শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে খাদ্যপণ্যের সঙ্গে জ্বালানি তেল-গ্যাসের ঘাটতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতির কারণে ডলার সংকট শুরু হয়। ডলার সংকটে দেশের অনেক ব্যাংক জ্বালানি আমদানির এলসি খোলেনি। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিপিসির এলসিও খুলতে চায়নি। যখন ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল, গ্যাস আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে আসার ফলেই দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভালো অবস্থানে আছে। মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের সব খাতে অগ্রণী ব্যাংক বিনিয়োগ করেছে। ২০১৬ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যাংকের নানা অর্জন, কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেন। নানা অনিয়মের অভিযোগে পর্যুদস্ত অগ্রণী ব্যাংকের সংকট মুহূর্তে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম। লোকসানের ভারে পর্যুদস্ত ব্যাংকটির দায়িত্ব নিয়ে শামস-উল ইসলাম বলেছিলেন, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা মুনাফা করবেন। দায়িত্ব নিয়ে ১০০ দিনের কর্মসূচি দেন তিনি। একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হিসেবে তার দক্ষতায় ছয় মাসের কম সময়ে অগ্রণী ব্যাংক ৫৫৫ কোটি টাকা মুনাফা করে। তিনি এখন দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেছেন, চলতি বছর আমি দায়িত্বে থাকি আর না থাকি ডিসেম্বরের মধ্যে ২ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করবে অগ্রণী ব্যাংক। এই কয়েক বছরে তার দায়িত্বকালে অনিয়মের অভিযোগ থেকে মুক্ত করে একটি সুশাসনের ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অগ্রণীকে। এসব বিষয় নিয়ে প্রধান কার্যালয়ে কথা হয় এই অভিজ্ঞ ব্যাংকারের সঙ্গে।

শামস-উল ইসলাম বলেন, সবার অগ্রে থাকার প্রত্যয় নিয়ে আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আজ দেশের সব খাতে প্রবৃদ্ধিতে আমাদের ভূমিকা রয়েছে। আমরা বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের জন্য ১৫টি পাওয়ার প্ল্যান্টে ২ হাজার ৩৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৭ হাজার ৭২৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্ল্যান্টে ২ হাজার ৫৫৬ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরি প্রদান করা হয়েছে। যখন অন্যান্য ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন আমরা বিপিসির পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের সব সংকটের সময় অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, পেট্রোবাংলার এলসি অনেক ব্যাংক ফিরিয়ে দিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। কীভাবে সমাধান করা যায় সেসব নিয়ে কথা বলেছি। কোনো ধরনের হয়রানিমুক্তভাবে তাদের সব ধরনের ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে দেশের জ্বালানি খাত সচল রাখতে সাপোর্ট দিয়েছি। আমরা মাত্র ৫ শতাংশ বন্ড নিয়ে লোকসান দিয়েও এসব ব্যাংকিং করেছি। শুরু থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের পাশে ছিল। তারা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ডলার সরবরাহ করেছে। মুনাফার জন্য নয়, দেশের জন্য আমরা এসব বিনিয়োগ করছি, যা এখনো চলমান। একমাত্র ব্যাংক হিসেবে জ্বালানি খাতে আমরা যে ভূমিকা রেখেছি অন্য যে কোনো ব্যাংকের তুলনায় তা অনেক বেশি।

শামস-উল ইসলাম বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রথম পিপিপি আওতায় গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার নির্মাণে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। দেশের শিল্প খাতে আমাদের অর্জন বা বিনিয়োগ সর্বোচ্চ। পদ্মা সেতু প্রকল্প যখন নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার তখন আমরা এগিয়ে এসেছিলাম। কারণ, কোথা থেকে ফরেন কারেন্সি আসবে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। অগ্রণী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আমরা বলেছিলাম, আমরা সব ডলার সরবরাহ করব। পুরো প্রকল্পে ২.৪৩ বিলিয়ন ডলার লাগবে। এখন পর্যন্ত আমরা ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছি। একক ব্যাংক হিসেবে শুরু থেকে আমরা এখন পর্যন্ত সব ফরেন কারেন্সি সরবরাহ করেছি। আমরা গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, এই সেতু প্রকল্পে অগ্রণী ব্যাংক বড় অংশীদার। তিনি আরও বলেন, বৃহৎ শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষিতে অগ্রণী ব্যাংকের বিনিয়োগ সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি। দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপে আমরা বিনিয়োগ করেছি। অনেক ভালো শিল্প গ্রুপ সরকারি ব্যাংক এড়িয়ে চলত। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের অগ্রণী ব্যাংকে নিয়ে এসেছি। তারা এই ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করে দ্রুত সেবা পাচ্ছে। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সবাই বলছে, অগ্রণী ব্যাংকের সেবার কারণে তাদের প্রতিষ্ঠান আরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সর্বপ্রথম এবং একমাত্র ব্যাংক হিসেবে অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি। অফশোর ব্যাংকিংয়ে বর্তমানে মোট বিনিয়োগ ১৪ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহজ শর্তে ঋণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত শিক্ষক, কর্মচারীদের আবাসন সমস্যা সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। অগ্রণী ব্যাংক গ্রাহকদের সেবা ও আস্থার প্রতীক। ব্যাংকটি গত বছরের ৩১ মে তারিখে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে ট্রিলিয়ন টাকার ক্লাবের সদস্য। অগ্রণী ব্যাংক ১২টি ব্যাংক, ২৪টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে তারল্য সরবরাহ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, ২৮টি বেসরকারি ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা বৃদ্ধির জন্য সাব-অর্ডিনেট বন্ডে বিনিয়োগ করেছে ৭ হাজার ১০২ কোটি টাকা। এ ছাড়া পদ্মা ব্যাংকের ১৬৫ কোটি টাকা, কর্মসংস্থান ব্যাংকের ১৬ কোটি টাকা, আইসিবিতে ৬৩ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ৯ কোটি টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসে ৩৭৫ কোটি টাকাসহ মোট ৬২৮ কোটি টাকা ইক্যুইটি বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুঁজিবাজার শক্তিশালী করতে আইসিবিকে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা সরবরাহ ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ১ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবায় অগ্রণী ব্যাংক প্রথম। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু, অগ্রণী ব্যাংক টু বিকাশ লেনদেন চালু, ১০ টাকায় কৃষকদের হিসাব খোলা, স্কুল ব্যাংকিং চালু, বিনামূল্যে বিধবা, বয়স্ক ভাতা প্রদানে চালান চালু করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্তি ও সেবার মাধ্যমে দেশের কোটি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে বৃত্তির টাকা কোনো ধরনের কমিশন ছাড়াই আমরা দিয়েছি। শুধু মুনাফা নয়, দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের জন্য কাজ করছি। কভিড সংকট শুরু হলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ হারিয়ে আমাদের প্রবাসীদের অনেকে দেশে ফিরে আসে। তারা দেশে আসার পর তাদের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা ঘরে ফেরা কর্মসূচি দিই। এই কর্মসূচিতে ফিরে আসা প্রবাসী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য মাত্র ৭ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তিন বছরের জন্য ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে যখন সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনার ঘোষণা দেয় আমরা ১ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩ শতাংশ দিয়েছি।

অগ্রণী ব্যাংকের সিইও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর যে দায়িত্বগুলো অর্পণ করেছেন সেগুলো যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। একই সঙ্গে ব্যাংকে গুড গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নে উন্নতি করেছি। আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে, আমি  অগ্রণী ব্যাংকে একটি ভালো পর্ষদ পেয়েছি, যারা প্রতিনিয়ত ব্যাংককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে অনেক সমস্যাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। ১৯৭২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৪৫ বছরে আমানত বেড়েছে ৪৯ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরে আমানত বেড়েছে ৫১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে আমানত বেশি সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের মে মাসে দেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে লাখ কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক অতিক্রম করে অগ্রণী ব্যাংক। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত ১ লাখ ৯৫৯ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। করোনা মহামারির কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমরা আমানত দ্বিগুণের বেশি বাড়াতে পেরেছি। শামস-উল ইসলাম বলেন, শুধু আমানত বৃদ্ধি করে ব্যাংকের ভিত মজবুত করা নয়, বিপুল পরিমাণ ঋণ বিতরণের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়িয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছি। ৪৫ বছরে ব্যাংকটির ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ২৬ হাজার ৫১০ কোটি টাকা। অথচ ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র পাঁচ বছরে ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ৩৩ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, যা দেশের জিডিপির ১ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে বিতরণ বেশি হয়েছে ৬ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট বিতরণকৃত ঋণ ও অগ্রিমের পরিমাণ ৫৯ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। গত পাঁচ বছরে ব্যাংকের মোট সম্পদও বেড়েছে বিপুল পরিমাণে। ৪৫ বছরে যেখানে সম্পদ বেড়েছে ৬২ হাজার ২২০ কোটি টাকা, সেখানে মাত্র পাঁচ বছরে বেড়েছে ৫৭ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। ব্যাংকটির লোকসানি শাখাও কমেছে। পাঁচ বছরে লোকসানি শাখা ৬০টি থেকে কমে ১৮টিতে নেমেছে। এদিকে ২০১৬ সালে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ছিল ২৯ শতাংশ, যা ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এসে ১৩ শতাংশে নেমেছে। পাঁচ বছরে খেলাপি ঋণ কমেছে ১৬ শতাংশ। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের মধ্যে রেমিট্যান্স আহরণের এক নম্বর, আমদানিতে এক নম্বর, অফশোর ব্যাংকিংয়ে এক নম্বর, রপ্তানিতে শীর্ষে, গ্রিন অর্থায়নে শীর্ষে, ক্ষুদ্র-মাঝারি খাতে অর্থায়নে শীর্ষে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা