শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাদকে সহস্রাধিক গডফাদার চিহ্নিত

ঢাকা ও চট্টগ্রামে মাদক ব্যবসায়ী ৫ হাজার, তালিকা ধরে অভিযানে আসছে সফলতা, ইয়াবার রুটে আসছে আইস, ব্যবসায় ঝুঁকছে ধনাঢ্যরা
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকে সহস্রাধিক গডফাদার চিহ্নিত

সারা দেশের মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা বেশ কয়েক বছর ধরেই হালনাগাদ করে আসছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এরই ধারাবাহিকতায় গত দুই মাস আগে হালনাগাদ করা তালিকা অনুযায়ী শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগেই মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা ৫ হাজারের বেশি। এ ছাড়া মাদক ব্যবসায় অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী হিসেবে উঠে এসেছে সহস্রাধিক নাম। এসব তালিকা ধরে চলছে অভিযান। আসছে সফলতাও। ইয়াবার রুটে আসছে ভয়ংকর মাদক আইস। ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা এই আইস ব্যবসায় ঝুঁকছেন। গতকাল ডিএনসি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব বিষয়ে নিশ্চিত করেন।

ডিএনসি সূত্রে জানা গেছে, অর্থলগ্নিকারীদের মধ্যে রয়েছেন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, প্রবাসী, আমদানি-রপ্তানির ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। এমনকি কিছু কিছু জায়গায় সরকারি কয়েকজন কর্মকর্তারও রয়েছে মাদক ব্যবসার বিনিয়োগ। মাদক ব্যবসার পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের মধ্যে রয়েছেন জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বার, এমপির ব্যক্তিগত সচিব, আত্মীয়স্বজন এবং আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় সদস্যের নাম। মিয়ানমার থেকে ইয়াবার রুট ধরেই ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস আসছে। এর সঙ্গে দুই দেশে বড় ব্যবসায়ী ও রোহিঙ্গারা জড়িত।

প্রধানমন্ত্রীর মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে দেশব্যাপী মাদক ব্যবসার অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারীর তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ডিএনসির আওতাভুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে নির্দেশ পাঠানোর পর তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী এবং মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা বিভিন্ন ইউনিট থেকে খসড়া তৈরি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী মাদক ব্যবসায় সংশ্লিষ্টদের ধরতে অভিযান চলছে। ডিএনসির ঢাকা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলছেন, মাদক ব্যবসায় অর্থলগ্নিকারী, গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকতাকারী হিসেবে ঢাকা বিভাগে প্রায় ৬০০ জনের নাম উঠে এসেছে। এ ছাড়া মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে সাড়ে ৩ হাজার জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেই তালিকা ধরে ধরে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু সফলতাও এসেছে। তবে ডিএনসির তৈরি করা ওই তালিকার কেউ বিরোধিতা করেনি। কারণ যাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করেই করা হয়েছে। মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স। মাদক-সংশ্লিষ্ট কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। তার কোনো পরিচয়ও দেখা হবে না।

ডিএনসির চট্টগ্রাম বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ পেয়ে মাদকের অর্থলগ্নিকারী ও পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হয়েছে। ওই তালিকায় ইতিপূর্বে বন্দুকযুদ্ধে যারা নিহত হয়েছেন, অন্যান্য কারণে মারা গেছেন কিংবা মাদক ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন তাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। একইভাবে নতুন করে কিছু নাম যুক্ত করা হয়েছে। খসড়া তালিকায় অর্থলগ্নিকারী, পৃষ্ঠপোষক হিসেবে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রায় ৪০০ জন এবং ব্যবসায়ী হিসেবে প্রায় ১ হাজার ৮০০ জন রয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুরনো ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে মিয়ানমার থেকে নতুন মাদক আইস নিয়ে আসছে। এ মাদকে যুক্ত হচ্ছে বিত্তশালীরা। ধনাঢ্য পরিবারের বিদেশ থেকে এমবিএ, বিবিএ করে আসা সন্তানরাও রাজধানীর অভিজাত এলাকায় মাদক ব্যবসা করছেন। তারা সেবনের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইস ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।

গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাজধানীর রমনা, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও জোয়ার সাহারা এলাকা থেকে পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন- জাকারিয়া আহমেদ অমন, তারেক আহম্মেদ, সাদ্দাম হোসেন, শহীদুল ইসলাম খান ও জসিম উদ্দীন। তাদের কাছ থেকে ৫৬০ গ্রাম আইস, ১ হাজার ২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও দুটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়। গতকাল রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডিএনসি ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান।

তিনি বলেন, গত ২১ আগস্ট প্রায় আধা কেজি আইসসহ বনানী-উত্তরা থেকে ১০ সদস্যের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন গোয়েন্দা কৌশল ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাজধানীতে আইসের আরও একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক শনাক্ত করা হয়। রমনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাকারিয়া আহমেদ অমনকে পাঁচ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ গ্রেফতার করা হয়। জাকারিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান বারিধারা দূতাবাস এলাকায় অভিযান চালিয়ে তারেক আহম্মেদকে পাঁচ গ্রাম আইস ও ১০০ পিস ইয়াবা ও একটি প্রাইভেটকারসহ গ্রেফতার করা হয়।

জাকারিয়া ও তারেকের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাদ্দাম হোসেনকে ৯০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৪০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে শহীদুল ইসলাম খানকে একই এলাকা থেকে ২০০ গ্রাম আইস ও ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং একটি প্রাইভেটকারসহ গ্রেফতার করা হয়। তার তথ্যের ভিত্তিতে জোয়ার সাহারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জসিম উদ্দিনকে ২৬০ গ্রাম আইস ও ২০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ডিএনসির অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান আরও বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে গডফাদার কতজন সেটি বলাটা কঠিন। তবে গডফাদাররা মাদকের পেছনে টাকা বিনিয়োগ করলেও তাদের কাছে কোনো মাদক থাকে না। ফলে আইন অনুযায়ী তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয় না। মাস দুয়েক আগে ঢাকা বিভাগে সাড়ে ৩ হাজার মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে। ওই তালিকার কেউ প্রতিবাদ করেনি। তালিকা অনুযায়ী অভিযান চলছে। সফলতাও আসছে। লাভ বেশি হওয়ায় পুরনো সব ইয়াবা ব্যবসায়ী আইস ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে। মিয়ানমার থেকেই আইসের চালান প্রবেশ করছে। যে রুট দিয়ে ইয়াবা আসে, একই রুট দিয়ে আনা হচ্ছে আইস। আইস আনতে ব্যবহার করা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। ইয়াবার চেয়ে আইসের দাম বেশি হওয়ায় রোহিঙ্গাদের আইসের চালান আনতে বেশি টাকা দেওয়া হচ্ছে। এতে উৎসাহী হয়ে রাতের আঁধারে আইসের চালান দেশে আনছে রোহিঙ্গারা। এ ছাড়াও নাফ নদী দিয়েও আসছে চালান। গভীর সমুদ্রে হাতবদল করে এসব চালান দেশে প্রবেশ করছে। পরে হাত বদল হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ সারা দেশে। রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় আইসের সিন্ডিকেট গড়ে উঠলেও ইয়াবার মতো বিস্তার ঘটেনি। মাদক কর্মকর্তা ফজলুর রহমান বলেন, ২০০৭ সালে প্রথম আইসের একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর আর এই মাদকের তৎপরতা তেমন দেখা যায়নি। কিন্তু ২০১৯ সাল থেকে ফের আইস ধরা পড়ছে। অত্যন্ত দামি ও ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। এই মাদক ইয়াবার চেয়ে বহু গুণ শক্তিশালী। আইস ব্যবহারের ফলে মানব মস্তিস্কের নিউরনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আইস ব্যবহারকারী ব্যক্তি হিংস্র আচরণ করে। নিজে আত্মহত্যা বা অন্যকে হত্যা করতে পারে। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আইসের এক গ্রামের দাম ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। আমরা গত ২১ আগস্ট ৫০০ গ্রাম আইস এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১০ ধনীর দুলালকে গ্রেফতার করি। তাদের কেউ গার্মেন্ট ব্যবসায়ী, কেউ বা একাধিক আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের মালিক, কেউ বা মালয়েশিয়া থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশে এসেছিলেন। এরপর তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও ৫ ধনীর দুলালকে আইস ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। মাদক ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন ডিএনসি কর্মকর্তা ফজলুর রহমান।

গ্রেফতার পাঁচজনই ধনাঢ্য পরিবারের : ডিএনসি ঢাকা মেট্রোর (উত্তর) উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান জানান, গ্রেফতারকৃত পাঁচজনই ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। এদের মধ্যে জাকারিয়া রহমান অমন অস্ট্রেলিয়া থেকে বিবিএ করে দেশে ফেরেন। তার দুই বোন বর্তমানে বিদেশে বিবিএ পড়ালেখা করছেন। তারেক ইংল্যান্ড থেকে বিবিএ শেষ করেছেন। তার বাবা সরকারি চাকরিজীবী ছিলেন। বারিধারায় তাদের নিজস্ব বাড়ি রয়েছে। সাদ্দাম নিজে সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী। তার বাবাও দীর্ঘদিন ধরে সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসা করে আসছেন। শহীদুলের বাবা ভালো মানের একজন ব্যবসায়ী।

আর জসিমের নিজের দুটি ৬ তলা বাড়ি ও একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। পরিচিত এক লোকের মাধ্যমে আইস কারবারে জড়িয়ে পড়েন জসিম। নিজের বাড়ি ও রেস্টুরেন্ট থাকলেও জসিম ভেবেছিলেন, আইসের একটি বড় চালান সাপ্লাই দিতে পারলে তিনি একটি গাড়ি কিনতে পারবেন। শুধু জসিমই নয়, গ্রেফতারকৃত কারও আর্থিক সংকট না থাকলেও সবাই লোভে পড়ে আইস ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। এর আগেও আইস সিন্ডিকেটের যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারাও ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম