শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাদকে সহস্রাধিক গডফাদার চিহ্নিত

ঢাকা ও চট্টগ্রামে মাদক ব্যবসায়ী ৫ হাজার, তালিকা ধরে অভিযানে আসছে সফলতা, ইয়াবার রুটে আসছে আইস, ব্যবসায় ঝুঁকছে ধনাঢ্যরা
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকে সহস্রাধিক গডফাদার চিহ্নিত

সারা দেশের মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা বেশ কয়েক বছর ধরেই হালনাগাদ করে আসছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এরই ধারাবাহিকতায় গত দুই মাস আগে হালনাগাদ করা তালিকা অনুযায়ী শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগেই মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা ৫ হাজারের বেশি। এ ছাড়া মাদক ব্যবসায় অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী হিসেবে উঠে এসেছে সহস্রাধিক নাম। এসব তালিকা ধরে চলছে অভিযান। আসছে সফলতাও। ইয়াবার রুটে আসছে ভয়ংকর মাদক আইস। ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা এই আইস ব্যবসায় ঝুঁকছেন। গতকাল ডিএনসি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব বিষয়ে নিশ্চিত করেন।

ডিএনসি সূত্রে জানা গেছে, অর্থলগ্নিকারীদের মধ্যে রয়েছেন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, প্রবাসী, আমদানি-রপ্তানির ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। এমনকি কিছু কিছু জায়গায় সরকারি কয়েকজন কর্মকর্তারও রয়েছে মাদক ব্যবসার বিনিয়োগ। মাদক ব্যবসার পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের মধ্যে রয়েছেন জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বার, এমপির ব্যক্তিগত সচিব, আত্মীয়স্বজন এবং আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় সদস্যের নাম। মিয়ানমার থেকে ইয়াবার রুট ধরেই ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস আসছে। এর সঙ্গে দুই দেশে বড় ব্যবসায়ী ও রোহিঙ্গারা জড়িত।

প্রধানমন্ত্রীর মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে দেশব্যাপী মাদক ব্যবসার অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারীর তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ডিএনসির আওতাভুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে নির্দেশ পাঠানোর পর তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী এবং মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা বিভিন্ন ইউনিট থেকে খসড়া তৈরি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী মাদক ব্যবসায় সংশ্লিষ্টদের ধরতে অভিযান চলছে। ডিএনসির ঢাকা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলছেন, মাদক ব্যবসায় অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী হিসেবে ঢাকা বিভাগে প্রায় ৬০০ জনের নাম উঠে এসেছে। এ ছাড়া মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে সাড়ে ৩ হাজার জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেই তালিকা ধরে ধরে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু সফলতাও এসেছে। তবে ডিএনসির তৈরি করা ওই তালিকার কেউ বিরোধিতা করেনি। কারণ যাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করেই করা হয়েছে। মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স। মাদক-সংশ্লিষ্ট কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। তার কোনো পরিচয়ও দেখা হবে না।

ডিএনসির চট্টগ্রাম বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ পেয়ে মাদকের অর্থলগ্নিকারী ও পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হয়েছে। ওই তালিকায় ইতিপূর্বে বন্দুকযুদ্ধে যারা নিহত হয়েছেন, অন্যান্য কারণে মারা গেছেন কিংবা মাদক ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন তাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। একইভাবে নতুন করে কিছু নাম যুক্ত করা হয়েছে। খসড়া তালিকায় অর্থলগ্নিকারী, পৃষ্ঠপোষক হিসেবে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রায় ৪০০ জন এবং ব্যবসায়ী হিসেবে প্রায় ১ হাজার ৮০০ জন রয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুরনো ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে মিয়ানমার থেকে নতুন মাদক আইস নিয়ে আসছে। এ মাদকে যুক্ত হচ্ছে বিত্তশালীরা। ধনাঢ্য পরিবারের বিদেশ থেকে এমবিএ, বিবিএ করে আসা সন্তানরাও রাজধানীর অভিজাত এলাকায় মাদক ব্যবসা করছেন। তারা সেবনের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইস ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।

গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাজধানীর রমনা, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও জোয়ার সাহারা এলাকা থেকে পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন- জাকারিয়া আহমেদ অমন, তারেক আহম্মেদ, সাদ্দাম হোসেন, শহীদুল ইসলাম খান ও জসিম উদ্দীন। তাদের কাছ থেকে ৫৬০ গ্রাম আইস, ১ হাজার ২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও দুটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়। গতকাল রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডিএনসি ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান।

তিনি বলেন, গত ২১ আগস্ট প্রায় আধা কেজি আইসসহ বনানী-উত্তরা থেকে ১০ সদস্যের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন গোয়েন্দা কৌশল ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাজধানীতে আইসের আরও একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক শনাক্ত করা হয়। রমনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাকারিয়া আহমেদ অমনকে পাঁচ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ গ্রেফতার করা হয়। জাকারিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান বারিধারা দূতাবাস এলাকায় অভিযান চালিয়ে তারেক আহম্মেদকে পাঁচ গ্রাম আইস ও ১০০ পিস ইয়াবা ও একটি প্রাইভেটকারসহ গ্রেফতার করা হয়।

জাকারিয়া ও তারেকের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাদ্দাম হোসেনকে ৯০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৪০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে শহীদুল ইসলাম খানকে একই এলাকা থেকে ২০০ গ্রাম আইস ও ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং একটি প্রাইভেটকারসহ গ্রেফতার করা হয়। তার তথ্যের ভিত্তিতে জোয়ার সাহারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জসিম উদ্দিনকে ২৬০ গ্রাম আইস ও ২০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ডিএনসির অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান আরও বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে গডফাদার কতজন সেটি বলাটা কঠিন। তবে গডফাদাররা মাদকের পেছনে টাকা বিনিয়োগ করলেও তাদের কাছে কোনো মাদক থাকে না। ফলে আইন অনুযায়ী তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয় না। মাস দুয়েক আগে ঢাকা বিভাগে সাড়ে ৩ হাজার মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে। ওই তালিকার কেউ প্রতিবাদ করেনি। তালিকা অনুযায়ী অভিযান চলছে। সফলতাও আসছে। লাভ বেশি হওয়ায় পুরনো সব ইয়াবা ব্যবসায়ী আইস ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে। মিয়ানমার থেকেই আইসের চালান প্রবেশ করছে। যে রুট দিয়ে ইয়াবা আসে, একই রুট দিয়ে আনা হচ্ছে আইস। আইস আনতে ব্যবহার করা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। ইয়াবার চেয়ে আইসের দাম বেশি হওয়ায় রোহিঙ্গাদের আইসের চালান আনতে বেশি টাকা দেওয়া হচ্ছে। এতে উৎসাহী হয়ে রাতের আঁধারে আইসের চালান দেশে আনছে রোহিঙ্গারা। এ ছাড়াও নাফ নদী দিয়েও আসছে চালান। গভীর সমুদ্রে হাতবদল করে এসব চালান দেশে প্রবেশ করছে। পরে হাত বদল হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ সারা দেশে। রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় আইসের সিন্ডিকেট গড়ে উঠলেও ইয়াবার মতো বিস্তার ঘটেনি। মাদক কর্মকর্তা ফজলুর রহমান বলেন, ২০০৭ সালে প্রথম আইসের একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর আর এই মাদকের তৎপরতা তেমন দেখা যায়নি। কিন্তু ২০১৯ সাল থেকে ফের আইস ধরা পড়ছে। অত্যন্ত দামি ও ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। এই মাদক ইয়াবার চেয়ে বহু গুণ শক্তিশালী। আইস ব্যবহারের ফলে মানব মস্তিস্কের নিউরনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আইস ব্যবহারকারী ব্যক্তি হিংস্র আচরণ করে। নিজে আত্মহত্যা বা অন্যকে হত্যা করতে পারে। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আইসের এক গ্রামের দাম ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। আমরা গত ২১ আগস্ট ৫০০ গ্রাম আইস এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১০ ধনীর দুলালকে গ্রেফতার করি। তাদের কেউ গার্মেন্ট ব্যবসায়ী, কেউ বা একাধিক আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের মালিক, কেউ বা মালয়েশিয়া থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশে এসেছিলেন। এরপর তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও ৫ ধনীর দুলালকে আইস ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। মাদক ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন ডিএনসি কর্মকর্তা ফজলুর রহমান।

গ্রেফতার পাঁচজনই ধনাঢ্য পরিবারের : ডিএনসি ঢাকা মেট্রোর (উত্তর) উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান জানান, গ্রেফতারকৃত পাঁচজনই ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। এদের মধ্যে জাকারিয়া রহমান অমন অস্ট্রেলিয়া থেকে বিবিএ করে দেশে ফেরেন। তার দুই বোন বর্তমানে বিদেশে বিবিএ পড়ালেখা করছেন। তারেক ইংল্যান্ড থেকে বিবিএ শেষ করেছেন। তার বাবা সরকারি চাকরিজীবী ছিলেন। বারিধারায় তাদের নিজস্ব বাড়ি রয়েছে। সাদ্দাম নিজে সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী। তার বাবাও দীর্ঘদিন ধরে সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসা করে আসছেন। শহীদুলের বাবা ভালো মানের একজন ব্যবসায়ী।

আর জসিমের নিজের দুটি ৬ তলা বাড়ি ও একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। পরিচিত এক লোকের মাধ্যমে আইস কারবারে জড়িয়ে পড়েন জসিম। নিজের বাড়ি ও রেস্টুরেন্ট থাকলেও জসিম ভেবেছিলেন, আইসের একটি বড় চালান সাপ্লাই দিতে পারলে তিনি একটি গাড়ি কিনতে পারবেন। শুধু জসিমই নয়, গ্রেফতারকৃত কারও আর্থিক সংকট না থাকলেও সবাই লোভে পড়ে আইস ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। এর আগেও আইস সিন্ডিকেটের যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারাও ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা