শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

ছাত্রলীগের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম নানা কেলেঙ্কারি অনিয়ম সংগঠনবিরোধী কর্মকা- আদর্শচ্যুতির পথে চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার বেপরোয়া দাম্ভিকতার অভিযোগে সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা যখন নির্লজ্জের মতো ছাত্রলীগকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন, তাদের অন্যায় আবদার পূরণ করেছেন, নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপিকা ফারজানা ইসলাম শোভন  রাব্বানীর ৮৬ কোটি টাকা অন্যায় চাঁদা দাবির কাছে নত না হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাপন্ন হয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার তখন সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। তিনি যথাযথ অ্যাকশন নিয়েছেন। শোভন-রাব্বানীকে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনাকে এ জন্য হৃদয়নিঃসৃত আবেগ-অনুভূতি থেকে অভিনন্দন জানাই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেখানে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন, নিজেকে অবরোধ থেকে ম্ক্তু করতে ডেকেছেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সেটি করেননি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়ে তার শতভাগ পেয়েছেন। শোভন-রাব্বানীর এই অব্যাহতির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সুবিধাভোগী ও ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ বিতর্কিতদের জন্য যেমন লাল বার্তা দিয়েছেন, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তা, মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের ছাত্রলীগকে ব্যবহার না করার কঠিন সংকেত দিয়েছেন। একই সঙ্গে ছাত্রলীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে অসুস্থ রাজনীতির শিকার শোভন-রাব্বানীকে বিদায় করার মধ্য দিয়ে এই বার্তা জাতির সামনে দিয়েছেন। তিনি যা বলেছিলেন তা-ই সত্যে পরিণত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের কোনো দল নেই। অপরাধী যে দলেরই হোক তার কোনো ছাড় নেই। স্বাধীনতার পর এমনভাবে উন্নাসিক দাম্ভিক ছাত্রলীগের সশস্ত্র গ্রুপের মহড়া, পাল্টা মহড়াকালে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম শফিউল আলম প্রধান মহসীন হলের সেভেন মার্ডারের জন্য সংগঠন থেকেই বহিষ্কার হননি, আইনের খড়গে যাবজ্জীবন দন্ডে কারাবন্দী হয়েছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে প্রধানকে মুক্তি দিয়েছিলেন। শোভন-রাব্বানী অসুস্থ রাজনীতির শিকার এ কারণে বলছি আমাদের রাজনীতি দিনে দিনে আদর্শচ্যুত হয়েছে। এক সময় যে রাজনীতি ছিল গণমুখী মানবকল্যাণ ও আত্মত্যাগের সেই রাজনীতি বিচ্যুত হতে হতে লোভ-লালসা নীতিহীনতার পথে গড়াতে গড়াতে দম্ভ আর গণবিরোধী ভূমিকায়ই অবতীর্ণ হয়নি, অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ার সহজ বাহনে পরিণত হয়েছে। অথচ আদর্শিক রাজনীতিটা ছিল সততার নির্লোভ সাদামাটা সহজ সরল জীবনের। যিনি যে দলই করুন না কেন রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে কখনো নেননি। দিনে দিনে রাজনীতিটা সেই কঠিন সাধনার পথ ছেড়ে গৌরব অহঙ্কার ও ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব ভুলে গিয়ে রীতিমতো পাপের পথে হাঁটা শুরু করেছে। এখন রাজনীতি মানেই অঢেল অর্থ, বিত্তবৈভব, ক্ষমতার দম্ভ ও ভোগবিলাসের নির্লজ্জ বেহায়াপনার জীবনযাপন। এখানে নিবেদিতপ্রাণ আদর্শিকরা কোণঠাসা, অসহায়। তবুও এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সেই আদর্শের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করলেও তারা রাজনীতির ময়দানে দৃশ্যমান হতে পারছেন না। আদর্শহীন রাজনীতির কালো পাহাড় তাদের আড়াল করে রেখেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আকাক্সক্ষা চাপা দিয়ে রেখেছে। মুজিবকন্যাকেই এই কালো পাহাড় সরিয়ে রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমাদের জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রতিটি শব্দ হৃদয়ে চিন্তায়-চেতনায় ন্যূনতম লালন করলে কেউ অসৎ পথে পা বাড়াতে পারে না। এমনকি তার সারা জীবনের রাজনীতির সততা নির্লোভ ত্যাগের চিরচেনা চরিত্র উপলব্ধি করলে তার নামে কেউ অসৎ রাজনীতির পথে পা বাড়াতে পারে না। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ যখন দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন তখন ডাকসুর নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের দরজা খুলেছিলেন তৎকালীন উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সংগঠক ও স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সরাসরি ভোট দিতে গেলে ছাত্রলীগ থেকেই বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন হলের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে ডাকসুর ভিপি-জিএস নির্বাচিত হতেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি অবহিত করেছিলেন। জবাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানের সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনার। ছাত্রলীগ যদি ভোটে পরাজিত হয়, পরাজিত হবে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত’। সেই ডাকসু নির্বাচনে প্রথম সরাসরি ভোটে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব ও জিএস হন আবদুুল কুদ্দুস মাখন।

তোফায়েল আহমেদ এক স্মরণসভায় বলেছিলেন, তাদের সময় কোনো ছাত্রনেতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল বিভাগ চিনতেন না। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। পার্টি অফিসের ভাড়া তিন মাসের আটকা পড়েছে। আবদুর রাজ্জাককে বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দিলে তিনি দুই হাতে মিনতি করে সময় নিয়ে তাকে মোটরসাইকেলে তুলে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন। বেগম মুজিব তখন আবদুর রাজ্জাকের হাতে ৫০০ টাকা দিলে তিনি এসে অফিস ভাড়া দিয়ে বাকিটা সংগঠনের কাজে ব্যয় করেছিলেন। ষাটের ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একবার গল্পে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু যখন জেলে তখন ফেরদৌস আহমেদ কোরেশি তাকে নিয়ে বেগম মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের আর্থিক সহযোগিতার জন্য। ফেরদৌস কোরেশির রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন বেগম মুজিব বলেছিলেন, নেতা জেলে আমি টাকা দেব কোথা থেকে? তারা যখন বেরিয়ে আসছিলেন তখন বেগম মুজিব মঞ্জুকে পেছন থেকে ডাক দিলে তিনি সামনে গিয়ে বললেন- কাকি আম্মা কিছু বলবেন? বেগম মুজিবের জবাব ছিল তোর টাকা লাগবে? মঞ্জু না বললে তিনি বলেছিলেন তোদের দরকার হলে এসে নিয়ে যাস।

ষাটের দশক বাদ দিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এক কঠিন দুঃসময়ে ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনা ও শক্তিকে তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে এবং জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী জনপ্রিয় সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। সেই কঠিন দুঃসময়ে দীর্ঘপথ তারা পাড়ি দিয়েছেন। খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। ’৭৫-এর পরে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক ও পরে দুবার সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিলেন আমার অগ্রজ মতিউর রহমান পীর। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সুনামগঞ্জ যাবেন এই সংবাদ পেয়ে আগের দিন আপন ভাইয়ের মতো সংগঠিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা কালো পতাকা নিয়ে শহরে দীর্ঘ বাইসাইকেল মিছিল করেছিলেন। গোয়েন্দা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে গভীর রাতে নদী পার হয়ে সেই সময়ের ছাত্রনেতারা সুরমার ওপারে আমির হোসেন রেজার তত্ত্বাবধানে মুড়ি পানি খেয়ে তিন দিন তিন রাত কাটিয়েছিলেন। সারা দেশের চিত্রই এমন ছিল। সে সময়ে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ট্রেনে করে সিলেট গিয়ে চারটি ফেরি পার হয়ে খবর সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানকে নিয়ে বহু কষ্টে সুনামগঞ্জ পৌঁছে ছাত্র গণজমায়েতে বক্তৃতা করেছিলেন। সাধারণ হোটেলে সংগঠনের কর্মীরা নিজেরা চাঁদা তুলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন জনসভা করতে গেলে ছাত্রলীগ মাইকিং প্রচারণা সকল প্রস্তুতি করলেও ছাত্রলীগের কোনো জেলা নেতা মঞ্চে ওঠেননি। আওয়ামী লীগের জেলা নেতারাই ছিলেন মঞ্চে। তারা সুশৃঙ্খলভাবে মাঠের মধ্যে বসে স্লোগান তুলেছিলেন। এমনকি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ যখন ডাকসু ভিপি নির্বাচন করেন টাকার চিন্তা তাকে করতে দেখিনি। ব্যবস্থা করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আর আবদুস সামাদ আজাদ। সুলতান মনসুররাও সারা দেশ বাসে চড়ে সফর করেছেন। শোভন-রাব্বানীর আগের কমিটির ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হেলিকপ্টারে উড়ে পাবনার সিদ্ধেশ্বরীতে গেলে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। সোহাগকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিল, তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু তাদের হেলিকপ্টারে নিয়েছেন। সুলতান মনসুরের পর হাবিবুর রহমান হাবিব, অসীম কুমার উকিল, মাঈনউদ্দিন হাসান চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, এনামুল হক শামীম, ইসাহাক আলী খান পান্না, বাহাদুর বেপারি, অজয়কর খোকনসহ অনেকেই সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এমন বিতর্ক কলঙ্ক ওঠেনি। আওয়ামী লীগের একদল  রাজনীতিকে বাণিজ্যের পথে টেনে নিয়ে অর্থবিত্ত যখন গড়েছেন তখন তাদের শক্তি ভারি করতে ছাত্রলীগকে অর্থের মোহে লোভের জালে ফেলেছেন। এভাবেই নিজেরা নষ্ট হয়েছেন। অনুজদেরও টেনেছেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে সব সময় সংগঠন চালাতে এমনকি ব্যক্তিগত খরচের জন্য শেখ হাসিনা একটি নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ দিয়ে এসেছেন। কোনো কর্মসূচির খরচ জুগিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে করপোরেট হাউসে যাওয়া-আসা, টেন্ডারবাজি, কমিশন ও কমিটি বাণিজ্য শুরু হয় এবং তা বিকাশ লাভ করে। ছাত্র রাজনীতি থেকে যুবরাজনীতি হয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে বিনিয়োগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হতে থাকে। আদর্শ নির্বাসিত হয়, সঙ্গীন হয়ে ওঠে করপোরেট বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠান। যেখানে লস নেই, লাভ আর লাভ। শোভন-রাব্বানীর আগেও অনেকে করেছেন। এরা সীমা ছাড়িয়েছিল। আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে অপরিচিত ক্ষমতার দম্ভে বর্তমান নেতৃত্ব দেখছে আওয়ামী লীগের নেতা-এমপিদেরও অনেকে সারা দেশে রমরমা বাণিজ্য করছেন। যুবলীগও তখন নেমে গেছে, ছাত্রলীগও বসে নেই। যে সংগঠন বা নেতা কমিটি দিয়ে লাখ লাখ টাকা নেয়, যে নেতা বা সংগঠনে লাখ লাখ টাকা দিয়ে পদবি কেনা যায় সেই সংগঠনে বা সেসব পদধারীদের কাছে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থাকতে পারে না। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অনেক অপ্রিয় সত্য বলেছেন দলের ওয়ার্কিং কমিটিতে। গোটা দেশের মানুষ সেই চিরসত্য জেনেছেন। ১০ বছরে রাজনীতিতে এসে যে অর্বাচীন একটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শহরে প্রাসাদ নির্মাণ করছে, ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাট করেছে আওয়ামী লীগে হাওয়া ভবন স্টাইলের রাজনীতির চর্চা করছে এ ধরনের বিতর্কিতদের চিহ্নিত করে মুজিবকন্যাকেই সৎ আদর্শবানদের তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনতে হবে। সেদিন যাদের ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না, সেদিন যারা বাড়ি ভাড়া দিতে হিমশিম খেয়েছে ১০ বছর দল ক্ষমতায় থাকায় বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়া তারা কীভাবে অভিজাত এলাকায় দামি ফ্ল্যাটে কিনে, বহুতল ভবন করে, দামি গাড়ি চড়ে? এই হিসেব মুজিবকন্যাকেই দল বাঁচাতে করতে হবে। লুটেরা, চাঁদাবাজ, তদবিরবাজ, মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জনপ্রিয় হতে পারে না। ছাত্রলীগের নতুন নেতাদের পেয়ে যারা উল্লাস করছেন তাদের এখন আত্মসমালোচনার সময়, উল্লাস নয়। বিমানে চড়ে, হেলিকপ্টারে উড়ে বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ দখল করে রানওয়ে পর্যন্ত দলবল নিয়ে যাওয়া, সার্কিট হাউস ও তারকা হোটেলে থাকা বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও নিজের টাকায় দেশ-বিদেশ সফরের খরচ জোগাতে হবে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা লাল বার্তা দিয়েছেন এবার অ্যাকশন শুরু করুন। দলের নষ্টরা ঠিক হয়ে গেলে, সুবিধাবাদীরা বিতাড়িত হলে গোটা দেশ ঠিক হয়ে যাবে। জনগণের শক্তি শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকবে। ত্যাগী-আদর্শবানদের তাকেই খুঁজে আনতে হবে।

কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের দায়িত্বে থেকে কারা লুটপাট করছে, ভোগবিলাসে, বাণিজ্যে কারা বিতর্কিত তাদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তেমনি দলের নেতৃত্ব থেকে দূরে রাখা আদর্শবানদের খুঁজে বের করার কঠিন কাজটিও তাকেই করতে হবে। অপরাধীদের তালিকা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের আওতায় আনতে হবে। শোভন-রাব্বানীকেও আইনের আওতায় আনা দরকার। রাব্বানীর আর ডাকসু জিএস থাকার নৈতিক অধিকার নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক
টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫
যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা