শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২০

অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

কথায় কথায় হত্যা, বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর রেকর্ড, মাদক ব্যবসা, মানব পাচারেও শীর্ষে
সাখাওয়াত কাওসার ঢাকা, ফারুক তাহের চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

মাদক ব্যবসায় সর্ববৃহৎ ও মানব পাচারের অন্যতম রুট হওয়ার পরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কক্সবাজারের টেকনাফের অপরাধ। থেমে থেমেই চলছে মানুষ হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। অভিযোগ রয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় কথায় কথায় স্থানীয় লোকজনকে খুন-খারাবিতে লিপ্ত হচ্ছেন। কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’র কারণেও টেকনাফ গড়েছে মৃত্যুর রেকর্ড। সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় গত জুন-জুলাই এ দুই মাসেই বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাসহ ২২ জন। আর গত এক বছরের হিসাবে টেকনাফ উপজেলায় প্রশাসনের বিভিন্ন বাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আবার ওই এলাকার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করছেন না অধস্তনরা। দায়িত্বরত সদস্যদের জবাবদিহি নিশ্চিত না করা হলে অপরাধের ট্রেন চলমানই থাকবে। জানা গেছে, টেকনাফ এখন সব অপরাধের সাম্রাজ্য এবং অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। আর এ সাম্রাজ্যের অধিপতিরা হলেন স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্য। রয়েছেন ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ পাতি রাজনৈতিক নেতা, সমাজের মাতব্বর থেকে শুরু করে নানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষ। এ যেন অপরাধের অভয়াশ্রম। এসব অপরাধ কোনোভাবেই থামানো যায় না। তবে টেকনাফে বেশির ভাগ খুন-খারাবি ও অপরাধকর্ম সৃষ্টির মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের শত্রুতা, জায়গাজমি দখল, পারিবারিক কলহ, পরকীয়া, মাদক ও মানব পাচারের অবৈধ টাকার লেনদেন, মাদকাসক্ত বখাটেদের অপরাধমনস্কতা। এসব কারণে টেকনাফ উপজেলায় দিনের পর দিন বেড়েই যাচ্ছে মানুষ হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ। ২০১৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্দেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু হলে প্রথম ১৮ দিনে ২ হাজার ২০০ ব্যক্তি আটক ও ৬০০ জনের বিরুদ্ধে ৪৮৬টি মামলা হয়। আর ১৮ দিনে সরকারি হিসাবমতে ১৬ ও বেসরকারি হিসাবমতে ৩৮ জন মাদক ব্যবসায়ী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। তার পরও মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বছরে ৯ হাজার কোটি টাকার মাদক পাচার বা বিক্রি হয়। মাদক পাচারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মানব পাচারও। ২০১০ সালে প্রথম টেকনাফ সমুদ্রপথ দিয়ে মানব পাচারের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। এরপর ২০১২ সালে গঠিত হয় মানব পাচার রোধে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু সে ট্রাইব্যুনালে শত শত মামলা হলেও এখনো বন্ধ হয়নি মানব পাচার।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে বর্তমানে কারাগারে থাকা টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের সময়কে কালো অধ্যায় হিসেবে অবহিত করছেন কক্সবাজারের সুশীলসমাজের প্রতিনিধিরা। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর ওসি প্রদীপ টেকনাফে যোগদানের পর থেকে কেবল ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও নিরীহ বিত্তশালীর কাছ থেকে গত দুই বছরে অন্তত ২০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গত দুই বছরে শুধু কক্সবাজার জেলায় ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এসব বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছেন। মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর ট্যাগ লাগিয়ে নিরীহ লোকজনকে থানায় ধরে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন ওসি প্রদীপ। যারা টাকা দিতে পারতেন না তাদের ভাগ্যে জোটে ক্রসফায়ারের নামে নির্মম মৃত্যু।

স্থানীয় অনেকে বলেছেন, এমনও ঘটনা রয়েছে, থানায় মামলা হয়েছে, আসামি কিছুই জানেন না। পরে মামলায় আসামি হওয়ার কথা শুনে অনেকেই অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেজর সিনহার হত্যার আগে তারা এসব কথা তুলবেন এমনটা ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করেননি।

ভুক্তভোগী সাবরাং কাঁটাবনিয়ার কামাল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের ৭ জানুয়ারি টেকনাফ থানার এএসআই সজীব দত্ত আমার ভাই আবুল কালামকে আটক করে তিন দিন আটকে রাখেন। পরে আমার মা অনেক কাকুতি-মিনতি করে সজীব দত্তের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় রফা করেন। আমার মা নিজ হাতে সজীবকে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দেন। এর পরও ১০ জানুয়ারি সকালে আমার ভাইকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।’ পরে এএসআই সজীবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন এবং বাকি ২ লাখ ২০ হাজার টাকার এখনো হদিস নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই আবুল কালাম কোনো ইয়াবা গডফাদার নয়, তার বিরুদ্ধে কোনো মাদক মামলাও ছিল না, মারামারি ও জমিজমার দু-একটা মামলা ছিল। ভাই এমন আসামি নয় যে, তাকে হত্যা করতে হবে। আমি এবং আমার পরিবার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতা এম হামজালাল মেম্বার। তাকে গত বছরের ২৩ জানুয়ারি পুলিশ আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে তাকে ৩ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। শীলবনিয়া পাড়ার অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রদীপ সিন্ডিকেটের সদস্যরা। মাঠপাড়ার মোহাম্মদ হোছেনের কাছ থেকে নেন ৪০ লাখ টাকা। টেকনাফ সদরের পল্লানপাড়ার আবদুশ শুক্কুর বিএকে আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এ সিন্ডিকেট। একইভাবে ওমর হাকিম মেম্বারের কাছ থেকে ১২ লাখ, ছোট হাবিরপাড়ার মহিউদ্দীনের কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেয়। ইসলামাবাদের নেজাম থেকে দুই দফায় ৯ লাখ, মিঠাপানির ছড়ার মো. তৈয়ুবের কাছ থেকে ৭ লাখ, রাজার ছড়ার আবদুল হামিদের কাছ থেকে দুই দফায় ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে এ সিন্ডিকেটের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এ ধরনের অন্তত কয়েক শ অভিযোগ পাওয়া যাবে।

গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে টেকনাফ পৌরসভার বাঁশের গুদাম থেকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. শহীদ জুয়েলকে আটক করে টাকা দাবি করে না পেয়ে রাজনৈতিক চাপের মুখে ৬০০ পিস ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসব বিষয় এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। এমনকি অনেকেই মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস্ সাপোর্ট সোসাইটি’র উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যদি পাহারাদারই ডাকাতি করে ফেলে তাহলে কী হবে তা সবাই বুঝতে পারে। পাত্রের নিচে ছিদ্র রেখে ওপর দিয়ে পানি ঢাললে কোনো সময়ই পাত্র পানিপূর্ণ হবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত না করলে এমন অপরাধ ঘটতেই থাকবে।

তিনি আরও বলেন, বিচারবহির্ভূত অপরাধ আরেকটা অপরাধকে আমন্ত্রণ জানায়। যে ব্যক্তিটি ক্রসফায়ার দিচ্ছে তাকে দিয়ে একটি আইনবহির্ভূত কাজ করানো হচ্ছে। পরে সে কিন্তু তার নিজের লাভের জন্য আরেকটি অপরাধ করে ফেলছে। এতে আর্থিক দুর্নীতির সুযোগটা তৈরি হয়ে যায়।

একাধিক সূত্র বলছেন, শুধু বাংলাদেশের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মিয়ানমারে স্থাপিত হয়েছে সাতটি ইয়াবা কারখানা। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক চোরাকারবারি সিন্ডিকেট মিয়ানমারের ওয়া আর্মি নামের সংগঠনের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এসব ইয়াবা। প্রতিদিন ওই কারখানাগুলোয় ১০ লাখের বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদন হয়। মিয়ানমার সীমান্ত গলে চোরাই পথে এসব ইয়াবা আসছে টেকনাফে। টেকনাফ থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচে-কানাচে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখন সব ধরনের অপরাধে যুক্ত হয়েছেন রোহিঙ্গারাও। তাদেরও রয়েছে পৃথক মাদক ও মানব পাচারের দল। তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে প্রশাসন চিহ্নিত করেছে টেকনাফের ‘এডরা পাহাড়’কে। খুন, ধর্ষণ, ইয়াবা কারবার, মানব পাচার, অপহরণ এমন কোনো অপরাধ নেই যা ‘এডরা পাহাড়ে’ হচ্ছে না। টেকনাফের জাদিমোরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রধান সড়ক থেকে ২ কিলোমিটার ভিতরে এ পাহাড়ের অবস্থান। ক্যাম্পের ত্রাস হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির আহমদ ওরফে জকির সেখানে আশ্রয়স্থল বানিয়ে গড়ে তুলেছে অপরাধজগৎ। অপরাধের এত শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে সে, যেখানে সাধারণ লোকজনের চলাফেরা দূরে থাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও প্রবেশ করতে বেগ পায়। স্থানীয় লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব বিষয় সরকারের শীর্ষ মহলও অবহিত। কক্সবাজার র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, ‘এডরা নামের গভীর পাহাড়ে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। তাদের সাত সদস্য ইতোমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। অন্য যারা আছেন তারাও এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কক্সবাজার বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেশির ভাগ মানব পাচার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। রয়েছে সাক্ষী ও ভিকটিমের জবানবন্দির অভাব। পাশাপাশি রয়েছে বিচারক সংকটসহ নানা আইনি জটিলতা। যে কারণে বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে ৪ শতাধিক মানব পাচার মামলা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪২২টি। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ৮৯ জনকে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭৫০ জনকে। পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩ হাজার ২২৩ নারী, পুরুষ ও শিশুকে।

থানার রেকর্ড অনুযায়ী ৩৩টি মামলা ছাড়া সবকটি মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪৬টির বেশি। এর মধ্যে পতিতাসংক্রান্ত মানব পাচার মামলা ছিল ১৬টি। এতে আসামি করা হয় ১২০ জনকে। সাগরপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেওয়ার সময় উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৭৭ জনকে। তবে উদ্ধার সবাই ছিলেন মিয়ানমারের নাগরিক। এ সময় পাচারকাজে জড়িত প্রায় ৭৭ দালালকে গ্রেফতার করা হয়। এসব মামলা এখনো তদন্তাধীন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম