শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এক ডজন এমপি-মন্ত্রীর নাম প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে

ইউপিতে বিদ্রোহীদের মদদ ও নৌকাডুবি, অভিযুক্তদের লিখিতভাবে সতর্ক করা হবে, আগামীতে মিলবে না নৌকা, হারাবেন দলীয় পদও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এক ডজন এমপি-মন্ত্রীর নাম প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে ৪২৪টিতে নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছে। নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের কাছে হেরেছেন অন্তত ৪০০ জন। এর মধ্যে জামানতও হারিয়েছেন একাধিক নৌকার প্রার্থী। ১৩১ ইউপিতে প্রতিযোগিতা করতে পারেননি, এমনকি দ্বিতীয়-তৃতীয় অবস্থানেও ছিলেন না ক্ষমতাসীন দল মনোনীতরা। এই ‘নৌকাডুবি’র পেছনে ইন্ধন রয়েছে স্থানীয় এমপি-মন্ত্রী এবং প্রভাবশালী নেতাদের। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক রিপোর্টে এমনটাই উঠে এসেছে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নৌকার বিপক্ষে কাজ করা এক ডজন মন্ত্রী-এমপির নাম দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেবিলে। গত শুক্রবার আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে এ তালিকা হস্তান্তর করেন দলের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, নৌকা ডোবানো এমপি-মন্ত্রীদের তালিকা দেখে ক্ষুব্ধ দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যারা বিদ্রোহী তাদের ব্যাপারে আমাদের যে চলমান সিদ্ধান্ত রয়েছে সেটা বহাল থাকবে। আর যারা বিদ্রোহীদের মদদদাতা, তারা জেলা-উপজেলা নেতা হোক, কিংবা মন্ত্রী-এমপি হোক, তদন্তসাপেক্ষে যদি প্রমাণিত হয় বিদ্রোহীদের মদদ দিয়েছে, তাহলে আগামীতে তাদের কোনো পদে রাখব না, কোনো এমপি মদদদাতা হিসেবে প্রমাণিত হলে তাদের মনোনয়নও দেব না।’

দলের আট বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিদ্রোহীদের পক্ষে কাজ করা এবং নৌকাডুবির নেপথ্যে কাজ করা এক ডজন এমপির মধ্যে দুজন মন্ত্রিসভার সদস্যও রয়েছেন। একজন ঢাকা বিভাগের আরেকজন সিলেট বিভাগের। এমপিদের মধ্যে রাজশাহীর একজন, খুলনার একজন, যশোরে একজন, সাতক্ষীরায় একজন, নরসিংদীর দুজন, টাঙ্গাইলের একজন, মৌলভীবাজারে একজন, শেরপুরে একজন, জামালপুরে দুজন এবং নেত্রকোনায় একজনের নাম এসেছে তালিকায়। এমপি-মন্ত্রী  ছাড়াও জেলা ও উপজেলার শীর্ষ নেতার নাম এসেছে এ তালিকায়। আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেন, ‘দলীয় সভানেত্রী মাঠের চিত্র চেয়েছিলেন। আমরা বাস্তব পরিস্থিতি লিখিত আকারে নেত্রীকে দিয়েছি। ইউপি নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রী ও নেতাদের কার কী ভূমিকা সেটিই তুলে ধরেছি। বাকিটা নেত্রীর সিদ্ধান্ত।’

জানা গেছে, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে মোট ১ হাজার ১৯৮টি ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা দলীয় বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য দলের প্রার্থীদের কাছে পরাজিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী। অনেক ইউপিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জামানতও হারিয়েছেন। ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যাকেই নৌকা দেওয়া হয়েছে, দলের প্রতিটি নেতা-কর্মীর উচিত ছিল ঐক্যবদ্ধভাবে তার পক্ষে কাজ করা। আমরা দেখেছি, অনেক জেলা-উপজেলায় এর ব্যত্যয় ঘটেছে। সেই বিষয়টিই সাংগঠনিক রিপোর্টে তুলে ধরেছি। বিদ্রোহী এবং বিদ্রোহীদের মদদদাতাদের ব্যাপারে নেত্রী সিরিয়াস। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন নেত্রী। মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে?-জানতে চাইলে মির্জা আজম বলেন, ‘এমপিদের এখন লিখিতভাবে সতর্ক করবেন। পরবর্তীতে মনোনয়ন বঞ্চিত করাসহ দলের পদ-পদবি থেকে বাদ দিতে পারেন দলীয় সভানেত্রী।’ ময়মনসিংহ বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল বলেন, ‘যত বড় ব্যক্তিই হোক, দলের ঊর্ধ্বে কেউ নন। দল করতে হলে দলীয় সিদ্ধান্ত মানতে হবে। যারাই ইউপি নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেই আমরা রিপোর্ট উপস্থাপন করেছি দলীয় সভানেত্রীর কাছে। এখানে অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিও রয়েছেন।’ 

গত শুক্রবার আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা নির্বাচন সম্পর্কে রিপোর্ট দিয়েছেন, সে রিপোর্টে তারা নির্বাচনে যারা বিদ্রোহী ছিল এবং বিদ্রোহীদের যারা মদদদাতা ছিল তাদের সম্পর্কেও রিপোর্ট দিয়েছেন। লিখিত রিপোর্ট এবং তারা নিজেরা মৌখিকভাবেও যার যার এলাকায় কতজন বিদ্রোহী হলো, কারা কারা মদদ দিল, এ রকম অনেক নাম এসেছে। বিদ্রোহীদের যারা মদদ দিয়েছেন তারা নেতা হলে তাদেরও শাস্তি পেতে হবে। জনপ্রতিনিধি হলে, মন্ত্রী হোক, এমপি হোক প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৩ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না : আহমদ তৈয়্যব
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না : আহমদ তৈয়্যব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী অভিনেত্রী ডায়ান কিটনের মৃত্যু
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী ডায়ান কিটনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় আসাদুজ্জামান নূরের জামিন নামঞ্জুর
দুদকের মামলায় আসাদুজ্জামান নূরের জামিন নামঞ্জুর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিচারকাজ সম্প্রচারের সময় সাইবার হামলা
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিচারকাজ সম্প্রচারের সময় সাইবার হামলা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যালগেরি বঙ্গীয় পরিষদের শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন
ক্যালগেরি বঙ্গীয় পরিষদের শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়েছিল : চিফ প্রসিকিউটর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়েছিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী আমলে ইসলামী নেতাকর্মীরা বেশি জুলুমের শিকার: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদী আমলে ইসলামী নেতাকর্মীরা বেশি জুলুমের শিকার: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঢাকা ডিসির কাছে ৭ দলের স্মারকলিপি
৫ দফা দাবিতে ঢাকা ডিসির কাছে ৭ দলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব
আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু
শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন