শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২০

অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

কথায় কথায় হত্যা, বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর রেকর্ড, মাদক ব্যবসা, মানব পাচারেও শীর্ষে
সাখাওয়াত কাওসার ঢাকা, ফারুক তাহের চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

মাদক ব্যবসায় সর্ববৃহৎ ও মানব পাচারের অন্যতম রুট হওয়ার পরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কক্সবাজারের টেকনাফের অপরাধ। থেমে থেমেই চলছে মানুষ হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। অভিযোগ রয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় কথায় কথায় স্থানীয় লোকজনকে খুন-খারাবিতে লিপ্ত হচ্ছেন। কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’র কারণেও টেকনাফ গড়েছে মৃত্যুর রেকর্ড। সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় গত জুন-জুলাই এ দুই মাসেই বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাসহ ২২ জন। আর গত এক বছরের হিসাবে টেকনাফ উপজেলায় প্রশাসনের বিভিন্ন বাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আবার ওই এলাকার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করছেন না অধস্তনরা। দায়িত্বরত সদস্যদের জবাবদিহি নিশ্চিত না করা হলে অপরাধের ট্রেন চলমানই থাকবে। জানা গেছে, টেকনাফ এখন সব অপরাধের সাম্রাজ্য এবং অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। আর এ সাম্রাজ্যের অধিপতিরা হলেন স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্য। রয়েছেন ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ পাতি রাজনৈতিক নেতা, সমাজের মাতব্বর থেকে শুরু করে নানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষ। এ যেন অপরাধের অভয়াশ্রম। এসব অপরাধ কোনোভাবেই থামানো যায় না। তবে টেকনাফে বেশির ভাগ খুন-খারাবি ও অপরাধকর্ম সৃষ্টির মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের শত্রুতা, জায়গাজমি দখল, পারিবারিক কলহ, পরকীয়া, মাদক ও মানব পাচারের অবৈধ টাকার লেনদেন, মাদকাসক্ত বখাটেদের অপরাধমনস্কতা। এসব কারণে টেকনাফ উপজেলায় দিনের পর দিন বেড়েই যাচ্ছে মানুষ হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ। ২০১৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্দেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু হলে প্রথম ১৮ দিনে ২ হাজার ২০০ ব্যক্তি আটক ও ৬০০ জনের বিরুদ্ধে ৪৮৬টি মামলা হয়। আর ১৮ দিনে সরকারি হিসাবমতে ১৬ ও বেসরকারি হিসাবমতে ৩৮ জন মাদক ব্যবসায়ী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। তার পরও মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বছরে ৯ হাজার কোটি টাকার মাদক পাচার বা বিক্রি হয়। মাদক পাচারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মানব পাচারও। ২০১০ সালে প্রথম টেকনাফ সমুদ্রপথ দিয়ে মানব পাচারের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। এরপর ২০১২ সালে গঠিত হয় মানব পাচার রোধে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু সে ট্রাইব্যুনালে শত শত মামলা হলেও এখনো বন্ধ হয়নি মানব পাচার।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে বর্তমানে কারাগারে থাকা টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের সময়কে কালো অধ্যায় হিসেবে অবহিত করছেন কক্সবাজারের সুশীলসমাজের প্রতিনিধিরা। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর ওসি প্রদীপ টেকনাফে যোগদানের পর থেকে কেবল ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও নিরীহ বিত্তশালীর কাছ থেকে গত দুই বছরে অন্তত ২০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গত দুই বছরে শুধু কক্সবাজার জেলায় ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এসব বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছেন। মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর ট্যাগ লাগিয়ে নিরীহ লোকজনকে থানায় ধরে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন ওসি প্রদীপ। যারা টাকা দিতে পারতেন না তাদের ভাগ্যে জোটে ক্রসফায়ারের নামে নির্মম মৃত্যু।

স্থানীয় অনেকে বলেছেন, এমনও ঘটনা রয়েছে, থানায় মামলা হয়েছে, আসামি কিছুই জানেন না। পরে মামলায় আসামি হওয়ার কথা শুনে অনেকেই অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেজর সিনহার হত্যার আগে তারা এসব কথা তুলবেন এমনটা ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করেননি।

ভুক্তভোগী সাবরাং কাঁটাবনিয়ার কামাল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের ৭ জানুয়ারি টেকনাফ থানার এএসআই সজীব দত্ত আমার ভাই আবুল কালামকে আটক করে তিন দিন আটকে রাখেন। পরে আমার মা অনেক কাকুতি-মিনতি করে সজীব দত্তের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় রফা করেন। আমার মা নিজ হাতে সজীবকে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দেন। এর পরও ১০ জানুয়ারি সকালে আমার ভাইকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।’ পরে এএসআই সজীবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন এবং বাকি ২ লাখ ২০ হাজার টাকার এখনো হদিস নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই আবুল কালাম কোনো ইয়াবা গডফাদার নয়, তার বিরুদ্ধে কোনো মাদক মামলাও ছিল না, মারামারি ও জমিজমার দু-একটা মামলা ছিল। ভাই এমন আসামি নয় যে, তাকে হত্যা করতে হবে। আমি এবং আমার পরিবার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতা এম হামজালাল মেম্বার। তাকে গত বছরের ২৩ জানুয়ারি পুলিশ আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে তাকে ৩ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। শীলবনিয়া পাড়ার অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রদীপ সিন্ডিকেটের সদস্যরা। মাঠপাড়ার মোহাম্মদ হোছেনের কাছ থেকে নেন ৪০ লাখ টাকা। টেকনাফ সদরের পল্লানপাড়ার আবদুশ শুক্কুর বিএকে আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এ সিন্ডিকেট। একইভাবে ওমর হাকিম মেম্বারের কাছ থেকে ১২ লাখ, ছোট হাবিরপাড়ার মহিউদ্দীনের কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেয়। ইসলামাবাদের নেজাম থেকে দুই দফায় ৯ লাখ, মিঠাপানির ছড়ার মো. তৈয়ুবের কাছ থেকে ৭ লাখ, রাজার ছড়ার আবদুল হামিদের কাছ থেকে দুই দফায় ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে এ সিন্ডিকেটের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এ ধরনের অন্তত কয়েক শ অভিযোগ পাওয়া যাবে।

গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে টেকনাফ পৌরসভার বাঁশের গুদাম থেকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. শহীদ জুয়েলকে আটক করে টাকা দাবি করে না পেয়ে রাজনৈতিক চাপের মুখে ৬০০ পিস ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসব বিষয় এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। এমনকি অনেকেই মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস্ সাপোর্ট সোসাইটি’র উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যদি পাহারাদারই ডাকাতি করে ফেলে তাহলে কী হবে তা সবাই বুঝতে পারে। পাত্রের নিচে ছিদ্র রেখে ওপর দিয়ে পানি ঢাললে কোনো সময়ই পাত্র পানিপূর্ণ হবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত না করলে এমন অপরাধ ঘটতেই থাকবে।

তিনি আরও বলেন, বিচারবহির্ভূত অপরাধ আরেকটা অপরাধকে আমন্ত্রণ জানায়। যে ব্যক্তিটি ক্রসফায়ার দিচ্ছে তাকে দিয়ে একটি আইনবহির্ভূত কাজ করানো হচ্ছে। পরে সে কিন্তু তার নিজের লাভের জন্য আরেকটি অপরাধ করে ফেলছে। এতে আর্থিক দুর্নীতির সুযোগটা তৈরি হয়ে যায়।

একাধিক সূত্র বলছেন, শুধু বাংলাদেশের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মিয়ানমারে স্থাপিত হয়েছে সাতটি ইয়াবা কারখানা। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক চোরাকারবারি সিন্ডিকেট মিয়ানমারের ওয়া আর্মি নামের সংগঠনের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এসব ইয়াবা। প্রতিদিন ওই কারখানাগুলোয় ১০ লাখের বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদন হয়। মিয়ানমার সীমান্ত গলে চোরাই পথে এসব ইয়াবা আসছে টেকনাফে। টেকনাফ থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচে-কানাচে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখন সব ধরনের অপরাধে যুক্ত হয়েছেন রোহিঙ্গারাও। তাদেরও রয়েছে পৃথক মাদক ও মানব পাচারের দল। তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে প্রশাসন চিহ্নিত করেছে টেকনাফের ‘এডরা পাহাড়’কে। খুন, ধর্ষণ, ইয়াবা কারবার, মানব পাচার, অপহরণ এমন কোনো অপরাধ নেই যা ‘এডরা পাহাড়ে’ হচ্ছে না। টেকনাফের জাদিমোরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রধান সড়ক থেকে ২ কিলোমিটার ভিতরে এ পাহাড়ের অবস্থান। ক্যাম্পের ত্রাস হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির আহমদ ওরফে জকির সেখানে আশ্রয়স্থল বানিয়ে গড়ে তুলেছে অপরাধজগৎ। অপরাধের এত শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে সে, যেখানে সাধারণ লোকজনের চলাফেরা দূরে থাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও প্রবেশ করতে বেগ পায়। স্থানীয় লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব বিষয় সরকারের শীর্ষ মহলও অবহিত। কক্সবাজার র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, ‘এডরা নামের গভীর পাহাড়ে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। তাদের সাত সদস্য ইতোমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। অন্য যারা আছেন তারাও এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কক্সবাজার বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেশির ভাগ মানব পাচার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। রয়েছে সাক্ষী ও ভিকটিমের জবানবন্দির অভাব। পাশাপাশি রয়েছে বিচারক সংকটসহ নানা আইনি জটিলতা। যে কারণে বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে ৪ শতাধিক মানব পাচার মামলা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪২২টি। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ৮৯ জনকে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭৫০ জনকে। পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩ হাজার ২২৩ নারী, পুরুষ ও শিশুকে।

থানার রেকর্ড অনুযায়ী ৩৩টি মামলা ছাড়া সবকটি মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪৬টির বেশি। এর মধ্যে পতিতাসংক্রান্ত মানব পাচার মামলা ছিল ১৬টি। এতে আসামি করা হয় ১২০ জনকে। সাগরপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেওয়ার সময় উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৭৭ জনকে। তবে উদ্ধার সবাই ছিলেন মিয়ানমারের নাগরিক। এ সময় পাচারকাজে জড়িত প্রায় ৭৭ দালালকে গ্রেফতার করা হয়। এসব মামলা এখনো তদন্তাধীন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা