শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

পাপিয়াকান্ডে শতাধিক গ্যাং লিডার ও অপরাধী রাজনীতিবিদের নাম উঠে এলেও তাদের অপরাধ-অপকর্মের ফিরিস্তি ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেসনোট তাদের রক্ষাকবজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ৭ মার্চ দেওয়া ওই প্রেসনোটে পাপিয়ার সঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ ও প্রচার করা থেকে বিরত থাকার বিশেষ অনুরোধ জানানো হয়। এই প্রেসনোটকে পুঁজি করেই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, পেশাদার সন্ত্রাসী, দেহ-বাণিজ্যের নেপথ্য গডফাদাররাও রাতারাতি ‘বিশিষ্টজনে’ পরিণত হয়েছেন। প্রেসনোটের কারণে তাদের অপরাধ-অপকর্ম নিয়ে কোনো প্রতিবেদন প্রস্তুতের ঝুঁকিও নিচ্ছেন না কেউ। ফলে পাপিয়ার সঙ্গে জঘন্য অপরাধে জড়িয়ে রাতারাতি শত কোটিপতি হয়ে ওঠা অনেকে প্রশাসনিক তদন্ত থেকেও রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন, তাদের সব অপকর্মও ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে।

সদ্য বহিষ্কৃত যুব মহিলা লীগ নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ ও তার স্বামী মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন গ্রেফতার হওয়ায় রাজধানীর অভিজাত এলাকায় জমজমাট নারী ব্যবসাসহ ভয়ঙ্কর সব অপরাধমূলক কর্মকান্ডের খবর এখনো মানুষের মুখে মুখে। বেপরোয়া অপরাধ অপকর্মে ধনাঢ্য হয়ে ওঠা পাপিয়া-সুমন দম্পতি নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসী বাহিনীও গড়ে তোলেন। বিশ্বখ্যাত ওলি খাজা মাঈনুদ্দিন চিশতির নামের সংক্ষেপ ‘কে.এম.সি’ ব্যবহার করেই অস্ত্রবাজ বাহিনীটির নামকরণও করেন তারা। র‌্যাবের অভিযানে পাপিয়া-সুমন দম্পতি গ্রেফতার হলেও তাদের প্রতিষ্ঠিত সেই কেএমসি বাহিনীর কোনো সদস্য এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। বরং পাপিয়ার অবর্তমানে তারই দুই ভাই সাব্বির আহমেদ ও সোহাগ আহমেদের নেতৃত্বে কেএমসি বাহিনীর দৌরাত্ম্য চলছে যথারীতি। পাপিয়া গ্রেফতারের ঘটনায় ‘কেএমসি বাহিনী’র সদস্যরা কয়েক দিন গা-ঢাকা দিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করলেও আবার তারা এলাকায় ফিরে এসেছে। ক্যাডাররা কেউ কেউ আগের মতোই মোটরসাইকেলে ধোঁয়া তুলে, টানা হর্ন বাজিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সর্বত্র। তাদের হুমকি-ধমকি, চাঁদাবাজি সবই চলছে বহাল তবিয়তে। তবে পাপিয়ার মাদক বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে চিহ্নিত ২০ সদস্যের কাউকে এখনো এলাকায় দেখতে পাচ্ছেন না বাসিন্দারা। তারা আত্মগোপনে থাকলেও রমরমাভাবেই চলছে তাদের মাদক সাম্রাজ্য। নরসিংদীর ছাত্রলীগ ও যুবলীগের বেশ কিছু নেতা-কর্মী এবং পরিবহন শ্রমিকদের সমন্বয়ে গড়ে তোলা অপরাধী চক্রের সদস্যরা ‘কে.এম.সি’ লেখা ট্যাটু ব্যবহার করেন। পাপিয়া নিজের হাতে ট্যাটু আঁকতেন। কেএমসি বাহিনী জেলার সর্বত্র মাদক, টেন্ডার, অস্ত্রবাজি, জমি দখল আর চাঁদাবাজি চালায়। তাদের অপরাধ তৎপরতায় ব্যবহারের জন্য পাঁচটি মোটরসাইকেল, একটি মাইক্রো ও একটি জিপও কিনে দেন পাপিয়া। এ বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মাঝে মাঝেই ডিজে পার্টির নামে চলত মাদক-নারীর রমরমা বাণিজ্য। কেএমসি সদস্যদের নিয়ে নরসিংদীতে মিছিল-মিটিংয়ে বিশাল শোডাউনও দিতেন পাপিয়া। যুব মহিলা লীগের নেত্রী হিসেবে শুধু ক্ষমতাসীন দলের এমপি-নেতাদের সঙ্গেই নয়, পাপিয়ার অন্ধকার জগতের ঘনিষ্ঠতায় জড়িয়ে ছিলেন বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা, এমপি, ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরাও। তার মাধ্যমে বিভিন্ন টেন্ডার কাজ বাগিয়ে নিতে পাপিয়ার ডেরায় হাজিরা দিতেন ডাকসাইটে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররাও। রেলওয়ে, এলজিইডি, সড়ক ও জনপথ, পিডিবিসহ বেশ কয়েকটি সংস্থার কয়েকশ কোটি টাকার টেন্ডারে পাপিয়ার সরাসরি হস্তক্ষেপ ও প্রভাব খাটিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়ারও তথ্য পাওয়া গেছে।

কলেজ হোস্টেলেই ছিল ‘পাপের আস্তানা’ : নরসিংদী সরকারি কলেজে লেখাপড়ার সময় ছাত্রী হোস্টেলে ‘পাপের আস্তানা’ গড়ে তোলার মধ্য দিয়েই পাপিয়ার অপরাধ জগতে হাতেখড়ি। স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজে প্রথম ছাত্রী হোস্টেল উদ্বোধনের পরই হোস্টেলের ১১ নম্বর কক্ষটিতে নিজের আস্তানা বানিয়েছিলেন পাপিয়া। সেখানে অনেক বহিরাগত মেয়েদের আনাগোনা ছিল এবং কলেজের অনেক ছাত্রীকেও নানা প্রলোভন দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত করেছিলেন তিনি। পাপিয়ার ওই সময়ের প্রেমিক মতি সুমনের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ধনাঢ্যদের কাছে তরুণীদের পাঠাতেন। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে নরসিংদীর স্থানীয় অনেক রাজনৈতিক নেতাও পাপিয়াকে নানা কাজে ব্যবহার করতেন। সেখান থেকেই শুরু হয় পাপিয়ার বেপরোয়া জীবন। নরসিংদী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের তৎকালীন আহ্বায়ক মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন ওরফে মতি সুমনের সঙ্গে প্রেম শেষে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন পাপিয়া। পাপিয়ার মতো সুমনেরও বেপরোয়া জীবনযাপনের কারণে তার পরিবারের সদস্যরা বিব্রত হতেন। শৈশব থেকেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও ব্ল্যাকমেইল ছিল তার প্রধান হবি। ২০০১ সালে নরসিংদীর ভেলানগরে যাত্রা প্যান্ডেলে পৌর কমিশনার মানিক মিয়াকে হত্যার পর তিনি আলোচনায় আসেন। শহরের প্রতিটি সন্ত্রাস-সংঘাতেই ছিল সুমনের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ওপর ভর করেই নরসিংদীতে উত্থান ঘটে তার। রাজনীতিবিদদের সঙ্গেও গড়ে ওঠে সখ্য। ২০১৩ সালে মতি সুমনের নরসিংদীর বাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় পাপিয়া গুলিবিদ্ধ হন। ওই হামলার পরপরই মূলত মতি সুমন ও পাপিয়া নরসিংদী ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান। রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুবাদে সুমন-পাপিয়া দম্পতি রাজধানীর সাবেক এক এমপির আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। তার সঙ্গেই যৌথ মালিকানায় গড়ে তোলেন গাড়ির ব্যবসা। পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন অনৈতিক সব কর্মকান্ডে। এরপর আর তাদের পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। নরসিংদী জেলা শহরে ভাগদী মারকাজ মসজিদ এলাকার জনৈক সাইফুল বারীর মেয়ে পাপিয়া। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, একটি দোতলা পাকা বাড়ি তার পিতার। একই মহল্লায় একটি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে রেখেছেন পাপিয়া। ঢাকা থেকে মাঝে-মধ্যে গিয়ে সেখানেই কিছু সময় কাটাতেন তিনি। পাশেই নির্মিত আরেকটি সেমিপাকা টিনশেড বাড়িকে টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করতেন পাপিয়া-সুমন চক্র।

অনেক ঘরেই আতঙ্কের ছায়া : পাপিয়াকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জব্দ করা নানা ভিডিও ক্লিপে বহু তরুণীর সর্বনাশের দৃশ্য রয়েছে। তাদের সঙ্গে কারা অনৈতিক মেলামেশা করেছেন তারাও চিহ্নিত রয়েছেন এসব ভিডিও ক্লিপে। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই পাপিয়া-সুমন দম্পতির ব্ল্যাকমেইলের শিকার তরুণীদের পরিবারে নেমে এসেছে ভয়াবহ আতঙ্ক। পাপিয়ার প্রথম ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত নরসিংদী সরকারি কলেজ হোস্টেলে বিভিন্ন সময়ে অবস্থানকারী ছাত্রীরা বিব্রত হচ্ছেন সবচেয়ে বেশি। এরপরই নাস্তানাবুদের শিকার হচ্ছেন পাপিয়ার সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকান্ডসহ মিছিল-মিটিংয়ে অংশ নেওয়া যুব মহিলা লীগের সদস্যরা। সাধারণ মানুষের নানারকম জিজ্ঞাসু দৃষ্টির কবলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন অনেকেই। নিজ নিজ পরিবারেও তারা নানারকম সন্দেহের জালে প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন। নরসিংদী শহরের ভাগদী মারকাজ, ভেলানগর, চিনিশপুর, জেলখানা মোড় এলাকার বহু মেয়েকে চাকরি দেওয়ার নাম করে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল-বার এবং অনলাইন এসকর্ট বাণিজ্যের নামে পাপিয়া জোরপূর্বক দেহব্যবসায় বাধ্য করার অভিযোগ উঠেছে। এসব মেয়ের নানা নগ্ন দৃশ্যাবলি গোপনে ভিডিও রেকর্ডিং করে মাসের পর মাস তাদের ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ রয়েছে। নিজের সর্বস্ব হারিয়েও দীর্ঘদিন যারা পাপিয়ার কাছে জিম্মিদশায় আটকে ছিলেন, তারা এখন তদন্তকারী নানা সংস্থার মুখোমুখি হওয়াসহ নিজেদের পরিচয় ফাঁস হওয়ার আশঙ্কায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেক মেয়ে নিজেদের বাড়িঘর ও পড়াশোনা ছেড়ে দূরবর্তী আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গা-ঢাকা দিয়ে এ ঝক্কি থেকে রেহাই পাওয়ার পথ খুঁজছেন। অপরাধ-অপকর্ম : বহুমুখী প্রতারণা : পাপিয়া-সুমনকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব-১ অধিনায়ক বলেন, নরসিংদী এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা এবং রাজধানীতে অভিজাত এলাকায় দেহবাণিজ্যসহ নানারকম প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তারা। অনৈতিক কার্যকলাপের ভিডিও ধারণ করে ধনাঢ্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াই তাদের প্রধান পেশা। পুলিশের এসআই ও বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন পদে মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিতেন তারা। শুধু তা-ই নয়, জমির দালালি, সিএনজি পাম্পের লাইসেন্স দেওয়া, গ্যাস লাইন সংযোগের নামেও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তারা মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকেও নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ রেখেছেন পাপিয়া-সুমন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে