শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

চাঁদাবাজির যত খাত

বাড়ি নির্মাণ দোকান আড়ত টার্মিনাল কারখানা রেস্টুরেন্ট ফুটপাথ সর্বত্র চাঁদাবাজি । চাঁদা চাইলে পুলিশকে জানান : ডিবি প্রধান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির যত খাত

রাজধানী ঢাকা ও আশপাশ এলাকায় অবাধে চলছে চাঁদাবাজি। বাড়ি নির্মাণ, ড্রেন, রাস্তা বা ঠিকাদারি কাজ, জমি. দোকান ও ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে ফুটপাথের দোকান, জমিতে বালু ভরাট, কাঁচাবাজার, মাছের আড়ত, ফলের আড়ত, বাস টার্মিনাল, বাসস্ট্যান্ড, অটোরিকশা  ও সিএনজি স্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, রেস্টুরেন্ট, শিল্প এলাকায় ঝুটসহ সর্বত্র চলছে নিয়ন্ত্রণহীন চাঁদাবাজি। কখনো কখনো এসব চাঁদাবাজি চলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ভাঙিয়ে। এমনকি হিজড়ারাও নগরীর উত্তরাসহ বিভিন্ন এলাকায় বেপরোয়া চাঁদাবাজি করছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, চাঁদাবাজিতে জর্জরিত হয়ে পড়েছে নগরীর জনজীবন। যাদের বিরুদ্ধে এসব চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠছে বা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে যারা গ্রেফতার হয়েছেন তাদের অধিকাংশই সরকারি দল বা অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী কিংবা তাদের আশ্রিত মাস্তান বাহিনীর সদস্য। নানামুখী চাপের কারনে অনেক ক্ষেত্রে থানা পুলিশও তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিতে হিমশিম খাচ্ছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, কেউ চাঁদা চাইলেই যাতে ৯৯৯ বা নিকটস্থ থানায় কিংবা র‌্যাবের ক্যাম্পে অবিহত করা যায় পুলিশ-র‌্যাব এ বিষয়ে আইনী ব্যবস্থা নেবে। আর রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙিয়ে কেউ চাঁদাবাজি কররে তাদের বিরুদ্ধেও জিরো টলারেন্স বলে ঘোষণা দিয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা। 

নগরীতে বিভিন্ন খাতে চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যখনই কেউ কারও কাছে চাঁদা দাবি করে সঙ্গে সঙ্গে থানা পুলিশকে অবহিত করুন। থানা পুলিশ অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নিচ্ছে। পাশাপাশি ডিবি পুলিশ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অভিযান পরিচালনা করছে। এ ছাড়া ডিবি পুলিশ নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ ডিএমপির তেজগাঁও ক্রাইম বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি)

  বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। সে যেই দলেরই হোক। চাঁদা দাবীর কোন ধরণের অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব ধরণের চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ তৎপর আছে।’ চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় ১০ অক্টোবর উত্তরখান ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহাদাত আহম্মেদ সাব্বির ও ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি নয়ন খানের নেতৃত্বে আল-মদিনা রাইস মিল নামে একটি চালের মিলে হামলা হয়। তারা ক্যাশ বাক্স লুট করে এবং মিলমালিকের ছেলেসহ তিনজনকে পিটিয়ে যখম করে। পরে তাদের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরী করেন মিলমালিক। একইভাবে রাজধানীর মগবাজারে বাটার গলিতে অবস্থিত তৃপ্তি হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট নামে একটি রেস্তোরাঁয় চাঁদা তুলতে যায় মো. নয়নের নেতৃত্বে কয়েকজন বখাটে। ১৬ অক্টোবর রেস্তোরাঁর কর্মীরা তাদের গণপিটুনি দেন। সম্প্রতি ডিএমপির ক্যান্টনমেন্ট থাকা এলাকায় আরব আলী নামে এক ঠিকাদারের কাছে চাঁদা দাবী করে শাহজাহান ওরফে সাবু, দুলাল প্যাদা ওরফে জিএমপি দুলাল ও সাইফুল ইসলাম ওরফে সুজনসহ কয়েকজন। আরব আলী সেখানে একটি একটি সুয়ারেজ ড্রেন নির্মানের ঠিকাদারী কাজ করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় আরব আলীর বাসার সামনেই তার ডান পায়ে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। পরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে। এ বিষয়ে ডিবি প্রধান হাফিজ আক্তার জানান, ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে আসামীদের শনাক্ত করে পরে তাদের গ্রেফতার করা হয়। চক্রটি ভাসানটেক, কালশী, ক্যান্টনমেন্ট, মাটিকাটা এলাকায় চাঁদাবাজি করতো। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসারও অভিযোগ আছে।

চক্রটি রাজধানীর মোহাম্মদপুর, আদাবর, শাহ আলী, বসিলা ও শ্যামলী এলাকায় বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করছে একাধিক চক্র। এলাকার ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নির্মাণাধীন ভবন মালিক, দোকানদার, গার্মেন্টস মালিক কেউই এদের চাঁদাবাজি থেকে রেহাই পাচ্ছিল না। ১১ অক্টোবর রাজধানীর ঢাকা উদ্যান এলাকায় চাঁদাবাজির প্রস্তুতি নেওয়ার সময় তাদের গ্রেফতার করা হয়। চক্রের সদস্যরা হচ্ছে জহিরুল ইসলাম ওরফে জহির, জসিম উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম শিকদার, খায়রুল ভূঁইয়া, রাকিব হাসান ও মো. নয়ন।

এ ছাড়া রাজধানীর পল্টন থেকে চাঁদাবাজির সময় গতকাল গ্রেফতার করা হয় মেহেদী আলম ও যুবরাজ খানকে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি পিস্তল। তারা পল্টন এলাকায় যুবলীগের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতো। র‌্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার ফারজানা হক জানান, পল্টন, মতিঝিল, শাহজাহানপুর ও আশপাশের এলাকায় মেহেদীর নেতৃত্বে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে। গ্রেফতার মেহেদী মিথিলা এন্টারপ্রাইজের নাম ব্যাবহার করে পল্টন মতিঝিল এলাকায় মোটরসাইকেল রাখার জন্য চাঁদা আদায় করত। বুধবার বিভিন্ন যানবাহন থেকে চাঁদা তোলার সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানা এলাকা থেকে ৬ জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এরা হচ্ছে সজীব হোসেন, মোহাম্মদ আবু রায়হান, মোহাম্মদ শিপন, আল আমিন, মুসলিম মিয়া ও মোহাম্মদ ইলিয়াস। তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন থেকে চাঁদা তুলতো।

এসব ঘটনা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নাম ব্যবহার করে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী সবজি ও মাছের আড়ত, কারওয়ান বাজার সবজির আড়তে বর্গফুট মেপে মেপে চাঁদা আদায় করা হয়। বেপরোয়া চাঁদাবাজি চলে গুলিস্তান, মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, সদরঘাটসহ বিভিন্ন এলাকার ফুটপাথে। চাঁদা দিতে হয় রাজধানীর বনশ্রী, আফতাবনগর, রামপুরা, মুগদা, মান্ডা, মোহাম্মদপুর, গাবতলীসহ বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি নির্মানে। আবার স্থানীয় মাস্তানদের নির্দিষ্ট করা দোকান থেকে কিনতে হয় নির্মাণসামগ্রী। মিরপুর, রামপুরা, আশুলিয়া, টঙ্গী এলাকার ঝুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়েও চলে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। রাজনৈতিক দল আশ্রিত মাস্তান বাহিনী ও এলাকার প্রভাবশালীদের ভয়ে অনেক সময় ভুক্তভোগীরা আইন প্রয়োগকারি সংস্থার কাছে অভিযোগ জানাতে অনীহা প্রকাশ করেন। 

সরকার দল বা অঙ্গ দলের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিই। কিছু অভিযোগে নাম-ঠিকানা সঠিক পাওয়া যায় না। তাই হয়তো ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। ইউনিট নেতার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে ওয়ার্ড নেতা, ওয়ার্ডের কোনো নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে থানার নেতা এবং থানা কমিটির কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে মহানগর কমিটি ব্যবস্থা নিচ্ছে। চাঁদাবাজির বিষয়ে আমাদের অবস্থান বরাবরই জিরো টলারেন্স।’ ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমাদের কোনো ইউনিটের কোনো নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগের সত্যতা পেলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে কাউকে চাঁদাবাজি-মাস্তানী করতে দেয়া হবে না।’ নগরজুড়ে বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নগরবাসীর দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কর্মকান্ডে চাঁদা দেওয়া যেন একটা সংস্কৃতি বা রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। নতুন জমি ক্রয়-বিক্রয়, ভবন নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কিনতে গেলেও চাঁদা দিতে হচ্ছে। বিয়ের উৎসব বা পারিবারিক ঝামেলা মীমাংসা করতে গেলে চাঁদা দিতে হয়। এসব চাঁদাবাজিকে আমরা সহজ করে দেখছি। এটা কিন্তু সহজ করে দেখার মতো বিষয় নয়। বরং সন্ত্রাসীরা নগরবাসীকে কোণঠাসা করে বা হুমকি-ধমকি দিয়ে চাঁদা নিচ্ছে। যারা এসব চাঁদা আদায় করছে তারা একই পাড়া বা মহল্লার লোক। তাদের কারও কারও রাজনৈতিক পরিচয়ও আছে। চাঁদাবাজরা নগারবাসীকে নানাভাবে শাসন ও শোষণ করছে। আধুনিক সময়ে চা বা নাশতা বা মিষ্টি খাওয়ার নাম করেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। বিপদ ও পরিস্থিতি ঘোলাটে যেন না হয় বা পরবর্তী সময়ে যাতে ঝামেলায় না পড়ে সে জন্য ভুক্তভোগীরা চাঁদা দিয়ে দিচ্ছে। দিন দিন এটা বেড়ে চলছে। এতে মানুষের প্রতি মানুষের সম্মান, বিশ্বাস বা বিবেকবোধ কমে যাচ্ছে। বিপদে কেউ কারও পাশে দাঁড়াচ্ছে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ না দেওয়ায় চাঁদাবাজীর অনেক ঘটনা আড়ালে থেকে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নিলে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য কমে আসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা