শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

চাঁদাবাজির যত খাত

বাড়ি নির্মাণ দোকান আড়ত টার্মিনাল কারখানা রেস্টুরেন্ট ফুটপাথ সর্বত্র চাঁদাবাজি । চাঁদা চাইলে পুলিশকে জানান : ডিবি প্রধান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির যত খাত

রাজধানী ঢাকা ও আশপাশ এলাকায় অবাধে চলছে চাঁদাবাজি। বাড়ি নির্মাণ, ড্রেন, রাস্তা বা ঠিকাদারি কাজ, জমি. দোকান ও ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে ফুটপাথের দোকান, জমিতে বালু ভরাট, কাঁচাবাজার, মাছের আড়ত, ফলের আড়ত, বাস টার্মিনাল, বাসস্ট্যান্ড, অটোরিকশা  ও সিএনজি স্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, রেস্টুরেন্ট, শিল্প এলাকায় ঝুটসহ সর্বত্র চলছে নিয়ন্ত্রণহীন চাঁদাবাজি। কখনো কখনো এসব চাঁদাবাজি চলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ভাঙিয়ে। এমনকি হিজড়ারাও নগরীর উত্তরাসহ বিভিন্ন এলাকায় বেপরোয়া চাঁদাবাজি করছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, চাঁদাবাজিতে জর্জরিত হয়ে পড়েছে নগরীর জনজীবন। যাদের বিরুদ্ধে এসব চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠছে বা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে যারা গ্রেফতার হয়েছেন তাদের অধিকাংশই সরকারি দল বা অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী কিংবা তাদের আশ্রিত মাস্তান বাহিনীর সদস্য। নানামুখী চাপের কারনে অনেক ক্ষেত্রে থানা পুলিশও তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিতে হিমশিম খাচ্ছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, কেউ চাঁদা চাইলেই যাতে ৯৯৯ বা নিকটস্থ থানায় কিংবা র‌্যাবের ক্যাম্পে অবিহত করা যায় পুলিশ-র‌্যাব এ বিষয়ে আইনী ব্যবস্থা নেবে। আর রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙিয়ে কেউ চাঁদাবাজি কররে তাদের বিরুদ্ধেও জিরো টলারেন্স বলে ঘোষণা দিয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা। 

নগরীতে বিভিন্ন খাতে চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যখনই কেউ কারও কাছে চাঁদা দাবি করে সঙ্গে সঙ্গে থানা পুলিশকে অবহিত করুন। থানা পুলিশ অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নিচ্ছে। পাশাপাশি ডিবি পুলিশ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অভিযান পরিচালনা করছে। এ ছাড়া ডিবি পুলিশ নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ ডিএমপির তেজগাঁও ক্রাইম বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি)

  বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। সে যেই দলেরই হোক। চাঁদা দাবীর কোন ধরণের অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব ধরণের চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ তৎপর আছে।’ চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় ১০ অক্টোবর উত্তরখান ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহাদাত আহম্মেদ সাব্বির ও ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি নয়ন খানের নেতৃত্বে আল-মদিনা রাইস মিল নামে একটি চালের মিলে হামলা হয়। তারা ক্যাশ বাক্স লুট করে এবং মিলমালিকের ছেলেসহ তিনজনকে পিটিয়ে যখম করে। পরে তাদের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরী করেন মিলমালিক। একইভাবে রাজধানীর মগবাজারে বাটার গলিতে অবস্থিত তৃপ্তি হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট নামে একটি রেস্তোরাঁয় চাঁদা তুলতে যায় মো. নয়নের নেতৃত্বে কয়েকজন বখাটে। ১৬ অক্টোবর রেস্তোরাঁর কর্মীরা তাদের গণপিটুনি দেন। সম্প্রতি ডিএমপির ক্যান্টনমেন্ট থাকা এলাকায় আরব আলী নামে এক ঠিকাদারের কাছে চাঁদা দাবী করে শাহজাহান ওরফে সাবু, দুলাল প্যাদা ওরফে জিএমপি দুলাল ও সাইফুল ইসলাম ওরফে সুজনসহ কয়েকজন। আরব আলী সেখানে একটি একটি সুয়ারেজ ড্রেন নির্মানের ঠিকাদারী কাজ করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় আরব আলীর বাসার সামনেই তার ডান পায়ে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। পরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে। এ বিষয়ে ডিবি প্রধান হাফিজ আক্তার জানান, ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে আসামীদের শনাক্ত করে পরে তাদের গ্রেফতার করা হয়। চক্রটি ভাসানটেক, কালশী, ক্যান্টনমেন্ট, মাটিকাটা এলাকায় চাঁদাবাজি করতো। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসারও অভিযোগ আছে।

চক্রটি রাজধানীর মোহাম্মদপুর, আদাবর, শাহ আলী, বসিলা ও শ্যামলী এলাকায় বিভিন্ন শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করছে একাধিক চক্র। এলাকার ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নির্মাণাধীন ভবন মালিক, দোকানদার, গার্মেন্টস মালিক কেউই এদের চাঁদাবাজি থেকে রেহাই পাচ্ছিল না। ১১ অক্টোবর রাজধানীর ঢাকা উদ্যান এলাকায় চাঁদাবাজির প্রস্তুতি নেওয়ার সময় তাদের গ্রেফতার করা হয়। চক্রের সদস্যরা হচ্ছে জহিরুল ইসলাম ওরফে জহির, জসিম উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম শিকদার, খায়রুল ভূঁইয়া, রাকিব হাসান ও মো. নয়ন।

এ ছাড়া রাজধানীর পল্টন থেকে চাঁদাবাজির সময় গতকাল গ্রেফতার করা হয় মেহেদী আলম ও যুবরাজ খানকে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি পিস্তল। তারা পল্টন এলাকায় যুবলীগের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতো। র‌্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার ফারজানা হক জানান, পল্টন, মতিঝিল, শাহজাহানপুর ও আশপাশের এলাকায় মেহেদীর নেতৃত্বে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে। গ্রেফতার মেহেদী মিথিলা এন্টারপ্রাইজের নাম ব্যাবহার করে পল্টন মতিঝিল এলাকায় মোটরসাইকেল রাখার জন্য চাঁদা আদায় করত। বুধবার বিভিন্ন যানবাহন থেকে চাঁদা তোলার সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানা এলাকা থেকে ৬ জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এরা হচ্ছে সজীব হোসেন, মোহাম্মদ আবু রায়হান, মোহাম্মদ শিপন, আল আমিন, মুসলিম মিয়া ও মোহাম্মদ ইলিয়াস। তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন থেকে চাঁদা তুলতো।

এসব ঘটনা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নাম ব্যবহার করে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী সবজি ও মাছের আড়ত, কারওয়ান বাজার সবজির আড়তে বর্গফুট মেপে মেপে চাঁদা আদায় করা হয়। বেপরোয়া চাঁদাবাজি চলে গুলিস্তান, মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, সদরঘাটসহ বিভিন্ন এলাকার ফুটপাথে। চাঁদা দিতে হয় রাজধানীর বনশ্রী, আফতাবনগর, রামপুরা, মুগদা, মান্ডা, মোহাম্মদপুর, গাবতলীসহ বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি নির্মানে। আবার স্থানীয় মাস্তানদের নির্দিষ্ট করা দোকান থেকে কিনতে হয় নির্মাণসামগ্রী। মিরপুর, রামপুরা, আশুলিয়া, টঙ্গী এলাকার ঝুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়েও চলে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। রাজনৈতিক দল আশ্রিত মাস্তান বাহিনী ও এলাকার প্রভাবশালীদের ভয়ে অনেক সময় ভুক্তভোগীরা আইন প্রয়োগকারি সংস্থার কাছে অভিযোগ জানাতে অনীহা প্রকাশ করেন। 

সরকার দল বা অঙ্গ দলের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিই। কিছু অভিযোগে নাম-ঠিকানা সঠিক পাওয়া যায় না। তাই হয়তো ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। ইউনিট নেতার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে ওয়ার্ড নেতা, ওয়ার্ডের কোনো নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে থানার নেতা এবং থানা কমিটির কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে মহানগর কমিটি ব্যবস্থা নিচ্ছে। চাঁদাবাজির বিষয়ে আমাদের অবস্থান বরাবরই জিরো টলারেন্স।’ ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমাদের কোনো ইউনিটের কোনো নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগের সত্যতা পেলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে কাউকে চাঁদাবাজি-মাস্তানী করতে দেয়া হবে না।’ নগরজুড়ে বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নগরবাসীর দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কর্মকান্ডে চাঁদা দেওয়া যেন একটা সংস্কৃতি বা রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। নতুন জমি ক্রয়-বিক্রয়, ভবন নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কিনতে গেলেও চাঁদা দিতে হচ্ছে। বিয়ের উৎসব বা পারিবারিক ঝামেলা মীমাংসা করতে গেলে চাঁদা দিতে হয়। এসব চাঁদাবাজিকে আমরা সহজ করে দেখছি। এটা কিন্তু সহজ করে দেখার মতো বিষয় নয়। বরং সন্ত্রাসীরা নগরবাসীকে কোণঠাসা করে বা হুমকি-ধমকি দিয়ে চাঁদা নিচ্ছে। যারা এসব চাঁদা আদায় করছে তারা একই পাড়া বা মহল্লার লোক। তাদের কারও কারও রাজনৈতিক পরিচয়ও আছে। চাঁদাবাজরা নগারবাসীকে নানাভাবে শাসন ও শোষণ করছে। আধুনিক সময়ে চা বা নাশতা বা মিষ্টি খাওয়ার নাম করেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। বিপদ ও পরিস্থিতি ঘোলাটে যেন না হয় বা পরবর্তী সময়ে যাতে ঝামেলায় না পড়ে সে জন্য ভুক্তভোগীরা চাঁদা দিয়ে দিচ্ছে। দিন দিন এটা বেড়ে চলছে। এতে মানুষের প্রতি মানুষের সম্মান, বিশ্বাস বা বিবেকবোধ কমে যাচ্ছে। বিপদে কেউ কারও পাশে দাঁড়াচ্ছে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ না দেওয়ায় চাঁদাবাজীর অনেক ঘটনা আড়ালে থেকে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নিলে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য কমে আসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন