁটা শুরু করেছে। এখন রাজনীতি মানেই অঢেল অর্থ, বিত্তবৈভব, ক্ষমতার দম্ভ ও ভোগবিলাসের নির্লজ্জ বেহায়াপনার জীবনযাপন। এখানে নিবেদিতপ্রাণ আদর্শিকরা কোণঠাসা, অসহায়। তবুও এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সেই আদর্শের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করলেও তারা রাজনীতির ময়দানে দৃশ্যমান হতে পারছেন না। আদর্শহীন রাজনীতির কালো পাহাড় তাদের আড়াল করে রেখেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আকাক্সক্ষা চাপা দিয়ে রেখেছে। মুজিবকন্যাকেই এই কালো পাহাড় সরিয়ে রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমাদের জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রতিটি শব্দ হৃদয়ে চিন্তায়-চেতনায় ন্যূনতম লালন করলে কেউ অসৎ পথে পা বাড়াতে পারে না। এমনকি তার সারা জীবনের রাজনীতির সততা নির্লোভ ত্যাগের চিরচেনা চরিত্র উপলব্ধি করলে তার নামে কেউ অসৎ রাজনীতির পথে পা বাড়াতে পারে না। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ যখন দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন তখন ডাকসুর নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের দরজা খুলেছিলেন তৎকালীন উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সংগঠক ও স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সরাসরি ভোট দিতে গেলে ছাত্রলীগ থেকেই বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন হলের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে ডাকসুর ভিপি-জিএস নির্বাচিত হতেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি অবহিত করেছিলেন। জবাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানের সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনার। ছাত্রলীগ যদি ভোটে পরাজিত হয়, পরাজিত হবে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত’। সেই ডাকসু নির্বাচনে প্রথম সরাসরি ভোটে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব ও জিএস হন আবদুুল কুদ্দুস মাখন।

তোফায়েল আহমেদ এক স্মরণসভায় বলেছিলেন, তাদের সময় কোনো ছাত্রনেতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল বিভাগ চিনতেন না। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। পার্টি অফিসের ভাড়া তিন মাসের আটকা পড়েছে। আবদুর রাজ্জাককে বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দিলে তিনি দুই হাতে মিনতি করে সময় নিয়ে তাকে মোটরসাইকেলে তুলে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন। বেগম মুজিব তখন আবদুর রাজ্জাকের হাতে ৫০০ টাকা দিলে তিনি এসে অফিস ভাড়া দিয়ে বাকিটা সংগঠনের কাজে ব্যয় করেছিলেন। ষাটের ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একবার গল্পে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু যখন জেলে তখন ফেরদৌস আহমেদ কোরেশি তাকে নিয়ে বেগম মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের আর্থিক সহযোগিতার জন্য। ফেরদৌস কোরেশির রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন বেগম মুজিব বলেছিলেন, নেতা জেলে আমি টাকা দেব কোথা থেকে? তারা যখন বেরিয়ে আসছিলেন তখন বেগম মুজিব মঞ্জুকে পেছন থেকে ডাক দিলে তিনি সামনে গিয়ে বললেন- কাকি আম্মা কিছু বলবেন? বেগম মুজিবের জবাব ছিল তোর টাকা লাগবে? মঞ্জু না বললে তিনি বলেছিলেন তোদের দরকার হলে এসে নিয়ে যাস।

ষাটের দশক বাদ দিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এক কঠিন দুঃসময়ে ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনা ও শক্তিকে তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে এবং জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী জনপ্রিয় সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। সেই কঠিন দুঃসময়ে দীর্ঘপথ তারা পাড়ি দিয়েছেন। খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। ’৭৫-এর পরে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক ও পরে দুবার সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিলেন আমার অগ্রজ মতিউর রহমান পীর। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সুনামগঞ্জ যাবেন এই সংবাদ পেয়ে আগের দিন আপন ভাইয়ের মতো সংগঠিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা কালো পতাকা নিয়ে শহরে দীর্ঘ বাইসাইকেল মিছিল করেছিলেন। গোয়েন্দা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে গভীর রাতে নদী পার হয়ে সেই সময়ের ছাত্রনেতারা সুরমার ওপারে আমির হোসেন রেজার তত্ত্বাবধানে মুড়ি পানি খেয়ে তিন দিন তিন রাত কাটিয়েছিলেন। সারা দেশের চিত্রই এমন ছিল। সে সময়ে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ট্রেনে করে সিলেট গিয়ে চারটি ফেরি পার হয়ে খবর সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানকে নিয়ে বহু কষ্টে সুনামগঞ্জ পৌঁছে ছাত্র গণজমায়েতে বক্তৃতা করেছিলেন। সাধারণ হোটেলে সংগঠনের কর্মীরা নিজেরা চাঁদা তুলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন জনসভা করতে গেলে ছাত্রলীগ মাইকিং প্রচারণা সকল প্রস্তুতি করলেও ছাত্রলীগের কোনো জেলা নেতা মঞ্চে ওঠেননি। আওয়ামী লীগের জেলা নেতারাই ছিলেন মঞ্চে। তারা সুশৃঙ্খলভাবে মাঠের মধ্যে বসে স্লোগান তুলেছিলেন। এমনকি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ যখন ডাকসু ভিপি নির্বাচন করেন টাকার চিন্তা তাকে করতে দেখিনি। ব্যবস্থা করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আর আবদুস সামাদ আজাদ। সুলতান মনসুররাও সারা দেশ বাসে চড়ে সফর করেছেন। শোভন-রাব্বানীর আগের কমিটির ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হেলিকপ্টারে উড়ে পাবনার সিদ্ধেশ্বরীতে গেলে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। সোহাগকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিল, তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু তাদের হেলিকপ্টারে নিয়েছেন। সুলতান মনসুরের পর হাবিবুর রহমান হাবিব, অসীম কুমার উকিল, মাঈনউদ্দিন হাসান চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, এনামুল হক শামীম, ইসাহাক আলী খান পান্না, বাহাদুর বেপারি, অজয়কর খোকনসহ অনেকেই সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এমন বিতর্ক কলঙ্ক ওঠেনি। আওয়ামী লীগের একদল  রাজনীতিকে বাণিজ্যের পথে টেনে নিয়ে অর্থবিত্ত যখন গড়েছেন তখন তাদের শক্তি ভারি করতে ছাত্রলীগকে অর্থের মোহে লোভের জালে ফেলেছেন। এভাবেই নিজেরা নষ্ট হয়েছেন। অনুজদেরও টেনেছেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে সব সময় সংগঠন চালাতে এমনকি ব্যক্তিগত খরচের জন্য শেখ হাসিনা একটি নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ দিয়ে এসেছেন। কোনো কর্মসূচির খরচ জুগিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে করপোরেট হাউসে যাওয়া-আসা, টেন্ডারবাজি, কমিশন ও কমিটি বাণিজ্য শুরু হয় এবং তা বিকাশ লাভ করে। ছাত্র রাজনীতি থেকে যুবরাজনীতি হয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে বিনিয়োগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হতে থাকে। আদর্শ নির্বাসিত হয়, সঙ্গীন হয়ে ওঠে করপোরেট বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠান। যেখানে লস নেই, লাভ আর লাভ। শোভন-রাব্বানীর আগেও অনেকে করেছেন। এরা সীমা ছাড়িয়েছিল। আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে অপরিচিত ক্ষমতার দম্ভে বর্তমান নেতৃত্ব দেখছে আওয়ামী লীগের নেতা-এমপিদেরও অনেকে সারা দেশে রমরমা বাণিজ্য করছেন। যুবলীগও তখন নেমে গেছে, ছাত্রলীগও বসে নেই। যে সংগঠন বা নেতা কমিটি দিয়ে লাখ লাখ টাকা নেয়, যে নেতা বা সংগঠনে লাখ লাখ টাকা দিয়ে পদবি কেনা যায় সেই সংগঠনে বা সেসব পদধারীদের কাছে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থাকতে পারে না। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অনেক অপ্রিয় সত্য বলেছেন দলের ওয়ার্কিং কমিটিতে। গোটা দেশের মানুষ সেই চিরসত্য জেনেছেন। ১০ বছরে রাজনীতিতে এসে যে অর্বাচীন একটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শহরে প্রাসাদ নির্মাণ করছে, ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাট করেছে আওয়ামী লীগে হাওয়া ভবন স্টাইলের রাজনীতির চর্চা করছে এ ধরনের বিতর্কিতদের চিহ্নিত করে মুজিবকন্যাকেই সৎ আদর্শবানদের তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনতে হবে। সেদিন যাদের ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না, সেদিন যারা বাড়ি ভাড়া দিতে হিমশিম খেয়েছে ১০ বছর দল ক্ষমতায় থাকায় বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়া তারা কীভাবে অভিজাত এলাকায় দামি ফ্ল্যাটে কিনে, বহুতল ভবন করে, দামি গাড়ি চড়ে? এই হিসেব মুজিবকন্যাকেই দল বাঁচাতে করতে হবে। লুটেরা, চাঁদাবাজ, তদবিরবাজ, মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জনপ্রিয় হতে পারে না। ছাত্রলীগের নতুন নেতাদের পেয়ে যারা উল্লাস করছেন তাদের এখন আত্মসমালোচনার সময়, উল্লাস নয়। বিমানে চড়ে, হেলিকপ্টারে উড়ে বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ দখল করে রানওয়ে পর্যন্ত দলবল নিয়ে যাওয়া, সার্কিট হাউস ও তারকা হোটেলে থাকা বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও নিজের টাকায় দেশ-বিদেশ সফরের খরচ জোগাতে হবে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা লাল বার্তা দিয়েছেন এবার অ্যাকশন শুরু করুন। দলের নষ্টরা ঠিক হয়ে গেলে, সুবিধাবাদীরা বিতাড়িত হলে গোটা দেশ ঠিক হয়ে যাবে। জনগণের শক্তি শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকবে। ত্যাগী-আদর্শবানদের তাকেই খুঁজে আনতে হবে।

কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের দায়িত্বে থেকে কারা লুটপাট করছে, ভোগবিলাসে, বাণিজ্যে কারা বিতর্কিত তাদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তেমনি দলের নেতৃত্ব থেকে দূরে রাখা আদর্শবানদের খুঁজে বের করার কঠিন কাজটিও তাকেই করতে হবে। অপরাধীদের তালিকা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের আওতায় আনতে হবে। শোভন-রাব্বানীকেও আইনের আওতায় আনা দরকার। রাব্বানীর আর ডাকসু জিএস থাকার নৈতিক অধিকার নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে