শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাপিয়াকাণ্ডে জড়িত থেকেও রেহাই পাচ্ছেন তারা

পাপিয়াকান্ডে শতাধিক গ্যাং লিডার ও অপরাধী রাজনীতিবিদের নাম উঠে এলেও তাদের অপরাধ-অপকর্মের ফিরিস্তি ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেসনোট তাদের রক্ষাকবজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ৭ মার্চ দেওয়া ওই প্রেসনোটে পাপিয়ার সঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ ও প্রচার করা থেকে বিরত থাকার বিশেষ অনুরোধ জানানো হয়। এই প্রেসনোটকে পুঁজি করেই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, পেশাদার সন্ত্রাসী, দেহ-বাণিজ্যের নেপথ্য গডফাদাররাও রাতারাতি ‘বিশিষ্টজনে’ পরিণত হয়েছেন। প্রেসনোটের কারণে তাদের অপরাধ-অপকর্ম নিয়ে কোনো প্রতিবেদন প্রস্তুতের ঝুঁকিও নিচ্ছেন না কেউ। ফলে পাপিয়ার সঙ্গে জঘন্য অপরাধে জড়িয়ে রাতারাতি শত কোটিপতি হয়ে ওঠা অনেকে প্রশাসনিক তদন্ত থেকেও রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন, তাদের সব অপকর্মও ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে।

সদ্য বহিষ্কৃত যুব মহিলা লীগ নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ ও তার স্বামী মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন গ্রেফতার হওয়ায় রাজধানীর অভিজাত এলাকায় জমজমাট নারী ব্যবসাসহ ভয়ঙ্কর সব অপরাধমূলক কর্মকান্ডের খবর এখনো মানুষের মুখে মুখে। বেপরোয়া অপরাধ অপকর্মে ধনাঢ্য হয়ে ওঠা পাপিয়া-সুমন দম্পতি নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসী বাহিনীও গড়ে তোলেন। বিশ্বখ্যাত ওলি খাজা মাঈনুদ্দিন চিশতির নামের সংক্ষেপ ‘কে.এম.সি’ ব্যবহার করেই অস্ত্রবাজ বাহিনীটির নামকরণও করেন তারা। র‌্যাবের অভিযানে পাপিয়া-সুমন দম্পতি গ্রেফতার হলেও তাদের প্রতিষ্ঠিত সেই কেএমসি বাহিনীর কোনো সদস্য এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। বরং পাপিয়ার অবর্তমানে তারই দুই ভাই সাব্বির আহমেদ ও সোহাগ আহমেদের নেতৃত্বে কেএমসি বাহিনীর দৌরাত্ম্য চলছে যথারীতি। পাপিয়া গ্রেফতারের ঘটনায় ‘কেএমসি বাহিনী’র সদস্যরা কয়েক দিন গা-ঢাকা দিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করলেও আবার তারা এলাকায় ফিরে এসেছে। ক্যাডাররা কেউ কেউ আগের মতোই মোটরসাইকেলে ধোঁয়া তুলে, টানা হর্ন বাজিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সর্বত্র। তাদের হুমকি-ধমকি, চাঁদাবাজি সবই চলছে বহাল তবিয়তে। তবে পাপিয়ার মাদক বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক হিসেবে চিহ্নিত ২০ সদস্যের কাউকে এখনো এলাকায় দেখতে পাচ্ছেন না বাসিন্দারা। তারা আত্মগোপনে থাকলেও রমরমাভাবেই চলছে তাদের মাদক সাম্রাজ্য। নরসিংদীর ছাত্রলীগ ও যুবলীগের বেশ কিছু নেতা-কর্মী এবং পরিবহন শ্রমিকদের সমন্বয়ে গড়ে তোলা অপরাধী চক্রের সদস্যরা ‘কে.এম.সি’ লেখা ট্যাটু ব্যবহার করেন। পাপিয়া নিজের হাতে ট্যাটু আঁকতেন। কেএমসি বাহিনী জেলার সর্বত্র মাদক, টেন্ডার, অস্ত্রবাজি, জমি দখল আর চাঁদাবাজি চালায়। তাদের অপরাধ তৎপরতায় ব্যবহারের জন্য পাঁচটি মোটরসাইকেল, একটি মাইক্রো ও একটি জিপও কিনে দেন পাপিয়া। এ বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মাঝে মাঝেই ডিজে পার্টির নামে চলত মাদক-নারীর রমরমা বাণিজ্য। কেএমসি সদস্যদের নিয়ে নরসিংদীতে মিছিল-মিটিংয়ে বিশাল শোডাউনও দিতেন পাপিয়া। যুব মহিলা লীগের নেত্রী হিসেবে শুধু ক্ষমতাসীন দলের এমপি-নেতাদের সঙ্গেই নয়, পাপিয়ার অন্ধকার জগতের ঘনিষ্ঠতায় জড়িয়ে ছিলেন বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা, এমপি, ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরাও। তার মাধ্যমে বিভিন্ন টেন্ডার কাজ বাগিয়ে নিতে পাপিয়ার ডেরায় হাজিরা দিতেন ডাকসাইটে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররাও। রেলওয়ে, এলজিইডি, সড়ক ও জনপথ, পিডিবিসহ বেশ কয়েকটি সংস্থার কয়েকশ কোটি টাকার টেন্ডারে পাপিয়ার সরাসরি হস্তক্ষেপ ও প্রভাব খাটিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়ারও তথ্য পাওয়া গেছে।

কলেজ হোস্টেলেই ছিল ‘পাপের আস্তানা’ : নরসিংদী সরকারি কলেজে লেখাপড়ার সময় ছাত্রী হোস্টেলে ‘পাপের আস্তানা’ গড়ে তোলার মধ্য দিয়েই পাপিয়ার অপরাধ জগতে হাতেখড়ি। স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজে প্রথম ছাত্রী হোস্টেল উদ্বোধনের পরই হোস্টেলের ১১ নম্বর কক্ষটিতে নিজের আস্তানা বানিয়েছিলেন পাপিয়া। সেখানে অনেক বহিরাগত মেয়েদের আনাগোনা ছিল এবং কলেজের অনেক ছাত্রীকেও নানা প্রলোভন দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত করেছিলেন তিনি। পাপিয়ার ওই সময়ের প্রেমিক মতি সুমনের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ধনাঢ্যদের কাছে তরুণীদের পাঠাতেন। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে নরসিংদীর স্থানীয় অনেক রাজনৈতিক নেতাও পাপিয়াকে নানা কাজে ব্যবহার করতেন। সেখান থেকেই শুরু হয় পাপিয়ার বেপরোয়া জীবন। নরসিংদী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের তৎকালীন আহ্বায়ক মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন ওরফে মতি সুমনের সঙ্গে প্রেম শেষে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন পাপিয়া। পাপিয়ার মতো সুমনেরও বেপরোয়া জীবনযাপনের কারণে তার পরিবারের সদস্যরা বিব্রত হতেন। শৈশব থেকেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও ব্ল্যাকমেইল ছিল তার প্রধান হবি। ২০০১ সালে নরসিংদীর ভেলানগরে যাত্রা প্যান্ডেলে পৌর কমিশনার মানিক মিয়াকে হত্যার পর তিনি আলোচনায় আসেন। শহরের প্রতিটি সন্ত্রাস-সংঘাতেই ছিল সুমনের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ওপর ভর করেই নরসিংদীতে উত্থান ঘটে তার। রাজনীতিবিদদের সঙ্গেও গড়ে ওঠে সখ্য। ২০১৩ সালে মতি সুমনের নরসিংদীর বাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় পাপিয়া গুলিবিদ্ধ হন। ওই হামলার পরপরই মূলত মতি সুমন ও পাপিয়া নরসিংদী ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান। রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুবাদে সুমন-পাপিয়া দম্পতি রাজধানীর সাবেক এক এমপির আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। তার সঙ্গেই যৌথ মালিকানায় গড়ে তোলেন গাড়ির ব্যবসা। পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন অনৈতিক সব কর্মকান্ডে। এরপর আর তাদের পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। নরসিংদী জেলা শহরে ভাগদী মারকাজ মসজিদ এলাকার জনৈক সাইফুল বারীর মেয়ে পাপিয়া। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, একটি দোতলা পাকা বাড়ি তার পিতার। একই মহল্লায় একটি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে রেখেছেন পাপিয়া। ঢাকা থেকে মাঝে-মধ্যে গিয়ে সেখানেই কিছু সময় কাটাতেন তিনি। পাশেই নির্মিত আরেকটি সেমিপাকা টিনশেড বাড়িকে টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করতেন পাপিয়া-সুমন চক্র।

অনেক ঘরেই আতঙ্কের ছায়া : পাপিয়াকান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জব্দ করা নানা ভিডিও ক্লিপে বহু তরুণীর সর্বনাশের দৃশ্য রয়েছে। তাদের সঙ্গে কারা অনৈতিক মেলামেশা করেছেন তারাও চিহ্নিত রয়েছেন এসব ভিডিও ক্লিপে। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই পাপিয়া-সুমন দম্পতির ব্ল্যাকমেইলের শিকার তরুণীদের পরিবারে নেমে এসেছে ভয়াবহ আতঙ্ক। পাপিয়ার প্রথম ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত নরসিংদী সরকারি কলেজ হোস্টেলে বিভিন্ন সময়ে অবস্থানকারী ছাত্রীরা বিব্রত হচ্ছেন সবচেয়ে বেশি। এরপরই নাস্তানাবুদের শিকার হচ্ছেন পাপিয়ার সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকান্ডসহ মিছিল-মিটিংয়ে অংশ নেওয়া যুব মহিলা লীগের সদস্যরা। সাধারণ মানুষের নানারকম জিজ্ঞাসু দৃষ্টির কবলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন অনেকেই। নিজ নিজ পরিবারেও তারা নানারকম সন্দেহের জালে প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন। নরসিংদী শহরের ভাগদী মারকাজ, ভেলানগর, চিনিশপুর, জেলখানা মোড় এলাকার বহু মেয়েকে চাকরি দেওয়ার নাম করে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল-বার এবং অনলাইন এসকর্ট বাণিজ্যের নামে পাপিয়া জোরপূর্বক দেহব্যবসায় বাধ্য করার অভিযোগ উঠেছে। এসব মেয়ের নানা নগ্ন দৃশ্যাবলি গোপনে ভিডিও রেকর্ডিং করে মাসের পর মাস তাদের ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ রয়েছে। নিজের সর্বস্ব হারিয়েও দীর্ঘদিন যারা পাপিয়ার কাছে জিম্মিদশায় আটকে ছিলেন, তারা এখন তদন্তকারী নানা সংস্থার মুখোমুখি হওয়াসহ নিজেদের পরিচয় ফাঁস হওয়ার আশঙ্কায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেক মেয়ে নিজেদের বাড়িঘর ও পড়াশোনা ছেড়ে দূরবর্তী আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গা-ঢাকা দিয়ে এ ঝক্কি থেকে রেহাই পাওয়ার পথ খুঁজছেন। অপরাধ-অপকর্ম : বহুমুখী প্রতারণা : পাপিয়া-সুমনকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব-১ অধিনায়ক বলেন, নরসিংদী এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা এবং রাজধানীতে অভিজাত এলাকায় দেহবাণিজ্যসহ নানারকম প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তারা। অনৈতিক কার্যকলাপের ভিডিও ধারণ করে ধনাঢ্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াই তাদের প্রধান পেশা। পুলিশের এসআই ও বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন পদে মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিতেন তারা। শুধু তা-ই নয়, জমির দালালি, সিএনজি পাম্পের লাইসেন্স দেওয়া, গ্যাস লাইন সংযোগের নামেও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তারা মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংকেও নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ রেখেছেন পাপিয়া-সুমন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল
ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট
জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’
‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত
৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩
ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার
রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না
মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড
মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন