শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে খাদ্যপণ্যের সঙ্গে জ্বালানি তেল-গ্যাসের ঘাটতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতির কারণে ডলার সংকট শুরু হয়। ডলার সংকটে দেশের অনেক ব্যাংক জ্বালানি আমদানির এলসি খোলেনি। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিপিসির এলসিও খুলতে চায়নি। যখন ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল, গ্যাস আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে আসার ফলেই দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভালো অবস্থানে আছে। মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের সব খাতে অগ্রণী ব্যাংক বিনিয়োগ করেছে। ২০১৬ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যাংকের নানা অর্জন, কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেন। নানা অনিয়মের অভিযোগে পর্যুদস্ত অগ্রণী ব্যাংকের সংকট মুহূর্তে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম। লোকসানের ভারে পর্যুদস্ত ব্যাংকটির দায়িত্ব নিয়ে শামস-উল ইসলাম বলেছিলেন, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা মুনাফা করবেন। দায়িত্ব নিয়ে ১০০ দিনের কর্মসূচি দেন তিনি। একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হিসেবে তার দক্ষতায় ছয় মাসের কম সময়ে অগ্রণী ব্যাংক ৫৫৫ কোটি টাকা মুনাফা করে। তিনি এখন দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেছেন, চলতি বছর আমি দায়িত্বে থাকি আর না থাকি ডিসেম্বরের মধ্যে ২ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করবে অগ্রণী ব্যাংক। এই কয়েক বছরে তার দায়িত্বকালে অনিয়মের অভিযোগ থেকে মুক্ত করে একটি সুশাসনের ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অগ্রণীকে। এসব বিষয় নিয়ে প্রধান কার্যালয়ে কথা হয় এই অভিজ্ঞ ব্যাংকারের সঙ্গে।

শামস-উল ইসলাম বলেন, সবার অগ্রে থাকার প্রত্যয় নিয়ে আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আজ দেশের সব খাতে প্রবৃদ্ধিতে আমাদের ভূমিকা রয়েছে। আমরা বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের জন্য ১৫টি পাওয়ার প্ল্যান্টে ২ হাজার ৩৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৭ হাজার ৭২৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্ল্যান্টে ২ হাজার ৫৫৬ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরি প্রদান করা হয়েছে। যখন অন্যান্য ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন আমরা বিপিসির পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের সব সংকটের সময় অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, পেট্রোবাংলার এলসি অনেক ব্যাংক ফিরিয়ে দিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। কীভাবে সমাধান করা যায় সেসব নিয়ে কথা বলেছি। কোনো ধরনের হয়রানিমুক্তভাবে তাদের সব ধরনের ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে দেশের জ্বালানি খাত সচল রাখতে সাপোর্ট দিয়েছি। আমরা মাত্র ৫ শতাংশ বন্ড নিয়ে লোকসান দিয়েও এসব ব্যাংকিং করেছি। শুরু থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের পাশে ছিল। তারা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ডলার সরবরাহ করেছে। মুনাফার জন্য নয়, দেশের জন্য আমরা এসব বিনিয়োগ করছি, যা এখনো চলমান। একমাত্র ব্যাংক হিসেবে জ্বালানি খাতে আমরা যে ভূমিকা রেখেছি অন্য যে কোনো ব্যাংকের তুলনায় তা অনেক বেশি।

শামস-উল ইসলাম বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রথম পিপিপি আওতায় গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার নির্মাণে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। দেশের শিল্প খাতে আমাদের অর্জন বা বিনিয়োগ সর্বোচ্চ। পদ্মা সেতু প্রকল্প যখন নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার তখন আমরা এগিয়ে এসেছিলাম। কারণ, কোথা থেকে ফরেন কারেন্সি আসবে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। অগ্রণী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আমরা বলেছিলাম, আমরা সব ডলার সরবরাহ করব। পুরো প্রকল্পে ২.৪৩ বিলিয়ন ডলার লাগবে। এখন পর্যন্ত আমরা ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছি। একক ব্যাংক হিসেবে শুরু থেকে আমরা এখন পর্যন্ত সব ফরেন কারেন্সি সরবরাহ করেছি। আমরা গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, এই সেতু প্রকল্পে অগ্রণী ব্যাংক বড় অংশীদার। তিনি আরও বলেন, বৃহৎ শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষিতে অগ্রণী ব্যাংকের বিনিয়োগ সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি। দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপে আমরা বিনিয়োগ করেছি। অনেক ভালো শিল্প গ্রুপ সরকারি ব্যাংক এড়িয়ে চলত। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের অগ্রণী ব্যাংকে নিয়ে এসেছি। তারা এই ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করে দ্রুত সেবা পাচ্ছে। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সবাই বলছে, অগ্রণী ব্যাংকের সেবার কারণে তাদের প্রতিষ্ঠান আরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সর্বপ্রথম এবং একমাত্র ব্যাংক হিসেবে অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি। অফশোর ব্যাংকিংয়ে বর্তমানে মোট বিনিয়োগ ১৪ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহজ শর্তে ঋণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত শিক্ষক, কর্মচারীদের আবাসন সমস্যা সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। অগ্রণী ব্যাংক গ্রাহকদের সেবা ও আস্থার প্রতীক। ব্যাংকটি গত বছরের ৩১ মে তারিখে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে ট্রিলিয়ন টাকার ক্লাবের সদস্য। অগ্রণী ব্যাংক ১২টি ব্যাংক, ২৪টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে তারল্য সরবরাহ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, ২৮টি বেসরকারি ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা বৃদ্ধির জন্য সাব-অর্ডিনেট বন্ডে বিনিয়োগ করেছে ৭ হাজার ১০২ কোটি টাকা। এ ছাড়া পদ্মা ব্যাংকের ১৬৫ কোটি টাকা, কর্মসংস্থান ব্যাংকের ১৬ কোটি টাকা, আইসিবিতে ৬৩ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ৯ কোটি টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসে ৩৭৫ কোটি টাকাসহ মোট ৬২৮ কোটি টাকা ইক্যুইটি বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুঁজিবাজার শক্তিশালী করতে আইসিবিকে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা সরবরাহ ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ১ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবায় অগ্রণী ব্যাংক প্রথম। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু, অগ্রণী ব্যাংক টু বিকাশ লেনদেন চালু, ১০ টাকায় কৃষকদের হিসাব খোলা, স্কুল ব্যাংকিং চালু, বিনামূল্যে বিধবা, বয়স্ক ভাতা প্রদানে চালান চালু করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্তি ও সেবার মাধ্যমে দেশের কোটি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে বৃত্তির টাকা কোনো ধরনের কমিশন ছাড়াই আমরা দিয়েছি। শুধু মুনাফা নয়, দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের জন্য কাজ করছি। কভিড সংকট শুরু হলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ হারিয়ে আমাদের প্রবাসীদের অনেকে দেশে ফিরে আসে। তারা দেশে আসার পর তাদের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা ঘরে ফেরা কর্মসূচি দিই। এই কর্মসূচিতে ফিরে আসা প্রবাসী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য মাত্র ৭ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তিন বছরের জন্য ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে যখন সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনার ঘোষণা দেয় আমরা ১ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩ শতাংশ দিয়েছি।

অগ্রণী ব্যাংকের সিইও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর যে দায়িত্বগুলো অর্পণ করেছেন সেগুলো যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। একই সঙ্গে ব্যাংকে গুড গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নে উন্নতি করেছি। আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে, আমি  অগ্রণী ব্যাংকে একটি ভালো পর্ষদ পেয়েছি, যারা প্রতিনিয়ত ব্যাংককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে অনেক সমস্যাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। ১৯৭২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৪৫ বছরে আমানত বেড়েছে ৪৯ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরে আমানত বেড়েছে ৫১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে আমানত বেশি সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের মে মাসে দেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে লাখ কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক অতিক্রম করে অগ্রণী ব্যাংক। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত ১ লাখ ৯৫৯ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। করোনা মহামারির কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমরা আমানত দ্বিগুণের বেশি বাড়াতে পেরেছি। শামস-উল ইসলাম বলেন, শুধু আমানত বৃদ্ধি করে ব্যাংকের ভিত মজবুত করা নয়, বিপুল পরিমাণ ঋণ বিতরণের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়িয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছি। ৪৫ বছরে ব্যাংকটির ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ২৬ হাজার ৫১০ কোটি টাকা। অথচ ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র পাঁচ বছরে ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ৩৩ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, যা দেশের জিডিপির ১ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে বিতরণ বেশি হয়েছে ৬ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট বিতরণকৃত ঋণ ও অগ্রিমের পরিমাণ ৫৯ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। গত পাঁচ বছরে ব্যাংকের মোট সম্পদও বেড়েছে বিপুল পরিমাণে। ৪৫ বছরে যেখানে সম্পদ বেড়েছে ৬২ হাজার ২২০ কোটি টাকা, সেখানে মাত্র পাঁচ বছরে বেড়েছে ৫৭ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। ব্যাংকটির লোকসানি শাখাও কমেছে। পাঁচ বছরে লোকসানি শাখা ৬০টি থেকে কমে ১৮টিতে নেমেছে। এদিকে ২০১৬ সালে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ছিল ২৯ শতাংশ, যা ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এসে ১৩ শতাংশে নেমেছে। পাঁচ বছরে খেলাপি ঋণ কমেছে ১৬ শতাংশ। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের মধ্যে রেমিট্যান্স আহরণের এক নম্বর, আমদানিতে এক নম্বর, অফশোর ব্যাংকিংয়ে এক নম্বর, রপ্তানিতে শীর্ষে, গ্রিন অর্থায়নে শীর্ষে, ক্ষুদ্র-মাঝারি খাতে অর্থায়নে শীর্ষে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন