শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কভিড সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন সমন্বিত রোডম্যাপ

জাতিসংঘে ছয় প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
কভিড সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন সমন্বিত রোডম্যাপ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি ‘সুসমন্বিত রোডম্যাপ’ প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে জাতিসংঘকে কভিড-১৯ সংকট মোকাবিলায় ‘অনুঘটকের ভূমিকা’ পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এ লক্ষ্যে ছয় দফা প্রস্তাব পেশ করেন।

গতকাল ‘কভিড-১৯ এর সময়ে এবং পরবর্তীতে উন্নয়নের জন্য অর্থায়ন’ শীর্ষক একটি উচ্চ পর্যায়ের ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে গতকাল জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৫তম অধিবেশনের সাইড লাইনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। খবর বাসস।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কভিড-১৯ সংকট মোকাবিলার জন্য আমাদের একটি সুসমন্বিত রোডম্যাপ দরকার। এ সংকট দূর করতে ২০৩০-এর এজেন্ডা, প্যারিস চুক্তি এবং আদ্দিস আবাবা অ্যাকশন এজেন্ডা আমাদের ব্লুপ্রিন্ট হতে পারে।’ তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘকে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী যে ছয় দফা প্রস্তাব পেশ করেছেন সেগুলো হচ্ছে : প্রথমত, জি-৭, জি-২০, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংক্রান্ত সংস্থা (ওইসিডি)ভুক্ত দেশগুলো, বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংক (এমডিবিএস) এবং ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউট (আইএফআইএস)গুলোর বার্ষিক প্রণোদনা, ছাড়ের অর্থ এবং ঋণ মওকুফের পদক্ষেপ বৃদ্ধি করা উচিত। উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোকে অবশ্যই তাদের ৭ শতাংশ ওডিএ প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, আমাদের উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আরও বেশি বেসরকারি অর্থ ও বিনিয়োগ সরিয়ে আনা প্রয়োজন। ডিজিটাল বিভাজন বন্ধ করার জন্য আমাদের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনকে আরও কাজে লাগাতে হবে।

তৃতীয় প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কভিড-পরবর্তী জব মার্কেটের জন্য অভিবাসী শ্রমিকদের সহায়তা করে রেমিট্যান্স প্রবাহের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরিয়ে আনতে আমাদের নীতিগত পদক্ষেপের প্রয়োজন।

চতুর্থ প্রস্তাবে শেখ হাসিনা বলেন, উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোকে অবশ্যই শুল্কমুক্ত, কোটামুক্ত বাজারে প্রবেশ, প্রযুক্তি সমর্থন এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আরও প্রবেশযোগ্য অর্থায়নের বিষয়ে তাদের অপূর্ণ প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে। পঞ্চম প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কমপক্ষে ২০৩০ সাল নাগাদ মহামারীজনিত কারণে কোনো সম্ভাব্য পিছলে পড়া রোধ করতে এলডিসি থেকে উত্তরণ লাভকারী দেশগুলোর জন্য নতুন আন্তর্জাতিক সহায়তা ব্যবস্থা থাকতে হবে।

সর্বশেষ প্রস্তাবে শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু সংক্রান্ত কার্যক্রম এবং স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারে অর্থায়নের জন্য আরও জোর প্রচেষ্টা করা দরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কভিড-১৯ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের জিডিপির ৪ দশমিক ৩ শতাংশ সমতুল্য ১৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছি। তিনি  বলেন, নিয়মিত সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচিগুলোর আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি এই মহামারী চলাকালীন কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শিল্পী ও সাংবাদিকসহ ৩ কোটিরও বেশি মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে সরকার। বক্তব্যের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, জ্যামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হলনেস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তেনিও গুতেরেসকে এই সভা আহ্বানের জন্য ধন্যবাদ জানান।

কৃষিজমিতে শিল্পকারখানা নয় : কৃষিজমি ও বসতবাড়ি ছাড়া কেবল শিল্প এলাকায় শিল্পকারখানা স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আপনারা ব্যবসা করতে চান বা শিল্প করতে চান, তাহলে শিল্প এলাকায় যান। বাড়ির পাশের ধানের জমি নষ্ট করে শিল্প স্থাপন করবেন কেন? আমরা উৎসাহ দেব, আপনারা শিল্প এলাকায় এসে শিল্পকারখানা স্থাপন করুন। সেখানে আপনারা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও পাবেন। গ্যাস, রাস্তা, ব্যাংক সব পাবেন।

প্রধানমন্ত্রীর অন্যান্য নির্দেশনা তুলে ধরে এম এ মান্নান বলেন, শুধু মেডিকেল বর্জ্যই নয়, সব ধরনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা জোরদারে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। বাস, নৌ, বিমানসহ যে কোনো স্টেশনের বর্জ্য অপসারণ করতে হবে। এ কাজে যেসব সংস্থা দায়িত্বপ্রাপ্ত তাদেরও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। নদীর পাড় দখলমুক্ত করতে হবে। কচুরিপানামুক্ত করে ড্রেজিং করতে হবে।

চার প্রকল্পের অনুমোদন : একনেক সভায় ৭৯৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা খরচে চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকার দেবে প্রায় ৬২৩ কোটি ৬৫ লাখ আর বিদেশি ঋণ ১৭২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। একনেক চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে সভায় সভাপতিত্ব করেন শেখ হাসিনা। গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে শেরেবাংলানগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে প্রকল্পের সার্বিক বিষয় সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

মন্ত্রী জানান, অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে তিনটি নতুন ও একটি সংশোধিত। সংশোধিত প্রকল্পটি হলো নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন প্রকল্প-১ (চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌপথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ)’ প্রকল্প। ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা থেকে ব্যয় বেড়ে এখন প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৩৪৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এতে সময়ও বেড়েছে। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে শুরু হওয়া প্রকল্পটির সময় দেড় বছর বাড়িয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ‘মৌজা ও প্লটভিত্তিক জাতীয় ডিজিটাল ভূমি জোনিং’ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৩৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘ভৈরব নদ পুনঃখনন (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ২৩৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ, চাটখিল, সেনবাগ ও সোনাইমুড়ী উপজেলার জলাবদ্ধতা দূরীকরণের লক্ষ্যে খাল পুনঃখনন’ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৭১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। চলতি বছরের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

এ ছাড়া একনেকে অনুমোদিত চার প্রকল্পের মধ্যে দুটিতে বিদেশ ভ্রমণ ব্যয় হিসেবে সাড়ে ৯ কোটি টাকা চাওয়া হলেও তা কমিয়ে ২ কোটি ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে। প্রকল্প দুটি হলো আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন উন্নয়ন ও মৌজা এবং প্লটভিত্তিক জাতীয় ডিজিটাল ভূমি জোনিং।

জানা গেছে, আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন উন্নয়ন ও নৌরুট সচল রাখতে চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ নৌরুটে ৯০০ কিলোমিটার ড্রেজিং করা হবে। পাশাপাশি টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক উন্নয়ন করবে সরকার। ছয়টি স্থানে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। প্রাথমিকভাবে ষাটনল, চরভৌরবী, চাঁদপুর, মেহেন্দীগঞ্জ, সন্দ্বীপ ও নলচিড়াকে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় চারটি প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে। পানগাঁও ও আশুগঞ্জ টার্মিনাল উন্নয়ন করা হবে। ভৈরব বাজার, আলু বাজার, হিজলা, হরিনা, মজু চৌধুরী, ইলিশা (ভোলা), ভেদুরিয়া, লাহারহাট, বদ্দারহাট, দৌলতখাঁ, চেয়ারম্যান ঘাট, সন্দ্বীপ, তজুমদ্দিন, মনপুরা ও তমুরদ্দিনে ১৫টি লঞ্চ ল্যান্ডিং স্টেশন নির্মাণ করা হবে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল এবং ভোলা জেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে। ৩০০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এ রুটে বরিশালসহ অন্য রুটের সংযোগ রয়েছে। এ রুটের সঙ্গে সংযুক্ত নারায়ণগঞ্জ ও বরিশাল যুক্ত হলে মোট নৌপথের দৈর্ঘ্য দাঁড়াবে ৯০০ কিলোমিটার। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার নৌপথের মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ চট্টগ্রাম থেকে নারায়ণগঞ্জ-পানগাঁও হয়ে ঢাকা-আশুগঞ্জ পর্যন্ত নৌরুটের দৈর্ঘ্য ৯০০ কিলোমিটার। এর প্রায় ৮০ কিলোমিটার অংশ হচ্ছে বঙ্গোপসাগরে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক