শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বালানি ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অগ্রণী ব্যাংকের

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে খাদ্যপণ্যের সঙ্গে জ্বালানি তেল-গ্যাসের ঘাটতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতির কারণে ডলার সংকট শুরু হয়। ডলার সংকটে দেশের অনেক ব্যাংক জ্বালানি আমদানির এলসি খোলেনি। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিপিসির এলসিও খুলতে চায়নি। যখন ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল, গ্যাস আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। অগ্রণী ব্যাংক এগিয়ে আসার ফলেই দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভালো অবস্থানে আছে। মানুষের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের সব খাতে অগ্রণী ব্যাংক বিনিয়োগ করেছে। ২০১৬ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম ব্যাংকের নানা অর্জন, কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেন। নানা অনিয়মের অভিযোগে পর্যুদস্ত অগ্রণী ব্যাংকের সংকট মুহূর্তে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম। লোকসানের ভারে পর্যুদস্ত ব্যাংকটির দায়িত্ব নিয়ে শামস-উল ইসলাম বলেছিলেন, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা মুনাফা করবেন। দায়িত্ব নিয়ে ১০০ দিনের কর্মসূচি দেন তিনি। একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার হিসেবে তার দক্ষতায় ছয় মাসের কম সময়ে অগ্রণী ব্যাংক ৫৫৫ কোটি টাকা মুনাফা করে। তিনি এখন দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেছেন, চলতি বছর আমি দায়িত্বে থাকি আর না থাকি ডিসেম্বরের মধ্যে ২ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করবে অগ্রণী ব্যাংক। এই কয়েক বছরে তার দায়িত্বকালে অনিয়মের অভিযোগ থেকে মুক্ত করে একটি সুশাসনের ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অগ্রণীকে। এসব বিষয় নিয়ে প্রধান কার্যালয়ে কথা হয় এই অভিজ্ঞ ব্যাংকারের সঙ্গে।

শামস-উল ইসলাম বলেন, সবার অগ্রে থাকার প্রত্যয় নিয়ে আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আজ দেশের সব খাতে প্রবৃদ্ধিতে আমাদের ভূমিকা রয়েছে। আমরা বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের জন্য ১৫টি পাওয়ার প্ল্যান্টে ২ হাজার ৩৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৭ হাজার ৭২৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্ল্যান্টে ২ হাজার ৫৫৬ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরি প্রদান করা হয়েছে। যখন অন্যান্য ব্যাংকগুলো জ্বালানি তেল আমদানির এলসি খুলতে চায়নি তখন আমরা বিপিসির পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের সব সংকটের সময় অগ্রণী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি বলেন, পেট্রোবাংলার এলসি অনেক ব্যাংক ফিরিয়ে দিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। কীভাবে সমাধান করা যায় সেসব নিয়ে কথা বলেছি। কোনো ধরনের হয়রানিমুক্তভাবে তাদের সব ধরনের ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে দেশের জ্বালানি খাত সচল রাখতে সাপোর্ট দিয়েছি। আমরা মাত্র ৫ শতাংশ বন্ড নিয়ে লোকসান দিয়েও এসব ব্যাংকিং করেছি। শুরু থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের পাশে ছিল। তারা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ডলার সরবরাহ করেছে। মুনাফার জন্য নয়, দেশের জন্য আমরা এসব বিনিয়োগ করছি, যা এখনো চলমান। একমাত্র ব্যাংক হিসেবে জ্বালানি খাতে আমরা যে ভূমিকা রেখেছি অন্য যে কোনো ব্যাংকের তুলনায় তা অনেক বেশি।

শামস-উল ইসলাম বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রথম পিপিপি আওতায় গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার নির্মাণে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। দেশের শিল্প খাতে আমাদের অর্জন বা বিনিয়োগ সর্বোচ্চ। পদ্মা সেতু প্রকল্প যখন নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার তখন আমরা এগিয়ে এসেছিলাম। কারণ, কোথা থেকে ফরেন কারেন্সি আসবে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। অগ্রণী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আমরা বলেছিলাম, আমরা সব ডলার সরবরাহ করব। পুরো প্রকল্পে ২.৪৩ বিলিয়ন ডলার লাগবে। এখন পর্যন্ত আমরা ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছি। একক ব্যাংক হিসেবে শুরু থেকে আমরা এখন পর্যন্ত সব ফরেন কারেন্সি সরবরাহ করেছি। আমরা গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, এই সেতু প্রকল্পে অগ্রণী ব্যাংক বড় অংশীদার। তিনি আরও বলেন, বৃহৎ শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষিতে অগ্রণী ব্যাংকের বিনিয়োগ সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি। দেশের শীর্ষ শিল্প গ্রুপে আমরা বিনিয়োগ করেছি। অনেক ভালো শিল্প গ্রুপ সরকারি ব্যাংক এড়িয়ে চলত। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের অগ্রণী ব্যাংকে নিয়ে এসেছি। তারা এই ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করে দ্রুত সেবা পাচ্ছে। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সবাই বলছে, অগ্রণী ব্যাংকের সেবার কারণে তাদের প্রতিষ্ঠান আরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। সরকারি ব্যাংকের মধ্যে সর্বপ্রথম এবং একমাত্র ব্যাংক হিসেবে অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি। অফশোর ব্যাংকিংয়ে বর্তমানে মোট বিনিয়োগ ১৪ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহজ শর্তে ঋণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত শিক্ষক, কর্মচারীদের আবাসন সমস্যা সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। অগ্রণী ব্যাংক গ্রাহকদের সেবা ও আস্থার প্রতীক। ব্যাংকটি গত বছরের ৩১ মে তারিখে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে ট্রিলিয়ন টাকার ক্লাবের সদস্য। অগ্রণী ব্যাংক ১২টি ব্যাংক, ২৪টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে তারল্য সরবরাহ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, ২৮টি বেসরকারি ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা বৃদ্ধির জন্য সাব-অর্ডিনেট বন্ডে বিনিয়োগ করেছে ৭ হাজার ১০২ কোটি টাকা। এ ছাড়া পদ্মা ব্যাংকের ১৬৫ কোটি টাকা, কর্মসংস্থান ব্যাংকের ১৬ কোটি টাকা, আইসিবিতে ৬৩ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ৯ কোটি টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসে ৩৭৫ কোটি টাকাসহ মোট ৬২৮ কোটি টাকা ইক্যুইটি বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুঁজিবাজার শক্তিশালী করতে আইসিবিকে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা সরবরাহ ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ১ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবায় অগ্রণী ব্যাংক প্রথম। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু, অগ্রণী ব্যাংক টু বিকাশ লেনদেন চালু, ১০ টাকায় কৃষকদের হিসাব খোলা, স্কুল ব্যাংকিং চালু, বিনামূল্যে বিধবা, বয়স্ক ভাতা প্রদানে চালান চালু করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্তি ও সেবার মাধ্যমে দেশের কোটি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে বৃত্তির টাকা কোনো ধরনের কমিশন ছাড়াই আমরা দিয়েছি। শুধু মুনাফা নয়, দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের জন্য কাজ করছি। কভিড সংকট শুরু হলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ হারিয়ে আমাদের প্রবাসীদের অনেকে দেশে ফিরে আসে। তারা দেশে আসার পর তাদের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা ঘরে ফেরা কর্মসূচি দিই। এই কর্মসূচিতে ফিরে আসা প্রবাসী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য মাত্র ৭ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তিন বছরের জন্য ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে যখন সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনার ঘোষণা দেয় আমরা ১ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩ শতাংশ দিয়েছি।

অগ্রণী ব্যাংকের সিইও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর যে দায়িত্বগুলো অর্পণ করেছেন সেগুলো যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। একই সঙ্গে ব্যাংকে গুড গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নে উন্নতি করেছি। আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে, আমি  অগ্রণী ব্যাংকে একটি ভালো পর্ষদ পেয়েছি, যারা প্রতিনিয়ত ব্যাংককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে অনেক সমস্যাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। ১৯৭২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৪৫ বছরে আমানত বেড়েছে ৪৯ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরে আমানত বেড়েছে ৫১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে আমানত বেশি সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের মে মাসে দেশের তৃতীয় ব্যাংক হিসেবে লাখ কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক অতিক্রম করে অগ্রণী ব্যাংক। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত ১ লাখ ৯৫৯ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। করোনা মহামারির কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আমরা আমানত দ্বিগুণের বেশি বাড়াতে পেরেছি। শামস-উল ইসলাম বলেন, শুধু আমানত বৃদ্ধি করে ব্যাংকের ভিত মজবুত করা নয়, বিপুল পরিমাণ ঋণ বিতরণের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়িয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছি। ৪৫ বছরে ব্যাংকটির ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ২৬ হাজার ৫১০ কোটি টাকা। অথচ ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র পাঁচ বছরে ঋণ ও অগ্রিম বেড়েছে ৩৩ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, যা দেশের জিডিপির ১ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৫ বছরের তুলনায় পাঁচ বছরে বিতরণ বেশি হয়েছে ৬ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট বিতরণকৃত ঋণ ও অগ্রিমের পরিমাণ ৫৯ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। গত পাঁচ বছরে ব্যাংকের মোট সম্পদও বেড়েছে বিপুল পরিমাণে। ৪৫ বছরে যেখানে সম্পদ বেড়েছে ৬২ হাজার ২২০ কোটি টাকা, সেখানে মাত্র পাঁচ বছরে বেড়েছে ৫৭ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। ব্যাংকটির লোকসানি শাখাও কমেছে। পাঁচ বছরে লোকসানি শাখা ৬০টি থেকে কমে ১৮টিতে নেমেছে। এদিকে ২০১৬ সালে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ছিল ২৯ শতাংশ, যা ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এসে ১৩ শতাংশে নেমেছে। পাঁচ বছরে খেলাপি ঋণ কমেছে ১৬ শতাংশ। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের মধ্যে রেমিট্যান্স আহরণের এক নম্বর, আমদানিতে এক নম্বর, অফশোর ব্যাংকিংয়ে এক নম্বর, রপ্তানিতে শীর্ষে, গ্রিন অর্থায়নে শীর্ষে, ক্ষুদ্র-মাঝারি খাতে অর্থায়নে শীর্ষে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা