শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে পীর চরমোনাই

হিন্দুবাড়িতে অগ্নিসংযোগ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
হিন্দুবাড়িতে অগ্নিসংযোগ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও পীর চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, সামগ্রিকভাবে দেশ ভালো নেই। সবখানে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি চলছে। নাগরিক অধিকার ও মানবাধিকার আজ ভূলুণ্ঠিত। স্বাধীন দেশের সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ করতে পারেন না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। কুমিল্লায় কোরআন অবমাননার ঘটনা ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ঘরবাড়িতে হামলা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পীর চরমোনাই বলেন, কোরআন অবমাননার ঘটনায় মুসলমানরা ক্ষুব্ধ হবেন এটাই স্বাভাবিক। এ ঘটনায় আমরা বিস্মিত ও মর্মাহত। তবে ঘটনা কেন্দ্র করে কোনো  ধরনের বিশৃঙ্খলা সমর্থন করি না। তিনি বলেন, দেশের সব ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় ও নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন। তাদের ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের অংশ বলেই মনে হয়। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সব ধর্মের মানুষেরই এ দেশে শান্তিতে বসবাস করার অধিকার রয়েছে। যারা ধর্মীয় কারণে কোনো নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়, তারা ধর্মবিরোধী, দেশবিরোধী এবং মানবতাবিরোধী। সব ধরনের উসকানি ও সহিংসতা থেকে দেশের স্বার্থে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। কোনো প্রকার উসকানির ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। রংপুরের পীরগঞ্জ, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ফেনীসহ প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা সরকার ও প্রশাসনের দায়িত্ব। সরকার এ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় দেশের সব রাজনৈতিক দল, ধর্মীয় ব্যক্তি এবং জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। পীর চরমোনাই বলেন, এ ঘটনায় সরকারের ভূমিকা হতাশাজনক। পর্যাপ্ত গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা বাহিনী থাকার পরও এমন ঘটনা সরকারের অগোচরে ঘটেছে- এ কথা বিশ্বাস করতে পারছি না। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের ভূমিকা প্রসঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার কারণে দরিদ্রতা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে দেশে নীরব দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা রয়েছে। তিনি বলেন, মন্ত্রীদের অতিকথন ও সমন্বয়হীনতা নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির আরেকটি কারণ। পীর চরমোনাই সরকারের প্রশাসন প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্রশাসনে অনিয়ম আছে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। জনসমর্থনহীন সরকারের প্রশাসনে অনিয়ম থাকাটা স্বাভাবিক। প্রশাসন জাতীয় সংকট মোকাবিলার চিন্তা না করে বিরোধী দল ও বিরোধী মত দমনে সর্বাত্মক শক্তি নিয়োগ করছে। প্রশাসনের সব পর্যায়ে পেশাদারিত্বের পরিবর্তে তোষণকারী শ্রেণি তৈরি হয়েছে।’ তিনি বলেন, সরকারি দলের দুর্নীতিবাজ নেতা-কর্মী ও দুর্নীতিবাজ আমলারা আঙুল ফুলে বট গাছে পরিণত হয়েছেন। সরকারি দফতরে সৎ কর্মকর্তারা কোণঠাসা। পক্ষান্তরে দুর্নীতিবাজদের আধিপত্য চলছে। দুর্নীতি প্রতিরোধে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের যে ভূমিকা থাকার কথা ছিল, দুদক সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আলোচনায় থাকা লোকদের সম্পদের তথ্য অনুসন্ধানের কার্যক্রম করে বেঁচে আছে। এর বাইরে দুদকের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম নেই। স্থানীয় ও উপনির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন কতটা স্বচ্ছ হচ্ছে বা হবে তা ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘বর্তমান মেরুদন্ডহীন তল্পিবাহক নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন স্বচ্ছ হয়নি। বাকিগুলো কতটুকু হবে তা সময়ই বলে দেবে।’

তিনি বলেন, ‘তৃণমূলে দুর্নীতি বন্ধ করে দুর্নীতিমুক্ত কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে ইসলামী আন্দোলন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। এ নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের জঘন্য কর্মকান্ড জনগণের কাছে ফুটে উঠছে।’ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে পীর চরমোনাই বলেন, মানুষ যেখানে ভোট ও মানবাধিকারের কথা বলতে রাস্তায় নামতে পারে না, সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক বলা যায় না। দেশে এখন কেউই নিরাপদ বোধ করছে না।

 পীর চরমোনাই বলেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রীর রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের কথায় জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তার বক্তব্য সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কোরআন অবমাননাসহ বর্তমান সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা ও তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য মনে হচ্ছে একই সূত্রে গাঁথা। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে এটাই স্বাভাবিক। মুফতি সৈয়দ রেজাউল করীম বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ আজ একটি বিস্ফোরণন্মোখ আগ্নেয়গিরির ওপর অবস্থান করছে। জনমনের শঙ্কা দূর করতে হলে, স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন প্রয়োজন। যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশ করতে পারে। নিরপরাধ মানুষের ওপর থেকে জেল, জুলুম, হুলিয়া তুলে নিতে হবে। স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। আলেম-ওলামাদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?
প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা
পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক