শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

৩৩ দফার যৌথ বিবৃতি

বাংলাদেশকে ট্রানজিট দিল ভারত

♦ বিনা শুল্কে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশের পণ্য যেতে পারবে তৃতীয় দেশে ♦ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় বাংলাদেশ ♦ সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামাতে ঐকমত্য ♦ তিস্তায় বাংলাদেশের তাগিদ, ভারতের আগ্রহ ফেনী নদীতে ♦ চলতি বছরই সমন্বিত অর্থনৈতিক চুক্তির আলোচনা
জুলকার নাইন, নয়াদিল্লি থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে ট্রানজিট দিল ভারত

তৃতীয় যে-কোনো দেশে পণ্য পরিবহনে নিজ ভূখণ্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশকে ট্রানজিট দিল ভারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল ঢাকা ও নয়াদিল্লি থেকে একযোগে প্রকাশিত এ যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের সব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। ৩৩ দফার এ যৌথ বিবৃতি অনুসারে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনতে একমত হয়েছে, তিস্তা চুক্তির জন্য আবারও অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ কিন্তু ভারত আগ্রহ দেখিয়েছে ফেনী নদীর বিষয়ে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চেয়েছে বাংলাদেশ এবং চলতি বছরই বাংলাদেশ ও ভারত সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি (সেপা) সইয়ের জন্য আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে।

চার দিনের ভারত সফরে সোমবার দিল্লি পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। এ সময় দুই দেশের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। তাঁর ভারত সফর উপলক্ষে গতকাল ঘোষিত দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়- বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত অর্থাৎ বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য ভারতের স্থলবন্দর, বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে তৃতীয় কোনো দেশে নেওয়া যাবে। আর এ পরিবহনের জন্য বাংলাদেশকে কোনো শুল্ক ফি দিতে হবে না ভারতকে।

যৌথ বিবৃতির ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ভারতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা নির্দিষ্ট স্থল শুল্ক স্টেশন/বিমানবন্দর/সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য ভারতের ভূখ  ব্যবহার করে বাংলাদেশকে বিনামূল্যে ট্রানজিটের প্রস্তাব দিয়েছে। তৃতীয় দেশে ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য বন্দর অবকাঠামো ব্যবহার করার জন্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় পক্ষ। নেপাল ও ভুটানে পণ্য রপ্তানির জন্য ভারত বাংলাদেশকে ইতোমধ্যে বিনামূল্যে ট্রানজিট দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সদ্য উদ্বোধন হওয়া চিলাহাটি-হলদিবাড়ী রুটের মাধ্যমে ভুটানের সঙ্গে রেল যোগাযোগের অনুরোধ জানানো হয়েছে। ভারত এ রুটের কার্যকারিতা ও সম্ভাব্যতা যাচাই করে অনুরোধটি বিবেচনা করতে সম্মত হয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী ক্রসিংসহ বন্দর নিষেধাজ্ঞাগুলো অপসারণের অনুরোধ করা হয়েছে। শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি দ্বিপক্ষীয় ও উপ-আঞ্চলিক রেল, সড়ক ও অন্যান্য সংযুক্তির বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে- উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে প্রায় সব বিষয় নিয়েই আলাপ করেন। এর মধ্যে ছিল রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, প্রতিরক্ষা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্য ও কানেকটিভিটি, পানিসম্পদ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, উন্নয়ন সহযোগিতা, সংস্কৃতি এবং মানুষে মানুষে যোগাযোগসহ বিভিন্ন বিষয়। পাশাপাশি তাঁরা ভবিষ্যতে নতুন নতুন ক্ষেত্র যেমন পরিবেশ, জলবায়ু, সাইবার নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি, মহাকাশবিজ্ঞান, পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ও সমুদ্র অর্থনীতিতে সহযোগিতার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। দুই নেতা চলমান রেল সহযোগিতা ও উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

নিরাপদ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে ত্রিপুরায় সীমান্ত বেড়া নির্মাণসহ সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে বাকি থাকা সব উন্নয়নকাজ শেষ করার বিষয়ে একমত হয়েছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে সীমান্তে প্রাণহানির সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় দুই শীর্ষ নেতা সন্তোষ প্রকাশ করেন। দুই পক্ষ সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। গত মাসে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠক নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বিবৃতিতে বলা হয়- কুশিয়ারা নদীর পানি উত্তোলনের জন্য সমঝোতা স্মারক সই করার বিষয়টিকে দুই নেতা স্বাগত জানান। এর ফলে বাংলাদেশ সেচ সুবিধা পাবে এবং দক্ষিণ আসামে পানি প্রকল্পগুলোকে সহায়তা দেবে। পানি ব্যবস্থাপনার ব্যাপ্তি বাড়াতে যৌথ নদী কমিশনের সিদ্ধান্তে সন্তোষ প্রকাশ করেন দুই নেতা। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আরও নদ-নদীর তথ্য-উপাত্ত এক দেশ অন্য দেশকে পর্যালোচনা করার জন্য দেবে এবং অন্তর্বর্তীকালীন পানি চুক্তির খসড়ার কাঠামো তৈরি করবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতীতের আলোচনাগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে তিস্তার অন্তর্বর্তী পানি চুক্তি সইয়ের জন্য বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের অন্তর্বর্তী চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হয়েছিল ২০১১ সালে। তবে ভারতীয় পক্ষ থেকে ভারতের ফেনী নদীর পানি বণ্টন চুক্তি দ্রুত কার্যকরের অনুরোধ জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ এ অনুরোধ বিবেচনায় নিয়েছে। তবে তিস্তার ক্ষেত্রে ভারতের কোনো অবস্থানের কথা নেই যৌথ বিবৃতিতে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে গঙ্গার পানির সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহারে যৌথ সমীক্ষার জন্য যৌথ কারিগরি কমিটি গঠনকে স্বাগত জানিয়েছেন। সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি (সেপা) সইয়ের জন্য চলতি বছরই আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের সময়ে এবং দ্রুত সময়ে সেপা আলোচনা করতে দুই প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ দেশের বাণিজ্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়- সম্প্রতি চূড়ান্ত হওয়া সেপার মাধ্যমে উভয় দেশ লাভবান হওয়ার যৌথ সম্ভাব্যতা যাচাইকে স্বাগত জানিয়েছেন নেতারা। যৌথ বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়- হাসিনা ও মোদি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সুবিধার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। স্থলবন্দরের অবকাঠামো জরুরি ভিত্তিতে উন্নয়ন ও অশুল্ক সুবিধা এবং বন্দর নিষেধাজ্ঞা তুলে দিতে জোর দেন। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্তে ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে (আইসিপি) আগরতলা-আখাউড়া থেকে শুরু করে সহজে নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই বাজারে প্রবেশের ভারতীয় পক্ষ অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করে। উভয় নেতা পেট্রাপোল-বেনাপোল ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে (আইসিপি) দ্বিতীয় মালবাহী গেটের উন্নয়নে তহবিল দেওয়ার জন্য ভারতের প্রস্তাবের অগ্রগতিকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দ্রুততম সময়ে কাজটি শেষ করার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। চাল, গম, চিনি, পিঁয়াজ, আদা, রসুনের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ভারত থেকে আমদানির ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করতে চাইবে, ভারত তা দিতে পারবে কি না এবং যতটুকু পণ্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেবে তা যাতে পূরণ করা হয় ভারতের কাছে এ নিশ্চয়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের নিজস্ব জোগান ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের প্রস্তাব ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে ভারত। বিবৃতিতে বলা হয়- দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং এশিয়ার মধ্যে ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার হিসেবে আবির্ভূত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দুই নেতা। বিবৃতিতে বলা হয়- দুই দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন দুই নেতা। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত ৫০ কোটি ডলারের সামরিক লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে প্রকল্প চূড়ান্তকরণের জন্য দুই নেতা সম্মত হয়েছেন এবং এটি উভয় দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভারত থেকে যান কেনার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হওয়াকে স্বাগত জানিয়েছে ভারত। পাশাপাশি সমুদ্রে বৃহত্তর নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য কোস্টাল রাডার সিস্টেম স্থাপনে বাংলাদেশের সঙ্গে ২০১৯ সালে হওয়া চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছে ভারত।

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে আলোচনা করেছেন। কভিড-১৯ মহামারি ও বৈশ্বিক পরিস্থিতির দরুন সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়ার প্রেক্ষাপটে তাঁরা এ অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের স্বার্থে বন্ধুত্ব ও অংশীদারির চেতনায় ব্যাপকতর সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান আর নেই
তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান আর নেই

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ
কাঁচা সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ
ওয়ানডের শীর্ষ অলরাউন্ডার এখন ওমরজাই, বোলার রশিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত
গাইবান্ধায় হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন
মাগুরায় শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১ দিন আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা