শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

অপ্রতিরোধ্য হুন্ডি চক্র

► বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা পাচার ► ৩০০ মামলা সিআইডিতে তালিকা হলেও থেমে গেছে অনুসন্ধান ► রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে বিচারের তাগিদ বিশেষজ্ঞদের
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য হুন্ডি চক্র

গোল্ড মনির। স্বর্ণ পাচার, রাজউকে জালিয়াতি, দলিল জাল করে জমি বিক্রয় ও অ্যালকোহলের ব্যবসা থেকে বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক হন তিনি। দেশে ছাড়াও সুইজারল্যান্ডের সুইস ব্যাংকেও বিপুল পরিমাণ অর্থ গচ্ছিত রেখেছেন তিনি। বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন হুন্ডির মাধ্যমে। পুলিশের জেরায় গোল্ড মনির স্বীকার করেছেন হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচারের নানা তথ্য।

দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসিবুজ্জামান (ছদ্মনাম)। সম্প্রতি তিনি মালয়েশিয়ায় ‘সেকেন্ড হোম’ সুবিধা নিয়েছেন। এ সুবিধা পেতে মালয়েশিয়ার ব্যাংকে প্রায় সোয়া কোটি টাকা মূল্যমানের রিঙ্গিত জমা রেখেছেন। এ ছাড়া নিয়ে গেছেন সারা জীবনের অর্জিত সব অর্থসম্পদ। আর এই পুরো টাকাটাই তিনি বের করে নিয়ে গেছেন হুন্ডির মাধ্যমে। হাসিবুজ্জামানের মতো শুধু মালয়েশিয়াতেই টাকা পাচারের মাধ্যমে এভাবে প্রায় ৩ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সেকেন্ড হোম সুবিধা নিয়েছেন। সেসব দেশে হুন্ডির মাধ্যমে পাচারের টাকায় তারা বিলাসী-জীবন যাপন করছেন। গড়ে তুলেছেন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। অনেকেই আবার পুরো পরিবারকে মাইগ্রেন্ট করেছেন। আবদুস সাত্তার (ছন্দনাম) পুলিশের অপরাধী তালিকায় তার নাম দেখানো হয়েছে রাকিব। তিনি এক সময় বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স আইটেমের ব্যবসা করতেন। এখন তিনি দুবাইয়ের নামিদামি শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। দুবাই থেকে আমদানি করা পণ্যের আড়ালে বিপুল পরিমাণ অর্থ হুন্ডির ও ওভারইনভয়েসের মাধ্যমে পাচার করেছেন। ২০০৯ সালে সেনা সমর্থিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুবাইয়ে পাড়ি জমান। এখন তিনি সেখানেই বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন। মালিক হয়েছেন একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেরও।

এভাবে নানা পথে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার হচ্ছে। করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতির সময়েও থেমে নেই হুন্ডি সিন্ডিকেটের সদস্যরা। কোনোভাবেই যেন থামানো যাচ্ছে না এই চক্রের সদস্যদের। আমদানি এবং রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালেই সক্রিয় তারা। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি দেশের ২০০ জন হুন্ডি ব্যবসায়ীর ওপর কাজ শুরু করলেও তা মাঝপথে থেমে গেছে। হুন্ডির ২০০ ব্যবসায়ীর ওই তালিকায় ছিলেন ব্যবসায়ী, ব্যাংকার, রাজনীতিবিদসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে ৩০০টি মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত চলছে বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে।

অন্যদিকে, প্রতি বছর প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে পাচার হচ্ছে বলে একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর রহস্যজনক নীরবতার কারণেই বিভিন্ন কৌশলে দেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে বিপুল অংকের অর্থ। হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দেশদ্রোহী বলে অভিহিত করেছেন তারা। বলছেন, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আইনে তাদের বিচার হওয়া উচিত।

সিআইডির অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক মাসুদুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থ পাচার নিয়ে আমরা কাজ করছি। মানি লন্ডারিংয়ের তিন শ’র মতো মামলা আমাদের কাছে রয়েছে। প্রতিটি মামলাই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।

জানা গেছে, হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা অর্থে ৩ হাজারের বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেকেন্ড হোম গড়ে তুলেছেন। এ ছাড়া বিদেশ থেকে হুন্ডি হয়ে আসছে রেমিট্যান্সের বিপুল পরিমাণ অর্থ। একইভাবে রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রতি বছর প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই অর্থ বৈধপথে রেমিট্যান্স হিসেবে এলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও শক্তিশালী হতো। কিন্তু সরকারের সদিচ্ছার অভাব থাকায় হুন্ডির মাত্রা কমানো যাচ্ছে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা কার্যকর করায় কয়েক মাসে রেমিট্যান্সের গতি বেড়েছে। এটাকে ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারলে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধিতে আরও রেকর্ড সৃষ্টি হতো বলে মনে করেন তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, অর্থ পাচার রুখতে আইনের সংশোধন প্রয়োজন। প্রয়োজনে মৃত্যুদ-ের বিধান করতে হবে দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশ থেকে অর্থ পাচারের প্রধান মাধ্যম এখন হুন্ডি। মাঝারি ও ছোট ব্যবসায়ীরাও বিদেশে অর্থ পাচার করে বাড়ি বানাচ্ছেন, জমি কিনছেন, কারখানা গড়ছেন। ব্যবসায়ীরা দেদার অর্থ পাচার করছেন আমদানি-রপ্তানির আড়ালে; আমদানি পণ্যের দাম বেশি দেখিয়ে আর রপ্তানি পণ্যের দাম কম দেখিয়ে। এজেন্টের কাছে রেমিট্যান্সের অর্থ জমা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের আত্মীয়স্বজনের ঠিকানায় হুন্ডির টাকা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা গ্লোবাল ফিন্যানশিয়াল ইনটিগ্রেটি (জিএফআই) বলছে, সম্প্রতি বিভিন্ন দেশে হুন্ডিচক্র এতটাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে যে, ব্যাংকিং বা অন্য যে কোনো মাধ্যমের চেয়ে অত্যন্ত দ্রুত এবং কোনোরকম হয়রানি ছাড়াই তারা গ্রাহকের ঠিকানায় টাকা পৌঁছে দিচ্ছে। অপরাধ বিজ্ঞানীদের মতে হুন্ডি টাকা পাচারের একটি ভয়ঙ্কর মাধ্যম। কেননা আমদানি বা রপ্তানির মাধ্যমে টাকা পাচার করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হয়। এর ফলে অপরাধীর পরিচয় একসময় পাওয়া যায়। কিন্তু হুন্ডিতে মূলত এজেন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন হয়। এটি পুরোপুরি চলে বিশ্বাসের ওপর। এখানে কোনো কাগজপত্রের লেনদেন হয় না। এ প্রক্রিয়ায় টাকা পাচার করা হলে পাচারকারীদের শনাক্ত করা খুবই কঠিন। এ ছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে টাকা স্থানান্তরে খরচ কম। এ কারণেই পাচারকারীরা হুন্ডিকেই পছন্দ করে বেশি। শুধু বাংলাদেশ থেকে টাকা যায় না, টাকা আসেও হুন্ডির মাধ্যমে। বৈধপথে অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা থাকায় প্রবাসী শ্রমিকরাও হুন্ডির আশ্রয় নিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) এক জরিপে দেখা যায়, প্রবাসীরা বিদেশ থেকে দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠান তার ৪০ শতাংশ আসে ব্যাংকিং চ্যানেলে। ৩০ শতাংশ আসে সরাসরি প্রবাসী বা তাদের আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে নগদ আকারে এবং বাকি ৩০ শতাংশ আসে হুন্ডির মাধ্যমে।

বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচার হয় দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং ও থাইল্যান্ডে। এর বাইরে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম নিয়ে অনেক দিন ধরেই প্রশ্ন উঠছে। সরকারের একাধিক সংস্থা এ নিয়ে তদন্তও করেছে। হুন্ডি সিন্ডিকেটকে চিহ্নিত করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। তারা মনে করে, হুন্ডির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা পাচারের সিন্ডিকেট বন্ধ করা গেলে ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড
অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড

১৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা মঙ্গলবার থেকে চালু
উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা মঙ্গলবার থেকে চালু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাঁশখালীতে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ
বাঁশখালীতে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় চার প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় চার প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ জয়ের পর বিয়ের পিঁড়িতে স্মৃতি মান্ধানা!
বিশ্বকাপ জয়ের পর বিয়ের পিঁড়িতে স্মৃতি মান্ধানা!

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের ‘কিং’-এ দীপিকা, সুহানা ছাড়াও আরও যারা থাকবে
শাহরুখের ‘কিং’-এ দীপিকা, সুহানা ছাড়াও আরও যারা থাকবে

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান
ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া
আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ জনের পরিচয় মিলেছে
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ জনের পরিচয় মিলেছে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই
ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা