শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১ আপডেট:

হুইপ সামশুলসহ তিন এমপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অনুসন্ধান চলছে দুর্নীতির, পালিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় দুদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হুইপ সামশুলসহ তিন এমপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

দুর্নীতির অভিযোগে অনুসন্ধান চলাকালে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীসহ ছয়জনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত এ আদেশ দিয়েছেন। ১৩ জুন আদালত থেকে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। গত কয়েক বছরে ক্যাসিনোকান্ডসহ বিভিন্ন উপায়ে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানে হুইপ সামশুল হকের নাম উঠে এসেছে। তার সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ৫৪৬ শতাংশ বেড়েছে বলে অভিযোগ আছে। এর আগে অনুসন্ধান শুরুর পর ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর সামশুল হকের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছিল দুদক। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় আলোচনায় উঠে এসেছেন সামশুল হক চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যরা। তার ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী শারুনসহ পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির ব্যাপারেও অনুসন্ধান চলছে।

আদালত আরও যে পাঁচ ব্যক্তির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তারা হলেন সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান সাজ্জাদুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুল হাই এবং ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের কর্মচারী আবুল কালাম আজাদ। দুদকের বিদেশ গমনের নিষেধাজ্ঞার আগের চিঠিতে হুইপ সামশুল হকসহ ২২ জনের নাম ছিল। সেখানেও ছিল এমপি শাওন, প্রকৌশলী আবদুল হাই ও ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের আজাদের নাম। অনুসন্ধান চলাকালে এই ব্যক্তিরা বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন বলে ৭ জুন নিষেধাজ্ঞা জারির জন্য আদালতে আবেদন করেন দুদকের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ ছয়জনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। দুদকের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা সৈয়দ ইকবাল হোসেন বলেন, ‘এর আগে ক্যাসিনোকান্ডের তথ্য প্রকাশের পর দুদক সামশুল হক চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজনের ক্ষেত্রে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেই নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাই কোর্টের নির্দেশনা আসে যে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞায় আদালতের অনুমতি নিতে হবে। হাই কোর্টের নির্দেশনা অনুসারেই সামশুল হক চৌধুরীসহ ছয়জনের ক্ষেত্রে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার জন্য আদালতের আদেশের জন্য আবেদন করা হয় এবং আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘হুইপ সামশুল হকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানও চলছে। এ ব্যাপারে একটি টিম কাজ করছে।’ নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে হুইপ সামশুল হক ও এমপি শাওনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা ফোন ধরেননি। তবে সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশের ব্যাপারে আমি এখনো কিছুই জানি না।’

আদালতের আদেশে বলা হয়েছে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের শত শত কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে বড় বড় ঠিকাদারি কাজ নিয়ে অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, ক্যাসিনো ব্যবসা করে শত শত কোটি টাকা অবৈধ প্রক্রিয়ায় অর্জনপূর্বক বিদেশে পাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন-সংক্রান্ত অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে এবং অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মর্মে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা তার আবেদনে উল্লেখ করেন। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা গোপন সূত্রে জানতে পেরেছেন, সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত ব্যক্তিরা (সামশুলসহ ছয়জন) দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। এতে ‘অনুসন্ধান কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে’ বলে আদালতের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। পুলিশ সূত্র জানায়, আদালতের নির্দেশনা এরই মধ্যে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে পৌঁছেছে। নির্দেশনা অনুযায়ী নজরদারি করবে সংশ্লিষ্ট শাখা।

দেশজুড়ে জুয়া, ক্যাসিনো বন্ধে শুরু হওয়া র‌্যাবের অভিযান সম্পর্কে সমালোচনা করে বিতর্কের জন্ম দেন সামশুল হক চৌধুরী। তিনি বলেছিলেন, ‘তিন-চার ঘণ্টা চট্টগ্রাম আবাহনী ক্লাব ঘিরে রেখে অভিযান পরিচালনা করা হলো। র‌্যাবের অভিযানে ক্লাবের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হয়েছে। কোনো ক্লাবে যদি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জুয়া বা ক্যাসিনো ব্যবসা চলে তা নিশ্চিত হয়ে এবং খোঁজখবর নিয়েই অভিযান চালানো উচিত।’ তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ তোলেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এরপর অদৃশ্য শক্তির চাপে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। গত বছর ২৭ সেপ্টেম্বর হুইপ সামশুল হকের কুশপুত্তলিকায় ঘৃণা প্রদর্শন এবং তা ঢাকঢোল পিটিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে প্রতিবাদ জানায় মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে মানববন্ধন করে সংবিধান লঙ্ঘন ও শপথভঙ্গের অপরাধে সামশুল হক চৌধুরীকে অপসারণেরও দাবি জানানো হয়। জুয়ার পক্ষে সাফাই গাওয়ার বিরোধিতা করে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে দিনে ছয় লাখ টাকা আয় করেন বলে ক্লাবের ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান এবং নগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী দাবি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দিদারুলকে হত্যার হুমকি দেন হুইপের ছেলে শারুন। পরে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন দিদারুল।

দুদক সূত্র জানায়, ক্যাসিনোকান্ডের গ্যাংদের সঙ্গেই বিতর্কিত কর্মকান্ডের হোতা সামশুল হকের ব্যাপারে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ক্লাবে জুয়ার কারবারে তার জড়িত থাকার প্রাথমিক তথ্যও মেলে। তবে করোনার কারণে অনুসন্ধান পর্যায়েই আছে সব অভিযোগ। নির্বাচনী হলফনামায় প্রদর্শিত সম্পদের বাইরেও নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন সামশুল হক ও তার স্ত্রী। বিদেশে পাচার করেছেন বিপুল অর্থ। ২২ জনের সঙ্গে বিদেশ গমনের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সামশুল হকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) অনুরোধ জানায় দুদক। অভিযোগ তদন্ত করতে ২০১৯ সালেই সামশুল হক চৌধুরীর পিএ নুর উর রশীদ চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন অনুসন্ধানকারীরা। সূত্র জানায়, যুবদল ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি থেকে ভোল পাল্টে আওয়ামী লীগে এসে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়ে গেছেন সামশুল হক চৌধুরী। তার সম্পদ বাড়ছে অস্বাভাবিক গতিতে। ২০০৮ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র ১০ বছরে সামশুল হক চৌধুরী ও তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে অন্তত ১ হাজার ৫৪৬ শতাংশ। তিন নির্বাচনের সময় হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’ পেয়ে সামশুল ও তার স্ত্রী হয়ে উঠেছেন সম্পদশালী। ২০০৮ সালে নির্বাচনে শ্যালক ও ভায়রার কাছ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা এবং নিজের মাত্র ৫০ হাজার টাকা নিয়ে সংসদ নির্বাচনের মাঠে নেমেছিলেন সামশুল। ওই সময় তিনি এতই দরিদ্র ছিলেন যে তার হাতে নগদ ছিল মাত্র ১ হাজার ৩৬৯ টাকা। আর তার স্ত্রীর কোনো সম্পদই ছিল না। ২০০৮ সালে সামশুল হক চৌধুরী ২১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৬৯ টাকার সম্পদের মালিক ছিলেন। পাঁচ বছর পর ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া হলফনামায় তার সম্পদের পরিমাণ বাড়ে ৫৩০ শতাংশ। এই সময়ই তার স্ত্রী লাখপতি হয়ে ওঠেন। ২০১৪ সালে নিজেই ব্যয় করেন ২০ লাখ টাকা। এই সময় সামশুল হকের ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ৪০ লাখ ১২ হাজার ৩৬৬ টাকা। ২০০৮ সালে তার একটি প্রাইভেটকার ছিল। ২০১৪ সালে সেটি পরিবর্তন করে ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের গাড়ি ব্যবহার করেন তিনি। এই সময়ে তিনি পটিয়ার রশিদাবাদ গ্রামে ‘রাজপ্রাসাদ’ নির্মাণ করেন। ২০১৮ সালের হলফনামায় দেখা যায়, দম্পতির ভূ-সম্পত্তি বেড়েছে ৩২ লাখ টাকার। অস্থাবর সম্পদের সঙ্গে ডলার যুক্ত হয় প্রায় ২৭ লাখ টাকার। ব্যাংকে জমা ছিল ৯২ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ১৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৩৮ টাকা। স্বামী-স্ত্রী দুজনের বন্ড বা ঋণপত্র সম্পদ যুক্ত হয়ে পাঁচ লাখ টাকার সঙ্গে ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও অলঙ্কারের পরিমাণও বাড়ে। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পাহাড় আড়াল করতে সম্পদের মূল্য নামমাত্র দেখিয়েছেন হলফনামায়। কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বাড়ির নির্মাণব্যয় দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। রিয়াজুদ্দিন বাজারের মতো একটি মহাগুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এলাকায় ৯০০ বর্গফুটবিশিষ্ট চারতলা ভবন তথা ৩ হাজার ৬০০ বর্গফুট ভবনের মূল্য উল্লেখ করেছেন ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি বর্গফুটের দাম মাত্র ৭৭.৭৮ টাকা! এ যেন ‘শায়েস্তা খাঁ’র আমলের বাজারমূল্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন