শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

পাপিয়াকান্ডে শতাধিক গ্যাং লিডার ও অপরাধী রাজনীতিবিদের নাম উঠে এলেও তাদের অপরাধ-অপকর্মের ফিরিস্তি ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেসনোট তাদের রক্ষাকবজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ৭ মার্চ দেওয়া ওই প্রেসনোটে পাপিয়ার সঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ ও প্রচার করা থেকে বিরত থাকার বিশেষ অনুরোধ জানানো হয়। এই প্রেসনোটকে পুঁজি করেই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, পেশাদার সন্ত্রাসী, দেহ-বাণিজ্যের নেপথ্য গডফাদাররাও রাতারাতি ‘বিশিষ্টজনে’ পরিণত হয়েছেন। প্রেসনোটের কারণে তাদের অপরাধ-অপকর্ম নিয়ে কোনো প্রতিবেদন প্রস্তুতের ঝুঁকিও নিচ্ছেন না কেউ। ফলে পাপিয়ার সঙ্গে জঘন্য অপরাধে জড়িয়ে রাতারাতি শত কোটিপতি হয়ে ওঠা অনেকে প্রশাসনিক তদন্ত থেকেও রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন, তাদের সব অপকর্মও ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে।

সদ্য বহিষ্কৃত যুব মহিলা লীগ নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ ও তার স্বামী মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন গ্রেফতার হওয়ায় রাজধানীর অভিজাত এলাকায় জমজমাট নারী ব্যবসাসহ ভয়ঙ্কর সব অপরাধমূলক কর্মকান্ডের খবর এখনো মানুষের মুখে মুখে। বেপরোয়া অপরাধ অপকর্মে ধনাঢ্য হয়ে ওঠা পাপিয়া-সুমন দম্পতি নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসী বাহিনীও গড়ে তোলেন। বিশ্বখ্যাত ওলি খাজা মাঈনুদ্দিন চিশতির নামের সংক্ষেপ ‘কে.এম.সি’ ব্যবহার করেই অস্ত্রবাজ বাহিনীটির নামকরণও করেন তারা। র‌্যাবের অভিযানে পাপিয়া-সুমন দম্পতি গ্রেফতার হলেও তাদের প্রতিষ্ঠিত সেই কেএমসি বাহিনীর কোনো সদস্য এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। বরং পাপিয়ার অবর্তমানে তারই দুই ভাই সাব্বির আহমেদ ও সোহাগ আহমেদের নেতৃত্বে কেএমসি বাহিনীর দৌরাত্ম্য চলছে যথারীতি। পাপিয়া গ্রেফতারের ঘটনায় ‘কেএমসি বাহিনী’র সদস্যরা কয়েক দিন গা-ঢাকা দিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করলেও আবার তারা এলাকায় ফিরে এসেছে। ক্যাডাররা কেউ কেউ আগের মতোই মোটরসাইকেলে ধোঁয়া তুলে, টানা হর্ন বাজিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সর্বত্র। তাদের হুমকি-ধমকি, চাঁদাবাজি সবই চলছে বহাল তবিয়তে। তবে পাপিয়ার মাদক বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে চিহ্নিত ২০ সদস্যের কাউকে এখনো এলাকায় দেখতে পাচ্ছেন না বাসিন্দারা। তারা আত্মগোপনে থাকলেও রমরমাভাবেই চলছে তাদের মাদক সাম্রাজ্য। নরসিংদীর ছাত্রলীগ ও যুবলীগের বেশ কিছু নেতা-কর্মী এবং পরিবহন শ্রমিকদের সমন্বয়ে গড়ে তোলা অপরাধী চক্রের সদস্যরা ‘কে.এম.সি’ লেখা ট্যাটু ব্যবহার করেন। পাপিয়া নিজের হাতে ট্যাটু আঁকতেন। কেএমসি বাহিনী জেলার সর্বত্র মাদক, টেন্ডার, অস্ত্রবাজি, জমি দখল আর চাঁদাবাজি চালায়। তাদের অপরাধ তৎপরতায় ব্যবহারের জন্য পাঁচটি মোটরসাইকেল, একটি মাইক্রো ও একটি জিপও কিনে দেন পাপিয়া। এ বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মাঝে মাঝেই ডিজে পার্টির নামে চলত মাদক-নারীর রমরমা বাণিজ্য। কেএমসি সদস্যদের নিয়ে নরসিংদীতে মিছিল-মিটিংয়ে বিশাল শোডাউনও দিতেন পাপিয়া। যুব মহিলা লীগের নেত্রী হিসেবে শুধু ক্ষমতাসীন দলের এমপি-নেতাদের সঙ্গেই নয়, পাপিয়ার অন্ধকার জগতের ঘনিষ্ঠতায় জড়িয়ে ছিলেন বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা, এমপি, ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরাও। তার মাধ্যমে বিভিন্ন টেন্ডার কাজ বাগিয়ে নিতে পাপিয়ার ডেরায় হাজিরা দিতেন ডাকসাইটে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররাও। রেলওয়ে, এলজিইডি, সড়ক ও জনপথ, পিডিবিসহ বেশ কয়েকটি সংস্থার কয়েকশ কোটি টাকার টেন্ডারে পাপিয়ার সরাসরি হস্তক্ষেপ ও প্রভাব খাটিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়ারও তথ্য পাওয়া গেছে।

কলেজ হোস্টেলেই ছিল ‘পাপের আস্তানা’ : নরসিংদী সরকারি কলেজে লেখাপড়ার সময় ছাত্রী হোস্টেলে ‘পাপের আস্তানা’ গড়ে তোলার মধ্য দিয়েই পাপিয়ার অপরাধ জগতে হাতেখড়ি। স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজে প্রথম ছাত্রী হোস্টেল উদ্বোধনের পরই হোস্টেলের ১১ নম্বর কক্ষটিতে নিজের আস্তানা বানিয়েছিলেন পাপিয়া। সেখানে অনেক বহিরাগত মেয়েদের আনাগোনা ছিল এবং কলেজের অনেক ছাত্রীকেও নানা প্রলোভন দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত করেছিলেন তিনি। পাপিয়ার ওই সময়ের প্রেমিক মতি সুমনের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ধনাঢ্যদের কাছে তরুণীদের পাঠাতেন। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে নরসিংদীর স্থানীয় অনেক রাজনৈতিক নেতাও পাপিয়াকে নানা কাজে ব্যবহার করতেন। সেখান থেকেই শুরু হয় পাপিয়ার বেপরোয়া জীবন। নরসিংদী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের তৎকালীন আহ্বায়ক মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন ওরফে মতি সুমনের সঙ্গে প্রেম শেষে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন পাপিয়া। পাপিয়ার মতো সুমনেরও বেপরোয়া জীবনযাপনের কারণে তার পরিবারের সদস্যরা বিব্রত হতেন। শৈশব থেকেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও ব্ল্যাকমেইল ছিল তার প্রধান হবি। ২০০১ সালে নরসিংদীর ভেলানগরে যাত্রা প্যান্ডেলে পৌর কমিশনার মানিক মিয়াকে হত্যার পর তিনি আলোচনায় আসেন। শহরের প্রতিটি সন্ত্রাস-সংঘাতেই ছিল সুমনের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ওপর ভর করেই নরসিংদীতে উত্থান ঘটে তার। রাজনীতিবিদদের সঙ্গেও গড়ে ওঠে সখ্য। ২০১৩ সালে মতি সুমনের নরসিংদীর বাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় পাপিয়া গুলিবিদ্ধ হন। ওই হামলার পরপরই মূলত মতি সুমন ও পাপিয়া নরসিংদী ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান। রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুবাদে সুমন-পাপিয়া দম্পতি রাজধানীর সাবেক এক এমপির আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। তার সঙ্গেই যৌথ মালিকানায় গড়ে তোলেন গাড়ির ব্যবসা। পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন অনৈতিক সব কর্মকান্ডে। এরপর আর তাদের পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। নরসিংদী জেলা শহরে ভাগদী মারকাজ মসজিদ এলাকার জনৈক সাইফুল বারীর মেয়ে পাপিয়া। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, একটি দোতলা পাকা বাড়ি তার পিতার। একই মহল্লায় একটি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে রেখেছেন পাপিয়া। ঢাকা থেকে মাঝে-মধ্যে গিয়ে সেখানেই কিছু সময় কাটাতেন তিনি। পাশেই নির্মিত আরেকটি সেমিপাকা টিনশেড বাড়িকে টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করতেন পাপিয়া-সুমন চক্র।

অনেক ঘরেই আতঙ্কের ছায়া : পাপিয়াকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জব্দ করা নানা ভিডিও ক্লিপে বহু তরুণীর সর্বনাশের দৃশ্য রয়েছে। তাদের সঙ্গে কারা অনৈতিক মেলামেশা করেছেন তারাও চিহ্নিত রয়েছেন এসব ভিডিও ক্লিপে। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই পাপিয়া-সুমন দম্পতির ব্ল্যাকমেইলের শিকার তরুণীদের পরিবারে নেমে এসেছে ভয়াবহ আতঙ্ক। পাপিয়ার প্রথম ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত নরসিংদী সরকারি কলেজ হোস্টেলে বিভিন্ন সময়ে অবস্থানকারী ছাত্রীরা বিব্রত হচ্ছেন সবচেয়ে বেশি। এরপরই নাস্তানাবুদের শিকার হচ্ছেন পাপিয়ার সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকান্ডসহ মিছিল-মিটিংয়ে অংশ নেওয়া যুব মহিলা লীগের সদস্যরা। সাধারণ মানুষের নানারকম জিজ্ঞাসু দৃষ্টির কবলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন অনেকেই। নিজ নিজ পরিবারেও তারা নানারকম সন্দেহের জালে প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন। নরসিংদী শহরের ভাগদী মারকাজ, ভেলানগর, চিনিশপুর, জেলখানা মোড় এলাকার বহু মেয়েকে চাকরি দেওয়ার নাম করে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল-বার এবং অনলাইন এসকর্ট বাণিজ্যের নামে পাপিয়া জোরপূর্বক দেহব্যবসায় বাধ্য করার অভিযোগ উঠেছে। এসব মেয়ের নানা নগ্ন দৃশ্যাবলি গোপনে ভিডিও রেকর্ডিং করে মাসের পর মাস তাদের ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ রয়েছে। নিজের সর্বস্ব হারিয়েও দীর্ঘদিন যারা পাপিয়ার কাছে জিম্মিদশায় আটকে ছিলেন, তারা এখন তদন্তকারী নানা সংস্থার মুখোমুখি হওয়াসহ নিজেদের পরিচয় ফাঁস হওয়ার আশঙ্কায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেক মেয়ে নিজেদের বাড়িঘর ও পড়াশোনা ছেড়ে দূরবর্তী আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গা-ঢাকা দিয়ে এ ঝক্কি থেকে রেহাই পাওয়ার পথ খুঁজছেন। অপরাধ-অপকর্ম : বহুমুখী প্রতারণা : পাপিয়া-সুমনকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব-১ অধিনায়ক বলেন, নরসিংদী এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা এবং রাজধানীতে অভিজাত এলাকায় দেহবাণিজ্যসহ নানারকম প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তারা। অনৈতিক কার্যকলাপের ভিডিও ধারণ করে ধনাঢ্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াই তাদের প্রধান পেশা। পুলিশের এসআই ও বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন পদে মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিতেন তারা। শুধু তা-ই নয়, জমির দালালি, সিএনজি পাম্পের লাইসেন্স দেওয়া, গ্যাস লাইন সংযোগের নামেও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তারা মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকেও নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ রেখেছেন পাপিয়া-সুমন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা