শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২০

অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

কথায় কথায় হত্যা, বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর রেকর্ড, মাদক ব্যবসা, মানব পাচারেও শীর্ষে
সাখাওয়াত কাওসার ঢাকা, ফারুক তাহের চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

মাদক ব্যবসায় সর্ববৃহৎ ও মানব পাচারের অন্যতম রুট হওয়ার পরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কক্সবাজারের টেকনাফের অপরাধ। থেমে থেমেই চলছে মানুষ হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। অভিযোগ রয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় কথায় কথায় স্থানীয় লোকজনকে খুন-খারাবিতে লিপ্ত হচ্ছেন। কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’র কারণেও টেকনাফ গড়েছে মৃত্যুর রেকর্ড। সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় গত জুন-জুলাই এ দুই মাসেই বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাসহ ২২ জন। আর গত এক বছরের হিসাবে টেকনাফ উপজেলায় প্রশাসনের বিভিন্ন বাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আবার ওই এলাকার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করছেন না অধস্তনরা। দায়িত্বরত সদস্যদের জবাবদিহি নিশ্চিত না করা হলে অপরাধের ট্রেন চলমানই থাকবে। জানা গেছে, টেকনাফ এখন সব অপরাধের সাম্রাজ্য এবং অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। আর এ সাম্রাজ্যের অধিপতিরা হলেন স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্য। রয়েছেন ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ পাতি রাজনৈতিক নেতা, সমাজের মাতব্বর থেকে শুরু করে নানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষ। এ যেন অপরাধের অভয়াশ্রম। এসব অপরাধ কোনোভাবেই থামানো যায় না। তবে টেকনাফে বেশির ভাগ খুন-খারাবি ও অপরাধকর্ম সৃষ্টির মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের শত্রুতা, জায়গাজমি দখল, পারিবারিক কলহ, পরকীয়া, মাদক ও মানব পাচারের অবৈধ টাকার লেনদেন, মাদকাসক্ত বখাটেদের অপরাধমনস্কতা। এসব কারণে টেকনাফ উপজেলায় দিনের পর দিন বেড়েই যাচ্ছে মানুষ হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ। ২০১৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্দেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু হলে প্রথম ১৮ দিনে ২ হাজার ২০০ ব্যক্তি আটক ও ৬০০ জনের বিরুদ্ধে ৪৮৬টি মামলা হয়। আর ১৮ দিনে সরকারি হিসাবমতে ১৬ ও বেসরকারি হিসাবমতে ৩৮ জন মাদক ব্যবসায়ী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। তার পরও মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বছরে ৯ হাজার কোটি টাকার মাদক পাচার বা বিক্রি হয়। মাদক পাচারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মানব পাচারও। ২০১০ সালে প্রথম টেকনাফ সমুদ্রপথ দিয়ে মানব পাচারের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। এরপর ২০১২ সালে গঠিত হয় মানব পাচার রোধে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু সে ট্রাইব্যুনালে শত শত মামলা হলেও এখনো বন্ধ হয়নি মানব পাচার।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে বর্তমানে কারাগারে থাকা টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের সময়কে কালো অধ্যায় হিসেবে অবহিত করছেন কক্সবাজারের সুশীলসমাজের প্রতিনিধিরা। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর ওসি প্রদীপ টেকনাফে যোগদানের পর থেকে কেবল ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও নিরীহ বিত্তশালীর কাছ থেকে গত দুই বছরে অন্তত ২০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গত দুই বছরে শুধু কক্সবাজার জেলায় ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এসব বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছেন। মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর ট্যাগ লাগিয়ে নিরীহ লোকজনকে থানায় ধরে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন ওসি প্রদীপ। যারা টাকা দিতে পারতেন না তাদের ভাগ্যে জোটে ক্রসফায়ারের নামে নির্মম মৃত্যু।

স্থানীয় অনেকে বলেছেন, এমনও ঘটনা রয়েছে, থানায় মামলা হয়েছে, আসামি কিছুই জানেন না। পরে মামলায় আসামি হওয়ার কথা শুনে অনেকেই অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেজর সিনহার হত্যার আগে তারা এসব কথা তুলবেন এমনটা ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করেননি।

ভুক্তভোগী সাবরাং কাঁটাবনিয়ার কামাল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের ৭ জানুয়ারি টেকনাফ থানার এএসআই সজীব দত্ত আমার ভাই আবুল কালামকে আটক করে তিন দিন আটকে রাখেন। পরে আমার মা অনেক কাকুতি-মিনতি করে সজীব দত্তের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় রফা করেন। আমার মা নিজ হাতে সজীবকে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দেন। এর পরও ১০ জানুয়ারি সকালে আমার ভাইকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।’ পরে এএসআই সজীবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন এবং বাকি ২ লাখ ২০ হাজার টাকার এখনো হদিস নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই আবুল কালাম কোনো ইয়াবা গডফাদার নয়, তার বিরুদ্ধে কোনো মাদক মামলাও ছিল না, মারামারি ও জমিজমার দু-একটা মামলা ছিল। ভাই এমন আসামি নয় যে, তাকে হত্যা করতে হবে। আমি এবং আমার পরিবার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতা এম হামজালাল মেম্বার। তাকে গত বছরের ২৩ জানুয়ারি পুলিশ আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে তাকে ৩ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। শীলবনিয়া পাড়ার অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রদীপ সিন্ডিকেটের সদস্যরা। মাঠপাড়ার মোহাম্মদ হোছেনের কাছ থেকে নেন ৪০ লাখ টাকা। টেকনাফ সদরের পল্লানপাড়ার আবদুশ শুক্কুর বিএকে আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এ সিন্ডিকেট। একইভাবে ওমর হাকিম মেম্বারের কাছ থেকে ১২ লাখ, ছোট হাবিরপাড়ার মহিউদ্দীনের কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেয়। ইসলামাবাদের নেজাম থেকে দুই দফায় ৯ লাখ, মিঠাপানির ছড়ার মো. তৈয়ুবের কাছ থেকে ৭ লাখ, রাজার ছড়ার আবদুল হামিদের কাছ থেকে দুই দফায় ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে এ সিন্ডিকেটের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এ ধরনের অন্তত কয়েক শ অভিযোগ পাওয়া যাবে।

গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে টেকনাফ পৌরসভার বাঁশের গুদাম থেকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. শহীদ জুয়েলকে আটক করে টাকা দাবি করে না পেয়ে রাজনৈতিক চাপের মুখে ৬০০ পিস ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসব বিষয় এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। এমনকি অনেকেই মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস্ সাপোর্ট সোসাইটি’র উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যদি পাহারাদারই ডাকাতি করে ফেলে তাহলে কী হবে তা সবাই বুঝতে পারে। পাত্রের নিচে ছিদ্র রেখে ওপর দিয়ে পানি ঢাললে কোনো সময়ই পাত্র পানিপূর্ণ হবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত না করলে এমন অপরাধ ঘটতেই থাকবে।

তিনি আরও বলেন, বিচারবহির্ভূত অপরাধ আরেকটা অপরাধকে আমন্ত্রণ জানায়। যে ব্যক্তিটি ক্রসফায়ার দিচ্ছে তাকে দিয়ে একটি আইনবহির্ভূত কাজ করানো হচ্ছে। পরে সে কিন্তু তার নিজের লাভের জন্য আরেকটি অপরাধ করে ফেলছে। এতে আর্থিক দুর্নীতির সুযোগটা তৈরি হয়ে যায়।

একাধিক সূত্র বলছেন, শুধু বাংলাদেশের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মিয়ানমারে স্থাপিত হয়েছে সাতটি ইয়াবা কারখানা। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক চোরাকারবারি সিন্ডিকেট মিয়ানমারের ওয়া আর্মি নামের সংগঠনের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এসব ইয়াবা। প্রতিদিন ওই কারখানাগুলোয় ১০ লাখের বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদন হয়। মিয়ানমার সীমান্ত গলে চোরাই পথে এসব ইয়াবা আসছে টেকনাফে। টেকনাফ থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচে-কানাচে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখন সব ধরনের অপরাধে যুক্ত হয়েছেন রোহিঙ্গারাও। তাদেরও রয়েছে পৃথক মাদক ও মানব পাচারের দল। তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে প্রশাসন চিহ্নিত করেছে টেকনাফের ‘এডরা পাহাড়’কে। খুন, ধর্ষণ, ইয়াবা কারবার, মানব পাচার, অপহরণ এমন কোনো অপরাধ নেই যা ‘এডরা পাহাড়ে’ হচ্ছে না। টেকনাফের জাদিমোরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রধান সড়ক থেকে ২ কিলোমিটার ভিতরে এ পাহাড়ের অবস্থান। ক্যাম্পের ত্রাস হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির আহমদ ওরফে জকির সেখানে আশ্রয়স্থল বানিয়ে গড়ে তুলেছে অপরাধজগৎ। অপরাধের এত শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে সে, যেখানে সাধারণ লোকজনের চলাফেরা দূরে থাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও প্রবেশ করতে বেগ পায়। স্থানীয় লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব বিষয় সরকারের শীর্ষ মহলও অবহিত। কক্সবাজার র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, ‘এডরা নামের গভীর পাহাড়ে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। তাদের সাত সদস্য ইতোমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। অন্য যারা আছেন তারাও এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কক্সবাজার বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেশির ভাগ মানব পাচার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। রয়েছে সাক্ষী ও ভিকটিমের জবানবন্দির অভাব। পাশাপাশি রয়েছে বিচারক সংকটসহ নানা আইনি জটিলতা। যে কারণে বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে ৪ শতাধিক মানব পাচার মামলা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪২২টি। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ৮৯ জনকে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭৫০ জনকে। পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩ হাজার ২২৩ নারী, পুরুষ ও শিশুকে।

থানার রেকর্ড অনুযায়ী ৩৩টি মামলা ছাড়া সবকটি মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪৬টির বেশি। এর মধ্যে পতিতাসংক্রান্ত মানব পাচার মামলা ছিল ১৬টি। এতে আসামি করা হয় ১২০ জনকে। সাগরপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেওয়ার সময় উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৭৭ জনকে। তবে উদ্ধার সবাই ছিলেন মিয়ানমারের নাগরিক। এ সময় পাচারকাজে জড়িত প্রায় ৭৭ দালালকে গ্রেফতার করা হয়। এসব মামলা এখনো তদন্তাধীন।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য