শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২০

অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

কথায় কথায় হত্যা, বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর রেকর্ড, মাদক ব্যবসা, মানব পাচারেও শীর্ষে
সাখাওয়াত কাওসার ঢাকা, ফারুক তাহের চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

মাদক ব্যবসায় সর্ববৃহৎ ও মানব পাচারের অন্যতম রুট হওয়ার পরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কক্সবাজারের টেকনাফের অপরাধ। থেমে থেমেই চলছে মানুষ হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। অভিযোগ রয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় কথায় কথায় স্থানীয় লোকজনকে খুন-খারাবিতে লিপ্ত হচ্ছেন। কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’র কারণেও টেকনাফ গড়েছে মৃত্যুর রেকর্ড। সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় গত জুন-জুলাই এ দুই মাসেই বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাসহ ২২ জন। আর গত এক বছরের হিসাবে টেকনাফ উপজেলায় প্রশাসনের বিভিন্ন বাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আবার ওই এলাকার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করছেন না অধস্তনরা। দায়িত্বরত সদস্যদের জবাবদিহি নিশ্চিত না করা হলে অপরাধের ট্রেন চলমানই থাকবে। জানা গেছে, টেকনাফ এখন সব অপরাধের সাম্রাজ্য এবং অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। আর এ সাম্রাজ্যের অধিপতিরা হলেন স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্য। রয়েছেন ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ পাতি রাজনৈতিক নেতা, সমাজের মাতব্বর থেকে শুরু করে নানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষ। এ যেন অপরাধের অভয়াশ্রম। এসব অপরাধ কোনোভাবেই থামানো যায় না। তবে টেকনাফে বেশির ভাগ খুন-খারাবি ও অপরাধকর্ম সৃষ্টির মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের শত্রুতা, জায়গাজমি দখল, পারিবারিক কলহ, পরকীয়া, মাদক ও মানব পাচারের অবৈধ টাকার লেনদেন, মাদকাসক্ত বখাটেদের অপরাধমনস্কতা। এসব কারণে টেকনাফ উপজেলায় দিনের পর দিন বেড়েই যাচ্ছে মানুষ হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ। ২০১৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্দেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু হলে প্রথম ১৮ দিনে ২ হাজার ২০০ ব্যক্তি আটক ও ৬০০ জনের বিরুদ্ধে ৪৮৬টি মামলা হয়। আর ১৮ দিনে সরকারি হিসাবমতে ১৬ ও বেসরকারি হিসাবমতে ৩৮ জন মাদক ব্যবসায়ী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। তার পরও মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বছরে ৯ হাজার কোটি টাকার মাদক পাচার বা বিক্রি হয়। মাদক পাচারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মানব পাচারও। ২০১০ সালে প্রথম টেকনাফ সমুদ্রপথ দিয়ে মানব পাচারের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। এরপর ২০১২ সালে গঠিত হয় মানব পাচার রোধে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু সে ট্রাইব্যুনালে শত শত মামলা হলেও এখনো বন্ধ হয়নি মানব পাচার।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে বর্তমানে কারাগারে থাকা টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের সময়কে কালো অধ্যায় হিসেবে অবহিত করছেন কক্সবাজারের সুশীলসমাজের প্রতিনিধিরা। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর ওসি প্রদীপ টেকনাফে যোগদানের পর থেকে কেবল ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও নিরীহ বিত্তশালীর কাছ থেকে গত দুই বছরে অন্তত ২০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গত দুই বছরে শুধু কক্সবাজার জেলায় ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এসব বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছেন। মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর ট্যাগ লাগিয়ে নিরীহ লোকজনকে থানায় ধরে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন ওসি প্রদীপ। যারা টাকা দিতে পারতেন না তাদের ভাগ্যে জোটে ক্রসফায়ারের নামে নির্মম মৃত্যু।

স্থানীয় অনেকে বলেছেন, এমনও ঘটনা রয়েছে, থানায় মামলা হয়েছে, আসামি কিছুই জানেন না। পরে মামলায় আসামি হওয়ার কথা শুনে অনেকেই অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেজর সিনহার হত্যার আগে তারা এসব কথা তুলবেন এমনটা ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করেননি।

ভুক্তভোগী সাবরাং কাঁটাবনিয়ার কামাল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের ৭ জানুয়ারি টেকনাফ থানার এএসআই সজীব দত্ত আমার ভাই আবুল কালামকে আটক করে তিন দিন আটকে রাখেন। পরে আমার মা অনেক কাকুতি-মিনতি করে সজীব দত্তের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় রফা করেন। আমার মা নিজ হাতে সজীবকে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দেন। এর পরও ১০ জানুয়ারি সকালে আমার ভাইকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।’ পরে এএসআই সজীবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন এবং বাকি ২ লাখ ২০ হাজার টাকার এখনো হদিস নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই আবুল কালাম কোনো ইয়াবা গডফাদার নয়, তার বিরুদ্ধে কোনো মাদক মামলাও ছিল না, মারামারি ও জমিজমার দু-একটা মামলা ছিল। ভাই এমন আসামি নয় যে, তাকে হত্যা করতে হবে। আমি এবং আমার পরিবার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতা এম হামজালাল মেম্বার। তাকে গত বছরের ২৩ জানুয়ারি পুলিশ আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে তাকে ৩ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। শীলবনিয়া পাড়ার অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রদীপ সিন্ডিকেটের সদস্যরা। মাঠপাড়ার মোহাম্মদ হোছেনের কাছ থেকে নেন ৪০ লাখ টাকা। টেকনাফ সদরের পল্লানপাড়ার আবদুশ শুক্কুর বিএকে আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এ সিন্ডিকেট। একইভাবে ওমর হাকিম মেম্বারের কাছ থেকে ১২ লাখ, ছোট হাবিরপাড়ার মহিউদ্দীনের কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেয়। ইসলামাবাদের নেজাম থেকে দুই দফায় ৯ লাখ, মিঠাপানির ছড়ার মো. তৈয়ুবের কাছ থেকে ৭ লাখ, রাজার ছড়ার আবদুল হামিদের কাছ থেকে দুই দফায় ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে এ সিন্ডিকেটের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এ ধরনের অন্তত কয়েক শ অভিযোগ পাওয়া যাবে।

গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে টেকনাফ পৌরসভার বাঁশের গুদাম থেকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. শহীদ জুয়েলকে আটক করে টাকা দাবি করে না পেয়ে রাজনৈতিক চাপের মুখে ৬০০ পিস ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসব বিষয় এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। এমনকি অনেকেই মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস্ সাপোর্ট সোসাইটি’র উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যদি পাহারাদারই ডাকাতি করে ফেলে তাহলে কী হবে তা সবাই বুঝতে পারে। পাত্রের নিচে ছিদ্র রেখে ওপর দিয়ে পানি ঢাললে কোনো সময়ই পাত্র পানিপূর্ণ হবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত না করলে এমন অপরাধ ঘটতেই থাকবে।

তিনি আরও বলেন, বিচারবহির্ভূত অপরাধ আরেকটা অপরাধকে আমন্ত্রণ জানায়। যে ব্যক্তিটি ক্রসফায়ার দিচ্ছে তাকে দিয়ে একটি আইনবহির্ভূত কাজ করানো হচ্ছে। পরে সে কিন্তু তার নিজের লাভের জন্য আরেকটি অপরাধ করে ফেলছে। এতে আর্থিক দুর্নীতির সুযোগটা তৈরি হয়ে যায়।

একাধিক সূত্র বলছেন, শুধু বাংলাদেশের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মিয়ানমারে স্থাপিত হয়েছে সাতটি ইয়াবা কারখানা। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক চোরাকারবারি সিন্ডিকেট মিয়ানমারের ওয়া আর্মি নামের সংগঠনের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এসব ইয়াবা। প্রতিদিন ওই কারখানাগুলোয় ১০ লাখের বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদন হয়। মিয়ানমার সীমান্ত গলে চোরাই পথে এসব ইয়াবা আসছে টেকনাফে। টেকনাফ থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচে-কানাচে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখন সব ধরনের অপরাধে যুক্ত হয়েছেন রোহিঙ্গারাও। তাদেরও রয়েছে পৃথক মাদক ও মানব পাচারের দল। তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে প্রশাসন চিহ্নিত করেছে টেকনাফের ‘এডরা পাহাড়’কে। খুন, ধর্ষণ, ইয়াবা কারবার, মানব পাচার, অপহরণ এমন কোনো অপরাধ নেই যা ‘এডরা পাহাড়ে’ হচ্ছে না। টেকনাফের জাদিমোরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রধান সড়ক থেকে ২ কিলোমিটার ভিতরে এ পাহাড়ের অবস্থান। ক্যাম্পের ত্রাস হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির আহমদ ওরফে জকির সেখানে আশ্রয়স্থল বানিয়ে গড়ে তুলেছে অপরাধজগৎ। অপরাধের এত শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে সে, যেখানে সাধারণ লোকজনের চলাফেরা দূরে থাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও প্রবেশ করতে বেগ পায়। স্থানীয় লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব বিষয় সরকারের শীর্ষ মহলও অবহিত। কক্সবাজার র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, ‘এডরা নামের গভীর পাহাড়ে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। তাদের সাত সদস্য ইতোমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। অন্য যারা আছেন তারাও এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কক্সবাজার বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেশির ভাগ মানব পাচার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। রয়েছে সাক্ষী ও ভিকটিমের জবানবন্দির অভাব। পাশাপাশি রয়েছে বিচারক সংকটসহ নানা আইনি জটিলতা। যে কারণে বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে ৪ শতাধিক মানব পাচার মামলা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪২২টি। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ৮৯ জনকে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭৫০ জনকে। পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩ হাজার ২২৩ নারী, পুরুষ ও শিশুকে।

থানার রেকর্ড অনুযায়ী ৩৩টি মামলা ছাড়া সবকটি মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪৬টির বেশি। এর মধ্যে পতিতাসংক্রান্ত মানব পাচার মামলা ছিল ১৬টি। এতে আসামি করা হয় ১২০ জনকে। সাগরপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেওয়ার সময় উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৭৭ জনকে। তবে উদ্ধার সবাই ছিলেন মিয়ানমারের নাগরিক। এ সময় পাচারকাজে জড়িত প্রায় ৭৭ দালালকে গ্রেফতার করা হয়। এসব মামলা এখনো তদন্তাধীন।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন