শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

উত্তরা-গাজীপুর সড়ক যেন নরক

♦ বিআরটি নির্মাণকাজে নেই নিরাপত্তা বেষ্টনী ♦ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে সামগ্রী ♦ সড়কের মাঝখানে ঝুঁকিপূর্ণ গার্ডার, ঝুঁকি নিয়ে পারাপার ♦ খেই হারাচ্ছেন গাড়ি চালকরা ♦ প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তরা-গাজীপুর সড়ক যেন নরক

রাজধানীর ব্যস্ততম উত্তরা-গাজীপুর সড়ক যেন নরকে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প কাজের অব্যবস্থাপনায় জীবনঝুঁকি ও ভোগান্তি নিয়ে চলাচল করতে হয় যাত্রী-পথচারীদের। দুর্ঘটনার পর এখন কাজ বন্ধ থাকলেও জানমালের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের ব্যবস্থা না রাখায় ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হচ্ছে পরিবহন ও পথচারীদের। সড়কের মাঝখানে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ গার্ডার ও যত্রতত্র ফেলে রাখা স্লাব রাস্তার বিপদ বাড়িয়ে দিয়েছে। স্লাবগুলোর রড বের হয়ে থাকায় যানবাহন, বিশেষ করে মোটরসাইকেলের চালকদের দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে পড়তে হচ্ছে। সড়কজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নির্মাণসামগ্রী। সার্ভিস রুটগুলো ভেঙে মূল সড়কে মিশিয়ে দেওয়ায় ফুটপাত লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। বিআরটি প্রকল্পের কাজে সড়ক প্রশস্ত করায় ফুটওভার ব্রিজগুলো এখন সড়কের মাঝখানে এসে পড়েছে। এতে চরম ঝুঁকি নিয়ে পথচারীদের ফুটওভার ব্রিজের কাছে আসতে হচ্ছে। নির্মাণাধীন এলাকায় সড়ক অসমান ও খানাখন্দ থাকায় গাড়ি চালাতে চালকরাই খেই হারিয়ে ফেলেন। এতে এ সড়কে প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। ফলে বিমানবন্দর থেকে টঙ্গী-গাজীপুর পর্যন্ত সড়কটিতে সারা দিনই যানজট লেগে থাকে। গতকাল বিমানবন্দর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিমানবন্দর অংশ বিআরটি প্রকল্পের শেষ গন্তব্যস্থল। এ অংশের কাজ চলমান থাকায় সড়কটির মাঝখানের অনেকাংশ বন্ধ রয়েছে। এতে সড়কটির দুই পাশ সরু হয়ে যাওয়ায় দুই পাশেই যানজট লেগে থাকছে। বিমানবন্দর থেকে একটু সামনেই সড়কের মাঝখানে লোহার বড় পাত, প্লাস্টিকের পাইপসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম রাখা রয়েছে। এখানে কোনো ধরনের নিরাপত্তা বেষ্টনী দেখা যায়নি। আর একটু সামনে গেলে সড়কের পাশে বালুর স্তূপ। ঢেকে না রাখায় বাতাসে উড়ছে। পথচারীদের নাক-মুখে রুমাল চেপে হাঁটতে হয়। জসীমউদ্দীন মোড়ে সড়কের মাঝখানে একটার ওপর আরেকটা স্তূপ করে গার্ডার রাখা আছে। এর পাশে কোনো ধরনের নিরাপত্তা বেষ্টনী নেই। গার্ডারের এক পাশ সড়কের ওপর রয়েছে। এ অংশে গণপরিবহনগুলো দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এর একটু সামনেই সড়কের মাঝখানে যত্রতত্র নির্মাণাধীন সরঞ্জাম পড়ে আছে। বিশেষ করে স্লাবগুলো একটার ওপর আরেকটা রাখা হয়েছে। স্লাবগুলোর রড সড়কের এক পাশে চলে এসেছে। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় বিশেষ করে মোটরসাইকেল চালকদের দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে পড়তে হচ্ছে। সড়কের পুব পাশে উত্তরা রাজউক মডেল স্কুল, নবাব হাবিবুল্লাহ স্কুল ও কলেজ, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পশ্চিম পাশে উত্তরা হাই স্কুলসহ দুই পাশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছুটি হলে শিক্ষার্থীরা রাস্তা পারাপারে ভোগান্তির শিকার হয়। পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে হয় তাদের। এ ছাড়া বিআরটি প্রকল্পে রাস্তা প্রশস্ত করায় সার্ভিস রুটগুলো ভেঙে মূল সড়কে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগের মূল সড়কের পাশের ফুটওভার ব্রিজগুলো এখন সড়কের মধ্যখানে হয়ে গেছে। ফলে পথচারীদের রাস্তা পার হয়ে ফুটওভার ব্রিজ পর্যন্ত আসতে ঝুঁকি নিতে হয়।

উত্তরা থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত ওপরের অংশে মোটামুটি কাজ শেষ। তবে নিচের অংশে বেহাল অবস্থা। সড়কের দুই পাশে একটি করে পরিবহন যাতায়াত করতে পারে। এ সড়কের বেশি অংশই খানাখন্দ। এতে পরিবহন চালকরা গাড়ি চালাতে খেই হারিয়ে ফেলেন। ফলে বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে। আর মিডিয়াম অংশে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। টঙ্গী অংশে সড়কের মাঝখানে বড় বড় লোহার পাইপ ও পাত পড়ে আছে। একই সঙ্গে টঙ্গী বাসস্ট্যান্ডে সড়কের মাঝখানে বড় গর্ত করে রাখা হয়েছে। এ গর্ত ঘেঁষে বাঁশ দিয়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী করা হলেও যে-কোনো সময় পরিবহনগুলো গর্তে পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রকল্পের বিভিন্ন অংশে সড়কের মাঝবরাবর খুঁড়ে রাখা হয়েছে। কোনো ধরনের নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলছে।

স্থানীয় লোকজন, পথচারী, যাত্রীর অনেকেই সোমবারের দুর্ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, যে-কেউ এ দুর্ঘটনার শিকার হতে পারত। নির্মাণকাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের চরম অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে আবার প্রকল্পের কাজ শুরু হলে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে। দুর্ঘটনাস্থলের কাছের একটি বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী আবদুল খালেক বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই দেখছি সড়কে গাড়ি চলার মধ্যেই ক্রেন দিয়ে গার্ডারসহ ভারী জিনিস ওপরে তোলা হচ্ছে। আজ না হয় কাল এমন একটা দুর্ঘটনা হতোই।’ সার্বিক বিষয়ে জানতে বিআরটি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলামকে মুঠোফোনে কল দিয়ে পাওয়া যায়নি। খুদেবার্তায় বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য চাইলে তিনি কল ব্যাক করেননি। একই বিষয়ে জানতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিনুল্লাহ নুরীকে মুঠোফোনে কল দিলেও রিসিভ করেননি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম