শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবকন্যা লাল বার্তা দিয়েছেন, অ্যাকশন শুরু করুন

ছাত্রলীগের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম নানা কেলেঙ্কারি অনিয়ম সংগঠনবিরোধী কর্মকা- আদর্শচ্যুতির পথে চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার বেপরোয়া দাম্ভিকতার অভিযোগে সভাপতি পদ থেকে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা যখন নির্লজ্জের মতো ছাত্রলীগকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন, তাদের অন্যায় আবদার পূরণ করেছেন, নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপিকা ফারজানা ইসলাম শোভন  রাব্বানীর ৮৬ কোটি টাকা অন্যায় চাঁদা দাবির কাছে নত না হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাপন্ন হয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার তখন সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। তিনি যথাযথ অ্যাকশন নিয়েছেন। শোভন-রাব্বানীকে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনাকে এ জন্য হৃদয়নিঃসৃত আবেগ-অনুভূতি থেকে অভিনন্দন জানাই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেখানে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন, নিজেকে অবরোধ থেকে ম্ক্তু করতে ডেকেছেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সেটি করেননি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার চেয়ে তার শতভাগ পেয়েছেন। শোভন-রাব্বানীর এই অব্যাহতির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা সুবিধাভোগী ও ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ বিতর্কিতদের জন্য যেমন লাল বার্তা দিয়েছেন, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি থেকে প্রশাসনের কর্মকর্তা, মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের ছাত্রলীগকে ব্যবহার না করার কঠিন সংকেত দিয়েছেন। একই সঙ্গে ছাত্রলীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে অসুস্থ রাজনীতির শিকার শোভন-রাব্বানীকে বিদায় করার মধ্য দিয়ে এই বার্তা জাতির সামনে দিয়েছেন। তিনি যা বলেছিলেন তা-ই সত্যে পরিণত করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের কোনো দল নেই। অপরাধী যে দলেরই হোক তার কোনো ছাড় নেই। স্বাধীনতার পর এমনভাবে উন্নাসিক দাম্ভিক ছাত্রলীগের সশস্ত্র গ্রুপের মহড়া, পাল্টা মহড়াকালে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম শফিউল আলম প্রধান মহসীন হলের সেভেন মার্ডারের জন্য সংগঠন থেকেই বহিষ্কার হননি, আইনের খড়গে যাবজ্জীবন দন্ডে কারাবন্দী হয়েছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে প্রধানকে মুক্তি দিয়েছিলেন। শোভন-রাব্বানী অসুস্থ রাজনীতির শিকার এ কারণে বলছি আমাদের রাজনীতি দিনে দিনে আদর্শচ্যুত হয়েছে। এক সময় যে রাজনীতি ছিল গণমুখী মানবকল্যাণ ও আত্মত্যাগের সেই রাজনীতি বিচ্যুত হতে হতে লোভ-লালসা নীতিহীনতার পথে গড়াতে গড়াতে দম্ভ আর গণবিরোধী ভূমিকায়ই অবতীর্ণ হয়নি, অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ার সহজ বাহনে পরিণত হয়েছে। অথচ আদর্শিক রাজনীতিটা ছিল সততার নির্লোভ সাদামাটা সহজ সরল জীবনের। যিনি যে দলই করুন না কেন রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে কখনো নেননি। দিনে দিনে রাজনীতিটা সেই কঠিন সাধনার পথ ছেড়ে গৌরব অহঙ্কার ও ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব ভুলে গিয়ে রীতিমতো পাপের পথে হাঁটা শুরু করেছে। এখন রাজনীতি মানেই অঢেল অর্থ, বিত্তবৈভব, ক্ষমতার দম্ভ ও ভোগবিলাসের নির্লজ্জ বেহায়াপনার জীবনযাপন। এখানে নিবেদিতপ্রাণ আদর্শিকরা কোণঠাসা, অসহায়। তবুও এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সেই আদর্শের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করলেও তারা রাজনীতির ময়দানে দৃশ্যমান হতে পারছেন না। আদর্শহীন রাজনীতির কালো পাহাড় তাদের আড়াল করে রেখেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আকাক্সক্ষা চাপা দিয়ে রেখেছে। মুজিবকন্যাকেই এই কালো পাহাড় সরিয়ে রাজনীতির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমাদের জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রতিটি শব্দ হৃদয়ে চিন্তায়-চেতনায় ন্যূনতম লালন করলে কেউ অসৎ পথে পা বাড়াতে পারে না। এমনকি তার সারা জীবনের রাজনীতির সততা নির্লোভ ত্যাগের চিরচেনা চরিত্র উপলব্ধি করলে তার নামে কেউ অসৎ রাজনীতির পথে পা বাড়াতে পারে না। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি ও ছাত্রলীগ সভাপতি তোফায়েল আহমেদ যখন দায়িত্ব থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন তখন ডাকসুর নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের দরজা খুলেছিলেন তৎকালীন উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সংগঠক ও স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সরাসরি ভোট দিতে গেলে ছাত্রলীগ থেকেই বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন হলের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে ডাকসুর ভিপি-জিএস নির্বাচিত হতেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করে পরিস্থিতি অবহিত করেছিলেন। জবাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রতিষ্ঠানের সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনার। ছাত্রলীগ যদি ভোটে পরাজিত হয়, পরাজিত হবে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত’। সেই ডাকসু নির্বাচনে প্রথম সরাসরি ভোটে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব ও জিএস হন আবদুুল কুদ্দুস মাখন।

তোফায়েল আহমেদ এক স্মরণসভায় বলেছিলেন, তাদের সময় কোনো ছাত্রনেতাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল বিভাগ চিনতেন না। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। পার্টি অফিসের ভাড়া তিন মাসের আটকা পড়েছে। আবদুর রাজ্জাককে বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দিলে তিনি দুই হাতে মিনতি করে সময় নিয়ে তাকে মোটরসাইকেলে তুলে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন। বেগম মুজিব তখন আবদুর রাজ্জাকের হাতে ৫০০ টাকা দিলে তিনি এসে অফিস ভাড়া দিয়ে বাকিটা সংগঠনের কাজে ব্যয় করেছিলেন। ষাটের ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একবার গল্পে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু যখন জেলে তখন ফেরদৌস আহমেদ কোরেশি তাকে নিয়ে বেগম মুজিবের কাছে গিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের আর্থিক সহযোগিতার জন্য। ফেরদৌস কোরেশির রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন বেগম মুজিব বলেছিলেন, নেতা জেলে আমি টাকা দেব কোথা থেকে? তারা যখন বেরিয়ে আসছিলেন তখন বেগম মুজিব মঞ্জুকে পেছন থেকে ডাক দিলে তিনি সামনে গিয়ে বললেন- কাকি আম্মা কিছু বলবেন? বেগম মুজিবের জবাব ছিল তোর টাকা লাগবে? মঞ্জু না বললে তিনি বলেছিলেন তোদের দরকার হলে এসে নিয়ে যাস।

ষাটের দশক বাদ দিলাম ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এক কঠিন দুঃসময়ে ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চেতনা ও শক্তিকে তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে এবং জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী জনপ্রিয় সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। সেই কঠিন দুঃসময়ে দীর্ঘপথ তারা পাড়ি দিয়েছেন। খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের জন্য পরিশ্রম করেন। ’৭৫-এর পরে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক ও পরে দুবার সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিলেন আমার অগ্রজ মতিউর রহমান পীর। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সুনামগঞ্জ যাবেন এই সংবাদ পেয়ে আগের দিন আপন ভাইয়ের মতো সংগঠিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা কালো পতাকা নিয়ে শহরে দীর্ঘ বাইসাইকেল মিছিল করেছিলেন। গোয়েন্দা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে গভীর রাতে নদী পার হয়ে সেই সময়ের ছাত্রনেতারা সুরমার ওপারে আমির হোসেন রেজার তত্ত্বাবধানে মুড়ি পানি খেয়ে তিন দিন তিন রাত কাটিয়েছিলেন। সারা দেশের চিত্রই এমন ছিল। সে সময়ে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ট্রেনে করে সিলেট গিয়ে চারটি ফেরি পার হয়ে খবর সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানকে নিয়ে বহু কষ্টে সুনামগঞ্জ পৌঁছে ছাত্র গণজমায়েতে বক্তৃতা করেছিলেন। সাধারণ হোটেলে সংগঠনের কর্মীরা নিজেরা চাঁদা তুলে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন জনসভা করতে গেলে ছাত্রলীগ মাইকিং প্রচারণা সকল প্রস্তুতি করলেও ছাত্রলীগের কোনো জেলা নেতা মঞ্চে ওঠেননি। আওয়ামী লীগের জেলা নেতারাই ছিলেন মঞ্চে। তারা সুশৃঙ্খলভাবে মাঠের মধ্যে বসে স্লোগান তুলেছিলেন। এমনকি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ যখন ডাকসু ভিপি নির্বাচন করেন টাকার চিন্তা তাকে করতে দেখিনি। ব্যবস্থা করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আর আবদুস সামাদ আজাদ। সুলতান মনসুররাও সারা দেশ বাসে চড়ে সফর করেছেন। শোভন-রাব্বানীর আগের কমিটির ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হেলিকপ্টারে উড়ে পাবনার সিদ্ধেশ্বরীতে গেলে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। সোহাগকে জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিল, তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু তাদের হেলিকপ্টারে নিয়েছেন। সুলতান মনসুরের পর হাবিবুর রহমান হাবিব, অসীম কুমার উকিল, মাঈনউদ্দিন হাসান চৌধুরী, ইকবালুর রহিম, এনামুল হক শামীম, ইসাহাক আলী খান পান্না, বাহাদুর বেপারি, অজয়কর খোকনসহ অনেকেই সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তাদের নিয়ে তো এমন বিতর্ক কলঙ্ক ওঠেনি। আওয়ামী লীগের একদল  রাজনীতিকে বাণিজ্যের পথে টেনে নিয়ে অর্থবিত্ত যখন গড়েছেন তখন তাদের শক্তি ভারি করতে ছাত্রলীগকে অর্থের মোহে লোভের জালে ফেলেছেন। এভাবেই নিজেরা নষ্ট হয়েছেন। অনুজদেরও টেনেছেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে সব সময় সংগঠন চালাতে এমনকি ব্যক্তিগত খরচের জন্য শেখ হাসিনা একটি নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ দিয়ে এসেছেন। কোনো কর্মসূচির খরচ জুগিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে করপোরেট হাউসে যাওয়া-আসা, টেন্ডারবাজি, কমিশন ও কমিটি বাণিজ্য শুরু হয় এবং তা বিকাশ লাভ করে। ছাত্র রাজনীতি থেকে যুবরাজনীতি হয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে বিনিয়োগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিকে বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হতে থাকে। আদর্শ নির্বাসিত হয়, সঙ্গীন হয়ে ওঠে করপোরেট বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠান। যেখানে লস নেই, লাভ আর লাভ। শোভন-রাব্বানীর আগেও অনেকে করেছেন। এরা সীমা ছাড়িয়েছিল। আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে অপরিচিত ক্ষমতার দম্ভে বর্তমান নেতৃত্ব দেখছে আওয়ামী লীগের নেতা-এমপিদেরও অনেকে সারা দেশে রমরমা বাণিজ্য করছেন। যুবলীগও তখন নেমে গেছে, ছাত্রলীগও বসে নেই। যে সংগঠন বা নেতা কমিটি দিয়ে লাখ লাখ টাকা নেয়, যে নেতা বা সংগঠনে লাখ লাখ টাকা দিয়ে পদবি কেনা যায় সেই সংগঠনে বা সেসব পদধারীদের কাছে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ থাকতে পারে না। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অনেক অপ্রিয় সত্য বলেছেন দলের ওয়ার্কিং কমিটিতে। গোটা দেশের মানুষ সেই চিরসত্য জেনেছেন। ১০ বছরে রাজনীতিতে এসে যে অর্বাচীন একটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শহরে প্রাসাদ নির্মাণ করছে, ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাট করেছে আওয়ামী লীগে হাওয়া ভবন স্টাইলের রাজনীতির চর্চা করছে এ ধরনের বিতর্কিতদের চিহ্নিত করে মুজিবকন্যাকেই সৎ আদর্শবানদের তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনতে হবে। সেদিন যাদের ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না, সেদিন যারা বাড়ি ভাড়া দিতে হিমশিম খেয়েছে ১০ বছর দল ক্ষমতায় থাকায় বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়া তারা কীভাবে অভিজাত এলাকায় দামি ফ্ল্যাটে কিনে, বহুতল ভবন করে, দামি গাড়ি চড়ে? এই হিসেব মুজিবকন্যাকেই দল বাঁচাতে করতে হবে। লুটেরা, চাঁদাবাজ, তদবিরবাজ, মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ জনপ্রিয় হতে পারে না। ছাত্রলীগের নতুন নেতাদের পেয়ে যারা উল্লাস করছেন তাদের এখন আত্মসমালোচনার সময়, উল্লাস নয়। বিমানে চড়ে, হেলিকপ্টারে উড়ে বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ দখল করে রানওয়ে পর্যন্ত দলবল নিয়ে যাওয়া, সার্কিট হাউস ও তারকা হোটেলে থাকা বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও নিজের টাকায় দেশ-বিদেশ সফরের খরচ জোগাতে হবে। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা লাল বার্তা দিয়েছেন এবার অ্যাকশন শুরু করুন। দলের নষ্টরা ঠিক হয়ে গেলে, সুবিধাবাদীরা বিতাড়িত হলে গোটা দেশ ঠিক হয়ে যাবে। জনগণের শক্তি শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকবে। ত্যাগী-আদর্শবানদের তাকেই খুঁজে আনতে হবে।

কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে দলের দায়িত্বে থেকে কারা লুটপাট করছে, ভোগবিলাসে, বাণিজ্যে কারা বিতর্কিত তাদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তেমনি দলের নেতৃত্ব থেকে দূরে রাখা আদর্শবানদের খুঁজে বের করার কঠিন কাজটিও তাকেই করতে হবে। অপরাধীদের তালিকা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনের আওতায় আনতে হবে। শোভন-রাব্বানীকেও আইনের আওতায় আনা দরকার। রাব্বানীর আর ডাকসু জিএস থাকার নৈতিক অধিকার নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম