শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

ছাত্রলীগের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম নানা কেলেঙ্কারি অনিয়ম সংগঠনবিরোধী কর্মকা- আদর্শচ্যুতির পথে চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার বেপরোয়া দাম্ভিকতার অভিযোগে সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা যখন নির্লজ্জের মতো ছাত্রলীগকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন, তাদের অন্যায় আবদার পূরণ করেছেন, নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপিকা ফারজানা ইসলাম শোভন  রাব্বানীর ৮৬ কোটি টাকা অন্যায় চাঁদা দাবির কাছে নত না হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাপন্ন হয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার তখন সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। তিনি যথাযথ অ্যাকশন নিয়েছেন। শোভন-রাব্বানীকে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনাকে এ জন্য হৃদয়নিঃসৃত আবেগ-অনুভূতি থেকে অভিনন্দন জানাই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেখানে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন, নিজেকে অবরোধ থেকে ম্ক্তু করতে ডেকেছেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সেটি করেননি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়ে তার শতভাগ পেয়েছেন। শোভন-রাব্বানীর এই অব্যাহতির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সুবিধাভোগী ও ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ বিতর্কিতদের জন্য যেমন লাল বার্তা দিয়েছেন, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তা, মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের ছাত্রলীগকে ব্যবহার না করার কঠিন সংকেত দিয়েছেন। একই সঙ্গে ছাত্রলীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে অসুস্থ রাজনীতির শিকার শোভন-রাব্বানীকে বিদায় করার মধ্য দিয়ে এই বার্তা জাতির সামনে দিয়েছেন। তিনি যা বলেছিলেন তা-ই সত্যে পরিণত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের কোনো দল নেই। অপরাধী যে দলেরই হোক তার কোনো ছাড় নেই। স্বাধীনতার পর এমনভাবে উন্নাসিক দাম্ভিক ছাত্রলীগের সশস্ত্র গ্রুপের মহড়া, পাল্টা মহড়াকালে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম শফিউল আলম প্রধান মহসীন হলের সেভেন মার্ডারের জন্য সংগঠন থেকেই বহিষ্কার হননি, আইনের খড়গে যাবজ্জীবন দন্ডে কারাবন্দী হয়েছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে প্রধানকে মুক্তি দিয়েছিলেন। শোভন-রাব্বানী অসুস্থ রাজনীতির শিকার এ কারণে বলছি আমাদের রাজনীতি দিনে দিনে আদর্শচ্যুত হয়েছে। এক সময় যে রাজনীতি ছিল গণমুখী মানবকল্যাণ ও আত্মত্যাগের সেই রাজনীতি বিচ্যুত হতে হতে লোভ-লালসা নীতিহীনতার পথে গড়াতে গড়াতে দম্ভ আর গণবিরোধী ভূমিকায়ই অবতীর্ণ হয়নি, অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ার সহজ বাহনে পরিণত হয়েছে। অথচ আদর্শিক রাজনীতিটা ছিল সততার নির্লোভ সাদামাটা সহজ সরল জীবনের। যিনি যে দলই করুন না কেন রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে কখনো নেননি। দিনে দিনে রাজনীতিটা সেই কঠিন সাধনার পথ ছেড়ে গৌরব অহঙ্কার ও ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব ভুলে গিয়ে রীতিমতো পাপের পথে হাঁটা শুরু করেছে। এখন রাজনীতি মানেই অঢেল অর্থ, বিত্তবৈভব, ক্ষমতার দম্ভ ও ভোগবিলাসের নির্লজ্জ বেহায়াপনার জীবনযাপন। এখানে নিবেদিতপ্রাণ আদর্শিকরা কোণঠাসা, অসহায়। তবুও এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সেই আদর্শের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করলেও তারা রাজনীতির ময়দানে দৃশ্যমান হতে পারছেন না। আদর্শহীন রাজনীতির কালো পাহাড় তাদের আড়াল করে রেখেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আকাক্সক্ষা চাপা দিয়ে রেখেছে। মুজিবকন্যাকেই এই কালো পাহাড় সরিয়ে রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমাদের জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রতিটি শব্দ হৃদয়ে চিন্তায়-চেতনায় ন্যূনতম লালন করলে কেউ অসৎ পথে পা বাড়াতে পারে না। এমনকি তার সারা জীবনের রাজনীতির সততা নির্লোভ ত্যাগের চিরচেনা চরিত্র উপলব্ধি করলে তার নামে কেউ অসৎ রাজনীতির পথে পা বাড়াতে পারে না। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ যখন দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন তখন ডাকসুর নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের দরজা খুলেছিলেন তৎকালীন উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সংগঠক ও স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সরাসরি ভোট দিতে গেলে ছাত্রলীগ থেকেই বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন হলের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে ডাকসুর ভিপি-জিএস নির্বাচিত হতেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি অবহিত করেছিলেন। জবাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানের সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনার। ছাত্রলীগ যদি ভোটে পরাজিত হয়, পরাজিত হবে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত’। সেই ডাকসু নির্বাচনে প্রথম সরাসরি ভোটে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব ও জিএস হন আবদুুল কুদ্দুস মাখন।

তোফায়েল আহমেদ এক স্মরণসভায় বলেছিলেন, তাদের সময় কোনো ছাত্রনেতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল বিভাগ চিনতেন না। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। পার্টি অফিসের ভাড়া তিন মাসের আটকা পড়েছে। আবদুর রাজ্জাককে বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দিলে তিনি দুই হাতে মিনতি করে সময় নিয়ে তাকে মোটরসাইকেলে তুলে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন। বেগম মুজিব তখন আবদুর রাজ্জাকের হাতে ৫০০ টাকা দিলে তিনি এসে অফিস ভাড়া দিয়ে বাকিটা সংগঠনের কাজে ব্যয় করেছিলেন। ষাটের ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একবার গল্পে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু যখন জেলে তখন ফেরদৌস আহমেদ কোরেশি তাকে নিয়ে বেগম মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের আর্থিক সহযোগিতার জন্য। ফেরদৌস কোরেশির রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন বেগম মুজিব বলেছিলেন, নেতা জেলে আমি টাকা দেব কোথা থেকে? তারা যখন বেরিয়ে আসছিলেন তখন বেগম মুজিব মঞ্জুকে পেছন থেকে ডাক দিলে তিনি সামনে গিয়ে বললেন- কাকি আম্মা কিছু বলবেন? বেগম মুজিবের জবাব ছিল তোর টাকা লাগবে? মঞ্জু না বললে তিনি বলেছিলেন তোদের দরকার হলে এসে নিয়ে যাস।

ষাটের দশক বাদ দিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এক কঠিন দুঃসময়ে ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনা ও শক্তিকে তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে এবং জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী জনপ্রিয় সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। সেই কঠিন দুঃসময়ে দীর্ঘপথ তারা পাড়ি দিয়েছেন। খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। ’৭৫-এর পরে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক ও পরে দুবার সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিলেন আমার অগ্রজ মতিউর রহমান পীর। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সুনামগঞ্জ যাবেন এই সংবাদ পেয়ে আগের দিন আপন ভাইয়ের মতো সংগঠিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা কালো পতাকা নিয়ে শহরে দীর্ঘ বাইসাইকেল মিছিল করেছিলেন। গোয়েন্দা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে গভীর রাতে নদী পার হয়ে সেই সময়ের ছাত্রনেতারা সুরমার ওপারে আমির হোসেন রেজার তত্ত্বাবধানে মুড়ি পানি খেয়ে তিন দিন তিন রাত কাটিয়েছিলেন। সারা দেশের চিত্রই এমন ছিল। সে সময়ে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ট্রেনে করে সিলেট গিয়ে চারটি ফেরি পার হয়ে খবর সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানকে নিয়ে বহু কষ্টে সুনামগঞ্জ পৌঁছে ছাত্র গণজমায়েতে বক্তৃতা করেছিলেন। সাধারণ হোটেলে সংগঠনের কর্মীরা নিজেরা চাঁদা তুলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন জনসভা করতে গেলে ছাত্রলীগ মাইকিং প্রচারণা সকল প্রস্তুতি করলেও ছাত্রলীগের কোনো জেলা নেতা মঞ্চে ওঠেননি। আওয়ামী লীগের জেলা নেতারাই ছিলেন মঞ্চে। তারা সুশৃঙ্খলভাবে মাঠের মধ্যে বসে স্লোগান তুলেছিলেন। এমনকি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ যখন ডাকসু ভিপি নির্বাচন করেন টাকার চিন্তা তাকে করতে দেখিনি। ব্যবস্থা করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আর আবদুস সামাদ আজাদ। সুলতান মনসুররাও সারা দেশ বাসে চড়ে সফর করেছেন। শোভন-রাব্বানীর আগের কমিটির ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হেলিকপ্টারে উড়ে পাবনার সিদ্ধেশ্বরীতে গেলে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। সোহাগকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিল, তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু তাদের হেলিকপ্টারে নিয়েছেন। সুলতান মনসুরের পর হাবিবুর রহমান হাবিব, অসীম কুমার উকিল, মাঈনউদ্দিন হাসান চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, এনামুল হক শামীম, ইসাহাক আলী খান পান্না, বাহাদুর বেপারি, অজয়কর খোকনসহ অনেকেই সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এমন বিতর্ক কলঙ্ক ওঠেনি। আওয়ামী লীগের একদল  রাজনীতিকে বাণিজ্যের পথে টেনে নিয়ে অর্থবিত্ত যখন গড়েছেন তখন তাদের শক্তি ভারি করতে ছাত্রলীগকে অর্থের মোহে লোভের জালে ফেলেছেন। এভাবেই নিজেরা নষ্ট হয়েছেন। অনুজদেরও টেনেছেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে সব সময় সংগঠন চালাতে এমনকি ব্যক্তিগত খরচের জন্য শেখ হাসিনা একটি নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ দিয়ে এসেছেন। কোনো কর্মসূচির খরচ জুগিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে করপোরেট হাউসে যাওয়া-আসা, টেন্ডারবাজি, কমিশন ও কমিটি বাণিজ্য শুরু হয় এবং তা বিকাশ লাভ করে। ছাত্র রাজনীতি থেকে যুবরাজনীতি হয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে বিনিয়োগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হতে থাকে। আদর্শ নির্বাসিত হয়, সঙ্গীন হয়ে ওঠে করপোরেট বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠান। যেখানে লস নেই, লাভ আর লাভ। শোভন-রাব্বানীর আগেও অনেকে করেছেন। এরা সীমা ছাড়িয়েছিল। আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে অপরিচিত ক্ষমতার দম্ভে বর্তমান নেতৃত্ব দেখছে আওয়ামী লীগের নেতা-এমপিদেরও অনেকে সারা দেশে রমরমা বাণিজ্য করছেন। যুবলীগও তখন নেমে গেছে, ছাত্রলীগও বসে নেই। যে সংগঠন বা নেতা কমিটি দিয়ে লাখ লাখ টাকা নেয়, যে নেতা বা সংগঠনে লাখ লাখ টাকা দিয়ে পদবি কেনা যায় সেই সংগঠনে বা সেসব পদধারীদের কাছে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থাকতে পারে না। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অনেক অপ্রিয় সত্য বলেছেন দলের ওয়ার্কিং কমিটিতে। গোটা দেশের মানুষ সেই চিরসত্য জেনেছেন। ১০ বছরে রাজনীতিতে এসে যে অর্বাচীন একটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শহরে প্রাসাদ নির্মাণ করছে, ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাট করেছে আওয়ামী লীগে হাওয়া ভবন স্টাইলের রাজনীতির চর্চা করছে এ ধরনের বিতর্কিতদের চিহ্নিত করে মুজিবকন্যাকেই সৎ আদর্শবানদের তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনতে হবে। সেদিন যাদের ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না, সেদিন যারা বাড়ি ভাড়া দিতে হিমশিম খেয়েছে ১০ বছর দল ক্ষমতায় থাকায় বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়া তারা কীভাবে অভিজাত এলাকায় দামি ফ্ল্যাটে কিনে, বহুতল ভবন করে, দামি গাড়ি চড়ে? এই হিসেব মুজিবকন্যাকেই দল বাঁচাতে করতে হবে। লুটেরা, চাঁদাবাজ, তদবিরবাজ, মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জনপ্রিয় হতে পারে না। ছাত্রলীগের নতুন নেতাদের পেয়ে যারা উল্লাস করছেন তাদের এখন আত্মসমালোচনার সময়, উল্লাস নয়। বিমানে চড়ে, হেলিকপ্টারে উড়ে বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ দখল করে রানওয়ে পর্যন্ত দলবল নিয়ে যাওয়া, সার্কিট হাউস ও তারকা হোটেলে থাকা বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও নিজের টাকায় দেশ-বিদেশ সফরের খরচ জোগাতে হবে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা লাল বার্তা দিয়েছেন এবার অ্যাকশন শুরু করুন। দলের নষ্টরা ঠিক হয়ে গেলে, সুবিধাবাদীরা বিতাড়িত হলে গোটা দেশ ঠিক হয়ে যাবে। জনগণের শক্তি শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকবে। ত্যাগী-আদর্শবানদের তাকেই খুঁজে আনতে হবে।

কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের দায়িত্বে থেকে কারা লুটপাট করছে, ভোগবিলাসে, বাণিজ্যে কারা বিতর্কিত তাদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তেমনি দলের নেতৃত্ব থেকে দূরে রাখা আদর্শবানদের খুঁজে বের করার কঠিন কাজটিও তাকেই করতে হবে। অপরাধীদের তালিকা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের আওতায় আনতে হবে। শোভন-রাব্বানীকেও আইনের আওতায় আনা দরকার। রাব্বানীর আর ডাকসু জিএস থাকার নৈতিক অধিকার নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা