শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে খাদ্যপণ্যের সঙ্গে জ্বালানি তেল-গ্যাসের ঘাটতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতির কারণে ডলার সংকট শুরু হয়। ডলার সংকটে দেশের অনেক ব্যাংক জ্বালানি আমদানির এলসি খোলেনি। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিপিসির এলসিও খুলতে চায়নি। যখন ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল, গ্যাস আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে আসার ফলেই দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভালো অবস্থানে আছে। মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের সব খাতে অগ্রণী ব্যাংক বিনিয়োগ করেছে। ২০১৬ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যাংকের নানা অর্জন, কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেন। নানা অনিয়মের অভিযোগে পর্যুদস্ত অগ্রণী ব্যাংকের সংকট মুহূর্তে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম। লোকসানের ভারে পর্যুদস্ত ব্যাংকটির দায়িত্ব নিয়ে শামস-উল ইসলাম বলেছিলেন, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা মুনাফা করবেন। দায়িত্ব নিয়ে ১০০ দিনের কর্মসূচি দেন তিনি। একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হিসেবে তার দক্ষতায় ছয় মাসের কম সময়ে অগ্রণী ব্যাংক ৫৫৫ কোটি টাকা মুনাফা করে। তিনি এখন দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেছেন, চলতি বছর আমি দায়িত্বে থাকি আর না থাকি ডিসেম্বরের মধ্যে ২ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করবে অগ্রণী ব্যাংক। এই কয়েক বছরে তার দায়িত্বকালে অনিয়মের অভিযোগ থেকে মুক্ত করে একটি সুশাসনের ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অগ্রণীকে। এসব বিষয় নিয়ে প্রধান কার্যালয়ে কথা হয় এই অভিজ্ঞ ব্যাংকারের সঙ্গে।

শামস-উল ইসলাম বলেন, সবার অগ্রে থাকার প্রত্যয় নিয়ে আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আজ দেশের সব খাতে প্রবৃদ্ধিতে আমাদের ভূমিকা রয়েছে। আমরা বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের জন্য ১৫টি পাওয়ার প্ল্যান্টে ২ হাজার ৩৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৭ হাজার ৭২৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্ল্যান্টে ২ হাজার ৫৫৬ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরি প্রদান করা হয়েছে। যখন অন্যান্য ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন আমরা বিপিসির পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের সব সংকটের সময় অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, পেট্রোবাংলার এলসি অনেক ব্যাংক ফিরিয়ে দিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। কীভাবে সমাধান করা যায় সেসব নিয়ে কথা বলেছি। কোনো ধরনের হয়রানিমুক্তভাবে তাদের সব ধরনের ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে দেশের জ্বালানি খাত সচল রাখতে সাপোর্ট দিয়েছি। আমরা মাত্র ৫ শতাংশ বন্ড নিয়ে লোকসান দিয়েও এসব ব্যাংকিং করেছি। শুরু থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের পাশে ছিল। তারা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ডলার সরবরাহ করেছে। মুনাফার জন্য নয়, দেশের জন্য আমরা এসব বিনিয়োগ করছি, যা এখনো চলমান। একমাত্র ব্যাংক হিসেবে জ্বালানি খাতে আমরা যে ভূমিকা রেখেছি অন্য যে কোনো ব্যাংকের তুলনায় তা অনেক বেশি।

শামস-উল ইসলাম বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রথম পিপিপি আওতায় গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার নির্মাণে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। দেশের শিল্প খাতে আমাদের অর্জন বা বিনিয়োগ সর্বোচ্চ। পদ্মা সেতু প্রকল্প যখন নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার তখন আমরা এগিয়ে এসেছিলাম। কারণ, কোথা থেকে ফরেন কারেন্সি আসবে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। অগ্রণী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আমরা বলেছিলাম, আমরা সব ডলার সরবরাহ করব। পুরো প্রকল্পে ২.৪৩ বিলিয়ন ডলার লাগবে। এখন পর্যন্ত আমরা ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছি। একক ব্যাংক হিসেবে শুরু থেকে আমরা এখন পর্যন্ত সব ফরেন কারেন্সি সরবরাহ করেছি। আমরা গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, এই সেতু প্রকল্পে অগ্রণী ব্যাংক বড় অংশীদার। তিনি আরও বলেন, বৃহৎ শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষিতে অগ্রণী ব্যাংকের বিনিয়োগ সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি। দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপে আমরা বিনিয়োগ করেছি। অনেক ভালো শিল্প গ্রুপ সরকারি ব্যাংক এড়িয়ে চলত। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের অগ্রণী ব্যাংকে নিয়ে এসেছি। তারা এই ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করে দ্রুত সেবা পাচ্ছে। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সবাই বলছে, অগ্রণী ব্যাংকের সেবার কারণে তাদের প্রতিষ্ঠান আরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সর্বপ্রথম এবং একমাত্র ব্যাংক হিসেবে অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি। অফশোর ব্যাংকিংয়ে বর্তমানে মোট বিনিয়োগ ১৪ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহজ শর্তে ঋণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত শিক্ষক, কর্মচারীদের আবাসন সমস্যা সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। অগ্রণী ব্যাংক গ্রাহকদের সেবা ও আস্থার প্রতীক। ব্যাংকটি গত বছরের ৩১ মে তারিখে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে ট্রিলিয়ন টাকার ক্লাবের সদস্য। অগ্রণী ব্যাংক ১২টি ব্যাংক, ২৪টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে তারল্য সরবরাহ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, ২৮টি বেসরকারি ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা বৃদ্ধির জন্য সাব-অর্ডিনেট বন্ডে বিনিয়োগ করেছে ৭ হাজার ১০২ কোটি টাকা। এ ছাড়া পদ্মা ব্যাংকের ১৬৫ কোটি টাকা, কর্মসংস্থান ব্যাংকের ১৬ কোটি টাকা, আইসিবিতে ৬৩ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ৯ কোটি টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসে ৩৭৫ কোটি টাকাসহ মোট ৬২৮ কোটি টাকা ইক্যুইটি বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুঁজিবাজার শক্তিশালী করতে আইসিবিকে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা সরবরাহ ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ১ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবায় অগ্রণী ব্যাংক প্রথম। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু, অগ্রণী ব্যাংক টু বিকাশ লেনদেন চালু, ১০ টাকায় কৃষকদের হিসাব খোলা, স্কুল ব্যাংকিং চালু, বিনামূল্যে বিধবা, বয়স্ক ভাতা প্রদানে চালান চালু করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্তি ও সেবার মাধ্যমে দেশের কোটি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে বৃত্তির টাকা কোনো ধরনের কমিশন ছাড়াই আমরা দিয়েছি। শুধু মুনাফা নয়, দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের জন্য কাজ করছি। কভিড সংকট শুরু হলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ হারিয়ে আমাদের প্রবাসীদের অনেকে দেশে ফিরে আসে। তারা দেশে আসার পর তাদের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা ঘরে ফেরা কর্মসূচি দিই। এই কর্মসূচিতে ফিরে আসা প্রবাসী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য মাত্র ৭ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তিন বছরের জন্য ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে যখন সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনার ঘোষণা দেয় আমরা ১ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩ শতাংশ দিয়েছি।

অগ্রণী ব্যাংকের সিইও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর যে দায়িত্বগুলো অর্পণ করেছেন সেগুলো যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। একই সঙ্গে ব্যাংকে গুড গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নে উন্নতি করেছি। আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে, আমি  অগ্রণী ব্যাংকে একটি ভালো পর্ষদ পেয়েছি, যারা প্রতিনিয়ত ব্যাংককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে অনেক সমস্যাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। ১৯৭২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৪৫ বছরে আমানত বেড়েছে ৪৯ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরে আমানত বেড়েছে ৫১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে আমানত বেশি সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের মে মাসে দেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে লাখ কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক অতিক্রম করে অগ্রণী ব্যাংক। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত ১ লাখ ৯৫৯ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। করোনা মহামারির কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমরা আমানত দ্বিগুণের বেশি বাড়াতে পেরেছি। শামস-উল ইসলাম বলেন, শুধু আমানত বৃদ্ধি করে ব্যাংকের ভিত মজবুত করা নয়, বিপুল পরিমাণ ঋণ বিতরণের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়িয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছি। ৪৫ বছরে ব্যাংকটির ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ২৬ হাজার ৫১০ কোটি টাকা। অথচ ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র পাঁচ বছরে ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ৩৩ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, যা দেশের জিডিপির ১ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে বিতরণ বেশি হয়েছে ৬ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট বিতরণকৃত ঋণ ও অগ্রিমের পরিমাণ ৫৯ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। গত পাঁচ বছরে ব্যাংকের মোট সম্পদও বেড়েছে বিপুল পরিমাণে। ৪৫ বছরে যেখানে সম্পদ বেড়েছে ৬২ হাজার ২২০ কোটি টাকা, সেখানে মাত্র পাঁচ বছরে বেড়েছে ৫৭ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। ব্যাংকটির লোকসানি শাখাও কমেছে। পাঁচ বছরে লোকসানি শাখা ৬০টি থেকে কমে ১৮টিতে নেমেছে। এদিকে ২০১৬ সালে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ছিল ২৯ শতাংশ, যা ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এসে ১৩ শতাংশে নেমেছে। পাঁচ বছরে খেলাপি ঋণ কমেছে ১৬ শতাংশ। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের মধ্যে রেমিট্যান্স আহরণের এক নম্বর, আমদানিতে এক নম্বর, অফশোর ব্যাংকিংয়ে এক নম্বর, রপ্তানিতে শীর্ষে, গ্রিন অর্থায়নে শীর্ষে, ক্ষুদ্র-মাঝারি খাতে অর্থায়নে শীর্ষে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ