শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২০

অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

কথায় কথায় হত্যা, বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর রেকর্ড, মাদক ব্যবসা, মানব পাচারেও শীর্ষে
সাখাওয়াত কাওসার ঢাকা, ফারুক তাহের চট্টগ্রাম ও আয়ুবুল ইসলাম কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টেকনাফে

মাদক ব্যবসায় সর্ববৃহৎ ও মানব পাচারের অন্যতম রুট হওয়ার পরও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কক্সবাজারের টেকনাফের অপরাধ। থেমে থেমেই চলছে মানুষ হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। অভিযোগ রয়েছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় কথায় কথায় স্থানীয় লোকজনকে খুন-খারাবিতে লিপ্ত হচ্ছেন। কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’র কারণেও টেকনাফ গড়েছে মৃত্যুর রেকর্ড। সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় গত জুন-জুলাই এ দুই মাসেই বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাসহ ২২ জন। আর গত এক বছরের হিসাবে টেকনাফ উপজেলায় প্রশাসনের বিভিন্ন বাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আবার ওই এলাকার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করছেন না অধস্তনরা। দায়িত্বরত সদস্যদের জবাবদিহি নিশ্চিত না করা হলে অপরাধের ট্রেন চলমানই থাকবে। জানা গেছে, টেকনাফ এখন সব অপরাধের সাম্রাজ্য এবং অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। আর এ সাম্রাজ্যের অধিপতিরা হলেন স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্য। রয়েছেন ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ পাতি রাজনৈতিক নেতা, সমাজের মাতব্বর থেকে শুরু করে নানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষ। এ যেন অপরাধের অভয়াশ্রম। এসব অপরাধ কোনোভাবেই থামানো যায় না। তবে টেকনাফে বেশির ভাগ খুন-খারাবি ও অপরাধকর্ম সৃষ্টির মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের শত্রুতা, জায়গাজমি দখল, পারিবারিক কলহ, পরকীয়া, মাদক ও মানব পাচারের অবৈধ টাকার লেনদেন, মাদকাসক্ত বখাটেদের অপরাধমনস্কতা। এসব কারণে টেকনাফ উপজেলায় দিনের পর দিন বেড়েই যাচ্ছে মানুষ হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ। ২০১৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্দেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু হলে প্রথম ১৮ দিনে ২ হাজার ২০০ ব্যক্তি আটক ও ৬০০ জনের বিরুদ্ধে ৪৮৬টি মামলা হয়। আর ১৮ দিনে সরকারি হিসাবমতে ১৬ ও বেসরকারি হিসাবমতে ৩৮ জন মাদক ব্যবসায়ী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। তার পরও মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে দেখা গেছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বছরে ৯ হাজার কোটি টাকার মাদক পাচার বা বিক্রি হয়। মাদক পাচারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে মানব পাচারও। ২০১০ সালে প্রথম টেকনাফ সমুদ্রপথ দিয়ে মানব পাচারের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। এরপর ২০১২ সালে গঠিত হয় মানব পাচার রোধে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু সে ট্রাইব্যুনালে শত শত মামলা হলেও এখনো বন্ধ হয়নি মানব পাচার।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে বর্তমানে কারাগারে থাকা টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের সময়কে কালো অধ্যায় হিসেবে অবহিত করছেন কক্সবাজারের সুশীলসমাজের প্রতিনিধিরা। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর ওসি প্রদীপ টেকনাফে যোগদানের পর থেকে কেবল ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও নিরীহ বিত্তশালীর কাছ থেকে গত দুই বছরে অন্তত ২০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। গত দুই বছরে শুধু কক্সবাজার জেলায় ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এসব বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছেন। মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর ট্যাগ লাগিয়ে নিরীহ লোকজনকে থানায় ধরে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন ওসি প্রদীপ। যারা টাকা দিতে পারতেন না তাদের ভাগ্যে জোটে ক্রসফায়ারের নামে নির্মম মৃত্যু।

স্থানীয় অনেকে বলেছেন, এমনও ঘটনা রয়েছে, থানায় মামলা হয়েছে, আসামি কিছুই জানেন না। পরে মামলায় আসামি হওয়ার কথা শুনে অনেকেই অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মেজর সিনহার হত্যার আগে তারা এসব কথা তুলবেন এমনটা ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করেননি।

ভুক্তভোগী সাবরাং কাঁটাবনিয়ার কামাল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের ৭ জানুয়ারি টেকনাফ থানার এএসআই সজীব দত্ত আমার ভাই আবুল কালামকে আটক করে তিন দিন আটকে রাখেন। পরে আমার মা অনেক কাকুতি-মিনতি করে সজীব দত্তের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় রফা করেন। আমার মা নিজ হাতে সজীবকে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দেন। এর পরও ১০ জানুয়ারি সকালে আমার ভাইকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।’ পরে এএসআই সজীবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন এবং বাকি ২ লাখ ২০ হাজার টাকার এখনো হদিস নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই আবুল কালাম কোনো ইয়াবা গডফাদার নয়, তার বিরুদ্ধে কোনো মাদক মামলাও ছিল না, মারামারি ও জমিজমার দু-একটা মামলা ছিল। ভাই এমন আসামি নয় যে, তাকে হত্যা করতে হবে। আমি এবং আমার পরিবার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতা এম হামজালাল মেম্বার। তাকে গত বছরের ২৩ জানুয়ারি পুলিশ আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে তাকে ৩ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। শীলবনিয়া পাড়ার অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রদীপ সিন্ডিকেটের সদস্যরা। মাঠপাড়ার মোহাম্মদ হোছেনের কাছ থেকে নেন ৪০ লাখ টাকা। টেকনাফ সদরের পল্লানপাড়ার আবদুশ শুক্কুর বিএকে আটক করে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এ সিন্ডিকেট। একইভাবে ওমর হাকিম মেম্বারের কাছ থেকে ১২ লাখ, ছোট হাবিরপাড়ার মহিউদ্দীনের কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেয়। ইসলামাবাদের নেজাম থেকে দুই দফায় ৯ লাখ, মিঠাপানির ছড়ার মো. তৈয়ুবের কাছ থেকে ৭ লাখ, রাজার ছড়ার আবদুল হামিদের কাছ থেকে দুই দফায় ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে এ সিন্ডিকেটের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এ ধরনের অন্তত কয়েক শ অভিযোগ পাওয়া যাবে।

গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে টেকনাফ পৌরসভার বাঁশের গুদাম থেকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. শহীদ জুয়েলকে আটক করে টাকা দাবি করে না পেয়ে রাজনৈতিক চাপের মুখে ৬০০ পিস ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসব বিষয় এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। এমনকি অনেকেই মামলা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস্ সাপোর্ট সোসাইটি’র উপদেষ্টা নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যদি পাহারাদারই ডাকাতি করে ফেলে তাহলে কী হবে তা সবাই বুঝতে পারে। পাত্রের নিচে ছিদ্র রেখে ওপর দিয়ে পানি ঢাললে কোনো সময়ই পাত্র পানিপূর্ণ হবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত না করলে এমন অপরাধ ঘটতেই থাকবে।

তিনি আরও বলেন, বিচারবহির্ভূত অপরাধ আরেকটা অপরাধকে আমন্ত্রণ জানায়। যে ব্যক্তিটি ক্রসফায়ার দিচ্ছে তাকে দিয়ে একটি আইনবহির্ভূত কাজ করানো হচ্ছে। পরে সে কিন্তু তার নিজের লাভের জন্য আরেকটি অপরাধ করে ফেলছে। এতে আর্থিক দুর্নীতির সুযোগটা তৈরি হয়ে যায়।

একাধিক সূত্র বলছেন, শুধু বাংলাদেশের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মিয়ানমারে স্থাপিত হয়েছে সাতটি ইয়াবা কারখানা। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক চোরাকারবারি সিন্ডিকেট মিয়ানমারের ওয়া আর্মি নামের সংগঠনের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এসব ইয়াবা। প্রতিদিন ওই কারখানাগুলোয় ১০ লাখের বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট উৎপাদন হয়। মিয়ানমার সীমান্ত গলে চোরাই পথে এসব ইয়াবা আসছে টেকনাফে। টেকনাফ থেকেই ছড়িয়ে পড়ছে দেশের আনাচে-কানাচে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখন সব ধরনের অপরাধে যুক্ত হয়েছেন রোহিঙ্গারাও। তাদেরও রয়েছে পৃথক মাদক ও মানব পাচারের দল। তাদের অভয়ারণ্য হিসেবে প্রশাসন চিহ্নিত করেছে টেকনাফের ‘এডরা পাহাড়’কে। খুন, ধর্ষণ, ইয়াবা কারবার, মানব পাচার, অপহরণ এমন কোনো অপরাধ নেই যা ‘এডরা পাহাড়ে’ হচ্ছে না। টেকনাফের জাদিমোরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রধান সড়ক থেকে ২ কিলোমিটার ভিতরে এ পাহাড়ের অবস্থান। ক্যাম্পের ত্রাস হিসেবে পরিচিত কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির আহমদ ওরফে জকির সেখানে আশ্রয়স্থল বানিয়ে গড়ে তুলেছে অপরাধজগৎ। অপরাধের এত শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে সে, যেখানে সাধারণ লোকজনের চলাফেরা দূরে থাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও প্রবেশ করতে বেগ পায়। স্থানীয় লোকজন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব বিষয় সরকারের শীর্ষ মহলও অবহিত। কক্সবাজার র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, ‘এডরা নামের গভীর পাহাড়ে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের আস্তানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। তাদের সাত সদস্য ইতোমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। অন্য যারা আছেন তারাও এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কক্সবাজার বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেশির ভাগ মানব পাচার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। রয়েছে সাক্ষী ও ভিকটিমের জবানবন্দির অভাব। পাশাপাশি রয়েছে বিচারক সংকটসহ নানা আইনি জটিলতা। যে কারণে বছরের পর বছর ঝুলে রয়েছে ৪ শতাধিক মানব পাচার মামলা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪২২টি। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ৮৯ জনকে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭৫০ জনকে। পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩ হাজার ২২৩ নারী, পুরুষ ও শিশুকে।

থানার রেকর্ড অনুযায়ী ৩৩টি মামলা ছাড়া সবকটি মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচার আইনে মামলা হয়েছে ৪৬টির বেশি। এর মধ্যে পতিতাসংক্রান্ত মানব পাচার মামলা ছিল ১৬টি। এতে আসামি করা হয় ১২০ জনকে। সাগরপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেওয়ার সময় উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৭৭ জনকে। তবে উদ্ধার সবাই ছিলেন মিয়ানমারের নাগরিক। এ সময় পাচারকাজে জড়িত প্রায় ৭৭ দালালকে গ্রেফতার করা হয়। এসব মামলা এখনো তদন্তাধীন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ