শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০২০ আপডেট:

থামছেই না মানব পাচার

১০ বছরে ২৯ পয়েন্ট হয়ে পাচার হয়েছে সাড়ে চার লাখ মানুষ!
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
থামছেই না মানব পাচার

দালালদের বর্বর নির্যাতনে জীবনহানি সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে মানব পাচার থামছে না। ঝুঁকিপূর্ণ বিভিন্ন পথ ব্যবহার করে লোকজন অবৈধ পথে বিদেশ পাড়ি দিয়েই চলছে। ভাগ্য বদলাতে গিয়ে দালাল নামক মানব পাচারকারীদের প্রলোভনের শিকার হচ্ছেন তারা। সম্প্রতি মানব পাচারের নৃশংসতায় বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রাণহানির মতো নানা ভয়াবহ ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। ২৮ মে লিবিয়ার দুর্গম মরু এলাকায় বন্দীদশায় আটকে থাকা ২৬ বাংলাদেশি সীমাহীন নৃশংসতায় প্রাণ হারিয়েছেন। এর আগেও  লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালি যাওয়ার সময় নৌকাডুবির ঘটনায় ৩৯ জন বাংলাদেশির মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। নিখোঁজ হয়ে যান অর্ধশতাধিক বাংলাদেশি নাগরিক। এখনো ইউরোপ আমেরিকার পথে কত শত বাংলাদেশি যে নানা নির্মমতায় আটকে আছেন তার কোনো হদিস নেই। থাই-মালয় সীমান্তের গভীর জঙ্গলেও শতাধিক গুপ্ত আস্তানায় কয়েক হাজার বাংলাদেশি বন্দী থাকার খবর রয়েছে। মুক্তিপণের টাকা আদায়ের জন্য তাদের ওপরও চলছে সীমাহীন বর্বরতা। এসব আস্তানায় অকথ্য নির্যাতন আর নৃশংসতায় বহু বাংলাদেশিকে হত্যা করারও অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যেই জঙ্গলের একাংশে অভিযান চালিয়ে থাইল্যান্ডের প্রশাসন অন্তত ৩২টি গণকবরের সন্ধান পেয়েছে। উদ্ধার হয়েছে ২৬টি মৃতদেহ। অভিযানকালে লোকালয়ের অদূরে জঙ্গলে ৬০টিরও বেশি বন্দীশিবির আবিষ্কৃত হয়েছে। এসব শিবির থেকে কয়েক দফায় ১৮১ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধারও করা হয়। তবে অভিযানের আগেই পাচারকারীরা আরও কয়েকশ বাংলাদেশিকে দুর্গম কোনো আস্তানায় সরিয়ে ফেলে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইউরোপ-আমেরিকার বিভিন্ন দেশে অভিবাসী হওয়ার আশায় পাড়ি জমানো শত শত বাংলাদেশি ফাঁদে পড়েছে লিবিয়ার মরুভূমি ও পেরুর দুর্গম বনাঞ্চলে। বন্দীদশায়      থাকা অনেককে মুক্তি দেওয়ার কথা বলে তাদের স্বজনের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা মুক্তিপণ হাতিয়েও নেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও মুক্তি মেলেনি তাদের। বরং এক পাচারকারী গ্রুপ এসব বাংলাদেশি নাগরিককে ক্রীতদাস হিসেবে আরেক পাচারকারী গ্রুপের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। জিম্মিদশায় থাকাবস্থায় সেখানে খাদ্য ও পানির অভাবে করুণ মৃত্যু ঘটেছে অনেকের।

মানব পাচারকারীদের পাল্লায় পড়ে একটু স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনের আশায় অনেকটা জেনেশুনেই অনেক যুবক ঝাঁপ দিচ্ছেন নিশ্চিত মৃত্যুকূপে। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুরাশি, পাহাড়-পর্বত আর বিপৎসংকুল গভীর বনজঙ্গল হেঁটে পাড়ি দিচ্ছেন তারা। পদে পদে মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই ১০-১২টি দেশ পেরিয়ে পৌঁছেছেন স্বপ্নের ইউরোপ বা আমেরিকার কোনো দেশে। কণ্টকাকীর্ণ পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে গিয়ে মাঝে মাঝেই ঝরে পড়ছে বহু অভিবাসনপ্রত্যাশীর প্রাণ। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেলেও ঠাঁই হয় কারাগারে।

জানা যায়, অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি বা ইউরোপের অন্য কোনো দেশে অভিবাসী প্রত্যাশীদের প্রথমেই নিয়ে যাওয়া হয় দুবাই, লিবিয়া কিংবা মিসরে। সেখানকার দুর্গম মরুপথ পাড়ি দিয়ে ব্রাজিল, বলিভিয়া, ইকুয়েডর, কলাম্বিয়া, পানামা হয়ে মেক্সিকো পৌঁছানোর ভয়ঙ্কর রুট আবিষ্কার করে পাচারকারীরা। এ রুটে তাদের আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে হয় ভয়ঙ্কর জঙ্গল ‘ড্যারিয়েন গ্যাপ’। ছয় শতাধিক বর্গমাইলের এ দুর্গম বনপথে রয়েছে বড় বড় বিষাক্ত সাপ আর ভয়ঙ্কর সব বন্যপ্রাণী।

‘ড্যারিয়েন গ্যাপ’ পার হয়ে সদ্য আমেরিকায় যাওয়া বাংলাদেশি তরুণ লক্ষ্মীপুরের অধিবাসী ইমতিয়াজ আহমেদ, সোহেল আলম, মাঈনুদ্দিনসহ কয়েকজন স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘টানা ১৪ দিন কোনো খাবার পাইনি। বনের লতাপাতা আর শুধু নদী-ছড়ার পানি খেয়ে বেঁচে ছিলাম। ১৯ দিন ধরে ঘুম নেই। আমেরিকার উদ্দেশে দেশ ছাড়ার এক মাস চার দিন পর আমরা পানামার ভয়ঙ্কর জঙ্গল পেরিয়ে আমেরিকায় পা রাখতে সক্ষম হলেও বিপদ পিছু ছাড়েনি।’ একই সফরের সঙ্গী ফেনীর আলাউদ্দিন মিয়া বলেন, ‘জঙ্গলের পথে আটজন সঙ্গীর লাশ ফেলে তবেই আমেরিকা পৌঁছাই। পৌঁছেই ভেবেছিলাম স্বর্গে এলাম। কিন্তু নানা ভোগান্তি পেরিয়ে এখানে এসে মহাবিপদে পড়েছি। এক আত্মীয়ের বাড়িতে লুকিয়ে আছি। পুলিশের ভয়ে কাজ খুঁজতেও পারছি না। প্রশাসন যদি জানতে পারে তাহলে আমাকে জেলে ভরবে।’ ১৯৯০ সালের পর থেকে শুধু মেক্সিকোর সীমান্ত এলাকায়ই ছয় হাজারের বেশি লাশ উদ্ধার করেছে মার্কিন সীমান্তরক্ষী বাহিনী। এর মধ্যে কতজন বাংলাদেশি তার সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি।

দালালদের অন্য গ্রুপ অভিবাসীপ্রত্যাশীদের বাংলাদেশ থেকে আকাশপথে নিয়ে যায় প্রথমে দুবাই, ইস্তাম্বুল অথবা তেহরানে। সেখান থেকে তাদের নেওয়া হয় ভেনেজুয়েলা, বলিভিয়া অথবা স্প্যানিশ গায়ানায়। এরপর ব্রাজিল-কলম্বিয়া-পানামা-কোস্টারিকা-নিকারাগুয়া-এলসালভাদর-গুয়াতেমালা হয়ে তাদের পৌঁছে দেওয়া হয় মেক্সিকোয়। পরে সুযোগ বুঝে মেক্সিকো সীমান্ত অতিক্রম করে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টা করেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা। একশ্রেণির দালাল ২ হাজার ৪০০ ডলারে জার্মানিতে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে বিজ্ঞাপন পর্যন্ত প্রকাশ করে। এ প্রলোভনে পড়েই প্রধানত তুরস্ক হয়ে জার্মানি কিংবা ইউরোপের অন্য দেশগুলোয় পাড়ি জমাচ্ছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, টেকনাফ উপকূলীয় সাগর পথ দিয়ে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে মানব পাচারও বন্ধ হচ্ছে না। দালালদের নির্যাতন, আটকে রেখে মুক্তিপণ আদায়, ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রি করাসহ নানা নৃশংসতা চললেও থেমে নেই  মানব পাচার বাণিজ্য। থাই ও মালয় জঙ্গলের বন্দীশালা থেকে বন্দী বাংলাদেশিরা মুঠোফোনে তাদের ওপর পরিচালিত নানা বর্বরতার বর্ণনা দিয়ে ‘মুক্তিপণের টাকা’ পাঠানোর আকুতি জানাত। তাদের বক্তব্য বর্ণনা সূত্রেই অভিযোগ ওঠে, কক্সবাজার-উখিয়া-টেকনাফ উপকূলীয় সীমান্তের অর্ধশতাধিক মানব পাচারকারী চক্র স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজনকে ম্যানেজ করে এ পাচার চালিয়ে যাচ্ছে।

১০ বছরেই চার লাখ লোক পাচার : ইউরোপ-আমেরিকার উন্নত দেশগুলোর স্বপ্নের হাতছানির লোভনীয় ফাঁদে পা দিয়ে গত ১০ বছরে দেশ ছাড়া দেড় লক্ষাধিক বাংলাদেশির দুর্ভোগের শেষ নেই। বিভিন্ন দেশের জেলখানাতেও হাজারো বাংলাদেশি আটকে আছে বছরের পর বছর ধরে। অন্যদিকে একই সময়ে সাগরপথে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড পাড়ি দিয়ে আরও বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে অন্তত ৩ লাখ বাংলাদেশি।  এইভাবে মৃত্যু হাতে নিয়ে মানুষ ভাগ্য ফেরাতে অনিশ্চিত যাত্রা করছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল সাগরে ট্রলারে করে পাড়ি জমাচ্ছে মালয়েশিয়ার পথে। বাংলাদেশিদের পাশাপাশি মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমরাও পাড়ি জমাচ্ছে এই অনিশ্চিত মৃত্যু পথযাত্রায়। গত ছয় বছরে টেকনাফ ও উখিয়া সীমান্তসহ ২৮টি পয়েন্ট হয়ে ৩ লক্ষাধিক মানুষ মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ডের পথে পাড়ি জমিয়েছে। মানব পাচারবিরোধী নানা কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হেলপ কক্সবাজারের নির্বাহী পরিচালক ও মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক এম এ কাশেম বলেন, শুধু উখিয়া থানা এলাকা থেকেই গত দুই বছরে ৫০ হাজার মানুষ পাচার হয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় মামলার পাহাড় জমেছে। কিন্তু শাস্তি না হওয়ায় মানব পাচারকারীরা দিন দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় তারা এই অবৈধ পাচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা